এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন সরকারের শিক্ষা শিল্প স্বাস্থ্যনীতি ইয়াদি (২)

    aka
    অন্যান্য | ২৫ মে ২০১১ | ১৮৬৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 168.26.215.13 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:২০474243
  • আমি সিওর নই কিন্তু এই কেন্দ্রীয় গ্র্যাণ্ট হিসেবে কিছু টাকা পাওয়া গেলে তো তা আর কমিটেড এক্সপেন্ডিচারে লাগছে না। বাজেটে একেবারে অন্য লাইন আইটেম। কমিটেড এক্সপেণ্ডিচার পে করার জন্য কোন সরকার টাকা দেবে না। কিন্তু রাস্তা তৈরির জন্য দেবে। বলতে চাইছি দুটো প্যারালাল এবং প্রায় ইন্ডিপেণ্ডেট এফর্ট একটার ওপর অন্যটা ডিপেন করা উচিত নয়। যদিও বাজেট সম্বন্ধে এক পয়সাও না জেনে এসব বলা মূর্খামি। তাও না হয় একটু মূর্খামিই করলাম, বড়জোড় হানুদা চাট্টি কথা কইবে।
  • dri | 117.194.232.211 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:২২474244
  • আকাদা আগে এই কথা বলুন। সরকারী স্পেন্ডিং জিডিপি তুলনায় তো পবতে সবচেয়ে বেশী। কিন্তু তাও কি সেল্‌স ট্যাক্স খুব পায়?
  • pi | 72.83.97.171 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:২৩474245
  • হ্যাঁ, পার্টির ইনকাম টাই সরকারের ইনকাম হোক, এই চাপ টাই দেওয়া হচ্ছে।

    আর এগুলো ইম্পলিমেন্টেশনের জন্য ই তো দক্ষতর প্রশাসনের পূর্বশর্ত।

    নজরদারি, বা বলা ভাল, 'প্রেশার গ্রুপ' তইরি করা। সরকারের মধ্যেও। জনগণের মধ্যে থেকেও। কাল য়েগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল।
  • aka | 168.26.215.13 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:২৪474246
  • এবারে আবার এক্সপেণ্ডিচারটাও পড়তে হবে। এই করে করে গাবদা রিপোর্টটা পুরোটাই পড়িয়ে নেওয়ার কেন্দ্রীয় চক্রান্ত। :(
  • pi | 72.83.97.171 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:২৭474247
  • আবাপ র রিপোর্ট টা নিয়ে দু'পয়সা ?
  • Bratin | 117.194.100.192 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:২৮474248
  • ইয়ে, সবাই যদি সব কিছু (মোটামুটি) বুঝে সেম পেজে এসে যায়। তাহলে ছোট করে একটু লিখে দিলে পড়ে এবং বুঝে ধন্য হই :-))
  • aka | 168.26.215.13 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:৩৯474249
  • এক, রাজ্যে প্রোগ্রেসিভ ট্যাক্স করে কোন লাভই নেই। কারণ ইনকাম ট্যাক্সের বেশিটাই যায় কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে, রাজ্য তার শেয়ার প্রায় মাত্র (আগেও বলেছি মনে হয়, তাও বেশি বললে ক্ষতি নেই)

    এবারে রেভিনিউ এক্সপেন্ডিচার/জিএসডিপি

    প:ব:

    ২০০৫-০৮ (DRE - 6.2, NDRE - 6.7, IP - 4.0, PN -1.4)

    বিহার
    ২০০৫-০৮ (DRE - 12.0, NDRE - 9.2, IP - 3.8, PN -2.7)

    প:ব:

    ২০০৮-০৯ (DRE - 8.6, NDRE - 5.9, IP - 3.4, PN -1.3)

    বিহার
    ২০০৮-০৯ (DRE - 12.6, NDRE - 7.4, IP - 2.6, PN -2.4)

    প:ব:

    ২০০৯-১০ (DRE - 8.1, NDRE - 7.0, IP - 3.2, PN -2.2)

    বিহার
    ২০০৯-১০ (DRE - 15.2, NDRE - 9.1, IP - 2.7, PN -3.0)

    প:ব:

    ২০১০-১১ (DRE - 7.5, NDRE - 5.6, IP - 2.9, PN -1.3)

    বিহার
    ২০১০-১১ (DRE - 15.0, NDRE - 9.2, IP - 2.7, PN -3.5)

    Avg. : Average.
    RE : Revised Estimates.
    RE : Revenue Expenditure. DRE : Development Revenue Expenditure.
    NDRE : Non-development Revenue Expenditure.
    IP : Interest Payment.
    PN : Pension.
    GSDP : Gross State Domestic Product.

    কেন বিহার আর প:ব: কারণ বিহারের রিসেন্ট উন্নতি। এবারে দেখুন অন্যান্য রেশিও গুলো কম্পায়েরেবল হলেও ডেভলপমেন্ট খাতে বিহার কত বেশি খরচ করেছে (DRE)। কেং করে?

  • aka | 168.26.215.13 | ০১ জুন ২০১১ ২৩:৪৬474250
  • একটু ভুল হল।

    বিহারের ইন্টারেস্ট পেমেন্ট ২০০৫-০৮ এ খুব বেশি ছিল কিন্তু আস্তে আস্তে কমিয়েছে। কিন্তু লক্ষ্যণীয় যে সেটা করতে তাদের ডেভলপমেণ্ট এক্সপেন্ডিচার কমাতে হয় নি বরং ১২ থেকে সেই রেশিও বেড়ে ১৫ হয়েছে। প:ব:য়ের ইন্টারেস্ট পেমেন্টও অনেক কমেছে কিন্তু ডেভলপমেন্ট এক্সপেন্ডিচারও কমেছে। তাই আমার মনে হয় প:ব:য়ের বাজেটের বর্তমান ক্রাইসিস এক যদি রেভিনিউ কালেকশন হয় (যদিও ট্যাক্স রেভিনিউ হুহা বেড়েছে দেখছি) তাহলে মূলত ডেভলপমেন্ট একেবারে আটকে আছে।

    কেন? আমার একটা মেঠো যুক্তি দিই, বাঙালী গত চার পাঁচ বছরে সিঙ্গুর আর নন্দীগ্রামে আটকে ছিল। কোথাও কোনরকম ডেভলপমেন্ট কিসুই হয় নি। অবশ্যই তার দায় যায় সিপিএম সরকারের ওপরে, কিন্তু কিছু দায় যায় বিরোধীদের ওপরেও।
  • Arpan | 112.133.206.22 | ০২ জুন ২০১১ ০০:০৬474251
  • আকাবাবু এইটা দ্যাখেন:

    What seems to be happening is that the Bihar government has been successful in mobilizing funds, largely from the Centre, to spend on the creation of infrastructure

    http://www.livemint.com/2010/01/26224100/Bihar8217s-development-a-m.html
  • partha | 155.41.248.48 | ০২ জুন ২০১১ ০২:১৭474254
  • এই টইটি যদিও শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্যনীতি নিয়ে, আলোচনাটা মূলত অর্থনীতি, বা বলা ভালো টাকার হিসেব নিয়েই হচ্ছে। সরকারী টাকার আয়ব্যয়-য়ের বুককিপিং নিয়ে আলোচনা চলুক, আমি একটু স্বাদ বদলের জন্য স্বাস্থ্য নিয়ে দু-এক কথা লিখছি।

    স্বাস্থ্য নিয়ে যেটুকু আলোচনা এখনো পর্যন্ত চোখে পড়েছে, তা মূলত বড় বড় হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে। যদিও স্বাস্থ্য বলতে শারিরীক, মানসিক এবং সামাজিক wellbeing বোঝায়, এখানের আলোচনাটা তাই স্বাস্থ্যনীতি না বলে 'হাসপাতাল নীতি' বলা যেতে পারে। আলোচনায় যা এসেছে তা হল, হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতা বাড়াতে হবে, ডাক্তার ও অন্যান্য কর্মচারীদের অনেক দ্বায়িত্বশীল হয়ে জনগনের সেবা করতে হবে, ইত্যাদি। এই বিষয় নিয়ে মনে হয় কারুর কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু কীভাবে সম্ভব হবে এই পরিবর্তন? দাওয়াই হিসেবে এখনো পর্যন্ত বলা হয়েছে নজরদারি অথবা প্রেসার গ্রুপের কথা। BIN নিয়ে অনেক কথা হল, কিন্তু BIN-এর কাছেই কমান্ডো হাসপাতাল নিয়ে কথা চোখে পড়ল না। সেখানে নজরদারির চাপে ডাক্তার থেকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সকলেই কাজ করেন। পরিষেবার মান খুব ভালো। তাই নজরদারির সর্বশ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে সব সরকারী হাসপাতালকে মিলিটারীর অধিনে নিয়ে এলেই সব সমস্যার (এখানে যা যা সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে)সমাধান সহজেই সম্ভব। সরকারী কর্মচারীদের এফিসিনেনসি যে অনেক বেড়ে যাবে, এই নিয়ে কারুর কোনো দ্বিমত থাকার কথা নয়। এই নজরদারী অ-গনতান্ত্রিক, কিন্তু এফিসিয়েন্ট। এই টইতে এহিসিয়েন্সি নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। তাই এই 'রয়াডিকাল' প্রস্তাবটি দিলুম!

    জনৈক ডাক্তার লিখেছেন, চতুর্থ প্রেণির কর্মচারীদের (ইস্টাফ দের) দৌরাত্ম বন্ধ হলে ডাক্তাররা অনেক মনোযোগী হয়ে রোগীর সেবা করতে পারবেন। এই নিয়েও করুর দ্বিমত নেই, দাবিটির শুধুমাত্র অর্ধসত্য বক্তব্যটি ছাড়া। (বে)সরকারী হাসপাতালে ডাক্তাররা কী পরিমাণে 'কাট মানি' খান, ফাঁকি মারেন, অভদ্রতা করেন তার সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। পিজি হাসপাতেলের কার্ডিওলজি বিভাগ সম্পর্কে ডাক্তারদের মধ্যেই কী ধারণা,তা তিনি ভালৈ জানবেন। এই ডাক্তারকুলের অন্য কর্মচারীদের থেকে কাজ দাবি করার কোনো নৈতিক অধিকার আছে কি না, সেটাও ভেবে দেখা প্রয়োজন।

    এখানে যেহেতু চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা লেখেন না, ডাক্তাররাই লেখেন, তাই তাঁদের পক্ষ নিয়ে কিছু বলা যাক। সামাজিকভাবে ডাক্তারদের ওপর প্রচন্ড চাপ থাকে টাকা রোজগার করার (পরিবার, প্রতিবেশি, বন্ধু ইত্যাদি), যে ডাক্তার বেশি টাকা রোজগার করতে পারেন না, তিনি অক্ষম অথবা মূর্খ। যে ডাক্তার গাড়ি চালিয়ে আসেন না, তার কাছে রোগীও যেতে চান না। ডাক্তারি মহলেও সফলতার মাপকাঠি হল টাকা। তাই প্রতিটি ডাক্তারকে সবসময় ভনক চাপের মধ্যে থাকতে হয়। ছয় বছরে ব্যচেলারস পাশ করে, তিন বছরে মাস্টার্স পাস করে ডাক্তার অন্যান্য প্রফেসনের প্রায় সমান সরকারী বেতন পান। 'অফিসিয়ালি' ডাক্তারের কাজের সময় যে কোনো সরকারী কর্মচারীর দুই থেকে তিনগুন। অ-ডাক্তার যাকে পরিষেবা বলেন, ডাক্তারের কাছে সেটাই রোজগারের রাস্তা। তাই ডাক্তার প্রতি মুহূর্তে তাঁর প্রফিট ম্যক্সিমাইজ করতে থাকেন, অন্যান্য রয়াশানাল হিউম্যান-দের মতো। তাই ডাক্তারকে লোভ কমিয়ে জনসেবায় মন দিয়ে বলাই যায়, কিন্তু তা inherentlyparadoxical

    স্বাস্থ্য নিয়ে লিখব বলে আমিও ডাক্তার-হাসপাতাল-পরিষেবা নিয়েই লিখলাম। ইহাকেই বোধহয় হেজিমনি কয়।
  • aka | 24.42.203.194 | ০২ জুন ২০১১ ০৬:৪৪474255
  • কমরেড অপ্পনরে কি আর সাধে টিমে নেব বলেছি। এক্কেবারে খাপে খাপ রিপোর্ট নামিয়ে দিলে। :))

    এবারে দিলুম দ্রিয়ের কোর্টে বল ঠেলে। কনজারভেটিভ ও নয় রিস্কিও নয়, ইতিহাস এর স্বাক্ষী যে সময়ে সময়ে পাব্লিক সেক্টর স্পেণ্ডিং মাল্টিপ্লায়েড হয়ে ঘরে ফেরে। আমি নয় বলেছেন কেইন্স সাহেব।

    এবারে আমি বলছি এই পাব্লিক সেক্টর স্পেণ্ডিং এমন হওয়া উচিত যাতে তা আরও ইনভেস্টমেন্টকে অ্যাট্রাক্ট করে।

    যেমন এই যে আইটি কোম্পানি এদের তো সেক্টর ফাইভে ভীড় বাড়ানোর দরকার নেই। ক্লায়েন্ট বসে কোথায় ক্যালিফোর্নিয়ায়, তার কাছে যাহা লবণ হ্রদ তাহাই কল্যাণী। ধরা যাক আজ কল্যাণী এক্সপ্রেস হাইওয়েতে ১০০ কিমি বেগে গাড়ি চালানো গেল। তাহলে কলকাতার বিভিন্ন অংশ থেকে লোককে তুলে নিয়ে বাস চলল কল্যাণী, কল্যাণীতে অনেক বড় বড় বিল্ডিং হল (কম জায়গায় অনেক লোক ধরবে), ক্লায়েন থাকার জন্য কিছু রিসর্ট হল, ভালো থাকার জায়গা হল, ভালো স্কুল হল, হাসপাতালের হাল ফিরল ইত্যাদি ইত্যাদি। যেমন গুরগাঁও র হয়েছে। প্রশ্ন উঠবে কেন সফটওয়ার। ওটা শুধু উদা মাত্র, কিন্তু বেসিক কথাটা হল সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রী। কেন? এখনও ভারতীয় অর্থনীতির বেশিটাই আসে সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রী থেকে মানে সব মিলিয়ে সাকসেসফুল হবার চান্স বেশি। আবার জায়গা লাগে কম, অতএব সিঙ্গুরে যে সমস্যা হয়েছিল তা হবার সম্ভাবনা কম।

    অভ্যু যদি কল্যাণীতে না চায় তাহলে শ্যামনগরেই হোক, অভ্যুকে নাহয় অনুসারী শিল্পগুলো দিয়ে দেব। মোদ্দা কথা যেখানেই হোক, হোক কলকাতার পাশে আমাদের গুরগাঁও। যেমন বোম্বের পাশে পুনে, দক্ষিণে কোয়েম্বাটুর ইত্যাদি। লো-কস্ট সার্ভিস সেক্টর হাব।

    ধাঁ ধাঁ করে আয় বাড়ল। শুধু তাই নয় এর সাথে সাথে আপনি কলকাতা থেকে কল্যাণীর বা শ্যামনগরের মধ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা অনেকটা ভালো করে ফেললেন। এই প্রোজেক্টের সাথে সাথে দু একটা সরকারী হাসপাতাল (হাই ক্যাপাসিটি), ঠিকঠাক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, দেখতে হবে যাতে বাড়ি থেকে আধাঘন্টার বেশি আপনাকে যেতে না হয়।

    এই হল শুরু এর পরে ঠিকঠাক রেগুলেশন তৈরি করে ছেড়ে দিন এইসব জায়গা যাতে নিজের মতন বাড়ে। মুখে গরীবের কথা ভাবার রেটরিক না আউড়েও কিন্তু আপনি আসলে গরীবের আয় বাড়ালেন।

    এইভাবে শুরুর পরে গড়গড়িয়ে উন্নয়ন বাড়বে দরকার শুধু কিছু ঠিকঠাক রেগুলেশন, ই-গভরনেন্স ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু ঐতিহাসিক এই সময়ে বাঙালী যদি ইনভেস্ট করার সুযোগ হারায় তাহলে আর কবে যে হবে বলা মুশকিল।

    ডেটা স্বাক্ষী যে প:ব:য়ের এই হাল গত কয়েক বছরের অনুন্নয়ন। রাজস্ব অনাদায়, সিপিএমের ক্যাবলামো ইত্যাদি হয়ত আছে কিন্তু বেসিকালি আমার মনে হয় সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম প:ব:কে অন্তত পাঁচ বছর পিছিয়ে দিয়েছে।
  • aka | 24.42.203.194 | ০২ জুন ২০১১ ০৭:১৩474256
  • পাই, বিল যেকোন সময়ে যেকোন রাজ্যে বা যেকোন কোম্পানিতে বাকি থাকে। অ্যাকাউন্টিং ডেটা টাইম সেন্সেটিভ। আজ যা দেখে খুব আতঙ্কিত হচ্ছি বছরের শেষেই তা দেখলে খুব আতঙ্কিত হব না। যেকোন অ্যাকাউন্টেন্টের কাছে ডেটা চাইলে তারা ভয় পায় কারণ সাধারণ লোকে ইন্টারপ্রিট করে উঠতে পারেন না, কখন ডেটা রিপোর্টিং হচ্ছে তার ওপরে ডিপেন করে ইত্যাদি।

    তাই বর্তমান বাজেট নিয়ে এই বিতর্ক খানিকটা অ্যাকাউন্টিং জটিলতার জন্য বলেই মনে হয়। সময়ই বলবে, এই মুহূর্তে সব শুনে আমার মনে হচ্ছে খানিকটা অ্যাকাউন্টিং জটিলতা, আর খানিকটা তিনোমুলের এক্সপেটেশন সেটিং যে এই তো অবস্থা আর কিই বা করতে পারি। এর পরে যাই করুক লোকে ধন্য ধন্য করবে। সে ঠিকই আছে, সবাই করে, আমিও করেছি, আন্ডার কমিট ওভার ডেলিভার। কিন্তু এই নিয়ে মনে হয় না বিশেষ ভয় পাওয়ার কিছু আছে।

    তবে এসবের পরেও প:ব:য়ের ঋণের অবস্থা খারাপ সে কথা বলাই যায়। তারজন্য বিশেষ টাস্কফোর্স দরকার।
  • PT | 203.110.243.23 | ০২ জুন ২০১১ ১০:৪১474257
  • পরিবর্তনের সরকার ক্ষমতায় এসেই বন্দীমুক্তির ব্যাপারে কি কি সব করবে বলেছিল যেন? আর এই সরকারকে ক্ষমতায় দেখার জন্য মানবাধিকার কর্মীরা নালে-ঝোলে একাকার হয়েছিল। এখন দেখছি তারা দিদিকে পোড়া কপাইল্যা বামফ্রন্টের নীতি-পদ্ধতি অনুসরণ করতে বলছে - ল্যাও ঠ্যালা......

    According to a letter sent by the Association for Protection of Democratic Rights (APDR) to Ms. Banerjee recently, the organisation has appealed to the Chief Minister to announce a general amnesty for political prisoners as a policy guideline on the same lines of the first left Front government in 1977.
    http://www.hindu.com/2011/06/01/stories/2011060160270300.htm
  • q | 61.12.12.83 | ০২ জুন ২০১১ ১৩:০৪474259
  • কত?
  • h | 203.99.212.53 | ০২ জুন ২০১১ ১৩:২৩474260
  • দ্রি/আকা, ট্যাক্সে র স্ট্রাকচার এর সঙ্গে অনেকটা কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি(উদা সিলেবাস) ইত্যাদির একটা মিল আছে। কি কি বিষয়ে রাজ্য ট্যাক্স বসাতে পারে, তার জায়গা ক্রমশ:, 'ইউনিফর্মিটি'র স্বার্থে কম্প্রোমাইজ্‌ড। যেমতি ফুয়েল ট্যাক্স। আর কিছু ধরণের ট্যাক্স, যেগুলোর ট্যাক্স বেস বেশি বা ক্রমশ বেশি হচ্ছে, তার একটা কেন্দ্রে র পক্ষে স্কিউড , যেমতি সার্ভিস ট্যাক্স। আর স্ট্যাম্প ডিউটি ইত্যাদি র একটা পার্থক্য ছাড়া বিশেষ ডিফারেনি্‌শয়েটর কিসু নাই। জিএস্টি, ভ্যাট এই সবের এফর্ট টা শুধু অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ পার্সপেক্টিভ থেকে হয় না, কি কি ভাবে রাজ্য রোজগার করতে পারে তার ক্ষেত্র ও সংকুচিত। এবং মজাটা হল, সে কারণেই একটা রাজ্যসরকার কতটুকু নতুন ধরণের মৌলিক নীতি প্রবর্তন করতে পারবে, তার টার্গেট জনসংখ্যা র কাজে লাগতে পারবে সেটাও রেস্ট্রিকটেদ, মানে ডেফিসিট এর উপরে ব্যাপক নির্ভরতা আছে, উল্টো দিকে ,FMRB হওয়ার পরে সেদিকটাও সংকুচিত। অতএব ঐ সরকারি এজেন্সির মাইরি ফেসবুকে পেজ করা ছাড়া আর বিশেষ কিসু করাও মুশকিল হয়ে উঠছে ক্রমশ:। রাজ্য অর্থমন্ত্রী কেস টা কিসু দিন পরে উঠেও যেতে পারে :-) তখন অন্তত কোটেশন এর লড়াই থাকবে না এই ভেবে আমরা শান্তি পাইতে পারি। FMRB নিয়ে একটু খোঁচা খুঁচি করলেই এই প্যাটার্ন বেরোবে। দ্রি যে পেন্সন স্কিম, (পি এফ স্কিম ও আছে একটা নতুন) এর কথা বল্লেন, সেটা এই কনটেকে্‌স্‌ট দেখতে অনুরোধ করবো।
  • h | 203.99.212.53 | ০২ জুন ২০১১ ১৩:২৬474261
  • *জনসংখ্যা না জনসমষ্টি অর্থে পপুলেশন।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০২ জুন ২০১১ ১৩:২৭474262
  • এই হানু বা বোধি র সাথে আমার আলাপ করার ইচ্ছে অনেক দিনের। কিন্তু ছোকরা আমাকে একদম পাত্তা দেয় না :-((
  • aka | 168.26.215.13 | ০২ জুন ২০১১ ১৯:৫১474263
  • হানুদার কথা বুঝি নাই।

    ২০০৯-১০ এ প:ব:য়ের রেভিনিউ রিসিপ্ট দেখলে

    টোটাল - ২৮,৫৬,৬৬৫ কোটি
    রাজ্য সরকারের নিজস্ব ট্যাক্স রেভিনিউ - ১৬,৯১,৬৬৫ কোটি
    এর মধ্যে আছে
    ইনকাম ট্যাক্স - ৩৫,৭৬২ কোটি
    প্রপার্টি ট্যাক্স - ২,৯৬,৯৬২ কোটি
    সার্ভিস/কমোডিটি ট্যাক্স - ১৩,৫৮,৯৪১ কোটি

    সে¾ট্রালের শেয়ার - ১৩,৮৯,৬৪৯ কোটি
    ইনকাম ট্যাক্স - ২,৮৬,১৪৬

    নন ট্যাক্স রেভিনিউ - ৮,৯৩,৯৫০ কোটি

    রাজ্য সরকারের অয়ের মূলটাই আসে সার্ভিস আর কমোডিটি থেকে। যার মধ্যে বেশিটাই হল সেলস/ভ্যাট ইত্যাদি। মোদ্দা কথা রাজ্যে চাকরি বাড়লে লোকে বেশি জিনিষ কিনবে এবং সেলস ট্যাক্স বাড়বে। আমার তো মনে হয় ঠিকঠাক ইন্সেটিভ। নিজের চাকরি নিজে তৈরি করো, লড়ে খাও।
  • pi | 72.83.97.171 | ০২ জুন ২০১১ ২০:২২474265
  • খসড়ায়ণের পুনর্নবীকরণ নিয়ে একজন পাঠক এটি লিখে পাঠিয়েছেন।

    এটা নিয়ে bb লিখেছিলেন। উনি কিছু বলতে পার বেন ? বাকিরা ?

    I dont think this is a feasible proposal. I may be wrong, but as far as I know, govts borrow at a rate that is fixed by RBI, so it does not seem likely that they borrow at a "higher" rate than that the prevailing market rate.
    Moreover, usually govt loans are non-callable, meaning, that the loans can not be repaid before their complete tenure. This feature, along with the govt security (assurance) allows the govt to enjoy a better rate of interest on the loan compared to the corporations.
    Again, this is my understanding of the govt bonds .... please correct me if I am wrong.

  • pi | 72.83.97.171 | ০২ জুন ২০১১ ২০:৪৫474266
  • শহর থেকে দূরে ডাক্তাররা যেতে চান না,কারণটা বোঝা যায়। এটার সমাধান কী হতে পারে ? করছাড় বা এরকম কোন ইন্সেন্টিভ ? তাও কি গ্রামে যেতে চাইবেন ? তাবে কি গ্রামে যাওয়াটা বাধ্যতামূলক করা ? সেটা করলে কি কেউ আর ডাক্তারি পড়বেন ?

    পার্থদার পোস্টের লাস্ট প্যারা পড়ে তো মনে হয় এই প্যারাডক্স এর থেকে কোন মুক্তি নাই !

    আর শহরের মধ্যেও ডাক্তারের এই শর্টেজ ?
    http://www.anandabazar.in/2swasth2.html
  • aka | 168.26.215.13 | ০২ জুন ২০১১ ২০:৫৩474267
  • পাই, সরকারী হাসপাতালে ডাক্তার বাড়াতে গেলে আগে সরকারের আয় বাড়াতে হবে অথবা অদরকারী জায়গা থেকে লোক তাড়াতে হবে। দ্বিতীয়টা কোন সরকারই করবে না, কারণ তা পলিটিকাল আত্মহত্যা। তাহলে প্রথমটাই করতে হবে।

    গ্রামে লোককে যেতে বললে ইন্সেটিভ দিতে হবে, শহরে ডাক্তারী করার থেকে অনেক বেশি যাতে শহরে ডাক্তারি আর গ্রামে ডাক্তারি ডাক্তারের পার্স্পেক্টিভ থেকে প্রায় একই হয়। তবে এতো যাস্ট বলে দিলাম। কাজে কলমে করে দেখানো চাট্টি খানি কথা নয়।
  • pi | 72.83.97.171 | ০২ জুন ২০১১ ২১:০২474268
  • আকাদা, বিলের ব্যাপারে এই কেসটা বুঝিনি।

    "...এই বিল দেওয়ার উপরে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মঙ্গলবার থেকেই তা তুলে নেওয়া হয়েছে।”

    http://www.anandabazar.in/archive/1110601/1raj1.html

    য়াগে কীসের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া ছিল ? কেন ই বা ছিল ?
  • pi | 72.83.97.171 | ০২ জুন ২০১১ ২১:০৭474269
  • আমি তো যদ্দুর জানি, গ্রামের সরকারি হাসপাতালে প্রচুর শূন্যপদ।
  • Update | 117.194.35.251 | ০২ জুন ২০১১ ২২:১৩474270
  • Name:akaMail:Country:

    IPAddress:168.26.215.13Date:02Jun2011 -- 09:13PM

    এরকম বকেয়া বিল সবসময়েই বাকি থাকে। জেনারালি কোম্পানি যারা টাকা পাবে তাদের সাথে নেগোশিয়েট করে যে অমুক সময়ে দেব, বা ক¾ট্রাক্টে থাকলে মাসে মাসে সুদও গুনতে হয়। কোম্পানি বা সরকারের হাতে যখন ক্যাশ ফ্লো আসে তখন সেই বিল দেওয়া হয়। অ্যাকাউন্টিং টার্মে একে অ্যাকাউন্টস পেয়েবল বলে।

    আম্রিগার একটা উদাহরণ নিলে মনে হয় সুবিধা হবে। ধরা যাক, ফার্নিচার কেনা হল, এবারে অনেক কোম্পানিই ছাড় দেয় যে প্রথম তিন বছরে বিনা সুদে টাকা ফেরত দেওয়া যাবে। অনেকে টাকা এককালীন তিন বছর পরে ফেরত দেয়, অনেকে মাসে মাসে কাটাতে থাকে। এবারে তিন বছরের শুরুতে দেখলে দেখা যাবে উরিত্তারা এত জিনিষ কেনা হল অথচ এক পয়সাও দেওয়া হয় নি। অথচ এটা একটা প্ল্যানড এফর্ট।

    তবে অ্যাকাউন্টস পেয়েবলের এজ অ্যানালিসিস হয়। মানে কতদিন ধরে ধার বাকি পড়ে আছে সেটা দেখে বোঝা যায় ম্যানেজমেন্টের কিছু গলতা হচ্ছে কিনা। তাই শুধুই বিল বাকি পড়ে আছে বলে অত আতঙ্কিত হবার কিছু নেই বলেই মনে হয়। তবে ডিপেন কি বিল, কেন বিল, কতদিন ধরে পড়ে আছে ইত্যাদি। আবার খুব তাড়াতাড়ি বিল মেটানূ খুব কাজের কিছু না, কারণ সরকার সেই টাকা অন্য কোথাও কাজে লাগিয়ে হয়ত বেশি ইন্টারেস্ট পাবে, হয়ত অন্য কমিটমেন্ট আছে যা না করলে লিগালি কেস খাবে ইত্যাদি ইত্যাদি।

    ------------------------------------------------------------

    Name:ArpanMail:Country:

    IPAddress:112.133.206.22Date:02Jun2011 -- 09:14PM

    কর্ণাটকের খপর:

    http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2011-01-14/bangalore/28352
    987_1_rural-stint-rural-areas-karnataka-assembly

    ------------------------------------------------------------

    Name:akaMail:Country:

    IPAddress:168.26.215.13Date:02Jun2011 -- 09:19PM

    শূন্যপদ তো আছেই, কিন্তু সেই শূন্যপদ ভরতে মাইনে দিতে হবে তো, আবার সেই এক্সপেন্স, সেই খরচ আসবে কোথা থেকে? প্রশ্ন সেই ঘুরে ফিরে আয়েই চলে আসে।

    ------------------------------------------------------------

    Name:piMail:Country:

    IPAddress:72.83.97.171Date:02Jun2011 -- 09:24PM

    পদগুলি শূন্য, যদ্দুর জানি, কেউ যেতে চান না বলে।

    ইন্দোদা,পার্থদারা ভাল বলতে পারবে।

    ------------------------------------------------------------

    Name:piMail:Country:

    IPAddress:72.83.97.171Date:02Jun2011 -- 09:27PM

    কালকের টইয়ের টপিক :

    sabpurusherutthanerpechanerayechebyarthoprem, aarpatanerpechaneekjannari...

    পুরস্কারে কী কী থাকছে ?

    ------------------------------------------------------------

    Name:piMail:Country:

    IPAddress:72.83.97.171Date:02Jun2011 -- 09:29PM

    সরি ! :((

    আকাঅদা, বকেয়া বিল নিয়ে বলিনি, 'নিষেধাজ্ঞা' নিয়ে জানতে চাইছিলাম।
  • aka | 168.26.215.13 | ০২ জুন ২০১১ ২২:১৮474271
  • যা: গেল গিয়ে।

    বিল বাকি সবাই রাখে। অ্যাকাউন্টিংয়ের পরিভাষায় বলে অ্যাকাউন্টস পেয়েবল। যখন সুবিধা হয় লোকে তখন দেয়। হয়ত এখন সব দিয়ে দিলে অন্য কোন খাতে যেখানে লিগাল ইমপ্লিকেশন আছে যেমন ধরা যাক লোকজনের মাইনে ইত্যাদির জন্য খরচ করা সম্ভব নয়। বছরের শেষে হয়ত সেই বিল মিটিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। যখন যা খরচ হল তখনই তার বিল মেটানো হল এমন ভাবে বিজনেস ও সরকার কোনটাই কিন্তু চলে না। তাই এটা যতটা ভয়ংকর মনে হচ্ছে ততটা নাই হতে পারে।

    আর শূন্যপদ নিয়ে বলেছিলাম, শূন্যপদ ভরতি করতে লোক দরকার, তারজন্য মাইনে দরকার, এখনই ভাঁড়ে মা ভবানী আরও লোকের মাইনে দিতে গেলে আয় বাড়ানো ছাড়া উপায় নেই।
  • Ishan | 117.194.35.251 | ০৩ জুন ২০১১ ০০:৪১474272
  • অনেক কিছু বলার আছে। কিন্তু টাইম নাই। একটা ছোটো কুলু দিয়ে যাই খালি।

    পাব্লিক সেক্টর স্পেন্ডিং তখনই উবগারে লাগে, যদি পয়সাটা পরিকল্পিত ভাবে খচ্চা হয়। মানে, কথার কথা কইছি, ধার করে একটা পাবলিক ইউরিনাল (পেইড) বানালে আল্টিমেটলি মাসে-মাসে যা টাকা ওঠে, তাতে সুদের টাকা দিয়েও পোচ্চুর বেঁচে যাবার কথা। (সাবধানী হয়ে লিখি, নইলে কে আবার ভুল ধরবে, ইউরিনাল বানানোকে আমি উন্নয়নের পথ মনে করিনা এবং এখানে জাতীয় আয় ও সরকারি রোজগারের জটিলতায় ঢুকছিনা)।

    কিন্তু যদি ১০ টি পাবলিক ইউরিনালের টাকায় ৩ টি তৈরি হয় এবং এজেন্সিগুলি ১০০ জন ব্যবহারকারীকে ১০ জন করে দেখায়, তাহলে প্রবল পরিকল্পনা সত্বেও সরকারের কিছু লাভ হবেনা। শুধু খচ্চা বাড়তে থাকবে। কেইন্স সায়েব এই ব্যাপারটা নিয়ে কিছু বলে যাননি, কারণ ওনাদের দেশে এই জুয়াচুরিটা (বোধহয়) এত প্রবল না।

    পশ্চিমী মডেলগুলিকে আমাদের দেশে সরাসরি প্রয়োগ করার এটা একটা সমস্যা। খচ্চা করলাম কিন্তু টাকাটা গেল উবে, এর কোনো সূচক থাকলে ভালো হত। কিন্তু আরবিআই মনে হয় এমন কোনো সূচক বার করেনা।

    মজাটা দেখুন, যদি এই জুয়াচুরি টা ৫০% কমাতে পারেন, তাহলে আগের বছর যা খচ্চা করেছেন, তার হাপ খচ্চা করলেও আপনি একই ফল পাবেন। মানে ৫ টা ইউরিনালের জন্য বরাদ্দ করেও এ বছর সেই তিনটেই পাবেন। খচ্চাও কমল, নিট লাভ একই রইল।

    আমার মনে হয়, বঙ্গে এটা একটা সমস্যা। কিন্তু এর কোনো পরিমাপ নাই। এমনকি এনেসেস ডেটাও নেই। এইবার এই খচ্চাটা কমাতে বলা একটা পথ হতেই পারে। সেটা এফেক্টিভ, কিন্তু বাম ও না ডান ও না। এবং এর জন্য পোনোবদার কাছে হাত পাতারও প্রয়োজন নাই। (পোনোবদার কাছে টাকা পেলে ভালই, তাতে কোনো নৈতিক অপত্তি নাই। এফেক্টিভনেস বাড়ালে তাতেও আরও বেশি উবগার পাওয়া যাবে)

    এই লাইনে একটু ভাববেন? যদি পাওয়া যায়, তো একটু ডেটা/এক্ষপার্ট সাপোর্ট চাই। সাপোর্ট মানে পজিটিভ নেগেটিভ দুই রকমই।
  • partha | 155.41.248.48 | ০৩ জুন ২০১১ ০১:২৯474273
  • স্বাস্থ্যনীতি থেকে হাসপাতাল নীতি হয়ে আমরা যদি শুধু ডাক্তারের সংখ্যার হিসেব করি, তা হলে ব্যাপারটা খুবই reductionistapproach হয়ে যাবে। এটা অবশ্যই ঠিক যে, ডাক্তারের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় কম। কিন্তু চিকিৎসা পরিষেবা আরো অনেক মানুষের যৌথ কাজ; অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের সংখ্যা এবং কাজের মান না বাড়িয়ে ডাক্তারের সংখ্যার কথা ভাবলে পরিষেবার বাইসেপস বাড়বে কিন্তু পরিষেবার শরীরের কোনো উন্নতি হবে কি না বলা মুশকিল।

    এবার একবার ডাক্তারের কথা ভাবুন (ধরে নিচ্ছি ডাক্তার সংবেদনশীল ও পরিশ্রমী)। ডাক্তারদের পড়ানো/শেখানো হয় cuttingedge পশ্চিমী অ্যালোপাথি। নতুন নতুন technology, diagnostictools, moleculartargetingtherapy ইত্যাদি। তারপর তাকে যদি বলেন আপনি গ্রামে গিয়ে চিকিৎসা করুন, তা হলে ইনজিনিয়ারকে বলতে হয় যে হাতে একটা T নিয়ে ব্রিজ বানিয়ে ফেলুন। আমাদের মেডিকাল কলেজগুলোতেই আধুনিক চিকিৎসার ভালো ব্যবস্থা নেই, গ্রামের কথা তো ছেড়েই দিলাম।

    তবে, ইন্সেনটিভের কথা যখন বললেন, তখন বলতেই হয় যে, টাকা পেলে ডাক্তাররা অবশ্যই গ্রামে যাবেন। যেমন ধরুন ডাক্তাররাই ভারতের গ্রামে গিয়ে গত দশ বছরে প্রায় ১ কোটি কন্যাভ্রূন হত্যা করেছেন। ইনসেনটিভ ছিলো বলেই করেছেন। মানিটারি ইনসেনটিভ দিলে কাজ হবে, কিন্তু কী কাজ হবে, সেটা আগে থেকে না ভাবলে কিন্তু মুশকিল।
  • Suvajit | 59.177.192.223 | ০৩ জুন ২০১১ ০১:৩৯474274
  • পাব্লিক ইউরিনাল- কেন ওয়েবক্যাম লাগিয়ে দিন, একটা আসা যাওয়া দরজার মুখে আর গোটা দুয়েক ভেতরে। তাপ্পর একটা লোক রাখুন নজরদারীর জন্য :-)
    গ্রামের জন্য হাতুড়ে ডাক্তারদের নিয়ে কি একটা স্কীম হয়েছিলো না, কলকাতার ডাক্তাররা যা নিয়ে কদ্দিন খুব দুচ্ছাই দুচ্ছাই করল?
  • aka | 168.26.215.13 | ০৩ জুন ২০১১ ০১:৪০474276
  • ১। ঈশানের লেখায় এত শ্লেষ ভালো লাগছে না।

    ২। পরিকল্পিত খরচা হবে এটা অ্যাজাম্পশন, সেই প্রোজেক্টে অন্তত করাপশন খানিকটা হলেও রোখা যাবে এটাও অ্যাজাম্পশন, যারা সারা রাজ্যের করাপশন রোখার কথা ভাবছে তারা একটা বা দুটো প্রোজেক্টের করাপশন রুখতে পারবে না? বিহার কিন্তু করে দেখিয়েছে অন্তত খাতায় কলমে তাই মনে হচ্ছে যদি সর্ষের মধ্যেই ভুত হয়। মানে যা ডেটা দিচ্ছে সেটাই ভুয়ো।

    ৩। পার্থর কথাটা ভাবার মতন, বিদেশে দেখেছি ক্যারট অ্যাণ্ড স্টিক অ্যাপ্রোচ। স্টিক হল ম্যাণ্ডেটরি গ্রামে যেতেই হবে বা না গেলে কিছু পেনাল্টি, ক্যারট হল গেলে বেশ কিছু ইন্সেটিভ আছে। তবে কথা হল ডাক্তারদের জন্য এটা করলে আইএএস অফিসার, ডাব্লুবিসিএস অফিসার, আরও সরকারী কর্মচারী সবার ক্ষেত্রেই করতে হবে। তাই ইমপ্লিমেন্টেশন ইস্যু থাকবেই, ঠিক জানি না তবে লিগাল ইস্যুও থাকতে পারে।

    পার্থ আরও কিছু বলতে পারেন। আমার জানাশোনা জেলার হাসপাতাল গুলোতে ঠিকমতন সাপ্লাইও থাকে না। গ্রামের সমস্যা কি লোকজন না থাকা? নাকি বেসিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারেরও?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন