এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিবেকি কন্ঠ ও মার্কিন সরকারের বদমাইশি

    shyamal
    অন্যান্য | ২৯ জুন ২০০৮ | ২৬৪৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Suvajit | 124.184.36.213 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ১৮:৪২400681
  • শ্যামলবাবুর প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে, আপনার প্রশ্নের উত্তর নিশ্চয়ই দেব তার আগে আমার ডেটা যোগাড় করতে হবে, কটা বন্ধ সোম আর শুক্রতে হয়েছে, কটা অন্য দিনে হয়েছে, কেন হয়েছে এইসব পড়াশুনা করতে হবে। :-) সময় লাগবে একটু দাদা।
  • umesh | 62.254.196.200 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ২০:২৫400682
  • এটা ঠিক যে বেশির ভাগ বন্ধ সোমবার নয়তো শুক্রবার ডাকা হয়।
    সবচেয়ে মজার ছিলো, ২০০২ world cup football এর brazil-england match এর দিন বন্ধ ডাকা হয়েছিলো, যাতে বাঙালী ভালো করে match টা দেখতে পায়।
    ডেকেছিলো আমাদের সবার প্রিয় দিদি।
  • Blank | 170.153.62.251 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ২১:২৭400683
  • বন্ধ ডাকার দিন ঠিক করতে বললে আমি সোমবারই ঠিক করবো। ঐ দিন ব্যাঙ্ক গুলোতে ট্রানস্যাকশান অন্য দিনের চেয়ে অনেকটা বেশী হয় (রঞ্জন দার কি মনে হয়?)। ঐ দিন যদি সব আটকানো যায় তো ধাক্কা টা মারা যাবে সবচেয়ে বেশী।
  • ranjan roy | 122.168.211.27 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ২২:২৫400684
  • আমাদের ব্যাংক ইউনিয়ন"" বেফি''র (BEFI) সংগে affiliated.
    আমাদের সর্বভারতীয় স্ট্রাইক কখনই (দু:খের সংগে জানাচ্ছি) সোমবারে বা শনিবারে হয় না। টপ লেভেলে ডিসাইড করা আছে ( সে¾ট্রাল বডির প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারির সংগে কথা বলে জেনেছি) যে ঐ স্ট্রাইকের দুই প্রান্তে দুটো ওয়ার্কিং ডে থাকতেই হবে।এমনকি পাবলিক হলিডে'র সংগে গা-ঘেঁষেও স্ট্রাইক চলবে না। -যাতে কর্মচারিরা আন্দোলনের আড়ালে বউকে নিয়ে উইক এন্ডের মত বেড়াতে না যেতে পারে!!
    কারণ? ওটা আন্দোলনের সর্বোচ্চ পর্যায়ের অ্যাক্‌শন প্ল্যান, যখন আবেদন-নিবেদন- ধর্ণা- ডেমনস্ট্রেশন সব গুলো ব্যর্থ হয়ে যায়। অর্থাৎ, স্ট্রাইক করে কেউ খুশি হই না। আনন্দ পাই না। ওটা মজবুরিতে স্টেরয়েড নেওয়ার মত।
    কাজেই ব্ল্যাংকির সংগে একমত:))) হয়েও সোমবারে স্ট্রাইক হচ্ছে না।
  • ranjan roy | 122.168.211.27 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ২২:৫০400685
  • আইন Trivial issueর কগনিজেন্স নেয় না। এখন কোনটা ট্রিভিয়াল সেটা সেইদেশের সামাজিক সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে। পাবলিক প্লেসে পেচ্ছাব করা আইনত: দন্ডনীয়। কিন্তু এদেশে কেউ--।রাস্তায় কাগজ বা কলার খোসা ফেলা, কুকুরকে পায়খানা করানো--- শুনেছি ব্যাংককে ৪০০ ডলার ফাইন করে। ভারতে বকে ছেড়ে দেয়, ব্যস।
    কিন্তু, খুন- ধর্ষণ? ড্রাগ নিয়ে ধরা পড়লে আমাদের দেশে এখনও আইন তত কড়াকড়ি করে না।
    আরে, ডাকব্যবস্থা কেন বেসরকারী হাতে যায় না? সেই কথার কি হল?
    আর ONGC,MOIL, SAIL,COAL INDIA? এগুলোর ইনএফিসিয়েন্সি নিয়ে কথা হোক।
    শিক্ষাব্যবস্থায় যে চারদিকে ব্যাঙের ছাতার মত সো কলড্‌ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল গজিয়ে উঠেছে---তাদের টিচিংএর স্তর নিয়ে কথা হোক। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নিয়েও কথা হোক।
  • ranjan roy | 122.168.211.27 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ২৩:১৩400686
  • আরেকটা ওভার সিমপ্লিফিকেশন।
    শ্যামল যখন বাজার নিয়ে কথা বল্কেন, অনায়াসে বলেন-- না, ওমনি হবে না। এর ফলে এমনি হবে। দাম কমবে, ক্রেতার লাভ হবে।
    তার মধ্যে implied assumption হল---
    পারফেক্ট কম্পিটিশন,--এক, যাতে অসংখ্য ক্রেতা ও বিক্রেতা থাকে, ফলে কোন একজ্‌ন ক্রেতা বা বিক্রেতা দামকে এককভাবে প্রভাবিত করতে পারেনা। এছাড়া দুই, বাজারে ক্রেতা বা বিক্রেতার অবাধ প্রবেশ ও প্রস্থান সম্ভব হয়।
    এই ফ্যাক্টর গুলো থাকলে শ্যামলের মডেল প্রায় নির্ভূল। কিন্তু, অর্থনীতির ছাত্র মাত্রই জানেন যে এই অ্যাসাম্‌প্‌শান গুলো সোনার পাথরবাটি, বাস্তব বাজারে কখনই ঘটে না।
    বাস্তবে যা ঘটে তা হল অলিগোপলি বা কার্টেল, আর মনোপলিস্টিক কম্পিটিশন। আর সেগুলোতে শ্যামলের আপত্তি আছে।
    প্রকৃত পারফেক্ট কম্পিটিশন বা বিশুদ্ধ মনোপলি আসলে দুই এক্সট্রিম ধারণা। থিওরি চর্চার জন্য অ্যানালিটিক্যাল টুল। কিন্তু বাস্তবিক বাজারে এগুলো অ্যাবসার্ড।
    কাজেই, আমার বক্তব্য হল শ্যামল আলোচনায় যে বাজারকে ধরে নিয়ে কথা বলছেন সেই অবাধ প্রতিযোগিতা আদৌ ঘটে না। একটি মিথ মাত্র। বাজারের যে বাস্তবিক রূপ তাহলো অলিগোপলি-কার্টেল-মনোপলিস্টিক কম্পিটিশন।, যা নাকি শ্যামলের না-পসন্দ।
    ফলে শ্যামলের অবাস্তবিক মডেল শুধু পাবলিক সেক্টর বা রাষ্ট্রকে হুইপ করার জন্যে একটি খেলনা মাত্র। যার কোন রিয়েল সিগনিফিকেন্স নেই।
  • S | 122.162.83.250 | ১৮ জুলাই ২০০৮ ২৩:৩১400687
  • শুভজিতের ১৭ জুলাই ৫:১৭-র পোস্টের সম্পূর্ণ বিরুদ্ধতা পোষণ করলাম। পুরো সিপিএম পার্টি অফিসের নবদীক্ষিত কমরেডের মত কথা বলছেন মশাই! আমার জন্য তারা পেছনে পড়ে আছে? আমি তাদের পেছনে ফেলে রেখেছি? আর তার প্রতিবাদ তারা জানাবে বন্‌ধ ডেকে আমাকে জোর করে অফিসে যেতে না দিয়ে, আমার গাড়ির চাকার হাওয়া মাঝরাস্তায় খুলে দিয়ে? না হয় মানলাম তাদের পেছনে পড়ে থাকার জন্য আমি পরোক্ষভাবে হলেও দায়ী, তা আমাকে বন্‌ধের দিন অফিস জোর করে যেতে না দিলেই কি সে আমাকে ফেলে সামনে এগিয়ে যাবে? তার বন্‌ধ ডাকার উদ্দেশ্য সিদ্ধি হয়ে যাবে? রিসেন্ট অতীতে একটাও উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয়েছে, যে উদ্দেশ্যে বন্‌ধগুলো ডাকা হয়েছিল?

    বন্‌ধ নাকি প্রতিবাদের হাতিয়ার! বুল্‌শিট!

    আর উমেশকে, বেশির ভাগ নয়, পশ্চিমবঙ্গে সমস্ত বন্‌ধই শুক্রবার বা সোমবার ডাকা হয়। বন্‌ধ ডাকার উদ্দেশ্য নিজের প্রতিবাদ ব্যক্ত করা নয়, লম্বা ছুটি উপভোগ করা। এটা স্বীকার করতে বামপন্থীরা লজ্জা পান। পশ্চিমবাংলায় বন্‌ধ ডাকার এইটাই এক ও একমাত্র কারণ। জনসাধারণকে জোর করে মুফতে একটা দিন এক্সটেন্ডেড হলিডে দেওয়া।

    সম্প্রতি একটাই বন্‌ধ ডাকা হয়েছিল বৃহস্পতিবারে। তা তৃণমূল শুক্রবারে একই ইস্যুতে আরেকটা বন্‌ধ ডেকে লম্বা ছুটির ব্যবস্থা করে দিয়েছিল।
  • bb | 121.245.41.215 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ০০:০৫400688
  • S পশ্চিমবঙ্গে হয়ত বেশি ব্যবহৃত হয় বলে আপনি বনধকে বাজে বলছেন। আমি কোলকাতার বাইরে আছি বহু বছর এবং সেই সব শহরে বন্‌ধে দেখেছি দোকান পাট আর গাড়ি ঘোড়া বন্ধ। কিন্তু সাধারণ মানুষ হিসাবে অমি অফিস যেতে পেরেছি।

    এই তো কিছু দিন আগে পেট্রোল এর দাম বাড়ার সময় আমাদের হায়েদ্রাবাদেই BJP এবং TDP দুই দলই বন্‌ধ ডেকেছিল, কিন্তু সবাই অফিস যেতে পেরেছিল বিনা বাধায়। আমি সমর্থন করিনা, কিন্তু বন্‌ধ একটা প্রতিবাদের হাতিয়ার।
  • Blank | 170.153.62.251 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ০০:১৫400689
  • উদ্দেশ্য সিদ্ধ না হলে প্রতিবাদ করা যাবে না? জগতে যত কিছুর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা হয়, তার কটা ফল প্রসু হয়? তাই বলে কি মুখ বুজে বসে থাকতে হবে?
  • ranjan roy | 122.168.18.172 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ০১:৩৮400691
  • শ্যামলের সরল ব্যাখ্যা-- গণতন্ত্র মানে মেজরিটি যা চাইবে তাই হবে, ঠিক বুঝলাম না। তাহলে গণতন্ত্রে মাইনরিটির স্পেস থাকবে না? শুধু মুখবুজে ঘাড় নাড়বে? একটু খোলসা করুন ভাই!
    আমি সিপি এমের আদৌ সমর্থক নই। কিন্তু কটা মাত্র এম পি আছে বলে? :)))
    শ্যমল, সিপি এম সারা ভারতে বন্ধ ডাকে নি, শুধু বাংলায়, যেখানে সাংসদ বলুন, বিধায়ক বলুন, জনতা ওদেরই ভোট দিয়েছে। আপনি-আমি চাই বা না চাই। তাহলে আপনার যুক্তিতে বাংলায় বন্ধ ডেকে ওরা কি ভুল করলো?
    খেয়াল করুন--গত মাসে বিলাসপুরে তিনদিন বন্ধ হয়েছে। একদিন বিজেপি-- পেট্রিল ইস্যু, একদিন কংগ্রেস, একদিন বহুজন পার্টি-- ওদের নেত গুরু বালদাসের মুক্তির দাবিতে।
    যতদোষ নন্দঘোষ!
    বন্ধের ঔচিত্য নিয়ে, আদৌ তার কোন এফেক্টিভনেস আছে কি না তানিয়ে আলোচনা হওয়া উচিৎ।
    কিন্তু আপনি সেসব নাকরে শুধু বামপন্থীদের পেছনে লেগেছেন।
    যেন সারা ভারতে বন্ধ শুধু বাংলায় হয়, আর কোথাও নয়। এটা আর যাই হোক, আলোচনা নয়। এটাকে ক্যাম্পেন বল্লে কি ভুল করবো?
  • umesh | 86.2.255.217 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ০২:৩৬400692
  • বন্ধ সারা ভারতে হয়, বিভিন্ন পার্টি ডাকে, কিন্তু বাংলার মতো আর ক্যাডার নামিয়ে বন্ধ সফল করানো হয় না।
  • santanu | 82.112.6.2 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ১০:০৮400693
  • রন্‌জনদা,

    গত মাসে বিলাসপুরের ৩ দিন বন্ধে আপনি অফিস যেতে পারেন নি? ছুটি নিলেন?
    গত মাসে বিলাসপুরের ৩ দিন বন্ধে আপনার আশেপাশের কোন বাড়িতে কেউ Medical Treatment না পেয়ে মৃত্যুর সাথে লড়ছে?

    যদি তা হয়, তাহলে দুর্ভাগাদের লিস্টে প:ব: বাসী দের সাথে বিলাসপুর বাসী দেরও জুড়ে নেব, আর তা যদি না হয়, তাহলে আপনি ঠিক বুঝবেন না প:ব: এর বন্ধ কি জিনিষ (দাদা - দিদি দুজনের যেই ডাকুক)

    আপনি আবার বলে বসবেন না, 'মানুষ খচে গেলে কি না কি করতে পারে' - ওটা জানি।
  • Arpan | 122.252.231.206 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ১১:১৩400694
  • রঞ্জনদা, ইসে, সিপিএম ভারত বনধই প্রতিবার ডাকে। "সফল' হয় শুধু ওই প:বঙ্গ, ত্রিপুরা আর কেরলে। বাকি সব জায়গায় ওই হলেও হল, না হলেও হল।
  • umesh | 86.2.255.217 | ১৯ জুলাই ২০০৮ ১৩:২৪400695
  • আজকের আনন্দবাজারের খবর, কলকাতা পাতায়। পড়ে মজা পেলাম, কিন্তু যারা ভুগলো?
    এসব কেস এ কিছু লাঠি চার্জ করে কিছু অপরাধী (এখানে তাই মনে হয়) কে আহত করলে কে পুলিশ অপরাধ করতো?
    http://www.anandabazar.com/19cal5.htm

  • ranjan roy | 122.168.7.152 | ২০ জুলাই ২০০৮ ১০:১২400696
  • শান্তনু,
    সত্যি কথাটা হচ্ছে তেমন কিছুই হয় নি। কারণ ব্যাপক জনসাধারণের সমর্থন ছিল না। বরং কিছু দোকানদার ঝাঁপ বন্ধ করতে না চাওয়ায় বচসা হাতাহাতি- তলোয়ার বেরিয়ে আসা অব্দি গড়ায়।ঠিক কথা এখানে বন্ধ পশ্চিমবঙ্গের মত হয় না। ক্যাডারেরা বেরয়, মোটরসাইকেলে ,মেনলি দোকান-বাজার বন্ধ করাতে, বাস বন্ধ করাতে চেষ্টা করে।
    রেল রোকো আন্দোলন মাঝে মাঝে নানা দবিতে হয়, তাতে রেলযাত্রীরা ভোগেন, শহরবাসীরা নয়।
    সর্বাত্মক বন্ধ খুব কম হয়, যেমন হয়েছিলো রেলওয়ে জোনের দাবিতে। সেদিন রেলে আগুন লেগেছিলো, স্কুল-কলেজ-অফিস সব বন্ধ। বাইরের শহর থেকে লোকজন এসে দুদিন আটকে পড়ে হয় স্টেশনে, নয় হোটেলে পড়ে ছিল। তবে সেটা দশবছরে একবার।
    আমার ছোটবেলার বাংলাবন্ধের স্মৃতি বলছে তখন বন্ধের দিনে ডাক্তার- প্রেস-দুধ-জল এইসব এমার্জেন্সি সার্ভিস বন্ধের আওতার বাইরে রাখা হত।
  • ranjan roy | 122.168.7.152 | ২০ জুলাই ২০০৮ ১০:১৭400697
  • টিভিতে দেখলাম--- আমেদাবাদে আশারাম
    বাপুর আশ্রমে দুটি ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে ক্ষিপ্ত জনতা আমেদাবাদ বন্ধ ডাকে, আশ্রমবাসীদের সঙ্গে পাবলিকের মারামারি হয়, আশ্রমবাসীরা পুলিসের সমর্থনে সাম্বাদিকদের বেধড়ক পেটায়।
    এবার আন্দোলনকারী সমিতি সমস্ত গুজরাট বন্ধের হুমকি দিয়েছে। কারণ, গুজরাত সরকার প্রপার তদন্ত বা অ্যাকশনের দিকে যাচ্ছে না।
  • S | 202.140.54.29 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১১:১৬400698
  • ব্ল্যাংকি,

    ব্যাপারটাকে উল্টে নিস না। উদ্দেশ্য সিদ্ধ না হলে প্রতিবাদ করা যাবে না কেউ বলে নি। উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে কিনা, আগেভাগে জেনে নিয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে নামে না। উদ্দেশ্য সিদ্ধ করার হাজারগন্ডা রাস্তা আছে, কিন্তু বন্‌ধ করা যে তাদের মধ্যে একটা রাস্তা নয়, এটা হাজারবার প্রতিষ্ঠিত সত্য। যেটা হাজারবার প্রতিষ্ঠিত সত্য, সেটাতে গণতান্ত্রিক অধিকারের নামাবলী চড়িয়ে আহা, বন্‌ধ কী সুমহান প্রতিবাদের রাস্তা বলে প্রিচ করাটা হল চোখ বন্ধ করে বাস্তবকে অস্বীকার করার প্রচেষ্টা। কোনও শিক্ষিত মানুষ এই ধরণের প্রিচ করছে দেখলে বেশ গাত্রদাহ হয়।

    bb,

    আমিও কলকাতার বাইরে আছি জন্ম থেকে। পশ্চিমবঙ্গে ছিলাম তেইশ বছর বয়েস অবধি, তারপরে বাংলার বাইরে। দু দিকের বন্‌ধই আমার দেখা আছে।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১১:৩৩400699
  • সরি আই বেগ টু ডিফার। বন্‌ধ প্রতিবাদের রাস্তায় নয় এটা হাজারবার প্রতিষ্ঠিত সত্য - এই অ্যাবসার্ড কথাটার সাথে। বন্‌ধে প্রতিবাদের অধিকারের পাশাপাশি বন্‌ধ না মানার (বা সেই পাট্টিকুলার ইস্যুতে প্রতিবাদ না করার) অধিকার কি ভাবে সুরক্ষিত করা যায় সেই কথা বললে একমত হওয়া যেত।
  • bb | 61.16.250.244 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১১:৪৪400700
  • S যেহেতু আপনি বাইরে আছেন তাই এটা নিশ্চয় অনুভব করেছেন যে অনেক জায়গাতেই বন্‌ধে সাধারণ মানুষের ওপর জোর করা হয়না।
    আমাদের মতো গণতন্ত্রে অনেক সময়ে বন্‌ধের মতো হাতিয়ার জরুরী হয়, যদিও অনান্য সময়ে এটি একটি unnecessary evil
  • S | 202.140.54.29 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১২:৫৬400703
  • যাক গে, তক্কো করে লাভ নেই। বন্‌ধ না-মানার অধিকার সুরক্ষিত যদি করা যেত এই নিয়ে ভাবতে বসলে ভারতকে আরও একশো বছর ভবিষ্যতের দিকে হাঁটতে হবে, এক ইউটোপিয়ান ভারতের উদ্দেশ্যে। যে হেতু আমরা ইউটোপিয়ান জগতে বাস করছি না, প্রখর বাস্তবে আমার কোদালকে কোদালই লাগছে। কী হলে কী হত তাই দিয়ে ভারতে বন্‌ধকে জাস্টিফাই করতে পারছি না। অন্য দেশে হয় তো হয় এ সব বন্‌ধ না-মানার অধিকার পালন, অন্য দেশে অনেক কিছুই ভালো ভালো জিনিস হয়, সে সব ভারতে হয়-ও না, হবে-ও না অদূর ভবিষ্যতে, যখন হবে, আমি বেঁচে থাকব না। যখন হবে, তখন না হয় বন্‌ধের নতুন করে ডেফিনিশন লেখা যাবে ধূলো ঝেড়ে, আপাতত এখনকার কথাটাই ভাবা যাক।

    দেখুন bb, অনেক জায়গা বলতে আমি বিশেষ কিছু জায়গা দেখি নি, ভূবনেশ্বরে বন্‌ধ দেখেছি আর দিল্লি নয়ডা গুরগাঁওতে বন্‌ধ দেখেছি। ভুবনেশ্বরে সত্যিই সাধারণ মানুষের ওপর জোরাজুরি করা হয় নি, তার মুখ্য কারণ ওড়িশার লোকেরা বাই নেচার অত্যন্ত ল্যাদখোর হয়। রাস্তায় নেমে হুজ্জোতি করা ওদের ততটা পোষায় না।

    এদিকে দিল্লি এনসিআরে বন্‌ধে সাধারণ মানুষকে যথেষ্ট পরিমাণে হ্যারাস করা হয়। লাঠির বাড়ি মেরে, গাড়ির চাকার হাওয়া খুলে, উইন্ডস্ক্রিন ভেঙে, যা-যা করলে টিভিতে ছবি ওঠে, তাইই করা হয়। এটা সত্যি, দিল্লিতে বন্‌ধের হুজ্জোতি আর কলকাতায় বন্‌ধের হুজ্জোতি দুটো দু-রকমের, তার কারণ বাঙালি আর জাঠ-যাদবদের মাইন্ডসেটের পার্থক্য, কিন্তু বেসিক ব্যাপারটা ঐ একই, সাধারণ মানুষকে নাকাল করা। পুলিশ কেবল নীরব দর্শক হয়ে থাকে। দিল্লিতেও, কলকাতাতেও। বন্‌ধের আর বিশেষ কোনও ইউটিলিটি নেই। এটুকু ছাড়া।

    পার্থক্য বলতে, দিল্লিতে বন্‌ধ হয় দু বছরে একবার, কি তিন বছরে একবার। আর পবঙ্গে? হেহেহে।
  • S | 202.140.54.29 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১২:৫৭400704
  • সরি, বানাম্ভুল। ভুবনেশ্বর।
  • bb | 61.16.250.244 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১৫:১৭400705
  • S আমি জামশেদপুর এ বন্‌ধ দেখেছি ঝাড়খন্ড আন্দোলনের সময়। সারা জামশেদপুর বন্ধ থাকলেও আমাদের অফিস যেতে কোন বাধা দেয়নি। বর্তমানে আছি হায়েদ্রাবাদে, এখানেও সেই একই ব্যাপার।
    তবে কোলকাতার বন্‌ধ বিধ্বংসকারী আর তাকে আমি সমর্থন করিনা।
  • sarathi | 59.160.220.131 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১৫:৩৬400706
  • শমীক , ওড়িশার লোকেরা বন্‌ধ বা বিক্ষোভে বোধহয় ল্যাদখোর বা অহিংস হয় না

    সঙ্ঘ পরিবারের বন্‌ধের দিনেই তো গ্রাহাম স্টেইনস,,,,,
  • S | 202.140.54.29 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১৬:০৫400707
  • তা-ও ঠিক। কী জানি, আমি একদিনই বন্‌ধ দেখেছি। কিছুই ঘটে নি।
  • Suvajit | 58.164.1.216 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১৭:০৩400708
  • এক কথা বারবার বলতে ইচ্ছা করছে না। আসলে আমিই বোঝাতে পারি নি। শুধু শমীকের পোস্টটার উত্তর দেব।
    বনধকে প্রতিবাদের 'সুমহান' রাস্তা এখানে (আমি বা অন্য কেউ) কখনই বলে নি। তবে প্রতিবাদের একটা রাস্তা। এবং গনতান্ত্রিক রাস্তা। সে আপনি পছন্দ করুন বা না করুন।
    আপনি বলেছেন উদ্দেশ্য সিদ্ধ করার হাজারগন্ডা রাস্তা আছে, আপনি একটা রাস্তার নাম বলুন বর্তমান ভারতবর্ষে। আপনাকে একটা উদাহরন দিচ্ছি, তার পরিপ্রেক্ষিতেই বলুন। ধরুন আপনার মফস্বলের স্টেশন-বাজারের রাস্তাটা গত ৩ বছর ধরে গর্ত হয়ে, খোল নলচে উঠে ভয়ংকর অবস্থা। প্রান হাতে করে চলাফেরা করতে হয়। মাঝেমাঝেই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে। আপনাদের কাউন্সিলার, এম এল এ কেউ কিস্যু করছে না। আবেদন নিবেদন সব অরণ্যে রোদন হয়েছে। আপনি কি করবেন?

    আপনাদের আপত্তিটা বনধ নিয়ে নয়, জোর করে বনধ করানো নিয়ে। আপত্তি আপনাকে কাজে না যেতে দেবার জন্যে। অন্যদিকে শ্যামলবাবুর থিওরী অনুযায়ী বনধ উইকএন্ডে ডাকা হচ্ছে যাতে বেশী সংখ্যক লোক লম্বা ছুটি নিয়ে বনধ পালন করায় উৎসাহিত হয়। তার মানে অনেকের কাছেই কাজে যাওয়াটা প্রায়োরিটি ওয়ান না। আপনার কাছে সেদিন কাজে যাওয়াটা প্রথম প্রায়োরিটি। যে রাস্তায় বনধ করছে তার কাছে আপনাকে কাজে যেতে না দেওয়াটা প্রথম প্রায়োরিটি। কারণ আগেই বলেছি। পার্টির তাঁবেদারি।
    আপনি বনধের ইস্যু সমর্থন করেন না আপনি জোর করে কাজে যান। একা না পারলে আপনিও সংঘবদ্ধ হোন। বনধ না মানাও আপনার গনতান্ত্রিক আধিকার। সে অধিকার আপনাকেই প্রতিষ্ঠা করতে হবে। শ্যামলবাবুর দাওয়াই মতো ৫০টা লাশ ফেলে সে অধিকার পুলিশ আপনাকে দিতে পারবে না।
    আর গরীব ঠেলাওয়ালার একদিনের রোজগার গেল বলে শ্যামলবাবু দু:খ পাচ্ছেন আবার উনিই বলছেন রিলায়েন্সের জন্য আলুর ব্যবসাটা উঠে গেলে যাবে, কতই যায়, কি আর করা যাবে।
    আর ইয়ে, আমি নব বা পুরোনো কোনো রূপ ক্যাডারই নই, ছাত্রাবস্থায় ছাত্রপরিষদ করার সামান্য অভিজ্ঞতা আছে মাত্র। তাই কলেজে কথায় কথায় ক্লাস বয়কট, ধর্না, প্রিন্সিকে ঘেরাও এসব করে আসা জনতা যখন চাকরি জীবনে এসে সতী সাজে তখন আমারো কম গাত্রদাহ হয় না। (ডি: এই মন্তব্য ব্যক্তিবিশেষের উদ্দেশ্যে নহে :-)

  • Arijit | 61.95.144.123 | ২১ জুলাই ২০০৮ ১৭:১০400709
  • বল্লে হবে - ওই ক্লাস বয়কটের জন্যে কত ছেলেমেয়ের হিল্লে হল সে খেয়াল আছে? শুধু তাই নয় - এসপ্ল্যানেডের কত সিনিমা হল আর কত খাবারের দোকান কত ব্যবসা করলো? ;-)
  • S | 202.140.54.29 | ২২ জুলাই ২০০৮ ১১:১৪400710
  • শুভজিৎ,

    কিচ্ছু করব না। জন্মে থেকে দেখে আসছি জিটি রোড থেকে ব্যান্ডেল স্টেশনের সাবওয়ে পর্যন্ত রাস্তার ঐ হাল। কত দিন কত মাস কত সরকার এল গেল, কিছুতেই কিছু হল না। হবেও না। মানুষ আস্তে আস্তে মেনে নেয়। আমরাও মেনে নিয়েছি। বন্‌ধ করেও কিছু লাভ হয় নি, হবেও না, ইঞ্জিনীয়ারকে ঘেরাও করেও কিছু লাভ হয় নি, হবেও না। আজ দু হাজার আট সালেও ঐ রাস্তার একই হাল। সেই জন্ম থেকে দেখে আসছি। পিডব্লুডি বলে এ রাস্তা সারানো রেলের দায়িত্ব, রেল বলে পিডব্লুডির।

    কিচ্ছু করব না। সব সময়ে সব কিছুর সমাধান আমার হাতে থাকে না। একটাই জীবন। সুযোগ পেয়েছি, চলে এসেছি দিল্লিতে। দিল্লি স্বর্গরাজ্য, সে কথা বলব না অবশ্যই। এখানেও মানিয়ে নিচ্ছি, মানিয়ে চলছি নিরন্তর। একান্তই না পারলে অন্যরকম চিন্তা করব। অভিযোজনের ক্ষমতা তো প্রকৃতিপ্রদত্ত।

    দ্বিতীয়ত, বন্‌ধ উইকএন্ডে ডাকা হচ্ছে ... থিওরিটা শ্যামলবাবুর মস্তিষ্কপ্রসূত নয়, নয়, নয়। ওটা মমতা ব্যানার্জি বিমান বোসেদের মস্তিষ্কপ্রসূত। তারা হল রাজনৈতিক নেতা, খাতায় কলমে জনপ্রতিনিধি, আসলে জনতার থেকে সম্পূর্ণ ডিটাচড এক ধরণের দু-পেয়ে জন্তু। তারা "মনে-করে' শুক্রবার বা সোমবার ডাকলে লোকজন উৎসাহিত হবে, তাই তারা ডাকে। আসলে লোকে উৎসাহিতও হয় না, লোকজন স্রেফ রাস্তাঘাটে আটকে পড়ার ভয়ে, নিজের গাড়ির ক্ষতি হবার ভয়ে বন্‌ধের দিন রাস্তায় বেরোয় না। সেটা মমতা বিমানরা জানেও না, বোঝেও না, কিংবা বুঝেও বোঝে না।
  • S | 202.140.54.29 | ২২ জুলাই ২০০৮ ১১:১৭400711
  • রিলায়েন্সের জন্য আলুর ব্যবসা উঠবে না। এই নিয়ে "রিটেল সেক্টরে...' সুতোয় অনেক আলু-চানা হয়েছে। যারা কেনবার তারা রিলায়েন্স থেকে কিনবে, কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব খুব কম হবে। বেশি সংখ্যক লোক সেই ঠেলাওয়ালার থেকেই আলু-সবজি কিনবে।

    একটা ডিক্লারেশন। আমি জীবনে কোনওদিন কোনও পার্টির সংসর্গে আসি নি, ক্লাস বয়কটে অংশ নিই নি, ধ্রনায় বসি নি, প্রিন্সিকে ঘেরাও করি নি। :-)
  • ranjan roy | 122.168.7.152 | ২৩ জুলাই ২০০৮ ০০:১০400712
  • যে কোন অস্ত্র অতিব্যবহারে ভোঁতা হয়ে যায়।
    আমার মনে হয় --বন্ধেরও তাই হয়েছে।
    ব্যবহৃত হতে হতে, ব্যবহৃত হতে হতে ""শুওরের মাংস হয়ে যায়''।
    আমাদের দিকে হয় রাস্তা অবরোধ। যে কোন দাবিতে গাঁয়ে-গঞ্জে-শহরে কোন স্টেট বা ন্যাশনাল হাইওয়েতে ব্যারিকেড করে বিশাল প্রতিবাদী জনতা দাঁড়িয়ে যাও। সারি সারি দূরপাল্লার ট্রাক-বাস- মোটর সব দাঁড়াবে। মোবাইলে ফোন যাবে। পুলিশ আসবে, তারপরে ওয়াকি-টকিতে কথা হবে। এস পি আসবে, সিটি ম্যাজিস্ট্রেট আসবে। আশ্বাসন দেবে, তাতে না হলে কলেক্টর আসবে,--- অনেক আশ্বাসন দেবে, তারপর ধরুন তিনঘন্টা--অবরোধ উঠে যাবে। আমার মনে হয় এই ধরণের হাইওয়েতে বন্ধের গেরিলা অ্যাকশন বেশ এফেক্টিভ। কিন্তু জনতার ব্যাপক ক্ষতি( যেমন শান্তনুর অতীব দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতা) হয় না।
    একবার আমিও অফিস যাওয়ার পথে দেখি অবরোধ। কি ব্যাপার? না, আবগারির নীলামে জিতে একমদ্যব্যবসায়ী দিশি মদের ঠেক লাগিয়েছেন আমাদের পাড়াতে গার্লস্‌ ডিগ্রি কলেজের হোস্টেলের সামনে।
    দুদিন আগে পাড়ার ডেলিগেশন গিয়ে কলেক্টরের সাথে কথা বলে এসেছে। ভদ্রলোকের কথা হল রাজ্য সরকার রেভিন্যু পাচ্ছে। ব্যপারটা আইনি। আপনারা কি করে--?
    ডেলিগেশন বল্লো--- তাহলে আপনার থানায় মদের কাউন্টার খুলে বিক্রির বন্দোবস্ত করুন না!

    কলেক্টর রাজি হলেন শহরের বাইরের দিকে ওনাকে ঠাঁই দিতে। কিন্তু, দু'দিন হলো ব্যাটা আবার পাড়ায় দোকান খুলেছে। পুলিশে হেল্প চাইলে কোন উত্তর নেই। মদের দোকানের লাঠিয়ালদের সঙ্গে আমরা পারবো না।
    অতএব, পথ অবরোধ। পাশের হার্ডওয়ারের দোকান থেকে খুশি হয়ে গোটাকয় লোহার পাইপ দিলো ব্যারিকেড বানাতে।
    অফিসে খবর পাঠালাম--- ব্যারিকেডে আছি, উঠলে আসবো, আর ছুটি নেবো।
    কাজ হল। সমঝোতা হলো। দোকান উঠলো। ব্যারিকেড উঠলো। আমি দেড়টা নাগাদ অফিসে গিয়ে ছুটির দরখাস্ত জমা দিয়ে টেবিলে বসে পেপার ওয়ার্ক করতে লাগলাম।
    খানিকক্ষণ পরে আমাদের জি এম ডেকে পাঠালেন। ওনার টেবিলে দেখি আমার ছুটির দরখাস্ত। কি হয়েছিলো-পুরোটা শুনলেন, তারপর ছিঁড়ে ফেল্লেন।
    বল্লাম,--স্যার, এটা কি হলো?
    বল্লেন---পাকামো কোর না। তোমার ছুটির দরখাস্ত নামঞ্জুর। তুমি আজ ডিউটিতে আছ।
  • Blank | 170.153.62.251 | ২৩ জুলাই ২০০৮ ০১:০০400714
  • রঞ্জন দার ব্যাংকে প্রসেস জিনিসটা নেই। এটা ঠিক না। ;)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন