এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গান-ফাইট

    pi
    অন্যান্য | ১৩ মার্চ ২০১৬ | ১৯৩৫৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 80.194.163.173 | ২০ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪৩698317
  • না। আপনি দাবী করেছিলেন কর্ড প্রগ্রেশন কলাবতীর সঙ্গে কনফ্লিকটিঙ্গ। পড়ে দেখুন আমার আপত্তি সেটাতেই ছিল। আপনি পয়েন্টটা অ্যাড্রেসই করেননি। সেটা লজিকালি সম্ভব নয়। কারণ কর্ড পুরো গানেই বদলায়নি।

    তা ডিসেগ্রিমেন্টের এই
    একটিই পয়েন্ট লিখেছিলাম সেটাতে আপনার মতামত পেলাম না। ওটাতে তাহলে এগ্রি করলেন তো? না করলে লিখে দিন।
  • ন্যাড়া | 117.77.92.122 | ২০ মার্চ ২০১৬ ০৮:২০698318
  • বলে কী! সেটাই তো প্রেমিস। কী-তে কলাবতী গাইলে ড# ডিসকর্ড, কারণ ড# -এর দুটো নোট কলাবতীতে লাগে না। তাই ড# কলাবতীর চলনের সঙ্গে কনফ্লিক্টিং।
  • aka | 34.96.82.109 | ২০ মার্চ ২০১৬ ০৮:২১698319
  • সলিল পেলে ফাটিয়ে দিতেন টা কিলিয়ার হল না।

    কলাবতী কি সলিল জমানায় ছিল? ওমনাথ? ন্যাড়াদা? আদার্স?
  • san | 113.245.14.101 | ২০ মার্চ ২০১৬ ০৮:৫৯698320
  • আজ্জোদা - তবে কি ' ওস্তাদজি তীব্র মধ্যম লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে আমার শরীর দিয়ে শিহরণ বয়ে গেল' এইটা অ্যানালিটিকাল ওয়ে ? :-)

    মজা করলাম । পিওর মুগ্ধতাজাত লেখা পড়তেও আমার ভাল লাগে। আর অ্যানালিটিকালি দেখতে হলে গানবাজনার ইমোটিভ কম্পোনেন্টকে কাটিয়ে দিতে হবে কেন ? সেটাও বিশ্লেষণের অপেক্ষা রাখে । ইন ফ্যাক্ট সেই বিশ্লেষণও আমি এক্সপেক্ট করছি।

    বাই দ্য ওয়ে এই রাত তোমার আমার আর মুনলাইট সোনাটা .....
  • ঈশান | ২০ মার্চ ২০১৬ ১০:৫৮698321
  • বেশ, উত্তর দিয়ে দিলাম। শুনে দেখুন। দুটোই করে দিলাম।

    প্রতিপাদ্য একঃ C, Bb (বা F, D#) কলাবতীর সঙ্গে কনফ্লিক্টিং, ন্যাড়াদার এই বক্তব্য ভুল।
    লিংঃ https://sites.google.com/site/saikatbb10134/kala.mp3?attredirects=0&d=1

    প্রতিপাদ্য দুইঃ "এগুলোর(অর্থাৎ ভারতীয় রাগসঙ্গীতের) কোন ডিফাইনড হারমনিক স্ট্রাকাচার নেই" -- এটা সম্পূর্ণ ঠিক না। "ডিফাইনড" নেই অংশটা ঠিক। কিন্তু হারমনিক স্ট্রাকচার অবশ্যই আছে। সেই প্রসঙ্গে মথুরা নগরপতি গানটির কথা বলেছিলাম। এটা সেই ডেমো।

    https://sites.google.com/site/saikatbb10134/mathura.mp3?attredirects=0&d=1

    এইটাতে অভ্যাস বসহ্ত হারমনিকের জায়গায় মনে হয় রিএটিভ বলে ফেলেছি একবার। সেটা শুধরে নিতে হবে।
  • ন্যাড়া | 83.70.87.63 | ২০ মার্চ ২০১৬ ১১:২২698322
  • কাল দুপুরের আগে শোনা হবে না। তবে আশা করছি কলাবতীতে মা আর রে লাগিয়ে কেস জাস্টিফাই করা হয়নি।
  • Nirmoho B | 74.233.173.185 | ২০ মার্চ ২০১৬ ১১:২৭698323
  • আকাহে, কলাবতী সলিল পেলে ইত্যাদি নিয়ে আমার খোঁচাটি তোমারটির তুলনায় টাইমস্ট্যাম্পে একটু প্রাচীন। সেটা অ্যাড্রেস করে ঈশানের উত্তরটাও তব মনে প্রশ্নোদয়ের আগেই এই টইতেই ক্ল্যারিফায়েড। কিন্তু ভাটানোর সাথে সাথে সেই সব আগের লেখা পড়তেও হবে তো। জয় উইকেন্ড।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২০ মার্চ ২০১৬ ১১:৩০698324
  • ঈশানের দুটো ক্লিপ শুনলাম। টেকনিক্যাল ডিটেইল বোঝার মতন বেসিক নলেজ নাই, কিন্তু ঈশান দারুণ গেয়েছে, খুব সুন্দর লাগল শুনতে।

    আমার মনে হল, ঈশান উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের আঙ্গিকে একটি রাগ, এবং তার কয়েকটি ভেরিয়েশন ব্যাখা করল দারুণ দক্ষতায়। কিন্তু একদম বিশুদ্ধ ক্ল্যাসিকাল অ্যাঙ্গেলে।

    আর, ন্যাড়া জনপ্রিয় আধুনিক গানে কিভাবে একটি রাগের ইম্প্রোভাইজেশন হচ্ছে সেটা সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিল।

    দুটি সম্পূর্ণ আলাদা অভিজ্ঞতা হল। দারুণ লাগল।

    আরো চলুক। ভেরি নাইস।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২০ মার্চ ২০১৬ ১১:৪১698325
  • সলিলের ইন্টারভিউতে এক জায়্গায় যখন সুমন জিগ্গেস করেছেন যে - আপনি পাশ্চাত্য সঙ্গীতের দিকে ঝুঁকলেন কেন, প্রাচ্যে কি কিছু কম পড়িয়াছিল (এগজ্যাক্ট কোশ্চেনটা মনে নেই, তবে এই রকম কিছু)। তাতে সলিল বললেন, যে হারমোনি-র জন্যে।
  • ঈশান | ২০ মার্চ ২০১৬ ২১:০৯698327
  • শুনুন না। বিশুদ্ধ কলাবতী আছে শুরুতে খানিকক্ষণ। তারপর রে মা স্পর্শস্বর লাগিয়ে। তারপর জোরে সোরে রে মা লাগিয়ে। তারপর এই চলনটা ধরে কিভাবে ওই গানটি অটোমেটালি ডিরাইভড হয়, সেটা। বলাবাহুল্য পুরোটাই ওই দুখানি কর্ড লাগিয়ে। এবং কোথাও কনফ্লিক্ট কিছু তৈরি হয়নি। এসবই ওখানে বলা আছে। যেটা বলা হয়নি, যে, এই মেলডিটির সম্ভাব্য অখাদ্যতম ডেরিভেটিভটি আড্ডি বানিয়েছেন তাঁর গানে। ওর চেয়েও ওঁচা হওয়া অবশ্য থিয়োরিটিকালি সম্ভব, তা আমি অস্বীকার করছিনা। :-)

    এছাড়াও, বলা হয়নি, শুনে আশ্চর্য হয়েছি, "ওট হচ্ছে অমুক করলে কী ভাল হত"। আমার ধারণা ছিল, আমরা পাশ্চাত্য সঙ্গীতে হারমনিক স্ট্রাকচার কিভাবে বদল করতে হয়, সেই নিয়ে কথা বলছিলাম।তার নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি, নিয়ম ইত্যাদি আছে। সেটা লিখে যথেষ্টই ব্যাখ্যা করেছি। ক্লিপে আর ঢোকাইনি। তাহলে আরও বহু সময় লাগত। আরেকবার পুরোনো পোস্ট পড়ে নিলেই বুঝতে পারবেন আশা রাখছি।
  • ঈশান | ২০ মার্চ ২০১৬ ২১:১২698328
  • অবশ্য দ্বিতীয় ক্লিপে হারমনিক স্ট্রাকচার, পাশ্চাত্য স্কেল, এইসব নিয়ে খানিক বক্তব্য আছে। সেটাও বুঝতে সাহায্য করবে।
  • aka | 34.96.82.109 | ২০ মার্চ ২০১৬ ২৩:২৯698329
  • আজই রাঁধলাম, আজ না অ্যাকচুয়ালি গতকাল - প্যাঁজ রসুন দিয়ে কাঁচা মুগের ডাল। মুগের ডাল সেদ্ধ করার পরে আমার কাছে কিলো খানেক অপশন ছিল। বাবা বলল সবথেকে ওঁচা অপশনটা বেছেছিস।

    বউ খেয়ে দেয় বলল দিব্য হয়েছে।

    বলো কি আছে গো আমার দিব্য লাগে, ব্যপক গান। সুমন প্রফেটের "পাগল" ব্যপক লাগে বাবা শুনে বলেছিল "এসব গান"? আমি সব এক্সপেন্সই ক্রেডিটে করি, বাবা শুনে বলে "ক্রেডিট মানে ধার? চাকরি বাকরি করিস কেন?"

    এসবই চলতা হ্যায়। জেনারাশন গ্যাপ, কনজার্ভেটিজম, ইন্ডিভিজুয়াল চয়েজ বিভিন্ন টার্ম আছে। কোয়ালিফাই না করলেই কিস্যু বলার নেই।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২০ মার্চ ২০১৬ ২৩:৪৬698330
  • তাহলে ঈশানের কথাতেই বলতে হয় - "...এই মেলডিটির এক অভূতপূর্ব রেন্ডারিং আরডি বানিয়েছেন..." , অপূর্ব সৃষ্টি। নিজে না গেয়ে, মান্নাকে দিয়ে গাওয়ালে আরো বেটার হত।
  • PM | 233.223.155.90 | ২০ মার্চ ২০১৬ ২৩:৫২698331
  • এরকম তর্ক শোনাও সৌভাগ্যের (পুরোটা না বুঝলেও) --- এতো জলদি শেষ হবে ঃ(
  • ঈশান | ২০ মার্চ ২০১৬ ২৩:৫৬698332
  • অ্যাঁ এ আবার আমি কখন কইলাম? তবে অভূতপূর্ব সন্দেহ নাই। :-)

    যাইহোক, আপনার অন্য পোস্টটার উত্তর দেওয়া হয়নি। পুরো ক্লিপটার একটাই মূল পয়েন। টেকনিকাল ডিটেল বোঝার দরকার নেই, অ্যাকম্প্ন্যানিমেন্টটা সুরের সঙ্গে কোথাও কনফ্লিক্টিং লেগেছে কিনা। সেটাই দেখার ছিল। ব্যস।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০০:০০698333
  • উচ্চাঙ্গসংগীতের রাগের সঙ্গে একটি লঘু আধুনিক গানের সুরের তুলনা - আপেল/লেবুর থেকেও খারাপ তুলনা।
  • ঈশান | ২১ মার্চ ২০১৬ ০১:৪৩698334
  • ওইজন্যই তো আমি আড্ডির গান প্রসঙ্গে রাগ বা হারমনিক স্ট্রাকচারের প্রসঙ্গই আনতে বারন করি। আড্ডি বা বাপ্পি, এঁদের নিজেদের স্ট্যান্ডার্ডেই এঁদের বিচার করতে হবে। নইলে এঁদের উপর অবিচার হয়। :-)
  • S | 108.127.180.11 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০১:৪৮698335
  • আর্ডি আর বাপ্পি একই লাইনে?
  • aka | 34.96.82.109 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০১:৫৩698336
  • পৃথিবীতে সবই মার্কেটিঙ্গ। এনিওয়ে আই রেস্ট মাই কেস - এতো অ্যানালিটিকাল থিঙ্গিকিঙ্গ আর নেওয়া গেল না। উফ্ফ। এলোএল।
  • cm | 127.247.96.46 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০২:৩৮698338
  • কনফ্লিক্টিং এর কোন ইউনিভার্সাল নোশন নাই। আর কারু কাছে যা কনফ্লিক্টিং কারু কাছে তা বৈচিত্র্য। কেউ পায়েসে কাজু কিসমিস ভালোবাসে কেউ বাসেনা।
  • cm | 127.247.96.46 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০২:৪১698339
  • কিন্তু যা বোঝাগেলনা তা হল হিন্দীভাষা প্রোমোট করতে গিয়ে বাঘাবাঘা সুরকার ও গাইয়েদের বাদ দেওয়া হল কেন?
  • sosen | 50.128.208.34 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৩:৩৪698340
  • এদিকে আমার অশিক্ষিত কানে এখনো গানটা ভালো লাগছে, কি অবিচার!
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৫:০১698341
  • হানুদা একটু কিন্তু করছিল, তবু তুলে দিলাম।

    name: h mail: country:

    IP Address : 184.79.160.147 (*) Date:21 Mar 2016 -- 04:07 AM

    অনেকদিন পরে আমার ওভারল এই গানের আলোচনা টা খুব সুন্দর লেগেছে। ইশান এবং ন্যাড়া কি সুন্দর গায়, মিউজিক বুঝি না, কিন্তু গলা গুলো শুনে ভালো লেগেছে। বাড়িতে এই কোয়ালিটির রেকর্ডিং ইন্স্ট্রুমেন্ট আছে মানে গানে সিরিয়াস। এ মানে খুব ই ভালো ব্যাপার। বাড়ির লোকের খুব আনন্দ। ছেলে মেয়েদের ও সুর বেসুর জ্ঞান হবে, এ বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার। পক্ষ অবলম্বন করতে হলে আমি আজ্জো বা লসাগুদার র পক্ষ অবলম্বন করছি আপতোতো, কারণ গানের টেকনিকাল জায়গা বোঝার ক্ষমতা এই জীবনে আর হল না।

    এবার আমার চাট্টি বক্তব্য ছিল। সেটা হল, এই প্রসঙ্গে তাইলে 'ল্যালা' কে? ;-)

    উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের আঙ্গিক বা বিভিন্ন ধরণের গানের আঙ্গিক, অনেক অনেক ল্যালা দের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য, কিসোর দা ল্যালা, না হিন্দী ভাষার সরকারী মদতের মস্তানি র শিকার, বাংলা 'আধুনিক' গান বা সিনেমার গান ল্যালা। নাকি আরো অসংখ্য ধরণের গান, যেটা সিনেমার গানে রিফ্লেকটেড হছে না জায়গা পাচ্ছে না, বাঙলা যখন রাজনইতিক অস্থিরতা য় উত্তাল, যখন জীবনানন্দ নামক বিচিত্র ঘটনাটি বাঙ্লা কবিতায় ঘটে যাচ্ছে, তাঁর কবিতা পত্রিকা কর্তৃক আবিষ্কার এবং মৃত্যুর পরেও বাংলা কবিতা তদ্দিনে একটা উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছে, অনেকদিন পরে স্টেল হচ্ছে, সেই পিরিয়ডে বাঙ্লা সিনেমার গানের জগত বাসর ঘরের গানের বাইরে বেরোতে পারছে না কেন? এই প্রসঙ্গ উত্থাপন হলে ভালো লাগতো।

    আরেকটা দিক বলা দরকার। পপুলার কালচার আলোচনার জগতে হিন্দী ফিল্মের আলোচনা যখন নর্মালি হয়, তখন কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে, বা মারাঠি মধ্যবিত্তের মধ্যে মার্গ সঙ্গীতের চর্চা বাড়ার পর থেকে, সময় বাঁধা ৭৮ বা এল পি বা রেডিও র গান ব্যাপার টা শুরু পর থেকে, বা ফ্ল্ল্মী গান রেডিও তে ব্যান হওয়ার সময়্টা [যে সময় টা রেডিও সিলোন গান বাজিয়ে বিখ্যাত হয়ে যাচ্ছে] , ৪০-৫০ এর দশক থেকে ৭০ বা ৮০ র দশক সবটাই একটা ধরণের মাপকাঠি যেমন রাখা হয়, বড় বাজার ইত্যাদি র কথা, তেমন ই নতুন ইন্ডাস্ট্রি হওয়ার কারণে সেটা কি ভাবে নানা মানুষের একটা জায়গা হচ্ছে, এমন কি কমিউনাল টেনসনের সময়েও হচ্ছে, সেটাও ধরা হয়ে থাকে। আর ভাষা বা বিষয়ের একটা বিবর্তন ও আছে। গানের ভাষায় উর্দু/ফার্সী র ব্যবহার বা দৃষ্যপটে আশরফি সঙ্স্কৃতির একটা দিক আছে যে এক ধরণের ইনক্লুশন চিহ্নিত করে। আবার উল্টো দিকে ৭০ এর দশকে এসে, যখন বম্বে শহরটা নিজেই নতুন করে বিষয় হয়ে উঠছে ফিল্মের, একটা নতুন হিন্দী চালু হচ্ছে, রাগী ও লম্বা যুবক এসে পড়ছেন, এবং মজার বিষয় হল, আফগানী মস্তান রা , যারা কিনা স্ট্রাইক ভাঙ্গতো আর শার শোধ করতে না পারে শ্রমিক দের পেটাতো, (শরাবী) এক ধরণের চাওল ঐক্য উঠে আশছে, এবং হাজি মস্তানের বা স্ট্রাইক আন্দোলিত বম্বে তে একটা কালচারাল স্পেস তইরি হচ্ছে যেটা ৮৫ সালে শিব সেনার উত্থানের পর নষ্ট হচ্ছে। গুলাম সিনেমা আর অমর আকবার অ্যান্টনি সিনেমা এটার দুটো ফ্ল্যাশ পয়েন্ট। গান ও অনুরুপ হচ্ছে। ৯০ এর দশকে বাজার বড় করে এলেও, কতগুলো দারুণ জিনিশ হচ্ছে সিনেমায় সেটা ইশান ছুঁয়ে গেছে মাত্র, সেটা হল প্লেক ব্যাক সিংগিং ব্যাপারটা 'ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর' হয়ে যাচ্ছে। গলা মিলিয়ে গাওয়ার ঝামেলা বাধ্যবাধকতা আর থাকছে না। এবং ভগবানের আশীর্বাদ এ আর রহমান আশছেন। এই দশকেই স্বয়ং সুরের ঈশরের বরপ্রাপ্ত নুস্রত আসছেন। অনেক ঘটনা ঘটে যাছে। তার পরে বড় করে পাঞ্জাবি ফোক সং এর একটা জাতীয় পরিচিতি বাড়ছে, মুলতঃ এন আর আই মার্কেট, এবং মধ্য প্রাচ্যের মার্কেট এর একটা ইউনিফিকেশন হচ্ছে।

    তো মার্কেট অবশ্যই, কিন্তু বক্তব্য হল, সিনেমার গান যে পিরিয়ড টা নিয়ে কথা হচ্ছে, সে পিরিয়ড টা তে কিছুটা হাতে গোনা শিল্পী দের একাধিপত্যের সময়ে হলেও, এটা বোঝা দরকার, সিনেমা সরকারী ইচ্ছ্হার গতি র বাইরেও একটা নিজের জগত তৈরি করে নিচ্ছে, তার গান ও তার ব্য়্তিক্রম না। মনিপুরী বা সাঁওতালি লোকেরা আমেরিকা বা দুবাই তে গিয়ে বড়লোক হোলে, পাঞ্জাবি গানের বদলে তাদের গান ই আসতো বলিউইডি সিনেমাতে তো ক্ষমতার একটা বিন্যাস আছে, কিন্তু আমি যেটাকে ওভারলুক করার মত আন লভু ভাবি না, সেটা হল রাইট উইং অ্যাঙ্গ্রি ম্যান রা যারা বম্বের শিল্প জগতের কারখানা বন্ধের টেনসন, ডি ইনডাস্ট্রিয়ালাইজেশনের টেনশন , ব্যবস্থায় আস্থা না রাখা যুবক কেও, কিন্তু একটা স্ট্রীট সেকুলারিজম আনতে হচ্ছে, কারণ সেটাও রিয়ালিটি। এবং এই বিচিত্র মিশ্র জগতে, শহর আর ৫০ এর দশকের মত ভিলেন থাকছেনা, সকলেই শহরে এসে খারাপ হয়ে যাছে না। গান ও এই চলন কিছুটা ফলো করছে। অনেক ধরণের প্রভাবের একটা মিশ্রণ, হিন্দী ভাষাটাও, রেডিও/মহভারত মেগা সির‌্যাল/দুরদর্শনের আমলের হিন্দী ভাশার থেকে অনেকটা ভাইব্রান্ট। হ্যাঁ ক্ষমতা এবং বাজার আছে, কিন্তু গান কে আরো অনেক কিছু র কথা বলতে হয় বলেই মনে হয়।

    আরেকটা কথা মনে রাখা দরকার, মারাঠি গান বা সিনেমার জগতে কিন্তু বম্বে সিনেমার আধিপত্যের সময়েও একটা উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের চর্চা থেকেই যাচ্ছে, এই মঙ্গেশকর এবং ওয়াডেকর রাই করছেন।

    প্রসঙ্গান্তর হয়ে যাবে বলে টই তে দিছি না, কিন্তু আমার মনে হয়, বম্বে সিনেমার গানের সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং দিক হল, কতগুলো নাগরিক কালচারাল রেফারেন্স তৈরি হয়ে ওঠা, যেটা কোনো মাপ কাঠিতেই বিশুদ্ধ নয়। হ্যা দুখের একটা দিক আছে, হিন্দী বলয়ের বাইরের লোকেদের ওখানে গিয়ে ইন্ডাস্ট্রি র সঙ্গে যুক্ত হওয়ার একটা সমস্যা রয়েই যাচ্ছে। এস ডি তদ্দিন ই গুরুত্ত্ব পাচ্ছেন, যদ্দিন বম্বে মনে করছে, গ্রাম ই বিশুদ্ধ, শহর ট্রানসিয়েন্ট এবং করাপটিভ এক্সপিরিয়েন্স মাত্র। এই দিক টা নিয়ে আলোচনা হলে ভালো লাগবে।
  • aka | 34.96.82.109 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৬:২৭698342
  • কথা হল সোসেন - এ লিটল লার্নিঙ্গ ইজ এ ডেন্জারাস থিঙ্গ।

    আমার তো ব্যপক লাগে - " বলো কি আছে গো"। আর যে এবিসিডি ৩,৪,৫,৬ আর্ডি আর বাপ্পি দা কে এক গোত্রে রাখে তাকে বুউউউউ।

    গান ভালোবেসে গান ও শুনুন।

    সেটাই প্রাথমিক। এরপরে আসে বাকি সবকিছু এটা স্যানকে
  • atindriya | 24.99.10.101 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪০698343
  • অনেকদিন
  • atindriya | 24.99.10.101 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫২698344
  • অনেকদিন পরে ভাল আলোচনা আগ্রহ নিয়ে পড়ছি শুনছি।
    অক please stop this. আপনি কিছু মিস করছেননা বুঝতে পারছি। কিন্তু জারা লিখছেনা তারা অনেকে পড়ছে । গুরুতে কখোনো লিখিনি এটা লিখ্তে বাধ্য হলাম।
  • h | 184.79.160.147 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৮:১৪698345
  • কি যে করে না, অভ্যু এইখানে দিকে ঠিক করেনি। এই অকারণ ডাইভর্ট ন হয়ে যায়। কিন্তু আকা মাইরি ভেবে দ্যাখ ... টেকনিকাল আলোচনা তো টেকনিকাল আলোচনা হবে। মানে দুঃখী মানুষ কে গরীব অসুস্থ কে ভালোবাসা দিন কিন্তু অ্যানাটোমি পড়বেন না, এতো হয় না। দুটো আলাদা বিষয়। আমি যেটা বল্ছিলাম যে, গান বা যেকোনো সাংস্কৃতিক আলোচনা ই একটা স্মৃতি র সঙ্গে জড়িত, ভালো মন্দ মিলিয়ে একটা সময় ইত্যাদি, কালচার ইনডাস্ট্রির এইটেই সবচেয়ে বড় জোর। কিন্তু তাই বলে লোকে সুরের টেকনিকাল দিক নিয়ে আলোচনা করবে না তাই কখনো হয়? এটা একটা আলাদা বিষয়।

    আমার তো মনে হয়, ক্লাসিকাল সঙ্গীত মূল যেটা বিতর্ক দুটো... কার পয়সায় গান করবো, বাজনা বাজাবো মানে ধরুন সমঝদার ছাড়া কারো কাছে পয়সা নেবো কিনা, নাকি ভাই পয়সা পেলে হাঙর কে ভইরবী শেখাবো আর আরেকটা হল একটা মিউজিকাল ট্র্যাডিশন কে কি করে বাঁচিয়ে রাখবো, আমার শিক্ষার বৈশিষ্ট কে কি করে ধরে রাখবো, নতুন বাউন্ডারি কি করে তৈরী করবো, কি করে গ্রহণযোগ্য করে তুলবো আরো বেশি মানুষের কাছে, এই গুলো যদি বলিস টেকনিকাল আলোচনা ছাড়া সম্পুর্ণতা পাবে কি করে। আরেকটা দিক ও ভেবে দেখ, দেশের ভেতরেরে নানা গানের, দেশের বাইরের নানা গানের তো বিশেষ সব দিক আছে, টেকনিকাল, সেগুলো তো আলোচনার মধ্যেই আসবে। আমি যখন প্রথম শস্তাকোভিচ শুনি, আমার মনে হয়েছিল, এটা লোকে শোনে কি করে, মানে এই নয়েজ কেন মানুষ ক্লাসিকাল বলে আহা উহু করে বাল। কিন্তু পরে ইন্ট্রোডাকটরি সিরিজ রেডিও তে শুনে এবং কয়েকটা কনসার্ট শুনে একটা আগ্রহ জন্মায়। ভালো লাগলো না কিন্তু আগ্রহ হল। সেরকম করে আলোচনা করতে পারিশ কিন্তু, মানে কিন্তু অ্যাডমিসিবল।

    আমার তো মনে হয় আর ডি র একটা দিক যেমন অকারণ অ্যাসপিরেশনাল, ওয়ার্ল্ড মিউজিক বানাবো ইত্যাদি.... তেমনি আরেকটা দিক, গানে সুর শুধু না শব্দ ও আসতে পারে, কারণ সেটা নাটকীয় মুহুর্তের সঙ্গীএ এই ধারণাটা পপুলার মিউজিক এ আর্ডি কিন্তু আনছেন, এটা তান তরানার বাইরে গিয়েই আনছেন। আরো একটা দিক ভেবে দেখা যেতে পারে মানে এ টা বলা হয়ে থাকে, নর্মালি, যে মাল্টি ট্র্যাক রেকর্ডিং শুরু হওয়ার আগে, বা আরম্ভ হওয়ার অল্প পরে অনেক রকম রেকর্ডিং এর এক্সপেরিমেন্ট করাতে পারছেন, যে কারণে মিউজিশিয়ান রা ওনার ভক্ত হচ্ছে।

    আরেকটা দিক, সেটা আমাদের দেশের ক্ষেত্রে আলোচনা করতেই হয়, সেটা হল, সেক্সুয়াল এক্সপ্রেশন এর নানা কায়দা, সেটার অ্যাসারশন নানা ভাবে হচ্ছে, ইন ফ্যাক্ট সিনেমাই একমাত্র জায়গা জেখানে সেটা হচ্ছে, নাচের বিচিত্র স্টেপ তইরি হচ্ছে, সেটার এক ধরণের আর্টিকুলেশন আর ডি, এটা নিজের শিক্ষার থেকে বেরোতে না পারলে হওয়া মুশকিল ছিল। তবে এটা মুলোতো বাজারের গল্প। আমাদের দেশের আধুনিকতা বনাম ভারতীয়ত্ত্বের যে বিতর্ক গত দুশো আড়াইশো বছরে সল্ভ হয় নি, তাকে আর ডি সল্ভ কর্তে পারবেন কি করে। একেক জন একেক রকম ভাবে রিয়াক্ট করছেন মাত্র। নৌশাদ এর একটা অসাধারণ কথা আছে, মুঘল ই আজম এ , যোদহ্পুরী বেগম এর উৎসবের গান, কি সুর দেবেন বুঝতে পারছেন না, পরিচালক বলেছেন অথেন্টিক হতে হবে, তো জোধপুরী বেগম কি গান কি ভাবে গাইতেন সেটার তো কোনো রেকর্ড নাই, তাইলে কল্পনার ভিত্তি তে একটা ঐতিহাসিক মুহুর্ত কে জীবন্ত করতে হবে, (আমার কমেন্ট... - যাতে বোঝানো জায়, আকবর প্রায় নেহরুর মতই মহান ছিলেন ;-)))))) সময় টা ৬০ এর দশক এর প্রথম ভাগ) তো নৌশাদ করলেন কি বেনারস অঞ্চলের কিছু উৎসবের গানের সুর আনলেন, যে গুলো আসলে অবধ এ গাওয়া হত বলে শোনা যায়। তো সেই দিয়ে চালিয়ে দিলেন। এবং বাঅ বাহুল্য অসম্ভব সপহ্ল সুর। পন্ঘট পে নন্দলালা ছেড় গয়ো রে। একটা কোডিফিকেশন তৈরী হল, গান ও হলো। ভাষাটাও হিন্দুস্থানী , হেবি পার্সিয়ান মিশ্রিত উর্দু/হিন্দী না, কিছুটা অথেন্টিসিটি এলো রাজপ্রাসসে। তো গানে এই সব থাকবে, নৌশাদ যদি টেকনিকাল জিনিয়াস নাও হতেন, আমার ধারণা স্রেফ সিচুয়েশন এর কারণে পারতেন, হয়োতো আকার ও সেটা বক্তব্য। কিন্তু নৌশাদ সুরের রাজা , যেরকম করে গাইয়েছেন, কল্পনা করা যায় না প্রতিটা গান। তো গানের আলোচনায় টেক্নিকাল দিক তো আসবেই, কিন্তু এই গানটার মূল নাটকীয় উদ্দেশ্য ছিল জাহাণ্গীর এর প্রেমিকা র অন্দর মহলেও একটা অ্যাকসেপটান্স তৈরী। তো সেটা হচ্ছে। এটা সেকসুয়াল এক্স্প্রেশন, এটা তো শেখেন নি নৌশাদ, বা বলা ভালো কাফী বাহার এই সব প্রেম এর রাগ থেকে শিখে নিয়েছেন।
  • h | 184.79.160.147 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৮:৩০698346
  • আর আমি বলবো না , এই আলোচনা টেকনিকাল থাকুক, প্রয়োজনে আরো টেকনিকাল হোক। আমি যা বলেছি এগুলো একটু আপন মনের মাধুরী মিশায়ে বলেছি বটে। কিন্তু আমার এই সব বিষয় সম্পর্কে আগ্রহ জন্মেছিল নিম্নলিখিত লেখক দের বিভিন্ন বই পেপার পড়ে বা বলা ভালো নেড়ে, আমার কথা যদি বিশ্বেস না হয় আপনারা দেখে নিতে পারেন;-) ক-শান্তিদেব ঘোষ খ- লক্ষ্মী সুব্রমন্যম গ- রভি বাসুদেবন ঘ- মাধব প্রসাদ ঙ- উর্বী মুখোপাধ্যায় চ- টু মেন অ্যান্ড মিউজিক - জানকি ভাখলে
  • anirban | 172.238.29.100 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৮:৪৮698347
  • দারুণ আলোচনা। খুব ভালো লাগছে পড়তে। এবার ঈশানের পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
  • sosen | 184.64.4.97 | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৮:৫৫698349
  • না না, আমি ঠিক খিল্লি করার জন্য বলি নাই, বেসিক্যালি আমি নিজে আর ডি ভক্ত, লতা ভক্ত, কিশোর ভক্ত ইত্যাদি কিছুই নই, কানে যা ভালো লাগে শুনে থাকি, উচ্চাঙ্গ অধমাঙ্গ বাছবিচার করিনা, করার ক্ষমতা নেই, বই টই পড়ে থাকি তবে গেয়ে বা বাজিয়ে কিছু বুঝবার বা বোঝাবার ক্ষমতা নেই। যা নিয়ে তর্ক বিতর্ক শুরু হয়েছিল তা থেকে আলোচনাও অনেকদূর সরে এসেছে, টেকনিক্যাল আলোচনা শুনতে পড়তে খারাপ লাগে না তবে অশিক্ষিতের প্রবলেম হলো কে ঠিক বলছে সে বোঝা তো তার পক্ষে সম্ভব নয়। সুতরাং সমস্ত লিং গান বাজনা শুনেও আর ডির বলো কে ভালো-ই লাগছে এখনো, আর বইমেলার ভিডিওটি ঠিক ততো ভালো লাগছে না, আবার কেউ চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিলেও আর একবার কাঁচপোকা শ্যামাপোকা শুনতে ইচ্ছুক নই, এইসব আর কি। তো টেকনিক্যাল আলোচনাকে আমার মতো সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছতে গেলে ঠিক কি করতে হবে সেটা আলোচকেরা ভেবে দেখবেন। আমি হলুম প্লেসহোল্ডার আর কি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন