এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন সরকারের শিক্ষা শিল্প স্বাস্থ্যনীতি ইয়াদি (২)

    aka
    অন্যান্য | ২৫ মে ২০১১ | ১৮৬৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 128.231.22.150 | ০৩ জুন ২০১১ ০২:১৬474277
  • পার্থদা, আজকের কাগজের রিপোর্টের হাসপাতালটি কিন্তু শহরের। সেখানে সার্জনের অভাব।

    আর শুধু ডাক্তার না, অন্যান্য কর্মীদের ও থাকতে হবে তো বটেই, সেখানেও লোকজন যেতে না চাওয়ার সমস্যা আছে, কিন্তু সেগুলো কি কিছুটা মাত্রায় স্থানীয় নিযুক্তি হতে পারেনা ? মানে, হাসপাতালের ঐ পরিষেবাগুলি দেবার জন্য ট্রেনিং এর ব্যবস্থা ?
  • pi | 128.231.22.150 | ০৩ জুন ২০১১ ০২:১৮474278
  • আর এই তো, হরিয়ানায় হচ্ছে। ইনসেনটিভ দিয়ে।

    Faced with an acute shortage of specialists in government hospitals, Haryana's health department has decided to sponsor post-graduate studies of doctors on the condition that they work with the state for a certain number of years.

    That is not all. The health department is even willing to allow these doctors to go in for higher studies -- for super specialty in their respective fields of expertise.

    http://in.news.yahoo.com/haryana-finds-remedy-doctors-shortage-035327016.html

  • til | 210.193.178.129 | ০৩ জুন ২০১১ ০৪:১৯474279
  • গ্রামের ডাক্তার সমস্যা সব দেশেই আছে। ডাকটারদের দিকটাও দেখতে হবে, তাঁরাও মানুষ, ছেলেপিলে সংসার রয়েছে, তাঁরা কেন গন্ডগ্রামে গিয়ে পড়ে থাকতে চাইবেন।
    এইখানে বক্তব্য হলো, কলকাতা থেকে ৬০ মাইল দূর কেন গন্ডগ্রাম হতে যাবে? ভাল রাস্তা ঘাট হলে তাঁরা রোজ কলকাতা থেকে গিয়েও কাজ করতে পারেন।
    এই তো দেখি দলে দলে স্কুল শিক্ষকরা কলকাতায় থাকেন, দিনে ৪+৪ ঘন্টা বাস ট্রেন ঠেঙিয়ে গ্রামের স্কুলে যান। এদের উপায় থাকলে এরা কি গ্রামে যেতেন? ডাক্টারদের আছে সেইজন্যে তাঁরা যান না।

    ওহ, বাই দ্য ওয়ে, আমি কিন্তু গ্রামে হাতুড়ে ডাক্তারের কাছেই যাই, তারা তো ওষে্‌ধর দোকানদারের চেয়ে বেটার। তাছড়া, ম্‌হান জেবি নগরেও ডাক্তার অমিল। ভাগ্যিস, মোবাইল ফোন ছিল, সেই হাতুড়েডাক্তারকেই ফোন করে প্রেস্কৃপশান নিতে হলো (টেলি মেডিসিন!)।
    (অর্থনীতির থিওরী, আকচা আকি্‌চতে সবই মানি কিন্তু বিসমিল্লায় যে গলদ)
  • aka | 24.42.203.194 | ০৩ জুন ২০১১ ০৫:২৭474280
  • ঈশানকে,

    করাপশনের ডেটা আছে তো। শুধু আলাদা করে করাপশনের ডেটা নয় ইল্লিসিট মানি। করাপশন প্রবলেমটা সারা ভারত জুড়ে, দুম করে সলভ করে ফেলা সম্ভব কিনা জানি না। তবে ছোট ছোট ক্ষেত্রে ইমপ্লিমেন্ট করা মনে হয় সোজা হবে।

    http://india.gfip.org/

    From 1948 through 2008 India lost a total of $213 billion in illicit financial flows (or illegal capital flight). These illicit financial flows were generally the product of: corruption, bribery and kickbacks, criminal activities, and efforts to shelter wealth from a country's tax authorities

    India's underground economy is closely tied to illicit financial outflows. The total present value of India's illicit assets held abroad ($462 billion) accounts for approximately 72 percent of India's underground economy. This means that almost three-quarters of the illicit assets comprising India's underground economy—which has been estimated to account for 50 percent of India's GDP (approximately $640 billion at the end of 2008)—ends up outside of the country.

    এও একটা গাবদা রিপোর্ট, পুরোটা পড়ি নি অবশ্যই।
  • pi | 128.231.22.150 | ০৩ জুন ২০১১ ০৭:৩০474281
  • http://www.anandabazar.in/3swasth1.html

    ঐ সব চিকিৎসকের ‘পোস্টিং’ ছিল জেলায়। বামপন্থী সংগঠন করার সুবাদে কিংবা স্বাস্থ্য ভবনের ‘দাদা’ ধরে তাঁরা এত দিন দিব্যি শহরাঞ্চলে ডেপুটেশনে পোস্টিং নিয়ে কাজ চালাচ্ছিলেন। জেলায় তাঁদের পদগুলি ফাঁকাই পড়ে ছিল। রোগীরা চিকিৎসা করাতে এসে ফিরে যাচ্ছিলেন। ‘পরিবর্তিত পরিস্থিতি’তে এখন তাঁদের ফের জেলায় পাঠানোর তোড়জোড় শুরু হয়েছে। তোড়জোড় বললেও বোধ হয় কম বলা হবে। ১৫ জুনের মধ্যে পুরনো পদে না-ফিরলে বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে স্বাস্থ্য ভবন।
    স্বাস্থ্য অধিকর্তা শুভময় দত্ত চৌধুরী যেমন বলছেন, “কাউকে কাউকে বিশেষ সুযোগ দিতে ডেপুটেশনে বদলি করা হয়েছে। এক জন চিকিৎসকের সার্ভিস বুকে থাকছে যে, তিনি গ্রামে কাজ করেছেন। কিন্তু আদতে তিনি কোনও দিন গ্রামে থাকলেনই না। গ্রামের মানুষ চিকিৎসার সুবিধা থেকেও বঞ্চিত হলেন। এটা হতে পারে না।”
    গ্রামের চিকিৎসকদের অনেকে ‘দাদা’ ধরে জেলা ছেড়ে কলকাতায় আসেন। অনেকে আবার কাউকে না-জানিয়েই এক বা দু’দিন কোনও মতে জেলায় কাটিয়ে বাকি সময় কলকাতায় চলে এসে চুটিয়ে প্‌র্‌যাক্টিস করেন বলে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাঁরা যখন কলকাতায় চলে আসেন, সেই সময় তাঁদের হয়ে অন্য কেউ হাসপাতালের খাতায় সই করে দেন বলেও অভিযোগ। এত দিনে এর প্রতিকারে উদ্যোগী হয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। বলা হয়েছে, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা থেকে শুরু করে জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক
    কেউই জেলা প্রশাসন বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না-বলে জেলা ছাড়তে পারবেন না। স্বাস্থ্য ভবনে এক বেলার জন্য বৈঠক বা সেমিনারে এলেও জানিয়ে আসতে হবে।

  • pi | 128.231.22.150 | ০৩ জুন ২০১১ ০৮:৩১474282
  • কে যেন প্রেডিক্ট করেছিলেন, গুরু ক্ষমতার কাছে চলে এল , সত্যি ই বোধহয় ! :p

    মামুর নামে উৎসব ও নেমে গ্যালো ! :)

    http://epratidin.in/Details.aspx?id=8451&boxid=31445343

    তবে, সিরিয়াসলি, এটা কিন্তু আয় বাড়ানোর একটা ভাল উপায়।

    জানিনা, এখানে ছোটখাটো জায়গার পর্যটনকে কতটা প্রোমোট করার কথা ভাবা হচ্ছে। অন্য রাজ্য জানিনা, কিন্তু মহারাষ্ট্রে দেখেছিলাম,ছোটোখাটো জায়গা, একটু সিনিক হল কি না হল, কী মারাত্মক প্যাকেজিং করে তার অ্যাড। গণপতিফুলে হইল ঘর হইতে দুই পা ফেলিয়া ক্যারিবিয়ান, মহাবালেশ্বর হইলো ঘর হইতে দুই পা ফেলিয়া গ্র্যাণ্ড ক্যানিয়ন, এই লাইনে দু জায়গার ইক্যুভ্যালেণ্ট ফোটো পাশাপাশি রেখে অ্যাডে সব ম্যাগাজিনপত্তর ভর্তি।
    MTDC র নিবাসগুলোর লোকেশন ও খুব স্ট্র্যাটেজিক, সার্ভিস ও ভালো ( যতগুলো যা গেছি)।
    স্কুলবেলার মুকুটমণিপুর ভিসিট মনে পড়ে যায়।
    ঐ অমন সুন্দরী কুমারী,কংসা, ড্যাম, পাহাড়, জঙ্গল , আর তার মাঝে ইয়ুথ হোস্টেল .. নোংরা আর অব্যবস্থা সরকারী হাসপাতালকে পাল্লা দিতে পারে।
    গেস্ট হাউস মন্দের ভালো, কিন্তু ঐ, মন্দ ই।
    জানিনা, এখন হয়ত ভাল হয়েছে।
    মুর্শিদাবাদের ও তো শুনতাম ভগ্নপ্রায় দশা।
  • Jay | 90.200.14.204 | ০৩ জুন ২০১১ ১৪:১৭474283
  • খুব আশাবাদী হতে পার্ছি না- আনন্দ বাজারের ২রা জুন ইন্টারনেট সংস্করণে "বেহাল রেল" শীর্ষক প্রতিবেদনটি পড়ে ( দু:খিত- লিংক দিতে পার্লাম না)। সেথায়ও টাকা নেই! কি হবে!
  • Jay | 90.200.14.204 | ০৩ জুন ২০১১ ১৪:২৪474284
  • কমেন্টা এট্টু সিনিক হয়ে যাচ্ছে, আমার ধারনা, জানেন, মমতার গ্রেটেস্ট অ্যান্ড ওনলি অ্যাচিভমেন্ট শুধু সিপিএমকে উচ্ছেদ করা না হয়ে দাঁড়ায়! খসড়া/ দাবীপত্তর/ সুতোর পর সুতো.............আ: ক: বাঁ:।

    শুধু যাওয়া আসা/ শুধু স্রোতে ভাসা.............
  • Ishan | 122.248.183.1 | ০৩ জুন ২০১১ ১৪:৩৮474285
  • না: এইটা খাপে খাপ নয়। শুধু দুর্নীতি বা বে-আইনী কালো টাকা, এই জাতীয় খোপ দিয়ে এটা ঠিক ধরা যাবেনা।

    কেন বলি। দুটো উদাহরণ।
    উদা: এক। ভারতে প্রত্যেক এমপিকে কিছু টাকা দেওয়া হয় উন্নয়নে খরচা করার জন্য। এই টাকাটার একটা বড়ো অংশ(চোখে দেখা ও কানে শোনা, ডেটা নাই) খচ্চা হয় নানা বিচিত্র খাতে। তার মধ্যে অ্যাম্বুলেন্স কেনা হল একটা। অ্যাম্বুলেন্স কেনা খারাপ কাজ না, চুরিও না, কিন্তু সেটা ঠিক প্ল্যানড ইনফ্রাস্ট্রাকচার স্পেন্ডিং নয়। এবং টাকা খরচে এমপিদের অ্যাপ্রোচ দেখে মনে হয়, কোটার টাকাটা কোনোরকমে খচ্চা করতে পারলে বাঁচেন।

    আরেকটা হল একশ দিনের কাজ। এর যা ফেরত যায় যায়, যা চুরি হয় তাও হয়, কিন্তু বাকি যেটা খরচা হয়, তারও একটা বড়ো অংশ "আসুন পুকুর কাটি', এবং তারপরে "আসুন পুকুর বোজাই' মোডে। ফলে বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হয় নানা আধাখ্যাঁচড়া গত্তো, অকার্যকর টিউব ওয়েল, ইত্যাদি।

    এগুলো ঠিক চুরি না। এগুলো হল অনুৎপাদক খচ্চা। যেগুলো বন্ধ তো করা উচিতই, এবং এর একটা সূচক দরকার। তার মধ্যে দুর্নীতি অবশ্যই ইনক্লুডেড। কিন্তু সেটাই সব নয়।

    এবার, সমস্যাটা হল, যখনই আপনি এই বাজে খচ্চা কমানোর কথা বলবেন, তখনই একটা সমস্যা হবে। কি হবে, সেটা পরের পোস্টে লিখছি। একটু গুছিয়ে লিখতে হবে, নইলে কমরেড আকা শ্লেষ ভাবতে পারেন। :)
  • Ishan | 122.248.183.1 | ০৩ জুন ২০১১ ১৬:০৭474287
  • সমস্যায় ঢোকার আগে আরেকটা পয়েন্ট মাথায় ছিল, মিস করে গেছি, সেটা লিখে নিই। অনুৎপাদক খচ্চার আরেকটি উৎস হল বিকেন্দ্রীকরণ (আবার ডেটা নেই, চোখে দেখা কানে শোনা কথা)।

    উদাহরণ দিই। যদি গাঁয়ের পঞ্চায়েতের কর্মপদ্ধতি দেখেন, বা শহরের কীমডিএর দেখবেন, একটা জিনিস বারবার দেখবে। যে, প্রতি বছর একই রাস্তা বারবার সারানো হচ্ছে। গ্রাম হলে বর্ষার আগে একবার করে মোরাম ফেলা হচ্ছে। সেই মোরাম বিষ্টিতে ধুয়ে যাচ্ছে। পরের বছর আবার ফেলা হচ্ছে। শহরে ঠিক মোরাম নয়, কিন্তু গপ্পোটা একই।

    এর যে অংশ চুরি হয় সে তো হয়, যে অংশ প্রান্তিক মানুষকে ক্ষমতা দেয়, তাও দেয়, কিন্তু তারপরেও যে টাকাটা খচ্চা হয়, সেটাও অনেকটাই অনুৎপাদক খাতে যায়।

    এমপিই হোন(প্রথম উদাহরণে) বা পঞ্চায়েত প্রধান, গোটা পরিকল্পনার সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পর্ক না থাকায়, বা আদপেই কোনো পরিকল্পনাই না থাকায় এই সমস্ত বজে খচ্চা গুলি হয় এবং হয়ে চলে।
  • siki | 123.242.248.130 | ০৩ জুন ২০১১ ১৬:২০474288
  • এই কেসটা বছরের পর বছর ধরে চলেছে। এইটা আমি জানি, আমি জানি, দরকার হলে আমার বাবাকে ধরে ডেটা নেওয়া যেতে পারে।

    বর্ষাকালে রাস্তাঘাট খোয়া বের হয়ে ধুয়েমুছে সাফ। বর্ষা ফুরোলে পিডব্লুডি টেন্ডার ডাকে। মাস তিনেক বাদে হেমন্তের মাঝামাঝি টেন্ডার পায় একজন। তারপর শুরু হয় টালবাহানা। শীতের শেষদিক নাগাদ মাল ফেলা শুরু হতে থাকে। স্টোনচিপস, বালি। গরমের মাঝামাঝি নাগাদ রাস্তা কোনওরকমে বানানো শেষ হয়। ততদিনে বেশির ভাগ ভালো কোয়ালিটির স্টোনচিপস বেহাত হয়ে গেছে। মাসের পর মাস রাস্তার ওপর পড়ে থাকে যে। সেগুলো রিপ্লেস হয় বাজে চিপস দিয়ে। সেই খাতে আরো টাকা আদায় করা হয়। গরমের শেষাশেষি সেই বাজে কোয়ালিটির মাল দিয়ে রাস্তা পুনর্নির্মাণ শেষ হয়। আবার বর্ষা আসে, আবার ভেঙেচুরে যায়। আবার টেন্ডার ডাকা হয়। চক্রবৎ ...
  • Ishan | 122.248.183.1 | ০৩ জুন ২০১১ ১৬:৩৫474289
  • এবার এই চোখে-দেখা কানে-শোনা বস্তুগুলিকে স্পেল করার সমস্যা বহুবিধ। প্রথমত বলতে গেলেই আপনার জিভে আটকে যাবে। কারণ মোল্লা নাসিরুদ্দিনের মতো আমরা কনসেপ্ট চিনি চিহ্ন বা কিছু কি-ওআর্ড দিয়ে। কেমন চিহ্ন?

    পঞ্চায়েতি রাজ = বিকেন্দ্রীল্করণ = প্রগতিশীল।

    বাজে খচ্চা কমাও = পাবলিক স্পেন্ডিং কমাও = নিও লিবারাল।

    কনসেপ্ট নিজে-নিজেই অনুধাবলের আগে আমরা কি-ওয়ার্ডের দিকে তাকাই এবং তাতে প্রগতিবিরোধী ও নিও-লিবারাল হবার জন্য অধোবদন হই।

    এটা হল প্রথম ধাপ। এটা যদি বা টপকাবেন, তাহলে পরের ধাপে আটকাবেন নিজের শৈলী নিয়ে। এত বড়ো বড়ো জিনিস নিয়ে কথা বলছি, কিন্তু অ্যাকাডেমিক ডিসকোর্সে এই সমস্যাগুলি সংক্রান্ত যে ক্যাটিগরিগুলি দেওয়া আছে, সেগুলো কই এসব নিয়ে কিছু বলেনি তো? তাহলে কি আমি কনফিউজড? তাহলে কি আমি ভুল ভাবছি?

    এই দুটো স্তর হল নিজের অভ্যন্তরের সমস্যা। প্রায় কেউই অতিক্রম করতে পারেন না। এর পরে যদি কেউ আমতা-আমতা করে বলে ফেলেন, তাঁর সামনে প্যাঁক খাবার রাস্তা উন্মুক্ত। সমস্ত ক্ষেত্রেই। লোকে আপনাকে খিস্তি করবে। মাথায় হাত বুলিয়ে কনফিউশন দূর করবে। সাহিত্য হলে বলবে সন্দীপনী কোনোনা বড়োদের মতো লেখো। কে সি পালের মতো হোয়োনা। ইত্যাদি।

    তো, এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমি দীর্ঘদিন ধরেই পরিচিত। নতুন কিছু না। আমার বক্তব্যটাও নতুন কিছু না। যে, বাক্সের মধ্যে বসবাস না করে একটু বাইরে তাকান। এবং আমার প্রকাশব্‌হ্‌ন্‌গীও নতুন কিছু না। "আমি কেসি পালকে সমর্থন করি' তো আর আজ লিখিনি। :)

    এক্ষেত্রেও আমার দাবী সেটাই। চর্চার ট্র্যাডিশান সোর্সগুলি ট্যাপ কর বা কেন। নিশ্চয়ই করব। কিন্তু কপি-পেস্ট করার চেষ্টা করবনা। আনতাবড়ি কপি-পেস্ট তো একেবারেই না।

    বিকেন্দ্রীকরণের প্রয়োজন আছে। আবার বাজে খচ্চা আটকানোর জন্য তার সঙ্গে পরিকল্পনারও প্রয়োজন আছে। এক্ষপার্টের ওয়ার্ল্ড ভিউএরও দাম আছে আমার মতো পাতি পাবলিকের ইনসাইটেরও মূল্য আছে। কোনো জায়গায় প্রতিষ্টানের আলো পড়ে বলে সেটার মূল্য বেশি অন্যগুলোর কম তা নয়।

    সেই জন্যই এই পয়েন্টারগুলো দিয়ে যাচ্ছি। বাজে খচ্চা বাঁচানোর জন্য কিছু আঁখো দেখা হালের ধারাবিবরণী। কেউ পিক-আপ করবেন এই ভসসায়।

    পু: খুব আড়ষ্ট হল পোস্টটা। করতে অনেক সময়ও লাগল। দোষ আমার না। স্লাইট ভয়ে-ভয়ে লিখেছি। স্বাভাবিক ভাবে লিখলে যদি কেউ শ্লেষ ভাবে?
  • aka | 24.42.203.194 | ০৩ জুন ২০১১ ১৬:৩৬474290
  • নজরদারি বাড়িয়ে প্ল্যানিং হবে কি করে? প্ল্যানিংয়ের জন্য তো অ্যানালিসিস চাই, ডেটা চাই, দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা চাই, ন্যাড়াদা যাকে পিপিটি বলেছিল (মনে হয়) সেদিন। আর সেটা নতুন সরকারের কাছে নূন্যতম দাবী, নইলে আর সিপিএমকে সরিয়ে লাভ কি হল?

    এবং এর সাথে নজরদারী বাড়ানো, যাতে টাকা মার না যায়, অন্তত কিছুটা কম মার যায়। মানে দুটো প্যারালাল প্রক্রিয়া। এতক্ষণ ধরে যা বক্তব্য ছিল সবই হল যে বাজেটের অবস্থা খুব খারাপ বলে সরকারী স্পেণ্ডিং থমকে গেলে কিন্তু অবস্থার উন্নতি খুব কিছু হবে না। সাকসেসফুল উদাহরণ হল বিহার (বিহার হল আমার কূমীরছানা :))। তবে হ্যাঁ ঐ পুকুর কাটা আর পুকুর বোজানো টাইপ কাজ হলে দিনের শেষে হাতে পেন্সিলও থাকবে না সেটাও ধার করে কিনতে হবে।
  • Ishan | 122.248.183.1 | ০৩ জুন ২০১১ ১৬:৫২474291
  • প্ল্যানিং তো মাস্ট। পরিকল্পনার রূপরেখা চাইছি তো। নজরদারি তো পূর্বশর্ত। তার পরের ধাপে পরিকল্পনার রূপরেখা আসা উচিত। মানে পরিকল্পনা কিকরে করা উচিত।

    কিন্তু সেটা শুধু "অর্থনৈতিক' প্ল্যানিং নয়। বিহার বোধহয় আরও অনেক কিছু করেছে। সেটা নিয়েও জানতে চাইছি।
  • PT | 203.110.247.221 | ০৩ জুন ২০১১ ১৭:৪১474292
  • মুখ্যমন্ত্রীর এই হাসপাতাল সফরের নাটকীয়তা নিশ্চয় তাঁর ভোট ব্যাঙ্ককে খুশী রাখবে কিন্তু তিনি যে আসল বিষয়টিকে ধামাচাপা দিচ্ছেন সেটা তাঁর দলেরই এক কেন্দ্রীয় হাফমন্ত্রী বলে ফেলেছেন অনেক আগে......."Currently there is a shortage of 6 lakh doctors and 10 lakh nurses," the minister (Dinesh Trivedi) said while addressing a Confederation of Indian Industry (CII) programme. http://articles.economictimes.indiatimes.com/2010-06-25/news/27630628_1_lakh-nurses-lakh-doctors-shortage
  • PT | 203.110.247.221 | ০৩ জুন ২০১১ ১৮:১১474293
  • ..... এই হিসেব অনুযায়ী প:বঙ্গে এখনই ২০-২৫ হাজার ডাক্তার আর ৩০-৪০ হাজার নার্স দরকার।
  • quark | 14.139.221.81 | ০৩ জুন ২০১১ ১৯:১৪474294
  • কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত হাসপাতালের খারাপ অবস্থার জন্যে দায়ী "ডাক্তার আর নার্সের অভাব", এইটে মানতে পারলাম না।
  • PT | 203.110.247.221 | ০৩ জুন ২০১১ ১৯:৪২474295
  • এই কূট তক্কের উত্তর আমার জানা নেই। তবে ডাক্তার নাহলে চিকিৎসা নেই আর নার্স না হলে পরিসেবা নেই - এটা মানতে কোন অসুবিধে নেই বোধহয়....আর lowest quotation-এ ওষুধ কেনার সরকারী নিয়মে কি ওষুধ কেনা হয় কে জানে।

    কিছুদিন আগে আমার এক আত্মীয়ের মেজর অপরেশনের সময় পিজিতে উপস্থিত ছিলাম। অপরেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত ওষুধ ইত্যাদি বাইরের থেকে কিনে দিতে হয়েছিল। হয় সেসব অত্যাধুনিক ওষুধ পিজিতে নেই, বা ডাক্তাররা সেই ওষুধে আস্থা রাখেন না অথবা সেই ওষুধ স্টোর থেকে বার করে আনতে আনতে রোগী ওপর দিকে যাত্রা করবে। এটা ঊড্‌বার্ণ ওয়ার্ডের ঘটনা - জেনারেল ওআর্ডের হালহকিকৎ আমার জানা নেই।

    শুধু সদিচ্ছা আর দশ ঘণ্টা করে ডিঊটিতে দাঁড়িয়ে থাকলেই service দেওয়া যায়না -- বিশেষত: যে service-এ মানুষের জীবন মরণের প্রশ্ন জড়িয়ে আছে।

    এখানে যাঁরা লিখছেন কিন্তু সরকারী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত নন তাঁদের কোন ধারণাই নেই যে সমস্ত সরকারী নিয়ম কতটা আউট-ডেটেড। পরিবর্তন সেইখান থেকে না এলে শুধু হাসপাতাল পরিদর্শন-ই সার হবে।
  • siki | 122.162.75.10 | ০৩ জুন ২০১১ ২০:১৬474296
  • ডিট্টো ... পিজির ডিস্পেন্সারিতে নাকি প্যারাসিটামল আর ব্রুফেন জাতীয় ওষুধ ছাড়া আর কিছুই নেই, সমস্ত ওষুধই নাকি বাইরে থেকে কিনতে হয়।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৩ জুন ২০১১ ২০:১৯474298
  • কমরেড অপ্পন, ঐ সার্ভের কথাটা কি জানেন? ঐ ৩৫/৬০ ইত্যাদি যা আজিজুল বলেছেন।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৩ জুন ২০১১ ২০:২০474299
  • ভুল পোস্ট :(
  • Arpan | 112.133.206.22 | ০৩ জুন ২০১১ ২০:২২474300
  • না জানি না। তবে মনে হয় গাঁজাখুরি।

    নোবডি ক্যান আউটনাম্বার আন্ধ্রা গাইজ।
  • partha | 155.41.248.48 | ০৩ জুন ২০১১ ২০:৫৪474301
  • পাই, আপনি যা বলেছেন একদম ঠিক। ডাক্তারদের গ্রামে পাঠাতে গেলে দুটি উপায়; তাদের force করে (নিয়ম দিয়ে)অথবা অর্থনৈতিক ইনসেনটিভ দিয়ে। এই ব্যাপারটা আঁচ করে ভারতের বড়লোকেরা alternative ব্যবস্থা আগেই করে নিয়েছেন। চারিদিকে প্রাইভেট মেডিকাল কলেজ এবং প্রাইভেট হাসপাতাল। এখানের ডাক্তারদের তো এর গ্রামে পাঠানোর প্রশ্নই নেই, সমান্তরাল অর্থনীতি বলতে পারেন। সরকার এদের থেকে কীভাবে rent নেবেন, জানি না। এবার যারা বাধ্য হয়ে সরকারী মেডিকাল কলেজ বা হাস্পাতালে কাজ করছেন, তাদের গ্রামে পাঠাতে হলে নৈতিকভাবে অন্য সকল বিষয়ে যারা সরকারী সাহায্য নিয়ে পড়াশুনো করেছেন, তাদেরও গ্রামে পাঠাতে হয়। আর একজন 'স্পেসালিস্ট' ডাক্তার গ্রামে গিয়ে কী করবেন, সেটাও ভাবা দরকার। তাই গ্রামের বাস্তব পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আমার প্রস্তাব হবে, সব PhD-দের গ্রামের প্রাইমারী ইস্কুলে পড়াতে পাঠানো হোক আর ইনজিনিয়ারদের গ্রামের রাস্তা-শৌচালয় বানাতে পাঠানো হোক।

    অনেক সরকারী হাসপাতাল বিশেষত পিজি প্রায় সম্পূর্ণতই 'প্রাইভেট'। অর্থাৎ, এখানে সব রোগীকেই বেড ভাড়া দিতে হয়, ওষুধ কিনে দিতে হয়। শুধু ডাক্তারদের টাকা দিয়ে হয় না। অন্যান্য হাসপাতালে 'পেয়িং বেড' আর 'নন-পেয়িং বেড'দুই রকম বেড থাকে। 'নন-পেয়িং বেড'-এর রোগীরা ওষুধ ফ্রি পেয়ে থাকেন (যদি সাপ্লাই থাকে)। IMF-এর রেকমেন্ডেশনে অনেক দিন আগে থেকেই হাসপাতালে বেডের সংখ্যা বৃদ্ধি বন্ধ, investigation বিশেষত CTMRI ইত্যাদি প্রাইভেট সংস্থা করে থাকে।

    আবার একটি রিপিট করছি--স্বাস্থ্যনীতিকে ডাক্তারদের গ্রামে পাঠানো নামক প্রক্রিয়ায় ভোট বা মিডিয়ার বাহবা পাওয়া যেতেই পারে, কিন্তু স্বাস্থ্য নানা মাত্রায় না ভাবলে কাজের কাজ হওয়া মুশকিল।
  • a | 208.240.243.170 | ০৩ জুন ২০১১ ২১:০১474302
  • ম্যাকেনজিরে ডাকুন, সে ব্যাটা সব দেখে শুনে অর্গানাইজেশন স্ট্রেমলাইনিং জাতের কিছু দাওয়াই বাতলে যাক।

    একটা কোশ্ন: সরকারী কর্মচারীদের মধ্যে রিডানডেন্ট কতজন? কতজন কে লে অফ করলে ডিপার্টমেন্ট প্রফিটে যাবে? কিভাবে x জন কর্মচারী লাগবে, এটা ঠিক হয়?
  • aka | 168.26.215.13 | ০৩ জুন ২০১১ ২১:০৩474303
  • যারা সরকারী কর্মচারী তাদের তো এই বাধ্যবাধকতা আছে। সরকারী ইঞ্জিনিয়ার, আইএএস, ডাব্লুবিসিএস, প্রফেসর সবাইকেই তো যেতে হয় গ্রামে।

    আর স্পেশালিস্টের গ্রামে কোন কাজ নেই কেন?
  • r2h | 198.175.62.19 | ০৩ জুন ২০১১ ২১:২৭474304
  • আমার একটি মহাকাব্য আছে, তাতে দুটি লইন : "স্প্যাসমো প্রক্সিভন কিংবা ব্রুফেন/ ভরপুর হতে গেলে চাই এন টেন'

    ব্রুফেন সম্পর্কে সিকির হ্যাটামূলক মন্তব্যের বিরুদ্ধে আমার এই তীব্র প্রতিবাদ।
  • partha | 155.41.248.48 | ০৩ জুন ২০১১ ২১:৪৭474305
  • একা, আমি গ্রামে যাওয়ার প্রসঙ্গটি এনেছিলুম যখন প্রস্তাব এসেছে যে, পোস্ট গ্রাজুয়েট ডাক্তারদের গ্রামে যাওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এই নিয়মটি অন্যান্য পড়াশুনার জগতে applicable নয়, তা নিয়ে কোথাও কোনোদিন কোনো দাবি ওঠেনি। ধরুন, ইনজিনিয়ার বা BA/MA পাশ করতে হলে গ্রামে গিয়ে কাজ করতে হবে, এই রকম প্রস্তাবের কথা আমার অন্তত জানা নেই (কেউ করে থাকতেই পারেন)।

    বাদবাকী সরকারী চাকরি ও ডাক্তারির মূলগত তফাৎ আছে। ডাক্তারকে গ্রামে গিয়ে থাকতে হয়, রাতে রোগী দেখতে হয় ইত্যাদি। আমার এক ডাক্তার বন্ধু গ্রামে গিয়ে নিজের বাথরুমে সাপের কামড় খেয়েছিল।

    আমি আগেই লিখেছিলাম paradox-এর কথা। ডাক্তারিতে যা পড়ানো/শেখানো হয়, আর গ্রামে চিকিৎসার যে ব্যবস্থা তার মধ্যে অনেক তফাৎ। তাই স্পেশালিস্ট শিক্ষা কোনোভাবেই গ্রামে কাজে আসা সম্ভব নয়। স্পেশালিস্ট স্পেশালিটি হাসপাতালেই সুন্দর।
  • pi | 128.231.22.150 | ০৩ জুন ২০১১ ২৩:০৭474306
  • পার্থদা, শুধুমাত্র ডাক্তারদের ধরে ধরে পাঠালেই স্বাস্থ্যের ভগ্নদশা ফিরে আসবে, এরকমটা মোটেও মনে করছি না।
    তাহলে আর খসড়ায় আমাদের দাবি-দাওয়া পাঠাতে চাইছি কেন ? :)
  • anirban | 192.17.123.149 | ০৪ জুন ২০১১ ০০:২৬474309
  • পার্থদা, আমাদের গ্রামের হাসপাতালে কিন্তু স্পেশালিস্ট ডাক্তার গ্রামের মানুষ চাইছেন না, তারা একজন ডাক্তার পেলেই খুশী। তাই তো পাওয়া যায় না। একটা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র আছে। অনেকটা জমি নিয়ে। পাকা বাড়ি আছে - হাসপাতালের জন্য একটা বাড়ি (দেড় দু কাঠা জায়গার ওপর), ডাক্তারের আলাদা কোয়ার্টার। মেইন্টেন্যান্সের অভাবে ভেঙ্গে পড়ে যাচ্ছে। মাঝে একটা বড় সময় (২বছর) কোনো ডাক্তারই ছিলেন না। আবার এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ৬টা বেড ও স্যাংশন হয়েছিলো। তার পর আর কিছুই হয়নি। বেডও আসেনি, ভর্তি-করে রোগী দেখার কোনো ব্যবস্থা হয় নি। ঐ এলাকার ৬-৭ গ্রামের জন্য এই একটাই প্রাথমিকে স্বাস্থ্যকেন্দ্র। ব্লক হাসপাতাল অন্তত ৬ কিমি দুরে। তাতেও তেমন কিছু নেই। দুর্ঘটনা বা সাপের কামড় জাতীয় কিছুতে অনেকসময় ব্লক হাসপাতাল অবধি যেতে যেতেই রোগী মারা যায়। বড়সড় কিছু হলে ভরসা হল মেদিনীপুরের সদর হাসপাতাল (গ্রাম থেকে রেলস্টেশন ৩ কিমি এবং দিনে ৬টি ট্রেন)। ফলে বিশাল সংখ্যক মানুষের (২০,০০০) একদম বেসিক স্বাস্থ্য পরিষেবাটাই নেই। এই হল আমাদের গ্রামের চিত্র।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন