এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • rabaahuta | 215.174.22.27 | ২০ জুন ২০১৫ ০৩:২০680387
  • টাকা মেরে পালালে তো কিছু গন্ডগোল হওয়ারই কথা, তবে এখনো বোধয় ঐ মেরে পালানোটা হয়নি, এই টাকাপয়সা গুলো দাবীর স্তরেই আছে। নাকি আদালত কিছু বলেছে অলরেডি?

    অবশ্য এমনিতেও, লোকজনের পরকীয়া টাইপ জিনিসপত্র বই লিখে বলে দেওয়া মোটেই কাজের কথা না, সে আদালত যাই বলুক।
  • সে | ২০ জুন ২০১৫ ০৩:২১680388
  • চার মিলিয়ন পেয়ে গেলে যেন মান লোকগুলোর হানি হয়েছিলো সেট মান আবার ফিরে আসবে ?
  • Atoz | 161.141.84.177 | ২০ জুন ২০১৫ ০৫:৫০680389
  • ঐ জন্যই তো হাসির রাজা রায় এরকম কিছু কহিয়াছিলেন,
    " এ ভব পান্থবাসে এসে
    কেঁদে কেঁদে হেসে হেসে
    ভুগে ভুগে কেশে কেশে
    এত ভালো বেসে বেসে
    টাকা মেরে পালালি শেষে!"

    ঃ-)
  • PT | 213.110.246.22 | ২০ জুন ২০১৫ ০৬:৪৫680390
  • "দেশে ফেরার উপায় নেই"
    সেটা বোধহয় নিজের হাতেই তৈরি করেছেন। হাসিনা যেখানে প্রাক্তন এক মন্ত্রীকে ফাঁসিতে চড়াতে চলেছেন সেখানে বাংলাদেশে রাজাকার ইত্যাদিদের বিরুদ্ধে লড়ার জন্য তাঁর চাইতে শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব আর কেউ নেই। সেক্ষেত্রে হাসিনাই তসলিমার শেষ ভরসা ছিল। কিন্তু দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বাপ তুলে গাল দিয়ে দেশে ফেরার কথা ভাবছেন কি করে তসলিমা?

    "অবশ্য আমি খুব স্থির নিশ্চিত নই, ব্যাপারটা ঐরকম সাদা কালো হিন্দু মুসলমান টাইপ ছিল না কিনা। "
    দু/তিন সপ্তাহ আগের এই সময়ের রবিবারের কাগজটি সম্পুর্ণ নজরুলের ওপরে। এই ঘটনাটিরো উল্লেখ আছে।

    "বামেদের নিন্দা করে কেউ আমেরিকা গিয়ে থাকলেই সে হিপোক্রিট হবে না। "
    অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য।
    শুধু বামেদের নিন্দের কথা বলা হয়নি। যারা সরাসরি ইসলামিক মৌলবাদীদের জন্ম দিয়ে লালন-পালন করে বড় করল, গোটা সাউথ-ইস্ট এসিয়াকে অশান্ত করে তুলল তাদের বিরুদ্ধে সদাই মুখর তসলিমার নীরবতায় আশচর্য না হলে কি-ই বা করার থাকে!! ঐ জন্যেই সল্ঝেনিৎসিনের উদাহরণ দিলাম। আরে বাবা, পাগলেও নিজের প্রয়োজন বোঝে। আর তসলিমা জানবেন না, কি করে আমেরিকাতে আশ্রয় পাওয়া যায়?

    শোনেন মশাই। আশির দশকে গাদা-গুচ্ছের বাংলাদেশীদের দেখেছি সুইডেনে "রাজনৈতিক আশ্রয়" নিতে। গোদা বাংলায় তারা এই কম্মটিকে "ছাপ্পা মারা" বলত। সেসবের জন্যে কি কি করা দরকার আর কি কি বলা দরকার সেসব আমার বিলক্ষণ জানা আছে। প্রায় জনা দশেককে চিনি যারা সকলেই জিয়াউর রহমানের হত্যার সঙ্গে "যুক্ত" বলে দাবী করে সুইডিশ নাগরিক হয়েছে। আর হিন্দু বাংলাদেশী হলে সংখ্যালঘু কার্ড। সময় পেলে সেসব গপ্প লেখা যাবে কখনো!!
  • dc | 132.164.185.41 | ২০ জুন ২০১৫ ০৬:৫৭680391
  • হুঁ সব সাজানো ঘটনা।

    এ ব্যপারে বামে আর তিনোয় কোন ফারাক নেই, একবার সমালোচনা করেছে কি মরেছে।
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.102.201 | ২০ জুন ২০১৫ ০৯:৪৫680392
  • ১) তসলিমা দেবীর এজেন্ডা সম্পর্কে কি আপনারা অবহিত?

    ২) বিদ্বেষপ্রসুত লেখা ছাড়া ওনার কিছু করার আছে?

    ৩) মূলত বিতর্কের কারণেই কৌতুহলী হয়ে ওনার আত্মজীবনীর দুটি খন্ড পড়েছিলাম। ঠিক তেমন ভাল লাগেনি। তখন কেতকী কুশারী ডাইসনের লেখা একটি সমালোচনা পড়ি। যাতে উনিও তসলিমা দেবীর অন্ধ বিদ্বেষের কথা বেশ স্পষ্ট করে বলেছেন। বাকস্বাধীনতার কথা মানি, তবে যে দেশে জীবনের মূল চাহিদাগুলিই মেটেনি সেখানে কেউ যদি শান্তি বিঘ্নিত করতে চান তার দায়িত্ব নেওয়া শক্ত। আমার মত সাধারণ নাগরিকের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রোজগারের পয়সা থেকে দেওয়া করের টাকা ওনার নিরাপত্তায় খরচ হলে আপত্তি থাকবে।

    ৪) তাহলে কি কোন উপায় নেই? আছে, যারা চাইছেন উনি এখানে থাকুন তারা কিছু বাড়তি কর দিলেই তো হয় যা দিয়ে তসলিমার জন্য উঁচুদরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা যায়। সেই প্রতিশ্রুতি তারা কেন দেন না? এই গুরুর পাতা থেকেই আপনারা শুরু করুননা।

    ৫) পিটিবাবুকে একটি কথা বলার ছিল। নানাবিধ কারণে বামেদের, মানে এদেশের সরকারী বামেদের, [আমি শহুরে বিভ্রান্ত বামেদের বাম বলে মনে করিনা] গাল দিয়ে অনেকে খুশি হন। এ এক ধরণের অবসর বিনোদন। তাদের ছদ্মযুক্তির প্রত্যুত্তর দেওয়ার চেষ্টাটুকুমাত্র না করে আপনার বক্তব্য রাখলেই তো চলে। আমি আপনার বক্তব্য পড়তে ভালোবাসি এবং আমার ধারণা আমি একা নই।
  • rabaahuta | 114.179.72.200 | ২০ জুন ২০১৫ ০৯:৫৮680393
  • সুশ্রুত সরখেল নামটা প্রচন্ড ভালো, আর আমার হাতে অখন্ড অবসর, তাই আমি একটু কথপোকথন করি।

    তা আমার কথাই যদি বলতে হয়, তাইলে বলি, আমার যেমন তসলিমা 'এখানে', সে এখান মানে যে দেশই হোক, থাকুন, তা নিয়ে কোন দাবী তো নেইই, এমনকি নাক গলাবার একটুও ইচ্ছে নেই। উনি যেখানে ইচ্ছে যেখানে সুবিধে থাকুন। আমি কি আর কাউকে জিজ্ঞেস করে বাসস্থান ঠিক করি।
    তসলিমার অন্ধ বা চক্ষুষ্মান কোনরকম বিদ্বেষ নিয়েও কোন বক্তব্য নেই, আমার পড়াশোনাও নিতান্ত অল্প, শুধু শুধু কথা বলেই বা কি হবে।

    শুধু, কেউ প্রাণ বাঁচানোর জন্যে পালাতে চাইলে সেটা নিয়ে নিন্দাসূচক কথাটাই খারাপ লাগছে আরকি। বললাম যে, আমি আরশোলাপন্থী, বেঁচে থাকাটা খুব বড় ব্যাপার মনে করি।
  • নাবাম | 126.203.208.204 | ২০ জুন ২০১৫ ১০:০৮680394
  • শহুরে বিভ্রান্ত বাম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা

    এই শহুরে শব্দ দ্বারা কী বোঝাতে চাওয়া হয়েছে? শহরের অধিবাসী? নাকি শহর থেকে উদ্ভূত বাম পন্থা? নাকি অপছন্দের অসরকারি বাম মাত্রেই শহুরে?
    বিভ্রান্তি নিয়ে জিজ্ঞাসা এই প্রশ্নসমূহের উত্তর যদি পাই তাইলে
  • dc | 132.164.185.41 | ২০ জুন ২০১৫ ১০:২১680395
  • সুশ্রুতবাবু, আমি তসলিমা নাসরিনের কোন লেখা পড়িনি। ওনার কোন অ্যাজেন্ডা আছে কিনা তাও জানিনা। (ঠিক তেমনই, সালমান রুশদিরও কোন লেখা পড়িনি, ওনার কোন এজেন্ডা আছে কিনা জানিনা)। নাসরিন যদি কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে কুৎসামূলক কিছু লিখে থাকেন তো সেই ব্যাক্তি পার্সোনাল ডিফামেশন মামলা আনতেই পারেন। কিন্তু তার জন্য নাসরিমার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করার বিরোধিতা করি। আর বাংলাদেশে সম্প্রতি দেখা গেছে যে এই ফতোয়া জারি কোন কথার কথা না, রীতিমতো মৃত্যুদন্ড, যা কার্যকর করার লোকের অভাব বাংলাদেশে হবে না, আর যার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সরকার কিছু করতে অপারগ। আর এইজন্যই রুশদির নাম করলাম, কারন রুশদির বিরুদ্ধেও ফতোয়া জারি হয়েছে আর ব্রিটেনের সরকার দায়িত্ব নিয়ে ওনাকে নিরাপত্তা দিয়েছে। লেখালেখির জন্য একজন নাগরিকের প্রাণ সংশয় হবে আর সরকার কোন দায়িত্ব নেবেনা, এর বিরোধিতা করি। জীবনের মূল চাহিদা না মেটা অবধি এই দায়িত্ব নেওয়া যাবেনা, এরও বিরোধিতা করি, কারন "মূল সমস্যা না মেটা অবধি ক কাজ করা যাবেনা" এই কুযুক্তিটা বহুল ব্যবহৃত। আর "আমার ট্যাক্সের পয়সায় সরকার ক কাজ করতে পারবেনা" এই কুযুক্তিটাও খাটে না, কারন সরকার আমার ট্যাক্সের পয়সা আমাকে বলে খরচ করেনা, ওটা একটা কমন পুলে চলে যায়।

    কারুর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা হলো, যাতে তাঁর প্রাণসংশয়, তখন প্রশ্ন করা কেন তিনি বীরের মতো দেশে থেকে লড়লেন না, এটা আমার কাছে কুরুচিকর।

    আর শেষে, আমি বামপন্থী না, সরকারি-বেসরকারি কোনটাই না। তবে এদেশের সরকারি বাম আর ডানের মধ্যে তোষনের ব্যাপারে যে কোন ফারাক নেই, সেটা নাসরিনের কেসে বেশ পরিষ্কার হয়ে গেছে।
  • PT | 213.110.246.22 | ২০ জুন ২০১৫ ১০:২৬680397
  • আগে জানতাম কং (তিনো) আর বামেরা সংখ্যালঘু তোষণ করে। এখন জানলাম যে বিজেপি-ও সংখ্যালঘু তোষণ করে।
    মেলাবেন তিনি মেলাবেন!!
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.102.201 | ২০ জুন ২০১৫ ১০:৩০680398
  • অন্য কারু প্রাণসংশয় না করে প্রাণ বাঁচাবার চেষ্টা নিন্দাসূচক হবে কেন? জীবন সব চেয়ে দামী।

    নাবাম বাবু/বিবি কে জানাই আমি ভাষার সীমাবদ্ধতা ও তজ্জনিতকারণে ভাবপ্রকাশের অসচ্ছতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। আপনি একমত হবেন কিনা জানিনা আমাদের রোজকার জীবনের ঘটনা নিয়ে যুক্তিনিষ্ঠ নৈর্ব্যক্তিক আলোচনা প্রায় অসম্ভব বলে মনে করি।
  • 0 | ২০ জুন ২০১৫ ১৫:২৮680399
  • "...ভারতের উদারপন্থী সেকিউলারদের মধ্যে একটা বড় অংশই ভণ্ড..."
    - এখানে "শুধু" বামপন্থীদের বলেননি। কংগ্রেস, টিএম্‌সি, টেলেগুদেশম, আপ, মানে যাদের সেকুলারিস্ট্‌ পরিচিতি আছে, তাদেরও বলেছেন।

    ভন্ড'সেকুলারিস্ট্‌ মানে সিউডো'সেকুলারিস্ট্‌? তাহলে এইটা হিন্দুত্ববাদী অভিযোগের সাথে মেলে।
    কিন্তু, একই ধরনের অভিযোগ একদম আলাদা কারণে, আলাদা লোকের কাছ থেকে কি আসতে পারেনা?

    "...সমাজকে বদলাতে হলে, ধর্মান্ধদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করাটা খুব জরুরি....যে কোনও একটি পক্ষ আমাদের নিতেই হবে। আমরা ধর্মানূভুতি রক্ষা করতে চাই, না কি গণতন্ত্র, শুভবুদ্ধি, জ্ঞান, বিজ্ঞান, নারীর অধিকার, মানবাধিকার, সমানাধিকার রক্ষা করতে চাই?..."

    তসলিমার এই বক্তব্যটা বেসিকালি অভিজিত সহ অন্যান্য মুক্তমনাদের স্ট্যান্ড্‌পয়েন্ট্‌।
    এই ধরনের চিন্তা থেকেই ওই অভিযোগটা এসেছে।

    এই টইয়ের ওপেনিং পোস্টেও ঠিক এখানেই আপত্তি উঠেছিল। মুক্তমনাদের সাথে হিন্দুত্ববাদীদের বক্তব্যের মিল আছে। এর ফলে সেকুলারিস্ট্‌ রাজনীতির ক্ষতি হবে।
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২০ জুন ২০১৫ ১৬:২২680400
  • "বিদ্বেষপ্রসুত লেখা ছাড়া ওনার কিছু করার আছে?"

    --- দুঃখিত; আছে তো!
    "লজ্জা" উপন্যাসটির কথাই ধরা যাক।বাবরি মসজিদ ভাঙার পর ভারত ও বাংলাদেশে সংখ্যালঘু অত্যাচার চলছে, লোক মরছে, ঘর বাড়ি পুড়ছে, মেয়েরা চরম অপমানিত হচ্ছে-- দু'দিকেই।
    সেই সময় "লজ্জা" উপন্যাসটিতে সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ নিয়ে তাদের মানসিক অবস্থা নিয়ে পরম মমতায় লেখা এই বইটি।
    উপন্যাস হিসেবে হয়ত শিল্পমানের বিচারে ন্যুন; কিন্তু সেই সময়ের বাংলাদেশে থেকে উনি অসংকোচে লিখেছেন রমনা কালীবাড়ির উপর আক্রমণ, জোর করে গোমাংস খাওয়ানো এবং কবি নির্মলেন্দু গুণের বকলমে এত সবের পরও ভারতে নয়, পদ্মা-মেঘনার বাংলাদেশে থাকারই ইচ্ছা।যা তসলিমারই ইচ্ছা, তাই সুষমা স্বরাজকে ধরে হাসিনাকে বলানোর অনুরোধ।
    যিনি তসলিমার লেখা পড়েছেন বলে দাবি করছেন তিনি কি দেখাবেন যে ওই উপন্যাসে "বিদ্বেষপ্রসুত লেখা" কোথায়?
    সেই সময় গুজরাতে ভোপালে ইউপি, দিল্লিতে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ হয়েছে। কই, ভারতে আমরা তো সংখ্যালঘুদের ওপ্র ঘৃণা নিয়ে তেমন কিছু লিখতে পারি নি!

    তসলিমা অসংকোচে লিখেছেন পাড়ার মিছিলে শ্লোগান উঠছে ঃ
    " একটা দুইটা হিন্দু ধর,
    সকাল বিকাল নাস্তা কর"।
    আর আমি নিজে সে মিছিল দেখেছি যাতে শ্লোগান হচ্ছে ঃ
    "মুসলমানোঁ কা দো হী স্থান,
    পাকিস্তান ইয়া কব্রিস্তান"।
    না, ঘৃণা ছড়ানোর এই ছবি ভারতের কোন সাহিত্যিক লিখতে সাহস করেন নি।
    শুধু এই একটা লেখার সাহসের জন্যেই উনি আমার চোখে শ্রদ্ধেয়।

    শেষে একটি জিজ্ঞাসাঃ
    "বিদ্বেষপ্রসূত লেখা"! বিদ্বেষ কার বিরুদ্ধে যদি একটু উদাহরণ সহ খোলসা করেন? অ্যালিগেশন লাগালে তো কিছু এভিডেন্স দিতেই হয় , নয় কি?
    এখানে বাম/ডান প্রসঙ্গ অপ্রাসংগিক।
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.102.201 | ২০ জুন ২০১৫ ২১:০০680401
  • রঞ্জনবাবু বেশ কিছু কাল আগে পড়েছি। প্রায় ১২বছর হতে চলল। পড়ে বেশ বাজে লাগছিল দেখে আন্তর্জালে খুঁজেছি ওনার লেখার মূল্যায়ন। যদ্দুর মনে পড়ে কেতকী কুশারী ডাইসন ওরকম কিছু বলেছিলেন। লিঙ্ক খোঁজার চেষ্টা করছিনা।
  • কল্লোল | 125.242.153.192 | ২১ জুন ২০১৫ ০০:১৪680402
  • লজ্জা সাহিত্যের বিচারে এমন মহান কোন লেখা নয়। কিন্তু পরিস্থিতির বিচারে অসাধরণ সাহসী লেখা। গুজরাটে মুসলমান গণহত্যা নিয়ে গুজরাটিতে এমন একটা লেখা দেখান তো।
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২১ জুন ২০১৫ ১১:৪৬680403
  • সুশ্রুতবাবু,
    বুঝলাম।
    ১) তসলিমার প্রবন্ধগুলো, যেমন "নির্বাচিত কলাম", " আমার মেয়েবেলা", ও "দ্বিখন্ডিত" ( এই বইটি বাম সরকার নিষিদ্ধ করেছিল কি? কেউ সঠিক তথ্য দিতে পারবেন?) নিয়ে অবশ্যই বিতর্ক আছে।
    সেখানে পিতৃতন্ত্রের কর্তৃত্ব ও ভন্ডামি এবং মেয়েদের নিঃশব্দ সমর্পণ নিয়ে বলতে গিয়ে উনি নিজের বাবা-কাকাকেও রেয়াত করেন নি। যেসব অপ্রীতিকর প্রসংগ নিয়ে আমরা মুখ বুজে থাকি সেগুলো নিয়ে হাটে হাঁড়ি ভেঙেছেন। নারীর মর্যাদা প্রশ্নে সমস্ত ধর্মেরই সমালোচনা করেছেন, লেনিনকে উদ্ধৃত করেছেন। কিন্তু লেখাগুলো কিছু ক্ষেত্রে সাহসী আর বাকি ক্ষেত্রে প্যাম্ফলেটিং মনে হয়েছে।
    ২) কিন্তু লজ্জার সাহিত্যমূল্য কম হলেও সংখ্যালঘুর সাহসী সমর্থনের জন্যে অভিনন্দন যোগ্য; বিদ্বেষপ্রসূত অবশ্যই নয়।
    ৩) আমি কেতকী কুশারী ডাইসনের 'নারী ও নগরী' এবং 'নোটন নোটন পায়রাগুলি"র হার্ডকোর ভক্ত। কিন্তু পরবর্তী জীবনের ক্রিটিসিজম গুলো অবজেক্টিভ কম মনে হয়েছে আর ব্যক্তিকেন্দ্রিকও বটে। বিশেষকরে রবীন্দ্রনাথের কবিতার ইংরেজি অনুবাদের প্রশ্নে অন্য অনুবাদকদের প্রতি আক্রমণ ও তিক্ত বিতর্ক খুব রুচিকর লাগেনি। হ্যাঁ, ওঁর(কেতকীর) কিছু কিছু কবিতাও ভাল লেগেছিল।
  • 0 | 132.163.7.139 | ২২ জুন ২০১৫ ১৭:৫৮680405
  • ওপরের লিংকের জন্যে দ-কে থ্যাংক্‌স্‌। রায়হান আবীর আর অভিজিত রায়ের যৌথ লেখা - 'অবিশ্বাসের দর্শন' বই থেকে কিছুটা তুলে দিয়েছিল রায়হান মুক্তমনার পাঠকদের জন্যে ডারউইন দিবসের উপহার হিসেবে। তার থেকে খানিকটা এখানে দিলাম।

    "...‘সেক্যুলারিজম’ শব্দটির অর্থ-‘সব ধর্মের প্রতি সমান শ্রদ্ধা’ নয়, বরং এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে একটি মতবাদ, যা মনে করে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি থেকে ধর্মকে পৃথক রাখা উচিত। আমেরিকান হেরিটেজ ডিকশনারিতে secularism শব্দটির সংজ্ঞায়ন করা হয়েছে এভাবে-The view that religious considerations should be excluded from civil affairs or public education এ সংজ্ঞা থেকে বোঝা যাচ্ছে, ধর্মকে রাষ্ট্রের কাজের সাথে জড়ানো যাবে না- এটাই সেক্যুলারিজমের মোদ্দা কথা। ধর্ম অবশ্যই থাকতে পারে, তবে তা থাকবে জনগণের ব্যক্তিগত পরিমণ্ডলে- ‘প্রাইভেট’ ব্যাপার হিসেবে; ‘পাবলিক’ ব্যাপার স্যাপারে তাকে জড়ানো যাবে না....অভিধানে secular শব্দটির অর্থও করা হয়েছে এভাবে- ‘Worldly rather than spiritual’। সেক্যুলারিজমের অন্যান্য প্রতিশব্দগুলো হলো- worldly, temporal কিংবা profane। শব্দার্থগুলো খুব ভালোভাবে খেয়াল করলে বোঝা যাবে, এর অবস্থান ধর্ম কিংবা আধ্যাত্মিকতার দিকে নয়, বরং এর একশ আশি ডিগ্রি বিপরীতে। সেজন্য, সেক্যুলারিজমের বাংলা প্রতিশব্দ অনেকে খুব সঠিকভাবেই করেন- ‘ইহজাগতিকতা’....অথচ সেই ‘ইহজাগিতিক’ ভারতেই রাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ পঞ্চাশের দশকে ঘোষণা করলেন, ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয় বরং সর্ব ধর্মের সহাবস্থান....শেখ মুজিব ধর্মনিরপেক্ষতার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে যা বলেছেন তা হলো- "বাংলাদেশ হবে একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। মুসলমান মুসলমানের ধর্ম পালন করবে, হিন্দু হিন্দুর ধর্ম পালন করবে। খ্রিস্টান তার ধর্ম পালন করবে। বৌদ্ধও তার নিজের ধর্ম পালন করবে। এ মাটিতে ধর্মহীনতা নেই, ধর্মনিরপেক্ষতা আছে।" এ বক্তৃতা থেকে মুজিবের ‘সর্বধর্মের প্রতি সদ্ভাবের’ সুর ধ্বনিত হলেও সেক্যুলারিজমের মুল সুরটি অনুধাবিত হয়নি....এ আসলে প্রকৃত ধর্মনিরপেক্ষতা নয়, বরং ধর্ম আর শ্রদ্ধার মিশেল দেওয়া এক ধরনের জগাখিচুরি। সহজ ভাষায় বলা যেতে পারে ‘ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা’....এ প্রসঙ্গে প্রবীর ঘোষ তার ‘সংস্কৃতি, সংঘর্ষ ও নির্মাণ’ বইয়ে লিখেছেন- "...‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটিকে নিয়ে কী নিদারুণভাবে অপব্যাখ্যা করে সাধারণ মানুষের মগজ ধোলাই করা হচ্ছে ভাবা যায় না। ‘নিরপেক্ষ’ শব্দের অর্থ কোনো পক্ষে নয়। ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দের অর্থ তাই ‘কোনো ধর্মের পক্ষে নয়’- অর্থাৎ, সমস্ত ধর্মের সঙ্গে সম্পর্ক বর্জিত। Secularism শব্দের আভিধানিক অর্থ- একটি মতবাদ- যা মনে করে রাষ্ট্রনীতি, শিক্ষানীতি প্রভৃতি ধর্মীয় শাসন থেকে মুক্ত থাকা উচিত..."....অধ্যাপক জয়ন্তী প্যাটেল তার ‘India: Gujarat riots- communalization of state and civic society’ প্রবন্ধে যে মন্তব্য করেছেন, তা খুবই তাৎপর্যপুর্ণ-"Our interpretation of secular as SARVADHARMA-SAMABHAV, protecting every religion and their diverse mode of belief structure, their separate social and civil code, varied customs, mores and faiths, and even education system is not conducive in building an integrated national society or human identity. Our identity is basically communal and has proved to be an obstruction in building a nation- state. It is clear that in interpreting the meaning of the word secular we have disregarded the spirit of the enlightenment and renaissance which was instrumental in building a modern state and the civic society in the west. It seems that we have to interpret the correct meaning of the word secular in our law enforcement. The connotation of the word secular should mean negation of all religions (SARVADHARMA-ABHAV).
    সনৎ কুমার সাহার একটি উদ্ধৃতি এ প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য– "সেক্যুলারিজম বহু শতাব্দী ধরে (আমাদের উপমহাদেশে) যে ভাবে আচরিত এবং রূপান্তরিত হয়ে আসছে, ‘ধর্মনিরপেক্ষতাকে’ই যদি তার ঠিক বঙ্গানুবাদ বলে ধরে নেই, তবে শুধুমাত্র সব ধর্মের সহাবস্থানেই তার অর্থ পুরোপুরি ধরা পড়ে না। এ কথা সত্য যে, ধর্মনিরপেক্ষতায় তার প্রয়োজন আছে, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়; ধর্ম থেকে চিন্তার মুক্তিতেই ধর্মনিরপেক্ষতা পূর্ণতা পায়।"..."

    পুরো লেখা - http://blog.mukto-mona.com/2011/02/12/13569/
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২২ জুন ২০১৫ ১৯:১০680406
  • এককথায়ঃ
    রাষ্ট্রনীতির প্রেক্ষিতে সেক্যুলারিজম হল রাষ্ট্র সব ধর্মের থেকে সমান দুরত্ব বজায় রাখবে, থুড়ি, রাজকাজে কোন ধর্মের সঙ্গেই স্টেটের কোন সম্পক্কো থাকবে না। নেহরু ও খানিকটা এরকম ভাবতেন বলেই মনে হয়।
    তবে সামাজিক স্তরে সবাই নিজের নিজের ধর্মপালন করবে; তাতে স্টেট কিন্তু এটা দেখবে যে কারো নিজের মত করে নিজের ধর্ম পালনে কেউ যাতে বাধা দিতে না পারে।
    আমার ধর্ম নাস্তিকতা; তাই আশা করব যে আমার বিশ্বাস পালনে ও সেই বিশ্বাস নিয়ে মত প্রকাশে স্টেট আমাকে সুরক্ষা দেবে। যে ভাবে অন্য ধর্মের লোকদেরও দেয়।
  • 0 | 123.21.68.139 | ২২ জুন ২০১৫ ২১:৪৫680409


  • ছবি তুলেছেন সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন।
  • PT | 213.110.243.23 | ২২ জুন ২০১৫ ২২:৫৯680410
  • রাষ্ট্রে যারা বিশ্বাস করেনা বা রাষ্ট্রই সব নষ্টের গোড়া বলে মনে করে তাদের রাষ্ট্র সুরক্ষা দেবে কেন?
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২৩ জুন ২০১৫ ০৮:৩২680411
  • "রাষ্ট্রে যারা বিশ্বাস করেনা বা রাষ্ট্রই সব নষ্টের গোড়া বলে মনে করে তাদের রাষ্ট্র সুরক্ষা দেবে কেন?"

    --পিটি ঠিক বলেছেন।
    ১)তাই কোন কমিউনিস্টকে বুর্জোয়া রাষ্ট্রের সুরক্ষা দেওয়া উচিত নয়। ওরা রাষ্ট্র কে ধ্বংস করতে চায়। রাষ্ট্রের অবলুপ্তি চায়। রাষ্ট্রকে মুষ্টিমেয় শোষকের দ্বারা ব্যাপক শ্রমিক/কৃষক কে শোষণের , নিপীড়নের হাতিয়ার মনে করে।
    ২) ওদের স্পষ্ট বক্তব্যঃ
    বুর্জোয়া রাষ্ট্রকে দখল করে কমিউনিস্টরা, ,per se , ব্যাপক মেহনতী জনতার স্বার্থে ব্যবহার করতে পারে না। তাই লেনিনের ডাক --পুরনো রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার।
    [লেনিনের স্টেট অ্যান্ড রেভোলুশন দ্রষ্টব্য।]
    তাই সিপিএম/সিপিআই/নকশাল কারোরই নৈতিক অধিকার নেই রাষ্ট্রের কাছে সুরক্ষা চাওয়ার। সেটা 'ভন্ডামি' হবে।
    ৩) আমি নাস্তিক, কমিউনিস্ট নই। বুর্জোয়া ওয়েলফেয়ার স্টেটে আস্থা রাখি। তাই আমাকে অবশ্যই দেবে।ঃ)))
  • PT | 213.110.243.22 | ২৩ জুন ২০১৫ ০৮:৪১680412
  • রাষ্ট্রে আপনার আস্থা অছে জেনে ভাল লাগল!!
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২৩ জুন ২০১৫ ০৯:২১680413
  • সে তো বুঝলাম। কিন্তু আপনার উপপাদ্য অনুযায়ী কমিউনিষ্টদের কেন বুর্জোয়া রাষ্ট্র সুরক্ষা দেবে এই সম্পাদ্যটি সমাধান করুন না!
    তাহলে আমারও ভাল লাগবেঃ))
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.102.201 | ২৩ জুন ২০১৫ ০৯:৩২680414
  • এ্যাঁ কম্যুনিস্টরা রাষ্ট্র ধ্বংস করতে চায়! যাক তাহলে আর ভূগোলে ম্যাপ আঁকতে হবেনা।
  • sm | 233.223.159.21 | ২৩ জুন ২০১৫ ০৯:৪১680415
  • ওটার উত্তর আর পিটি কভু দেবেন না। বড়জোর বলবেন আমি তো কমুনিস্ট নই বা দু একটা নতুন প্রশ্ন ছুড়তে থাকবেন ।
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২৩ জুন ২০১৫ ১১:০৩680416
  • হ্যাঁ, সরখেল বাবু, পাতার পর পাতা লিখে। বহুবার তারা অন্যদের ভুল শুধরে দিয়েছেন যে বুর্জোয়া রাষ্ট্রযন্তরটি জনগণকে নিপীড়নের যন্ত্র। তাকে কব্জা করে নয়, সোজা ধ্বংস করতে হবে। বাস্তবে পারেন নি করতে, সেটা আলাদা গল্প।

    sm,
    পিটির উপপাদ্যটি , যদি হালকা ভাবে বলা হয়ে থাকে তো আলাদা কথা, কিন্তু কনসেপ্চুয়ালি খতরনাক।

    ওই যুক্তিধারা মেনে চললে কোন ঘোষিত ধার্মিক রাষ্ট্র কোন নাস্তিককে কেন সুরক্ষা দেবে? ওরা তো ধার্মিক রাষ্ট্রে আস্থা রাখে না।
    ( মুক্তমনাদের প্রতি বাংলাদেশে ভাবটা খানিক তাই মনে হচ্ছে!)।
    কোন ইসলামিক রাষ্ট্র ইসলামী রাষ্ট্রে অবিশ্বাসীদের কেন সুরক্ষা দেবে?
    কোন হিন্দুরাষ্ট্র কেন অহিন্দুদের সুরক্ষা দেবে?
    হিটলারের নর্ডিক আর্যদের রাষ্ট্রে ইহুদিদের খ্তম করার দর্শনের মূলেও একই যুক্তি পরম্পরা!
  • PT | 213.110.246.230 | ২৩ জুন ২০১৫ ১৪:১০680417
  • দেখুন কেমন নিজের জালে নিজেই জড়াচ্ছেন আর পিটিকে গাল দিচ্ছেন!!
  • ranjan roy | 132.180.170.196 | ২৩ জুন ২০১৫ ২১:৩৬680418
  • এটা কী কইলেন পিটি!
    ওই থিওরেমটি তো আপনার? বাকি গুলো তো করোলারি!
    আপনি হাসার আগে দুটো কাজ করুন।
    ১) বলুন, আপনার উপপাদ্যটি ভুল,
    অথবা,
    ২) বলুন, ঐ উপপাদ্য থেকে করোলারিগুলো দাঁড়ায় না।

    ৩) তার আগে বলুন বুর্জোয়া রাষ্ট্রযন্ত্রে আস্থাহীন, তাকে ঘোষিত ভাবে ধ্বংসের দর্শনের অনুগামী কমিউনিস্টদের বুর্জোয়া রাষ্ট্র কেন প্রটেক্শন দেবে?
  • dc | 132.164.157.193 | ২৩ জুন ২০১৫ ২১:৫৫680420
  • পিটির কাজ প্রশ্ন করা, উত্তর দেওয়া না। একথা বহুবার সবাইকে বলে বলে পিটি এখন ক্লান্ত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন