এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • আধুনিক বাংলা গানের কথা

    Somen Dey
    গান | ২৪ এপ্রিল ২০১২ | ৪১৫৭৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৩৩543021
  • তবে রবীন্দ্রসংগীতে অমিতাভ বচ্চন বেস্ট
  • pi | 137.187.241.5 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৩৯543022
  • সুমনের কথা সুরে হৈমন্তী শুক্লা, সাবিনা ইত্যাদি আরো যাঁরা গেয়েছেন, সেই গানগুলো সেভাবে টানে ? আমাকে টানে না। গানগুলো সুমন গাইলে হয়তো টানত।
  • I | 14.99.237.26 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৪২543023
  • পাইকে ক।
    ব্যাঙকে থ্যাংকু। অফিসের গান আর ব্যক্তিগত বেশ লাগল।
    বেহালা চৌরাস্তা এই প্রথম শুনলাম। অতি খাজা লাগল।
  • nyara | 122.172.2.201 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৪৩543024
  • নিধুবাবু, রবি ঠাকুর, দ্বিজেন্দ্রলাল, হিমাংশু দত্ত, সলিল চৌধুরী, মহীন। আমার ধারণায় এনারা বাংলা গানে এক একেকজন এক একটা বাঁক। প্যারাডাইম শিফট। মিউজিকালি। সুমনকে আধা-বাঁক বলব।

    নিধু দিলেন প্রথম শ্লীল নাগরিক গান।

    রবি ঠাকুর নতুন কী দিলেন লিস্ট করতে বেলা বয়ে যাবে - তবু যদি দুটো জিনিস বলতে হয়, তাহলে বলব বাংলা গানের গঠনকে সুষ্ঠু রূপ দিলেন - নিয়ে এলেন ধ্রুপদের ফর্ম, ব্যালাডের ফর্ম; আর ক্ষেত্র উন্মুক্ত করে দিলেন যেখান-সেখান থেকে মিউজিকাল এলিমেন্ট তুলে আনার - হিন্দুস্তানী ধ্রুপদ, দক্ষিণী দ্রুত-আন্দোলন, অপেরার নাটকীয় চলন, ফোকের আবর্তিত সুর ইত্যাদি, প্রভৃতি, প্রমুখ।

    দ্বিজেন্দ্রলাল দিলেন ধ্রুপদী রাগে পশ্চিমি স্বরপ্রোয়োগ ফেলে গানে দার্ঢ্য, দিলেন টপ-খেয়াল, আনলেন সুর থেকে সুরে লফিয়ে চলার প্রবণতা, নতুন নতুন মিউজিকাল ফ্রেজ।

    হিমাংশু দত্ত সেই ধারাকে এগিয়ে নিয়ে গেলেন - কী করে চেনা সুরকে উল্টে-পাল্টে অচেনা করে দিতে হয়, দেখালেন গানের সুরে প্রেডিক্টেবিলিটিকে কী করে সরিয়ে রাখতে হয়।

    সলিল চৌধুরী প্রথম লোক যিনি বাংলা গান ব্যপারটাকে একটি সম্পূর্ণ ফর্মে ভাবলেন। কথা, সুর, অ্যারেঞ্জমেন্ট, গায়ন - সব মিলিয়ে কমপ্লিট প্রডাক্ট। এর সঙ্গে নিয়ে পশ্চিমি ধ্রুপদী সঙ্গীতের এলিমেন্টস, গান তৈরি করলেন বিভিন্ন স্তরে, আনলেন ব্যাকাপ কর্ড, কাউন্টার-পয়েন্ট। সঙ্গে আনলেন নতুন বিষয়, নতুন কথা, 'অসাঙ্গীতিক' শব্দের ব্যবহার।

    মহীন নিয়ে এলেন বিভিন্ন ফর্ম ও জঁর মিশ্রণ। প্রথম রক ঘেঁষা গানেরও প্রবর্তক তার বাংলা গানে। বাউলের সঙ্গে মেশালেন জ্যাজের এলিমেন্ট। কিছু অসামান্য গানের পাশে কিছু হাঁসজারুও তৈরি হল। কাব্যসঙ্গীত ছেড়ে বেরোতে চাইলেন। কিন্তু শ্রোতারা চাইলেন না।

    এদের পাশে সুমনের মিউজিকালি নতুন কিছু দেওয়া তেমন ঘটেনি। দুটো জায়গায় সুমন প্রায়-নতুন ঘটালেন। এক হল ক্রোম্যাটিক নোটের বহু-ব্যবহার। ক্রোম্যাটিক নোট বাংলা গানে অনেকেই আগে ব্যবহার করেছেন, তবে সুমনের মতন অত নেই। কিছু কিছু জায়গায় সুমনের ক্রোম্যাটিক নোটের ব্যবহার প্রায় মুদ্রাদোষের মতন হয়ে যায়। এই পথেই আরও এগিয়ে সুমন যেটা করলেন ক্রোম্যাটিক স্কেলে গান বেঁধে ফেললেন - যেমন "ধরা যাক আজ রোববার" বা "তোমার কথার রঙ কী লাল"। ডায়টোনিক স্কেলে অভ্যস্থ বাঙালী শ্রোতা "ধরা যাক আজ রোববার" নিলেন না। এছড়াও ধরুন "চেনা দু:খ, চেনা সুখ" গানটা - গানটা কোথাও টোনিকে গিয়ে দাঁড়ায় না, সারাক্ষণই মিউজিকাল টেনশন তৈরি করে রাখে, এক বারের জন্যেও রিজলভ করছে না। এ জিনিস বাংলা গানে আগে শুনিনি। এই পরীক্ষাগুলো সুমন করলেন। কিন্তু বাংলা গানে এখনও সেগুলো স্থায়ী জায়গা করে নিতে পারলনা। তাই সুমন এই অন্যদের পাশে আধা-যুগন্ধর হয়ে রইলেন।

    এছড়াও সুমন তাঁর সংবাদিকের কলম দিয়ে এক ধরণের সিনেম্যাটিক দৃশ্য তৈরি করতে থাকলেন। স্ট্রেট ন্যারেটিভ ছেড়ে টুকরো ছবি দিয়ে পুরো ছবি তৈরি করে সিনেম্যাটিক মন্তাজের ধরণের এক নতুন ফর্ম দেখালেন। প্রত্যেকটা লাইন যেন ক্যামেরায় আলাদা আলাদা ছবি। "তোমাকে চাই" বা "গড়িয়াহাটার মোড়" এর ভাল উদাহরণ।

    সুমনকে আমি মূলধারার কারিগরই ভাবি। মহীনকে নয়।
  • I | 14.99.237.26 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৪৮543025
  • আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি আমার অসম্ভব প্রিয় গান। গানওলার নাম মনে পড়ছে না। কেউ সাহায্য করবেন? ভদ্রলোক সাইকিয়াট্রিস্ট ছিলেন, এটুকু মনে আছে। ঋতিকা সাহানি তখন টিভিতে অন্য গান নিয়ে একটা প্রোগ্রাম অ্যাঙ্কর করছিলেন; সে সময় এ তথ্যটি দেন।

    এখনো গান করে কি লোকটা?
  • sda | 117.194.192.203 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৫১543026
  • দিব্য মুখার্জী।
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৫৫543028
  • তবে আমার ধারণা আমাদের শেষ নব্বইয়ের জেনারেশন, যাদের জন্ম আশির শুরু থেকে মধ্যভাগে, তাদের অ্যাপীল অনেক বেশি সুমনের থেকে করে চন্দ্রবিন্দু।

    আমাদের লোনলি-লগ্ন জারিত আর্বান বোধে এই এবড়ো-খেবড়ো রং, থাক বরং। :)
  • I | 14.99.237.26 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৫৫543027
  • সদা, থ্যাংকু !
  • pi | 137.187.241.5 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৫৮543029
  • হ্যাঁ, এটা আমারো প্রশ্ন ছিল।
    মহীনের সাথে প্রেম এই গানটার হাত ধরেই। মহীনের গান নয়, অনেকদিন অব্দি জানতাম্না।

    কলকাতা ময়দানের লিরিসিস্ট ই বা কে ? এদের নাম কোথাও উঠে আসে না কেন ?
  • pi | 137.187.241.5 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:০০543031
  • ন্যাড়াদা, ক্রোমাটিক নোট নিয়ে আরেকটু লিখুন।
  • sda | 117.194.192.203 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:০৩543032
  • গড়ের মাঠ আমার ধারণা সাইমন-গার্ফাংকেলের মত ডুয়েট। জয়জিৎ আর সুব্রত বলে দুজনের নাম থাকতো ইনলে কার্ডে। শুনেছি দুজনই প্রেসিডেন্সির ছাত্র, তৎকালীন টি সি এস এমপ্লয়ি।
  • omnath | 117.194.203.89 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:০৫543033
  • ধুস, কলকাতা ময়দান নয়, গড়ের মাঠ। বলল তো।
  • pi | 137.187.241.5 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:০৬543034
  • সিদ্ধার্থ, কী জানি, সলিল চৌধুরী-সুধীন দাশগুপ্ত-মহীন-মৌসুমী-সুমন-চন্দ্রবিন্দু এবং আরো কেউ কেউ--- ভালোলাগা, ভেসে যাওয়া দিয়ে ভাবতে গেলে এদের কাউকেই ফেলতে পারবো না। কার অ্যাপীল বেশি, কম .. আমার পক্ষে র‌্যাঙ্কিং করা চাপ। করতে চাইও না। একেকজনের থেকে একেক রকম ক'রে কিছু না কিছু পাই। এই তো ভাল।
  • pi | 137.187.241.5 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:০৮543035
  • ওমনাথ, কল্লোলদা লিখেছিল, শহরের উষ্ণতম দিনে কলকাতা ময়দানের। তার পরে অন্য কিছু লেখা হয়ে থাকলে মিস করেছি। সবার সব পোস্ট পড়িনি।
  • omnath | 117.194.203.89 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:১২543037
  • পাইদি পড়া করেনা। আর চাপ হল, সিকি সেই মহীনের গান বিশ্লেষণ করল শহরের উষ্ণতম দিনে - দিয়ে। সমস্ত পড়া করেও।
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:১২543036
  • ওকে।

    আমি আমার ভাললাগার কথাটুকু বললাম। আমার সুমন-মহীন-চন্দ্রবিন্দু-অঞ্জন ব্যাপক প্রিয়। এতটাই, যে এদের প্রায় সব গান মুখস্থ।

    ৬০-৭০-এর গান কেন জানি না আমায় টানে না। ভাল্লাগে না শুনতে।
  • tatin | 117.197.70.42 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:১৩543038
  • আমার তো মনে হচ্ছে 'ধরা যাক আজ রোববার' বা 'বাচ্চারা কেউ ঝামেলা কোরোনা' টাইপের শব্দবন্ধই সুমনের সম্পদ- তার জন্যে 'আধা যুগন্ধর' হতে যাবেন কেন? যুগন্ধর কি রবীন্দ্রনাথ অর্থে ব্যবহৃত এখানে?
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:১৪543039
  • ধরা যাক আজ রোববার অতি ঝুল গান।
  • tatin | 117.197.70.42 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:১৬543040
  • মহীন সম্পাদিত একটা দারুণ লিরিক ছিল: বিনীতা কেমন আছ? কালকে বিএ পার্ট টু, কি জানি কী লিখব খাতায়
  • tatin | 117.197.70.42 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:১৮543042
  • আজ জিলিপি আনলে বেশ হয় ভেবে জিলিপি আনতে যাবোনা- অসামশালা না?
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২০543045
  • ধুস। ভাল্লাগেনা।

    ঝাঁট জ্বালানো গান। সুর জঘন্য লাগে।

    মাথামুন্ডু বুঝিনা।
  • pi | 137.187.241.5 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২০543044
  • ধরা যাক আমারো খাসা লাগে। স্পেশালি ঐ জিলিপির পার্টটা :)
  • pi | 137.187.241.5 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২০543043
  • নচিকেতার অনেক গানের মিউজিক অ্যারেঞ্জোমেন্ট আমার পোষায় না। জাস্ট পোষায় না , কাটিয়ে দিলাম কেসও না। রীতিমতন রিপেল করে।
  • pi | 137.187.241.5 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২২543046
  • ঘরে ফেরার গান নিয়ে কথা হলনা ?
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২৩543050
  • জাগে জাগে রাত ব্যাপক গান। খুব আন্ডাররেটেড।

    আর আমার পার্সোনালি অসাধারণ প্রিয় হল আমিও পেতেছি আমার প্রেমের গান ।
  • ppn | 112.133.206.20 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২৩543049
  • * ধরে
  • ppn | 112.133.206.20 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২৩543048
  • ধুর, ওমনাথ বড় পারফেকশনিস্ট। ওই সময়ের যুগন্ধর যদি মহীন হয়, তাহলে সেইসময়কার সব ব্যতিক্রমী গানের লিরিক এবং কম্পোজিশনে তাদের প্রভাব থাকবে না কেন?

    বৃহত্তর অর্থে (মানে বৃহত্তর শ্রোতার কাছে) গত শতকের শেষভাগে ঐ গানগুলি মহীনের গান হিসেবেই ঠাঁই পেল।

    এখন শরে নেওয়া হয় যদি বলি মহীনের গান ওই মোটামুটি লেগেছে, কিন্তু ওদেরই সময়ের গড়ের মাঠের একটা গান এখনো ক্যাম্পাস কাঁপায়, তাহলে হয়ত প্রকৃত প্রস্তাবে ঠিক বলা হবে, যাঁদের গান তাঁদের স্বীকৃতিও হয়ত দেওয়া হল, কিন্তু পুরোটার ওপরেই একটা কৃত্রিমতা আরোপিত হল না কি?
  • tatin | 117.197.70.42 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২৩543047
  • Siddharthaর মত রিঅ্যাকশন আমার 'বুকের ভেতর বৃষ্টি ঝরে' শুনলে হয়
  • Siddhartha | 131.104.241.62 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২৫543051
  • বুকের ভেতর বৃষ্টি ঝরে আমি কোনোদিন একবারে শুনে উঠতে পারিনি।

    ঘুমিয়ে পড়েছি, বা ঝাঁট জ্বলে গিয়ে গান বন্ধ করে দিয়েছি। এরকম হয়েছে
  • tatin | 117.197.70.42 | ২৬ এপ্রিল ২০১২ ০০:২৬543055
  • সুমন জেইউতে ৯৮-এ জাগে জাগে গাইছিল, পেছন থেকে পাব্লিক আওয়াজ দিচ্চিল 'বোর হবে বলে'

    তারপর অবশ্য ইতিহাস করেছিল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন