বিষাক্ত ঠোঁট, ভুলেভরা হাসি,শঙ্কায় জড়ানো স্মৃতি আরনা ভুলতে পারা, ভয়াবহ,নিউক্লিয়ার চুমু।মেঘের কান্না, রাস্তার একাকীত্ব,অসহায়ের ন্যায় দৃষ্টি আরনা ভাবতে পারা, দূর্বিনীত,নিউক্লিয়ার চুমু।প্রেমোদক বেলা, বিক্ষিপ্ত মন,বয়সজীর্ণ সময় আরনা বুঝতে পারা, সর্বনাশা,নিউক্লিয়ার চুমু।
এই বাংলার বুকেই একসময় দেওয়া হতো প্রকাশ্যে ফাঁসি আরও ভালোভাবে বলতে গেলে একসময়কার ভারতের রাজধানী কলকাতার বুকে প্রচলন ছিল এই প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়ার। হ্যাঁ চমকে ওঠার মতোই ঘটনা বটে, প্রকাশ্যে ফাঁসি তাও আবার খোদ কলকাতার বুকে!
নারী....নারী....নারীসকাল থেকে পুরো সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে নারীর গুনগানের অনেক পোস্ট দেখলাম। আমিও ব্যাতিক্রম নই। আমিও বেশ কয়েকটা ইহা বড় বড় শব্দ জুড়ে একটা বেশ জম্পেশ পোস্টিয়েছি। লাইক আসছে, গোটা কয়েক কমেন্টও এসেছে। খুব ভালো লেগেছে কারণ আমি গর্ব করে বলতে পারি আমি নারীদের সম্মান করতে জানি। তবে সেই সব নারীদের যারা বাসে উঠে বৃদ্ধ অথবা বৃদ্ধা মানুষটিকে নিজের সিট ছেড়ে দেয়। তাদের নয়, যারা মহিলা সিটের অধিকার দেখিয়ে বৃদ্ধটিকে তুলে নিজে বসে পরে। আমি সেই সব নারীদের শ্রদ্ধা করি যারা নিজের সন্তানের জন্য নিজের সবটুকু দিয়ে বেঁচে থাকে। তাদের নয়, যারা নিজের সুখের জন্য সন্তানকে ফেলে রেখে অন্যের হাত ধরে সুখ খুঁজতে ... ...
একে কি ভাল থাকা বলে
বৃষ্টি আর বুকের গন্ধ বলে / আরেকটু বাঁচো
মনে মনে ভাবি / আমি এক বড় কবি / হিজিবিজি লিখি / দুর্বোধ্য শব্দ সব খুঁজি
সত্তর দশকের কলকাতা ফুটবলের দলবদলের উত্তেজনা আর আনন্দ উপভোগ করার জন্য দেঘুন ...... খবর এখন।
এতদিন আমি দলিতদের নামে পুরস্কার কুড়িয়ে বেড়িয়েছি এখন ভোট কুড়িয়ে ঝুলি ভরব।
একটা লেখা পাঠালাম
গোয়েন্দা গল্প পড়েন? প্রিয় গোয়েন্দা কে? বাঙালি গোয়েন্দা বেশি পছন্দ নাকি বিদেশী? ফেলুদা নাকি ব্যোমকেশ? সত্যসন্ধানী কাকাবাবু নাকি অর্জুন? নাকি এখনও মুগ্ধতা আটকে আছে তিন গোয়েন্দার সাথেই? কার সাথে অ্যাডভেঞ্চারে ছুটতে বেশি ভালো লাগে?
গতকাল অফিস থেকে ফেরার পথে বাসে উঠেই বসার জায়গা পেয়ে গেছি। এখন যদিও আসার পথটা বাসে প্রায় বেশিরভাগ দিনই দাঁড়িয়ে আসতে হয়। কাল ভাগ্যক্রমে এটা ঘটেছিল।
অগ্নিকুণ্ড হতে বেরিয়ে এলাম / রোদ বিছানো পথে
অন্য মন / ছেলে বেলার স্মৃতিরপাতায় / হিজিবিজি ভাবনাগুলো
আমার কলম আমাকে দিয়ে কখন যে কি লেখায় আমি নিজেই তার ব্যাখ্যা দিতে পারিনা। অদ্ভুত ভাবে মাথায় শব্দগুলো কিলবিল করে, আর আমি সেগুলোকে ল্যাপি অথবা ফোনের স্ক্রিনে ঘষতে থাকি । সাধারণত কোন মহৎ ব্যক্তিত্বকে নিয়ে লিখতে গেলে একটু দিনক্ষণ দেখতে হয়। যেমন তাঁর জন্মদিন অথবা মৃত্যুদিন। আমার পাগল শব্দেরা আমায় দিনক্ষণ নিয়ে ভাবার সুযোগ দেয়না। তারা মাথায় এসে ভিড় করে, আর উচ্চস্বরে চিৎকার করতে থাকে যতক্ষন পর্যন্ত আমি তাদের মগজ থেকে কালো কালিতে রুপান্তরিত না করছি। আজ আবার হল এরুপ। তারই ফলস্বরূপ এই লেখা। জানিনা তাঁকে নিয়ে লেখার যোগ্যতা আমার আছে কিনা। তবুও তাঁর অন্ধ ভক্ত হিসেবে আমি সবসময় তাঁকে নিয়ে ... ...
বুঝতে পারছে মহাসড়কের মাঝে দাঁড়িয়ে, খুব প্রশস্ত। ধূলি ধূসরিত চারপাশ, সাথে ঘন কুয়াশা। নিজের শরীর পর্যন্ত দেখার উপায় নেই। বিপদের কথা হল গাড়ি চলছে, তীব্র গতিতে। আশ্চর্য বিষয়! কি করবে সে? ভয়ে সেঁদিয়ে আছে। এমনিতে তার হৃৎপিণ্ডে কোনো গোলযোগ নেই। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে যেকোনো মুহূর্তে শিরা-উপশিরা ছিঁড়ে খানখান হয়ে যাবে! পায়ে শক্তি নেই একবিন্দু, ভীষণ ছন্দে কাঁপছে। একবার মনে হল সাহস দেখাবে, গাড়ির শব্দ শুনে দিক আন্দাজ করে দৌড় দিবে। কিন্তু পা জোড়া এগোচ্ছে না। অথচ দাঁড়িয়ে থাকাটাও সমান কিংবা তারও বেশি ঝুঁকির। উপরে তাকিয়ে দিন না রাত বোঝার চেষ্টা করল। কূলকিনারা করতে না পেরে লুটিয়ে পড়ল, পিচঢালা রাস্তার ... ...
মানুষ রাস্তায় চলছে ফিরছে বা বসে আছে ঘরের সিঁড়িতে বা পার্কের বেঞ্চিতে একা, বা খেলছে । লোকটা দৌড়চ্ছে - রোজকার অভ্যেসবশে দৌড়চ্ছে, ট্রেন না মিস হয়ে যায় তার জন্য দৌড়চ্ছে? রোগা হতে দৌড়চ্ছে নাকি যৌবন ধরে রাখতে দৌড়চ্ছে? বিয়ে করেছে সে। বৌ ভালো। বাড়ী সামলায়, সন্তান সামলায়, রাঁধে বাড়ে। সে রোজ দৌড়য়। কেন? লেখক হিসাবে কারণটা তোকে বের করতে হবে। ... ...
অনেকদিন থেকেই ভাবছি এই লেখাটা লিখবো কিন্তু মন থেকে বার বার মনে হচ্ছিলো লেখার সময় আসেনি কিন্তু আজ ই একটা নিউস পেপার এর আর্টিকেল এ পড়লাম যে মাত্রায় কোরোনার প্রতিষেধক তৈরি হচ্ছে তা যদি পৃথিবীর সব মানুষকে দিতে হয় তাহলে তা পেতে পেতে ২০২৫ সাল অবধি সময় লাগবে। তাই ভাবলেন সময় এসে গেছে, এখন না লিখলে আর হয়তো লেখা হবে না। ... ...
ঝড়া পাতা'রা / খসখস মেজাজে / নিজেদের নিজেরাই হারায়