ছড়া /মৌন বিভোর আশিস বন্দোপাধ্যায় তাল পুকুরের তালুকদারের কুকুর পোষার সখ , প্রহরী নিধি, দ্বারে লেখাবি ওয়্যার অফ ডগ্ । বিধান পুরের বন্ধু বিধু সস্ত্রীক সেদিন বাড়ি , বলেন- তালুক্ দ্বারী সরা ভয় করে যে ভারী । 'কুশল তো সব বিধির ইচ্ছায় এসো এসো হে বিধু I'তালুক ছোটেন বাঁধতে নিধি কহে 'ভয় যত শুধু শুধু I'নিধি কোথায় ? নিখোঁজ দ্বারে খোঁজেন ঘরে ঘরে , ঠাকুর ঘরে ভক্ত বিভোর নাড়ু মুখে ল্যাজ নাড়ে । ... ...
স্মৃতি হাম রাহে ইয়া না রাহে কাল...তীর বেঁধা পাখি আর গাইবে না গান...মনে কি দ্বিধা রেখে গেলে চলে...আমার এই বিরহের অন্তরালে...নিরবে আছো কেন বাহিরদূয়ারে...তোমার আঁখি চাইবে নাকি, আমার বেদনাতে?আজ জোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনেবসন্তের এই মাতাল সমীরণে...
যে কোন মৃত্যুদুঃখ জনক। গান হয়তো আমি তেমন বুঝিনা হতেপারে । দুইবাংলায় দেখছি বাদামকাকুরা রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে যাচ্ছে । অথচ বাঙালি গায়করা কখনো কখনো প্রসাবগারের রক্ষনাবেক্ষণের চাকুরী নিচ্ছে অভাবের তাড়নায়। এ বাঙলার Rupankar Bagchiকে চাকুরী খুঁজতে দেখেছিলাম কিছুদিন আগে। কিন্তু একটা প্রশ্ন
হাঁটতে হাঁটতে তোমার পায়ে অজস্র ক্লান্তি আসবে। তবুও বিপ্লব আসবে না। কারণ তুমি বিপ্লব আনতে ছুটেছ -- প্রেমিক হতে শেখোনি!তুমি ধারালো অস্ত্রে শাণিত হতে চেয়েছ!প্রথম বর্ষায় শরীর মেশাতে পারোইনি কোনো দিন।মধ্যরাতে নিঝুম হাওয়ায় কান পেতে স্পর্শ করোনি দিগন্তের আকুলতা। উদ্দাম সমুদ্রে ভেলাও ভাসাওনি পথ হারানোর পথে!তুমি কেবল যান্ত্রিক হয়েছ সুপ্ত চেতনায়!ভালোবাসতেই চাওনি!! ... ...
কি বলি বলতো তোমায় নিয়ে ......সঙ্গীত জগতে তোমার পদার্পণ ই তো তোমার গানের মত .... "তু নে মারি এন্ট্রি ওর দিল মে বাজি ঘন্টি" ।" খুদা জানে " তোমার কণ্ঠের গোপনতম রহস্য । যবে থেকে তুমি কলকাতায় আসবে এই খবর প্রকাশ্যে এসেছে তবে থেকে একটা পাসের জন্য গোটা নগর জুড়ে হাহাকার । আর হবে নাই বা কেন বলতো ???....." আয়ি অ্যাসি রাত হোযো বহুত খুসনাসিব হ্যায়চাহে য্যায়সে দূর সে দুনিয়াও মেরে কারিব হ্যায় "জানো, পাস পেয়েও যেতে পারিনি তোমায় সামনা সামনি দেখতে , ভেবেছিলাম যাবো অন্য কোন দিন - অন্য কোন মঞ্চে ।তুমি এলে মহানগরীতে - জয় করে নিলে গোটা ... ...
নেই তিনি আর নেই… প্রথমত বলি, এই বাঙালী জাতটা একসময় বিশ্ব দাপিয়ে বেড়িয়েছে। আর এখন তারা বাঙালি বাঙালী রব তুলে দুই হাত তুলে নৃত্য করছে। খুব কষ্ট লাগে এটা ভেবে যে সত্যজিৎ রায়, ঋষীকেশ মুখার্জী, কিশোর কুমার এর মত বাঙালিরা এক্সময় বাংলাকে বিশ্বে কোন স্থানে পৌঁছেছিল আর এখনকার শিল্পীরা ঠিক বাংলাকে কোন স্থানে পৌঁছানর চেষ্টায় আছেন। বলা বাহুল্য এখন বাঙালি কেবল বাঙালী হয়েই থাকতে চায় অথচ একচেটিয়া বাঙালি রাজত্ব করছে বলিউডে। তফাৎটা এইখানেই। যদিও কেকে এর মৃত্যু প্রসঙ্গে এই বক্তব্য অনেকেই যুক্তিযুক্ত মনে করবেন না। তবুও ওই যে আবেগ।দ্বিতীয়ত বলি, কেকে কোন নিচু মানসীকতা অথবা কুয়োর ব্যাঙ জাতীয় শিল্পীর মন্ত্যব্যে মারা ... ...
হের কয়নার নীচের প্রশ্নগুলি তুললেন: প্রতি সকালে আমার প্রতিবেশী একটি গ্রামোফোনে গানের সুর বাজিয়ে থাকে। কেন সে গানের সুর বাজায়? আমি শুনেছি, তার কারণ সে ব্যায়ামচর্চা করে। কেন সে ব্যায়াম চর্চা করে? তার কারণ আমি শুনেছি, তার শক্তি দরকার। কেন তার শক্তি দরকার? সে বলে, তার কারণ তাকে তার শহরে তার শত্রুদের হারাতে হবে। কেন তাকে শত্রুদের হারাতে হবে? তার কারণ আমি শুনেছি, সে খেতে চায়। হের কয়নার যখন এ-কথা শুনতে পেলেন, যে তার প্রতিবেশী ব্যায়ামচর্চা করে, তার শত্রুদের শেষ করে দিতে শক্তিশালী হতে চায়, খেতে তার শত্রুদের শেষ করে দেয়—তখন তিনি তাঁর প্রশ্নটি তুললেন, ‘কেন ... ...
"...চিঠি কিন্তু আমি লিখছি না আম্মু, আব্বু লিখছে আমি বলছি.. আমি তো লেখা শিখিনি.. মিস বলেছে কদিন পরেই আমি লেখা শিখে যাবো.. আম্মু, আব্বুটা না অনেক পচা হইছে.. সারাদিন অফিসে থাকে.. দেরি করে বাসায় আসে.. আমি বকি তো.. অনেক বকি, তবু শোনে না.. তুমি কবে আসবা.. জানো, আব্বুটা না অনেক বোকা, রান্না করতে পারে না, প্রতিদিন ভাত পুড়িয়ে ফেলে.. আমি বলি, আমি রেঁধে দেই, আব্বু বলে বড় হও মা, আমি হাসতে হাসতে মরি, ওরে! আমি কী ছোট! আমি তোমার মতো শাড়ি পড়তে পারি.. জানো আম্মু, আব্বুটা অনেক গরীব আছে, জুতা ছিঁড়ে গেছে বোঝেও না, ছেঁড়া জুতো পরে ঘুরে বেড়ায়.. নানুভাই ... ...
আমরা পড়াশুনা করি কেন? এর খুব Simple, সরল, Illogical, ভাবনাচিন্তাহীন একটা উত্তর হয় যে - ছেলেরা শেখে ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য।আর মেয়েরা শেখে ভালো বর পাওয়ার জন্য, যত বেশি পড়াশুনা তত ভালো বর পাওয়ার Licence.Really !?!?!?!?!আজকের দিনে Education কে সম্পুর্ন রূপে Social Utility এর কাজে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার মত "শান্তশিষ্ট প্রেমিকাযুক্ত গ্রাম্য ছেলের পক্ষে এটা মেনে নেওয়া একটু কঠিন। কোনো এক বাবা বলেছিল - Education Doesn't just mean to usefulness, Learning Doesn't mean it has to be finished.Infact শিখতে শিখতে, পড়তে পড়তে তো আমাদের মধ্যে আরও শেখার ইচ্ছা পড়ার ইচ্ছা জানার ইচ্ছা হওয়া উচিৎ নাকি পড়াশুনাকে তাড়াতাড়ি শেষ ... ...
ডকুমেন্টারি ফিল্ম আমার পছন্দের তালিকায় উপর দিকে থাকে। বাস্তবতার চাবুক বলেই হয়তো সেগুলি দেখে টানটান সিধা হয়ে বসি। বার দুয়েক '1232Kms' দেখলাম। পরিযায়ী শ্রমিকদের 1232 কিলোমিটার পথ চলে গাজিয়াবাদ থেকে বিহারে ফেরার 'রূপকথা'র বাস্তব দৃশ্য। অপরাধবোধ কামড়াতে থাকে। ক'দিন আগেই যে 'জীবন'টা আমরা বেঁচে উঠলাম, এই 'জীবন'গুলোর সঙ্গে তার যোজন যোজন তফাৎ। আমরা যখন 'ডালগোনা কফি' আর 'চা কাকু' নিয়ে মস্করায় মশগুল ছিলাম, তখন 'স্বাধীন দেশের সামান্য খুনশুটি'তে বিধ্বস্ত জীবনগুলো পথ হাঁটছিল, সাইকেলে পাড়ি দিচ্ছিল কিলোমিটারের পর কিলোমিটার। পথে তাদের সাইকেল খারাপ হয়ে যাওয়া, ক্লান্ত মুখে, এক পেট খিদে নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা চলতে থাকা, সাইকেলে বসে ঘুমে ঢুলতে থাকা, পুলিশের ভয়ে ... ...
আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে এটা বিরাজমান,কারো কম,কারো বেশি।আমার মধ্যেও অল্পবিস্তর আছে।এটা দোষ না গুন সেটা আমি বলতে পারবো না।সেটা হল,আমরা কেউ আমাদের বর্তমান অবস্থায় সন্তুষ্ট নয়।আর একটু বেশি হলে,ক্ষতি কি!! এমন একটা মনোভাব।আমার একটা মোটরবাইক আছে কিন্তু সুমনের টা ভালো। Gps লোকেসন দেখায়।ফোনে ফোন আসলে,বাইকের মিটারে শো করে।আমার হয়তো মাথার উপর পাকা ছাদ আছে।চার চারটে বেড রুম,ডাইনিং কিচেন,টয়লেট এক কথায় আধুনিকতার সব নিদর্শনই মোটামুটি আছে।কিন্তু না বাড়িতে একটা AC না থাকলে হয় না,তার উপর যা গরম পরছে।মাত্র 1000 টাকার শাড়ি পরে দুর্গা পুজোয় ঘুরতে যাবো!!! ইস! দোকানে দেখলাম,4800 টাকার ওই গ্রিন কালারের জামদানি টা,যদি নিতে পারতাম!! আমি কি একটা 10'000 টাকা দামের পাতি ... ...
“দেখা দে মা, দেখা দে। একটিবার দেখা দে”… এই কথাগুলি কে বলেছেন, তা বাঙালি তথা কোন ভারতবর্ষের মানুষের কাছেই অজানা নয়। তিনি গদাধর। কিন্তু এই কথা বলার স্থান, তাঁর এই সাধনার জায়গা প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে কয়টা মানুষ জানেন! জানেন, অনেকেই জানেন কিন্তু ইতিহাস কোনদিন কেউ সম্পুর্ন রুপে জানতে পারেনি, পারেনা। সময়ের সাথে সাথে, মানুষের মননশীল চিন্তাধারার সাথে সাথে ইতিহাস পরিবর্তিত হতে থাকে। অর্থাৎ একের উপর আর এক চেপে যাওয়া। কালের বিবর্তনে বারংবার ইতিহাস পরিবর্তিত ও মার্জিত হয়েছে, আগামী দিনেও যে হবে; সে কথায় সন্দেহ নেই।সালটা ১৮৫৫, রানী রাসমনি একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করলেন। দীর্ঘ আট বছরের কারিগরদের অকান্ত পরিশ্রমে গড়ে উঠল সেই মন্দির। ... ...
তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল পৃথিবীর মনুষ্য বাসযোগ্য সর্বোচ্চ স্থান তিব্বতীয় মালভূমিতে অবস্থিত। উত্তর তিব্বতীয় ঢাল সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় সাড়ে চার হাজার মিটার (১৫০০০ ফুট) উচ্চে অবস্থিত। নেপালের সাথে তিব্বত সীমান্তে মাউন্ট এভারেস্ট অবস্থিত।.তিব্বত মালভূমিকে বলা হয় পৃথিবীর তৃতীয় মেরু। এশিয়ার দশটিরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ নদ নদীর উৎপত্তি হয়েছে এই তিব্বত মালভূমিতে। পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় 44 শতাংশ মানুষ ব্যবহার্য পানির জন্য তিব্বতে উৎপন্ন নদ-নদী গুলির উপর নির্ভরশীল। এই নদী গুলির তীরেই গড়ে উঠেছিল অনেকগুলো প্রাচীন সভ্যতা।.১ . Yarlung Tsangpo , 2900 km - তিব্বতের সবচেয়ে উচ্চতম ও দীর্ঘতম নদী। পশ্চিম তিব্বতের এনসি হিমবাহতে এই নদী জন্ম নিয়েছে। তিব্বতে চারটি প্রধান শাখা সহ ... ...
জীবন মানে তো নয় শুধু ফাগুন হাওয়া বা কোকিলের কুহুতান - কখনও যৌথ, কখনও একাকী,কোথাও স্রোতের দিকে বা পালনামিয়ে কঠিন শ্রমে বৈঠা বেয়েছি সকলে।আমরা কেউ মাষ্টার হয়েছি, কেউ ডাক্তার, কেউ উকিল, বণিক,ঘরণী অথবা মা,কেউ কলকাতা, শ্রীরামপুর, বর্ধমান, ব্যাঙ্গালোর, কেউ বা সাগর পারে সেই সুদূর আমেরিকায়।অতিমারী, প্রিয়জন হারানোর ব্যথা,মনখারাপ কিছুই আমাদেরপুরোপুরি হারিয়ে দিতে পারেনি, হয়তো বা একটু একটু পেরেওছে!তবু মাথা তুলে দাঁড়িয়েছি আবার। শপথ নিয়েছি, বিরোধ করেছিবিপদের - আত্মবিশ্বাসে, স্পর্ধায়।আমরা সবাই সকলকে দূর থেকেমনে মনে আঁকড়ে রেখেছি, বিশ্বাসে,ভালোবাসায়, সহমর্মিতায়। দূরত্ব সামাজিক হোক বা দৈহিক কি বা যায় আসে বলো?হাতে হাত রেখে, কাঁধে মাথা রেখেএকসুরে বলি তাই,"আমরা সব্বাই রোদ্দুর হতে পেরেছি।"ছায়া ঘেরা নিশা, অথবা ঘোরকালবৈশাখীর গর্জন - সব নিয়েই রোদ্দুর হয়েছি সকলে।কাহিনী ... ...
- 'আই ডোন্ট লাইক ভায়োলেন্স , বাট ভায়োলেন্স লাইক্স মি '...শীততাপ নিয়ন্ত্রিত চারশো আসন বিশিষ্ট সুবিশাল সিনেমা হলের বাইরে বেরিয়ে একটানা হিংস্র অঙ্গভঙ্গিতে শব্দ গুলো উচ্চারণ করে যাচ্ছিল বছর পনেরো এর এক সু শিক্ষিত তরুণ । পাশে স্মিত হাস্যে দাঁড়িয়ে তাঁর বাবা মা । চোখাচোখি হতে একটু প্রচ্ছন্ন গর্বের হাসি । বললেন , ‘হোয়াট এন এন্টারটেন্টমেন্ট ‘…এই এন্টারটেন্টমেন্ট এর উৎস খুঁজতে চলুন পিছিয়ে যাই খানিক সময় । পিছিয়ে যাই প্রায় চুয়াল্লিশ হাজার বছর । জায়গাটা বর্তমানের ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি দ্বীপ । বছর কয়েক আগে খনন এর সময় প্রত্নতত্ববিদরা পেলেন এক শিকারের ঘটনার ছবি আঁকা দেওয়াল । চুয়াল্লিশ হাজার বছর পুরোনো । ... ...
সাহিত্য সম্পর্কে প্রথম আসে আলোচনা, তারপর সমালোচনা, তারপর ব্যাক্তিগত আক্রমণ...সুস্থ আলোচনাটা চাপা পড়ে যায়। কিছুদিন আগে পর্যন্ত সবাই বাংলা সাহিত্যিক ছিলেন। এখন বিভিন্ন জঁর অনুযায়ী সাহিত্যিকদের শ্রেনীবিভাগ হয়েছে। যেমন থ্রিলার সাহিত্যিক, ভৌতিক সাহিত্যিক, সামাজিক সাহিত্যিক আরও অনেক আছে। এখন প্রশ্নটা হচ্ছে এই শ্রেনীবিভাগটা করল কারা? পাঠক, লেখক নাকি প্রকাশক?আমার প্রিয় লেখক বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় সাহিত্যিক ছিলেন। তাঁর সামাজিক উপন্যাস "পথের পাঁচালী" আজও বাঙালির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কিন্তু তাই বলে তাঁর "তারানাথ তান্ত্রিক" কি বাঙালি ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল? না, বাঙালি তাঁর সামাজিক ও ভৌতিক দু'টোকেই আপন করে নিয়েছিল। এবার আসি মূল কথায়। প্রথমেই বলে রাখি আমি সেকাল আর একালের সাহিত্যিকদের মধ্যে তুলনা করছি ... ...
শিবপ্রসাদ নন্দিতার বানানো কিছু সিনেমার বিশেষ অংশ বা মূল নির্যাস ।বেলাশেষে : বাবা মার ঘরে সিসিটিভি ক্যামেরা ইনস্টল করে ছেলে, মেয়ে, ছেলের বউ, জামাই সবাই মিলে বসে দেখছে ।প্রাক্তন : "Adjustment মানেই হেরে যাওয়া নয় "। বিবাহিত মেয়ে চাকুরীজীবী এবং career এ উচ্চাকাঙ্খী হলে তার বিয়ে টিকবে না এবং তার জন্য শুধু সেই দায়ী থাকবে ।পোস্তো : একজন working mother এর পক্ষে বাচ্চা মানুষ করা সম্ভব নয় । মুল কথা হলো এই দুজন মিলে প্রশ্নাতীত ভাবে খারাপ সিনেমা বানান তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হল, ২০২২ সালে দাঁড়িয়ে এদের সিনেমা সমাজের জন্য ক্ষতিকারক । এদের বানানো সিনেমা মানুষকে গুহাবাসী করে তুলতে চাইছে। এদের ... ...
গ্লাডিয়েটর হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার আগেই স্পার্টাকাস ছিলেন একজন থ্রেসীয় সৈনিক। কোন এক যুদ্ধে রোমান সৈন্যরা তাকে বন্দী করে দাস হিসেবে বিক্রি করে দিয়েছিল। লেনটুলোস বাটাইটাস নামের এক লোক তৎকালীন সময়ে রোমে ক্যাপুয়া নামের একটি গ্ল্যাডিয়েটর স্কুল পরিচালনা করতেন।.পাকা জুহুরি ছিলেন বাটাইটাস। তিনি স্পার্টাকাসকে গ্ল্যাডিয়েটর বানানোর অভিপ্রায়ে চড়া দামে কিনে নিলেন। শুরু হলো সৈনিক স্পার্টাকাসের নতুন জীবন। ক্রমে ক্রমে স্পার্টাকাস একজন বিখ্যাত গ্লাডিয়েটর হয়ে উঠেন এবং এরিনায় অনেক যুদ্ধে জয়লাভ করেন। কথা ছিল বাটাইটাস একটা সময় পর তাকে স্বাধীনতা দেবেন। কিন্তু প্রতারণার শিকার হর স্পার্টাকাস। বাটাইটাস তাকে স্বাধীনতা দিতে চেয়েও প্রতারণা করেন।.৭৩ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দে স্পার্টাকাস তার ৭০ গ্ল্যাডিয়েটরকে সঙ্গে নিয়ে বাটাইটাসের বিরুদ্ধে ... ...
এক বন্ধুর সঙ্গে দেখে এলাম "অপরাজিত" ৷ একটা দৃশ্যে আমার চোখ ভিজে গেল, সেটা হরিহরের ঘরে ফেরার পরের দৃশ্য ৷ পথের পাঁচালী দেখতে গিয়েও ওইখানেই চোখ ভেজে , এখানেও ভিজল দূর্গার কথা ভেবেই ৷ প্রাণের প্রাচূর্যে উচ্ছল এক কিশোরী যাকে মেনে নিতে হয়েছে, জীবনে আনন্দের সব উপকরনে তার অধিকার নেই I তার ভাই অপুকে তার মা বেশী ভালবাসে , অন্যায়ভাবে বেশী ভালবাসে । পরের ঘরে চুরি করতে গিয়ে সে প্রায় ধরা পড়ে যায় .. একঘর লোকের সামনে ৷ বড় নির্মমভাবে তাকে মেরেছিলেন বিভূতিভূষন I আমি পথের পাঁচালী পড়েছিলাম ক্লাস সেভেনে ৷ সেই জন্যেই হয়ত পথের পাঁচালী সিনেমাটা কোনোদিনই আমার পুরোটা ... ...