এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গল্পের টই

    M
    অন্যান্য | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ | ৯২৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Lama | 117.194.230.105 | ১৪ মার্চ ২০১০ ২২:১৯424585
  • নিনাদি, আড়ি করি নি, কিন্তু মাঝে মাঝে না লিখলে করব :)
  • Shuchismita | 71.201.25.54 | ১৪ মার্চ ২০১০ ২৩:৩৯424586
  • এই থ্রেডটা তুলে রাখি তারিয়ে তারিয়ে পড়ব বলে - যেমন শেষ লুচিটা তুলে রাখি চিনি দিয়ে খাওয়ার জন্য। তুলে রাখা সার্থক। বড্ড ভালো লেখেন লামা। উদ্যান আভা তুফানে চেপে একবার দিল্লী থেকে বাড়ি ফিরেছিলাম। ঝাড়া আড়াই দিন সময় লাগিয়ে। মাঝরাতে দাঁড়িয়ে আছে ট্রেন ঝাঝা স্টেশনে। আমি ভয়ে কাঠ - এই বুঝি ডাকাত উঠলো!!

    বড়ম, অতি অল্প হইল। সাধ না মিটিল এবং আশা না পুরিল...
  • M | 59.93.206.91 | ১৫ মার্চ ২০১০ ০৯:৫০424587
  • শুচিস্মিতা কি সুন্দর বললে গা, তা তুমিও কিছু লেখনা, ভারি মিঠি তোমার কলম।

    আর আমায় হেন মালকিন বলে লজ্জা নাহি দেনেকা,আমরা সবার রাজা আমাদের এই টই এর রাজত্বে।
  • de | 59.163.30.3 | ১৫ মার্চ ২০১০ ১২:৪৯424588
  • লামা , ঘ্যামা!!
    আরো নামা (ও/ন) :))
  • M | 59.93.164.218 | ১৫ মার্চ ২০১০ ১২:৫৮424589
  • BP-র বয়স যখন তিন বছর তখন তাঁর বাবা মারা যান। মা হেনরিয়েটা গ্রেস স্মিথ সেই সময় থেকেই তাঁদের দু:খের সংসারের হাল ধরেনBP ছোট বেলায় চার্টার হাউসে লেখা পড়া শেখার ফাঁকে ফাঁকে কাছের জঙ্গলে গিয়ে পশু পাখির চলাফেরা লক্ষ্য করতেন, নিজেই রান্না করতেন অথবা দাদা ওয়ারিংটনকে নেতা করে সবাই ছোট্ট ডিঙি নিয়ে ভেসে পরতেন টেমসের নীল জলে।অথবা তিনি ঘোড়ায় চড়া শিখতেন।তাঁর হবি ছিলো শিকার করা, অভিনয় করা।তিনি জঙ্গলে গিয়ে লুকিয়ে অন্যদের চমকে দিতে ভালোবাসতেন।কিন্তু পড়াশুনায় অন্য ভাইবোনদের তুলনায় অমনোযোগী ছিলেন।

    মাত্র উনিশ বছর বয়সে হঠাৎ ই বৃটিশ সেনাবাহিনীতে তিনি যোগ দেন, এলেন ভারতে সাব লেফটেনান্ট রূপে। তারপর ইংল্যান্ড, মালটা আয়ারল্যান্ড হয়ে আবার ভারতবর্ষে ফিরেন আসেন ১৮৯৭ ই সালে। তিনি ৩০ বছর বয়সেই ১৩ নম্বর অশ্বারোহী বাহিনীতে যোগ দেন।

    তিনি সুযোগ পেলেই গভীর জঙ্গলে চলে যেতেন।তাঁর পরিবারের অবস্থা স্বচ্ছল ছিলো না, তাই জঙ্গলের অভিজ্ঞতা গুলি তিনি গল্পের আকারে লিখে লন্ডনের টাইমস পত্রিকায় ছাপার জন্য পাঠাতেন এবং প্রাপ্ত পয়সা তিনি মাকে পাঠিয়ে দিতেন।কিছুদিনের মধ্যেই এই গল্প সাড়া জাগিয়ে তুললো।
  • M | 59.93.164.218 | ১৫ মার্চ ২০১০ ১৩:৩৪424590
  • এই সময় ভারতবর্ষ , দক্ষিন আফ্রিকা ইংরেজদের দ্বারা পরাধীন ছিলো।১৮৯৯ সালে দক্ষিন আফ্রিকার ট্রান্সভাল রাজ্যের জুলুরা বিদ্রোহী হয়ে ওঠে আর তাদের শায়েস্তা করার জন্য বিপি হাজার সৈন্য নিয়ে রওনা হন। তিনি পৌঁছানো মাত্রই জুলুরা ৯০০০ সৈন্য নিয়ে তাঁকে ঘিরে ফেলে এবং ঐ ম্যাফেকিং শহরে তাঁকে জুলুদের দ্বারা ২১৭ দিন আটক থাকতে হয়। বিপি মনে মনে প্রমাদ গোনেন। তিনি কি করলেন, ঐ শহরের ই বাচ্চা ছেলেদের কৌশলে বশ করেন,তাদের তিনি মিলিটারি হাফ প্যান্ট পরিয়ে দেন।এছাড়া বিস্কুট লজেন্স ইত্যাদি দিয়ে তাদের প্রিয়পাত্র হয়ে ওঠেন।এবং এই বাচ্চা ছেলেরাই গুপ্তচরের কাজ করতো, পানীয় জল যোগান দিতো,চিঠি আদান প্রদান করতো আর সেϾট্রর কাজ ও করতো।এরা এত কাজের হয়ে উঠলো যে প্রায় এদের ই সাহায্যে এবং নিজস্ব কৌশলে বিপি অবরোধ মুক্ত হলেন। যুদ্ধে জিতে তিনি রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গেলেন আর নানান দেশ থেকে অভিনন্দন বার্তা পান।তখন তিনি ভেবে দেখেন যে তাঁর এই সাফল্যের পিছনে রয়েছে ছোট্ট ছোট্ট জুলু বালকেরা।

    এরপর থেকেই বিপির মনে ছোট ছেলেদের নিয়ে কিছু একটা করার চিন্তা ঢুকে যায়।ফলস্বরূপ ১৯০৭ সালের ২৯শে জুলাই ব্রাউন সী দ্বীপে একটি পরীক্ষা মুলক ক্যাম্প করলেন, যাতে যোগ দেয় ২০ জন ছেলে।

    এই ক্যাম্পের সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে বিপি লিখলেন "স্কাউটিং ফর বয়েজ"।১৯০৮ সালে এটি প্রকাশিত হবার সঙ্গে সঙ্গে সারা ইংল্যান্ডের ছেলেরা বই কিনে স্কাউটিং করা শুরু করে দিলো।১৯০৯ সালে খৃষ্টাল প্যালেশের র‌্যালিতে যোগ দিলো ১০০০ ছেলে ও একটি মেয়েদের পেট্রল।

    এই মেয়েদের দেখে বিপির মনে নতুন চিন্তার উদয় হয়।বোন অ্যাগনেসের সহায়তায় প্রকাশিত হলো " হাও দ্য গার্লস ক্যান হেল্প টু বিল্ড দ্য এম্পায়ার"।শুরু হলো গার্লস গাইডিং।

    ১৯৫০ সালের ১৭ই নভেম্বর সারা ভারতের স্কাউট ও গাইড সংস্থা একত্রিত হয়ে ভারত স্কাউটস অ্যান্ড গাইডস সৃষ্টি হয়। এটি সরকার ও বিশ্ব স্কাউটস গাইডস স্বীকৃত সংগঠন।
  • til | 220.253.187.47 | ১৫ মার্চ ২০১০ ১৬:৪০424591
  • বিগ M,
    বাহ, এত সাবলীল ভাবে ইতিহাসের পাঠ, আপনিই পারেন। আপনি কি না পারেন!
  • Blank | 170.153.65.102 | ১৫ মার্চ ২০১০ ১৬:৪৪424592
  • ইদিকে আমি এদ্দিন BP বলতে হুইস্কি জানতুম
  • Nina | 66.240.33.37 | ১৫ মার্চ ২০১০ ২০:৩৮424593
  • বাহ, কিকিয়া। আমি জানতাম নারে এই BP আর বয়েস স্কাউট , গার্লস গাইডের ইতিহাসটাও। সত্যি তোর লেখার ধরন খুব ঝরঝরে সুন্দর।
    লামা, এখনে সবাই এত সুন্দর লেখ তোমরা আমার লিখতে ভয় আর লজ্জা দুই করে। তবে মাঝে মাঝে খুব লেখা পায় যখন তখন মরিয়া হয়ে লিখেও ফেলি :))
  • Lama | 117.194.224.99 | ১৮ মার্চ ২০১০ ০০:৩৩424595
  • তুষ্টু, তুমি কি করছ?

    কাজ করছি, বাবা।

    ও, কাজ করছ? কি কাজ?

    আন্টি হয়ে বুঁচু, কিম্ভু, এলমো, বার্বি এদের পড়াচ্ছি।

    বা: পড়ানো খুব ভালো কাজ।

    কিন্তু এলমো আর আওয়াজ করছে না, বাবা।

    তাহলে ওর ব্যাটারী ফুরিয়ে গেছে। আমি নতুন ব্যাটারী কিনে আনব।

    তাহলে কি সেদিন লক্ষ্মনদাদার ব্যাটারী ফুরিয়ে গিয়েছিল? তাই কথা বলছিল না?

    না না, আমরা মানুষ, আমাদের ব্যাটারী লাগে না। ওটা শুধু পুতুলদের দরকার হয়।

    জানো বাবা, আমি বংশীকাকাকে বললাম "লক্ষ্মণদাদা কথা বলছে না কেন?' বংশীকাকা বলল, "লক্ষ্মণদাদার মন খারাপ।' মন খারাপ কাকে বলে বাবা?

    মন খারাপ? মন খারাপ...উম্‌ম্‌... মন খারাপ... আচ্ছা বলো তো, তুমি সেদিন কাঁদছিলে কেন?

    মা কেন আমাকে বাইরে খেলতে যেতে দিচ্ছিল না?

    তখন তো বৃষ্টি হচ্ছিল। মনে নেই কেমন অন্ধকার হয়েছিল বাইরে? তখন বাইরে খেললে তোমার ঠান্ডা লেগে জ্বর হত, তখন তেতো ওষুধ খেতে হত। সেই জন্য মা খেলতে দেয় নি।

    ও, বৃষ্টি মানে মন খারাপ?

    না না, তা বলি নি।

    ও, বুঝেছি। অন্ধকার মানে মন খারাপ।

    উম্‌ম্‌... অনেকটা সেইরকম।

    তাহলে আলো মানে মন ভালো?

    বলা যেতে পারে।

    জানো বাবা, বৃষ্টির পর আবার ধনুরাম উঠেছিল।

    ধনুরাম নয়। রামধনু।

    হ্যাঁ হ্যাঁ রামধনু। ঝর্ণামাসি জালানা বন্ধ করে দিল বলে আর দেখতে পেলাম না। বাবা, অন্ধকার আর মন খারাপ কেন হয়? তুমি বারন করে দিও।

    অন্ধকার আর মনখারাপকে বারন করা যায় না। অন্ধকারকে এত ভয় পাও কেন? সেদিন যখন বৃষ্টি হয়েছিল তখন কি সারাদিন অন্ধকার ছিল? বিকেলে একটুখানি অন্ধকার ছিল শুধু। তারপর তো রামধনু উঠে গেল। কি মজা জল রামধনু দেখে, বলো?

    ও, বুঝেছি।

    কি বুঝলে?

    সবসময় মন ভালো থাকে, কখনো কখনো একটু একটু মন খারাপ হয়। একটু পরে আবার ভালো হয়ে যায়। জানালা সব সময় খুলে রাখতে হয়, না হলে রামধনু দেখা যায় না।
  • Binary | 148.141.31.203 | ১৮ মার্চ ২০১০ ০০:৩৮424596
  • বেশ লাগল।
  • SS | 131.193.196.148 | ১৮ মার্চ ২০১০ ০০:৪২424597
  • অপূর্ব!
  • pi | 128.231.22.89 | ১৮ মার্চ ২০১০ ০৮:১২424598
  • লামাদার লেখাগুলো পড়লে মন ভালো হয়ে যায় :)

  • san | 203.91.201.56 | ১৮ মার্চ ২০১০ ১০:৩৮424599
  • ঠিক্কথা। লামাদার দুইখান লেখা পড়ে আমারও কেমন মন ভালো হয়ে গেল। থ্যাংকু।
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৮ মার্চ ২০১০ ১১:৩৮424600
  • লামা বেশ কথক ঠাকুরটি।
  • Blank | 170.153.65.102 | ১৮ মার্চ ২০১০ ১৪:৫৩424601
  • অনু গপ্প টা আমার খুব মজা লাগলো পড়ে :)
  • til | 220.253.187.47 | ১৮ মার্চ ২০১০ ১৬:৩৩424602
  • লামার এই লেখাটা অর্কুটে দেখলাম; তবে লামাই কি ...?
  • Lama | 203.99.212.54 | ১৮ মার্চ ২০১০ ১৬:৪৯424603
  • ঠিকই ধরেছেন। আমি ই :)
  • Nina | 66.240.33.37 | ১৮ মার্চ ২০১০ ১৯:২৪424604
  • যথারীতি --লামা মানেই গল্পের ক্ষীর জমা :))
    আরও খাব নইলে মন খারাপ :((

  • Samik | 12.191.136.2 | ১৮ মার্চ ২০১০ ২২:১৫424606
  • অর্কুটের কোথায়? কূট সাহিত্য?
  • Lama | 203.99.212.54 | ১৮ মার্চ ২০১০ ২২:২০424607
  • না না, আমার অ্যালবামে। একটা প্রিন্টস্ক্রীন মেরে তুলে দিয়েছি যাতে আমার শ্যালিকা পড়তে পারে (গুরু পড়ে না কিন্তু অর্কুট করে)
  • Lama | 117.194.225.152 | ১৩ জুন ২০১০ ২২:৫০424608
  • কিছু কিছু রাতে ঘুম আসতে চায় না।

    গাড়িগুলোর আসাযাওয়া আস্তে আস্তে কমতে থাকে, তারপর এক সময় পুরোপুরি বন্ধ। কাছের লেভেল ক্রসিংএ শেষ ট্রেনের ভোঁ, তার ঠিক পাঁচ মিনিট পর বেশি রাতে
    বাড়ি ফেরা তিনজন যাত্রীর গল্পগুজবের আওয়াজ দূরে মিলিয়ে যায়। রাতের শেষ মাতাল "পেটে আসছে মুখে আসছে না' গোছের একটা খুব চেনা সুর গুনগুন করতে করতে গলির মোড়ে উধাও। বাঁশি বাজাতে বাজাতে আর রাস্তায় লাঠি ঠুকতে ঠুকতে হেঁটে গেল পাহারাদার, লাঠি ঠোকার আওয়াজটা খুব তাড়াতাড়ি হারিয়ে গেলেও
    বাঁশির আওয়াজটার রেশ থেকে যায় অনেকক্ষণ। তারপর একসময় সেটাও ঘুমিয়ে পড়ে।

    তারপর যাকে বলে নিশ্ছিদ্র নৈ:শব্দ।

    না, ঠিক নৈ:শব্দ নয়, শব্দ একটা আছে, প্রায় সারা রাত বাজতে থাকে। ঝিঁঝিঁর ডাকও হতে পারে, আবার হতে পারে মনের ভুল।

    সিগারেটের পর সিগারেট পুড়ে যায়। চাঁদের সামনে দিয়ে ঝটপট ঝটপট করতে করতে চলে গেল একটা বাদুড়। তারাগুলো কি একই জায়গায় আছে, না ক্রমাগত
    জায়গা পালটে চলেছে? কেমন ঘোর লাগে।

    মানুষ মরে গেলে আকাশের তারা হয়ে যায়- এইসব আজগুবি বিশ্বাস করার পক্ষে বয়েসটা একটু বেশীই হয়ে গেছে। তবু, চলে যাওয়া লোকগুলো কথা বেশী করে মনে পড়ে এই সময়টায়। সবাই যে মরে গেছে তা নয়, কারুর সঙ্গে আর দেখা হয় নি, কেউ দেখা করতে চায় নি, কেউ কেউ ভুলে গেছে, কাউকে কাউকে ভুলে গেছি হয়তো বা। আবার অমন কত আছে যার ভাগ্যাণ্বেষণে, কিংবা স্রেফ খমখেয়ালে চলে গেছে কোথায় যেন, আর খবর রাখা হয় নি।

    বাড়ির ঠিক সামনেই একটা ঝুপসি গাছ। তাতে কাকের বাসা। আচমকা ঘুম ভেঙ্গে গিয়ে ঠিক সাত সেকেন্ড হইহল্লা করে তারা আবার চুপ। মেঘবৃষ্টি কোথাও কিছু নেই, কোথা থেকে যেন একফোঁটা জল পড়ল।

    পাড়ার নেড়িটা দাঁড়িয়ে আছে চুপচাপ, দূরের মুখ করে। কি ভেবে মুখ ঘুরিয়ে তাকাল- রাস্তার আলো পড়ে চোখদুটো জ্বলজ্বল করছে। তারপর ধীর পায়ে চলে গেল অন্ধকারের দিকে।

    এটা মনে হয় শুক্লপক্ষ। চাঁদের সাইজ বেশ বড়। একটা চাঁদ আর অনেকগুলো তারা ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে দেখেছে একটা অর্বাচীন গ্রহে একটা মানুষ একলা জাগে।

    একটা তারা অন্য একটাকে বোঝাচ্ছে - "এই গ্রহের একপিঠে রাত অন্যপিঠে দিন। এখানে দুরকম লোক থাকে- বড় আর ছোট। বড়লোকেরা অনেক সময় ছোটলোকদের মেরে ফেলে।' অন্য তারাটা অবাক হয়ে বলল - "কি সাংঘাতিক। তারপর কি হয়?' প্রথম তারা বলল -"মূল্য ধরে দেয়, এই মাথাপিছু কয়েকশো টাকা।'

    কিছুক্ষণ দুজন তারাই চুপ। তারপর ছোট তারাটা রাতজাগা মানুষটাকে বলল- "ছ্যা:'

    জন্মাতে না পারা শিশুদের হাসির মত আবছা একটু হাওয়া এদিক থেকে ওদিকে চলে গেল, গাছটার একটা পাতা খসিয়ে দিয়ে।

    নেড়ি কুকুরটা বলল -"ভৌ ... ভুক', অর্থাৎ, "ছ্যা:'।
  • ps | 117.201.112.26 | ১৪ জুন ২০১০ ০১:৩৯424609
  • বা:। খুব সুন্দর।
  • Shuchismita | 71.201.25.54 | ১৪ জুন ২০১০ ০২:০৭424610
  • জাদুমাখা কলম। বাহ!
  • sana | 58.106.143.110 | ১৪ জুন ২০১০ ০৭:৪৫424611
  • মন ভালো করা লেখা লামা,মন কেমন করা লেখা! কিছু একটা,কিছু একটা,কিছু একটা যেন, মন খুঁজে ফেরে এই লেখা পড়লে---
    বড়ো M এর লেখা এতো ঝরঝরে আর এতো মিষ্টি লাগে না,কী বলবো!
  • sana | 58.106.143.110 | ১৪ জুন ২০১০ ১৩:১০424612
  • সকালে পেছন পাতা গুলো প্‌ড়া হয়েছিলো না,এখন যে পর্যন্ত পড়ে,til আপনার লেখাও খুব ভালো লাগলো।
    Nina,আপনার ফুলের গল্প টা পড়ার পর থেকেই মনে অদ্ভুত সুন্দর সুগন্ধ ছড়াচ্ছে,কেমন যেন,শেষ হয়েও রেশ রেখে গেলো।
  • sana | 58.106.143.110 | ১৪ জুন ২০১০ ১৩:১১424613
  • *এই পর্যন্ত
  • Nina | 68.45.144.238 | ১৫ জুন ২০১০ ০৪:৪১424615
  • উফ! লামা কি অপূর্ব্ব যে লেখাটা--পড়ে কেমন চুপকরে বসে থাকল মনটা --কোনও নড়াচড়ানেই --মনটা ভরে আছে------একটু পরেই কিন্তু এমন লেখা আরও আরও চাই , আরও চাই করবে, করবেই--তখন লামা কি বলব তাকে?
  • Nina | 68.45.144.238 | ১৫ জুন ২০১০ ০৪:৪৬424617
  • সানা, তোমার ভাল লাগল তাই আমার খুব ভাল লাগছে --ওটা আমার জীবনের বড় সুন্দর স্মৃতি-ফুল! বড় মিষ্টি, বড় মনমাতানো তার গন্ধ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল প্রতিক্রিয়া দিন