এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • উচ্চ শিক্ষাকেন্দ্রে ছাত্র রাজনীতি, মারপিট...

    Lyadosh Chandra Mitra
    অন্যান্য | ০৭ এপ্রিল ২০০৭ | ২২৯৯৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • san | 121.50.4.240 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:০৯386379
  • এইতো ন্যাড়াদা লিখেইছেন। অ্যান্টি-সিপিএম কমিটির দ্বারা সেইরকম নিয়োগ কোথাও হয়না, হয়ইনা, এরকম বলার কোন সদিচ্ছা আমার ছিলনা। তবে 'কুক্ষিগত' করা প্রসঙ্গে তর্ক করার কিছু আছে বলেও আমার বিশাস হয়না :-)
  • Samik | 12.191.136.3 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:১৪386380
  • :-)

    বলি তা হলে।

    ২৭ অক্টোবর ৬:৪৯ এএম। শ্যামল যা লিখেছেন তার একটা লাইনও মিথ্যে নয় বলেই আমিও মনে করি। সেটা অরিজিৎ ঠিক অস্বীকারও করতে পারে না, অথচ তার বিরুদ্ধ কিছু উদাহরণ দিয়ে দেয়। x সংখ্যক লোক কেবলমাত্র সিপিএম বা এসেফাই সাপোর্টার হবার কারণে যাদবপুরে বা অন্যত্র হেকেল্‌ড হয়েছে। আর অন্য তরফে উদাহরণ হল, y সংখ্যক লোক সিপিএম বা এসেফাইকে তুষ্ট করে না চলার দরুণ হেকেল্‌ড হয়েছে। তদের ভুলভাল জায়গায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে, ডিউ প্রোমোশন দেওয়া হয় নি ইত্যাদি।

    কোনওটার সাথেই কোনওটার বিরোধ নেই। দুটোই সত্যি, কেবল এইটা আরও নিদারুণ সত্যি যে yএর মান xএর থেকে এত এত বেশি যে xকে আলাদা করে আর চোখে পড়ে না।

    একই দিনে শ্যামল ৫:৪০ পিএমে যে পোস্টটা করেছেন, তার মাধ্যমে কি এই সিদ্ধান্তেই আসা গেল যে উনি বলতে চেয়েছেন, দুর্নীতি করা নিয়ে কারো আপত্তি নেই, বলে মাথা উঁচু করে করছে না এটাই সমস্যা। যেমন শ্রাবণী বলেছেন? যে, কাল যদি সিপিএম গর্ভ্‌-সে স্বীকার করে আমরা ভাই হেভি দুর্নীতিপরায়ণ, তা হলে তাদের সাতখুন মাপ? এমনটাই কি শ্যামল বলতে চেয়েছিলেন?

    ঠিক এই কারণেই আমি লিখেছি, শ্যামলের মন্তব্যকে অযথা বেঁকিয়ে দেখা হচ্ছে। টন্ট করার উদ্দেশ্যেই টন্ট করা হচ্ছে।

    গত তেত্তিরিশ বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে যে নির্লজ্জ পার্টিবাজি দলবাজি স্বজনপোষণ করেছে সিপিএম, মাত্র দশ-পঁচিশখানা বিপরীত উদাহরণে তার ভার কি কমে যায়? সেই ভারের সাথে ডিইউ জেএনইউ-এর পলিটিকাল ক্যাম্পেনের তুলনা? এইম্‌সে ভেনুগোপাল রামাডসের ঝগড়ার তুলনা? লোহার খনির সাথে লোহার হাতুড়ির তুলনা? সিম্প্‌লি, ডিইউ জেএনইউ এইম্‌সের সাথে পবঙ্গের কলেজগুলোতে সিপিএমের নোংরামির তুলনা টানাটা আমার বেশ অবাস্তব লেগেছে।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:২০386381
  • এক - ওই "মান বেশি'-টা নিয়েও আমার খুব সন্দেহ আছে। খুঁজলে খুব হেরফের হবে না বলেই আমার ধারণা। তার কারণটা ন্যাড়াদার লাস্ট সেন্টেন্স পড়লে বুঝবে। দশ পঁচিশটা একটা পার্টিজান সংখ্যা।

    দুই - শ্রাবণীর পোস্টটা সম্ভবত: "হরিয়ানায় কনট্র্যাক্ট চাষ হয়, এখানে হয়?'-এর রেসপেক্টে। এর আগেও বিভিন্ন টইয়ে শ্যামলের "বেসরকারি কোম্পানি চুরি করে, ঠকায় - তবে সার্ভিস দেয়' গোছের বক্তব্যের সাথে মিল আছে।
  • san | 121.50.4.240 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৩৩386382
  • অরিজিতের পোস্ট পড়ে সকলে বিস্ময়ে স্তব্ধবাক ;-)
  • Samik | 12.191.136.3 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৩৭386383
  • ভূমিসংস্কার পরবর্তী কালে চাষবাসের ব্যপারে পশ্চিমবঙ্গের গল্পটা ঠিক কী রকম, এই নিয়ে পরে একটা টই লিখব বরং। এখন হাতের কাছে ডেটা নেই।

    আমার বউ বছর দেড়েক ল্যান্ড রেভিনিউ অফিসার ছিল। গপ্পোটা আরেকবার একটু শুনে নিয়ে লিখব।
  • Arpan | 216.52.215.232 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৪০386384
  • এইটা শমীক ২০০৬ সিঙ্গুরকাল থেকেই বলে আসছে।
  • Samik | 12.191.136.3 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৪৩386386
  • মাইরি, আগেও একবার বলেছিলাম লিখব, তারপরে বিভিন্ন সুতোর চাপে ভুলে গেছিলাম। তবে ২০০৬ বোধ হয় নয়। গতবছরেই বলেছিলাম।

    লিখব। সত্যি। মাক্কালী।
  • shrabani | 124.124.244.109 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৪৩386385
  • শমীক,
    নাম করে বলছ বলেই বলছি আমি সিপিএমকে গ্লোরিফাই করতে বা তার অন্যায়কে জাস্টিফাই করতে কোনো কিছুই বলিনি। বলতে চেয়েছি ভারতের রাজনীতির চরিত্রটাই এরকম। যে দল ক্ষমতায় থাকে তারা আস্তে আস্তে সব ক্ষেত্রে নিজেদের বিস্তার করে। খানিকটা ন্যাড়া যা বলেছেন।
    স্বাধীনতার ষাটের ওপরে বছরে যেখানে ভারতে বেশীরভাগ সময়টাই কংগ্রেস শাসন চলেছে কেন্দ্রে ও বিভিন্ন রাজ্যে সেখানে সিপিএমের উদাহরণের এগেনস্টে দশ বারটা উদাহরণ হলে তো আমরা তো রামরাজত্বে বাস করছি বলতে হবে।
    আমি বড় হয়ে ছ বছর মাত্র কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গে থেকেছি বাকিটা বাইরে তার মধ্যে অনেকটা একটা ইউনিভার্সিটী/আই আই টী ক্যাম্পাসে যেখানের এখনকারের কর্তা ব্যক্তির কেউ আমার নিকট জন, কেউ বা পরিচিত আত্মীয়ের মত যারা আবার ইন টার্ণ দেশের অনেক ইনস্টিট্যুটের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত । হিসেব নিতে গেলে তোমার ঐ উদাহরণ দশ বারটা না হয়ে দশ বার হাজার বা তারও বেশী দাঁড়াতে পারে।
    আমিও না জেনে কথা বলিনি বা বলিনা।

    আমার বক্তব্য ছিল যে এই শিক্ষাক্ষেত্রে রাজনীতি টা আমাদের ভারতীয় রাজনীতির একটা অঙ্গ যেটা রাজনীতির গোয়ালে ঢুকে সিপিএমও করেছে, কাল মাওবাদী ভোটে জিতলেও তাই করবে।
    আইআইটী ও অন্যান্য কেন্দ্রীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর নিয়োগে মন্ত্রী সান্ত্রীরা খুলে আম নীলাম ডাকে, সেটাকে কি বলা হবে? অবশ্য এসব খবর মিডিয়ায় আসেনা, লিঙ্ক নেই।
    আমার কথা হচ্ছে সুস্থ আলোচনা করতে গেলে সার্বিক আলোচনা করুন। আমি তো বাইরে বাইরেই থেকেছি, আমার পশ্চিমবঙ্গের কোনো সেরকম সাক্ষাত অভিজ্ঞতা নেই কিন্তু যা বলা হচ্ছে সেগুলো আমারও খুব চেনা, এরকমটা হতে আমিও দেখেছি শুনেছি।
  • Blank | 170.153.65.102 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৪৫386387
  • ক্যালকাটা ইয়েলো পেজ থেকে প: বঙ্গের কৃষি,
    West Bengal nearly three percent of the nation's cultivable land and about eight per cent of the country's population. It produces more than eight per cent of the food of the country. The agricultural sector is characterized by the predominance of small and marginal farmers tilling more than 68 per cent of the total operated area of the State. The average size of holding here is less than one hectare. Since the scope for bringing more area under cultivation is limited emphasis has been laid mainly on increasing the productivity of different crops by using quality seeds, fertilizers, plant protection measures as well as improved packages of practice and distribution of surplus and vested land, to the actual tillers, through land reforms.

    The cropping intensity in the State has also been increased from 131 per cent to 162 per cent during the last two decades. The State has achieved an all time record in food grains production and ranks first in production of rice in the country. Remarkable progress has also been made during the last one decade in the production of oilseeds which increased from 0.24 million tones to 0.55 million tones during the last decade. The State produces nearly 28 per cent of the total potato grown in the country. In terms of productivity it stands second. West Bengal also produces more than 60 per cent of the country's raw jute fiber. The State has achieved a three per cent per annum in the production of rice and 12 per cent per annum in the production of oilseeds.


  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১২:৫৪386389
  • ল্লে: ক্লাসরুম থেকে ক্ষেতে চলে গেলো।

    যাকগে - শমীক লিখুক - এই জন্মে কি পরের জন্মে। এই জন্মে হলে সেখানে দু চার কথা বলার আছে। আম্মো পিতাশ্রীর কাছ থেকে বেশ কিছু শুনেছি - ভদ্রলোক এই সব নিয়েই কাজ করতেন কিনা - মোটামুটি গোটা দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত ব্লকের ডিটেইলস হাতের মুঠোয় ছিলো। আমি কবে থেকে বাড় খাওয়াচ্ছি একটা লেখার জন্যে...
  • Bratin | 125.18.17.16 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৩:১০386390
  • যে সত্যি সত্যি ঘুমোচ্ছে তাকে ঘুম থেকে তোলা যায়, অন্তত: একটা চেষ্টা করা যায়, কিন্তু 'জেগে ঘুমোলে'? খুব চাপ :-))))
  • Blank | 170.153.65.102 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৩:১৩386391
  • আর অনিদ্রা জিনিসটা রোগ। ডাক্তার দেখানো উচিৎ :)
  • Bratin | 125.18.17.16 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৩:১৪386392
  • :-)))
  • san | 121.50.4.240 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৩:২০386393
  • এবং ডাক্তার নির্বাচনের জন্য পার্টি অফিসের অনুমোদনপত্র লাগবে :-)
  • PT | 203.110.243.21 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৪:০৪386394
  • একটা জরুরী বিষয় ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। "নিজের লোক"-কে চাকরী দেওয়ার প্রথা এদেশে এবং এরাজ্যে অনেকদিনের। উচ্চশিক্ষা/গবেষণার কেন্দ্রগুলো এই tradition বহুদিন ধরে লালন পালন করছে। এরজন্য আমার কথা বিশ্বাস করার দরকার নেই। একটু homework করতে হবে। শিক্ষক-গবেষক যাদের বয়স ৬০-এর কাছাকাছি (বা আরো বেশী) অর্থাৎ যাঁরা ১৯৭৭-এর আগে থেকে ১৯৮০/১৯৮৫-র মধ্যে চাকরী-জীবন শুরু করেছেন তাঁরা অনেকেই একজন powerful ডিরেক্টর বা Head of the Dept-এর সুত্রে recruited হয়েছেন। ক:বি:, যা:বি:, IICB, IACS সবজায়গাতেই এই শ্রেণীর লোক এখনো অনেক আছেন। মেয়ে, জামাই, নিজের ছাত্র, বন্ধুর ছেলে, বন্ধুর ছাত্র এইসব consideration থেকে চাকরী দেওয়া খুব একটা uncommon কোনকালেই ছিলনা। এই খবরগুলো একমাত্র এই পেশার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকলে তবেই জানা যায়। এবং খুব confidently বলাই যায় যে সমস্ত VC বা director গ্রেডের appointment is almost always political-এবং সেটা গোটা ভারত জুড়ে। এখানে শুধু ব্যক্তিগত সম্পর্কের বদলে রাজনৈতিক সম্পর্ক কাজ করছে। আর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য corruption এর সঙ্গে চাকরীর ক্ষেত্রেও corruption বেড়েছে।

    এই posting-এ বর্তমান সরকারকে defend করার কোন motivation নেই।
  • T | 203.101.108.91 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:০৮386395
  • আই আই টি বা অন্যান্য কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদে নিযুক্ত হতে গেলে যে দল ক্ষমতায় আছে তার ধামাধরা হতে হয়, মানা গেল। কিন্তু, সেখানে জুনিয়র কোনো পদে চাকরী পেতে গেলেও কি তার নির্দিষ্ট রাজনৈতিক রং থাকা আবশ্যিক, পশ্চিমবঙ্গে-র মতো?
  • shrabani | 124.30.233.102 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:২২386396
  • বড় পোস্টে প্রবলেম নেই, জুনিয়র পদ হলেই আপত্তি নাকি!
    যাইহোক এখানে অনেকে পোস্ট আদ্ধেক পড়ে, আই আইটীর কথাটা উদাহরণ নয়, এই জন্য বলা যে যেখানে হেড নিয়োগেই দুর্নীতি করা হয় সেখানে বাকি সব দুর্নীতি চেনে আসে। যে মন্ত্রী আমাকে বানিয়েছে (সে টাকা নিয়েই হোকনা কেন), তার লোককে কনট্র্যাক্ট দিতে হবে, তার ক্যানডিডেট কে চাকরী তে প্রেফারেন্স দিতে হবে, প্রোমোশন দিতে হবে এরকম তো চলতেই থাকে। যাকে গোড়ায় গলদ বলে।

    তবে এসব আমি কেন বলছি? বুঝতে চাইলে চোখ কান খোলা লোকে আমার আগের কথাই বুঝতে পারবে এত কথার দরকার হবেনা!
  • T | 203.101.108.91 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৩৬386397
  • কোনটায় আপত্তি আর কোনটায় আপত্তি নয় সেটা extrapolate করার মত sufficient data আমার পোস্টটাতে ছিল নাকি? :)
    সবাই তো এখানে নিজের নিজের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতেই লিখছেন........ আমিও তাই লিখছি.... যাদবপুর ইউনি-তে লেকচারার পদে apply করে প্যনেলে-এ ২ নম্বরে থাকা (এবং মোটেও ভাববেননা যেন যে ১ নং ছিলো তার যোগ্যতা বেশি ছিলো) আমার এক পরিচিত জনের কিন্তু পরবর্তীকালে কানপুর আই আই টি-র faculty পদ পেতে কোনো অসুবিধ হয় নি। এবং কোনোরকম রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সে কোনোদিন যুক্ত ছিলো বা তার কোনো godfather আই আই টি-তে ছিলো বলেও আমার জানা নেই।
  • Blank | 170.153.65.102 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৫৩386398
  • oooo
  • shrabani | 124.124.244.109 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৫:৫৫386400
  • আমারও ডেটা জানা নেই তবে এধরণের নিয়োগ তো রুল নয় এক্সেপশন। তারমানে এও তো হতে পারে যে কমপিট করার জন্য কোনো ধামাধরা ক্যানডিডেট যখন থাকেনা সেখানে নিয়োগ সাধারণ নিয়মেই হয়।
    সব নিয়োগই সব জায়গায় যদি ধামাধরা হয় তাহলে তো সরকারী চাকরী অনেকেরই কোনোদিন হতনা, সরকার চলতনা। পশ্চিমবঙ্গে কি অ সিপিএম রা কেউ স্কুলে কলেজে বা সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরী করেনা নাকি ছদ্ম সিপিএম সেজে করে, দরকার মত রঙ পাল্টে ফেলে?
    যেমন আমাদের এখানে (প্রায় সরকারী) প্রোমোশনে অলিখিত নিয়ম, লিস্টে প্রথমে মন্ত্রী বা ভি আই পি (হেভী ওয়েট বিরোধীও হতে পারে) রেকমেন্ডেড, তারপরে প্রতিষ্ঠানের উপরের কর্তাদের ক্যানডিডেট, তারপরে যারা বেঁচে থাকে তাদের মধ্যে নিয়ম মেনে সি আর দেখে মার্ক্স গুণে এলিজিবলকে দেওয়া হয়। এবার যদি কোনোবার একনম্বর ক্যানডিডেট না থাকে তাহলে ফেয়ার প্লে একটু বেশী পারসেন্টেজে হয়।

    কোথাও ঘোটালাটা হানড্রেড পারসেন্ট নয় ইন ক্লুডিং পশ্চিমবঙ্গ তবে বেশী কমের ব্যাপার তো থাকেই সেটা পাওয়ারে থাকার সঙ্গে প্রোপ। এদিকেই অলরেডী শোনা যাচ্ছে গতবারে সরকারে থাকারা যতটা মেপে চুপে কাজ করছিল, দ্বিতীয় বার এসে তাদের খাঁই বেড়ে গেছে।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৬:০০386401
  • এক সময়ে একটা চালু কথা শুনতাম (কিছু প্রমাণও আছে) যে প:ব:-র ক্যান্ডিডেটরা কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসের ইন্টারভিউয়ে ডেলিবারেট ঝাড় খেত। ওই আম্রিকান ভিসার ব্যাকগ্রাউন্ড চেকের মতন। সেগুলো মনে হয় ঠিকই আছে।
  • Sibu | 71.106.234.63 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:৫৬386402
  • শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগে রাজনীতি তিন স্তরে হয়, তিন রকম।

    ১। স্কুল লেভেলে। এক কালে খুব হত। যে দল স্কুল কমিটিতে ক্ষমতায় থাকত সেই নিজের ক্যান্ডিডেট ঢোকাত। এ ব্যাপারে বিশেষ ঊনিশ-বিশ কেউ না। তবে সিপিএমের কমিটি হলে পার্টির একটা বড় say থাকত। কং (হোয়াটএভার ফ্লেভার) হলে সেক্রেটারীর পিসের জামাই বা শালীর প্রাক্তন প্রেমিকের ভাইপো হলে সুবিধা হত। পয়সা খাবার গপ্পো অনেক শুনেছি, বিভিন্ন অজুহাতে। সিপিএম হলে পার্টির চাঁদা, যুব উৎসবের প্রাইজ মানি বলে চাওয়া হত। কংগ্রেসীরা কিছু অধিক নির্লজ্জ। ঘুষের কথা পষ্ট করেই বলত। ইদানীং স্কুল সার্ভিস কমিশন হয়ে সে সব গেছে। তবে আজকাল ভাল পোস্টিং ইত্যাদির জন্য ধরাধরি চলে। তাতে কাজ হয় কিনা জানিনা। বহু পাঁড়, বংশানুক্রমিক সিপিএমকে এই নিয়ে অনুযোগ করতে শুনেছি - এত ধরলাম, তবু কাজ হল না। সেই টাকিতেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট দিল।

    ২। কলেজ লেভেলে। প্রায় একই গপ্পো। নেট-স্লেটের জ্বালায় নিয়োগে রাজনীতি করা খুব কঠিন হয়েছে। নিয়োগের পরে রাজনৈতিক বিরোধীদের হ্যাসল করা হয়, সবাই করে। অ্যানেকডোট যা শুনেছি, তাতে মনে হয়েছে এ সবে রাজনীতির চেয়ে পার্সোনাল পছন্দ-অপছন্দ বেশী কাজ করে।

    ৩ক। ইউনি স্তরে উঁচু লেভেলে। উঁচু মানে ডীন বা তার ওপরে। এই নিয়োগগুলো পৃথিবীর সব দেশেই রাজনৈতিক। আমেরিকাতে-তো প্রায় খোলাখুলি রাজনৈতিক। ইউনির প্রেসিডেন্ট (মানে আমাদের ভিসি) পলিটিক্সের লোক হবে, তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন করে না বা অবাক হয় না। এখন সে ভাল কি মন্দ, তা অন্য কথা। কিন্তু সিপিএম অন্যদের চেয়ে অধিক দোষী নয়। এই ব্যাপারে সিপিএমের গায়ে বেশী গন্ধ বললে - দ্যাট বিট্রেস দ্যা স্পীকারস পলিটিক্যাল বায়াস, নাথিং এলস।

    ৩খ। ইউনি স্তরে নীচু অ্যাকাডেমিক লেভেলে। মানে ফুল প্রফেসর বা তাঁর নীচে। আমার খুব সন্দেহ আছে এই নিয়োগগুলো কতটা রাজনৈতিক (পার্টি স্তরে)। প্রথম কথা তো এ নিয়ে অ্যানেকডোট যা শুনি তার প্রায় সবই ইন্টারেস্টেড পার্টিদের কাছ থেকে। যে পেল না তার আত্মীয়-স্বজনেরা এই নিয়ে চ্যাঁচায়। সে যদি কংগ্রেসী বা তৃণমূল হয় তো তাদের ইউনিয়নের লোকেরা চ্যাঁচায়। যাদবপুর হলে নকুরা চ্যাঁচায়। এমনকি কখনো কখনো পছন্দসই ক্যান্ডিডেট না হলে সিপিএমও চ্যাঁচায়। তবে সিপিএম ক্ষমতায় বলে প্রায়ই কিল খেয়ে হজম করে, পাছে লোকে প্রশ্ন করে - দুর্নীতি বলছ, তা তোমরা কিছু করছ না কেন? সত্যি সত্যি রেজুমে নিয়ে বসে তুলনা না করলে বোঝা খুব কঠিন নিয়োগ সঠিক হল কিনা। এই সব পদগুলিতে কি হয় সেটা ঐ ইউনির লোকাল কালচারের ওপর নির্ভর করে। ক:বি-তে অমুক স্যারের ছাত্র হলে লেকচারার পদ পেতে সুবিধা হয়, সবাই জানে। এখন এই সব লোকাল রাজনীতিকে রাজ্য রাজনীতির রং দেওয়া হয়।

    একটা উদা মনে পড়ে গেল। পবিত্র সরকারের কথা বলছি। কেউ তক্কো করেনি উনি থিসিস শেষ করেছিলেন ও ডিফেন্ড করেছিলেন, অ্যাক্রেডিটেড ইউনি থেকে (আনলাইক মমতা)। শুধু ডিগ্রী নেবার জন্য যে ফী জমা দেবার কথা, সেইটে দেন নি। পৃথিবীর কোথাও এটা নিয়ে কোন প্রশ্ন ওঠে না। হেড (ডিন স্তরেও যায় না) ডেকে বলে দেন - ড: এক্স, ওটা একটু মনে করে করিয়ে নেবেন। পবিত্রকে যে হ্যাসল করা হয়েছিল তার সবটাই পলিটিক্যালি মোটিভেটেড।

    এবারে আমার পার্সোনাল অভিজ্ঞতা বলি। একবার আমার খুব খেয়াল হয়েছিল আমি দেশে ফিরে পড়াব।

    -- ক:বি-তে আমার এক প্রাক্তন মাস্টারমশাইকে বললাম। উনি খুব সরাসরি বললেন - তোকে এই পোস্টটা দেব, আমাদের ছাত্ররা কি করবে?

    -- খড়াগপুর আইআইটি বলল, তোমার আন্ডারগ্র্যাজুয়েট তো এই বিষয়ে না, তুমি কি করে পড়াবে? আমার মাস্টার আর পিএইচডি এই বিষয়ে + বছর দশেক ইউনি লেভেলে পড়ানো ও পিএইচডি গাইড করার অভিজ্ঞতা।

    -- মাদ্রাজ আইআইটি ডিড নট ইভন বদার টু অ্যাকনলেজ মাই অ্যাপ্লিকেশন অ্যান্ড ই-মেইলস।

    -- কানপুর অফারড মি।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৮:০২386403
  • আমার ইউজি/পিজি/পিএইচডি যে বিষয়ে সেই বিষয়েই আমারে কেউ তাকিয়েও দেখে না - সিপিএম হওয়া সত্বেও;-)

    এখানে অ্যাকাডেমিকসে একটা ভালো রকম ডিভাইড আছে - ইউকে-তে যে সব কনফারেন্স/জার্নালকে প্রাধাণ্য দেওয়া হয়, সেগুলোর কয়েকটাকেই এখানে পাত্তা না, এদের নিজস্ব স্ট্যান্ডার্ড আছে।
  • PT | 203.110.243.21 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৮:৫২386404
  • ১। Dr. X-কে ad-hoc appointment দিয়ে নিয়ে আসা হল জার্মানি থেকে। এক বছর বাদে permanent পদ দেওয়া হবে। মাস কয়েক বাদে USA থেকে Dr. Y এল। Dr. Y ভূমিপুত্র, বাবা একই inst.-এর প্রাক্তন কর্মচারি এবং সেই সময়ের director (ইনিও ভূমিপুত্র)-এর ঘনিষ্ঠ। interview-এর আগে X-কে unofficially বলা হল অনত্র চাকরী খুঁজতে। সে ছাড়ার পাত্র নয়। কোর্টে যাবে বলল। interview হল। কমিটি-যাতে Director-এর ঘনিষ্টতম বন্ধুদের (যাঁরা নিজেদের বিষয়ে তুমুল পন্ডিত) সমন্বয়, Dr. Y-কে যোগ্য মনে করল। X এবং Y আমার সহকর্মী ছিলেন। দুজনেই equally competent এবং বর্তমানে দুজনেই অনত্র স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত। এটি প:বঙ্গের বাইরের one of the best research institute এর ঘটনা।

    ২। ভাল কিন্তু আহামরি cv নয়, রাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত নন। phd supervisor-এর ক্ষমতার জোরে প:বঙ্গের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানোর চাকরী। আমার বিশেষ পরিচিত।

    ৩। পরিবার বামবিরোধী-দুমিনিট কথা বললেই বোঝা যায়। একই পরিবারের দুজন একই জায়গাতে পড়ানোর চাকরী-এক্কেবারে কলকাতাতে। আমার বিশেষ পরিচিত।

  • aga | 168.26.215.13 | ২৮ অক্টোবর ২০০৯ ১৯:০০386405
  • যা বুঝলাম অন্যান্য দল মানুষ মারে সিপিএমও মারে
    অন্যান্য দল স্বজন পোষন করে থাকে সিপিএমও করে
    অন্যান্য দল সিস্টেম রিগ করতে চায় সিপিএমও করে
    অন্যান্য রাও কাজ করে না সিপিএমও করে না

    মানে ইন দা লং রান সিপিএম অ্যাসিমটোটিকালি কনভার্জেস টু এনি আদার দল। থিওরি অফ লার্জ নাম্বার। :)
  • Sibu | 66.102.14.1 | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ০২:২২386406
  • অ্যাসিম্পটোটিক্যালি আমরা সবাই মৃত (কেইনস ধার ও প্যারাফ্রেজ করা)।
  • Pintu | 84.75.100.238 | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ০৩:৫২386407
  • শ্যামল্বাবু যেটা লেখেন-নি সেটা হল ঐ selection committee তে CU, Presi, IIT KGP ছড়াও একজন হায়দ্রাবাদ ও আরেকজন দিল্লীর professor ছিলেন। IIT র ও শেষ দুজন কিন্তু অবাংগালী। cpim এর ধার ধারেন না।
  • shyamal | 24.117.233.39 | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ০৬:০২386408
  • হায়দ্রাবাদ ও দিল্লির অধ্যাপকদের কথা টেলিগ্রাফে বলেনি। সেটা কোন কাগজে বেরিয়েছে বলবেন একটু?
    আর দ্বিতীয় কথা হল, যদিও উনি হেড অফ দা ডিপার্টমেন্ট, তবুও সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ওনার মত হেরে যায়। উনি শুধু একটা নোট অফ ডিসেন্ট দিতে চেয়েছিলেন যে ওনার মতে প্রসেসটা ফেয়ার নয়। আমার ধারণা সেটা ওনার গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু ""অথরিটির"" চাপে ওনাকে সেটা অ্যালাউ করা হয়নি। কেন হয়নি বোঝাই যাচ্ছে।

    ঐ নোট নতুন নেওয়া অধ্যাপকদের রেকর্ডে চলে যেত। ভবিষ্যতে যদি দেখা যায় ওঁদের মধ্যে একজন বা দুজনই incompetent তবে ঐ নোট ধরে রিক্রুটমেন্ট কমিটির সদস্যদের সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।
  • bitoshok | 76.113.141.128 | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ০৭:০২386409
  • @শিবু :

    শ্রী সরকারের থিসিস সাবমিশন ও ডিগ্রি ২০০৪ সালে। যে কেউ শিকাগো ইউনিভার্সিটির লিঙ্গুইস্টিক্স ডিপার্টমেন্ট এবং লাইব্রেরির ওয়েবপেজে গিয়ে ভেরিফাই করতে পারেন। আমেরিকায় একাডেমিক নেটওয়ার্কে এক্সেস থাকলে, ডিজিটাল কপি জোগাড় করাও দু:সাধ্য নয়।

    থিসিস ডিফেন্সের ফরওয়ার্ডিং লেটার (প্রমানসাপেক্ষ) কে সার্টিফিকেট বলে দাবী করা হাস্যকর। শুধু রেকোমেন্ডেশন লেটার দিয়ে সর্বত্র পোস্ট-ডক -ও পাওয়া যায় না।

    মমতার সাথে তুলনা অবান্তর। মমতা ফেক সার্টিফেকেট দেখিয়ে কোন সুবিধে নিয়েছেন দেখাতে পারলে সিপিএম অনায়াসেই মমতাকে কোর্টে টেনে নিয়ে যেতে পারে।

  • Sibu | 71.106.234.63 | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ০৮:২৭386411
  • @বীতশোক:

    থিসিস ডিফেন্সের চিঠি (অ্যাডভাইসরের কাছ থেকে) নিয়ে আমি অধ্যাপনার চাকরি করেছি। মনে পড়ছেনা কখনো ডিপ্লোমার কপি সাবমিট করেছি বলে। হতে পারে পোস্ট-ডক পাবার জন্য প্রফেসরি পাবার চেয়ে বেশী প্রমান দেখাতে হয়। শ্রী সরকার অবিশ্যি পোস্ট-ডক ছিলেন না।

    মমতার সাথে তুলনা অবান্তর হবে কেন বুঝলাম না। ভোটের প্রচারে ড: লেখাটা কি সুবিধা নেবার চেষ্টা নয়!! হবেও বা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন