এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গল্পের টই

    M
    অন্যান্য | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ | ৯২৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sana | 58.106.143.110 | ১৫ জুন ২০১০ ১২:২৩424618
  • til এখানে কোন টা আপনার লেখা?
  • til | 220.253.178.104 | ১৫ জুন ২০১০ ১৪:০৭424619
  • শকুন্তলার বিলাত যাত্রা
  • sana | 58.106.143.110 | ১৫ জুন ২০১০ ১৭:৩০424620
  • ও, আমার পড়ে একটু একটু মনে হচ্ছিলো বটে,বেশ কিছু চেনা চেনা নাম ( গুরুর দৌলতে) নিয়ে লিখেছেন তো তাই। ডিটেইল্‌স এর ব্যাবহার খুব ভালো লাগলো,til,কিন্তু শেষ টা আমার মনোমতো (সম্পুর্ন আমার মতামত এটা) লাগে নি। কিন্তু,লেখার গতি,গঠন সব ভালো লেগেছে।
  • til | 210.193.178.129 | ১৬ জুন ২০১০ ০৯:১০424621
  • আরে অত ভাবনা চিন্তা করে তো লেখা নয়, writing on the run, গল্পের গরু যেখানে গিয়ে পৌঁছোয়!
    এনিওয়ে, থ্যাঙ্কু
  • M | 59.93.202.253 | ২৫ জুন ২০১০ ১৯:৪১424622
  • আরিব্বাস! লামা টইটাকে মনে রেখেছে। দারুন লামা, লেখাটা।

    সানাকে ধন্যযোগ।
  • M | 59.93.202.253 | ২৫ জুন ২০১০ ১৯:৫৮424623
  • বাড়ীতে এখন প্রায় যুদ্ধ চলছে।

    কেন?

    আবার কেন? রান্নার চিমনিতে পাখি বাসা করেছে আর তাদের সংসারের এত বাড়বাড়ন্ত বলার নয়।কাঠি, শুকনো পাতা,তার , কি নেই? অ্যানাকন্ডার মতো দেখতে অ্যাঁকানো ব্যাঁকানো পাইপ পুরোটাই এসবে ভর্তি।ফ্যানগুলো চললেই ফরর ফরর আওয়াজ আর বোঁটকা গন্ধ। এ হলো দুমাস বাড়ীতে না থাকার ফল।তাওতো চিমনি কেয়ারের অশেষ দয়ায় চোখে কাজল পরা একটা কুঁচো টাইপ ছেলে একসপ্তাহ সমানে ফোন লাগাবার পর পরিস্কার করতে স্বর্গ থেকে মর্তের এই পোড়া বাড়িতে এয়েছে।গিন্নী নিজেকে ধন্য মনে করে প্রায় গদগদ হয়ে দাঁড়িয়ে তার সব অর্ডার পুরো করছে, অ্যাজ ইফ এটাই তার কর্তব্য।

    তা প্রথমেই দেখা গেলো ফ্যানে এক পিস পাখি আটকে রয়েছে। সেটা পচেই ঐ দুর্গন্ধ।কি করে সেটাকে পরিস্কার করা যায়? শেষে একজোড়া গ্লাভস দিতে টেনেটুনে পাখির দেহাবশেষ বার করা হলো।

    কেরোসিন কই? দেবদুতের বিরক্ত হওয়া বানী।

    সেকি? আমি যে কেরোসিন বাড়ীতে রাখিনা, আমার কাজে তো লাগেনা।

    আপনি অদ্ভুত তো! কেরোসিন ছাড়া চিমনি পরিস্কার হয় না আপনি জানেন না?

    গিন্নী তো পৃথীবির কোনো খবর ই রাখেনা আর কিছুই জানেনা, কাজেই নত হয়ে নিজের দোষ স্বীকার করলো আর জিগালো স্পিরিটে হবে?বলে সেদিকে হাত বাড়াতেই সে ছেলের সেখানে রাখা হিটের দিকে নজর গেলো।ব্যাস আর জিগানোর প্রয়োজন ও নেই।নিয়ে ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করে স্প্রে শুরু হলো।

    আরে করো কি?

  • M | 59.93.215.108 | ২৫ জুন ২০১০ ২১:২৪424624
  • চর্লি চ্যাপলিনের মতো দেখতে কেবল গোঁফটাই নেই , মুস্তাক গম্ভীরসে বলে চলে:

    বুঝতে পারলেন না? হিট দিয়ে ভালো পরিস্কার হবে , যত জার্ম আছে সব পরিস্কার --

    এদিকে ছোট্ট ফ্ল্যাট ততক্ষনে হিটের গন্ধে মাতোয়ারা। শাস্তির চরম। কি ভাগ্গি যে বাচ্চাদের মতোন আগ্রহে স্প্রে করার চোটে হাফ হিট মুহুর্তে শেষ। ল্যাটা চুকলো।

    এবার পাইপটাকে বেঁকিয়ে দুমড়ে নামানো হলো।তা থেকে বেড়োলো অন্যান্য জিনিসের সাথে চারটে শালিকের ছানা।সব শুদ্ধ একটা প্ল্যাস্টিকের ব্যাগে।

    এদিকে মনটা একটু খচ খচ করছে, আহারে ঐ ছানাগুলোর কি দোষ?আর তাদের মা বাবারা কি আর্ত চিৎকার।

    এই ছানাদের জানালার সানসেডের উপর তুলে দাও ওদের মা নিয়ে যাবে।

    আবার মুস্তাকের জ্ঞানগর্ভ বানী, ওদের সময় শেষ, আর কটা দিন রাখলে তো এমনিতেই উড়ে চলে যেত!

    বলো কি? আর আমি যে রান্না বান্না করতে পাচ্ছিলাম না তার কি হতো?

    এমন ভাবে তাকালো যেন পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য দেখছে।

  • M | 59.93.215.108 | ২৫ জুন ২০১০ ২১:৩৭424625
  • এদিকে পাশের ঘর থেকে ছেলে এসে উপস্থিত।কি হয়েছে মা?

    মা মনে মনে প্রমাদ গোনে, আর আর ব্যাস ! ততক্ষনে ছেলের নজরে পড়েছে ব্যাগ নড়ছে, খুলে দেখে পাখির ছানারা গলা উঁচু করে চিঁ চিঁ করছে।

    মা! মা! একি? ওদের ব্যাগে রেখেছো কেন? ওরা তো মরে যাবে।

    কি করবো বাবা!

    শিগগিরি বার করো। ওদের প্রান এভাবে নষ্ট করা যায় না।

    বাধ্য হয়ে ছানাদের বার করা হলো, তিনটেকে বার করা গেলো, একটা খুঁজে পাওয়া গেলো না।

    ব্যাস! একটা পুরানো বাক্সে যেটা প্রেসার কুকারের , তাতে রাজ্যের প্ল্যাষ্টিক দিয়ে তার উপরে নরম কাপড় বিছিয়ে ছানাদের রাখা হলো।

    তারপর চললো তাদের তদারকি।আলতো করে ধরে মুখ ফাঁক করিয়ে দুধে ভেজানো পাঁউরুটি পরম স্নেহে খাইয়ে দেওয়া।আশ্চর্য্য যে ছানারাও দিব্যি তা খেয়ে নিচ্ছে।

    এরমধ্যে বাবাকেও জানানো হয়ে গেছে।বাবাতো ছেলের মতোই খুশী।

    শোনো সোনা! আমি ওদের নাম দিলাম ইঙ্কি, বিঙ্কি, চিঙ্কি।

    ঠিক আছে বাবা! বড় ইঙ্কি, মেজো বিঙ্কি, ছোট চিঙ্কি।
  • M | 59.93.215.108 | ২৫ জুন ২০১০ ২১:৪৭424626
  • এদিকে গরমের ছুটি শেষ হয়ে আসছে, ছেলের খুব চিন্তা,মা মাগো! আমি ওদের খাইয়ে স্কুলে যাবো আবার এসে খাওয়াবো, তুমিতো সব ভুলে যাও, হাত ধোবার কথা তোমার মনে থাকবে না। তুমি খাওয়াতে যেয়ো না যেন।

    এদিকে মা অগ্র পশ্চাত বিবেচনা করে অন্য ভাবনায় চলছিলো, কাজের মাসিকে বলা হয়ে গেছে, সে এসে নিয়ে যাবে ছানাদের।

    ছেলে স্কুলে গেছে, মাসি ও ছানাদের নিয়ে চলে গেছে।

    এদিকে ছানাদের দেবার সময় মায়ের ও খুব কষ্ট হচ্ছিলো, বউ তুমি ঠিক করে খাওয়াবে তো? আর বড় হলে ছেড়ে দেবে তো?

    হ্যাঁ বৌদি তুমি চিন্তা করো নাকো।

    মাতো হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো।আর কদিন পরেই ছানারা বাক্স থেকে বেড়িয়ে ঘর নোংরা করে বেড়াতো, কে সামলাবে?

    কিন্তু একটা খচখচানি রয়েই গেলো।ছেলের দাদু দিদা শুনে তো খুব বকা লাগালো, এটা তুই কি করলি? আর কদিন পরেই তো উড়ে যেত! এখন ছেলেটা কত কাঁদবে।না না এটা একদম ঠিক করলি না।

    দুর্বল মন নিয়ে আর কাকেই বা বলবে ভেবে ছেলের বাবাকে জানালো, সেতো গর্জে উঠলো:

    হাও ডেয়ার ইউ?
    জিনিসটা সোনার, তুমি তাকে না জিজ্ঞেস করে কি করে আর কাউকে দিতে পারো? ভেবে দেখেছো কতখানি আঘাত পাবে সে? যাও শিগ্গিরি ফিরিয়ে নিয়ে এস।ইউ ইডিয়ট!বাচ্চাদের পার্সোনালিটি কিভাবে তৈরী হয় তার কেয়ার ই নেই। মা হয়েছেন!

  • M | 59.93.215.108 | ২৫ জুন ২০১০ ২২:০০424628
  • মা খচ করে লাইনটা কেটে দেয়।

    সত্যিতো ভারী অন্যায় হয়ে গেছে।কিন্তু এখন আর কি করার আছে?

    ছেলে স্কুল থেকে ফিরেছে,

    মা মা, তুমি ওদের খাইয়েছিলে? কোথায় রেখেচো?

    শোনো সোনা আমি একটা অন্যায় করে ফেলেচি, সবাই আমায় খুব বকেছে, আমি ওগুলো কাজের মাসীকে দিয়ে ফেলেচি, তুমি খুব কষ্ট পেলে আমি ফিরিয়ে দিয়ে যেতে বলে দেবো না হয়।

    মা মুখটা খুব দু:খী দু:খী করে রাখে, সেই পুরানো ব্ল্যাকমেইলিং।

    ছেলে তখন দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে সামলাচ্ছে।

    মা! মা! তুমি ডাউন হয়ে যেয়ো না। সবাই তোমায় বকলো মাগো! উচিত হয়নি।

    বলে খুব স্বাভাবিক ভাবে স্নানে চলে যায়।কিন্তু চেপে রাখা কষ্টটা মায়ের চোখ এড়ায় না।কত ম্যাচিওর্ড ঐ এগারো বছরের ছেলে।

    একটুও নিজের দু:খটা বুঝতে দিলোনা সে।কেবল রাতে শুয়ে পরার পর কান্নার দমকে পিঠটা ওঠা নামা করতে লাগলো।

    মা এতদিন ছেলে নিয়ে মাঝে মাঝেই দু:খ পেত, দেখো সবার ছেলে কত সুন্দর কত চালাক চতুর সবেতেই এগিয়ে থাকে, আর আমারটা কেলে, বোকা আর সবেতেই পিছিয়ে ,আজ কিন্তু ছেলে মাকে শান্ত ভাবে বুঝিয়ে দিলো সে কত বড় মন নিয়ে জন্মেছে।

    মা আজ সত্যি লজ্জিত হলো আর খুব গর্বিত ও হলো, এমন ছেলে কজনের হয়?

  • Lama | 117.194.233.2 | ২৫ জুন ২০১০ ২২:৪৭424629
  • খুব আবেগপ্রবন হয়ে যাচ্ছি মনে হয় আজকাল। চোখে জলটল আসে কেন?
  • kd | 74.72.161.90 | ২৬ জুন ২০১০ ০৪:০৪424630
  • এই বম্মটা না, একদম যা তা! কেমন খেলাচ্ছলে এই সব লিকে দ্যায়।
    পারিস ও বাবা তুই!
  • a x | 99.53.141.223 | ২৬ জুন ২০১০ ০৫:৩৩424631
  • শালিকের ছানা গুলো নিয়ে এলে হয়না? একেবারে আনন্দে চমকে উঠবে? এত ছোট বয়সে এত বড় নাহয় নাই বা হল। আর ক বছর বাদে ঘরদোর নোংরার কথা মা'রও মনে থাকবেনা, খুদেটার অবাক আনন্দটা সবসময় মনে থাকবে।
  • sana | 58.106.158.68 | ২৬ জুন ২০১০ ০৫:৪৮424632
  • চোখ ঝাপসা,মন খারাপ; M এতো সহজে মন ছুঁয়ে ফেলো কি করে গো? তোমার ছেলে তো এমন ই হবে,জানাই তো!
  • Nina | 68.45.144.238 | ২৬ জুন ২০১০ ০৮:৫০424633
  • কিকিয়া তোকে আর ঋভুকে অনেক অনেক আদর----এমন মন আছে বলেই দুনিয়া এখনও চলছে---কত অনায়াসে কি সুন্দর লিখলি রে --আরও অনেক অনেক লিখিস এমন করে।
  • byaang | 122.172.52.249 | ২৬ জুন ২০১০ ০৯:০৩424634
  • অক্ষকে ডিটো। বম্ম, শালিক ছানাগুলো ফিরিয়ে আনো, আর কক্ষনো এরকম কোরো না। ছেলে মুখে কিছু না বললেও মনে মনে কষ্ট পাবেই। নাই বা দিলে ছেলেটাকে কষ্ট।

    পকেটে করে দুটো খরগোশের বাচ্চা এনেছিলাম একজনের থেকে চেয়ে। ঘর নোংরা করবে বলে মা সেগুলোকে রাখতে দেয় নি, এক দাদাকে দিয়ে দিয়েছিলাম, সেইগুলোর কথা ভাবলেই খুব কষ্ট হত, তোমার ছেলের কথা পড়ে মনে পড়ে গেল।
  • byaang | 122.172.52.249 | ২৬ জুন ২০১০ ০৯:১৮424635
  • বম্মকে শুধুই বকুনি দিলাম! তবে তোমার খুব সাহস, আমার রান্নাঘরে চিমনির ভিতর পাখি মরে আটকে থাকলে আমার যে কি হত ভাবতেই বুক কাঁপছে।
  • NIna | 68.45.144.238 | ২৬ জুন ২০১০ ০৯:২৭424636
  • এ কিকিয়া, পাখীর ছানা দিলিনি তো একটা কিকি-ছানা এনে দে না ঋভুটাকে---- যে বড় হয়ে তোর ঘর নোংরা করবেনা---দাদার সঙ্গে খেলে বেড়াবে !
  • M | 59.93.222.28 | ২৬ জুন ২০১০ ১০:৫৬424637
  • আম্মো ফিরিয়ে আনবো ভেবেছিলাম, কিন্তু একবার আভাস দেওয়া সঙ্কেÄও বউ পাত্তা দিলোনা, দিয়ে ফেলেচি, কি করে আনি?

    আর দিদিয়া.........খিঁক
  • byaang | 122.172.108.223 | ২৬ জুন ২০১০ ১১:০৮424639
  • ই কি রে! আভাস দিলে যদি না বোঝে, তো কান কামড়ে বলো, "ছেলে খুব কান্নাকাটি করছে, পাখিগুলো দিয়ে যাও'। একি টাকাপয়সা নাকি যে দিয়ে ফেললে আর ফেরত আনা যাবে না!

  • M | 59.93.222.28 | ২৬ জুন ২০১০ ১১:২৪424640
  • :(
  • Nina | 68.45.144.238 | ২৭ জুন ২০১০ ১১:২১424641
  • মায়ের ছাঁ , না ছাঁয়ের মা --দুই সমান--

  • til | 220.253.178.104 | ২৭ জুন ২০১০ ১৪:৩৩424642
  • বিগ M, আপনি সত্যিই বিগ। এই অধমের শুভেচ্ছা নেবেন।
  • koli | 115.187.36.90 | ২৭ জুন ২০১০ ১৬:২৭424643
  • "M' দিদি-----

    সবসময় এমন সুন্দর লিখো।।।
  • de | 203.197.30.2 | ২৮ জুন ২০১০ ১১:৩২424644
  • ইস! নাহয় একটু ঘর নোংরা হতো -- বেচারা ঋভু :((
  • til | 220.253.178.104 | ১৭ জুলাই ২০১০ ০৩:৩১424645
  • বলি ও M দিদিমনি, কি হল? নতুন গল্প, বেড়াবার গল্প কই? ঝিমিয়ে পড়লেন কেন?
  • Lama | 117.194.224.77 | ১৭ জুলাই ২০১০ ০৪:০৭424646
  • বেশিদিন আগের কথা নয়
    *************

    বেশ ছিলাম। মানে ঝগড়াটা পাকিয়ে ওঠার আগে পর্যন্ত বেশ ছিলাম।

    কার সঙ্গে ঝগড়া? বালামুরুগনের সঙ্গে। কে সে? তাহলে তো বাপু একটু খুলে বলতে হয়।

    তখন, যাকে বলে সদ্য যুবক। সংসারের দায়িত্ব ছিল না, সাড়ে তিন হাজার টাকা অনেক বেশি মনে হত। বরং বাবার হোটেলে খেতে হচ্ছিল না বলে একটু আধটু গর্বই ছিল। রোজ স্বপাকে আলুসেদ্ধ ভাত, রবিবার মাংস। কদাচিৎ ঢুকুঢুকু- আহা, সে যেন এক স্বর্গীয় জীবন। আবার ছুটিছাটায় কলকাতায় গেলেটেলে বেকার বন্ধুবান্ধবদের কিং সাইজ খাইয়ে দিতাম। (নিজে খেতাম অবশ্য বিড়ি- এন্তার। আর খৈনি)

    বেশ খেটেখুটে কাজ করছিলাম। মানে সার্ভের কাজ। শিল্পনগরী তৈরী হবে- তার মাপজোখ। প্রধান কাজ পাইপলাইনের লেভেল ঠিকঠাক রাখা। উদয়াস্ত পরিশ্রম। তবে, ভাল ফান্ডা থাকলে আর শারীরিক ধকল নিতে পারলে, নির্ঝঞ্ঝাট কাজ। এহেন নির্ঝঞ্ঝাট কাজের মধ্যেও ক্যাচাল বেঁধে গেল। বলতে গেলে আমিই খাল কেটে কুমীর আনলাম।

    আসলে শুরুর দিকে ভাল কাজের জন্য বেশ লম্বা চওড়া প্রশংসা পেয়েছিলাম। তাতেই কম বয়েসী ল্যাজ মোটা হয়ে গেল। তিন মাসের মাথায় চটালাম কাকে? না, কোয়ালিটি ক®¾ট্রালের লোক বালামুরুগনকে, যার ছাড়পত্র না পেলে কিনা এত খাটুনির কোনো দামই থাকবে না।

    (চলবে, কিন্তু দৌড়বে না)
  • M | 59.93.214.153 | ১৭ জুলাই ২০১০ ১৪:০১424647
  • তিল,
    :P, সত্যি ব্যপক ঝিম্পায় আজকাল।

    লামা,
    চললেই হবে..........:)
  • Shibanshu | 59.97.224.156 | ১৭ জুলাই ২০১০ ১৪:২৩424648
  • M, এতো ঝিমুনি ভালো নয়। নিজের কথা লিখতে ঝিম ধরে কেন?
  • M | 59.93.204.243 | ১৭ জুলাই ২০১০ ১৭:০৩424650
  • :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন