এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মাওবাদী হামলা ও মহেন্দ্র কর্মা

    Ishan
    অন্যান্য | ২৬ মে ২০১৩ | ১৬৯৯৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অমল | 213.110.243.21 | ০৬ জুন ২০১৩ ১৮:১২611524
  • @PT, আপাতত ক্যাম্পাস-এই আছি। এখনো ছাড়ার সময় আসে নি।
  • PT | 213.110.243.21 | ০৬ জুন ২০১৩ ১৮:৪৬611525
  • @অমল

    প্রথমে বলে রাখি যে আমি ব্রিজটা হওয়ার পক্ষে এবং এটা ৫০ বছর আগেই হওয়া উচিত ছিল।

    আসলে ছাত্ররা ছাড়াও অনেকে ক্যাম্পাসে থাকে যাদের বসবাস মেন গেটের ছাত্রনিবাসগুলো থেকে অনেক দুরে । অনেকেরই বয়েস ৫০-৬৫-র দিকে এবং মহিলা আর বাচ্চারাও স্টেশন, গোলবাজার ইত্যাদিতে যাতায়াত করে। এতদিন রিক্সায় ৬০-৭০ টাকায় স্টেশন যাওয়া যেত - এখন ১০০-১২০ টাকা যে যার খুশী মত
    চাইছে। (১৫০ টাকায় গাড়ীতে স্টেশন যাওয়া যায়।) আর এখন অটো ধরতে গেলে বোধহয় সিঁড়ি বেয়ে ব্রিজের ওপরে উঠতে হবে -নাহলে বাঁদিকের রাস্তা ধরে ব্রিজের মুখে যেতে হবে। সেটা বয়স্ক মানুষ্দের পক্ষে বেশ কষ্ট্সাধ্য ব্যাপার। আর রাত নটার পরে স্টেশন থেকে অটো পাওয়া দুষ্কর-তখন রিক্সাতেই চড়তে হবে ক্যাম্পাসে আসতে গেলে-যাদের পয়সা বেশী তার অবিশ্যি গাড়ী ভাড়া করতে পারে।

    ছাত্ররা সাধারণতঃ লিটিল সিস্টারের ওপাড়ে খুব বেশী যায় না। কিন্তু স্টেট হসপিটাল পেড়িয়েও আরও খানিকটা দোকানপাঠ আছে। তারা সংখ্যায় ৩০-এর অনেক বেশী। দোকান পিছু কম করে চার জন সংসারের লোক। কর্মচারীর কথা বাদ দিলাম। লেভেল ক্রশিংয়ের গায়ের মিষ্টির দোকানটাতেই বাচ্চা-বুড়ো সহ জনা ছয়েক লোক কাজ করে।

    আরও এক দল "অদৃশ্য মানুষ" আছে যাদের ওপরে ক্যাম্পাসের অনেক কিছু নির্ভর করে। তারা হচ্ছে রিক্সা-ভ্যান চালক-সব্জি থেকে শুরু করে হরেক মাল নিয়ে আসে তারা। তাদেরকেও ঐ লম্বা ব্রিজ এর ওপর দিয়ে ঘুরে আসতে হবে।

    কথাটা হচ্ছিল মানুষকে পুনর্বাসন না দিয়ে উৎখাত করা নিয়ে। অবিশ্যি এইসব মানুষেরা পুনর্বাসন না পেলে বা ৪২ ডিগ্রির গরমে আরও আধঘন্টা খোলা রাস্তায় থাকলে ক্যাম্পাসের কারই বা কি আসে যায়!!
  • কল্লোল | 125.242.165.54 | ০৬ জুন ২০১৩ ২০:৪২611526
  • পিটি।
    বারাসত পেরিয়ে বাদুতে আজ প্রায় ২৫/৩০ বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গ ক্ষেত মজুর সমিতি নামে একটা সংগঠন চালান অনুরাধা ও স্বপন। বাদুতে ওদের একটা সমবায় কৃষি খামার আছে। যেখানে সমবায় পদ্ধতিতে চাষ হয়। ওনারা ঐ ক্ষেতমজুর ও সমবায়ের অন্যান্য সদস্যদের সাথেই থাকেন। একসাথেই থাকা-খাওয়া।
    আমি বহুবার নানান অনুষ্ঠানে গান গাইতে গেছি, নানান আলোচনায় অংশ নিতে গেছি। প্রত্যেকবারই রাতে থেকে গেছি।
    চাইলে ওদের খাদ্যের অধিকার নিয়ে মেলগুলো পাঠিয়ে দিতে পারি।
    না জেনে মন্তব্য করা ঠিক নয়।
  • pi | 78.48.231.217 | ০৬ জুন ২০১৩ ২০:৫৬611527
  • হ্যাঁ, আর মেধা পাটেকরেরও বলার কোন অধিকার নেই, এটা কীসের ভিত্তিতে বলা হল ?
  • PT | 213.110.246.230 | ০৬ জুন ২০১৩ ২২:৩৫611528
  • "Talwar claimed her team was working on generating employment opportunities in the region at present." এটা সিঙ্গুর প্রসঙ্গে খবরের কাগজের কথা- আমার নয়। সিঙ্গুরে তিনি কি ধরনের কর্মসংস্থান করেছেন জানার অপেক্ষাতে থাকলাম। আর এই কাগজেরই রিপোর্ট অনুসারে অনুরাধা মমতার সর্বৈব মিথ্যা ৪০০ একরের দাবীকেও সমর্থন জানিয়েছিলেন।
  • rivu | 140.203.154.17 | ০৬ জুন ২০১৩ ২৩:৩৪611529
  • কল্লোল, "তো, হাইপোথিসিসটা যদি এরকম হয়।
    মানে ধরুন আপনার ৯০% বা ১০০% জমি পেলে একটা কারখানা তৈরি হতে পারে যেটাতে একটা গোটা মহকুমার লোক উপকৃত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনার চয়েসের (জমি দেবেন কি না) ভ্যালু কত টা বলে আপনার ধারনা?" নাহ, আমার চয়েসের কোনো ভ্যালু নেই, যদি আমি (বোল্ড এন্ড আন্ডারলাইন) সঠিক পুনর্বাসন প্যাকেজ পাই। তাহলে এই চয়েসটা কার? সমাজের খাপ পঞ্চায়েত? না। একটা সুনিদির্ষ্ট জমি অধিগ্রহণ আইন থাকা দরকার, যেটা গভর্নমেন্ট এবং নাগরিকের অধিকার একসাথে বজায় রাখে, কিন্তু সেই সাথে নাগরিকের এটা বলার অধিকার রাখেনা যে, জমিটা আমারই এবং কোনো কন্দিসনেই সেটা আমি দেবনা।

    আমার বক্তব্য হলো, সঠিক পুনর্বাসন প্যাকেজটা ডিসাইড করা জরুরি। এখন সেটা কিভাবে হবে, সকলের কাছে সেটাকে কিভাবে পৌঁছে দেওয়া যাবে, সেটা নিয়ে তক্ক বিতক্ক হতেই পারে। কিন্তু, যদি আদিবাসীরা মনে করেন, জঙ্গলের অধিকার তাঁদেরই এবং সেইখানে সরকারের কোনো দাবি নেই, সরকার সেখানে কিছু করতে পারবে কিনা, সেটা তাঁরাই ঠিক করবেন ("বাংলাদেশের আদিবাসী ), সেটা আমার মতে ঠিক নয়। এই লাইনটাকে এক্সটেন্ড করলে শিল্পের কথা ছেড়ে দিন, রেললাইন, রাস্তা ঘাট, জল, বিদ্যুত কোনো কিছুই হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, সেগুলো জমির উপরেই হয় এবং সেই জমির মালিকেরও তাহলে পূর্ণ "চয়েস" থাকা উচিত।

    গুপ্তধনের কথাটা খনিজ সম্পদের সাথে এনালজি টানার জন্যে বলেছিলাম। কোলকাতা শহরের নিচে যদি কয়লা পাওয়া যায়, তাহলে গভর্নমেন্ট (বা মাইনিং কোম্পানি) কে দেখতে হবে যে পুনর্বাসন দিয়ে শহরটাকে তুলে ফেলতে যে খরচা পড়বে, তাতে কয়লা তুলে তাদের পরতায় পোষাবে কিনা। ন্যাচারালি এই জিনিসটা জঙ্গলে করতে হলে, ইকুইভ্যালেন্ট পুনর্বাসন প্যাকেজ দিয়ে অনেক কম খরচা পড়বে। সুতরাং, আমি গভর্নমেন্ট হলে জঙ্গলটাই বাছ্তাম, এবং উচ্ছেদ হওয়া মানুষ গুলিকে জাতীয় লায়াবিলিটিই কনসিডার করতাম। নাগরিক সমাজের দাবি হওয়া উচিত দেখা যে গভর্নমেন্ট সেটা করছে কিনা।

    সামারাইজ করে যাই, আমার উচ্ছেদ (আদিবাসীদের, কোলকাতা শহরের এবং আমার নিজের) নিয়ে কোনোই আপত্তি নাই, যদি সেটা লিগালি হয়। আমার মতে জমি অধিগ্রহণ বা পুনর্বাসন আইন নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত যাতে এই মানুষগুলি থকে না যান, কিন্তু জমির উপরে নাগরিকের "সম্পূর্ণ" অধিকার স্বীকার করে নিয়ে উচ্ছেদের বিরোধিতা করার মানে হয়না।
  • কল্লোল | 125.241.7.50 | ০৭ জুন ২০১৩ ০৬:১১611530
  • রিভু। প্রত্যেকটা লাইনে ক্ক।
    ঐ আদিবাসী মানুষটির যে বাক্যটি নিয়ে কথা হচ্ছে, তার ঠিক আগের বাক্যটি ছিলো -
    "যে পর্যটন আমার গ্রাম ধ্বংস করবে, নষ্ট করবে গাছবাঁশ, পানের বরজ, পাহাড়ি ছড়া, আর আমার মেয়েদের, আমি নেতা হিসেবে নয়, এই পাহাড়ের সন্তান হিসেবে বলছি, যে কোনো মূল্যে সেই পর্যটন আমরা রুখে দেবো।"
    অর্থাৎ, যে পর্যটন আমার গ্রাম ধ্বংস করবে না, নষ্ট করবে না গাছবাঁশ, পানের বরজ, পাহাড়ি ছড়া, আর আমার মেয়েদের - সেই পর্যটন কে স্বাগত জানাবেন উনি। এক্ষেত্রে পর্যটনের জায়গায় উন্নয়ন বসালেও এই একই কথা।
    এখন কথা হলো এগুলো নষ্ট না করে "উন্নয়ন" হয় কি? হয় মনে হয়। পরিবেশ রক্ষা করে শিল্প নিয়ে বহু আইন-টাইন হয়েছে। বেশীরভাগ শিল্পদ্যোগীই তা মানে না। ঝাড়গ্রামে স্পঞ্জ আয়রণ কারখানা নিয়ে আগষ্ট ২০১০ ঝামেলা দ্রষ্টব্য। তো, তাদের আইন মানাতে হবে। সেটা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।
    আমি এখানে প্রত্যকবার বলছি ঠিক্ঠাক পুনর্বাসন দাও। ওদের স্কুল দাও, বিজলী পানি সড়ক দাও। সেটাও তো উন্নয়ন। তারপর খনি টনি ভাবা যাবে।
    তা না হলে ওদের যেমন আছে তেমন থাকতে দাও।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৭ জুন ২০১৩ ০৭:৩৮611531
  • বিজলী-পানি-সড়ক কে দেবে? মনুদার সরকার? UNDP-র তালিকায় ৬৫ বছরের স্বাধীন ভারত যেখানে ১৩৭ নম্বরে? আর ওদেরকে ওদের মত থাকতে দাও-এই আর্জিটা কার কাছে পেশ করা হবে? সরকার কাছে? - সে তো খনিজের সন্ধানে মাটি খুঁড়বেই। নাকি মাওবাদীদের কাছে?-তারাও তো মাটি খোঁড়ার পক্ষে-নাহলে অস্ত্র কেনার পয়সা আসবে কোথা থেকে?
  • কল্লোল | 116.76.41.252 | ০৭ জুন ২০১৩ ১০:৫২611532
  • পিটি।
    দাবী সবার কাছেই। মাওরা ক্ষমতায় আসে নি এখনো (আশা করি আমার নাতির জীবদ্দশাতেও আসবে না), আর যারা ক্ষমতায় সবার কাছেই, উপকার না করতে পারলে অপকার করবেন না।
    আমি দাবী করলেই যে কাল সগ্গলে মেনে নেবে এমনটা নয়। তবু কাউকে কাউকে তো দাবী তুলতেই হয়।

    তবে তোমার স্ট্যান্ডটা বুঝতে পরছি না।
    মনু-চিদু-পোনু দেবে না, তো কি নরেন-লাল-সুষ দেবে? তারাও দেবে না। তা বলে দাবী করা যাবে না?

    এই যে বামেরা বল্লে - পারমানবিক চুক্তি করে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের পায়ে মাথা বিকিয়ে দেওয়া চলবে না। কার কাছে দাবী কল্লে? সেই মনু-চিদু-পোনু। তারা কি দাবী মানলো? মানলো না। তা বলে দাবী করা যাবে না?
  • PT | 213.110.243.21 | ০৮ জুন ২০১৩ ০০:২২611534
  • শুধু দাবি করেনি-সরকার ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিল। সেটাকে এক ধরণের action বলা যেতে পারে। আমার হিসেবে বামেদের সঙ্গে সেই বৈরিতার ফল UPA-2 বর্তমানে পাচ্ছে এবং আসছে ভোটেও তার প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে। এটা long term effect।

    আর বামেদের যাত্রা ভঙ্গ করতে গিয়ে পব কংগ্রেসের নাক পোনুদা কেটে দিয়ে নিজের দলের পব শাখার অক্সিজেন নেওয়ার ক্ষমতা বন্ধ করে দিয়েছেন। দলটি প্রায় সাইন-বোর্ডে পরিণত হয়েছে। এটা short term effect।

    আর অনুরাধার সঙ্গে কথা বলে জানিও যে ১) তিনি মমতার ৪০০ একরের আদ্যন্ত মিথ্যাভাষণকে কেন সমর্থন করেছিলেন আর ২) সিঙ্গুর এলাকায় কি ধরণের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছেন।
  • pi | 172.129.44.120 | ০৮ জুন ২০১৩ ০১:০৬611535
  • এখানেই মনে হয় কোন পোস্টে পড়লাম, মাওবাদীরা আদিবাসী ছাড়া আর কোন ইস্যুতে রা কাড়ে না। ভুল হলে শুধরে দেবেন। ঠিক হলে একখান কোশ্নো আছিল।
  • কল্লোল | 116.77.160.164 | ১০ জুন ২০১৩ ০৮:১৭611536
  • পুনর্বাসনের গল্প।
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=4316&boxid=24953750
    এর পর এরা মাওবাদী হবে। আর বলা হবে এরা শহরে এসে রিক্সা চালালো না কেন?
  • PT | 213.110.243.21 | ১০ জুন ২০১৩ ০৮:৩৭611537
  • যে রিক্সা চালায় সে পুনর্বাসিত হয়নি বলেই রিক্সা চালায়। তফাৎ এটাই যে সে নিজে লড়াই করে বেঁচে থাকার একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে-সেইজন্য এই রিক্সাচালক আমার শ্রদ্ধার পাত্র। অন্যদের সিদ্ধান্ত হচ্ছে মাওবাদীদের দ্বারা ব্যবহৃত হওয়ার। যদি ভারতের সব গরীব বা উৎখাত হওয়া মানুষেরা মাওবাদী হত তাহলে মাওবাদী হওয়ার যুক্তি খুঁজে পাওয়া যেত। কিন্তু মাওবাদীরা ঘন-জঙ্গল-পাহাড় ইত্যাদির বাইরে তাদের বীরত্ব দেখাতে পারছে না-আপত্তি সেখানেই। আর শহরের কিছু বুজী এই জন-বিছিন্ন মাওবাদীদের মধ্যে তাদের জীবনের অপুর্ণ আকাঙ্খার পুর্ণতার সন্ধান করছে।
  • kallol | 116.66.145.112 | ১০ জুন ২০১৩ ১১:২৯611538
  • আজ বিকাল ৩টে কলেজ স্কোয়ারে বিদ্যাসাগর মূর্তির সামনে জমায়েৎ - বারাসত ধর্ষণের প্রতিবাদে।
    যে যে পারবে চলে এসো।
    একটু দেরি হয়ে গেলো, তবু।
  • Tapas | 126.202.202.154 | ১০ জুন ২০১৩ ১৭:২১611539
  • কল্লোলদা যে লেখাটি দিলেন, তার কিছু কথা আগে একবার শুনেছিলাম জয়া মিত্রর মুখে। আমি সত্যিই বুঝতে পারিনা কেন মানুষ এইধরনের লেখাগুলোর সমালোচনা করার আগে একবার, মন থেকে একবার অন্তত ভেবে দেখবেননা যে হয়ত উন্নয়ন আর তার ভবিষ্যতের গল্পটা একটু হলেও ভুল থাকতে পারে। কোনো কোনো মানুষ, তিনি আদিবাসী হন আর অন্য কোনো কারণে প্রান্তিক অবস্থানে থাকুন, হয়ত এই উন্নয়নের গল্পে ঢুকতে চাইছেননা। আমরা তাদের সেই চাওয়া বা না চাওয়াটাকে কেন সম্মান করে আমাদের নিজেদের আশেপাশের প্রকৃতি পৃথিবী নিয়েই ভাববনা?

    আসলে তাদের জায়গাটিতে জোর করে না ঢুকলে হয়ত আমার ঘরে কাল আর আলো জ্বলবেনা, পরশু হয়ত আর গাড়ি তৈরী হবেনা, আমাদের আরো আরো কত না পাওয়াটা আমরা হয়ত মানতে পারছিনা। তাই কি আমাদের এই অবস্থান?
  • bb | 127.213.208.90 | ১০ জুন ২০১৩ ১৮:১৬611540
  • কে বললো যে আপনারা যা ভাবেন সেটাই ঠিক আর আদিবাসীরা উন্নয়নের আওতায় আসতে চান না?
    আসলে আপনারাই চাননা তাদের উন্নয়ন হোক, তাদের কি চাই তাদের নিজেদের বলতে দিন , ততদিন আর যাই হোক নিজেদের স্বপ্নবিলাসিতা তাদেরকে দিয়ে পূরণ করবেন না।
    এই সব গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়লরা তাদের বেশি পিছিয়ে দিচ্ছে।
  • PT | 213.110.246.230 | ১০ জুন ২০১৩ ১৮:১৭611541
  • জয়া মিত্রর লেখা নিয়ে কোনই সমস্যা নেই। সমস্যা হচ্ছে যে এইসব শহুরে বুজীরা কার উপকারের লড়াই করতে গিয়ে কার হাত শক্ত করছে সেটা তারা বোঝে বলে মনে হয়্না।

    দুবছর আগে পরিবর্তন চেয়ে যারা কলকাতার রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল জয়া মিত্র তাদের একজন। একমাত্র বাম সরকারকে উচ্ছেদ করা ছাড়া এদের কারোরই আর কোন মহত্তর উদ্দেশ্য ছিলনা। তাদের ভাগিয়ে আর তৃণকে ক্ষমতায় এনে তারা কেন্দ্রের কংগ্রেস সরকারের হাতই শক্ত করেছিল।

    বাম সরকার যতই বজ্জাত হোক, দেশব্যাপী এই না-চাওয়া উন্নয়নে তাদের ভূমিকা নগণ্য ছিল-কিন্তু দুঃখী মনুষের জন্য মায়াকান্না কাঁদা শহুরে বুজীরা কি একবারও ভেবেছিল যে দিল্লীতে যে সরকারকে তারা আরও ৫ বছরের জন্য টিকিয়ে দিল তাদের আর্থ-সামাজিক নীতিই মানুষের এই দীর্ঘকালীন সর্বনাশের জন্য দায়ী?
  • ranjan roy | 24.99.160.7 | ১১ জুন ২০১৩ ০০:২৫611542
  • @পিটি,
    এই দিল্লি সরকারের আর্থ-সামাজিক নীতির থেকে বাম সরকারের আর্থ-সামাজিক নীতির মধ্যে কোন মৌলিক প্রভেদ আছে কি না যদি একটু বলেন? স্পেসিফিক।
    কৃষিঃ
    শিল্পঃ
    টার্শিয়ারি সেক্টরঃ
    পুঁজিনিবেশঃ
    SEZঃ
  • কল্লোল | 116.76.216.79 | ১১ জুন ২০১৩ ০৫:১৬611543
  • এরকম কোনো ব্যাপার নেই যে আদিবাসীরা উন্নয়নের আওতায় আসতে চান না। মুস্কিল হলো তাদের বড়ো বেশী মূল্যে উন্নয়নের দাম চুকাতে হয়, আর উন্নয়নের ফল তারা পান না বাললেই হয়। সেটা বিভিন্ন মানুষের লেখা, আদিবাসীদের সাক্ষাতকার, আদিবাসীদের ভিতর কাজ করা মানুষ, সকলেই স্বীকার করেন।
    ফলে তারা শেষ পর্যন্ত বলতে বাধ্য হন - আমরা যেমন আছি তেমনই থাকতে দাও।
    আগেও লিখেছি। আদিবাসীদের কন্ঠস্বর খুব পরিষ্কার -
    "যে পর্যটন আমার গ্রাম ধ্বংস করবে, নষ্ট করবে গাছবাঁশ, পানের বরজ, পাহাড়ি ছড়া, আর আমার মেয়েদের, আমি নেতা হিসেবে নয়, এই পাহাড়ের সন্তান হিসেবে বলছি, যে কোনো মূল্যে সেই পর্যটন আমরা রুখে দেবো।"
    অর্থাৎ, যে পর্যটন আমার গ্রাম ধ্বংস করবে না, নষ্ট করবে না গাছবাঁশ, পানের বরজ, পাহাড়ি ছড়া, আর আমার মেয়েদের - সেই পর্যটন কে স্বাগত জানাবেন উনি। এক্ষেত্রে পর্যটনের জায়গায় উন্নয়ন বসালেও এই একই কথা।

    মুস্কিল হলো তর্কটা গোল হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাই একই কথা, একই উদ্ধৃতি বার বার দিতে হচ্ছে।
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ জুন ২০১৩ ০৯:৩৩611545
  • RR
    আপনার কথাটা যদি মেনে নিই তক্কের খাতিরে-তাহলেও কিছু বক্তব্য পেশ করা যায়।

    ১) গত চার বছরের এই গুরুরই হাজার হাজার মায়াপাতা যদি ঘাঁটেন তাহলে দেখবেন যে গুরুর আদিবাসীপ্রেমী মাওব্যথীরা দিনের পর দিন বাম সরকারকে আওয়াজ দিয়েছে গুজরাতের মত ব্যক্তি-পুঁজি আনতে ন পারার জন্য। এবং তারা গুজরাট, কর্নাটক, তামিলনাড়ু ইত্যাদির তুলনায় বামেদের investment টানতে না পারার ব্যর্থতাকে বেশ উচ্চকন্ঠে জানান দিয়েছে। এবার তাহলে গুরুর বাইরের মানুষের প্রত্যাশাটা ভেবে দেখুন-এদের কাছে সরকারকে যেতে হবে ভোটের জন্য আর ব্যাখ্যা করতে হবে কেন তারা ব্যক্তি-পুঁজি আনতে পারেনি।

    ২) অমনোযোগী ছাত্রদের বারংবার মনে করানোর মত করে বলি যে ভারতের আর্থ-সামাজিক নীতি দিল্লীতে নির্ধারিত হয়। এটা আদিবাসীপ্রেমী মাওব্যথীরা বামেদের গাল দেওয়ার প্রয়োজনের সময় ভুলে যাওয়ার ভান করেন। একটি রাজ্যে ক্ষমতায় বসে ইচ্ছে থাকলেও কোন বৈপ্লবিক অর্থনীতির চর্চা করা যায় না। সেটা মমতা জমি-নাটকের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রমাণ করছেন।

    ৩) আর ফারাকটা দেখা যায় ফারাক দেখার ইচ্ছে থাকলে। UPA-I-এ সংযুক্ত থাকাকালীন বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যাপারে (বীমা, FDI) বামেরা বিরোধীতা জারি রেখেছিল। সেটা আপনি পুরোনো কাগজ পত্র ঘাঁটলেই খুঁজে পাবেন।

    ৪) প্রয়োজনমত বামেদের খাটো করে দেখানো ( ধুস! মাত্র দেড় খানা রাজ্যে তো ক্ষমতায় আছে) কিংবা ফুলিয়ে বড় করা (কংগ্রেসের সঙ্গে সরাসরি তুলনা) আদিবাসীপ্রেমী মাওব্যথীদের তর্কের আরেকটা স্ট্র্যাটেজি। একটা হাত-করাত দিয়ে জঙ্গলের যত গাছ কাটা যায় একটা বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে তার সহস্রগুণ গাছ মুহূর্তে সাবড়ে দেওয়া যায়। ৬৫ বছরের মধ্যে প্রায় ৫৫ বছর কংগ্রেস সারা ভারতের বৃহদংশ জুড়ে ক্ষমতায় থেকে তাদের আর্থ-সামাজিক নীতি প্রয়োগ করেছে-এটা ঐ বৈদ্যুতিক করাতের ব্যবহারের সঙ্গে তুলনীয়। সেখানে বামেদের অর্থ্নীতির সঙ্গে পরিমাণগত তুলনাটাও জরুরী।

    ৫) আর ফারাক যদি কিছু নাই থাকবে তাহলে মুক্ত-অর্থনীতিতে বিশ্বাসী সংবাদ মাধ্যমগুলো বামেদের পরাজয়ে এত উল্লসিত হবে কেন? প্রণববাবুই বা নিজের দলের নাক কেটে বামেদের পরাজিত করার জন্য কোমর বেঁধে আসরে নামবেন কেন? একি শুধু হাসি খেলা? এর অন্য কোন কারণ আপনার মনে আসেনা?

    আর এই প্রশ্নগুলো এখন করা কেন? পব-র আদিবাসীপ্রেমী মাওব্যথীরা যে আসলে UPA-2 সরকার গঠনের পেছনে সরাসরি মদৎ দিয়েছিল সেই লজ্জাজনক সত্যটাকে আড়াল করার জন্য?
  • rivu | 78.232.127.201 | ১১ জুন ২০১৩ ১১:৩০611546
  • তো ডিফারেন্স টা কজাল এফেক্টে বুঝতে হবে। মানে কেন প্রণব বাবু কং হয়ে বামেদের বাম্বু দিলেন (যেন প্রকাশ কারাত কংএর জন্যে গোলাপ গুচ্ছ নিয়ে বসে ছিলেন)। বা কেন কর্প হাউস চালিত মিডিয়া বামেদের ভালবাসেনা, যদিও সিটু তাঁদের বাম্বু দেবেন (বাম্বু দেওয়ার দরকার ছিলনা বলছিনা কিন্তু)। তো এইসব হয়েছে যখন কারণ হিসাবে বলাই যায়, বাম ও কং আইদীয়লোজিকালি ভীষন আলাদা। নীতি প্রনয়ন ও ইম্প্লিমেন্টেশন ইত্যাদি না দেখলেও চলবে আগ্গে।

    আর হ্যান, প্রশ্ন টাইমিং এ করতে হবে। ব্যাটে বলে না হলেই আপনি মাওব্যাথী।
  • lcm | 34.4.162.218 | ১১ জুন ২০১৩ ১১:৪৬611547
  • বাম-ডান কুনো তফাৎ নাই। সব্বাই কারখানা চায়। ডান চায় টাটা, বাম ও চায় টাটা।
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ জুন ২০১৩ ১২:২৯611548
  • অনেক ফাঁকা আওয়াজ তো হল-কিন্তু মাওবাদী, আদিবাসিপ্রেমী ও মাওব্যথীদের রাজনৈতিক অবস্থান যে মমতার মাধ্যমে UPA-2-এরই হাত শক্ত করেছিল সেই সত্যটা তো আড়াল করার কোন উপায় নেই!!
  • lcm | 34.4.162.218 | ১১ জুন ২০১৩ ১২:৩১611549
  • ভালোই করসে। UPA-1 এর হাত শক্ত করছিল বামেরা, UPA-2 এর হাত শক্ত করে মমতারা। খারাব কি। সবই তো হরিবোল।
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ জুন ২০১৩ ১৩:১৮611550
  • সমস্যা তো বাম বা তিনোকে নিয়ে নয়ঃ সমস্যাটা শহুরে তাত্বিক মাওবাদী, আদিবাসিপ্রেমী ও মাওব্যথীদের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে।
  • PM | 233.223.156.173 | ১১ জুন ২০১৩ ১৪:৪৫611551
  • তার মানে গুরুতে সব্বাই একমত যে ভারতের অর্থনৈতিক আর রাজ্নৈতিক কাঠামোয় ব্যক্তিপুঁজির দরকার অদর্কার পুরোটাই রাজ্যসরকার নিজেই ঠিক করতে পারে। যেখানে রাজ্যের রাজস্বের ৬০% + কেন্দ্র নিয়ে যায় আর কেন্দ্রের নীতি যেখানে সরকারী পুঁজির বিপক্ষে আর ব্যক্তি পুঁজির পক্ষে , সেখানে রাজ্য সরকারের উচিত উল্টো পথে হাটা----মানে টাটার কারখানার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া। যেহেতু সরকারী পুঁজি আসার সম্ভবনা প্রায় নেই গাড়ী বা অন্যান্য শিল্পে তাই বাম রাজ্য সরকারের উচিত প্রকারন্তরে রাজ্যে শিল্প- কলকারখানার বিরোধীতা করা---PT বাদে সক্কলে একমত , তাই তো??

    কল্লোলদা বলেই দিয়েছেন ওনার অবস্থান---পঃবঃ তে শিল্পের দরকার নেই--পঃবঃ বাসী দের চাষবাষ নিয়েই থাকা উচিত। কারো শিল্পে কাজ করার ইচ্ছা থাকলে বাইরের প্রদেশে গিয়ে কাজ করতে হবে। পরিস্কার ফতোয়া--বিতর্কের অবকাশ কম ।

    বাকিরাও কি একমত এ ব্যপারে? যদি না হন দয়া করে বলুন দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক কাঠামোয় টাটাকে (উদাহরন স্বরূপ) না ডেকে কিভাবে একটি বাম শাসিত রাজ্যে শিল্প উন্নয়ন সম্ভব।
  • কল্লোল | 111.63.161.167 | ১১ জুন ২০১৩ ১৪:৫২611552
  • কিন্তু পিএম, কোথায় থামবো? শিল্প তো দরকার পবয়ে। কেন? নইলে পবয়ের উন্নতি হবে না। বেশ। তো পবয়ে কি শুধু হুগলীই আছে? জলপাইগুড়ির কি হবে? দিনাজপুর বা দঃ২৪ পরগনার কি দার্জিলিঙের কি হবে?
  • PT | 213.110.246.230 | ১১ জুন ২০১৩ ১৯:২২611553
  • হুগলীর পরে জলপাইগুড়ি তারপরে দিনাজপুর বা দঃ২৪ পরগনা কিংবা দার্জিলিঙ-পর পর হবে। তাতে অসুবিধে কোথায়?
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ জুন ২০১৩ ২০:৪৯611554
  • 'সমস্যা তো বাম বা তিনোকে নিয়ে নয়ঃ সমস্যাটা শহুরে তাত্বিক মাওবাদী, আদিবাসিপ্রেমী ও মাওব্যথীদের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে।'

    - একটা নাইভ প্রশ্ন - সিপিএম পার্টি বা পলিটবুরো ও কি পিটি-র মত এইটাকে সত্যিই একটা বড় সমস্যা বলে মনে করেন?
  • ranjan roy | 24.99.247.74 | ১১ জুন ২০১৩ ২১:৫৮611556
  • @পিএম,
    ঠিক করার কথা তো পরে। আগে তো সরকারের (বাম বা ডান )একটা ঘোষিত শিল্পনীতি থাকবে এবম আছে।
    আমি খালি জানতে চাইছি যে সেই কৃষি/শিল্প/SEZ ইত্যাদি নিয়ে ইউপিএ ও বাম সরকারের মধ্যে মৌলিক তফাত গুলো কি কি?
    যেমন আমরা জানি যে এ ব্যাপারে ইউপিএ/এনডিএর পলিসিতে কোন মৌলিক তফাৎ নেই। কিন্তু বামের সঙ্গে নিশ্চয়ই আছে এবং সেটা পিটি জানেন। তাই সবসময় বলেন এর জন্যে কেন্দ্রে ইউপিএ সরকারের আর্থ-সামাজিক নীতি দায়ী।
    তাই জিগাইলাম যে বামেদের ওই চার-পাঁচটি মুখ্য নীতির প্রশ্নে কং থেকে মৌলিক তফাৎ কি কি--তো সেটা না বলে উনি আমারে বকতে লাগলেন।
    যেমন "যদি আপনার কথা মেনেও নেই তাহলেও" -- হে ভগবান! আমার কথা তো কিছুই বলি নাই, শুধু ওনার থেকে জানতে চেয়েছি। তাতেও দোষ? নো মিনিময়?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন