এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 192.69.169.15 | ৩০ জুন ২০১৫ ১৯:৪৫680587
  • শাক্যজিৎ,
    কোই বাত নহীঁ; আগে বঢ়ো!
    পলিটিক্যাল ইসলামকে গাল দিতে হলে বা তার সঙ্গে লড়তে হলে আগে তাকে ভাল করে বোঝা দরকার। কিছুই জানি না। তাই জানতে চাই।
    যাঁরা সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট ন্যাটো সদস্য পশ্চিম জর্মনী ও বোফর্স গান বানানেওয়ালা স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশকে ক্যাপিটালিস্ট দুনিয়ার বাইরে মনে করে তাঁদের সঙ্গে মিনিময় করার চেয়ে তোমার ইনফর্মড্‌ পোলেমিক্স অনেক কাজের। তোমার সঙ্গে বহুক্ষেত্রে একমত না হলেও!!
  • SS | 160.148.14.8 | ৩০ জুন ২০১৫ ২০:০১680588
  • আজ npr এ সৌদি আরবের এক টিভি সিরিজের কথা শুনলাম। শোর নাম সেলফি।
    A new Saudi TV series created by a popular comedian, Nasser al-Qasabi, mocks ISIS and religious extremists. The title is Selfie, which suggests holding a camera to the country.
    The satire pokes fun at mindless militants who are interested only in sex and violence. It's attracted so much attention that the hashtag #selfie is now trending on Twitter across the Middle East.

    http://www.npr.org/sections/parallels/2015/06/27/417162532/in-saudi-arabia-an-uphill-fight-to-out-shout-the-extremists
  • ranjan roy | 192.69.169.15 | ৩০ জুন ২০১৫ ২০:১৩680589
  • দেখলাম, ভালো খবর।
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.102.201 | ৩০ জুন ২০১৫ ২০:৪২680590
  • যারা সোশ্যাল ডেমোক্রসিকে ক্যাপিটালিজম বলে তাদের সাথে কথার মানে হয় না।
    "social democrats have advocated for a peaceful and evolutionary transition of the economy to socialism through progressive social reform of capitalism"
    নিতান্তই গোদা গোদা অক্ষরে ক্যাপিটালিজমের রিফর্মের কথা বলা হচ্ছে।
  • ranjan roy | 192.69.169.15 | ৩০ জুন ২০১৫ ২২:৩৯680591
  • আপনারই দেওয়া লিংকের সেকন্ড লাইনটাঃ

    Alternatively, social democracy is defined as a policy regime involving a universal welfare state and collective bargaining schemes within the framework of a capitalist economy. It is often used in this manner to refer to the social models and economic policies prominent in Western and Northern Europe during the latter half of the 20th century.[2][3]?

    গোদা গোদা করেই বলা আছে within the framework of a capitalist economy.!!!
    গোদা গোদা করেই বলা আছে Western and Northern Europe during the latter half of the 20th century.
    আপনি একটা প্যারা এগিয়ে গিয়ে চেরি পিকিং করেছেন প্রসঙ্গ না বুঝে। সেটা হল গত শতাব্দীতে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট পার্টির মধ্যে ইডিওলজিক্যাল স্ট্রাগল। যার অংশ লেনিনরাও।
    পরে এঁরা বেরিয়ে এসে (বলশেভিক কমিউনিস্ট) পার্টি গঠন করেন।
    তখন থেকে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাসিকে <within the framework of a capitalist economy।
    নইলে আপনার কথা মেনে পশ্চিম জার্মানীর চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড্ট ( সোশ্যাল ডেমোক্র্যাসির বাঘা নেতা) কে পুঁজিবাদের বাইরে বলতে হয়। আর আম্রিকার জোটসঙ্গী পশ্চিম জার্মানী, ফ্রান্স সহ Western and Northern Europe এর দেশগুলোকে পুঁজিবাদ থেকে বেরিয়ে আসা দেশ বলতে হয়।

    নিজের দেওয়া লিং এর প্রথম প্যারাটাই পড়বেন না?
  • সিদ্ধার্থ | 116.51.241.215 | ০১ জুলাই ২০১৫ ১৩:৩৩680593
  • আল কায়দা দিয়েই শুরু করি। কারণ বিগত দশকে পলিটিকাল ইসলামের একটা অন্যতম মুখ হয়ে আছে আল কায়দা। আমরা সাধারণত আল কায়দা হিসেবে যা বুঝি, যে একটা পৃথিবীজোড়া সন্ত্রাসবাদী দল, যা নিজের জাল বিস্তৃত করে রেখেছে সর্বত্র সব শহরে এবং হাজার হাজার সন্ত্রাসবাদীদের নিজের ছত্রছায়ায় রাখে, সেরকম আল কায়দা কোনোদিন-ই এক্সিস্ট করেনি। আল কায়দা ইন ফ্যাক্ট কোন দল-ই নয়। আল কায়দা মানে হল আরবীতে, ঘর, বা বাড়ি, বা ফাউন্ডেশন। সেতাকে একটু এক্সটেন্ড করলে আইডিওলজি মানেও করা সম্ভব। যে কোনও দল-ই নিজেদের আল কায়দা বলতে পারে যদি তারা সেই রেটরিক গ্রহণ করে। সেই হিসেবে পলিটিকাল ইসলাম যদি মার্ক্সিজমের সাথে তুলনীয় হয় তাহলে আল কায়দা হল কমিউনিস্ট পার্টির সাথে তুলনীয়, যা আসলে একটা আলগা দর্শন, এবং গ্রীসের কমি পার্টি আর ভারতের সিপিএম দুজনেই নিজেদের কমিউনিস্ট বললেও চিন্তা চেতনায় বা কাজে কর্মে হয়ত হাজার মাইল ফারাক।

    সেই হিসেবে আমরা আরো ভাবি যে লাদেন এবং আল কায়েদার উদ্ভব হয়েছিল আফগানিস্তানে সোভিয়েত-বিরোধী লড়াই থেকে। এবং তখন আল কায়েদার অনেক উল্লেখ পাওয়া যায় অনেক ডকুমেন্টে। কিন্তু সেই আল-কায়দার উল্লেখ হত একটা দর্শন বোঝাতে, কোনও রাজনৈতিক দল হিসেবে নয়। আল কায়দা বলে কোনও দলের তখন অস্তিত্ব ছিল না, তার বহুদিন বাদেও ছিল না । শব্দ হিসেবে আল কায়দার সবচেয়ে প্রমিনেন্ট যে ব্যবহার পাওয়া যায় সেই সময়কালে, তা হল আব্দাল্লা আজামের লেখায়। আবদাল্লা আজাম ছিলেন আফগানিস্থানের লড়াইতে নন-আফগান মুজাহিদদের তাত্বিক নেতা, এবং এক সময় পর্যন্ত বিন লাদেনের মেন্টর। ১৯৮৭ সালে আব্দাল্লা আজামের বিখ্যাত উক্তি যা পরে বহুবার ব্যবহার হয়েছে, তুলে দিলাম

    Every principle needs a vanguard to carry it forward and to put up with heavy task and enermous sacrifices. There is no ideology, neither earthly nor heavenly that does
    not require a vanguard that gives everything it possesses in order to achieve victory. It carries the flag all along the sheer, endless and difficult path until it reaches
    its destination in the reality of life, since Allah has destined that it should make it and manifest itself.This vanguard constitutes the strong foundation (al-qaeda al-sulbah)
    for the expected society.
    পরে অনেকে শিয়ালের কুমিরছানা দেখানোর মতন করে আজামের এই উক্তি তুলে ধরে দেখানোর চেষ্টা করেছেন যে আল-কায়দা তখনো ছিল। কিন্তু বাস্তবে আজাম কোনো দলের কথা বলেন নি, একটা মোড অফ অ্যাক্টিভিজমের কথা বলেছেন। বলেছেন পলিটিকাল ইসলামের একদম বটম ফাউন্ডেশেনের কথা। বলেছেন এমন এক দর্শনের কথা যা একটা বৈপ্লবিক ভ্যানগার্ডের কাজ করবে এবং ইসলামিক পৃথিবীকে রিভলিউশনাইজ করবে। কয়েকটা শব্দ বাদ দিলে আজামের ওই লেখার সাথে মার্ক্সিস্ট-লেনিনিস্ট রেটরিকের খুব তফাত পাওয়া যাবে না।

    (পরে আরো লিখব। একটু কাজ করে নিই)।

    তথ্যঃ ১। আল কায়দাঃ জেসন বার্ক
    ২। দ্য শেড অফ সোর্ডসঃ এম জে আকবর
    ৩। দ্য হিডেন ওয়ারঃ আরত্যুম বোরোভিক
    ৪। ক্রিয়েটিং অ্যান ইস্লামিক স্টেটঃ ভেনেসা মার্টিন
  • সে | ০১ জুলাই ২০১৫ ২১:১৬680594
  • গান শুনুন। গান।


  • সৈয়দা তাহ্‌মিনা আলি | 47.187.7.74 | ২৬ জুলাই ২০১৫ ০৮:২১680595
  • উফফ, মনে হচ্ছে এক যুগ পরে ফিরে এলাম :-)

    আলাপ-আলোচনা অন্য দিকে গড়িয়েছে। অবশ্য এটাই আলাপ-আলোচনার দস্তুর।
  • pi | 233.176.2.89 | ২৬ জুলাই ২০১৫ ০৯:১৯680597
  • তাহমিনা, আগের লেখার খেই ধরেই আবার শুরু করতে পারেন। এটাও এখানের দস্তুর ঃ)

    সিদ্ধার্থর পরের অংশই বা কই ?
  • bip | 79.138.209.156 | ২৬ জুলাই ২০১৫ ১৭:৩৩680598
  • এটাও থাক
    **************
    মুক্তমনা নাস্তিকরা নিওকনদের এজেন্ট- তারা পাশ্চাত্যের সাম্রাজ্যবাদি ব্লুপ্রিন্টের বি টিম-এই বামাতি অভিযোগ মুক্তমনার জন্মলগ্ন থেকেই শুনে আসছি। এগুলো এতই হাস্যকর কথাবার্ত্তা-এর জন্য কলম খরচ করাও বেকার। অভিজিত নিজেই বহুলেখাতে এই অভিযোগের উত্তর দিয়েছে। আমি আমার মত করে এদের উত্তর দিয়েছি। ইনফ্যাক্ট মুক্তমনার জন্মলগ্নে সেতারা হাশেম ছন্দনাম ( যিনি নিউউয়ার্ক প্রবাসী জনৈক মহিউদ্দিন সাহেব) নিয়ে এক বামাতি, এইসব অভিযোগ করতেন সদালাপে। অভিজিত এবং আমি দুজনেই এই ধরনের বামাতি বিভ্রান্তির উত্তর বহুবার দিয়েছি। বাংলার বামেরা যে বস্তুবাদি দর্শন থেকে বহুদিন আগে থেকেই কক্ষচ্যুত-এই নিয়ে আমার বা অভিজিতের কোন কালেই সন্দেহ ছিল না।

    আমি দুভাবে এর উত্তর দেব। প্রথমটা বিশুদ্ধ মার্ক্সবাদি-লেনিনবাদি তাত্ত্বিক এবং ঐতিহাসিক অবস্থান থেকে। দ্বিতীয়টা আমার নিজের অবস্থান এই ইস্যুতে।

    মার্ক্সবাদ লেনিনবাদি অবস্থান ঃ

    ধর্ম নিয়ে মার্ক্সবাদিদের “প্রাক্টিক্যাল” অবস্থান কি হবে এই বিভ্রান্তি বহুদিনের। তবে লেনিন বা এঙ্গেলেসের এই নিয়ে কোন বিভ্রান্তি ছিল না। লেনিন এই বিভ্রান্তি দূর করার জন্য খুব পরিস্কার ভাবে অনেক বক্তব্য রেখেছেন যার মধ্যে সব থেকে সোজা সাপ্টা হচ্ছে ( Attitude of the worker’s party to religion : https://www.marxists.org/archive/lenin/works/1909/may/13.htm )- মার্ক্সবাদ বস্তুবাদি দর্শন। যেকোন বস্তবাদি দর্শনের অ আ ক খ হচ্ছে তাকে ধর্মের ভাববাদি দর্শনের বিরোধিতা করতেই হবে “We must combat religion—that is the ABC of all materialism, and consequently of Marxism. But Marxism is not a materialism which has stopped at the ABC. Marxism goes further. It says: We must know how to combat religion, and in order to do so we must explain the source of faith and religion among the masses in a materialist way-লেনিন, ১৯০৯।

    ইনফ্যাক্ট মুক্তমনারা লেনিনবাদের অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সমালোচনা করলেও ধর্মের ক্ষেত্রে মুক্তমনা বা আমার ব্যক্তিগত অবস্থান লেনিনের বক্তব্যের সাথে শতকরা ১০০ ভাগ সহমত। সুতরাং আজকের বাংলার বামাতিরা যে লেনিন নিয়ে একদম চর্চা করে না-তারা পতিত লেনিনবাদি সেটাত জলের মতন স্পষ্ট।

    এবার দেখা যাক সোভিয়েত রাশিয়া কি ভাবে ইসলামিক জঙ্গিবাদ এবং ইসলামের ভাববাদকে ট্যাকল করেছিল লেনিনের লাইনে। শুধু বললেই ত হয় না। সোভিয়েত রাশিয়া কি প্রাক্টিক্যাল পথ দেখিয়েছে সেটাও গুরুত্বপূর্ন। সোভিয়েত রাশিয়া কিভাবে বস্তুবাদি পথে ইসলাম নিয়ে গবেষনা করত -তার একটা সিনোপসিস আমার এই প্রবন্ধে আছে ( http://blog.mukto-mona.com/2013/07/28/36539/ ) -আমি এখানে তার ইতিহাস আরেকটু লিখব।

    প্রথম কথা লেনিনের বক্তব্য বুঝতে গেলে, আমাদের বুঝতে হবে “বস্তুবাদি দৃষ্টিতে” ধর্মের বিশ্লেষন বলতে কি বোঝায়? এক কথায় এর মানে ইসলামের ইতিহাস-কোরান-ধর্ম গ্রন্থ ইত্যাদিকে দেখতে হবে সপ্তম শতকের আরবে ঘটিত ঐতিহাসিক শ্রেনী সংগ্রামের পরিপ্রেক্ষিতে। মহম্মদের যে আল ইসলাম আর্মি-যার জন্যে তিনি কোরানের মাধ্যমে দরিদ্র জনগণকে সংগঠিত করলেন -মক্কা মদিনার ধনী শ্রেনীটির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষনা করলেন-তার আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটটি ইতিহাসের ধারাবাহিকতাতে ভাল করে জানা উচিত।

    সোভিয়েত ইউনিয়ান জারিস্ট রাশিয়ার সাম্রাজ্যবাদি নীতি অনুসরন করে এসেছে- অসংখ্য উপজাতি যারা রাশিয়ার আশেপাশে থাকত এবং জারের আমলে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত হয় -তাদের সোভিয়েতের অন্তর্ভুক্ত করে। এদের অধিকাংশই ছিল মুসলিম ( তাতার, চেচেন ইত্যাদি)। মুসলিম অধ্যুশিত এই উপনিবেশগুলিতে কিভাবে কমিনিউজমের দৃষ্টিতে ইসলামকে দেখা যায়, সেই প্রচেষ্টা প্রথম থেকেই ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ানে।

    এই ব্যপারে পথিকৃত জিনাতুল্লা ন্যাভশিভরানভ (১৯২৩) নামে এক তাতার। উনি দেখান ইসলামের ইতিহাসে কমিনিউজমের অসংখ্য ছাপ বিদ্যমান-বিশেষত সুফী আন্দোলনের মধ্যে কমিনিউজমের অনেক “এলিমেন্ট” আছে। উনি ইতিহাস থেকে দেখান সুফীরা বারবার রাষ্ট্রের অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে-সব থেকে বড় উদাহরন সিমানোভার শেখ বদরিউদ্দিন যিনি ১৪১৬ সালে অটোম্যান সম্রাটদের অত্যাচারের বিরোধিতা করে শহিদ হন।

    মিখাইল রেইনার (১৯২৬) দেখান ইসলাম আসলেই আরবের ব্যবসায়ী শ্রেনীর , ব্যবসার প্রয়োজনে উদ্ভুত আইনের পদাবলী। তার ভাষায় ইসলামের আল্লা হচ্ছে একজন স্মার্ট ক্যাপিটালিস্ট। তার মতে হজ্জ আদতে ছিল মক্কার ট্রেড ফেয়ার। উনি দেখান কোরানের আদি আয়াত গুলোতে দেখা যাবে বিজনেস এবং ফ্যামিলি কনট্রাক্টের ওপর বেশী জোর দেওয়া হয়েছে-স্পিরিচুয়ায়ল প্রাক্টিস গুলি বেশ অনাড়াম্বর। ইনফ্যাক্ট ইসলামের আদিতে নামাজ বা মসজিদের কোন উল্লেখ নেই। উল্লেখ আছে সঠিক কনট্রাক্ট, সঠিক মেজারমেন্ট, মডারেট প্রফিট ইত্যাদি এমন কিছু বিষয়ে যা রেগুলেটেড মার্কেটের জন্য বা বাজার চালু রাখতে সব থেকে বেশী দরকার। রেইনারের মতে ইসলামের জনপ্রিয়তার মূল কারন এই যে তা সেই সময়ে বাজার অর্থনীতি চালু রাখার জন্য একটি আইনানুগ রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্ম দিতে সক্ষম হয়।

    বেইলেভ এই তত্ত্বটিকে আরেকটু উন্নত করেন (১৯৩০)। উনি দেখান ইসলাম মোটেও সর্বহারা না -আসলেই এটি ছিল উঠতি শিক্ষিত বুর্জোয়াদের আন্দোলন মূলত বড় ব্যবসায়ী শ্রেনীদের বিরুদ্ধে। তার মতে আদি ইসলামে বুর্জোয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণীকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই জন্য সুদ বিলুপ্ত করা হল-কিন্ত দাস প্রথা চালু রাখা হল । কেন? কারন এই বুর্জোয়া শ্রেনীটি ছিল দাসমালিক এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শ্রেনী।

    মোদ্দা কথা সোভিয়েত ওরিয়েন্টালিস্টরা ইসলাম এবং সকল ধর্মকে আর্থ সামাজিক আন্দোলন এবং সামাজিক বিবর্তন হিসাবেই দেখেছেন।

    আমার নিজস্ব বক্তব্য ঃ

    ধর্মের অবস্থানের প্রশ্নে লেনিন এবং সোভিয়েত স্কুলের ঐতিহাসিকদের সাথে সহমত হলেও , ধর্ম নিয়ে আরো কিছু দৃষ্টিভংগী যোগ করার প্রয়োজন অনুভব করি।

    (১) মানুষের জীবনের কোন পরম উদ্দেশ্য নেই । কিন্ত আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ সেই জীবনের উদ্দেশ্য দ্বারা পরিচালিত। জীবনের উদ্দেশ্য কি এই প্রশ্নের উত্তর কোন বস্তুবাদে নেই । ভাববাদেও নেই। কিন্ত ভাববাদিরা দাবী করে তাদের কাছে উত্তর আছে। এই ঢপবাজির জন্য ভাববাদ জিতে যায়। সেটা অধিকাংশ সাধারন লোকেরা বুঝতে পারে না। তারা চাইছে জীবনের উদ্দেশ্যের ” রেডিমেড উত্তর”। জীবনের উদ্দেশ্য কি বলে দাও। এই জায়গায়টায় কোন বস্তুবাদি দর্শন ফোকাস করে না। কারন এই প্রশ্নের উত্তর বস্তুবাদ থেকে সম্ভব না। যার জন্য হাজার বস্তুবাদ করার পরেও রাশিয়াতে চার্চ ফিরে আসে।

    (২) বামেদের সাথে ইসলামের জোট কিন্ত খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এর কারন আসল লড়াইটা এখন চলছে -ব্যক্তিস্বতন্ত্রবাদ/ ইন্ডিভিজুয়ালিজম বনাম কালেক্টভিজমের সাথে। ক্যাপিটালিজম বনাম কালেক্টিভিজমের লড়াইটাই এই শতাব্দির মুখ্য লড়াই হতে চলেছে। ইসলাম বা কমিনিউজম কালেক্টিভিজমের ভাববাদি এবং বস্তুবাদি রূপ।

    বেসিক্যালি ব্যপারটা এরকম-ক্যাপিটালিজমের কোন অল ইনক্লুসিভ মডেল নেই। ক্যাপিটালিস্ট গ্রোথের সুফল মধ্যবিত্ত শ্রেনী পর্যন্ত নামছে-কিন্ত প্রান্তিক শ্রেনীটির কাছে পৌছচ্ছে না। ফলে ধনের বৈষম্য বিকট আকার ধারন করেছে।

    আপনার কাছে টাকা থাকলে, ডাক্তার উকিল, খাদ্য সেক্স যা চান-সবই সহজলভ্য ক্যাপিটালিজমে। আর টাকা না থাকলে সব কিছুর জন্য আপনি সমাজ থেকে, রাষ্ট্র থেকে সাহায্যর ওপর নির্ভরশীল। ফলে এই বঞ্চিত প্রান্তিক শ্রেনীটির কাছে ( যাদের কমিনিউস্টরা সর্বহারা বলেন ) “কমিউনিটির মাধ্যমে” একটা স্বর্গরাজ্য স্থাপনের বিরাট আপিল আছে। কমিনিউস্ট জন্নত হচ্ছে ক্লাসলেস সোসাইটি। আর ইসলামিক জন্নত হচ্ছে মৃত্যুর পরে সেই স্বর্গরাজ্য যেখানে নারী আর মদের অফুরন্ত অনন্ত ফোয়ারা।

    এর মধ্যে গোদের ওপর দুটো বিষফোঁড়া- প্রথমত অটোমেশনের ফলে সম্পদ বাড়ছে-কিন্ত চাকরি কমছে। এদিকে মুসলিম অধ্যুশিত দেশগুলিতে জনসংখ্যা বেড়েছে হুহু করে। অধিকাংশ মুসলিম দেশে খাবার জোটানোই কঠিন অধিকাংশ নাগরিকের।

    ফলে ক্যাপিটালিস্ট ওয়ার্ল্ড অর্ডারের ওপর রাগ ক্রমবর্ধমান পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই। কিন্ত যেহেতু হাতের কাছে কোন অলটারনেটিভ সিস্টেম নেই-কমিনিউজম জন্নতের বেলুন সোভিয়েত ফাটিয়ে দিয়েছে-সেহেতু বিচ্ছিন্ন ভাবে এইসব ইসলামিক প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে উঠছে-যার মূল চরিত্র তিনটি (১) ক্যাপিটালিজমের মুল ধজ্জাধারী আমেরিকার বিরোধিতা (২) ব্যক্তিস্বাধীনতা খর্ব করে ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতিষ্ঠা (৩) নারী স্বাধীনতা বাতিল করে, সম্পূর্ন পুরুষতন্ত্রে ব্যাক করা।

    প্রশ্ন হচ্ছে কিসের ভিত্তিতে বামেদের সাথে ইসলামিক জঙ্গীদের এই সখ্যতা ? এখানে বামেদের সাথে কমন শুধু (১) পয়েন্টটা-আমেরিকা বিরোধিতা। ২ নাম্বার পয়েন্টে কিছুটা মিল আছে-বামেরা ব্যক্তিস্বাধীনতা খর্ব করে ধর্মীয় অনুশাসনের জায়গায় কমিনিউস্ট অনুশাসন বা পার্টির প্রতি চূড়ান্ত বশ্যতা চালাতে আগ্রহী।

    মূল ইস্যু হচ্ছে ক্যাপিটালিজমের উদ্ভাবনী শক্তির কাছে আসলে ইসলাম এবং বামেরা কোনঠাসা। ক্যাপিটালিজমের ক্ষতিকর দিক গুলি অবশ্য সত্য। ক্যাপিটালিজম নিয়ে মানুষের সীমাহীন হতাশাটাও বাস্তব। কিন্ত ইসলাম এবং কমিনিউস্টদের লোক টানার মুল ভিত্তি আসলে আজগুবী রূপকথা। অধিকাংশ মুসলিম মনে করে হজরত মহম্মদের আমলে যে রাষ্ট্র তৈরী হয়, তাতে লোকে ভাল জাস্টিস পেত। এখন পায় না। ফলে সব ধর্মীয় মুসলিম সেই শরিয়া ভিত্তিক সমাজে ফিরতে চাইছে। যদিও সেই সমাজটা সম্পূর্ন এক কাল্পনিক জগত। কিন্ত তাদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। কারন তারা দেখছে গণতান্ত্রিক সমাজে চারিদিকে দুর্নীতি আর দুর্নীতি। যে চোর ডাকাতি করতে পারে সেই রাজা। ফলে অমন এক অলীক কাল্পনিক শরিয়া সমাজের প্রতি তাদের ঝোঁক স্বাভাবিক। সোভিয়েত যে ফানুস ছিল, তা অবশ্য ফেটে গেছে। কমিনিউস্টদের রূপকথা শোনার কেও আর নেই। ফলে তাদের হালে পানি নেই। কিন্ত ইসলামিক জন্নতের ফানুস ফাটেনি-যেহেতু তা পরকালে! যুক্তিবাদের প্রসার ছাড়া এই ধরনের আজগুবি চিন্তাধারা কমার আর কোন উপায় নেই।

    ভারত এবং হিন্দু ধর্মের অবস্থান একটু আলাদা। হিন্দু ধর্মের নির্যাস ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর দাঁড়িয়ে। যদিও বর্তমানে হিন্দুত্ববাদিরা এটাকে ইসলামের মতন কালেক্টিভিজমের অংশ হিসাবেই দেখেন। ফলে জোর করে গরুর মাংস খাওয়া ব্যান করতে হয়। কিন্ত হিন্দু ধর্ম আচার ভিত্তিক না-তার মূল বক্তব্য সেলফ রিয়ালাইজশন বা ব্যক্তিগত উপলদ্ধির জগত। ফলে এই ধর্ম ক্যাপিটালিজম বা ইন্ডিভিজুয়ালিজমের সাথে খাপ খায় ভাল। এইজন্য ল্যাটিন আমেরিকার বামেরা বহুকাল আগে লেনিন ছেড়ে যীশু “গরীব বন্ধু” ইমেজ থেকে নয়া -ল্যাটিন বামপন্থার সূচনা করেছে। তা মাটির বামপন্থা বলে খাচ্ছে ভাল। ভারতের বামেরা হিন্দু ধর্ম নিয়ে এখনো খাবি খাচ্ছে।

    ভারতের বামেরা এই ধরনের “হিন্দু ধর্ম ” সহায়ক বাম আন্দোলন করতে ব্যর্থ – কারন হিন্দু ধর্মে কমিনিজমের এলিমেন্ট গুলি দুর্বল। যদিও ইসলামিক বামপন্থী আন্দোলন পৃথিবীর সব মুসলিম দেশেই মেইন স্ট্রিম একদম। এতে ভাল কিছু হয় নি। ইসলাম আস্তে আস্তে বামপন্থাকে গিলে ফেলেছে।

    (৩) আমি ব্যক্তিগত ভাবে ধণতান্ত্রিক সমাজের পক্ষে। ইসলাম এবং কমিনিজমের তথা যে কোন কালেক্টভিজমের বিপক্ষে। এর মানে এই না যে মার্কেট এবং ধণতন্ত্রের ত্রুটি নেই-এবং সেই ত্রুটিগুলি আমি স্বীকার করি না।

    ইতিহাস পর্যালোচনা করে আমার মনে হয়েছে-আমাদের আজকের এই যে বস্তুবাদি উন্নতি- খাদ্য এবং চিকিৎসা সুরক্ষা-এর মূলে আছে প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের আবিস্কার। প্রথমত প্রযুক্তির এই আবিস্কার কোন কালেক্টিভিজমের মধ্যে সম্ভব না। সোভিয়েত এর জ্বলন্ত্ব প্রমান। ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজ ছাড়া মার্কেট বিকাশ করে না-আর মার্কেট ছাড়া আবিস্কার বাজারে আসে না। দ্বিতীয়ত ক্যাপিটালিজমের সমস্যাগুলি প্রযুক্তির আবিস্কারের মধ্যে দিয়েই সমাধান করা সম্ভব। এর উদাহরন আমরা দেখছি। আজকে যে ওপেন ডেমোক্রাসি বা ডিরেক্ট ডেমোক্রাসি আসছে-তা কিন্ত সম্ভব হচ্ছে এই ফেসবুক বা টুইটারের জন্যই। ধণতন্ত্রই ধণতন্ত্রের সমস্যাগুলি দূর করবে এটাই বাস্তবের ইতিহাস। কমিনিউজম বা অন্য কোন জন্নত দর্শন চালিয়ে যখন ধণতন্ত্রের সমস্যাগুলির সমাধান করার চেষ্টা হয়েছে, তখন আদতেই গণহত্যা ছাড়া আর কিছু হয় নি। ইউক্রেনের হলডোমার জেনোসাইড এর উজ্জ্বল উদাহরন।

    বামাতিদের ভ্রান্ত অবস্থানের বিরুদ্ধে এতটা লেখার দরকার ছিল বলে মনে হয় না। কারন বাঙালীদের মধ্যে বামেদের প্রভাব আস্তে আস্তে অনেক হ্রাস পেয়েছে। আরো পাবে। কারন দুই নৌকায় পা দিয়ে কোন নৌকা চালানো সম্ভব না।
  • ranjan roy | 132.162.194.200 | ২৬ জুলাই ২০১৫ ১৯:১২680599
  • বিপের বক্তব্যের অনেকগুলো অনুসিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত।
    যেমন ঃ
    ১) ক্যাপিটালিস্ট সমাজের দর্শন হল ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ। তাই তেত্রিশকোটি দেবদেবীর পূজো করা এবং গৃহধর্ম পালন ভিত্তিক হিন্দুধর্ম এর জন্যে বেশ উপযোগী।
    ২) মার্ক্সবাদের বিশ্ববিপ্লবের মাধ্যমে ধনতন্ত্রকে উপড়ে ফেলে সমাজতন্ত্রের ট্রান্জিটরি স্টেজ পার হয়ে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন এবং বিশ্বজুড়ে কোরান আশ্রিত "ন্যায়" এর অনুশাসন ও সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে আপাত মিল আছে। কারণ দর্শনগত দিক থেকে দুটোই পুঁজিবাদী ইন্ডিভিজুয়ালিজমের বিরুদ্ধে কলেক্টিভিজম ভিত্তিক ন্যায়ের আশ্বাসন দেয়।

    --- কিন্তু ঃ
    ক) জনৈক রেইনার ও বেইলভের ব্যাখ্যা এংগেলস ও লেনিনের সঙ্গে খাপ খায় না বলেই মনে হচ্ছে। এঁদের চোখে ইসলামে "আদি ইসলামে বুর্জোয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণীকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই জন্য সুদ বিলুপ্ত করা হল-কিন্ত দাস প্রথা চালু রাখা হল । কেন? কারন এই বুর্জোয়া শ্রেনীটি ছিল দাসমালিক এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শ্রেনী" --\\
    খ) এটা ঠিক হ্জম হল না। কারণ সেই যুগে আরব মূলুকে কমোডিটি প্রোডাক্শনের স্তর কেমন ছিল? উপরেই বলা হয়েছে দাসশ্রম ভিত্তিক ক্ষুদ্র ব্যব্সায়ী শ্রেণী। কাজেই ওখানে পুঁজিবাদ কথাটি মিসনোমার।
    গ) খেয়াল করুন এংগেলস তিনটি ধর্মকে বিশ্বের পরিপ্রেক্ষিতে বিপ্লবী ধর্ম বলেছেন-- বুদ্ধিজম, ক্রিশ্চানিটি ও ইসলাম। কারণ এই তিনটে ধর্মই আদিম সাম্যবাদী সমাজ থেকে শ্রেণীবিভ্ক্ত সমাজে বিবর্তনের বিভিন্ন স্টেজে হারিয়ে যাওয়া পুরনো সমাজের কালেক্টিভ মূল্যবোধের পতাকা তুলে ধরেছে।
    ইসলামে সুদ হারাম। কোন ট্রেডিং কম্যুনিটি সামন্তযুগেও সুদ্দ বিনা বাঁচতেই পারে না।
  • a | 208.7.62.204 | ০৭ আগস্ট ২০১৫ ২০:৪৫680600
  • অভিজিৎ রায় বলুন বা অনন্ত বা ওয়াসিকুর, জেনে অথবা না জেনে আসলে ইস্লামোফোবিয়া ছড়ানোর যন্ত্র হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে গেছেন। এদের-ই মতাদর্শগত পথিকৃত হিসেবে বিল মাহের বা রিচার্ড ডকিন্স নিও-কন দের ফেভারিট মুখ হিসেবে উঠে এসেছেন। এই নিও-এথিস্টরা কু ক্লুক্স ক্লানের মত ক্রুড ল্যাঙ্গুএজ ইউজ করে না, বরং পলিশড ভাবে ইস্লামকে বর্বর, পিছিয়ে পড়া, অসভ্য এসব ইংগিত দেয়। সবথেকে বড় খোরাকটা হল, এই পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অনুন্নত মানুষজনকে বাঁচানোর মহান ব্রতে উদ্যোগী হয়ে নিও-এথিস্টরা বারবার ইসলামের সংস্কার করার কথা বলেন। ঠিক কলোনীয়াল প্রভুরা এই দেশে এসে অশিক্ষা দারিদ্র্য দেখে শিউরে উঠে যেভাবে মেকলের হাত ধরে ব্লাডি নেটিভদের শিক্ষিত করতে চেয়েছিলেন, একদম সেরম হোয়াইট সেভিয়ার কমপ্লেক্স।

    হোয়াইট সেভিয়ার কমপ্লেক্সওয়ালা আরেকটা নিও-এথিস্ট খোরাককে চাপাতির আওতায় আনা গেছে।
  • সৈয়দা তাহ্‌মিনা আলি | 55.63.4.186 | ২২ আগস্ট ২০১৫ ১৪:৫৯680601
  • পুরনো আলোচনার জের টেনে নিয়েই শুরু করি।

    কল্লোলবাবু, আমার আব্বা আপনার বলা বইটি পড়েছেন। তাঁর সঙ্গে এবিষয়ে বিশদ আলাপ-আলোচনার সুযোগ পাইনি এখনও।

    বিগত তিনটি মাস আমি দেশের বাইরে। ইরান, উজবেকিস্তান, ও আজারবাইজান - এই তিনটি দেশ খুব কাছ থেকে ঘুরে দেখার সুযোগ এসে গেল কাজের সূত্রেই। অনেক দেখলাম, জানলাম, উপলব্ধি করলাম। ইসলামোফোবিয়ার এই আলোচনায় আমার এই *ব্যক্তিগত* দেখার কথাগুলোও বলার ইচ্ছে থাকল।
  • se | 94.75.173.148 | ২২ আগস্ট ২০১৫ ২০:৫৫680602
  • অপেক্ষায় রইলাম।
  • কল্লোল | 125.242.139.242 | ২৩ আগস্ট ২০১৫ ২২:০৬680603
  • তহমিনা।
    ওফ। কি যে স্বস্তি হলোআপনাকে এখানে দেখে/পড়ে। আমি তো ভাবছিলাম মানুষটা গেলো কোই? আপনার আব্বা রেহনুমার সম্পাদিত বইটি পড়েছেন জেনে বড় আশ্বস্ত হলাম। ওনার মত জানতে চাই।
    যাই বলুন, আমি নিজেকে এই আলোচনায় বহিরাগত বলেই ধরি। ইসলামের কিছুই জানি না। তাই যাঁরা অধিকারী তাঁদের কথা শুনতে চাই।
    আপনার আব্বার সাথে কথা বলুন, আমাদের জানান।
  • ranjan roy | 132.161.206.24 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ১৮:৫৪680604
  • তহমিনা,
    একটা আলাদা টই খুলুন, অপেক্ষায় আছি,
  • সৈয়দা তাহ্‌মিনা আলি | 186.9.25.72 | ২৭ আগস্ট ২০১৫ ২০:৫৪680606
  • এই আলোচনায় অনেকদিন আগে Pi লিখেছিলেন (01 Jun 2015 -- 08:53 PM)

    "... আর ছেলে ও মেয়েদের জন্য সমান শিক্ষার কথাও বলেছে।

    এই সৌদি আরবকে কে আমি চিনতাম ?"

    এই সৌদি আরবকেও বোধহয় আপনারা চেনেন না - https://en.wikipedia.org/wiki/2002_Mecca_girls%27_school_fire
  • Du | 107.79.230.34 | ২৮ আগস্ট ২০১৫ ০১:৩৩680608
  • "Whenever the girls got out through the main gate, these people forced them to return via another. Instead of extending a helping hand for the rescue work, they were using their hands to beat us." - ২০০২ তে!
  • কল্লোল | 125.242.190.4 | ৩০ আগস্ট ২০১৫ ০৭:৫৭680609
  • তহমিনা। তাড়াহুড়ো নেই, কিন্তু ইসলামের পুনর্পঠন নিয়ে আপনার আব্বার মতামতের অপেক্ষায় বসে আছি। আপনিও পড়েছেন কি?
  • aranya | 83.197.98.233 | ৩০ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৩৬680610
  • আইসিস-এর কাজকর্মের ওপর তাহমিনা কিছু খবরের লিঙ্ক দিয়েছেন।

    শাক্য কি এ প্রসঙ্গে কিছু বলবে?
  • সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক | 208.7.62.204 | ৩০ আগস্ট ২০১৫ ১১:০২680611
  • বলার আবার কি আছে? সবাই জানে এগুলো সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের হাতিয়ার। সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে আইসিস-এর লড়াই চলছে চলবে।
  • pi | 233.176.0.254 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১২:৩৮680612
  • তহমিনা, আমার পোস্ট উল্লেখ করেছেন বলে লিখছি, তার পরে আরো কয়েকটা পোস্ট ছিল, হয়তো খেয়াল করেননি। এগুলো সত্যি কতটা কী হচ্ছে, সেই নিয়ে আপনার কাছে জানতে ইচ্ছুক ছিলাম, আর এই পরিবর্তন শেষ কয়েক বছরে এসেছে মনে হয়েছে বলে হয়েছিল। আপনার দেওয়া ঘটনাটি ২০০২ এর দেখলাম, এখনো কি অবস্থ এরকমই ?

    যাই হোক, পোস্টগুলো আপনার জন্য আরেকবার তুলে দিলাম।

    'শিক্ষা নিয়ে আমি উপর উপর যতটুকু যা দেখলাম, সমাজের সব স্তরের মেয়েরাই এই উচ্চশিক্ষা পেতে পারে ও পায়ও। আর সেই শিক্ষায় বিজ্ঞান, লিবারেল আর্টস সবই আছে। এসব পড়া আর পাশাপাশি ড্রাইভ করা কি ভোট দেবার অধিকারটুকুনিও না থাকা .. এগুলো সত্যি কী করে পাশাপাশি থাকে বুঝতে পারিনা। বোরখা পরা না পরা , এগুলো যদি অপ্রেশন না বলে ইন্ফর্মড চয়েজ ও বলি, ভোট দেওয়ার অধিকার না থাকা সম্বন্ধে সে কথা বলতে পারিন। ওদিকে দেখলাম, এবছর থেকে মেয়েরা ভোটের অধিকার পেতে চলেছে। এর পিছনে মেয়েদের আন্দোলন টান্দোলন আছে কিনাও জানিনা। মেয়েদের এই সব উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানে কি এসব নিয়ে তর্ক ওঠে, প্রতিবাদ হয় ?
    তাহমিনা তো পড়েছেন, জানতে ইচ্ছুক।
    '
    --

    কনফ্যুশন তৈরি হল, কিছু পরিসংখ্যান দেখে। একটি বছরে ~৬০০০০ মেয়ে উচ্চশিক্ষায় গেছে, ছেলেদের চেয়ে ও সেই সংখ্যা প্রায় ৫০০০ বেশি। এটা শুধু একটা স্তরের মধ্যে থেকে হতে পারে কিনা, তাও কোন পুরুষসঙ্গী মাস্ট ইত্যাদি চাপ সহযোগে কিনা, এই নিয়ে কনফ্যুশনে আর কি। বাবা বা বরকে নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক অবস্থায় লিবারেল আর্টস শিক্ষাও কতটা সম্ভব, সেই নিয়েও কনফ্যুশন।
    কাতারে আবার দেখলাম, টার্শিয়ারি এনরোলমেন্ট এ নারীঃপুরুষ পৃথিবীতে সর্বোচ্চ !! প্রায় পাঁচগুণ মেয়ে ! ( যদিও এদের বেশিরভাগই চাকরিতে আসেনা, তবে সে সংখ্যাও সময়ের সাথে ক্রমবর্ধমান)।

    তবে এসবই মনে হল শেষ কয়েক বছরের পরিবর্তন। কিন্তু কথা হল, তাহলে রিফর্ম সম্ভব !
  • pi | 192.66.78.102 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৩:৫৪680613
  • কুলবর্গি হত্যার খবরটাও এখানে থাকা দরকার। শাক্য অনেকদিন ধরেই বলে আসছে, ইসলামী মৌলবাদীদের থেকেও আমাদের বেশি কথা বলা দরকার আর এস এস নিয়ে, আর এস এস, বজরঙ্গি দল আমাদের অনেক বড় শত্রু।

    কিন্তু এবার একটা প্রশ্ন আছে শাক্যকে।
    এই ট্যুইটটা নিয়ে যদি ঐ অ্যান্টি -ফারাবী হাওয়ার মতন কিছু ওঠে, ভুভিথকে ধরতে বলে, ওর লেখা ছবি ভাইরালি শেয়ার হতে থাকে, তখন কি ভুভিথকে চেনার প্রয়োজনীয়তার কথা বলবি, নাকি তুইও ঐ শেয়ারের অংশীদার হবি ?

  • dd | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৭:৩২680614
  • খুব গর্বো হয়। মানুষ হিসেবে। মুক্তিকামী মানুষ হিসেবে।

    আরেকটি ভোগবাদী মুন্ডু ভুঁয়ে লুটালো, চাপাতির কোলে। বা বুলেটের ঘায়ে।আহা।

    যে খানেই পাশ্চাত্য সভ্যতা, পাবে বসে মেয়েদের মদ্য পান থেকে আর্টিফিশিয়াল ইনসেমিনেশনের জন্য আমদানী হলস্টেইন ষাঁড় - মানে দিশির উপর বিদেশীর ইসে, সেখানেই ঝলসে ওঠে আমাদের খাঁড়া। আমাদের দেখুন আমাদের দেখুন। যেখানেই ভোগবাদ আর সাম্রাজ্যবাদ সেখানেই আমাদের বিস্তার। প্রতি লাইনে দুটো করে সাহেবের নাম ড্রপ করা আমাদের চাপাতি তন্ত্রের প্রকাশ আর বিকাশ।

    কেউ বলে আই সিস, কেউ বলে বজরংগী। নেট জুড়ে আমাদের হুংকার চলছে চলবে।
  • hu | 140.160.143.220 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৯:৪০680615
  • পাই-এর 12.38 PM প্রসঙ্গে কয়েকদিন আগে পড়া এই আর্টিকলটার কথা মনে পড়ল http://www.bbc.com/news/world-asia-34042751
  • Sakyajit Bhattacharya | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৯:৪৫680616
  • আমি আবার কি বলব ! তখনো তো বলেছিলাম যে খুন করেছে সে ফারাবী হোক বা অন্য কেউ তাকে অ্যারেস্ট করে শাস্তি দেওয়া হোক। এখনো এটাই বলব।

    রিগার্ডিং ভয়েস, হ্যাঁ, বজরং দল-এর-ও ভয়েস শোনার দরকার আছে বই কি ! কোন বাস্তবতা থেকে একজন মানুষ কমিউনিস্ট পার্টি করে আর একজন মানুষ বজরং দল করে সেইদুখানার তফাত বুঝতে গেলে বজরং কেও বুঝতে হবে। কেন তা ম্মানুষকে আকৃষ্ট করছে সেটাকে জানতে হবে।

    সব ধর্ম সমান খারাপ নাস্তিকতা একমাত্র সত্য টাইপের লিবারালিজমে আস্থা রাখিনা কোনোদিন-ই। সেটাকে খারাপ বলছি না তবে আমি বুঝি না। ওসব ডিডিদার ডিপার্টমেন্ট
  • pi | 24.139.209.3 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:৩৮680617
  • এই পোস্টটা কাল গ্রুপে পড়েছে।
    অভিজিত রায় হত্যা নিয়ে সরব হওয়া একাংশের এই কুলবর্গি হত্যা সংক্রান্ত প্রতিক্রিয়া নিয়ে ইন্টার্স্টেড ছিলাম, বিশেষ ক'রে যাঁরা অভিজিত রায়কে হিন্দু বলে চিহ্নিত করেছিলেন এবং সেইজন্য খুন হয়েছিলেন, এরকম স্টেটমেন্টও দিয়েছিলেন। অভিজিত রায় আর কুলবর্গির হত্যাকারীদের মধ্যে এই ডিফারেন্সিয়েসনের চেষ্টায় খুব একটা তাই অবাক হইনি, তবে, 'যারা পশ্চিমবঙ্গে সার্কুলার দিয়ে "ইতিহাস বিকৃত" করেছেন, তাঁদের গলিত, খণ্ডিত লাশ কলকাতার রাস্তায় বা ল্যাম্পপোস্টে শোভা পাবে।' এই ধরণের ওপেন হুমকি পব তেও সোস্যাল মিডিয়ায় আসতে শুরু করেছে দেখে অবাকই হয়েছি।
    ফেবুতে ধর্মীয় ভাবাবেগে 'আঘাত' দিয়ে লেখালেখি কতটা কী অ্যাচিভ করতে পারে সেই তর্কে যাচ্ছিনা, কিন্তু এধরণের লোকজনকে ফেবুপ্লবী বলে অনেকেই ব্যঙ্গ ট্যঙ্গ করেন দেখেছি, কিন্তু এধরণের লেখালেখি বা এমনি পোস্ট দেওয়া লোকজনের জন্যও এখন চিন্তাই হচ্ছে, এপারেও।

    অয়ন চৌধুরীর লেখাঃ
    'ফ্র্যাঙ্কলি স্পিকিং, অভিজিৎ রাইয়ের সঙ্গে ভারতের কোন সেক্যুলার/ যুক্তিবাদী লেখকের মিল নেই। অভিজিৎ রায়রা ধর্মান্ধতা বা মৌলবাদ মাত্রেরই সমালোচনা করেছেন একেবারে খোলামেলা, ভারতের সেক্যুলার বদমাশদের মত রাতের আঁধারে একগাছের গোঁড়ায় জল ও আরেক গাছের গোঁড়ায় বিষ ঢালেন নি। পার্থক্য সততার, পার্থক্য নৈতিকতা ও নোংরা রাজনৈতিক আদর্শ ও লক্ষ্যের। অভিজিৎ রায়ের সততা অবশ্যই তাঁর নিন্দুকেরা ও স্বীকার করবেন। যারা পশ্চিমবঙ্গে সার্কুলার দিয়ে "ইতিহাস বিকৃত" করেছেন, তাঁদের গলিত, খণ্ডিত লাশ কলকাতার রাস্তায় বা ল্যাম্পপোস্টে শোভা পাবে। উইথ ওর উইথ আউট "মোদী সরকার"। নতুবা যে, নিউটনের থিওরীই মিথ্যা হয়ে যাবে। হিন্দুরা কর্মফলে বিশ্বাসী কিনা! রাজনীতি থেকে দূরে সরে, শুধু আধ্যাত্মিকতা আঁকড়ে ধরে রাখার ফল হিন্দুরা পাচ্ছে শত শত বছর ধরে। সবাই যে যার মত আবর্জনা, অপমান ছুঁড়েছে হিন্দুদের দিকে। কিন্তু হিন্দুকে তো বাঁচতে হবে। তার দিকে ছুঁড়ে দেওয়া আবর্জনা পাল্টা ছুঁড়ে দিয়েই সে বাচবে। যারা ৭০ বছর ধরে হিন্দুদের অন্তর্মুখিতার সুযোগ নিয়ে তার ।।।কেশ ছিঁড়েছে, তাঁদেরটা ছিঁড়ে তাঁদের রক্তাক্ত করেই সে বাচবে। মাছ থাক বা মাছের কাঁটা থাক, প্রয়োজনে এঁটো প্লেট খেয়ে, পুরো রান্নাঘর ধসিয়ে দিয়ে সে বাঁচবে। সহমর্মিতা সে চেয়েছে অনেক আগেই। এখন সে করে খেতে চায়। বাধা দিয়ে লাভ নেয়। পারলে আন্দোলন, বিপ্লব করে ঠেকান।'
  • বাবুরাম সাপুড়ে | 127.194.254.254 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২১:৫৯680619
  • এই অয়ন চৌধুরী লোকটি বাংলাদেশী, মানে নিজেকে বাংলাদেশী হিসেবে দাবী করছে, তবে পশ্চিমবঙ্গে এ ধরণের হুমকি পাওয়ায় আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই......... উর্বর ক্ষেত্র তো অনেকদিন ধরেই প্রস্তত ছিল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন