এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সিঙ্গুর: কি ভাবছেন সবাই(২)

    Ishan
    অন্যান্য | ১৮ অক্টোবর ২০০৬ | ৫২৮৯৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 59.93.196.130 | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:৫৭696812
  • ১২০০০ + লোকের জমি, জীবিকার বিনিময়ে 'বারোহাজার হাতের' ( বুদ্ধবাবু উবাচ) রুজি রোজগার হওয়ার মত (এবং ঐ হাতজোড়া সবা ঐ জমি, জীবিকা হারানো মানুষের নয়) কারখানা তৈরি জনস্বার্থ ?
  • aja | 207.47.98.129 | ২০ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:৫৯696813
  • আগে ঠিক হোক মালিকের সম্মতি জমি অধিগ্রহনের জন্য মাস্ট কি না। তারপর জনস্বার্থ ইত্যাদি কথা হবে।
  • arjo | 168.26.205.5 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:০৩696814
  • দুটো খুব রিলেটেড, জমি অধিগ্রহণ জায়েজ তখনই যখন সেটা জনস্বার্থে ব্যবহৃত হচ্ছে। তা সিঙ্গুরে জনস্বার্থ প্রমাণিত না হলে কেমন করে বলব জায়েজ না নাজায়েজ। আগে বোঝাতে হবে উন্নতি কেমন করে কিভাবে?
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:০৬696815
  • মনে হচ্ছে আর্য্য বলছে যদি জনস্বার্থে জমি অধিগ্রহন হয় তো মালিকের সম্মতি ছাড়াও সেটা করা যাবে। যদি জনস্বার্থী না হয় তো মালিকের সম্মতি ছাড়া জমি অধিগ্রহন করা যাবে না।

    আমি কি ঠিক বুঝলাম? মামুর মত কিন্তু আলাদা। মামুর মতে কোন ক্ষেত্রেই মালিকের সম্মতি ছাড়া জমি অধিগ্রহন করা যাবে না।
  • arjo | 168.26.205.5 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:১২696816
  • সেটা পদ্ধতিগত ব্যপার এই নিয়ে অনেকেই কথা বলেছে। যতদূর মনে পড়ছে ইশান বলেছে সঠিক পূনর্বাসনের বন্দোবস্ত না করে নয়, আর শিল্পায়ণ জনস্বার্থ নয়। র মানে নিকা পাপাও সেরকমই বলেছে সাথে রেফারেন্ডামের কথা বলেছে। (এটা আমার আন্ডারস্ট্যান্ডিং, ভুল হতেই পারে)

    আমি তার আগে বুঝতে চাই

    ১। সিঙ্গুরে শিল্প = উন্নয়ন = জনস্বার্থ কিভাবে?

    ২। টাটা এনলাইটেন্ড এটা বামপন্থী স্টান্স কিনা?
  • pi | 59.93.196.130 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:১৪696817
  • জনস্বার্থ না থাকলে সম্মতিহীন অধিগ্রহণ অনুচিত, এ নিয়ে বোধহয় কারুর 'মত আলাদা' নয় :)।
    আর সেটাই কি সিঙ্গুর নিয়ে আলোচনায় অধিকতর প্রাসংগিক নয় ?
  • lcm | 128.48.7.203 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:১৫696818
  • সিঙ্গুর এপিসোডে লাভ/ক্ষতি।

    ক্ষতি:-
    ------
    ১) টাটা মোটরস-এর আর্থিক ক্ষতি। ইনভেস্টমেন্ট, সেট আপ, রিলোকেশন এসেট্রা।
    ২) রাজ্য সরকারের তহবিল। ৯০ কোটি টাকা জমির দাম হিসেবে পেমেন্ট করা হয়ে গেছে। অন্য কাউকে জায়গা না বিক্রী করা পর্যন্ত এটা ঝুলে রইল।
    ৩) যে সব জমির মালিক টাকা নেন নি। তাদের এখন জমি নেই, টাকাও নেই।
    ৪) যারা জমি বেচে টাকা পেয়েছেন, কিন্তু, অল্টারনেটিভ রোজগারের জন্য অপেক্ষা করছিলেন, কারখানা চালু হলে কিছু ব্যবসা ইত্যাদি করবেন। তাদের এখন অন্য কিছু ভাবতে হবে।
    ৫) যারা জমির মালিক নন কিন্তু কাজ করতেন এই জমিতে (ভুমিহীন চাষী)। তাদের চাষের কাজ নেই, অন্য কাজও নেই।
    ৬) চাকরি। নানা রকম স্ট্যাট বাজারে - এমনিতে ১৫০০, আর অনুসারী শিল্প ধরলে ১২০০০ - এটা ডিরেক্ট এমপ্লয়মেন্ট। এর মধ্যে যদি ৬০% লোক্যাল রিক্রুট হয়, তাহলে অ্যাবাউট সাত-আট হাজার লোক্যাল রিক্রুট। এছাড়া আছে আনডকুমেন্টেড/টেম্পোরারি লেবার এমপ্লয়মেন্ট।
    ৭) যারা এর মধ্যে সিঙ্গুরের আশেপাশে জমি কিনে রাখছিলেন পরে বেশী দামে বেচবেন ভেবে।
    ৮) রাজ্যের গুডউইল বা ইমেজ। সরকারি প্রশাসনিক গাফিলতি বা বিরোধীদের অযৌক্তিক বায়না, কারণ যাই হোক, পশ্চিমবঙ্গে শিল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ যে খুব ট্রিভিয়াল ব্যাপার নাও হতে পারে, সেই মেসেজ শিল্প মহল পেয়েছে। যদিও এ ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গ ইউনিক নয়, অন্য রাজ্যেও এ সমস্যা আগে হয়েছে।
    ৮) টাটা মোটরস-এর ইমেজ। গন্ডগোল শুরু থেকেই ছিল, কিন্তু প্রথম দিকে কমিটেড বলে, শেষ মুহুর্তে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেবার সিদ্ধান্ত - এ ঘটনা টাটা মোটরস-এর ম্যানেজমেন্ট-এর সাইট সিলেকশন বা ডিশিসন মেকিং বা দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। যার খানিকটা দায় অবশ্য কাগজে অ্যাড দিয়ে বিরোধীদের ঘাড়ে চাপিয়েছেন টাটা ম্যানেজমেন্ট।
    ৯) এডুকেটেড মিডিল ক্লাস বাঙালির ইগো - রিজিওন্যাল প্রাইড ('আমাদের' রবীন্দ্রনাথ, 'আমাদের' সত্যজিৎ), সেই প্রাইডে একটু স্ক্র্যাচ্‌ - অফিসে সাউথের সহকর্মীর কাছে একটু চেপে থাকা। শিক্ষিত সন্তান বাবা-মা র কাছে থেকে চাকরি করে সুখে থাকতে চায়, সেই সুযোগ একটু কমে গেল বা স্লো হয়ে গেল বলে হাহুতাশ। যদিও এসবের সাথে টাটা মোটরস সিঙ্গুর ছেড়ে গুজরাট চলে যাবার ডাইরেক্ট ইম্প্যাক্ট এই মুহুর্তে পাওয়া মুশকিল, কিন্তু এই ঘটনা তৈরী করে কনফিউশন - গতকালের ভিলেন মোদী হয়ে ওঠেন আজকের স্মার্ট মোদী।
    ১০) রাজনৈতিক ক্ষতি -
    যতই ডিনাই করুন, রাজ্যে বিরোধীরা একটু অপ্রস্তুতে। তারা শিল্প/কারখানা চান না এমন ইমেজ তৈরী হয়েছে।
    রুলিং পার্টিও একটু ঝামেলায়। সমালোচনার খানিকটা ইন্ডিরেক্টেলি আসছে তাদের দিকে ধেয়ে, এমনকি 'সাম্প্রদায়িক' মুখ্যমন্ত্রী মোদী পর্যন্ত অযাচিত উপদেশ দিচ্ছেন কর্মসংস্কৃতি নিয়ে।
    -------
    লাভ:-

    ১) গুজরাট। একটা কারখানা হলে বা না হলে এই মুহুর্তে গুজরাটের যত না আসে যায়, তার থেকেও বেশী গুরুত্বপূর্ণ হল ন্যানো-র মতন প্রজেক্টের সাথে ফাউ হিসেবে আসা পাবলিসিটি (জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক)। এর সাথে আছে সেই রিজিওন্যাল প্রাইড।
    ২) জমির মালিক যারা দূরে থাকেন, বা জমির আয়ের ওপর নির্ভরশীল নন, বা যা চাষ হয় ভাগচাষীরাই নিয়ে নেন তেমন লাভ হয় না - এনারা জমি বেচে সন্তুষ্ট।
    ৩) এই সুযোগে গত দু বছরে, সিঙ্গুর সংলগ্ন এলাকায় যারা জমি ভাল দামে বিক্রি করতে পেরেছেন।
    ৪) রাজনৈতিক লাভ -
    নন্দীগ্রামের ঘটনার পর, রুলিং সরকার একটা ব্রেক পেল - আমরা রাজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই, কিন্তু অপোজিশন কাজ করতে দিচ্ছে না, সুতরাং পরের ইলেকশনে আমাদের ভোট দিন।
    অপোজিশন-এর টার্গেট গ্রামের চাষী - টাটা চলে গেলেও আসে যায় না, কিন্তু আপনাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জমি নিতে দেবো না, অতএব আমাদের ভোট দিন।
    ৫) মিডিয়া - এমন একটা ডিবেটেবেল/সেলেবল হট্‌ টপিক থেকে নিংড়ে যত লাভ করা যায় এরা করেছেন এবং করছেন।

  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:২৫696819
  • পাই ও আজ্জোকে, জনস্বার্থ থাকলে জমির মালিকের সম্মতিহীন অধিগ্রহন উচিত কি না। এই প্রশ্নটার উত্তর না পেলে আমি পরবর্তী আলোচনায় আগ্রহী না।

    আমার যতদূর মনে পড়ছে, ঈশানের মত হল, সব ক্ষেত্রেই জমির মালিকের সম্মতি ছাড়া অধিগ্রহন অন্যায়। জনস্বার্থ বা জনস্বার্থ নয় ম্যাটার করে না। ঈশানের মত যদি আমি ভুল বুঝে থাকি তো সংশোধনী আশা করব।

    র-এর মত, আমি যা বুঝেছি, জনস্বার্থে জমি অধিগ্রহন করলে মালিকের সম্মতির দরকার নেই। সংখ্যাগরিষ্ঠের মতে যা জনস্বার্থ, তাই জনস্বার্থ। রেফারেন্ডাম হল সংখ্যাগরিষ্ঠের মত জানার একটা উপায়। কোন কোন ক্ষেত্রে (যেমন হাসপাতাল, স্কুল ইত্যাদি তৈরীর জন্য) সংখ্যাগরিষ্ঠের মতের বিরুদ্ধেও অধিগ্রহন চলতে পারে। যদি ভুল বুঝে থাকি তো সংশোধনী আশা করব।
  • Ishan | 121.245.118.168 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৩০696820
  • রঙ্গন আর অজদা মাল খেয়ে টই লিখতে বসাটা অভ্যাস করে ফেলেছে।

    ১। "জনস্বার্থ" তে জমি নেওয়া অবশ্যই দরকার। "জনস্বার্থ' মানে অবশ্যই জনতা যাকে জনস্বার্থ মনে করবে, সেটাই। একজন মাথামোটা মুখ্যমন্ত্রী ঠান্ডা ঘরে বসে টাটার কারখানাকে "জনস্বার্থ' মনে করবেন আর সেটা জনস্বার্থ হয়ে যাবে না।

    ২। অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে। ক্ষতিপূরণ নয়। পুনর্বাসন।

    ৩। SEZ বা বেসরকারি কারখানার জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা। ওগুলো কিনতে হবে।

    এই হল আমার মত। আর বামপন্থা নিয়ে আবোলতাবোলের উত্তর পরে দিচ্ছি।
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৩৪696822
  • ঈশানের মত তাহলে,

    ১। জনস্বার্থে জমির মালিকের মত ছাড়া জমি নেওয়া যেতে পারে, যদি পুনর্বাসন দেওয়া হয়।

    ২। অধিকাংশের মতে যা জনস্বার্থ তাই জনস্বার্থ, তবে SEZ বা বেসরকারী কারখানার ক্ষেত্রে অধিকাংশের মত যাই হোক তা জনস্বার্থ নয়।

    ঠিক বুঝলাম?
  • a x | 143.111.22.23 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৩৮696823
  • এলসিএমকে। একটা বড় লাভ, যেটা নিয়ে কেউ বিশেষ উচ্চবাচ্য করছেনা - সিঙ্গুর কিছুটা পথ দেখিয়েছে। দেশ জুড়ে জায়গায় জায়গায় এত যে কৃষক রুখে দাঁড়াচ্ছে, তার জন্য সিঙ্গুর কিছুটা দায়ী। অবশ্য লাভ না ক্ষতি, সেতো কে দেখছে তার ওপর।
  • pi | 59.93.255.86 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৪০696824
  • লাভ-ক্ষতির আরেকটি খতিয়ান।
    এটি অবশ্য কারখানা হলে কি হত, এবং সরকারী প্যাকেজ ঘোষণার আগে লেখা।

    http://tinyurl.com/5duljt

    ও হ্যাঁ, ব্ল্যাংককে, দীপাঞ্জনবাবু প্রেসিডেন্সির অধ্যাপক ছিলেন, মেহের ইনজিনীয়রের পরিচয় এইখেনে আছে:
    http://tinyurl.com/63co8x

    কিন্তু লেখাটি অমিত ভাদুড়ির সাথে সাথে ওনার development of dignity নিয়ে কথোপকথনের খসড়া, মূলত অমিত ভাদুড়ির ই কথা, তাই ইন্টারভিউকারীদের পরিচয় আমি, তুমি হলেও লেখাটির বক্তব্যের কিছু পরিবর্তন হত কি ?
  • Ishan | 121.245.118.168 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৫১696825
  • অজদা মার্ক্স বা লেনিন কিছুই পড়েননি। শুধু কংশাল শব্দটা বোধ হয় আবাপ থেকে শিখেছেন। কাজেই "জনস্বার্থে' ছোটো করে একটু টিউটোরিয়াল দিয়ে দিই।

    মার্ক্স ক্যাপিটালিজমকে ফিউডালিজমের চেয়ে উন্নত বলেছিলেন। ক্যাপিটালিজম আসার আগে সোসালিজমে যাওয়া যাবেনা, তাও বলেছিলেন। ভারতবর্ষে ইংরাজরা ক্যাপিটালিজমের বিস্তার ঘটিয়ে পুরোনো সামন্ত সম্পর্ককে ভেঙে ফেলবে এরকম খোয়াবও দেখেছিলেন। ওনার ধারণা ছিল উন্নততম ক্যাপিটালিস্ট দেশগুলোতেই সবার আগে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হবে।

    মার্কসের এই ধারণাকে সবার আগে গোল্লায় পাঠান লেনিন। রাশিয়া ছিল ইউরোপের পিছিয়ে পড়া একটি দেশ, যেখানে সামন্ততন্ত্র সেভাবে বিদায় নেয়নি। কিন্তু সেখানেই বিপ্লব হল। তখন থিয়োরাইজ করা হল, যে, যেহেতু সাম্রাজ্যবাদ পুঁজিবাদের সর্বোচ্চ স্তর, তাই সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বে পুঁজিবাদ এক এবং অখন্ড। সেই শৃঙ্খলের দুর্বলতম অংশটিতে বিপ্লব হবে। সেটা নট নেসেসারিলি উন্নততম পুঁজিবাদী দেশ। এই নিয়ে ট্রটস্কির ভিন্নমত ছিল, সেখানে ঢুকছিনা।

    এর পরে এল উপনিবেশ সংক্রান্ত থিসিস। সম্ভবত: তৃতীয় আন্তর্জাতিকেই (শিওর না)। সেখানে বলা হল, যে অনুন্নত বা উন্নয়নশীল প্রাক্তন উপনিবেশগুলোতে পুঁজিবাদ তার কর্তব্য পালন করেনি। মানে ক্যাপিটালিস্ট ডেমোক্র্যাটিক রেভলিউশন ঘটায়নি। বরং ফিউডালিজমের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। কারণ এই পুঁজিবাদের ফিউডালিজমের সঙ্গে লড়ার ক্ষমতা নেই। এই পুঁজিবাদ মৃতপ্রায় পুঁজিবাদ। অতএব, ফিউডালিজম থেকে ক্যাপিটালিজমে উত্তরণ হবে, তারপরে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হবে, এই আশা আর না করাই ভালো। বরং পুঁজিবাদের অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে কমিউনিস্ট পার্টিকে। মানে, সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব না, তাদের ঘটাতে হবে গণতান্ত্রিক বিপ্লব।

    সেই ড়িয়োরি অনুযায়ী চিনে যে বিপ্লবটি হয়েছিল, তা সমাজতান্ত্রিক না, গণতান্ত্রিক বিপ্লব। ভিয়েতনামেও তাই। ভারতের সিপিআই সিপিএম থেকে নকশাটানোর কথাই বলে, সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব নয়।

    অর্থাৎ, (বোল্ড এবং আন্ডারলাইন) ফিডালিজম থেকে ক্যাপিটালিজম, তারপরে সোসালিজম, এই লিনিয়ার রাস্তাটি তৃতীয় বিশ্বের বামপন্থীরা বহু আগে পরিত্যাগ করেছেন। খাতায় কলমে এবং প্র্যাকটিসে। ফিউডালিজম একদিন ক্যাপিটালিজম হবে, তাপ্পরে সোসালিস্ট রেভলিউশন হবে, এই খোয়াব কেউ আর দেখে টেখেনা। হতে পারে বামপন্থীরা "ছাগল', হতে পারে দেখা উচিত ছিল, কিন্তু ফ্যাক্ট হল দেখে না।

    কাজেই বাম মতে ক্যাপিটালিজম ফিউডালিজমের চেয়ে উন্নত, এক নি:শ্বাসে, কথাটা আজকে দুম করে বলে দেওয়া যায়না। বামপন্থীরা অমনটা লিনিয়ারলি ভাবেন টাবেন না।

    এটা জিকের জন্য লিখলাম। এর উত্তরে কিছু "স্মার্ট' ওয়ানলাইনার আসবে জানি। তা আসুক। কিন্তু এই বেসিকগুলো জেনে রাখলে "সিরিয়াস' আলোচনা করতে সুবিধে হবে বলে লেখা। "জনস্বার্থে'। :)
  • Blank | 59.93.208.235 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৫২696826
  • অবশ্যই হতো। কারন এটা ইন্টারভিউ নয়। অমিত ভাদুড়ির সাথে কথা বলে ওনাদের যা মনে হয়েছে তাই লেখা। অর্থাত সমস্ত উপসংহার ওনাদের নিজেদের টানা। সিঙ্গুর নিয়ে লাভ ক্ষতির হিসেব টাও তো মনে হয় ওনাদের ই করা। তো পার্থক্য আকাশ পাতাল হতেই পারতো।
    মেহের ইঞ্জিনীয়ার একজন পদার্থবিদ, তা দেখলাম।
  • Ishan | 121.245.118.168 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৫৭696828
  • আজ্ঞে না। একদম ঠিক বোঝেন নি। "অধিকাংশের মতে যা জনস্বার্থ তাই জনস্বার্থ' নয়। গণতন্ত্রে অধিকাংশের মত গৃহীত হয় ঠিকই। কিন্তু তার একটা লিমিট থাকে। মেজরিটি মেজরিটির জন্যই যা খুশি করতে পারেনা। মাইনরিটির মতকে সম্মান দেওয়া হয় বলেই সেটা গণতন্ত্র। সেই জন্যই নরেন মোদি মেজরিটি নিয়ে জিতে আসার পরেও বলা হয় সে ভদ্দরলোক গণতন্ত্রকে "হত্যা' করছেন।
  • a x | 143.111.22.23 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৫৭696827
  • ওহো ব্ল্যাংকের কি অর্থনীতির অধ্যাপকের লেখা লাগবে? বললেই হয় :-)

    এই নাও-

    http://sanhati.com/front-page/1001/

    কমেন্টে anonymous পোস্টটিও লেখকেরই।

    তবে এসবই তো জানা, থোড় বড়ি খাড়া।
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:০৩696829
  • মামুর লেখার হাতটি - এককথায় খাসা। আর মিথ্যে কথা বলার ক্ষমতাটি - অসাধারন।

    আমার কথাটি ছিল এই রকম। মার্ক্স ক্যাপিটালিজমকে তুলনায় উন্নত বলেছিলেন। তার পরেও যদি তিনি বামপন্থী থাকতে পারেন তো টাটাকে তুলনায় এনলাইটেন্ড বলাটা দক্ষিণপন্থী আচরন নাও হতে পারে। তার জন্য এতগুলো ইরেলেভ্যান্ট কথা বলার দরকার ছিল না।

    চীন আর রাশিয়ায় যা হয়েছে তার পরে মার্ক্সের অরিজিনাল ধারনাই ঠিক ছিল, এমনটা ভাবা যেতেই পারে। অবিশ্যি ভাবনা ব্যাপারটা ইনফ্যান্টাইল ডিসঅর্ডারের সাথে খাপ খায় না।
  • pi | 59.93.255.86 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:০৫696830
  • আর lcm প্রদত্ত এখনকার লাভ ক্ষতির হিসেব নিয়েও বেশ কিছু দ্বিমত আছে। টাটা ইনভেস্টমেন্ট মূলত: হয়েছে যেসমস্ত যন্ত্রপাতি সংক্রান্ত ব্যাপারে,যেগুলো তারা অন্য কারখানায় রিলোকেট করে দিলে ইনভেস্টমেন্ট সংক্রান্ত আর কোনো বড় ক্ষতি হয়েছে বলে মনে হয়না।
    উপরন্তু সরকারী খরচে নেওয়া জমি এখনো টাটার হাতে, অতএব ...

    আর ক্ষতির ৬ নং পয়েন্ট নিয়ে প্রচুর তর্কের অবকাশ রয়েছে।
    কোথা থেকে জানা গেলো ডিরেক্ট এমপ্লয়মেণ্ট ১২,০০০। বুদ্ধবাবু নিজেও তো ৬,০০০ ছাড়ানোর ভরসা পাননি।
    ৬০% স্থানীয় নিযুক্তি, এ তথ্যের সোর্স ই বা কি ?

    আর, জমি , কাজ হারাচ্ছেন ১২,০০০ + মানুষ ( + এর পর খেতমজুরদের সংখ্যা
    বসবে)। তাহলে ডিফারেন্সটা পজিটিভ না নেগেটিভ , তার উপর তো এই পয়েন্টটা লাভ না ক্ষতি র তালিকায় যাবে, সেটা দেখতে হবে ! :)
    অবশ্য,এখন কারখানার কাজ হতে হতে পরিত্যক্ত জমির যা অবস্থা বলে মনে হয়, তাতে এই অবস্থায় চাষ করতে হলে ক্ষতির দিকেই পাল্লা ভারি হবে মনে হয়।

    আর লাভের মধ্যে যেটা বাদ গেছে ax বলেই দিয়েছেন। এবং মানুশ এও বুঝেছে, আন্দোলন গড়ে তুল্লে সেটা প্রথম থেকেই করতে হবে, কারখানার জন্য জমিতে নিয়ে কাজ শুরু হবার পরে নয়।
    উত্তরাখণ্ড ইত্যাদি জায়গার আন্দোলন অবশ্যই সিঙ্গুর দিয়ে মোটিভেটেড।
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:০৭696831
  • মামু বলেছিল - 'জনস্বার্থ' মানে অবশ্যই জনতা যাকে জনস্বার্থ মনে করবে সেটাই।

    মামু বলল - 'অধিকাংশের মতে যা জনস্বার্থ তাই জনস্বার্থ' নয়।

    অর্থাৎ মামুর মতে জনতা আর অধিকাংশ এক নয়।

    ঠিক বুঝলাম?
  • Ishan | 121.245.118.168 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:১০696833
  • ১। মার্কস কথাটি ২০০৮ সালে দাঁড়িয়ে বললে তাঁকে বামপন্থী বলা হতনা। বা যেতনা। দক্ষিণপন্থী বা গাড়োল, কিছু একটা বলতে হত। সেই কথাটা বোঝানোর জন্যই এতোগুলো লাইন টাইপ করতে হয়েছে।

    ২। মার্কস ঠিক না লেনিন ঠিক, সে অন্য তক্কো। তবে আজকের দুনিয়ায় বামপন্থী বলে যাঁরা পরিচিত, তাঁরা আমি যা লিখেছি, মোটামুটি সেটাতেই বিশ্বাস করেন। এখন অজদা নিজের মতো করে বামপন্থা ডিফাইন করে, বাকি বামপন্থীদের মিথ্যেবাদী পরমাণ করতে চাইলে অন্য কথা। সে ওনার গণতান্ত্রিক অধিকার। সংখ্যাগুরু সেখানে হস্তক্ষেপ করতে পারেনা। কতো লোক কত কিছুই করে, কেসি পাল নামক এক মাহাপন্ডিত "সূর্য পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরে' বলে দেওয়াল লিখে ভরিয়ে দিয়েছিলেন। তাতে আর কি এল গেল। :)
  • Ishan | 121.245.118.168 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:১৩696834
  • ঠিক। জনগণ আর অধিকাংশ "এক' নয়।

    বাকি কথা কাল হবে। গুডনাইট।
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:১৫696836
  • তবে জনগন কি?
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:১৫696835
  • এই কথাটি আমার ভারী মনোমত হয়েছে। মার্ক্স যদি ২০০৮ সালে ক্যাপিটালিজমকে ফিউডালিজমের চেয়ে ভাল বলতেন তো তিনি আর বামপন্থী থাকতেন না। আই থিংক আই অ্যাম ইন গুড কম্প্যানি।

    মার্কস ঠিক না লেনিন ঠিক সেই তক্কের মীমাংসায় একটিই সত্য দিক আছে, মামুর দিক। কেউ মামুর সাথে একমত না হলে সে হল কেসিপাল। ঠিক বুঝলাম?
  • pi | 59.93.255.86 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:১৯696837
  • অমিত ভাদুড়ির স্বরচিত একটি লেখা :

    http://sanhati.com/articles/739/

    কিছু অংশ উদ্ধৃত করলাম। পদার্থবিদদের ইনটারপ্রিটেশানে অর্থনীতিবিদের বক্তব্যের 'আকাশপাতাল পার্থক্য' হয়ে যায় কিনা বিচার করিয়া লউন। :)

    'In the corporate sector, and in some organized industries productivity growth comes from mechanization and longer hours of work. Edward Luce of Financial Times (London) reported that the Jamshedpur steel plant of the Tatas employed 85000workers in 1991 to produce1million tons of steel worth 0.8million U.S. dollars. In 2005, the production rose to 5 million tons, worth about 5 million U.S dollars, while employment fell to 44,000. In short output increased approximately by a factor of five, employment dropped by a factor of half , implying an increase in labour productivity by a factor of ten. Similarly, Tata Motors in Pune reduced the number of workers from 35 to 21 thousand but increased the production of vehicles from 129,000 to311,500 between 1999 and 2004, implying labour productivity increase by a factor of 4. Stephen Roach, chief economist of Morgan Stanley reports similar cases of Bajaj motor cycle factory in Pune. In mid-1990s the factory employed 24000 workers to produce 1 million units of two wheelers. Aided by Japanese robotics and Indian information technology, in 2004, 10500 workers turned out 2.4 million units, i.e. more than double the output with less than half the labour force, an increase in labour productivity by a factor of nearly 6. (Data collected by Aseem Srivastava, ´Why this growth can never trickle down´, [email protected]). One could multiply such examples, but this is broadly the name of the game everywhere in the private corporate sector.'

  • arjo | 168.26.205.5 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:২২696839
  • যা বুঝলাম প:ব: এ এখন ফিউডালিজম চলছে। মার্ক্স বলেছেন ক্যাপিটালিজম ফিউডালিজমের থেকে ভালো। তাই সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা বানিয়ে ক্যাপিটালিজম আনা হচ্ছে আর তাই টাটা বিড়লা অমুক তমুক দের থেকে রিলেটিভলি এনলাইটেন্ড কোম্পানি। কারণ অন্যরা ফিউডাল। ঠিক বুঝলাম?
  • lcm | 128.48.7.203 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:২৯696840
  • pi,
    ৬ নং-এ যে চাকরির স্ট্যাট দিয়েছি সেটা ঠিক নাও হতে পারে, লিখেছি যে বাজারে প্রচুর কনট্রডিক্ট্যারি স্ট্যাট্‌, আমি শুধু মিন-ম্যাক্স টা দিয়েছি। তবে, হ্যাঁ, যারা কারখানার জন্য কাজ হারালো, তাদের টা মাইনাস করা উচিত। পরোক্ষ ভাবে যারা কাজ পাবেন তাদের হিসেব টাফ। কমপ্লিকেটেড হিসেব।

    a_x,
    ঠিক পয়েন্ট। সিঙ্গুর-এর ঘটনা ভারতের অন্যান্য প্রান্তে চাষীদের প্রতিবাদ করার সাহস দিয়েছে হয়ত। এবং, এটাকে লাভ এবং ক্ষতি দু দিক থেকেই দেখা যায়।
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:৩৪696841
  • আজ্জো কার কথা বুঝল?
  • pi | 59.93.255.86 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:৩৮696845
  • হ্যাঁ আর্যদা, সেইজন্যই মনে হয় সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় বিড়লাদের তমসাময় হিন্দমোটোর কারখানা বিসর্জনের আয়োজন করিয়ে জ্যোতির্বলয়যুক্ত টাটা কে আবাহন করে শিল্পায়ন পূজা চলিতেছে। :)
  • aja | 207.47.98.129 | ২১ অক্টোবর ২০০৮ ০১:৩৮696842
  • এক মিনিটের জন্য সিরিয়াস হয়ে।

    আজ্জো, ইচ্ছে মত তুমি কারো মুখে কথা বসিয়ে দেবে এবং তার বক্তব্য ডিসটর্ট করবে, আর সে বা তারা তোমার সাথে সিরিয়াস আলোচনা করবে। তুমি কি সত্যি সত্যি এই রকম আশা রাখো?

    সিরিয়াস মোড অফ।

    ল্লে হালুয়া।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন