সরি ফ্রেন্ডস, আমি কারো দুঃখ হৈয়া উঠতে পারি নাই, অ্যাক্সিডেন্টালি একটা মাউসট্র্যাপে আটকাইয়া গেছে আমার ফোকেটে পাওয়া সিক্সটি ওয়াটের প্রতিভার বাত্তি, জীবনে উইড়া এসে জুইড়ে বসা শূন্যগুলারে সুপারসনিক স্পিডে ঢাকতে গিয়া টের পাইছি জীবনের আরেকপাশ উদাম হৈয়া মহাশূন্য দেখা যাইতেছে
।। নরকের দ্বারে তালা ।। এক অন্ধকার মহাকাব্য লেখার আগের রাত। এক বিস্তীর্ণ যুদ্ধক্ষেত্র থেকে দূরে শিবিরে, দেখা গেল বসে আছেন সম্রাট, মহানুভব। ডেস্কে ফরমান কাগজ, দোয়াত আর খাগের ডগা বসিয়ে তিনি লিখে ফেলতে চাইছেন মনের যত কথা নির্দেশের আকারে। শিবিরের অপরদিকে সম্রাটের পরাক্রমী বীরেরা তখন বিশ্রামে, অসিচালনার পাশে মুখও বিরাম পায় না তাদের, হায় ... ...
ওসাকা থেকে জে আর রেল পাস দিয়ে ইয়ামাতোজি লাইনের ট্রেন ধরে আমরা ষোল’শো শতক থেকে সিধে পৌঁছে গেলাম অষ্টম শতকের ইতিহাসের শহর নারা তে। ওখান থেকে ট্যাক্সি করে সিধে কোফুকুজি মন্দিরের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেওয়া গেল। নারা যুগ বলতে জাপানের ইতিহাসে ৭১০ থেকে ৭৯৪ সাল পর্যন্ত বোঝায়। জাপানের রাজতন্ত্রের শৈশব পর্বে ৭১০ সালে এখানে রাজধানী প্রতিষ্ঠা করেন রানী গেমমেই ... ...
দেশের জনগণের একটা বড অংশ অশিক্ষিত দেখে একসময় এদেরকে উন্নয়নের পথে একটা বড় বাধা মনে করতাম। কিন্তু শতকরা 95 ভাগ শিক্ষিতের দেশ শ্রীলঙ্কায় আজ এটা কি দেখছি?.প্রায় পুরোপুরি শিক্ষিত হয়েও এই দেশটা কিভাবে দেউলিয়া হয়ে গেল? আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে বলছে
আমি ভেবে ভেবে অবাক / কবি হলো না কেন কাক? / ওর রঙতো কালো, / কোকিল হয়তো গান গায় ভালো।
বছরটা শুরু হয়েছিল নানা লোকের নানা টিপ্পনি দিয়ে। বিশে বিশ, বিষাক্ত। সাবধান বাণী ছুটে এসেছিল হবু দম্পতিদের নিয়ে। কেউ কেউ হাসাহাসি করে উড়িয়ে দিয়েছিল কেউবা একটু ভয়ও পেয়েছিল। কিন্তু বেশীদিন পেরোতে হয়নি সুদূর চীন থেকে নভেল করোনা ভাইরাস পাড়ি দিয়েছিল ভারতবর্ষে। তার কদিন আগেই কনটাজিয়ন ছবিটা দেখেছিলাম
কথনক্রিয়াকে যখন নিয়ন্ত্রণ করছি আমি তখন আমার উপর যে খোদকারি চলবে না তা তো বুঝতেই পারছেন। সুতরাং আমার চরিত্রের সাথে আমি অর্থাৎ লেখক নিজেও উপস্থিত থাকবে এই গল্পে। ফর্মকে দোমড়াবে, মোচড়াবে নিজের ইচ্ছা মতো, সরাসরি বক্তব্য রাখবে, অব্জেকটিভিটিকে লাথি মারবে। সেরকম লেখক করেই থাকে, ক্ষ্যাপা আদমি আছে
একরাশ দুঃখ গ্রাস করে । / সবুজ পাতার মন পাখির কলরব তা ভুলিয়ে তোলে। / বসে থাকা ইতিহাস বড়ো কঠিন, / খনি থেকে ফেরার নাম জীবনী ।
ওসাকা বেশ বড় শহর। শুধু শহর নয় ওসাকা জাপানের কান্সাই অঞ্চলের অন্যতম পারফেকচার। সরকারি কাজকর্মের সুবিধার জন্য জাপানকে সাতচল্লিশটা পারফেকচারে ভাগ করা হয়েছে। ওসাকা বন্দরশহরও বটে। সকালে চোখ খুলেই যখন মনে পড়ল আজ ওসাকা, নারা, কোবে অনেক কিছু ঘুরে দেখার আছে তখন মনে বেশ উৎসাহ জাগল। এতক্ষণে বুঝে গেছি এই ভ্রমণ শুধু দেশ বেড়ানো নয়। এ আসলে সময়ের গাড়ি চেপে ইতিহাসের আনাচে কানাচে ভ্রমণ
গাছের তলা , দুই কবির অতল ভালোবাসা । / আমগাছ দেয় ছাওয়া নতুন করে
[ সোশ্যাল মিডিয়া ভর্তি কোটস (quotes), সেদিন দেখলাম আট লাইনের একটি কবিতা, তিনটে বানান ভুল, নিচে হাইফেন দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আর এক জায়গায় দেখলাম - ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত - নিচে হাইফেন দিয়ে সুভাষ চন্দ্র বসু - এই কোটর্চার বা উক্তিত্যাচার এ জর্জরিত হয়ে ...]---এই এপিসোড - সংগীতে ভাবের অভাব নিয়ে -- " আমাদের সংস্কৃত ভাষা যেরূপ মৃত ভাষা, আমাদের সংগীতশাস্ত্র সেইরূপ মৃত শাস্ত্র। ... ...
আগন্তুক নই অন্ধকারে পথে , / ক্ষুধার্ত মানুষের চিৎকার শুনে জেগে উঠে । / আবার ও ফিরে পেতে চেয়েছিলে । / তুমি ছিলে পলাশের বনে ।
এমন কোনো অহল্যা কি আজও পাষাণ আছে / তোমার যাদুর স্পর্শ পায়নি এমন হতচ্ছাড়া / উনবিংশ, বিংশ পেরিয়ে একবিংশ চলছে / তবুও আজো ব্যাধিগ্ৰস্ত, শাপগ্ৰস্ত ধরা!
ছোট্ট বেলার কবি তুমি, / ছুটি কবিতার ছত্রে ছত্রে / মন খারাপেও তোমায় খুঁজি / তোমার গানে দিবা রাত্রে। / তোমার জন্য নদীর পাড়ে / হাট বসে রোজ শুক্রবারে / তোতা কাহিনীর প্রশ্ন গুলো / আজো বড্ড মনে পড়ে ।
মৃতের খোঁজ শহর রাখে না । ব্যবসা তলায় ঠেকেছে
বড়োদের মস্তিষ্ক জটিল, বড়োরাই সাধারণত ইনসমনিয়্যাক হয়, নিদ্রাহীনতায় ভোগে তাদের চোখ; ছোটদের মস্তিষ্ক সরল, নিদ্রাহীনতার নামগন্ধ নেই তাদের জীবনে, সাধারণত রাত ঘন না হতেই ঘুমে জড়িয়ে আসে তাদের চোখ ছোটবেলার কথা মনে আছে খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তাম আমি, তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া মানে তাড়াতাড়ি জেগে ওঠা আবার
(১)- ‘ কাম অন মিতু , এই বস্তাপচা মার্কা গেঁয়ো সেন্টিমেন্ট থেকে কবে বেরোবে শুনি ‘ ?একটা ছোট সিপ মেরে বললো রমিত ।মিঠুন চুপ ।- ‘ শোন মিতু , উত্তম সুচিত্রা আর হঠাৎ লোডশেডিং এর যুগ আর নেই । আমরা এখন হেব্বি ম্যাচিওর আর সাথে লজিক্যালি এডাল্ট , প্লিস মিতু আজকের দিনটা এভাবে নষ্ট করে দিও না ... ...
কি ভাবে মূল্যবান সময় গুলো নষ্ট করছো!!! কতো দামি সময়। কতো কি করার আছে। কিন্তু না আগামীকাল করবো, এই গরমটা কমলেই করবো। আজ আমার মাথা ব্যাথা করছে
"আজ তোমরা আবার আমার জন্মোৎসব করছ। জানি না আমার সম্পর্কে সব কথা ইতিমধ্যেই বলা হয়ে গেছে কিনা, নতুন কিছু আর বলার আছে কিনা ! সব কথা বলা হলো, বাকী শুধু রয়ে গেল কিছু বলিতে? আমি যদি ফুরিয়ে গিয়ে থাকি তাহলে সাহিত্যের রাজ্যে হারিয়েও গিয়েছি। আজ যদি কেউ আমাকে অশ্রদ্ধা করে, অবিশ্বাস করে, আমাকে স্মরণ না করে, তাহলে তার উপর কিছুতেই ... ...
বাড়ি ফেরার তাড়া । মনখারাপীর বেড়া । কেবা জানে এ টান নাকি বড়ো বেদনা । যাচ্ছি চলে ভীষন ভাবে