এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সিঙ্গুর: কী ভাবছেন সবাই?

    Samik
    অন্যান্য | ০২ অক্টোবর ২০০৬ | ৫৯৯৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৩ মে ২০১৬ ১২:২৫670379
  • "...বুদ্ধ-নিরূপম একটা কারখানা বানাতে গেছিল, যেটা হলে রাজ্যের ইকনমিক প্রোগ্রেস হতো..."

    এটা হল এক দিকের গভীর বিশ্বাস - যে কারখানা না বানালে গোটা রাজ্যের প্রগ্রেস হয় না (বিহারে একশো বছর আগে জামশেদজী কারখানা বানিয়েছিলেন, তাতে রাজ্যের কি উন্নয়ন হয়েছে একশো বছর ধরে তা বলা মুশকিল)। তার জন্য ভাল চাষের জমিতেও কারখানা বানাতে হবে, যেভাবেই হোক বানাতেই হবে, নইলে প্রগেস হবে না।

    আর, অন্য দিকের বিশ্বাস - প্রাইভেট ইন্ডাস্ট্রি মানেই ক্যাপিটালিস্টের মুনাফার যন্ত্র, প্রকৃতি নিধনকারী উদ্ধত মানবসভ্যতার দম্ভ। এসবের জন্যে ভাল চাষের জমি নষ্ট করার মানে হয় না।

    ঘুরে ঘুরে তক্কো এ নিয়ে। তক্কে বহুদূর।
  • harmad | 203.222.161.6 | ১৩ মে ২০১৬ ১৩:২২670380
  • কি দরকার ছয় না আট ফসলী জমি তে ভুলভাল কারখানা বসিয়ে...তার চাইতে আলু চাষ করে পাশে ২-৫ একর জমিতে আলুর চপ শিল্প করলেই তো মিটে যায়।
  • PM | 116.78.8.103 | ১৩ মে ২০১৬ ১৩:৩৯670381
  • ইন্টিগ্রেটেড চপ শিল্প
  • de | 69.185.236.53 | ১৩ মে ২০১৬ ১৩:৫০670382
  • শুধু সিঙ্গুর নয় - বুদ্ধবাবুর আমলে কাজকর্মের পরিস্থিতি বা সুযোগ ওনার আগের আমলের থেকে বেড়েছিলো। মমতার আমলে সেটাই অনেক কমে গেছে -
  • dc | 132.174.186.86 | ১৩ মে ২০১৬ ১৩:৫২670383
  • হ্যাঁ সুস্বাদু গোলগোল ঢপের চপ।
  • S | 108.127.180.11 | ১৩ মে ২০১৬ ১৪:০১670384
  • ১৯ তারিখ থেকে ঐ ঢপের চপই আবার খেতে হবে।
  • sm | 53.251.91.253 | ১৩ মে ২০১৬ ১৪:০৭670385
  • নাহলে জোট এসে আবার লঙ্কা পোড়া ডাল আর রুটি খাওয়াবে।কোনদিকে যে যাই বড় দা !
  • de | 24.139.119.172 | ১৩ মে ২০১৬ ১৬:২৭670386
  • চপের থেকে ডালরুটি অনেক বেশী পুষ্টিকর!
  • cm | 127.247.97.144 | ১৩ মে ২০১৬ ১৮:৪৪670388
  • এখন কদিন সকলে ছুটি নিন। সাতদিন পরে তুমুল অক্ত গরম তক্কো হবে খন।
  • ! | 193.82.199.156 | ১৩ মে ২০১৬ ২০:০০670390
  • কল্লোলের ভন্ডামির কোন শেষ নেই।
  • ঈশান | ১৩ মে ২০১৬ ২০:৪১670391
  • উফ কিছু জিনিস কখনও বদলাবেনা।

    দুদিন পরে সিঙ্গুর টই খুলে প্রথমেই নজরে পড়ল "কল্লোলের ভন্ডামি"। উফ, আপনারা একটু ব্রেক নিলেও তো পারেন।
  • lcm | 60.242.74.27 | ১৩ মে ২০১৬ ২১:১৯670392
  • এ আবার কি! ভন্ডামি কোথা থেকে এল।
    কল্লোলদার পোস্ট তো মোটামুটি এক - শিল্পের জন্য উর্বর জমি না নিয়ে, অপেক্ষাকৃত অনুর্বর জমিতে শিল্প স্থাপনের পক্ষে।
  • PM | 233.223.153.151 | ১৩ মে ২০১৬ ২১:২৬670393
  • ধুস, কল্লোলদা "দাও ফিরে সে অরন্য " আর "অন্য রাজ্যে গিয়ে শিল্পে কাজ করা "র পক্ষে। কিন্তু তাতেই বা ভন্ডামী কোথায় ??!!
  • dc | 120.227.229.75 | ১৩ মে ২০১৬ ২১:৩০670394
  • ভন্ডামি ব্যাপারটা আমিও বুঝলাম না। "শিল্প না হলে না হবে" এটা বালখিল্যতা হতে পারে, কিন্তু ভন্ডামি অবশ্যই না।
  • ভণ্ডামি না | 105.130.11.147 | ১৩ মে ২০১৬ ২২:৫২670395
  • চাষ না হলে খাবো কি - এর মধ্যে ভণ্ডামির কি আছে ? হ্যাঁ বালখিল্যতা হতে পারে । মাছ আছে মুরগি আছে ধরে খাও না বাপু। এ তো বালকেও জানে ।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৩ মে ২০১৬ ২৩:০৪670396
  • এরকম আরবিট গাল পেড়ে ঝাল ঝাড়া বিবিবাবু এট আল রা করেই থাকেন , কখনো প্রশ্ন চিহ্ন হয়ে কখনো বিস্ময়। এবার আমাদের জন্যেও এল বলে ঃ)

    খালি এত যে কীসের রাগ, তাই নিয়ে বিস্মিত হয়ে যাই।
  • কল্লোল | 111.63.86.67 | ১৪ মে ২০১৬ ০৭:৩৭670397
  • সকলকে ধন্যবাদ, প্রতিবাদ করার জন্য। তবে এসব গালিগালাজ হলে বুঝতে পারি ঠিক জায়গাতেই ঢিল মেরেছি।
    গালাগালি তখই আসে যখন যুক্তি ফুরিয়ে যায়। তাই.....

    এবার এট্টু তক্কো করা যাক।
    আমি বলেছি, যারা জীবিকা ও জীবিকার উপায় হারাবেন, তাদের ক্ষতিপূরণ হওয়া উচিৎ যতটা টাকা রাষ্ট্রায়াত ব্যাঙ্কে রাখলে তাদের বর্তমান আয় থেকে অন্ততঃ ১০% বেশী রোজগার হয়।
    এতে অনেকেই বলতে পারেন অনেক চাকুরেরই ১০% বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট হয় না। ঠিক। কিন্তু তারা জীবিকাহারা নন। আর একটা জিনিস মাথায় রাখবেন, সুদের হার ক্রমশঃ কমছে ও কমবে। যে টাকাটা তারা পাবেন তা একবারেই পাবেন। ফলে ৫ বছর বাদে তাদের আয় কমবে ও জিনিসের দাম বাড়বে।
    এতে রাজি না হলে শিল্পোদ্যোগীরা শিল্প গড়া বন্ধ রাখুন।
    শিল্পোদ্যোগীরা শিল্প গড়া বন্ধ রাখলে তাদের প্রভুত ক্ষতি। সেটা তাদেরও বুঝতে হবে। হ্যাঁ, তারা অন্য রাজ্যের যেতে পারেন। সেখানেও একই ক্ষতিপূরণ চাইতে হবে। এটা আজকে দাঁড়িয়ে হয়তো সম্ভব না। কিন্তু যে মানুষেরা জীবিকা ও জীবিকার উপায় হারাবেন চিরদিনের জন্য তাদের এর চেয়ে কম ক্ষতিপূরণ দেওয়া কি উচিৎ?
    শিল্প হলে ঐসব মানুষেরা কি লাভবান হবেন? কিছু মানুষ হবেন। নিরাপত্তা কর্মী, সাফাই কর্মী হিসাবে কাজ পেয়ে। কিন্তু আজকাল ভারী শিল্পে কতটাই বা এদের ও অদক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হয়? এবারে কথা হলো এদের ট্রেনিং দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু যতদিনে এরা ট্রনিং পেয়ে দক্ষ হবে (খেয়াল রাখবেন এদের শিক্ষাগত যোগ্যতাও আহামরি কিছু নয়), ততোদিন কি ভারী শিল্প ও তার অনুসারী শিল্প বসে থাকবে?
    আর একটা কথা মাথায় রাখবেন সকলে - এরা এদের জীবিকাই হারাবেন না, এদের যাপনও হারাবেন। সেটা যে কি য্ন্ত্রনার, তা সদ্য প্রবাসে আসা মানুষ কিছুটা বোঝে। তারা ভলো কাজ নিয়ে প্রবাসে আসে। ভালো টাকা পায়। কিন্তু তাদের যাপন হারানোর হাহুতাশ যায় না। সেসব গুরুর পাতাতেই মাঝে মাঝে বেশ প্রকট হয়। অনেকে টাকার জোরে সেটা ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন। অনেকে পারেন না, খুব মনোকষ্টে থাকেন। এটাও মাথায় রাখবেন।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ১৪ মে ২০১৬ ০৭:৪৪670399
  • তাহলে শুধু চাষী কেনো , জীবিকা বহু মানুষ হারাচ্ছেন প্রতিনিয়ত । চাকরি যাচ্ছে , কারখানা চিরতরে লকআউট , যে কাজ জানেন সেটা অবসলিট হয়ে যাচ্ছে । সবাইকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক ? চাকরি গেলে অন্য চাকরির যেমন পথ খোলা আছে তেমনি জমি বেচা টাকায় অন্য জমি কিনে আবার চাষাবাদ করতে তো কেও বাধা দেয়নি । চাষী তো এন্তার্প্রেনীয়র , নাকি ? না শ্রমিক বলবো ? দু ক্ষেত্রেই অন্যত্র কাজ খুঁজে নেবার দায় সরকারের কেন ।
  • sm | 53.251.89.36 | ১৪ মে ২০১৬ ০৮:১০670400
  • সেটাই তো বহুদিন বলার চেষ্টা করছি। সব থেকে ভালো; কোনো অঞ্চল (যেমন সিঙ্গুর) সরকার যদি ভাবে বড় শিল্প একান্ত জরুরি, তাহলে করুক। কিন্তু জমি অধিগ্রহনের আগে অন্তত ৪০ শতাংশ বাড়তি জমি; আসে পাশের গ্রাম গুলো থেকে কিনে রাখুক। এবার যারা অনিচ্ছুক চাষী থাকবে, তাদের বলাহোক, ক্ষতিপূরণ চাই না দ্বিগুন বাড়তি জমি পাশের গ্রামে চাই। এতে অনিচ্ছুক চাষীর সংখ্যা অনেক কমবে। যেহেতু পাশের গ্রামে শিফট করতে হচ্ছে তাই নিজেকে অতটা বাস্তুচ্যুত ফিলিং হবেনা। আর যারা ক্ষতিপূরণে সন্তুষ্ট তাদের অঙ্কটা যেন বাজার দরের চেয়ে অনেক অনেক বেশি হয়।
    এর পরে আসে মূল প্রকল্পের অংশিদারিত্ব ও পেনশনের ব্যবস্থা।এটা কিন্তু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
    এসব করলে তবে না শিল্প! খালি শিল্পপতিকে হাজার একর বছরে এক কোটি তে লিজ দিলে চলবে ?
  • dc | 132.178.16.137 | ১৪ মে ২০১৬ ০৮:৩৪670401
  • কল্লোল আর sm এর কিছু কিছু পয়েন্টের সাথে একমত। হঠাত করে যাঁদের জমি নেওয়া হচ্ছে তাঁদের অতি অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমান ক্ষতিপূরন দিতে হবে। শুধু তাই না, তাঁরা যাতে টাকাটা সেফলি ধরে রাখতে পারেন সেই শিক্ষাও দিতে হবে। (কল্লোলবাবু বলেছেন ১০%, এখানে আমি বলবো ওরকম ফিক্সড রেট না করে মার্কেট রেটের থেকে ২% বেশী করতে)। আর এই ক্ষতিপূরণের টাকা, ফিনান্সিয়াল ট্রেনিং এগুলোর অন্তত ৮০% শিল্পপতিকেই দিতে হবে, এই বাবদ খরচটা প্রোজেক্ট কস্টের মধ্যে ধরতে হবে। সারা ভারতেই এই নিয়ম চালু হওয়া উচিত।

    নতুন জমি আইনে অ্যাকুইসিশান আর রিসেটলমেন্টের ব্যাপারে কি কি বলা হয়েছে? (তবে জমিদাতাদের অন্তত ৮০% এর সম্মতি লাগবে এটা আমার খুব বেশী মনে হয়। ওটা বোধায় ৬৫-৭০% হওয়া উচিত)। আর কৃষি আর শিল্প, দুটোরই যাতে পর্যাপ্ত ডেভেলপমেন্ট হয় সরকারকে সেটা দেখতে হবে। শুধু কৃষি বা শুধু শিল্প, কোনটাই প্র্যাক্টিকাল সল্যুশান না।
  • PM | 11.187.239.38 | ১৪ মে ২০১৬ ১০:০৯670402
  • ক্ষতিপুরনের দাবী ন্যায্য। আন্দোলন হওয়াই উচিত যতটা সম্ভব বেশী ক্ষতিপুরন সরকারের কাছ থী আদায় করার জন্য। + অতিরিক্ত ১০ % গমি রেখে দেওয়া উচিত জমিহারাদের কো-ওএপেরটিভের নমে ( সিন্ডিকেট ? ঃ))। যখন শিল্প হবে প্রোচুর কর্ম সংস্থান হবে, আশেপাশের অর্থনীতির ব্যপক উন্নতি হবে , তখন ঐ ১০% জমিতে কমর্সিয়াল অ্যাকটিভিটি হবে---- হোটেল হবে , মল হবে, বাজার হবে, পেত্রোল পাম্প হবে। এসব কমর্সিয়াল কাজ থেকে যা লাভ হাবে তা জমিহারারা পাবে অ্যানুইটি হিসেবে জীবন ভোর। ্সেটা যে সিঙ্গুরের ক্ষেত্রে চষের রোজগারের থেকে বেশী হতো সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। ক্ষতিপুরন ব্যন্কে ডিম পারত, সেক্ষেত্রে।

    কিন্তু এসব হলো শিল্প হতে দেবার যুক্তি। আন্দোলনের সময় এরকম যুক্তি তো দেওয়া হয় নি। অন্দোলন হয়েছিলো কারখানা না হতে দেবার যুতিতে--
    ১। উর্বর জমি নেওয়া যাবে না
    ২। ৪০ একর জমি ফেরত দিতে হবে মনে দিতেই হবে--নো কম্প্রমাইস
    ৩। চাষীর কাছে জমি হলো হীরক খনি। সেই জমি নেওয়া মনে তাদের পাঁজর খুলে নেওয়া

    এইসব আর কি। কিন্তু এইসব যুক্তি চাষীদের তো বটেই পঃবঃ এর শিল্প ভবিষ্যতকেও পথে বসিয়েছে
  • PM | 11.187.239.38 | ১৪ মে ২০১৬ ১০:১১670403
  • উদ্ধ- নিরুপমের প্রশাসনিক ব্যর্থতাকে আমি অস্বীকার করছি না মোটেই
  • cb | 11.39.38.31 | ১৪ মে ২০১৬ ১০:১২670404
  • ৪০০ , ৪০ নয়
  • PM | 11.187.239.38 | ১৪ মে ২০১৬ ১০:১৪670405
  • সরি ঃ) খুব বড় ভুল
  • dc | 132.178.16.137 | ১৪ মে ২০১৬ ১০:২৩670406
  • ৪০ টা বোধায় আসল ফিগার ছিল (বা ৮০)। হীরক রানী ওটা রবারের মতো টেনে ৪০০ করে দিয়েছিলেন।
  • কল্লোল | 111.63.88.46 | ১৪ মে ২০১৬ ১১:৪৪670407
  • একক। সমস্ত উন্নত দেশে চাকরী না থাকলে বেকার ভাতা পায়। তো, চালু করা হোক না সেসব। কে বারন করেছে।
    হিন্দ মোটর নিজের প্রোডাক্টকে আপগ্রেড না করে ডুবেছে, তার দায় শ্রমিক নেবে কেন? তারপর তাদের প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি ইঃ হাওয়া। তারপর মালিকপক্ষের দাবী, তাদের ঐ জমিতে রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা করতে দিতে হবে। কিন্তু প্রভিডেন্ট ফন্ড,গ্রাচুইটি চাইলেই চোখ উল্টে দিচ্ছে।
    শ্রমিককে ক্ষতিপূরণ আর কে কবে দিয়েছে? তারা নিজেদের মতো করেই অতি কষ্টে দিন গুজরান করছে। কারুর দয়ার জন্য বসে নেই। কিন্তু সরকারের কি কোন দায়িত্বই নেই? অন্ততঃ প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রাচুইটি আদায় করে দেওয়া।
  • dc | 132.178.16.137 | ১৪ মে ২০১৬ ১১:৫১670408
  • পুরো একমত। প্রভিডেন্ট ফান্ড-গ্র্যাচুইটির টাকা আদায়ের জন্য মালিকদের জেলে পোরার আইন করা উচিত।
  • PM | 11.187.239.38 | ১৪ মে ২০১৬ ১২:০২670410
  • একদম ঠিক।

    হিন্দমটোর ৯৫% মালিকের গাধামো, কোনো সন্দেহ নেই।

    কিন্তু আমি একটু অন্য কথাও বলবো। গাড়ীর আধুনিকিকরনের দাবীতে হিন্দমোটোরের শ্রমীকরা আন্দোলন , প্রতিবাদ করেন নি কেনো? শিল্প শ্রমিকদের আন্দোলন শুধুই নেগতিভে বিষয়ে হবে কেনো। ওনারা যদি সংগঠিত ভাবে এগিয়ে আসতেন, সরকারো ওদের পাশে দাঁড়াতে বাধ্য হতো।

    যে গাছে বসে আছেন সে গাছের গোড়া শুকিয়ে যাচ্ছে কিনা শ্রমিক সংগঠন দেখবে না? এটা ডান -বাম নির্বিশেষে জেনেরাল বক্তব্য
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন