এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 154.160.226.92 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৫:৪০71408
  • কোন আইন না ভেঙে অত্যাচার নামিয়ে আনা যায় তো, যেমন যাদবপুরের ভিসি কোন আইন না ভেঙে পুলিশ দিয়ে ছাত্রদের মার খাইয়েছিলেন।
    ওনার পদত্যাগ চাওয়ার পিছনে সেটা একটা বড় কারণ ছিল
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৫:৪১71410
  • আমার আগের পোস্টটা ইগনোর করবেন। আমি ভাবলাম যম রেগেমেগে লিখেছেন। ভুল ভেবেছিলাম। সরি।
  • arunabha | 176.216.157.123 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫১71411
  • ভিসি পুলিশ ডেকেছিল ছাত্রদের মার খাওয়াতে, নাকি, ছাত্রদের দ্বারা বন্দী হওয়া লোকজনকে বাড়ি নিয়ে যেতে - সেটা যাচাই করার জন্য অন্তত একটা তদন্ত তো দরকার নাকি।
    নইলে তো খাপ-এর মতন হয়ে গেল।
  • Ishan | 214.54.36.245 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৭71412
  • ভিসির বিচার কে করল যে খাপের মতো হবে? ভিসির জেল জরিমানা পুলিশি হাজত কিচ্ছু হয়নি। শুধু আন্দোলন হয়েছে।

    ফেটসুর একচোখোমির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জিএস এর পদত্যাগ চাইলে কিচ্ছু বলতাম না। বলছিও না। থানা পুলিশ করা হয়েছে বলেই এত কথা।

    সবই তো আগে লিখলাম। বারবার লেখান কেন।
  • ranjan roy | 24.99.112.99 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৯71413
  • পাই বলছেন--তবে রঞ্জনদার পোস্ট পড়ে খুব অবাক হয়ে গেলাম। এক্ষেত্রে এই ইন্ডিভিজ্যুয়াল মেয়েটি কলরবী বলে তাকে অন্যদের থেকে আলাদা ট্রিটমেন্ট দিতে হবে ?
    পিনাকীও প্রায় তাই বলছেন-- ৫০০০ এর মধ্যে একজন কলরবীর জন্যে আলাদা নিয়ম?

    দুটোরই কন্টেন্ট মূলতঃ এক। তাই একসাথেই উত্তর দিয়ে আমার অবস্থান স্পষ্ট করছি।

    থিওরিতে সবার জন্যে এক নিয়ম হয়, হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে প্রয়োগের ক্ষেত্রে তার ডিগ্রির তারতম্য হয়। সেটাই অস্বাভাবিক।
    যেমন মেট্রোতে বা মল এ কখনও আমাকে ব্যাগ দেখাতে চাইলেও বলে ঠিক আছে, যান।
    ট্রেনে আই কার্ড / মোবাইলে টিকিটের মেসেজ অনেক সময় দেখার ছাড় দেয়।
    কেন দেয়?
    তারা নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকে একটা জাজমেন্ট/অ্যাসেসমেন্ট করে। ভীড় বলেই চেনাদের ক্ষেত্রে কম সময় লাগাবে, ডিসক্রিমিনেট করবে--এটাই স্বাভাবিক।
    সেখানে আইসার নেত্রী বলে নয়,, একসাথে আন্দোলন করেছে বলে, তার ব্যাগ সার্চ নিয়ে বেশি চাপাচাপি করবেন না--এটাই স্বাভাবিক। যদিনা অন্যদের কাছে কোন সূত্রে ব্যাগে আপত্তিজনক কিছু আছে বলে আগের থেকে খবর থেকে থাকে।
    ছিল কি?

    তাই আমার মনে হয় সামনে যা বলা হচ্ছে-- দুপক্ষেই-- ব্যাগ দেখাবো না গা-জোয়ারি গালিগালাজ বা শ্লীলতাহানি-- সবটাতেই অতিরঞ্জন আছে।

    আসল ইস্যু অন্য কিছু নিয়ে স্কোর সেটল-- যা আমরা জানি না। সম্ভব নয়। তাই ক্ষান্ত দিলাম।
    আমার বিশেষ মনে পড়ছে গত বছর পাহাড়ি ছেলেটার সঙ্গে ব্যবহার নিয়ে নেতাদের/ আই সি সির স্টুডেন্ট প্রতিনিধিরও /র‌্যাগিং সম্বন্ধে কথাবার্তা।
    কাজেই হাই মর‌্যাল গ্রাউন্ড নিয়ে খুব আশ্বস্ত নই।
  • ranjan roy | 24.99.112.99 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৬:০১71414
  • ডিঃ ব্যাগ দেখাতে চাইলে "কখনও কখনও " হবে।
  • Arunabha | 176.216.157.123 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৬:১৪71415
  • খাপ-এর মতন ।
    ছাত্ররা দাবী তুলল - অমুককে ইউনি থেকে হঠাতে হবে।
    খাপে দাবী ওঠে অমুককে গ্রামছাড়া করতে হবে।
  • ranjan roy | 24.99.112.99 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৬:৩২71416
  • সরি অরুণাভ!
    খাপের সঙ্গে তুলনাটা একেবারে খাপে খাপ হল না।

    "খাপে দাবী ওঠে অমুককে গ্রামছাড়া করতে হবে।"
    -- না, খাপে দাবী ওঠে না। খাপ কার কাছে দাবী করবে? খাপ নিজেই ক্ষমতা --তাই সোজা নির্দেশ দেয়। গ্রামছাড়া করে ছাড়ে। নইলে গর্দান নেয়।

    ছাত্ররা আসলে "আসল" ক্ষমতাহীন। তাই তারা দাবী করে ক্ষমতার কাছে।
    তুলনাটা বরং শ্রমিক ইউনিয়নের মত। ওরাও "আসল " ক্ষমতাহীন।

    তাই শ্রমিকেরা বলে- দিতে হবে, করতে হবে, সরাতে হবে। জবাব চাই।
    ছাত্ররাও তাই বলে,

    "
  • arunabha | 176.216.157.123 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৬:৩৯71417
  • নিয়ম তো কে ক্ষমতাবান আর কে শোষিত তা বোঝে না।
    ছাত্রদের দাবীটি নায্য কি না সেটাও তো একবার দেখতেই হবে।

    একবার সৌভিক (প্রাক্তন ভিসি) এর সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়ে ছিল।
  • arunabha | 176.216.157.123 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪৪71418
  • মনে রাখবেন, শ্রমিকের গণধোলাইতে মালিকপক্ষের অফিসার খুন কিন্তু সিভিল সোসাইটির স্ট্রাকচারে খাপ-এর থেকে কম বিপজ্জনক নয়।
  • কৌশিক | 75.49.14.152 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৭:৪২71350
  • যাদবপুরে কি খাপ সালিশি সভা পত্তনের চেষ্টা হচ্ছে? ছাত্রছাত্রীরা আইনের আর পুলিশে এক্তিয়ারের বাইরে যেতে চাইছেন? ক্যাম্পাসে সিসিটিভি বসানো যাবেনা নিজেদের ফেস্ট নিজেরাই সামলাবেন অথরিটি বরদাস্ত করা হবেনা ঝামেলা হলে নিজেরা না মিটিয়ে নিয়ে পুলিশের কাছে কেন যাবে এরকম প্রশ্ন করা হচ্ছে!

    এদিকে বিচারক বলে দিয়েছেন 'ভেবে দেখেছি ফেটসুর জিএসের জায়গায় আমি থাকলে আমিও অপমানজনক ব্যবহারই করতাম। দশ হাজার লোকের প্রোগ্রামের ঐ স্টেক এবং টেনশনের মাঝে কেউ এসে সার্ভেইল্যান্স মানিনা বলে গেটের ভলান্টীয়ারের সাথে মারপিট করবে, আর তাকে দারুণ কাজ করেছো বাবা, তুমি কি মহান বলে মাথায় তুলতে হবে - এসব ভগবান বুদ্ধের কাছ থেকে আশা করা যায়, রক্তমাংসের মানুষের কাছ থেকে নয়।'
    জিএস রক্তমাংসের মানুষ তাই তার অধিকার আছে অপমানজনক ব্যবহার করার কিন্তু ভিসি রক্তমাংসের মানুষ না তাই ভিসিকে চাইলেই ঘেরাও করা যায় আর ভিসি পুলিশ ডাকলে ভিসিকে পদত্যাগও করানো হয়। ফেটসুর জিএসের সাত খুন মপ কারন রক্তমাংসের মানুষ তো তাই যে ছাত্রী নিগৃহীতা হয়ে এসেছে অভিযোগ জানাতে তকে অপোমান করতে পরে। তারপর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য্যও বলে দেবেন কেনোরে তুই আপসে না মিটিয়ে পুলিশের কাছে গেলি? ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য্যও জানে ছাত্রদের বিরুদ্ধে যাওয়া যাবেনা নাহলেই ঘেরাও আর ঘেরাও না হতে চাইলে কলরব আর ঘাড়ধাক্কা। খাপে খাপ একেবারে। একটার পর একটা ছাত্র-ছাত্রী নিগ্রহ আর কার্পেটের তলায় চাপা।
  • pinaki | 90.254.154.105 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:০৩71351
  • পরে লিখছি ডিটেলে। আপাততঃ কয়েকটা কথা বলে যই অনেকেই জানে না বলে মনে হচ্ছে। ১) এটা ফেটসু আয়োজিত প্রোগ্রাম ছিল। সেখনে নিয়মকানুন অবশ্যই ফেটসু ঠিক করবে। ২) সংস্কৃতি ৫-৬ দিন ধরে চলে, তার সব প্রোগ্রামে সব এন্ট্রিতে ব্যাগ চেক হয় না। পার্টিকুলারলি পরিক্রমা জাতীয় বড় প্রোগ্রাম, যেখানে ৫০০০ জেইউ স্টুডেন্ট এর সাথে ৫০০০ বাইরের লোক আসে, সেখানে যাতে প্রোগ্রাম ভেনুতে মালের বোতল না ঢোকে - শুধু সেটুকুই দেখা হয়। এই প্রোগ্রামগুলো এতই বড়, যে এখানে মিনিমাম কিছু সিকিওরিটি চেক না রাখলে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার ফল মারাত্মক ডিভাস্টেটিং হতে পারে। আগেও হয়েছে। আর সেক্ষেত্রে দায় ছত্র ইউনিয়নের ওপর পড়বে। এই সিকিওরিটি চেক পুলিশ দিয়ে করাতে গেলে পুরো প্রোগ্রামটায় স্টুডেন্তদের আর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। আর সেক্ষেত্রে সার্ভেইল্যান্স বিরোধী অবস্থান কিভাবে বজায় থাকে আমার জানা নেই। ৩) এই বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ সিকিওরিটি মেজারের সাথে ক্যাম্পাসে সিসিটিভি সার্ভেইল্যান্সের কোনো তুলনাই হয় না। এটাকে যারা 'মনিটরিং' বা 'ভিজিল্যান্তে' ইত্যাদি ভাবছে তারা ব্যাপারটা সম্বন্ধে কোনো ধারণা নেই বলে এরকম ভাবছে। মনিতর আর ভলান্টীয়ার এক ব্যাপার নয়। মনিটর টীচারের এজেন্ট। যে দুষ্টু ছাত্রের নাম টীচারকে দেয়। স্টুডেন্ত ভলান্টিয়াররা কাউকে মালের বোতল সহ ধরলে তাকে পুলিশে দেবে - এমন নয়। এখানে তারা অথরিটির এজেন্ট হয়ে কাজ করছে না। নিজেদের প্রোগ্রামে নিজেরা শৃঙ্খলা রক্ষার কাজ করছে। অথরিটিকে৪ পুরো ব্যাপারটার বাইরে রাখার জন্যেই এত কিছু। সেটাকে টুইস্ট করে ব্যাখ্যা করার কোনো মানে নেই। ফেটসুর ছাত্রছাত্রীদের কাছে এই ব্যাপারে ধারণা খুব পরিষ্কার। অন্ততঃ আগে তাই ছিল। ৪) ক্যাম্পাসে সিসিটিভি সার্ভেইল্যান্সের বিরোধিতা করার প্রিন্সিপালড অবস্থানের সাথে যেমন একটা ল্যাব যেখনে দামী যন্ত্রপাতি আছে সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা রাখার বিরোধ নেই - এটাও সেরকম। দুনিয়ার কোনো প্রিন্সিপালড অবস্থানই স্থান কাল নিরপেক্ষ বায়বীয় কিছু নয়। নইলে যিনি সিসিটিভি সার্ভেইল্যান্সের বিরুদ্ধে প্রিন্সিপালড অবস্থান নেবেন, তাঁকে শপিং মলে বা এটিএমে ঢোকা বন্ধ করে দিতে হয়। বা যিনি ব্যাগ চেক করলে গায়ের জোরে ঢুকবো - এরকম অবস্থান নেবেন, তাঁকে শপিং মলের গেটেও দ্বাররক্ষীকে ধাক্কা মেরে ঢোকার কথা ভাবতে হয়। ৫) দমদি বা অর্পণ ইন জেনারেল সিসিটিভির পক্ষে। তাই ওদের বক্তব্য বুঝতে অসুবিধে হচ্ছে না। যদিও এই বিশেষ ক্ষেত্রে সিসিটিভি কিছুই করতে পারত না। কারণ ব্যাগে মালের বোতল আছে কিনা সেটা সিসিটিভি ধরতে পারে না। ৬) বুঝতে অসুবিধে হচ্ছে তাদের কথা যারা একদিকে বলছে স্টেট বা অথরিটির সার্ভেইল্যান্সের বিরুদ্ধে প্রিন্সিপালড অবস্থান নেওয়ার কথা, অন্যদিকে বলছে এই প্রোগ্রামে ব্যাগ চেকিং কেন পুলিশ করল না।

    আপাততঃ এইটুকু। পরে আবার বাকিটা।
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:০৫71419
  • এটায় আমি একমত, যে, সিভিল সোসাইটির নানা খাঁজে খাপ তৈরি হতে পারে। হয়ও। উল্টোদিকে গণতন্ত্রে নানা প্রেসার গ্রুপ থাকে, এবং প্রেসার গ্রুপ মাত্রেই খাপ নয়, বরং গণতন্ত্রের আবশ্যক শর্ত।

    প্রশ্নটা হল, এই দুটো জিনিসের মধ্যে ডিমার্কেশনটা কোথায়? এমন কোনো লাইন আছে, যার ওদিকে গেলে খাপ, আর এপাশে গণতন্ত্র? গণধোলাই টা গণতান্ত্রিক নয় বলে চিহ্নিত করা সোজা কারণ ওতে শারীরিক হিংসা আছে। কিন্তু আপনার প্রশ্নটা বোধহয় শুধু সেইটুকুই নয়। আপনি একটা সার্বজনীন ন্যায্যতার প্যারামিটার চাইছেন। সেটা সত্যিই নেই, মানে আমার জানা নেই। তবে আমি চারটে জিনিস বলবঃ
    ১। অভিযুক্তের উপরে শার্রীরিক বলপ্রয়োগ হচ্ছে কিনা।
    ২। ফতোয়া জারি হচ্ছে কিনা।
    ৩। তিনি পাবলিক স্ফিয়ারে চাপহীনভাবে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পাচ্ছেন কিনা।
    ৪। তাঁর গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষিত থাকছে কিনা।

    এই গুলোই খুব মোটা দাগে খাপ আর প্রেসার গ্রুপের তফাত করে দেয়। প্রেসার গ্রুপকে সাধারণভাবে মাইনরিটি ভাবা হয়। ফলে এগুলো রক্ষিত হবে, ধরেই নেওয়া হয়। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রেসার গ্রুপ মেজরিটিও হয়ে দাঁড়াতে পারে। তখন, অভিযুক্ত এইগুলো পাচ্ছেন কিনা দেখা দরকার।

    এগুলো বললাম যাকে আমরা মিডিয়া ট্রায়াল বলি, বা রাজনৈতিক আন্দোলন বলি, সেই সমস্ত ক্ষেত্রের জন্য। আইনী বিচারের ক্ষেত্রে অবশ্যই অভিযুক্তের জন্য আরও কিছু রাইট থাকা দরকার। সে আর এখানে লিখলাম না।

    তা, অভিজিতের ক্ষেত্রে এর সবকটাই সুরক্ষিত হয়েছে বলে আমার মনে হয়।
  • কৌশিক | 75.49.14.150 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:১৯71352
  • থিওরি আমদানি অব্যাহত আছে আমরা চেকিং করলে দুধুভাতু অথরিটি চেকিং করলে আন্দোলন। অভিযুক্ত ছাত্রদের পক্ষ থেকে আরো কয়েকটা মাখো মাখো চিঠিও অনলাইন চলে আসবে নিশ্চই। ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য্যও প্রকারন্তরে ছাত্রদের পক্ষে কাজেই নিগৃহিতা ছাত্রীর এখন মুখে সেলোটেপ লাগানোর সময়।
  • pinaki | 93.180.243.109 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৪০71420
  • ফেবুতে একজন এখনকার ফেটসু কর্মীর লেখা থেকে (নাম বাদ দিয়ে দিলাম)

    "ফেটসু-র জিবি থেকে যে বক্তব্য নেওয়া হয়েছে তা হল ফেটসু স্বচ্ছ নিরপেক্ষ আইনি পূর্ণাংগ তদন্ত চায়। ফেটসু-র স্টেটমেন্ট এটাই। আর ব্যাগ চেক করাকে তুমি moral policing বলেছ। আমার একটা প্রশ্ন আছে -------।
    গতবছর সংস্কৃতির সময় বেশ কিছু ছাত্রছাত্রী(আমি নিজে তার মধ্যে একজন ছিলাম) ফেটসু-র কাছে অভিযোগ জমা করে, যে ফেস্ট চলাকালীন ভেতরে মদ এর বোতল ভেঙ্গে ঝামেলা করে ইত্যাদি নিয়ে তাদের সিরিয়াস সমস্যা হয়। ভেতরে কিছু ছেলে, মেয়ে গায়ে মদ ছেটানো, মদ এর বোতল ভেঙ্গে ফেলা ইত্যাদি চালায়। তা নিয়ে সমস্যা হওয়াটা স্বাভাবিক বলেই মনে হয়েছে, মদ ছেটানোটাকে ব্যক্তি স্বাধীনতা বলে মনে হয়নি। একটা ইউনিয়ন এর ফেস্ট দেখার অধিকার সবার, যে মাদকদ্রব্য সেবন করে তার ও, যে করেনা, তার ও। এক্ষেত্রে বোধহয় যে করে, তাকে বলাটাই বাহ্য, যে সেবন বাইরে গিয়ে করুক। ইউনিয়ন সবার, ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির প্রত্যেকটি ছাত্রছাত্রীর বক্তব্যকে গুরুত্ত্ব দেওয়া ইউনিয়নের দায়িত্ত্ব। এটা অথরিটি জানতে পারে। অথরিটি বলে যে OATর গেটে পুলিশ/ ইউনিভার্সিটির গার্ডকে দিয়ে ব্যাগ চেক করাবে। ফেটসু সেখানে মিটিং এ গিয়ে ঝামেলা করে আর অথরিটিকে বাধ্য করে যেন পুলিশ/ প্রাইভেট গার্ড ব্যাগ চেক না করে। বরং ছাত্রছাত্রী দের ব্যাগ চেক ছাত্রছাত্রীরাই করে নিতে পারবে। সেই জায়গা থেকে ব্যাগ চেক এর পদ্ধতি নেওয়া। যদি বেটার কোনো পদ্ধতি কেউ সাজেস্ট করেন, পরেরবার থেকে সেটাই করব বিশ্বাস করুন। আমরা আমাদের বোঝাপড়া অনুযায়ী বেস্ট পসিবেল পদ্ধতি নিয়েছি, সবাইকে ফেস্ট দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য, আগের বছরের জমা পড়া অভিযোগ এর ভিত্তিতে।"
  • Reeju Pathak | 127.194.201.111 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৪১71421
  • Desolation Row Malay Tewari and all others who are fighting havoc for the allegedly molested girl in J.U. Campus on the night of Sanskriti 2015, this is to let you all know that I was physically present at the same time and same place where the alleged incident took place. It pains me enormously to learn that Masanto and Ritomoy have been scapegoated by the alleged victim for having done NOTHING practically. The girl who has lodged the complaint is quite popular in campus for wreaking havoc over too paltry issues or nothing at all. I had also seen her cook up one more issue and shout and gather mass for NOTHING a month back perhaps. She was one of those ten thousands who refused to let her bag be checked by the female volunteers present at the OAT gate, after repeated requests and pleadings to cooperate with the volunteers failed, Masanto and Ritomoy along with the other female volunteers went into a VERBAL ALTERCATION with her. That's all that happened. I must also mention that although Masanto and Ritomoy verbally fought with her, it was she whose voice reached the maximum decibel level and pierced the drone of almost five hundred people and reached everyone's ears. She was NOT molested, in fact the alleged perpetrators didn't even TOUCH her to be more specific. I was present there and witnessed the whole affair and bunked it like any other trivial issues that keep happening every other day within the campus of J.U. Little did i know that she would goof up such a huge issue out of it and blow it out of proportion. I do not know what personal mileage did she get out of filing a FALSE F.I.R. but it doesn't take too long to gauge the political motive behind the operation. I wouldn't like to talk about AISA and its politics over here because it would fill me up with nauseating feelings. But since it is open to public opinion now, I really wonder as to where lies the line of distinction between CPIML and CPIM, or is there any distinction at all? If my question reaches your ears, do give me an answer. Waiting eagerly. Yours sincerely.
  • sm | 233.223.155.23 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৪৫71353
  • পিনাকীর যুক্তি গুলো বড় শিশু সুলভ লাগছে। অথরিটি কে বাইরে রাখব মানে কি? নিজেরা একটা সমান্তরাল প্রশাসন চালাব? একজন মহিলার ব্যাগ সার্চ করার পাওয়ার তাদের কে দিল? জদুপুরের ক্যাম্পাসে কথাও কেউ যেতে চাইলে, বাঁধা দেওয়ার প্রশ্নই বা আসছে কেন? ভলান্টিয়াররা বড়জোর ইউনির প্রশাসকদের কাছে লিখিত কমপ্লেন করতে পারে।
    আপনি বলেছেন স্টুডেন্ট ভলান্টিয়াররা কেউ মালের বোতল নিয়ে ঢুকলে, পুলিশে দেবেনা। কেউ ড্রাগ নিয়ে ঢুকলে কি করবে?
    আর সি সি টি ভি তে ব্যাগের ভিতর মালের বোতল আছে কিনা সেটা বোঝা যায়: এমনটি কেউ ক্লেম করেছে কি? সি সি টি ভি থাকলে ঘটনার একটা প্রামান্য সাক্ষী থাকত। এগজ্যাক্টলি কি ঘটেছিল, অনেকটা জানা যেত। অর্থাত নিগ্রহের ঘটনা টি কতটা ঠিক বা বেঠিক।নয়তো আপনি আপনার বিশ্বাস থেকে হয়ত বলবেন, ধাক্কা ধাক্কি হয়েছিল শুধু।
  • potke | 126.202.8.161 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৪৬71354
  • তা নয় তো কি? বোঝাই যাচ্ছে পাতার পর পাতা থিসিস পড়ে!! প্রিন্সিপল্ড অবস্থান, মাই অ্যাস।
  • ayan | 213.219.201.58 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৫১71355
  • মুশকিল হল

    ১। এটা ফেটসু আয়োজিত প্রোগ্রাম ছিল। সেখনে নিয়মকানুন অবশ্যই ফেটসু ঠিক করবে।
    - তো কলেজের সার্ভেলেয়ান্সের নিয়মও তো অথরিটি ঠিক করবে (ফেস্টে নয়, ইন জেনেরাল)। তো সেটা করার সময় বাধা দেওয়া হয় কেন?

    ২) সংস্কৃতি ৫-৬ দিন ধরে চলে, তার সব প্রোগ্রামে সব এন্ট্রিতে ব্যাগ চেক হয় না। পার্টিকুলারলি পরিক্রমা জাতীয় বড় প্রোগ্রাম, যেখানে ৫০০০ জেইউ স্টুডেন্ট এর সাথে ৫০০০ বাইরের লোক আসে, সেখানে যাতে প্রোগ্রাম ভেনুতে মালের বোতল না ঢোকে - শুধু সেটুকুই দেখা হয়।
    - মানে কি? জেইউএর স্টুডেন্টদের সব ভাল, ওরা নিজের ফেস্টে অন্যান্য প্রোগ্রামে মাল খাক নো প্রব্লেম, শুধু যেখানে বাইরের লোক আসছে সেখানে চেকিং কর!! এ মানে হাস্যকর যুক্তি। আরো হাস্যকর হল এরকমই চলে আসছে, এটাই নর্ম, তাই সেটাকে চলতে দিতে হবে।
    আর কিসের চেকিং!! মালের বোতল আছে কি না। আমি এতদিন পরে বসেও অন্তত ১০টা উপায় বলে দিতে পারি মাল নিয়ে যাবার জন্যে। চুতিয়া বানাবার একটা সীমা আছে। মালের বোতল আটকাবেন, ড্রাগ, বাবা, চরস এসব চলব্তে পারে?
    এগুলো জাস্ট ঘুলিয়ে দেবার চেষ্টা। কেস হয়েছে, ছেলেপুলে নিজে ম্যানেজ করবে। সেখানে এত প্রোটেকশন দেবার প্রয়োজন হচ্ছে কেন?
  • d | 24.97.173.153 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:০৫71356
  • পিনাকীর পোস্ট ---- এ মানে যাকে বলে তেঁতুলপাতা দিয়ে কুমীর ঢাকার চেষ্টা।
  • pinaki | 90.254.154.105 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:৪৭71357
  • যারা ইন জেনারেল সার্ভেইল্যান্সের পক্ষে, তাদের এমনটাই মনে হওয়ার কথা।

    যাঁরা কোনোদিন ওএটির বড় প্রোগ্রামে যাননি, ব্যাপারটা না জেনে তক্ক করছেন, তাঁদের জন্যে -

    এই প্রোগ্রামগুলোয় মাল খেয়ে বা গাঁজা খেয়ে এলে বের করে দেওয়া হয় না। যতদূর সম্ভব একোমোডেট করে চলা হয়। মিনিমাম সুরক্ষাটুকুই বজায় রাখা হয়। এই মিনিমাম সুরক্ষা বা ডিসিপ্লিন এই ব্যাপারটা সাবজেক্টিভ। সেখানে মিনিমাম কতটুকু হলে আটকাব আর কতটুকু হলে ঢুকতে দেব, তার একটা স্ট্যান্ডার্ড চলে আসছে। সেটা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারে। তা নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই। এক্ষেত্রে সেই মিনিমাম লেভেল্টা হল মালের বোতল নিয়ে ঢোকা আটকানো। এটা জেনেই যে মালের বোতল আটকানো গেলেও মোজার মধ্যে গাঁজার পুরিয়া আটকানো যাবে না। দুনিয়ার সমস্ত সুরক্ষাতেই কিছু ফাঁক থাকে। নিজেদের সাধ সাধ্য এইসব প্র্যাকটিকাল সমস্যার কথা মাথায় রেখে একটা দূর অব্দি ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রিন্সিপাল আছে বলে কোনো সুরক্ষা নেওয়া যাবে না, বা সুরক্ষা নিতে হবে বলে জামাকাপড় খুলে চেক করতে হবে - এই দুটৈ এক্সট্রীম অবস্থান। মাঝামাঝি কিছু করতে হবে। সেটা কারুর কাছে এক্সট্রীম মনে হতে পারে। সে নিয়ে বিতর্ক অবশ্যই হওয়া উচিৎ।
  • কৌশিক | 75.49.14.160 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১০:০২71358
  • এই সাবজেক্টিভ সুরক্ষার সুযোগ নিয়ে একটি মেয়েকে নিগ্রহও করা যাবে আর নিগ্রহকারিরা একের পর এক চিঠিও ছাপাতে পারবে আর বলেও দেওয়া যাবে ব্যাগ চেক করা মানিনা বলে গায়ের জোরে ধাক্কা মেরে ঢুকতে গেলে সেটাকে বাধা দেওয়া হবে না? (এইটা আমি যে ভার্শানটা বিশ্বাস করছি তার ওপর দাঁড়িয়ে বলা)। ধনেপাতার কি অফুরান সাপলাই।
  • a | 213.219.201.58 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১০:০৭71359
  • আর কেউ সেটাতে আপত্তি করলে কেলিয়ে দেওয়া হোক, এই তো? সেটা সোজা কথায় বল্লেই হয়।
  • Arunabha | 176.216.157.123 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১০:০৯71422
  • হ্যাঁ খানিকটা ঠিক ধরেছেন। তবে শুধু নায্যতার প্যারামিটার নয়, পক্ষপাতহীন প্রয়োগ চাই। যেমন, যখন কোনো ছাত্র সংগঠন বা কোনো সিভিক বডি দাবী করল যে অমুকে অন্যায় করেছে, তখন এই দাবীর একটা নায্যতা যাচাই। প্রশ্নটা হল কে যাচাই করবে কার নায্যতা।

    মুশকিল হল যে অনেক ক্ষেত্রেই ডিমারেকেশনটা লাইনটা তৈরী হয় পারসেপ্‌শন দিয়ে। এই যেমন, রঞ্জন-এর পোস্টে পপুলার পারসেপ্‌শন পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে - ছাত্র/শ্রমিক/চাষী এরা সব এক ব্রাকেটে শোষিত/বঞ্চিত/দলিত গ্রুপ, এবং, শিক্ষক/মালিক/কর্তৃপক্ষ এরা অন্য দল, অত্যাচারী/শোষক গ্রুপ। এই জায়গাটাতেই ফান্ডামেন্টাল গন্ডগোল। সিভিক সোসাইটি প্রশ্নহীন আনুগত্যে এই ডিমার্কেশন লাইন মেনে নিতে পারে না। ইন্ডিভিডুয়াল আইডেন্টিটির লেভেলে আমরা কেউই এই লাইন মানিও না। আমরা জানি, সব শিক্ষক/মালিক/কর্তৃপক্ষ শোষক/অত্যাচারী নয়, এও জানি যে সব ছাত্র/শ্রমিক/চাষী-র অভিযোগ নায্য নয়। কিন্তু যখনই এটা সমষ্টির আকার নেয়, আমরা একটা পক্ষ নেই। পক্ষ নিতে অসুবেধে নেই, কিন্তু তখন আমরা ঐ পপুলার ডিমার্কেশন লাইনে চলে যাই। গাড়ির ড্রাইভার ধনী হলে অ্যাক্সিডেন্টে ওই দোষী। ছাত্র সংগঠন এবং কর্তৃপক্ষের লড়াইয়ে কর্তৃপক্ষই অত্যাচারী। এবং, এটা সিভিল সোসাইটির স্ট্রাকচারের পক্ষে অতীব বিপজ্জনক।
  • ranjan roy | 24.99.205.230 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১০:১৫71360
  • পিনাকীর বক্তব্য নিয়ে একটি কথাঃ
    যদি তোমার বক্তব্যের প্রেমিস মেনেও নিই তবু প্রশ্নটা থেকেই যায়।
    অভিযোগকারিণী মেয়েটি কোন বাইরের ৫০০০ এর একজন নয়, যদুপুরের ৫০০০ এর অনামা একজনও নেয়। সে নিজেই শুধু আইসা নয়, "হোক কলরব" এরও নেতা।
    কাজেই "মালের বোতল থাকতে পারে" এই সন্দেহে মেয়েটির ব্যাগ "জোর করে" সার্চ করা কি এতই জরুরি?
    কয়েক মাস আগেও যারা সহযোদ্ধা ছিল তাদের মধ্যে এটা কি আদৌ বাস্তবসম্মত ? না অভিপ্রেত?

    স্পষ্টতঃই পিনাকীর ফেটসু নিয়ে স্ট্রং সেন্টিমেন্ট আছে। তা থাক, তাতে প্রশ্নগুলো এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
    প্রথম নিগৃহীতার এই ঘটনা সম্পর্কে , তার নিজের ঘটনা সম্পর্কে যে স্টেটমেন্ট পরশু দিন খবরের কাগজে বেরিয়েছে আর তার সঙ্গে পাহাড়ি ছেলেটির ঘটনা নিয়ে ভিসি শৌভিক চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে ফেটসুর নেতাদের আন্দোলন ( যা নিয়ে গুরুতে পাতার পর পাতা তর্ক হয়েছে-- সেখানেও ঋদ্ধি/পিনাকীর এই রকমই অবস্থান ছিল মনে হচ্ছে) দেখে এখন অয়ন/পোটকে/ অভ্যুদের অনেক বক্তব্য ভ্যালিড মনে হচ্ছে।
    "হোক কলরব" এর সার্বিক ইম্প্যাক্টকে সমর্থন জানিয়েও বলতে বাধ্য হচ্ছি।
  • a | 213.219.201.58 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১০:২৩71361
  • Kই যে বলেন রন্জনদা!! আইসার নেত্রী বলে আরো বেশি করে সার্চ হবে!! আমি নিজে অনেক ভলান্টিয়ার চরিয়েছি জীবনে, এদের বেসিক মানসিকতা হল সেই ট্রাফিক পুলিশের মত যার জীবনে একমাত্র কিক হল আমি হাত দেখালে রাজ্যপালের গাড়িও থেমে যায়।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১১:১৩71362
  • @রঞ্জনদা,

    একটা কথা না লিখে পারলাম না...
    যতদিন যাদবপুরে ছাত্র ছিলাম ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টিতে ইউনিয়নের 'নেতা' রাই বলুন কি সংস্কৃতি অর্গানাইজিং কমিটি সবাই আমাকে ভীষণ ভাল ভাবে চিনত, ওএটি র গেটে যারা ভল্যান্টিয়ার থাকত তারাও সাধারণত সবাই আমাকে চিনত...
    তাতেও অন্য কলেজের বন্ধুবান্ধব সমেত ওএটি তে সামনের গেট দিয়েই ঢুকেছি, ব্যাগ দেখিয়েই... একই সন্ধেতে সংস্কৃতির কাজের জন্যেই পিছনের গেট ব্যবহার করা সত্ত্বেও... ( ওএটি তে অর্গানাইজারদের ব্যবহারের জন্য পিছনে একটা গেট আছে, যেটা দিয়ে সটান ব্যাকস্টেজে যাওয়া যায়... )
    আমাদেরই প্রোগ্রাম, আমি নিজেই সংস্কৃতি কমিটির লোক বলে যখন আমি আদৌ সংস্কৃতির কাজে ঢুকছি না, প্রোগ্রাম দেখতেই ঢুকছি মাত্র তখন পিছনের গেট ব্যবহার করার কথা বা সামনের গেট ব্যবহার করলে ব্যাগ না দেখিয়ে ঢোকার কথা কোনটাই মনে হয়নি... সেটাই সাধারণ প্র্যাকটিস ছিল... কেউই করত না...

    সেই পরিস্থিতিতে "আমি আর্টস ফ্যাকাল্টির গতবারের ভিসি ক্যান্ডিডেট, আমি ব্যাগ দেখিয়ে ঢুকব বলিস, তোদের এত সাহস" এই জাতীয় কথা যদি কেউ বলে ( যদি এইটাই ঘটনা হয়ে থাকে ) তাহলে সেইটাকে আপনার বাস্তবসম্মত বা অভিপ্রেত মনে হয় কি??
    কিছু কিছু লোক এই টই তেই মর‍্যাল হাই গ্রাউন্ড নিয়েও লিখেছেন... এইরকম কিছুকে কিভাবে তারা মর‍্যাল হাই গ্রাউন্ডের পজিশন বলে ভাবছেন তা তারাই জানেন, আমার মাথায় ঢোকেনি...
  • কৌশিক | 75.49.14.142 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১১:২৩71363
  • আসল দোষ মেয়েটার। ওরা তোকে নিগ্রহ করেছে তো কি ওরা তোর বন্ধু তো তুইও কলরবি ওরাও কলরবি কেন তুই আপসে মিটিয়ে না নিলে পুলিশের কাছে গেলি? নে এখন চিঠি পড় আর ভিসির উপদেশ শোন আর তোদের এতো সাহস বলেছিলি সেকথা শোন। পুলিশের কাছে গেছিস তোর এতো সাহস!
  • pinaki | 90.254.154.105 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১১:৩০71364
  • একটা কিউতে দাঁড়ানো অনেকের মধ্যে স্টুডেন্ট ভার্সাস নন স্টুডেন্ট, কলরবী ভার্সাস নন-কলরবী - এরকম পার্থক্য এবং সেই অনুযায়ী আলাদা আলাদা নিয়ম করা সম্ভব? নাকি উচিত? এ আপনি কী বললেন রঞ্জনদা!!! :-O

    আর 'জোর করে সার্চ করা' কোনো গেট ভলান্টীয়ারের কাজ হতে পারে না। সে বড়জোর বলতে পারে আপনি ব্যাগ খুলে দেখাতে রাজী না হলে ঢুকতে দেওয়া হবে না। এরকম কেসে মারামারি হাতাহাতি কেবল তখনই বাধতে পারে যদি কেউ ব্যাগ না দেখিয়ে জোর করে ধাক্কা দিয়ে ঢুকতে চেষ্টা করে। আমি যা শুনেছি তাতে এটাই আমার মোর প্রবাবল মনে হয়েছে। কেউ অন্য কিছু শুনে থাকতে পারে, তাতে বিশ্বাস করে থাকতে পারে। আমার ভার্শানকেও এবসলিউট ভাবার কারণ নেই, উল্টোদিকেরটাকেও সেটা ভাবার কারণ নেই। পুরোটাই তদন্তসাপেক্ষ। এগ্রেসিভলি লিখলাম কারণ লোকে ওএটির প্রোগ্রাম কিভাবে হয়, তাতে কী হয় - সেসব না জেনেই একটা অবস্থান থেকে খানিক মনগড়া ধারণা নিয়ে এব্সলিউট মন্তব্য করে যাচ্ছে। সেটাকে চ্যালেঞ্জ করার দরকার ছিল। লোকে যদি নিজেদের ধারণাকে এক্স্ট্রাপোলেট করে এখানে 'ফেটসু কত খারাপ' এই অভিযানে না নেমে কেবল 'তদন্ত হোক' এই কথা বলত, তাহলে আমিও 'তদন্ত হোক' - এটুকুতেই থেমে থাকতাম।
  • a | 213.219.201.58 (*) | ২৫ মার্চ ২০১৫ ১১:৫৫71365
  • এর ভিতর ফেটসুর কথা আসছে কেন? একটি ছাত্রী দুজন ছত্রের প্রতি একটি অভিযোগ এনেছে। র ভিতর ওএটির প্রোগ্রম, তস্তে কত লোক হয়, কে কবে তার কমিটিতে ছিল এসব তো অবান্তর কথা। যদি নিগ্রহ করে থাকে তাহলে কোন পরিস্থিতে করেছে,কে আগে ধাক্কা মেরেছে, আপ্নি জিসেক হলে কি করতেন এসব জাস্ট বাজে কথা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন