এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বামপন্থীরা ও বিজেপি বিরোধী জোট

    souvik
    অন্যান্য | ০২ জানুয়ারি ২০১৮ | ৩৪৮৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 160.129.67.188 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৬:৪০372763
  • "তৃণমূল ত্রিপুরাতে কোনকালেই কোন বিষয় নয়।"
    সত্য চাপা দেওয়ার চেষ্টা করে কি লাভ?
    "Mission Northeast: BJP’s route into CPM-stronghold Tripura is via the Trinamool Congress"

    "তা যদি হয় তবে আসন পিছু বামেদের হারের ব্যবধান খুব কম ভোটে।"
    তাহলে তো তিনো-জোট আর কং-জোট ভোট কেটে বিজেপিকে প্রভূত সাহায্য করেছে!!
  • | 57.15.137.154 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৭:২২372764
  • এবাবা কং এর সঙ্গে জোট না করে সিপিএম হারলো?
  • কল্লোল | 116.203.165.176 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৯:০০372765
  • সেই জন্যই তো বসম-কং-তিনোর জোট দরকার ছিল।
  • কল্লোল | 116.203.165.176 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৯:০১372766
  • বাম-কং- তিনোর পড়তে হবে
  • কল্লোল | 116.203.165.176 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৯:১৯372767
  • আবাপের ত্রিপুরা নিয়ে প্রতিবেদনেও আদিবাসী আর ৭ম পে কমিশন নিয়ে লিখেছে।
  • dc | 132.174.148.147 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৯:৩৮372768
  • ত্রিপুরায় নাকি আনএমপ্লয়মেন্ট একটা বড়ো ইস্যু ছিল এবার।
  • pi | 127.227.119.208 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ১৯:৫৫372769
  • কল্লোলদা, ট্রাইবাল এলাকা নিয়ে যা দেখেছি, জানুয়ারিতে লিখেছিলাম। ট্রাইবাল এলাকা হারবে মনেই হয়েছিল। কিন্তি বাকি ৪০ সিটেও ১৫ টা মত সুইঙ্গ হবে, সেটা সিপিএম এর এত কনফিডেন্ট থাকা দেখে তেমন গুরুত্ব দিইনি। নইলে সরকারি চাক
  • dc | 132.174.148.147 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২০:০২372770
  • সিপিএম কিন্তু পবতেও কনফিডেন্টলি ইলেকশান হেরেছিল। ক্ষমতায় থেকে ২০১১ তে আর জোট করে তার পরের বার।
  • DP | 52.110.146.234 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২০:৪৩372771
  • পশ্চিমবঙ্গে ২০১১ তে যারা জয় নিয়ে নিশ্চিত ছিল তাদের বাস্তবজ্ঞানের জন্য সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিছু করার থাকেনা। আর ২০১৬ এর ব্যাপার ভিন্ন। তবে ত্রিপুরাতে এই জয়ের আশা বিজেপির কর্মীরাও করেনি।
  • dc | 132.174.148.147 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২০:৫০372773
  • আমার কাছে ২০১১ তে সিপিএমের হার খুব শকিং ছিল। আমি সত্যি ভেবেছিলাম পবর মানুষ ডেভেলপমেন্টের পক্ষে ভোট দেবেন।
  • pi | 57.29.138.186 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২০:৫২372774
  • আগের পোস্টটা কেটে গেল।
    বলার ছিল, সরকারি চাকুরেদের কম বেতন ও চাকুরিপ্রার্থীদের চাকরি না হওয়া, চাকরির প্রসেস বিবিধ ঘাপলা, কেস, এসব নিয়ে একটা বিশাল অসন্তোষ ছিলই। আর বিজেপি এলেই এসব ঠিক হয়ে যাবে, এটা বিজেপি বুঝিয়েছিল। আকচিয়ালি, বিজেপি
  • pi | 57.29.138.186 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২১:০০372775
  • ধুর এই হ্যাঙ্গ মারা ফোনে লেখাই চাপ। পোস্ট একটু বড় হলেই লেখা আটকে যাচ্ছে! । লাস্টবার দেখি।

    তো, এই লোকজন বিজেপি বলে নয়, যেকোন বিরোধী চেয়েছিল। এরা কঙ্গ থেকে টিএমসি বিজেপি না হলে কঙ্গ বা টিএমসিকেও দিতে পারত, তাদের আসার সম্ভাবনা দেখলে। এই সম্ভাবনাটাও বিজেপি ভালই জাগিয়েছিল।

    আর ট্রাইবাল এলাকা নিয়ে দুমাস পুরানো পোস্টটা রইল। তবে এই ট্রেনে ট্রেনে প্রচার, প্রত্যন্ত এলাকায় পতাকা, এ ট্রাইবাল নন ট্রাইবাল এলাকা নির্বিশেষে।

    ----
  • PT | 160.129.67.188 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২১:০৮372776
  • "সেই জন্যই তো বাম-কং-তিনোর জোট দরকার ছিল।"
    ত্রিপুরাতে কং -তিনো জোট কেন হয়নি কল্লোলদা এট্টু ক্ল্যারি করে দেবে?
  • dc | 132.174.148.147 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২১:১৯372777
  • সিদ্ধার্থ বরদারাজন সিপিএমের হারের দুয়েকটা কারন এখানে লিখেছেনঃ

    The defeat of the Left in Tripura at the hands of the Bharatiya Janata Party is easily the biggest headline to come out of Saturday’s results. Of course, the state was ripe for change after more than two decades of CPI(M) rule but the fact that the BJP became the beneficiary of anti-incumbency is a reflection of the political polarisation evident in other Left-influenced states too, especially West Bengal, where there is little room for centrism. Most astonishing of all, however, was the inability of the CPI(M) leadership to read the writing on the wall. The Wire‘s correspondents spent a week in the state during the campaign and came away with the distinct impression that the BJP was trumping the Communist Party of India (Marxist).

    https://thewire.in/229209/bjps-wins-shift-political-centre-gravity-right-north-east/

    এই দেওয়াল লিখন না পড়তে পারাটা বা গ্রাউন্ড রিয়েলিটি বা বুঝতে পারাটা বোধায় সিপিএমের অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে।
  • কল্লোল | 116.203.159.187 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২৩:১১372778
  • না আমি সিদ্ধার্থ বরদারাজনের সাথে পুরোপুরি একমত নই। Anti-incumbency দিয়ে সব কিছু ব্যাখ্যা করা যায় না।
    বেরোজগারী ত্রিপুরায় চিরকাল। পাহাড়ী এলাকায় চাষ কমজোরী। সমতলে কৃষি যথেষ্ঠ নয়, কারন লোকসংখ্যার তুলনায় জমি কম। শিল্প নিয়ে কথা বলে লাভ নেই। অবস্থানের কারনে শিল্প ভীষন অলাভজনক। যে কাঁচামাল পবতে ৫টাকা, সেটাই ত্রিপুরাতে ১৫-২০টাকা। হ্যাঁ এতোটাই ফারাক। আমার দোকানের একটি ডিস্টিলারী ছিলো। তার বোতল, লেবেল, কার্টুন সবেরই দামের ফারাক তিন থেকে চারগুন।
    ত্রিপুরায় বাম সরকার যথেষ্ঠ ভালো কাজ করেছে। রাস্তাঘাট, যোগাযোগ উন্নত হয়েছে। সাধারণভাবে রাজ্যে আইনের শাসন ছিলো। কং-রাংখাল আমলের ভায়বহ শাসন লোকে ভোলে নি। কিন্তু নানান দুর্নীতি সেসব ভালো কাজের ফসল তুলতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তা সত্ত্বেও এই ধস অভাবনীয়।
    এখানেই বিজেপির কৃতিত্ব। তারা আদিবাসীদের নানাভাবে উস্কেছে। এখন কথা হলো লোকে তো ছাগল নয় যে উস্কানী দিলেই উস্কে যাবে। তার মানে উস্কানোর বাস্তব পরিস্থিতি ছিলো। ডিমে তা দিলেই বাচ্চা হয়। সব ডিমেই বচ্চা হবার সম্ভাবনা থাকে। কাউকে তা দিতে হয়। সেই কাজটা বিজেপি অরএসএস করেছে। সিপিএম দেখেও দ্যাখেনি।
    পাই যে আরএসএসের ট্রেনে ট্রেনে প্রচারের কথা লিখেছে, তার পাল্টা সিপিএম কিছুই করেনি।
    সিপিএমের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা, মানুষের সচেতনতা বাড়ানোর কথা ভাবেই নি। সে পবই হোক বা ত্রিপুরা বা অন্য কোথাও। সিপিএমের পার্টি সদস্যদের রাজনৈতিক শিক্ষার যা দশা, তাতে সত্যিই করুণা হয়।
  • কল্লোল | 116.203.159.187 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২৩:১৩372779
  • হ্যাঁ। এর সাথে ৭ম পে কমিশনের কথাটাও মাথায় রাখতে হবে।
  • Du | 57.184.23.62 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২৩:৩৩372780
  • আর এস এসের প্রচারের পাল্টা প্রচারের একটা খসড়া লেখা হোক। সিরিয়াসলি।
  • sm | 52.110.150.183 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২৩:৫১372781
  • বামেদের গোহারা হারা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কি করার আছে?হারার পর আবার ন্যাকামো করে শুরু হবে আত্ম বিশ্লেষণ!
    হারলে তিনোর দোষ আর জিতলে সোনা' মানিক' আমার।
    পব তে কংগ্রেস এর সঙ্গে এত জোট, ত্রিপুরায় কংগ্রেস এর সঙ্গে জোট করতে এতো অনীহা কেন?কংগ্রেস তো ভালই করেছে সিপিএম এর ভোট কেটে নিয়ে।
    বরঞ্চ ধীরে ধীরে কংগ্রেস ত্রিপুরায় প্রধান বিরোধী শক্তির পজিশনের দিকে এগিয়ে গেল। আসন্ন লোকসভার ভোট এই ,সিপিএম এর ভোট শতাংশ
    দৃষ্টি কটু ভাবে কমবে।
    চাই কি ,কংগ্রেস আর তিনোরা জোটও বেঁধে নিয়ে পারে।
    সিপিএম এর বুড়ো আঙ্গুল চোষার সময় হয়ে এসেছে,ত্রিপুরা আর পব তে।
  • PT | 160.129.67.188 | ০৩ মার্চ ২০১৮ ২৩:৫৫372782
  • "সিপিএমের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা, মানুষের সচেতনতা বাড়ানোর কথা ভাবেই নি।"
    এবারে বিভিন্ন পন্ডিতদের দিশেহারা দশা দেখে করুণা হচ্ছে।
    সিঙ্গুর নেই, নন্দীগ্রাম, নেই, নেতাই নেই, ২৩৫/৩৫ নেই, তাপসী মালিক নেই, ক্ঙ্কাল নেই, রাজারহাটের জমি ছেনতাই নেই, ধানতলা-বানতলা নেই, এমনকি উল্লেখযোগ্য কোন অনুজ পান্ডেও নেই। তবু দলে দলে লোকে গিয়ে সিপিএমের বিরুদ্ধে ও বিজেপির পক্ষে ভোট দিয়ে এল!!
    এবারে এল সচেতনতা। যেন মানুষের সচেতনতা বাড়াবার দায় শুধু সিপিএমের ছিল। আর সকলের আলোচনাতেই কং এক্কেবারে বাদ। যেন সেটা কোন দলই নয়, ত্রিপুরাতে কখনো রাজত্ব করেনি, আর বিজেপির বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়ানোর কোন দায় তাদের ছিল না!!

    তাতেও জুত না হওয়াতে শেষে ক্ল্পনার আশ্রয়ঃ "এখন কথা হলো লোকে তো ছাগল নয় যে উস্কানী দিলেই উস্কে যাবে। তার মানে উস্কানোর বাস্তব পরিস্থিতি ছিলো।"
    তার মানে নিশ্চয় কিছু ছিল? কি ছিল? কি ছিল?
    না থাকলেই বা কি? কেন ব্যাদে লেখা ছিলনা কি যে যখনি কিছু আননোন থাকবে তখনি খ্র্গপুরে হয়নি বিস্টি/ দোষ যত কমুনিস্টির তত্বটি এপ্লাই করবে?!!

    আরেক পন্ডি বরদারাজনের এক অসাধারণ উক্তি আমায় পাগলু করলঃ the inability of the CPI(M) leadership to read the writing on the wall!! বিস্ময়, বিস্ময়! এই কথা আর কোন হেরো দলের সম্পর্কে বলা হয়েছে এর আগে? এমনকি যেসব উপ নির্বাচনে ইদানিন বিজেপি হারল সেখানেও কি কোন দেওয়াল লিখন ছিল? নাকি ছিল না?

    রাত কত হলঃ উত্তর মেলে না। উত্তর মেলেনা এই সামান্যতম পোস্নেরঃ ত্রিপুরাতে কং-তিনো জোট হয়নি কেন?

    আরে মহায়, বহুদিন ধরে বলে আসছি যে ২ টাকা চাল, বরপণের ২৫০০০, ফিরি সাইকেল ইত্যাদি দিয়ে যদি ভোট কেনা যায় তাহলে যারা কেন্দ্রে আছে তারা ২ টাকা চালের সঙ্গে ১ চামচ ডালডা, বরপণের সঙ্গে একটা ননদ পুঁটুলি আর সাইকেলের সঙ্গে চাইনিজ টর্চের ব্যব্স্থা করতেই পারে। সেরকমের কিছু একটা বন্দোবস্ত হতে চলেছে এমনটাই আমার বিশ্বাস।
    ছাগলেরা যে তেলচিটে গামছাও খেয়ে ফেলে, ত্রিপুরার ভোট সেটা আরেকবার প্রমাণ করল।
  • amit | 149.218.32.124 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৫:১০372784
  • কল্লোলদা । প্রশ্নটা যে রয়েই গেলো। যদি কোনো মিউনিসিপালিটি তে আপনার নোটা জয়ী হয় (কল্পনা আর কি), তাহলে শহরের জঞ্জাল কারা সাফ করবে ? নোটাপন্থীরা ? আপনার কি মতামত -?

    আর এক বিজ্ঞজনের দেখি সিপিএম এর নাম শুনলেই ভূমি সংস্কারের পুরোনো ঘা একেবারে চিড়বিড়িয়ে জলে ওঠে। সিপিএমকে সরানোই একমাত্র লক্ষ্য, সে তিনো, তালিবান, আইসিস বা বিজেপি যেই হোক না কেন। এ জ্বালা কি সহজে মেটার।

    আচ্ছা, পুরোনো ঘায়ে বোরোলিন লাগালে কি সুরাহা হয় ? নাহলে নারকেল বা জাপানি তেল ?
  • Bip | 81.244.150.90 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৫:৪৪372785
  • ত্রিপুরায় বিজেপির বিজয় নিয়ে পশ্চিম বঙ্গের মুসলমানরা হতাশ। কিছুটা শঙ্কায় ও হয়ত যে কোলকাতাও গেরুওয়া হওয়ার অপেক্ষায়।

    এই প্রসঙ্গে তৃনমূলের আই টি সেলের শ্রীপর্না একটি মুল্যবান কথা লিখেছেন। যে হিন্দুত্ববাদের উত্থানকে ঠেকানোর ক্ষমতা এবং জীয়নকাঠি একমাত্র শিক্ষিত মুসলমানদের হাতে। তারা তাদের সম্প্রদায়ের মৌলবাদিদের প্রতিহত করার চেষ্টা করেন না বলেই আজকে হিন্দুত্ববাদিদের সমর্থন হিন্দুদের মধ্যে এতটা বেড়েছে।

    এর সাথে সাথেই শ্রীপর্নাকে হিন্দুত্ববাদের দালাল বলে গালাগাল দেওয়া করা শুরু করে কিছু তথাকথিত "সেকুলার" মুসলিম যুবক। খুব পরিস্কারভাবেই অবস্থা হতাশাজনক। কারন শিক্ষিত মুসলমানরা ভাবছে হিন্দুত্ববাদ স্বয়ংভূ- তাদের সম্প্রদায়ের মৌলবাদ নেই!

    একই অভিজ্ঞতা হল জিম নওয়াজ বলে এক পশ্চিম বঙ্গীয় শিক্ষিত মুসলমানের ওয়ালে। সেখানেও বিজেপির বিজয়ে তারা যাবতীয় সেকুলার পার্টিকে দোষারোপ করছে। আমি সেখানে শ্রীপর্নার কথাটাই লিখলাম-আপনারা নিজেদের ধর্মের উগ্র মৌলবাদিদের না ঠেকাতে পারলে, পশ্চিম বঙ্গের সব হিন্দু হিন্দুত্ববাদি হয়ে যাবে। কোন স্ট্রাটেজি, কোন পার্টিই দীর্ঘদিন ধরে এদের আটকাতে পারবে না। সেখানেও শ্রীপর্নার অভিজ্ঞতা হল। জীম নওয়াজ, তিন বছর আগের বিতর্কের স্ক্রীনশটের সূত্র ধরে আমাকে হিন্দুত্ববাদের দালাল ইসলামোফোব বলে গালাগাল দেওয়া শুরু করল। সে ত মানতেই চাইছে না যে হিন্দুত্ববাদ কংগ্রেসের সিপিএমের ইসলামিক মৌলবাদকে তোষন করার ফসল। অভিন্ন দেওয়ানি আইন, শাহবানু মামলা-যতই রেফারেন্স দিন, শিক্ষিত মুসলমান সমাজ এখনো প্রস্তুত নেই এটা মেনে নিতে, তাদের সমাজের আধুনিক সংস্কার দরকার।

    সুতরাং হিন্দুত্ববাদের উত্থান ঠেকাবে কে?

    এর মধ্যেই খবর বাংলাদেশের বিশিষ্ট বিজ্ঞান লেখক, জাফর ইকবাল মৌলবাদিদের হাতে ছুরিকাহত। এর পরেও এরা মানবে না ইসলামিক মৌলবাদ বলে কিছু আছে! তাহলে হিন্দু মুসলমানরা একটা সেকুলার ছাতার তলায় আসবে কি করে? সিপিএম তৃনমূলের সমর্থনকারি মুসলমান সমাজের একটা বড় অংশ ত প্রকৃত সেকুলার না-তারা হিন্দুত্ববাদের উল্টো পিঠ।

    ভারতের মুসলমান সমাজ যদি এই ভাবে ডিনাইয়েল, সম্পূর্ন অস্বীকার করতে থাকেন তাদের সম্প্রদায়ের সংস্কার প্রয়োজন নেই, তাদের মৌলবাদি শক্তি দমন করার দায় তাদের নেই, তাদের মধ্যে গজানো বিশাক্ত সাপগুলোকে ধ্বংস করার দায় তাদের নেই- তাহলে বিজেপি উত্থান কে ঠেকাবে?

    এর সাথে সাথেই বামপন্থীদের সেই ভাঙা কাঁসর- আগামী দিনে আরো কঠিন লড়াই!!

    মৌলবাদটা সমাজে এলার্জির মতন। এলার্জি একটা রিয়াকশন। মুসলিম মৌলবাদ ও সব দেশে বিভিন্ন বিভিন্ন রিয়াকশন। হিন্দু মৌলবাদ খুব পরিস্কার ভাবেই ইসলামি মৌলবাদের বারবাড়ন্তের বিরুদ্ধে রিয়াকশন। ইসলামিক মৌলবাদের জন্য দেশভাগ এবং দাঙ্গা তারা দেখেছে, দেখছে। শঙ্কায় আছে। এটা এখন ঘরে মধ্যে থাকা ন্যারেটিভ না, ভারতের সব থেকে বড় পলিটিক্যাল ন্যারেটিভ। এটাকে আটকানোর ক্ষমতা সিপিম কংগ্রেস তৃনমূলের নেই। এটাকে আটকাতে পারে একমাত্র শিক্ষিত মুসলমানরাই।

    বিজেপিকে আটকাতে পারে একমাত্র শিক্ষিত মুসলমানরাই । যদি তারা সৌদি রাজপুত্র মহম্মদ বিন সালমানের মতন ভারতে কোন নেতা পায়, যে মুসলমান সম্প্রদায়কে এক বিংশ শতাব্দির উপযুক্ত হওয়া স্বপ্ন দেখাবে। দেখাবে তারা সংস্কারে ইচ্ছুক। কিন্ত তিন তালাক বিল থেকে সর্বত্রউ উলটো চোখে পড়ছে।
  • Du | 57.184.23.62 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৬:০৬372786
  • তৃণমূলের ইসলামী মৌলবাদকে তোষণ করার ফল -হবে - ভয়ে বিপ নামটা বদলে লিখলেন?
  • kiki | 185.100.20.195 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৬:৪৯372787
  • বিপ ভয়ঙ্কর সত্যি কথা বলে দিয়েছেন। কিন্তু মুস্কিল হল এখন জনগন এসে ডিবেট করবেন, ভুল প্রমান করবেন এসব।

    আর এখানে গুরুর একটা ট্রেন্ড আছে। অবশ্য গুরু কেন, সব জায়গায় ই। কেউ যখন সমাজের উচ্চস্তরে চলে যায়, সে পড়াশুনায় হোক বা উচ্চপদে, তখন সে বললে সবাই ল্যাঙ বোটের মতন তার পিছন ধরবে। সেটাকে স্ট্যাম্প মেরে দেবে ঠিক বলে এসব। বাকিরা বললে অসভ্যতামো করবে।

    মুসলমানদের ধর্ম নিয়ে গোঁড়ামি, সেটা ছড়ানোর চেষ্টা, সফল হয়ে যাওয়া (আমি সত্যি বুঝি না এদের ধর্মে কি আফিম আছে, বেশিরভাগ এই ধর্মাবলম্বী রা চোখ বন্ধ করে মৌলবিদের শোনে) এটা ভালোভাবে অন্যদের নেওয়ার কথা নয়। আর আমাদের অন্য পলিটিকাল পার্টি, যাদের ধর্ম নিয়ে বেসাতি নয়, তারা যেভাবে বিশেষ একটা ধর্মকে দিনের পর দিন তোষন করেছে, মানুষ তাতে বিরক্ত। একটা দেশে, একটা বিশেষ ধর্মের মানুষকে দেশের নিয়ম না মানলেও দিব্যি চলে যায়। কারোর চোখে অদ্ভুত লাগে না।

    সারা পৃথিবী নিয়েও যে যার নিজের মতন চোখ বন্ধ। বাংলাদেশ তেড়ে হিন্দু, বৌদ্ধ তাড়িয়ে ছেড়েছে। সে নিয়ে প্রতিবাদ কম। এক্ষুনি চারটে উদাহরণ হয়ত এসে যাবে। বার্মার মুসলিম তাড়ানো নিঃসন্দেহে ঘৃনা করার মতন। কিন্তু এশিয়ান কান্ট্রিগুলো পাল্টে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে কোন বিবিসি -র খবরে দেখছিলাম মনে হয়, ইন্দোনেশিয়ার ই ট্রাইবসদের মধ্যে মুসলমানরা গিয়ে ধর্ম প্রচার করে আসছে। তাদের ছোট ছোট বাচ্চাদের ও হিজাব পরিয়ে ছেড়ে দিয়েছে। এখানে এখন হিজাবের সারি দেখা যায়। অথচ এই গরম আশিয়ান দেশগুলোতে মেয়েরা রোদ্দুরে সারা শরীর ঢেকে নেয় বটে, কিন্তু অন্যসময়ে তারা পোশাকের ব্যাপারে খুব ঢাকাঢুকি পছন্দ করে না। বৌদ্ধ ধর্ম যতটা দেখেছি লোকেদের প্রতিদিনের যাপনে নাক গলায় না। যার প্রে করার সে করে। ভিয়েতনামের মতন দেশ, যেখানে দেশের রুল খুব কড়া, মানুষ তার ঘরে কি ধর্ম পালন করল তার ব্যাপার কিন্তু দেশের নিয়ম তাকে মানতেই হবে। সেখানে ধর্মকে কোনদিন দেখিনি তোল্লা দেওয়া হয়। দু হাজার সতেরোতে দেখে এলাম সেখানে প্রচুর দোকানে হালাল কথাটা লেখা আছে।
  • Du | 57.184.23.62 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৭:০৫372788
  • মোদী বলেছিলো প্রথম ক্যাবিনেট মিটিং এ ৭ম পে কমিশনের সুপারিশ কার্য্যকর করা হবে। জিতেছে যখন এইটা জুমলা বলে পালাতে না দেওয়া হয় যেন।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৭:৪২372789
  • বিজেপি যে সব জায়্গায় শুধুমাত্র ধর্মের সুড়সুড়ি দিয়ে জিতছে তা নয়। অন্তত সেটা একমাত্র ন্যারেটিভ নয়।

    প্রচুর ভারতীয়দের সমর্থন রয়েছে বিজেপির ডেভালাপমেন্টাট ন্যারেটিভে। ইউপিএ-২ এর কথা লোকে এখনো ভোলেনি। লোকে এখনো স্বপ্ন দেখছে যে কোরাপশন কমবে, চায়্নাকে টক্কর দেবে, মার্কেট উঠবে, চাকরী হবে, মানে সব মিলিয়ে ভারত আবার জগত সভায় শ্রেষ্ঠ আসব পাবে টাইপের একটা ঢপে।

    আর মিডিয়া বিজেপির হয়ে ফুলটাইম কাজ করছে, নইলে সিবিআই লেলিয়ে দেবে এই ভয়ে।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৭:৪৩372790
  • * ডেভালাপমেন্ট
  • এই | 233.176.108.193 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৭:৫৪372791
  • কিকি বোধহয় দ, টি, পাইদের সাথে সেদিনের খার ঝেড়ে ভেলেন। এমনিই পা, দ, সোসেন গুরুর সফল মহিলাদের উপর কিকির একটা প্রচন্ড হিংসে টের পাওয়া যায়। এইজন্য খেয়াল করেন নি অথবা ইচ্ছে করে ভুলে গেছেন খাগড়াগড়ের পর বাংলাদেশে পরপর হত্যার পর তাতিন শাক্যজিতরা যখন মুসলিম মোলবাদকে সমর্থন করছিলেন তখন এনারা প্রবল প্রতিবাদ করেছিলেন। মমতাকে মৌলবাদীদের সমর্থনের জন্যো কনডেম করা হয়েছে অনেকবার।
    মৌলবাদ এক ভয়ঙ্কর আগুন ব্যাক্তিগত স্কোর সেটল করতে গিয়ে তাকে ব্যাবহার করলে সে কাউকেই ছাড়বে না।
  • dc | 181.49.202.75 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৮:০৭372792
  • কি কুরুচিকর পোস্ট! লাইফে এতো টেনশান নেন কেন?
  • dc | 181.49.202.75 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৮:১৭372793
  • "বিজেপি যে সব জায়্গায় শুধুমাত্র ধর্মের সুড়সুড়ি দিয়ে জিতছে তা নয়। অন্তত সেটা একমাত্র ন্যারেটিভ নয়।"

    শুধু ইসলামিক মৌলবাদের জুজুর ঘাড়ে বিজেপির জয় চাপালে ভুল হবে। অবশ্যই ইসলামিক মৌলবাদ আছে, সে তো হিন্দু আর খৃশ্চান মৌলবাদও আছে, আর হিন্দু মৌলবাদের বিরুদ্ধেই বা কতোজন শিক্ষিত হিন্দু প্রতিবাদ করে? যারা প্রতিবাদ করে তাদের অনেককে তো মরতেও হয়। বিজেপি এখন যেসব ইলেকশানে জিতছে সেগুলো বেশ কয়েকটা কারনে জিতছে, একেক রাজ্যে আলাদা আলাদা ইস্যুতে জিতছে। ইসলামিক মৌলবাদের জুজু যে সব জায়গাতেই দেখাচ্ছে বা দেখিয়ে সফল হচ্ছে তা নয়। বিজেপির জেতার বড়ো কারন হলো দলটার অ্যাডমিনিস্ট্রেশান এই মুহূর্তে খুব ভালো জায়গায় আছে, ভোট প্ল্যানিং, স্ট্র্যাটেজি ইত্যাদি খুব ভালো বানানো হচ্ছে, যার অনেকটা অবশ্যই অমিত শাহের কেরামতি। তাছাড়া আরেসেস এর লং টার্ম প্ল্যানিঙ, গ্রাসরুট লেভেলে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাওয়া একটা বড়ো কারন। আর আমাদের প্রিয় প্রধানসেবক এখনও, একগাদা ঢপবাজির পরেও, ভয়ানক পপুলার, সেই পপুলারিটি কাজে লাগাতে পারছে, সেই পপুলারিটিকে ভোট বাক্সে টেনে আনার মতো মেশিনারি তৈরি করতে পারছে। তাও যেসব রাজ্যে বিজেপি অলরেডি ক্ষমতায় আছে, যেমন এমপি আর রাজস্থান, সেখানে আগামী ভোটে জিততে পারে কিনা দেখা যাক (আমার মনে হয় পারবে না)।
  • pi | 57.29.138.186 | ০৪ মার্চ ২০১৮ ০৮:২৫372795
  • একি, এই ব্যক্তি আক্রমণ কেন?? ব্যক্তিগত বিদ্বেষের প্রশ্ন আসছেই বা কেন? বেশ বাজে লাগল পোস্টটা।

    কিন্তু কথা হল, ফারাবি, অভিজিত রায়, বান্গ্লাদেশে নানা চাপাতির কোপ, এর আগে হিন্দু নির্যাতন, এসব নিয়ে গুরুতে বহু ব্যক্তিই লিখেছেন, আর গুরু থেকে বিভিন্ন বুবুভা প্রকাশিতও হয়েছে। সেগুলো কি কিকিদি দেখেছে নাকি লিন্ক দেব? এবারে, এপারে তুমি সংল্হ্যালঘু বলে গুরুর ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়েছে। তার বহুলান্গ্শ বান্গ্লাদেশের সংখ্যালঘু নিয়ে। সেসব জানার পরেও কিকিদি এগুলো বললে কেন বলে, জানার আগ্রহ রইল। না জেনে বললে গাল দেবার আগে তথ্য অন্তত একটু শুধরে নিতে বলন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন