এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের কর্তব্য ভিন্ন কিছু নাই

    Yashodhara Raychaudhuri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬৮৫২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:৪১722159
  • রঞ্জনদা,
    আমি কিন্তু একটিবারের জন্যও বলিনি যে এই ছবিটি মিথ্যে। আমার পুরো লেখাটা আরেকবার পড়ে দেখুন ভালো করে। আমি বলেছি যে, রিলেট করতে পারিনি। আমার পরিবারে বা আমার বান্ধবীদের মধ্যে প্রচুর উদাহরণ আছে যারা এই সেটে বিলং করে না রঞ্জনদা। তারা সবাই ব্যতিক্রম নয়, তবে তাদের মধ্যে সাহস ও আত্মনির্ভরতার খামতি নেই। আমার পরিবারের তিনটে মেয়ে, মা বোন ও আমি, আমরা তিনজনেই এর বাইরে। আমার ইস্কুলের কয়েকজন বান্ধবীর সঙ্গে এখনো যোগাযোগ আছে, তারা অর্থনৈতিকভাবে গরীব হতে পারে কিন্তু এই সেটের বাইরে। হ্যাঁ, এদের মধ্যে একজন বাদে বাকিরা মা হয়েছে একাধিকবার করে। এদেরকে ব্যতিক্রম বলে সরিয়ে রাখব কেন? এরা সংখ্যায় কম নয়তো। সমান সমান না হতে পারে তবে নেগলিজিবলি কম নয়। তবে হ্যাঁ, এরা অনেকেই উচ্চবিত্ত নয়, গরীব বা নিম্ন মধ্যবিত্ত। মানে হাজার পনেরো টাকায় তিনচারজন অ্যাডাল্ট মানুষের খরচ চালানোর মত সংসার আমার সেই বান্ধবীদের। তারা এই লেখার সঙ্গে রিলেট করতে পারবে না রঞ্জনদা। তাদের সন্তানধারণকালে আল্ট্রাসাউন্ড হয়নি, তাদের বাচ্চা জন্মেছে সরকারি হাসপাতালের ম্যাটার্নিটি ওয়ার্ডের ফ্রি বেডে, তারা গুরুচণ্ডালী পড়তে পারে না মোবাইল ফোনে, ইন্টারনেটের খরচ বা স্মার্ট ফোন কি ট্যাব নেই, কিন্তু তারা আছে, তাদের হয়ে লিখছি তো। তাদের কাছে এই লেখাটা ন্যাকা ছাড়া কিছু মনে হবে না। আমি এবং আমার সেই বন্ধুগুলোর প্রসবকালে অত যত্ন আত্তি বা গুরুজনদের স্নেহ বর্ষিত হয়নি, নার্সিংহোমের নরম বিছানায় প্রসুতিদের আরাম করবার স্কোপ মেলেনি, বাট সেটা একসেপশান নয়। আমি বাজি ফেলে বলতে পারি এই যে পার্টিকুলার সেট অফ মায়েদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তারাই বরং মাইনরিটি পুরো ভারতের সমস্ত মায়েদের গুণে গেঁথে দেখলে। গরীবদের বাদ দিয়ে দেবো বলছেন? নিম্নমধ্যবিত্তদের বাদ দেবো? কেবল চেরিপিকিং করব তথাকথিত সেইসব মায়েদের যাদের কেরিয়ারে প্রোজেক্ট আছে, যারা আল্ট্রাসাউন্ড করে মাসে মাসে গায়নোকোলজিস্টকে দিয়ে চেকাপ করিয়ে নার্সিং হোমের লেবাররুমে দামি ডাক্তারের ছুরিকাঁচির সহায়তায় নাড়ি কাটায়? বাকি মায়েদের দিকটা হিসেবের বাইরেই রাখব রঞ্জনদা? আজ আমার হাতে কিছু পয়সা কড়ি হয়েছে বলেই সেইসব মায়েদের দিকটা চোখবুজে অস্বীকার করবার মত স্টেজে এখনো পৌঁছতে পারিনি। তারা ব্যতিক্রমী নয়।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৪৪722170
  • যে সেটটা নিয়ে লেখক আলোচনা করেছেন সেই প্রেক্ষিতে দুটো কথা আপনাকে বলছি রঞ্জনদা। শুধু পিতৃতন্ত্রকে দোষ দিলে চলবে? তাকে টিঁকিয়ে রাখলে একটু আরামে থাকা যায়। সম্মানটা একটু কম থাকে কিন্তু আরামের দিকে পাল্লাটা ভারি হয়। আমি মেয়ে তাই ধরেই নেব যে বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়িতে থাকা আমার ডেসটিনি, এরকম স্বতঃসিদ্ধের জন্য আমাকে বিয়ের পরে পদবী পাল্টাতে হবে। এখানেই একটা দাম দিতে হচ্ছে। যে বাড়িতে থাকতে দেবে তাদের বাড়ির নিয়ম তো কিছুটা হলেও মানতে হবে। যদি আমি ঠিক করি যে বিয়ের পরে আলাদা ইউনিট হবে আমাদের স্বামীস্ত্রীর সংসারের, তাহলে শ্বশুরবাড়ি কর্তাত্তি ফলাবার কে? আমার কাছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেইটেকে জোর দেবো, মাতৃত্ব জোর করে চাপানো যায় না। ঐ সেটের মায়েদের কাছে জন্মনিয়ন্ত্রণের নানারকম উপায় উপলব্ধ। চয়েস অনেক। যেটা শরীরে সুট করবে সেটা বেছে নেওয়া যেতেই পারে। যার সঙ্গে সংসার, তার সঙ্গে আলোচনা ও প্ল্যান করে তারপরেই মাতৃত্বের ডিসিশান নেওয়া যেতে পারে। সেগুলো ঠিকভাবে করা হয় কি? বিয়ের আগেও এনিয়ে আলোচনা করে ডিসিশান নেওয়া যায়। এই সেটের মেয়েরা আজকের যুগে বিয়ের আগেও শারীরিক সম্পর্কে কুণ্ঠিত নয়, এবং তখন দিব্যি জন্মনিয়ন্ত্রন করে। এটাও তো সাহসের পরিচয়। যুগ পাল্টেছে। ভার্জিনিটি নিয়ে ছুঁচিবাই আজকের প্রজন্মে অনেক কমে গেছে। ডিভোর্সের রেটও বেড়েছে, যেটা আমি বলব খুব ভাল। অসুস্থ সম্পর্ক থেকে মুক্তি, এইভাবে দেখি ডিভোর্সকে। নতুন জীবন শুরু করার সম্ভাবনা। এগুলো সবই পজিটিভ দিক। এর পরে মেয়েরা অনেকেই রোজগার করে চলেছে বিয়ের পরে। তা স্বামীকে বুঝিয়ে দিলেই হয় যে তোমার কাজ এগুলো, আমার কাজ এগুলো। ভালো করে বোঝানো হয় কি? কেবল পিতৃতন্ত্রের দোষ বললে হবে কেন? বৌটিও পিতৃতন্ত্রকে টিঁকিয়ে রাখছে যতক্ষণ না সে আলোচনা করছে বা দরকার হলে প্রতিবাদ করছে। মেয়েটি আর্থিকভাবে কতটা কন্ট্রিবিউট করে সংসারে? স্বামীর সমান সমান, না কম? সমানে সমানে কন্ট্রিবিউট করুক সংসারে, অথরিটি নিতে অনেক সুবিধে হবে। তার কি একা বাঁচবার মত মনের জোর/ সাহস/ যোগ্যতা আছে? এই দিকটায় জোর দিক কেরিয়ার গড়বার সঙ্গে সঙ্গে। এই দিকটায় জোর দিতে পারলে তখন আত্মবিশ্বাস তৈরী হয়। অত সহজে ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাকে দিয়ে সবকিছু মেনে নিতে বাধ্য করা যায় না। কিন্তু পিতৃতন্ত্রের একটা মজা হলো, মেয়েটি একা বাঁচবার অপশনটা ধরে নিয়ে নিজেকে তৈরী করবে না। সেটা তার কাছে নিরাপদ অপশন নয়। অথচ যে অপশনে সে বেছে নিল, সেখানে সে ভাবছে নিরাপদ কিন্তু আদতে তা না ও হতে পারে। আত্মরক্ষা মানে কেবল গায়ের জোর নয় তো। বা শুধু টাকার জোরও নয়। এ নিয়ে লিখতে গেলে অনেক কিছু লিখতে হবে।
    কিছু কিছু মেয়েদের মধ্যে (সবার নয়) আত্মসম্মানের চেয়েও বেশি প্রয়োজনীয় দামী দামী গয়না/শাড়ি/পোশাক/ভেকেশান/খাবার/লাইফস্টাইল। মোদ্দা কথা এসব সুখ অ্যাফোর্ড করবার জন্য অন্যভাবে দাম মেটাতে হয়।
  • a | 213.219.201.58 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:১৩722181
  • avi | 37.63.180.119 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:০২722192
  • ক।
    একটু দেজাভ্যু হচ্ছে। ঠিক এই রকমেরই উত্তর প্রত্যুত্তর কদিন আগেই এখানে পড়লাম মনে হল।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:৪১722203
  • হুঁ, এই টপিক ঘুরে ঘুরে আসে। আলোচনাও ঘুরে ঘুরে আসে।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:০৫722214
  • পার্সোনাল স্টোরি বা প্রাইভেট স্পেসের কথা কে রেকগনিশন না দিলে যেমন জেন্ডার পলিটিক্স এর কথা শুরু করাই মুশকিল সেরকম ই সমস্যা হল অভিজ'ণতার ট্রেডিঙ্গ দিয়ে কদ্দূর কার্য্যকরী আলোচনা হওয়া সম্ভব বোঝা মুশকিল। আল্টিমেটলি হয় কনফেসনাল নয় মরাল জাজমেন্টে দান্ড়ায়। ওয়ার্কশপ ফরমাট টা লেখায় চলে কিনা বলা মুশকিল।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:১৭722225
  • কুমড়ো র খচে যাওয়া অন্শটা ছাড়া অনেকটাই ভ্যালিড তবে এই উদ্যোগে সব হয় হোস্সে তত্ত্বের সমস্যা হল এতে প্রফেসনাল স্পেসের ইনইকুআলিটি কে বিশেষত ইন্কাম ইনইকুয়ালিটিকে অ্যাড্রেস করা নাই। উদ্যোগ এমনকি যোগ্যোতাঅ দিয়ে ও সেটা মেটেনা । লেজিসলেশন মনিটরিঙ্গ পজিটিভ ডিসক্রিমিনেশন এসব লাগে এট্টু তাতে আবার আলোচনা ইমপারসোনাল হয়ে যায়ঃ---)))))। তবে এ মানে পুজোর গন্ধ কেস এ আলোচনা হবেই বার বার কারণ সমস্যা টা তো জেনুইন।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:২৮722236
  • মানে আমি আজ থেকে ন্যাকা হয়না ঠিক করলাম আর কাল থেকে ওয়ার্কশপ প্লেস জেন্ডার ইনইকুআঅলিটি কেটে গেল এতো হয় না। প্লাস ধরে ন আমি ঠিক করলাম নানা আমারে আত্মর‌্যাগ করতে হবে নইলে কম্ব্যাটিভ নারী বাদ আমার হাতে মারা যাচ্ছে তইলে তো আর কাল থে ভালো ক্রেশ পর্ছেন না তাজন্য এট্তু আপিসেও অরগানাইজ্ড বার গেনিঙ্গ দরকার হতে পারে। ক্রেশ ছড়ুন মেয়েদের তো একটা হিসি করার জায়গা থাকে না। সেটাতেও অয়্ফারমেটিভ পোলিসি লাগে। তো কেস হল জেন্ডার পলিটিক্স এর যাত্রা কে পার্সোনাল থেকে পোলিটিকালে নিয়ে যওয়াটাও এক্টা লড়াই সেটাও মেয়েদের ই লড়তে হবে। এতে উদ্যোগ ব্যক্তিগত স্যক্রিফাইস এটা কতটা গুরুত্তোপুর্নো। দলিত বিজনেস্ম্যান যদি সাফল্যের পরে বলে দেশে ডিসকেইইনেশন নাই গোটাটাই উদ্যোগ তো তার তত্ত্বয়ন এর দৃষ্টি নাই ধরতে হবে।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৩০722247
  • ***ডিসক্রিমিনেশন
  • pi | 11.39.39.28 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৩৭722259
  • গ্রামের গরীব মেয়েদের এরকম ফেস করতে হয়না ? ঃও
    আর সেটাই তথ্য ?
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৪৬722270
  • প্লাস ধরেন এই আয়া সারভিস এর লোকদের মাইনে বাড়া দরকার তাদের তো উদ্যোগ স্যাক্রিফাইস কিসুই কম না
  • pi | 11.39.39.28 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৪৯722281
  • আমি মেয়ে তাই ধরেই নেব যে বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়িতে থাকা আমার ডেসটিনি, এরকম স্বতঃসিদ্ধের জন্য আমাকে বিয়ের পরে পদবী পাল্টাতে হবে। এখানেই একটা দাম দিতে হচ্ছে। যে বাড়িতে থাকতে দেবে তাদের বাড়ির নিয়ম তো কিছুটা হলেও মানতে হবে। যদি আমি ঠিক করি যে বিয়ের পরে আলাদা ইউনিট হবে আমাদের স্বামীস্ত্রীর সংসারের, তাহলে শ্বশুরবাড়ি কর্তাত্তি ফলাবার কে? আমার কাছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেইটেকে জোর দেবো, মাতৃত্ব জোর করে চাপানো যায় না। ঐ সেটের মায়েদের কাছে জন্মনিয়ন্ত্রণের নানারকম উপায় উপলব্ধ। চয়েস অনেক। যেটা শরীরে সুট করবে সেটা বেছে নেওয়া যেতেই পারে। যার সঙ্গে সংসার, তার সঙ্গে আলোচনা ও প্ল্যান করে তারপরেই মাতৃত্বের ডিসিশান নেওয়া যেতে পারে। সেগুলো ঠিকভাবে করা হয় কি? বিয়ের আগেও এনিয়ে আলোচনা করে ডিসিশান নেওয়া যায়। এই সেটের মেয়েরা আজকের যুগে বিয়ের আগেও শারীরিক সম্পর্কে কুণ্ঠিত নয়, এবং তখন দিব্যি জন্মনিয়ন্ত্রন করে। এটাও তো সাহসের পরিচয়।

    ---''''

    তাদের সন্তানধারণকালে আল্ট্রাসাউন্ড হয়নি, তাদের বাচ্চা জন্মেছে সরকারি হাসপাতালের ম্যাটার্নিটি ওয়ার্ডের ফ্রি বেডে, তারা গুরুচণ্ডালী পড়তে পারে না মোবাইল ফোনে, ইন্টারনেটের খরচ বা স্মার্ট ফোন কি ট্যাব নেই, কিন্তু তারা আছে, তাদের হয়ে লিখছি তো। তাদের কাছে এই লেখাটা ন্যাকা ছাড়া কিছু মনে হবে না। আমি এবং আমার সেই বন্ধুগুলোর প্রসবকালে অত যত্ন আত্তি বা গুরুজনদের স্নেহ বর্ষিত হয়নি, নার্সিংহোমের নরম বিছানায় প্রসুতিদের আরাম করবার স্কোপ মেলেনি, বাট সেটা একসেপশান নয়। আমি বাজি ফেলে বলতে পারি এই যে পার্টিকুলার সেট অফ মায়েদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তারাই বরং মাইনরিটি পুরো ভারতের সমস্ত মায়েদের গুণে গেঁথে দেখলে। গরীবদের বাদ দিয়ে দেবো বলছেন? নিম্নমধ্যবিত্তদের বাদ দেবো? কেবল চেরিপিকিং করব তথাকথিত সেইসব মায়েদের যাদের কেরিয়ারে প্রোজেক্ট আছে, যারা আল্ট্রাসাউন্ড করে মাসে মাসে গায়নোকোলজিস্টকে দিয়ে চেকাপ করিয়ে নার্সিং হোমের লেবাররুমে দামি ডাক্তারের ছুরিকাঁচির সহায়তায় নাড়ি কাটায়? বাকি মায়েদের দিকটা হিসেবের বাইরেই রাখব রঞ্জনদা? আজ আমার হাতে কিছু পয়সা কড়ি হয়েছে বলেই সেইসব মায়েদের দিকটা চোখবুজে অস্বীকার করবার মত স্টেজে এখনো পৌঁছতে পারিনি। তারা ব্যতিক্রমী নয়।
    ------------

    এই দুটো অম্গ্শ পাশাপাশি পড়তে গিয়ে চমকে গেলাম। মানে নিম্নবিত্ত দের মেয়েদের এই মা হবার চাপ নিতে হয়না। নিম্নবিত্ত পরিবারে মাতৃত্ব নিয়ে ওভার গ্লোরিফিকেশন চলে না। নিম্নবিত্ত মেয়েদের স্বামীরা সন্গ্সারের ও বাচ্চার কাজ খুব শেয়ার করেন ও করলে সেটা আলাদা ক্রেডিট হিসেবে না ধরে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার বলে আশেপাশে সবাই মেনে নেন।

    জানিনা বাপু এই নিম্নবিত্তরা কোন ভারতবর্ষের।

    হ্যা ব্যতিক্রম দেখা গেলে বেশ শিক্ষিত কিছু মধ্যবিত্ত উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে দেখা যায়। তাও ঐ সামাজিক চাপ থাকেই। তাতেও বেরোয় মেয়েরা। সেটা অগ্রাহ্য করেই বেরোয়। সেটা খুব ব্যতিক্রমও না। কিন্তু তাতে এই দুষ্ট চাপটা ভ্যানিশ হয়ে যায়না। সেটা স্বীকার করা হোক বা না হোক।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৫১722292
  • গরম শহর প্রফেশন নিরপেক্ষে ক্রেশ জরুরী। টেক অ্যাওয়ে খাবার জরুরী ঃ-))))) রান্না আর ছানা এই দুটো কঠিন কলে র থেকে যাকে বলে টেকনোক্রাটিক মুক্তির উপায় এটাইঃ-))))))
  • | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৫722303
  • আমার ব্যক্তিগত পরিমন্ডলে অর্থাৎ মা পিসির মধ্যে না দেখলেও যশোধরার লেখার সাথে রিলেট করতে আমার অসুবিধে হয় নি। এরকম দেখেছি বেশ যথেষ্ট পরিমাণে। নিম্নবিত্ত মানে কাজের লোক, বিউটিপার্লারের মেইন বিউটিশিয়ানের সহকারিণী, আয়া, মিতা (রাজমিস্ত্রীর সহকারিণী) এদের মধ্যেও দেখেছি শুনেছি। আমার রিলেট করতে একেবারেই অসুবিধে হচ্ছে না।

    কুমড়োর বক্তব্যের যে অংশটুকুর সাথে আমি একমত, সেটা হল এইটে টিঁকে থাকার পেছনে এই মেয়ে/মা'দের বেশ অবদান আছে। এঁরা 'ভাল মেয়ে/ভাল মা' এই স্ট্যাম্পের জন্য সমানে সহ্য করে যান। ফল হয় অফেন্ডাররা মাথায় চড়ে বসে।

    প্রতিটি কর্মক্ষেত্রে সুষ্ঠু ক্রেশের ব্যবস্থা থাকা খুব জরুরী। ক্রেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত ও চাকুরীরতদের (মানে যারা বাচ্চাদের দেখাশোনা করে) নিয়মিত ট্রেনিং ওয়ার্কশপ ইত্যাদি দরকার।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০০722314
  • নিম্ন বিত্ত মেয়েরা যদি সুদু নির্মানের সামনে থাকতো তাও হত ডেলি যে অকর্মন্য ছাগোল দের কাছে বান্গ্লা ক্যাল খায় তার কোন ইয়ত্তা নেই। এতেও পার্সোনাল লড়াই এর পাশাপাশি একটু ওয়েলফেয়ার ইন্টারভেন্শন জরুরী শিক্ষা র জন্য কাজের জন্য ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স কে আটকানোর জন্য তার জন্য ডেমোক্রাটিক প্রহর সব রকমের লাগবে উদ্যোগ ও স্যাক্রিফাইস নিরপেক্ষে
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০১722325
  • ***প্রেশার
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০৮722336
  • বাই দ্য ওয়ে সম্প্রতি শীর্ষেন্দু বলেছেন উনি মায়ের কথা শুনেচেন বলে ফুকো দেরি দা পড়েন নি। তইলে এই ভালো মা র মতাদর্শের কল থেকে মুক্তির জন্য কি অন্তত মায়েদের শীর্সেন্দু না পড়ে ফুকো পড়া উচিত বা যশোধরা পড়া উচিত বলা যায়;---))))) শীর্ষেন্দু নিজে যাই লিখুন আর ছোটোবেলা প্রবনেরা যাই পড়ুন না কেন
  • | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০৯722347
  • উফ! প্লীজ এখানে শীর্ষেন্দু না। পিলিজ লাগে হনু
  • dc | 181.60.216.132 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:১৪722358
  • ইফ পুজোর গন্ধ কামস, ক্যান শীর্ষেন্দু বি ফার বিহাউন্ড?
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:১৮722381
  • দোষ টা ইপ্সিতার এবং কুমড়োর ;-) কারণ 'ভালো মা' ইত্যাদি মতা দর্শ যে মেয়েদের ক্ষতি করছে সেটা ইপসিতারা বল্লো বলে, আমি কনজারভেটিজম, সিরিয়াল এর মত উপন্যাস গুলিকে , যারা ইডিয়টিক সামাজিক মতাদর্শকে পোস্নো না করে টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করে, তাকে / সেই প্রসেস টাকে প্যাঁক দেওয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না। যাই হোক আমি আর যার নাম করতে নেই, তার নাম করবো না, এটা রেকর্ডেড রইলো, তুমি ই আসলে আয়রণ কার্টেন, সে তোমার লিবেরেল টিমের অরিজিত ভালো বাবা হোক বা না হোক। ;-)
  • Abhyu | 85.137.4.123 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:১৮722370
  • নট জাস্ট শীর্ষেন্দু বাট অদ্ভুতুড়ে শীর্ষেন্দু।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২৩722392
  • কত মূল্যবান কথা বল্লাম, লোকের ফোন ধার করে, তো যাদের মনে পাপ, তাদের ঠিক যাদের নাম করতে নেই, তাদের সম্পর্কে এক দু কতা বলিচি কি না বলিচি সেইটেই চোকে পড়েচে ;-))))))))
  • | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২৭722403
  • সে আমাকে যত খুশী প্যাঁক দাও। :-)) যার নাম করতে নেই তার নাল আসলে টম রিডল, অজ্জিত জানে।

    যাইহোক, কাল যশোধরাকে জিগ্যেস করেছিলাম এখন এই মা আর্কিটাইপ থেকে বেরোন কিছু দেখছেন কিনা। তো, উনি বলেছেন যে না, বিশেষ নয়। এবার আমার অভিজ্ঞতা এই সম্পর্কে মিশ্র। কিন্তু আমার পার্সোনাল অভিজ`?ণতার কথা থাক। গত বছর বোধহয় বিভিন্ন কাগজে একটা সমীক্ষা বেরিয়েছিল যাতে দেখিয়েছিল উচ্চশিক্ষিত (গ্রাজুয়েট/পোস্ট গ্রাজুয়েট) মেয়েরা বিয়ের সময় বা কিছু পরে চাকরি ছেড়ে ঘরে বসে যাচ্ছে, বেশীরভাগ ক্ষেত্রে এই ভাল বৌ/ভাল মা হওয়ার প্রেশারের কাছে আত্মসমর্পণ করে। এর ওপরে আবাপ'য় স্বাতী ভট্টাচার্য্যের একটা বেশ ভাল লেখাও বেরিয়েছিল।

    তো, কথা হল এটা কেন হচ্ছে? আমার যতদূর মনে পড়ছে যশোধরারই একটা সিরিজ ছিল পণ্যম্যানিয়া, প্রথমে বোধহয় শ্রেয়াদি পড়িয়েছিল, তারপর অর্কুটে পাই। সেই সমর্কিত একটা লেখা ছিল যে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি এসে মেয়েদের হাতে বেশ অনেকটা সময় এসে গেছে। এখন মেয়েদের আর 'রাঁধার পরে খাওয়া আর খাওয়ার পরে রাঁধায়' আটকে থাকার দরকার নেই।

    তো, তাহলেও মেয়েরা নিজস্ব প্যাশানের পেছনে অন অ্যান অ্যাভারেজ সময় কম দিচ্ছেন কেন? তার একটা কারণ কি স্মৃতিইরাণী মার্কা সিরিয়ালগুলো? মনে রাখবেন এই সিরিয়াল বা টিভি কিন্তু মফস্বল, শহরের সর্বত্র অ্যাভেইলেবল?
  • | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৩০722414
  • উফ! গুচ্ছ টাইপো।
    নাম
    অভিজ্ঞতা
    সম্পর্কিত
  • dc | 181.60.216.132 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৩৫722425
  • আমার তো মনে হয় এই টিভি সিরিয়ালগুলো একটা ভয়ানক রকম রিগ্রেসিভ এফেক্ট ফেলছে। যদিও সিনেমা-সিরিয়াল এর এফেক্ট নিয়ে একটা ডিবেট আছেই, তাও লাস্ট দশ পনেরো বছর ধরে যেরকম জঘন্য সিরিয়াল পুরো ইন্ডিয়াতে দেখানো হচ্ছে তাঅর কিছু তো একটা এফেক্ট আছে মনে হয়।
  • | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৪১722436
  • এই প্রসঙ্গে বোধহয় ইন্দ্রা নুয়ি'র সাক্ষাৎকারগুলো স্মরণ করতে পারি। ফোর্বসের টপ টেন লিস্টে আসার খবর পেয়ে সম্ভবতঃ রাত দশটায় বাড়ী ফিরে মা'কে (শশুড়ী নয় খেয়াল করবেন) এই আনন্দের সংবাদটি দিলে তিনি নাকি বলেছিলেন ওসব একন রাখো, একটুও দুধ নেই, যাও গিয়ে দুধ নিয়ে এসো। স্বাভাবিক ইন্দ্রা বলেন রাজ (ওঁর স্পাউস) তো অনেকক্ষণ এসে গেছে, ওকে বল নি কেন? তাতে মায়ের উত্তর ছিল ও খুব টায়ার্ড। সঙ্গে ইন্দ্রার মন্তব্য টিপিক্যান ভারতীয় মা যে জামাইকে বিব্রত করার কথা ভাবতেও পারে না। যদ্দুর মনে পড়ছে নন্দন নিলেকানির নেওয়া সাক্ষাৎকারটা।

    তো, ইন্দ্রা নিজে ওঁর মায়ের সাহস ইত্যাদির যথেষ্ট পরশংসা করেছেন বিভিন্ন সময়। কিন্তু তাঁর এই সাক্ষাৎকারের পর মধ্যবিত্ত ও উচ্চমধ্যবিত্তদের মধ্যে দেখেছি একধরণের চাপা গর্ব মানে দেখেছ তো ইন্দ্রাকেও এই এই করতে হয়, আরে বাবা মেয়েদের বহির্জগতের সাফল্য একটা সেকেন্ডারী ব্যপার। আর এর মধ্যে ছেলেরা তো ছিলই, কিন্তু বেশ ভাল সংখ্যক মেয়েরাও ছিল। মুশকিল হল এরা কেউ ইন্দ্রার উত্থান, ব্যক্তিগত অ্যাচিভমেন্টটা দেখছেনই না। উনি সম্ভবতঃ যে কারণে ঘটনাটা শেয়ার করেছিলেন, সেটা একেবারে ব্যুমেরাং হয়ে গেছিল।
  • | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৪৬722447
  • হুঁ কদিন আগে একটা রিপোর্ট পড়ছিলাম যে ট্যাব, ফোন, টিভি ইত্যাদির উজ্জ্বল স্ক্রীন দেখতে থাকলে মস্তিষ্কের সেই কোষগুলোই উদ্দীপিত হয় যেগুলো কোকেন জাতীয় জিনিষ নিলেও হয়। এবার এটা সত্যি কিনা অভি বলতে পারবেন। তবে সত্যি হলে অনেক কিছু ব্যাখ্যা করা যায় বটে।
  • একক | 53.224.129.40 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৪৭722458
  • "তো, তাহলেও মেয়েরা নিজস্ব প্যাশানের পেছনে অন অ্যান অ্যাভারেজ সময় কম দিচ্ছেন কেন? তার একটা কারণ কি স্মৃতিইরাণী মার্কা সিরিয়ালগুলো? মনে রাখবেন এই সিরিয়াল বা টিভি কিন্তু মফস্বল, শহরের সর্বত্র অ্যাভেইলেবল?"

    কারন , তাঁদের ওরকম কোনো প্যাশন নেই । সোজা কথা সোজাভাবে এক্সেপ্ট করি আসুন :) সাবর প্যাশন থাকেনা । তার একটা বড় কারন প্যাশন ব্যাপারটাও কম বয়েস থেকে নার্চার করতে হয় নইলে আকাশ থেকে পড়েনা ।

    এবার একজন মেয়ে ধরুন , গ্রজুএশোন -মাস্টার্স অবধি মন দিয়ে শুধু পড়াশোনা করলেন । নো প্যাশন ইন এনি আদার থিং । ইনি যদি বিয়ে করে দেখেন সংসারের যা মোট রোজগার তাতে দিব্য চলে যাচ্ছে তাহলে কাজ ছেড়ে দেবেন । দোষ দেওয়া যায়না কারন চয়েসটা নিজের । এবার কোদ্দিয়ে অন্য বিষয়ে প্যাশন আমদানি করবেন রাতারাতি ? আর যেটাতে প্যাশন ছিলো সেটা চাকরির টুল হিসেবে জেনে বড় হয়েছেন । চাকরি না থাকলে সেই প্যাশন ও নেই ।

    একটা কথা নারী -পুরুষ উভয় ক্ষেত্রেই ঠিক , যে আমরা যে শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে যাই তা আমাদের চাকরি পেতে শেখায় । কেউ ই প্যাশন থেকে কিছু করেন না । এবার চাকরি করে জীবনের একটা মানে হয় । না করলে কোনো মানেই হয়না । প্যাশন নিয়ে কোনদিন সময় না দিয়ে হঠাত মাঝবয়েসে প্যাশন আমদানি করা যায়না । তখন ওই বড়জোর কেঁদে কঁকিয়ে পুজো কমিটির সেক্রেটারি বা বাচ্চাদের দিয়ে গীতিনাট্য এসব হতে পারে । এটা আলাদা করে মেয়ে বলে হচ্ছে তা নয় । পুরুষ হলেও হত । চাকরি ছাড়ছে মেয়েটি তাই ধরা পড়ছে যে আদৌ ওই জগতের বাইরে তার কোনো প্যাশন -অস্তিত্ব কিছুই নেই ।
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:১০722469
  • যাক জেন্ডার এর আলোচনা যে সব সময়ে ক্লাস (ক্লাস এর ধারণা) কে বাদ্দিয়ে করা যাচ্ছে না, আর দমু কে মার্ক্ষবাদী না হওয়া সত্ত্বেও যে সেটা কে অ্যাড্রেস করতে হচ্ছে দেখতেও ভালো লাগে ;-) ("এই সিরিয়াল বা টিভি কিন্তু মফস্বল, শহরের সর্বত্র অ্যাভেইলেবল?" ইত্যাদি)

    আর সামাজিক জেন্ডার বেসড রোলের মতাদর্শ নিয়ে তো বিশেষ কিসু বলার নেই, ইন্দ্রা নুয়ির মা যার নাম করতে নেই তার লেখা পড়েন নি, এটা একটা স্টেটাস কুয়ো-পন্থী সাহিত্যের র ডিফেন্স হতে পারতো, তবে তিনি তুলসীদাসী রামায়ন পড়েছিলেন বা শুনেছিলেন কিনা না জেনে ফস করে, কই ইন্দ্রা নুয়ি তো গরীব না , দ্যাখো ক্লাস নিরপেক্ষে জেন্ডার সমস্যা আছে, এটা বলা যাচ্চে না ;-)
  • h | 212.142.106.195 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:২০722481
  • প্যাশন ফর্ম করতে গেলেও যে জেন্ডার ইকুয়ালিটি লাগে সেটা কি এককি শেয়র করছে? আর রিটেল পারছেজ পাওয়ার আর সোশাল মেডিয়ার মধ্যে এক ধরনের ফল্স এম্পাওয়ারমেন্ট আছে এবঙ্গ সেটাও যে রাজনৈতিক ভাবে নির্মিতো এটা কি লিবের্টারিয়ান রা স্বীকার করছে নাকি ফ্রেডেরিক জেমেসন রা নতুন ক্যপিটালিজম বলে চিল্লোচ্চে? ;-)))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন