এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মাওবাদী হামলা ও মহেন্দ্র কর্মা

    Ishan
    অন্যান্য | ২৬ মে ২০১৩ | ১৬৯৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 34.4.162.218 | ৩০ মে ২০১৩ ১২:২২611324
  • আর্বান মাইগ্রেশন সারা পৃথিবী জুড়ে হচ্ছে।

    ... one hundred years ago, 2 out of every 10 people lived in an urban area.

    By 1990, less than 40% of the global population lived in a city, but as of 2010, more than half of all people live in an urban area.

    By 2030, 6 out of every 10 people will live in a city, and by 2050, this proportion will increase to 7 out of 10 people.

    Currently, around half of all urban dwellers live in cities with between 100 000 - 500 000 people...
  • Half Blood Prince | 131.241.218.132 | ৩০ মে ২০১৩ ১২:২৮611325
  • ভারতে প্রতি মিনিটে ৩০ জন লোক গ্রাম ছেড়ে শহরের দিকে যায়। আগামী ২০ বছর ধরে চলবে।

    (আমার আবার রুজি-রুটি এর ওপর নির্ভর করে)
  • PT | 213.110.243.23 | ৩০ মে ২০১৩ ১২:৩৮611326
  • তাহলে আদিবাসীরা এর বাইরে থাকবে কেন?
  • PM | 68.8.126.46 | ৩০ মে ২০১৩ ১৪:১৯611327
  • রন্জনদা/কল্লোলদা,

    আমার প্রশ্নের উত্তরটা এখনো ক্লিয়ার হলো না। প্রশ্নটা আরেকবার অন্য ভাবে করার চেষ্টা করি।

    প্রথমেই ধরে নিচ্ছি , আপনাদের কথা ঠিক। কর্পোরেট রাষ্ট্র কে ব্যবহার করে আদিবাসী অন্চলে লুঠ করেছে--আর ভবিষ্যতে করেও যেতে চাইছে।

    এখন শান্তিতে কর্পোরেট অ্যাক্টিভিটি (ভাষান্তরে লুঠ) চালাবার জন্য কি দরকার? এক শান্তিপুর্ন পরিবেশ যেখানে যারা স্টেকহোল্ডার ( ভাষান্তরে যারা লুন্ঠিত হচ্ছে) তারা জোরদার বাধা দেবে না। এই অবজেক্টিভটা সমতলে ( যেখানে দামী খনিজ নেই, স্টেট বা করপোরেটের ROI অনেক কম) লাভের ছিটেফোঁটা উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে অ্যাচিভ করেছে স্টেট (আপনার কথায়)। তাহলে এটা প্রমানিত যে সামান্য দাক্ষিন্য দেখালেই লোকে সশস্ত্র প্রতিরোধ থেকে শুধু দুরে থাকে তাই নয়, বিরোধীতাও করে ( আপনি-ই বলেছেন)। তাহলে স্টেট বা করপোরেট এর জন্য এটা একটা long term sustainable model লুঠ চালিয়ে যাবার জন্য জন্য।

    এখন এই সফল, সস্তা মডেলটা রাষ্ট্র আদিবাসী এলাকায় ব্যবহার করলো না? বিশেষতঃ আদিবাসী এলাকায় যেখানে স্টেট আর করপোরেট দুজনের স্টেক-ই ( ROIও)অনেক বেশী। এটা কি নিজের পায়ে কুরুল নয়? আর যাই হোক পুঁজি বা তার মালিক কে ঠিক বোকা গাধা বলা যায় কি- যে নিজের ভালো বোঝে না?

    বরং স্টেট কি পথ নিলো -
    i) অকথ্য অত্যচার করলো
    ii) মাওবাদী উথ্থানে মদত দিলো। আর সব বুঝে শুনেও এখনো সেচ্ছায় এক-ই পথে চলেছে-মানে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে।
    iii) হাজার হাজার কোটি টাকা মাওবাদী বিরোধী অভিযানে ঢালছে। যেট দিয়েই হয়্তো উন্নয়ন করা যেতো
    iv) রাষ্ট্র আর পুঁজি র প্রতিনিধিদের জীবন বিপন্ন হচ্ছে রোজ

    উপরের সবকটা পরিস্থিতি-ই পুঁজির সুরক্ষা আর স্বাভাবিক বৃধির প্রতিবন্ধক। লাভের ১০-১৫% ছিটেফোঁটা উন্নয়নে বিলিয়ে বিলিয়ে আদিবাসীদের আনুগত্য কেনা অনেক ভায়াবেল অপসান বলেই মনে হয় পুঁজি আর স্টেটের দৃষ্টিকোন থেকে। বিশেষতঃ একই কাজ স্টেট যখন অনেক কম লাভ জনক জায়্গায় করছে।

    তাই বলছি প্রথম যে অপসানটা ঠিক বলে আমরা ধরে নিয়েছিলাম সেটায় কিছু গলদ আছে হয়্তো। সেটা হয়তো পুরোপুরি ঠিক নয়।

    এরকম-ও হতে পারে স্টেট বা পুঁজি কে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না কিছু অন্য কিছু কায়েমী স্বার্থের জন্য। এক্স্টর্সন বা করপোরেটগুলোর থেকে তোলা আদায় করে বা অন্যান্য ভাবে মাওবাদী সত্রপদের রোজ্গার তো কম হচ্ছে না। শোনা যায় এক প্যারালেল ইকোনমি চলছে সেখানে। সেই রাজত্ব কে আর ছাড়তে চায় সেচ্ছায়?
  • MT | 120.227.224.195 | ৩০ মে ২০১৩ ১৫:১৭611328
  • রঞ্জন,
    পড়ছি, ভাল লাগছে আপনার কথা। হিমাঙশু কুমারের পালিয়ে আসার কথা শুনেছি তাঁর এক বক্তব্যে, অরুন্ধতি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটাই কথা বলেন যে আর কীইবা করার আছে বনাঞ্চলের আদিবাসীদের। অথচ, সারা দেশে এই আগ্রাসী কর্পোরেট নীতির বিরুদ্ধে জনমত বা আন্দোলন নেই এমনত নয়, সেই আন্দোলনের সাথে বিপন্ন আদিবাসীদের এই মরীয়া প্রতিরোধ সংযুক্ত হতে পারবেনা কেন? ৩৬গড়ের গনতান্ত্রিক সংগঠন/ আন্দোলনের কর্মীরা মাওবাদী য়্যাকশনগুলো ও আদিবাসীদের আন্দোলনের মধ্যে বাস্তবে কিভাবে ফারাক করেন? এই য়্যাক্শন চমক তৈরী করেছে ঠিকি, কিন্তু তা কি আদিবাসীদের আরো বিচ্ছিন্ন করবে?
  • bb | 127.221.52.69 | ৩০ মে ২০১৩ ১৫:৩০611329
  • আরে এটাও একধরণের শহরের লোকের আঁতলামি। আদিবাসীরা নিজেরা কি বলেন সেটা কে শোনে। যদি সারা পৃথিবীতে সবাই মাইগ্রেট করছে এবং পরবাসে সুখে থাকছে তাহলে আদিবাসীদেরও সেই অধিকার আছে।
    মাওবাদীরা কোন হরিদাস পাল (রজ্ঞনদা নন) তাদের কি ভাল সেই বিচার করার। আসলে যাদের জায়গা তাদের বলতে দেওয়ার সুযোগ কোনদলই দেয় না।
  • khilli | 131.241.218.132 | ৩০ মে ২০১৩ ১৫:৩৬611330
  • অনন্য ,ইউটিউবে ভিডিও অনেক কিছুর নেই। তাবলে সেগুলো কে যদি আপনি সঠিক মানেন তাহলে কিসেনজির দিদি কে কম দেখতে চাওয়া ও সঠিক।
  • de | 190.149.51.69 | ৩০ মে ২০১৩ ১৫:৪৩611331
  • রঞ্জন-দা আরো লিখুন, মন দিয়ে পড়ছি!
  • pi | 78.48.231.217 | ৩০ মে ২০১৩ ২০:২৬611332
  • কিছু পোস্ট পড়ে এই গানটার কথা মনে পড়ে গেল ঃ
  • ranjan roy | 24.99.58.74 | ৩০ মে ২০১৩ ২১:১২611334
  • MT,
    আপনার প্রশ্নগুলো অত্যন্ত প্রাসংগিক, উত্তর আমার জানা নেই।
    কিন্তু ছত্তিশগড়ে চলতে ফিরতে কান পাতলে মনে হয় দশ বছর আগে মাওবাদীদের সম্বন্ধে যে সপ্রশংস ভালোলাগার প্রকাশ শুনতে পেতাম, মানে যখন তারা তেন্দুপাতার শ্রমিকদের জন্যে ঠিকেদারদের চাপ দিয়ে মজুরির রেট বাড়িয়ে দিল, সেটা ইদানীং নেই। কিছুটা ভয়ে, কিছুটা বিচ্ছিন্নতার কারণে।

    বলতে চাইছি যে সমতলের কৃষকদের মধ্যে এই রাষ্ট্রব্যবস্থা বদলে অন্য রাষ্ট্রব্যবস্থা আনার জন্যে সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক বিশেষ অনুরণন তোলে না।ওরা রাষ্ট্রব্যব্স্থার বদল না বুঝে সরকারের পরিবর্তন বোঝে। তার জন্যে পঞ্চায়েত, বিধানসভা বা লোকসভা নির্বাচন যথেষ্ট মনে করে।
    সমতলের আন্দোলন গুলো হয় ১) বৃষ্টি কম হলে খরিফ ফসল বাঁচানোর জন্যে ক্যানালের জল ছাড়ার দাবিতে, ২)সেচের জ্ন্যে বিদ্যুৎ কানেকশনের দাবিতে, ৩) ধানের সমর্থন মূল্য বৃদ্ধির দাবিতে।
    ন্যুনতম মজুরি বেড়েছে, প্রায় তিনশ টাকা দৈনিক, সবজায়গায় হয়তো ঠিক মত দেয় না। কিন্তু সে নিয়ে বেশি আন্দোলন হয় না আজকাল। বিচ্ছিন্ন ভাবে কিছু বাম স্বতন্ত্র সংগঠন বা এম-এল এর ছোটো ছোটো গ্রুপ কোথাও কোথাও ছাঁটাইয়ের বিরুদ্ধে সরব হন-ওই পর্য্যন্ত।
    আশির দশকে সিপিআইয়ের ট্রেড ইউনিয়নের (এ আই টি ইউ সি) ভাল কাজ ছিল, রেলওয়ের মজদূর ইউনিয়নেও ছিল।
    আশির শেষে এবং নব্বইয়ের মাঝামাঝি অব্দি সিপিএম এর রমরমা ছিল। স্টিল প্ল্যান্ট ও কয়লাখনিগুলোতে সিটু/এআইটিউসি আর মেডিক্যাল রিপ্রেসেন্টেটিভ ও এল আই সি ইউনিয়নে সিটু। বিদ্যুত ইউনিয়নেও সিটু।
    তখন ট্রেড ইউনিয়ন কাউন্সিলেও এদের প্রভাব লক্ষ্যণীয় ছিল। মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন হত। কখনো কখনো রাজনৈতিক ইস্যুতেও।
    বাবরি মসজিদ ভাঙার সেই উন্মাদনার মাঝে সব বামপন্থী ইউনিয়ন গুলোর মিলিত সমাবেশ, রোজ মিছিল বের করা, আর এস এস এর গড়ে নুক্কড় সভা, পথনাটক, বিতর্ক--- আমার স্মৃতিতে এক উজ্বল উদ্ধার।
    কোথায় হারিয়ে গেছে সে সব। অনেকেই বসে গেছেন।
    আমার মনে হয় যখন বিজেপিকে কোণঠাসা করতে কংগ্রেসের প্রার্থীর পক্ষে খোলাখুলি প্রচারের লাইন এলো তখন থেকেই সিপিএম এর নিজস্ব পরিচয় ফ্যাকাশে হয়ে গেল। এখন নতুন রক্ত আর আসে না। সেদিনের তরুণেরা আজ আমার মত টেকো, পাকাচুল। সম্মেলনগুলোতে গেলে মনে হয় বৃদ্ধাশ্রমে এসেছি।ঃ))))

    সবচেয়ে করুণ অবস্থা কিসানসভার।
    লিখছি।
  • ranjan roy | 24.99.58.74 | ৩০ মে ২০১৩ ২৩:১৩611336
  • [অক্ষদার লিং থেকে দেখলাম কর্নেল আশিস চ্যাটার্জির বক্তব্য।
    উনি যা বলছেন সেটা বছর দুই আগে অধ্যাপক নির্মলাংশু মুখার্জির সঙ্গে বার্তালাপে শুনেছিলাম যে টাটা হাউস সলওয়া জুড়ুমের জন্যে ভাল ফিন্যান্স করেছে।
    এটা নাকি প্ল্যানিং কমিশনের অধ্যয়ন দলের রিপোর্টে ছিল, সরকার জনস্বার্থে ওই পার্টটা চেপে দিয়েছে।]

    ৩৬ গড়ে গনাঅন্দোলনঃ
    -------------------------------
    ফিরছি MTকে লেখা আগের প্রসংগে। রাজনৈতিক ও অন্য দাবিদাওয়া নিয়ে একসময় ৩৬গড় কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন শংকর গুহ নিয়োগী।
    গরীবের মালিকানায় বিকশিত এক স্বতন্ত্র ৩৬গড়ের ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন শহীদ হাসপাতালের ডঃ জানা, ডঃ পুণ্যব্র্ত গুণ প্রমুখ। বাঁধা বুলির বাইরে অন্যরকম চিন্তার প্রয়াস। কিন্তু ওঁর হত্যার পর আন্দোলন আস্তে আস্তে বিভক্ত হয়ে ক্ষমতা হারাল।
    ডঃ বিনায়ক সেন ওঁর "রূপান্তর" এনজিও নিয়ে স্বাস্থ্য আন্দোলন শুরু করে মানবাধিকার আন্দোলনের মুখ হয়ে উঠেছিলেন। আজ উনি, ওঁর স্ত্রী ইলিনা কেউ ওখানে নেই। রাজেন্দ্র সায়েলদের পিইউসিএল আজ আগের জোর হারিয়ে কিছু সেমিনারে সীমিত হয়ে গেছে।
    আছে একটি সংগঠন--"একতা পরিষদ"। এঁরা আদিবাসীদের বনভূমির অধিকার নিয়ে আন্দোলন করেন। আবার এঁদের পরামর্শ সরকারি কমিটিগুলো ও নেয়!
    এদের মুখ্য হলেন কেরালার রাজাগোপাল। ছত্তিশগড়ের চিফ কৃষি স্নাতক শর্মার সঙ্গে একবার কথা হল। তীক্ষ্ণধী এই ছেলেটি তখন ব্রেজিলের কোন সংগঠনের সেমিনার থেকে ফিরছিলেন।
    এর বক্তব্য রাজনৈতিক আন্দোলন অকেজো, তাই আমরা এখন সামাজিক অধিকারের আন্দোলন করি। ওঁর মতে প্রকাশ কারাতরা পারমাণবিক চুক্তির পেছনে সময় নষ্ট না করে খাদ্য সংকট নিয়ে আন্দোলন করলে মাস মোবিলাইজেশন করলে ভাল করতেন। ওটা জনগনের ইস্যু।
  • aranya | 154.160.226.53 | ৩০ মে ২০১৩ ২৩:১৬611337
  • রঞ্জন-দা, পড়ছি, ভাল লাগছে আপনার লেখা।
    কোথাও কি কোন আশার আলো আছে বলে মনে হয় - ধরুন জঙ্গলের একটা বড় অংশ যদি প্রোটেক্টেড ঘোষণা করে সরকার, ভূমিপুত্র-রা থাকতে পারবে, বাকি অংশে মাইনিং। অবশ্য প্রোটেক্টেড ফরেস্টে ইকো-ট্যুরিজম ছাড়া আর কি উপার্জনের পথ থাকবে জানি না, ওখানকার আদিবাসীদের জন্য। রেগুলেটেড টিম্বার ইন্ডাস্ট্রি, মে বি।
  • aranya | 154.160.226.53 | ৩০ মে ২০১৩ ২৩:২০611338
  • শংকর গুহ নিয়োগী-র ব্লু প্রিন্টে কি জঙ্গল ধ্বংস না করে কি করে সেখানকার মানুষের রোজগার, আর্থিক উন্নতি , সুযোগ-সুবিধার উন্নতি হতে পারে তার কোন দিশা ছিল?
  • ranjan roy | 24.99.58.74 | ৩০ মে ২০১৩ ২৩:২৭611339
  • তাই রমেশ শর্মা বললেন আমরা অরণ্যের অধিকার থেকে বঞ্চিত আদিবাসীদের নিয়ে আগামী অক্টোবর, ২০১২ থেকে " রাজপথ অধিকার" আন্দোলন শুরু করব।
    অর্থাৎ পুরী থেকে পদযাত্রা শুরু করে একলক্ষ আদিবাসী একমাসে দিল্লিতে পার্লিয়ামেন্ট পৌঁছুবে। ওরা রাজপথ দিয়ে যাবে, রাত্রে রাজপথে ডেরা ডালবে। স্নান-পায়খানা ইত্যাদি সারবে। চারপাশের লোকজনকে বোঝাতে বোঝাতে দিল্লি যাবে। রাজপথ দিয়ে চলার অধিকার সব নাগরিকের আছে। আমাদের কে ঠেকাবে?
    আমি চির-রোমান্টিক, একেবারে " উড়ে গেছ ফিরে এস চাকা" ভাব।
    তক্ষুণি একটাকা চাঁদায় ওদের মেম্বার হতে রাজি হই।ভাবি পুরী থেকে না হোক, নভেম্বর মাসে গোয়ালিয়র থেকে দিল্লি অংশটুকু ওদের সাথে হাঁটব।
    তারপর দেখলাম ওদের ইউরোপ্যীয় ইউনিয়নের চার্চের গ্র্যান্ট/এইড ভালোই আসে। তাতেও কিছু না। ওদের জমীনী স্তরের কাজকম্ম একেবারে ভালো লাগলো না। ট্রান্সপারেন্সি নেই। কি কারণে যেন সেই মার্চ মাঝেই বন্ধ হয়ে যায়।

    আমার প্রশ্নঃ
    গণ আন্দোলনের স্পেস শূন্য। জমি বা মানবাধিকারের কথা বললেই মাওবাদী সীল লাগবে। আগামী কোন দিনে সেই স্পেস এ কারা আসবে? কোন শক্তিগুলো বা কী ধরণের সংগঠন?
    উত্তর জানি না।
  • ranjan roy | 24.99.58.74 | ৩১ মে ২০১৩ ০০:০৪611340
  • অরণ্য,
    সরকারের কোন মহান ইচ্ছা নেই। বিধানসভার প্রসিডিং দেখুন। নিত্যদিন এখানকার তিনো-সিপিএম এর মত কং-বিজেপি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে কার সময়ে কে কত পয়সা খেয়েছে, কাকে দিয়ে তদন্ত করা উচিত, কোথায় কাজ না হয়ে পুকুর চুরি হয়েছে, কার পদত্যাগ করা উচিত--এই নিয়ে চাপান-উতোর।
    হ্যাঁ, শংকর গুহ নিয়োগীর এই নিয়ে চিন্তাভাবনা ছিল। মূলধারার নক্সাল আন্দোলনের থেকে আলাদা হয়ে যাওয়া শংকর বাঁধাবুলির বাইরে গিয়ে জেন্ডার ইস্যু-- ইকো প্রবলেম-সংস্কৃতি অক্ষুণ্ণ রেখে উন্নয়নের মডেল ভেবেছিলেন। ওঁর লেখাপত্তর আছে।
    কিন্তু এ নিয়ে অথেনটিক লেখার অধিকারী ডঃ পুণ্যব্রত গুণ। গুরুর অ্যাডমিন যদি এই প্রসংগ নিয়ে ওঁর কাছ থেকে একটি বুলবুলভাজা আদায় করতে পারে!

    পিএম,
    ( কেন সরকার সহজ অপশন অর্থাৎ, নামমাত্র কিছু জনতাকে দিয়ে বস্তারের ক্ষোভকে প্রশমিত করছে না।)

    দুটো ইস্যুঃ উন্নয়ন ও বিছিন্নতা।
    উন্নয়নের জন্যে "নামমাত্র" ( প্রতি পরিবার হিসেবে) সাহায্য বা বিকাশের ভান করতে হলেও সরকারকে বস্তারের মত বিশাল এরিয়ায় একটি ডেলিভারি সিস্টেম বানাতে হবে। সেটাও লোকবল-অর্থবল ও সময় সাপেক্ষ। সেটা বস্তারে নন-এক্সিসটেন্ট। কেন? কারণ আজাদীর ছয় দশক ধরে কোন তন্ত্র-সিস্টেম-ইনফ্রাস্ট্রাকচার বস্তারের পি্ছিয়ে থাকা এলাকায় করা হয় নি। রাতারাতি করা সম্ভব নয়।
    আর এখন ওই এলাকায় যুদ্ধাবস্থা। তাই চাইলেও সম্ভব নয়। পেরিফেরিতে চেষ্টা চলছে।

    আর টাটা এসার ভাবছে সরকারকে লীজ, আমলাদের ও রাজনৈতিক নেতাদের কাটমানি দিয়েই কাজ চলে যাবে। ওদের অন্য কাজের জন্যে খরচা করতে বয়ে গেছে। সবাই চাইবে কত কম খরচে কত লাভ হয়।

    আর আছে মাইন্ডসেটের প্রশ্ন। বস্তারের আদিবাসীদের এতদিন সরকার টেকেন ফর গ্রান্টেড ধরে নিয়েছিল। ফলমূল-সালপি-জুম বা প্রিমিটিভ চাষ করে ও মাইনর ফরেস্ট প্রোডাক্ট কুড়িয়ে ফড়েদের কাছে নামমাত্র দামে বেঁচে দিয়ে কিছু পেয়ে এরা সন্তুষ্ট হয়ে যায়। এদের যখন খুশি ধরে নিয়ে আটকে রাখা যায়। মেয়েদের তুলে নেয়া যায়।
    এভাবেই চলে এসেছে। এভাবেই চলে যাবার কথা। কিন্তু ও দাদালোগ, মানে মাওবাদীরা খেলা পাল্টে দিল। এখন আব্বুলিশ করে আবার সরকার বলবে সব ঠিক করে দেব। একটু ধৈর্য ধর। কে মানবে? সার্বভৌম ও প্রজার মাঝে বিশ্বাসভঙ্গ হয়ে গেছেছে। ওখানে রাজা জনতা থেকে বিচ্ছিন্ন। মাঝে মাঝে মেয়ে-শিশুদের নির্বিচার হত্যা সেই বিচ্ছিন্নতাকে আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে। সমতলে সেই বিচ্ছিন্নতা নেই। পঞ্চায়েত থেকে সর্বত্র ভুল-ঠিক যাই হোক ফোরাম আছে, জনতা প্রক্রিয়াতে অংশ নিচ্ছে।
    'আবাদ করে, বিবাদ করে, সুবাদ করে তারা'।
    এই ব্যাপারটাই বস্তারে নষ্ট হয়ে গেছে। উন্নয়ন তুড়ি বাজানো নয়, তালি বাজানো। দুটো হাত মেলা দরকার।

    ঘটনাচক্রে একটি আলোচনা সভায় ছিলাম। সেখানে নানারকম লোক ছিলেন। আদিবাসী নেতা, বিদেশি রিসার্চ স্কলার। বাম-সমর্থক সাংবাদিক। বঙ্গের প্রাক্তন এক ডিজি।
    ডিজির সোজা বক্তব্য। এটা ল' অ্যান্ড অর্ডার প্রবলেম। মেরে দাও। বন্দুকের মোকাবিলায় বন্দুক।
    আমি বললাম--- এ তো জ্বর হলেই ব্লাড টেস্ট না করিয়ে প্যারাসিটামল দিয়ে নিশ্চিন্ত হয়ে যাওয়া। যদি নাই জানলাম যে জ্বরের রুট-কজ কী? এটা ম্যালেরিয়া না টাইফয়েড, তাহলে প্যারাসিটামল দিয়ে এক দুবার সাময়িক জ্বর নামবে , তারপর দ্বিগুণ বেগে বেড়ে যাবে।
    রিসার্চ স্কলার তুললেন রাষ্ট্রের সাথে প্রজার বিচ্ছিন্নতার ইস্যুগুলো।
  • rabaahuta | 172.136.192.1 | ৩১ মে ২০১৩ ০০:০৭611341
  • bb, IP Address : 127.221.52.69 (*) Date:30 May 2013 -- 03:30 PM

    আদিবাসীদের নিজেদের স্বর যতদিন শোনা যাবেনা ততদিন তাঁদের কথা কেউ বলতে পারবে না তার মানে? আদিবাসীদের মাইগ্রেট করে 'সুখে' থাকতে দেওয়া হচ্ছেনা এটা একটু কষ্টকল্পনা নয়? মাইগ্রেট করা আর মাইগ্রেট করতে বাধ্য হওয়া, ভিটেমাটি চাঁটি হয়ে ভেসে যাওয়া তো আলাদা।
  • pi | 172.129.44.120 | ৩১ মে ২০১৩ ০০:২৯611342
  • ক। আর ঐ গাঁও ছোড়াব নাহি, ওটাকেও আদিবাসীদের নিজেদের কণ্ঠস্বর বলতে আপত্তি আছে ?
  • MT | 116.198.206.228 | ৩১ মে ২০১৩ ০০:৫১611343
  • রঞ্জনদা, পড়ছি, আরো চাই। কিসানসভার কিসসাটাও শুনতে চাই।
  • a x | 138.249.1.198 | ৩১ মে ২০১৩ ০১:৫১611345
  • আরতি মুর্মুকে মনে আছে? লালগড়? কজনকে মারবে? আমরা সবাই মাওবাদী? - কোট দিলম না কেননা ভার্বাটিম মনে নেই। সব আদিবাসী মাওইস্ট না, কিন্তু ঝাড়খন্ড, ছত্তিসগড় অঞ্চলে মাওইস্টদের ৯৯% আদিবাসী। কাজেই একটা সাইজেবল পোর্শনের স্বর শুনতে ভালোই পাওয়া যাচ্ছে। স্বরটা পছন্দ না, সেটা অন্য কথা।

    আর মাইগ্রেশন প্রসঙ্গে, গত ৫০ বছরে ২ কোটি মানুষের ডিসপ্লেসমেন্ট হয়েছে, মাইন, বাঁধ ইত্যাদি নানা কারণে। এর মধ্যে ৪০% আদিবাসী। উচ্ছেদ হওয়া মানুষের ২০%-এর রিসেটেলমেন্ট হয়েছে - এই সংখ্যার একটা বিশাল অংশ নামে মাত্র, খাতায় কলমে রিসেটেলমেন্ট। উদাহরণ - সর্দার সরোবরের রিসেটেলমেন্টে যে জমি সেগুলো কৃষিযোগ্য না, কিম্বা জলাজমি। যেখানে জমি, সেখানে স্যনিটেশান নেই, জ্বালানী নেই। রামশ্বেরপুর রিসেটেলেমেন্টে ৫ দিনে ৭ জন আদিবাসী মারা গেছিলেন পানীয় জলের অভাবে।
  • a x | 138.249.1.198 | ৩১ মে ২০১৩ ০১:৫২611346
  • এই কদিন আগেই খরক ড্যামে শ' খানেক পুলিশ নামিয়ে উচ্ছেদের চেষ্টা হল। কোনো রিসেটেলমেন্টের চেষ্টাও নেই।
  • aranya | 78.38.243.161 | ৩১ মে ২০১৩ ০৪:৩৩611348
  • ভাল লাগল - গাঁও ছোড়াব নাহি।
  • কল্লোল | 125.241.2.183 | ৩১ মে ২০১৩ ১১:২৯611349
  • আদিবাসীরা আমাদের মতো চাগ্রী-বাগ্রী নিয়ে মাইগ্রেট করেনা তো। তাই আমাদের মতো মাইগ্রেশনে সুখে থাকে না।
    চল বে, কাল থেকে এটা তোর জায়্গা নয়, এখানে ড্যাম/খনি হবে। এটা বলে খেদিয়ে দেওয়া হয় এদের। চিরকাল চাষবাস করে, আর জঙ্গল কুড়িয়ে খেয়ে পরে বেঁচে থাকা মানুষগুলোকে - জোর করে শহরতলীতে বস্তিতে ঠেলে দেওয়া হয়। অন্য কোন কাজ জানে না এরা। শেষ পর্যন্ত ভিক্ষা বা মোট বওয়া ছাড়া আর কিছু করতে পারে না। তাতে করে ভারতের যেকোন প্রান্তে কি "সুখে" থাকা যায়, সেটা নিয়ে কোন ধারনা আছে কি?
  • PM | 68.8.1.62 | ৩১ মে ২০১৩ ১১:৩৬611350
  • কল্লোলদা, এর লজিকাল সমাধান তাদের জন্য আরো ফোকাস্ড ভাবে শিক্ষা দীক্ষার ব্যবস্থা করা, কর্মপোযোগী শিক্ষার ব্যবস্থা করে মেন-স্ট্রিমে নিয়ে আসা না চিরকালের জন্য জঙ্গলে কাঠ্কুরুনি করে রেখে দেওয়া।
  • PT | 213.110.243.23 | ৩১ মে ২০১৩ ১৪:২৪611351
  • এই প্রশ্ন তো আমারও-কিন্তু আদিবাসীপ্রেমিরা কিছুতেই যেন চায় না যে আদিবাসীরা জঙ্গল ছেড়ে বাইরে আসুক!!
  • ranjan roy | 24.99.9.172 | ৩১ মে ২০১৩ ১৪:৪৪611352
  • উন্নয়ন ও মাইগ্রেশনঃ কিছু এলোমেলো ভাবনা
    ---------------------------------------------
    [বাপ-পিতেমোর ভিটে ছেড়ে কেউ নড়তে চায় কি? সহজে? সেই যে দাদু বলে গেছেনঃ
    "সপ্তপুরুষ যেথায় মানুষ সে মাটি সোনার বাড়া,
    দৈন্যের দায়ে বেচিব সে মায়ে এমনি লক্ষ্মীছাড়া?"
    যে লক্ষ্মীছাড়া যেতে বাধ্য হয় সেও স্বপ্ন দেখে কবে ফিরে আসবে? যারা চাকরিসূত্রে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরাও ( আমাদের ব্ল্যাংকির মত) ভাবেন-- এ পরবাসে কে রবে?

    কিন্তু এটাও সত্যি যে কেউ কেউ যেতে চায় পরবাসে, কেউ কেউ আবার সেখানে গিয়ে ডেরা বাঁধে , ওরা বাহির করে ঘর, আপন করে পর-ইত্যাদি, ইত্যাদি। ওদের কানে বাজে--যাত্রা কর যাত্রীদল, বন্দরের কাল হল শেষ।
    ( এই জষ্টি মাসের বিষ্টিতে আমায় দাদুর কবতে আর গানে পেয়েছে, কিন্তু সিরিয়াস কতার মাঝে(ঃঃ)।
    আসুন, আমরা ভেবে দেখি যে কারা এই দুই ক্যাটেগরি আর তাদের মোটিভেশন বা প্রেরক তত্ত্ব কী কী?]
  • PT | 213.110.243.23 | ৩১ মে ২০১৩ ১৫:০৪611353
  • কিন্তু আদিবাসীরা যে জঙ্গলের বাইরে যেতে চায়্না এই সিদ্ধান্তটা কারা নিয়েছে? তাদের মধ্যে গত ছয় দশক ধরে ঠিকঠাক শিক্ষার প্রসার ঘটালে তারাও হয়ত আমার বাবা-কাকাদের মত ভিটে ছেড়ে নড়ার সাহস দেখাতে পারত।
  • কল্লোল | 125.241.10.115 | ৩১ মে ২০১৩ ১৫:১৪611354
  • বিবি, পিএম ও পিটি
    অদিবাসীদের শিক্ষিত করে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইটিবাবু, নিদেন ব্যাঙ্ক কেরানী হয়ে ওঠাতে আমার কোনও আপত্তি নাই। কিন্তু এই ৬৬/৬৭ বছরে একটু চোখ খুলে তাকানো যাক। সব অনাদিবাসী গ্রামে ইস্কুল আছে? পানীয় জল? আমি জঙ্গল-টঙ্গলের কথা বলছি না। এই ধরুন বর্ধমান, দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, উঃ ২৪ পরগনা, নদীয়ার সব গ্রামে, উত্তরপ্রদেশের সব গ্রামে, কর্ণাটকের সব গ্রামে, গুজরাটের সব গ্রামে ইস্কুল আছে কি? পানীয় জল? উত্তর একটা মস্তো বড়ো মোটা হরফে, তলদাগ সমেত - নেই।
    তারপর আপনি বলছেন আদিবাসীদের শিক্ষিত করে ইঃ। শিব্রামও এমন হাসির গপ্পো লিখতে পারেন নি।
    কিছুদিন আগে, ঐ যে রামচন্দ্র গুহের হিসাব্টা দিলাম। হাড়হিম করা - এখন ভারতের মোট জনসংখ্যার ৮.২% আদিবাসী http://censusindia.gov.in/Census_Data_2001/India_at_glance/scst.aspx। অর্থাৎ ২০০১এর হিসাবে মোট অদিবসী জনসংখ্যা ৮৪,৩২৬,২৪০। এর ৪০% নানান উন্নয়নের ধাক্কায় উচ্ছিন্ন, অর্থাৎ সংখ্যাটি ৩৩,৭৩০,৪৯৬।
    একটু খোঁজ নিন, ভারতের বড় বাঁধগুলো কোথায়। সেগুলোর প্রায় বেশীরভাগই আদিবাসী এলাকায়। খনিগুলো কোথায়? উত্তর ঐ একই।
    এদের শিক্ষিত/উন্নয়ন করতে তো কেউ বাধা দেয় নি স্বাধীনতার ৫৫/৫৬ বছরে। মাওবাদ তো গত ১০/১৫ বছরের বিষয়। তাহলে হলো না কেন?
    কাজেই ভাত দেবার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই হওয়ার চেয়ে, এরা যেমন আছে তেমনই থাকতে দিন না কেন।
  • হলধর হালদার | 222.84.206.250 | ৩১ মে ২০১৩ ১৫:৪০611356
  • কল্লোল এটা কি কইলেন? আপনার দেখছি মশাই ইন্ডিয়া শাইনিং এর দিকে মোটে নজর নেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন