এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ক্রোনি কমিউনিজম -শিলিগুড়ি মডেল !

    Debabrata Chakrabarty লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৮ মার্চ ২০১৬ | ৫০৪৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PM | 233.223.159.19 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৩:২৩704795
  • তাইলে ৯৪ ফিগারটা ঠিক নয় ঃ) এটাই তো বলছিলাম ঃ)। আর "Wages are paid as per industry agreements" ওনার বলা এই কথাটাও মানেন তো ? ঃ)

    ডাটা এন্ট্রি অপরেটর পদে পদন্নতিতে দিল খুশ হয়ে গেলো ঃ)
  • PT | 213.110.242.4 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৩:৪৪704796
  • "নাকি ওসব বাইরে গিয়ে কাজটাজ ছোটলোকেরা করুক। আমাদের ঘরের ছেলেমেয়েরা কিন্তু ঘরের খেয়ে কাজ করবে।"
    সেকি গো কল্লোলদা। আমি দশ বছর কাজ করলাম পুণাতে। বড় ছেলেটা চলে গিয়েছে ব্যাঙ্গালোরে। সে আর এদিক্পানে ফিরবে বলে মনে হয় না। ছোটটাও বছর কয়েক বাদে ঘর ছাড়বে।
    আমি তো ঘরছাড়াদের দলেই!! সেইজন্যেই তো সাহস করে এই কথাটা লিখলাম।
  • de | 69.185.236.54 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৩:৫০704797
  • এই ধরণের কথা হিন্দমোটর টইতেও শুনলাম যে শ্রমিকেরা কেন রাজমিস্ত্রী, জোগাড়ে, প্লাম্বারের কাজ শিখে নিয়ে রিয়েল এস্টেটের চারপাশে ঘোরাঘুরি করে না? আরে মশাই, এক্স্পার্টাইজ বলে একটা কথা আছে জানেন কি? কাল যদি আমাকে বলে এই ল্যাবের কাজ, রিসার্চ ইঃ ছেড়ে তুমি কাল থেকে ধানচাষে মন দাও, পারবো কি? এক্সপার্টাইজ কি কেবল বড় চাগ্রী করা বাবুদের একচেটিয়া? চা পাতা তোলায়, চা শ্রমিকের অন্য কাজে, গাড়ী কারখানায় ইঃ তে দক্ষতা লাগে না? সেই দক্ষতাও তো তাকে কষ্ট করে অর্জন করতে হয়েছে। হুট করে বল্লেই ছেড়ে অন্য কাজে লেগে পড়া অতো সোজা নাকি?
  • S | 108.127.180.11 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৪:০৫704799
  • রিয়েল এস্টেট প্রজেক্ট গুলোতে কি কাজের লোকের অভাব ঘটছে নাকি?

    আর আনএডুকেটেড (ভাষা একটা প্রাবলেম হয় হামেশাই) লো ওয়েজ আর্নারদের ক্ষেত্রে ইমিগ্রেট করে কাজ করে নিজের খরচ চালিয়ে ঘরে পয়সা পাঠানো (ঘরের লোকেদের নিরাপত্তার কথা নাহয় ছেড়েই দিলাম) ব্যাপারটা খুব সহজ নয় বলেই আমার মতন সোকল্ড শিক্ষিত সুখি (এইটাতে আরো বড় সোকল্ড) লোকের মনে হয়।
  • PT | 213.110.242.5 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৪:০৫704798
  • সে তো বহুদিন আগেই শুনেছি যে সিঙ্গুরের চাষীর ছেলের পক্ষে নাকি গাড়ী চালানো শেখা মোটে ভাল কাজ না......
    আমি ব্যক্তিগতভাবে একটি বড় সংখ্যালঘু পরিবারকে চিনি যারা অন্য কোন কাজ জোগাড় না করতে পেরে কাকা-ভাইপো-মামা-ভাগ্নে সকলে মিলে গাড়ীর ব্যবসার নেট-ওয়ার্ক করে ফেলেছে। তাদের মধ্যে অনেকেই নতুন-পুরনো মারুতি-ওমনি বা পুরনো এম্ব্যাসাডর কিনে, মোবাইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে দিব্য ব্যবসা চালাচ্ছে আর সংসার প্রতিপালন করছে। আমি এবং আমার চেনা অনেকেই তাদের গাড়ী নিয়মিত ব্যবহার করে।
    স্বল্প-শিক্ষিতদের জন্যে এই কাজটা তো চপ-শিল্পের চাইতেও বেশী সুবিধেজনক বলে মনে হয়।
  • de | 69.185.236.54 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৪:১৯704801
  • আরো একটা কথা - ডানলপ, হিন্দমোটরের মতো কারখানা বন্ধ হয়ে সেখানে রিয়েল এস্টেট হলে কয়েক হাজার লোকের চাগ্রী যায়। একই কারখানার জমিতে গড়ে ওঠা রিয়েল এস্টেট তাদের কতজনকে কাজ দেবে? প্লাম্বার বা জোগাড়ের কাজ হঠাৎ করে শুরুও করা যায় না, তাদেরও কন্ট্রাকটর থাকে। এই সব কিছু এমন মন্তব্য করে ফেলা লোকজন জানেননা এটাও নয়। শুধু জীবনটা আমার নয় আর হার্ডশিপটাও আমায় করতে হচ্ছে না - তাই মন্তব্য করে ফেলাই যায়!

    একটা কারখানা আর তার চারিপাশের শ্রমিকদের টাউনশিপ যারা একটা মোটামুটি খেয়ে পরে চলা জীবন যাপন করতো, তারা হঠাৎ করে কিভাবে দিশাহারা হয়ে যায়, কিভাবে তাদের ছেলেপুলেরা পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে জোগাড়ে হয় যায়, বউয়েরা কাজের মাসি হয়ে যায়, এটা ভাবতে আর একটু বোঝার চেষ্টা করাতে ক্ষতি নেই তো! এইসব ক্ষেত্রে পুরো টাউনশিপের চরিত্রই পাল্টে যায়!
  • PM | 233.223.159.19 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৪:৫৬704802
  • দে, ভারী শিল্পের বিকল্প বলে রিয়েল এস্টেট শিল্পকে মনে করি না। একটা ভারী শিল্প অজস্র অনুসারী শিল্পে লোকের চাকরী দেয়। পারোক্ষ কাজ তো অছেই।

    কিন্তু ডেটা পয়েন্ট চাইলেন বলে বলছি। নিউটাউনের একটা মাঝারী-বড় কম্প্লেক্স এ ( হিন্দ্মোটোর বা উনিটেকের মতো বড় নয়) ১৪০ জন লোক স্থায়ী /কনট্রাক্টে কাজ করেন । এর মুলতঃ আছেন সিকিউরিটি তে, ক্লিনিং এ, Kঅমন ফেসিলিটি রক্ষনাবেক্ষনে ( সুইমিং পুল, ইলেকট্রিকাল, জিম , জেনেরটর ইত্যাদি)। গোটা দশ স্টাফ ও আছে সোসাইটিতে। এর মধ্যে অনেকগুলোতেই বিরাট স্কিল লাগে না।

    এছাড়া ফ্ল্যাটের ভেতরে নানা রকম দরকার হয় ( ক্লিনিং, প্লাম্বিং, ইলেকট্রিক্যাল ইত্যাদি)। রেট লিস্ট আছে। ফোন করে ডেকে (বাইরে থেকে, মুলতঃ রাজারহাটের গ্রামে থাকেন , স্কীল অ্যাকুয়ার করেছেন) কাজ করতে হয়। তাদেরো কর্মসংস্থান হয় কিছু।

    স্থায়ী লোকেদের মিনিমাম মাইনে এখন ১২০০০ টাকা। প্রতি বছর বছরে ইন্ক্রিমেন্ট হয়। স্টাফেদের মাইনে অনেক বেশী। তাদেরো মুখ পাল্টাতে দেখি মধ্যে মাঝে। আবাসিকদের ২ টাকা /স্কোয়ার ফিট দিতে হতো মেন্টেনান্সে এর জন্যে। এবছর থেকে মাইনে বাড়ার জন্য 2.25 টাকা হয়েছে।

    চা বাগানের হাল যা দেখছি, ততে মন্দ কি? তবে সব এলাকায় এরকম হতে নাও পরে। আমি জাস্ট রেফারেন্স হিসেবে বল্লাম জানতে চাইলেন বলে।
  • dc | 132.164.52.11 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:১০704803
  • de, হিন্দমোটরের শ্রমিকরা কেন অন্য কিছু করার চেষ্টা করছেননা সেটা আমিও লিখেছিলাম। কিন্তু তার সাথে আরো কিছু কথাও লিখেছিলাম। পুরোটা এখানেও লিখে দি।

    ১। কারখানার মালিক যদি শয়তানি নাও করে (যেটা হিন্দমোটরে করেছিল) আর সরকার যদি ভুল নীতি নাও নেয় (যেটা নব্বুইএর শুরু অবধি ছিল) তাহলেও শুধুমাত্র ম্যাক্রোইকনমিক কারনেই কিছু কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে, অন্যত্র অন্য কিছু খুলবে, এটা ইনএভিটেবল। কারখানার মালিক চুরি করলে, পিএফ ইত্যাদি না দিলে তাকে অবশ্যই সাস্তি দেওয়া উচিত, সেটা ওখানেও লিখেছিলাম। আর হিন্দমোটরে সরকার বেশ কিছু প্রোটেকশানিস্ট নীতি নিয়েছিল, যেমন সব সরকারি গাড়ি আর ট্যাক্সিকে অ্যাম্বি হতে হবে, এধরনের নীতি নিলে সেই ইন্ডাস্ট্রির কম্পিট করার ক্ষমতা হারিয়ে যায়, ফলে সেই ইন্ডাস্ট্রি অবশ্যম্ভাবী বন্ধ হয়।

    ২। কারখানা বন্ধ হলেও শ্রমিকদের তুলনামূলকভাবে একটু কম অসুবিধে হয় যদি সেই রাজ্যে আরো অনেক ইন্ডাস্ট্রি থাকে। এটারও উদাহরন হিসেবে তামিলনাড়ুর কথা লিখেছিলাম অন্য টইতে। কিন্তু পবতে কোন বড়ো ইন্ডাস্ট্রিই নেই, ফলে পবতে হিন্দমোটর বন্ধ হয়ে গেলে শ্রমিকদের আরো অসুবিধে হয় কারন আর কোন বড়ো শিল্প নেয়, তাদের ঘিরে যেসব অনুসারী শিল্প গড়ে ওঠে সেসবও নেই। বহুকাল ধরে পব থেকে ক্যাপিটাল ফ্লাইট হয়েছে, ফলে এই অবস্থা।

    ৩। এই সিচুয়েশনে হিন্দমোটর টইতে লেখা হয়েছিল যে সেখানে বিরাট আবাসন হবে। সেই প্রেক্ষিতে লিখেছিলাম অতো বড়ো আবাসনে তো নানারকম সার্ভিস অপরচুনিটিও তৈরী হবে। আমি এমনিতে জব মবিলিটিতে বিশ্বাস করি, আপনার বেশ কিছু কথাতে যদিও সহমত, যেমন একটা কাজে দীর্ঘ জীবন ধরে দক্ষতা অর্জন করার পর হঠাত অন্য কাজে দক্ষতা অর্জন করা খুব মুশকিল, তাও বলবো এখন যদি একেবারেই কোন অলটারনেটিভ না থাকে আর সামনে যদি দেখা যায় যে আবাসন তৈরি হয়ে কিছু অপরচুনিটি তৈরি হবে তাহলে তাতে অসুবিধার কিছু দেখিনা। আর আজকের দিনে যে নানারকম বিকল্প জীবিকা উপার্জনের সুযোগ এসেছে, সেটাও লিখেছিলাম।
  • Arpan | 116.216.130.73 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:১৪704805
  • এক্স্যাক্টলি। নতুন স্কিল অ্যাকোয়ার করাতে গেলে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলতে হবে। সরকার জমির দালালি এবং রাজস্ব বাবদ যে টাকা পাচ্ছে তার সামান্য কিয়দংশ দিয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলতে বাধা কোথায়? যে শ্রমিকের বয়স পঞ্চাশ পেরিয়ে গেছে সেখানে তার পরের প্রজন্ম প্রশিক্ষণ পাবে।

    সেই প্রশিক্ষণ পেয়ে পরবর্তী ডেস্টিনেশন হিসেবে রাজ্যের বাইরে যেতে হলেও তো চাপ দেখি না। এমনিতেই হাফ কাজ জানা লোকে দেখছি লুরুর নির্মাণ শিল্পে ছেয়ে গেছে, তার বড় অংশ মালদা আর মুর্শিদাবাদের। কাজেই ডিমান্ড নেই সেইটা তো ঠিক নয়।
  • Debabrata Chakrabarty | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:১৭704806
  • বিকল্প শ্রম হিসাবে আপনাদের উদ্ভাবনী শক্তি রাজমিস্ত্রী, জোগাড়ে, প্লাম্বারের কাজ এই খানে সীমিত দেখে বড়ো দুক্ষু পেলাম ঃ-

    পশ্চিমবঙ্গের বন্ধ হয়ে যাওয়া চা বাগান এবং ধুঁকতে থাকা চা বাগানের শ্রমিকদের পরিবার অনেক উত্তম উপায় উদ্ভাবন করতে বাধ্য হয়েছেন - তাকে " বেশ্যা বৃত্তি " বলে । ডুয়ার্স এর চা বাগানে , চা বাগানে এই পেশার নিয়োজক'রা নিয়মিত ঘুরে বেড়ান , দিল্লী , হরিয়ানা তে নিয়মিত মাইনের কাজের লোভ দেখান , এই লোভ দেখিয়েই একদা তাঁদের পূর্বপুরুষ দের রাঁচি থেকে এনে চা বাগান বসানো হয়েছিল । ' চল মিনি আসাম যাবি ? দেশে বড় দুখ রে, আসাম গেলে পয়সা পাবি ' এই গান অমর করে গেছেন কালি দাসগুপ্ত । ইয়ু টিউব এ শুনে নেবেন । এখন শুধু আসামের বদলে " চল মিনি দিল্লী যাবি ? দেশে বড় দুখ রে, দিল্লী গেলে পয়সা পাবি ' এই গান শুনে এবং পরিবারের সম্মতিতেই মেয়েরা একদাএক প্রভাতে হাওয়া হয়ে যান । ক্ষুধা ।

    " on average 350 to 400 girls leave the tea estates annually hunting for work in places such as Delhi and Mumbai, several hundred kilometres away. “About 80 per cent of them are sold into the flesh trade.”এটাও খুব প্রামাণ্য তথ্য নয় কারণ পরিবার তার কিশোরি মেয়ে কোথায় গেছে জিজ্ঞাসা করলে - লজ্জায় আত্মীয় বাড়ির কথা বলে ।

    এর পর থেকে বিকল্প শ্রম হিসাবে আপনাদের উদ্ভাবনী শক্তি রাজমিস্ত্রী, জোগাড়ে, প্লাম্বারের কাজ এই পর্যায়ে সীমিত না রেখে প্রথমেই শ্রমিক পরিবারের কিশোরীদের বেশ্যাবৃত্তি তে নামানোর কথা উল্লেখ করবেন - কি আছে ? সেই কায়িক শ্রম বেচে পয়সা উপার্জনই তো । বরং বিনা ট্রেনিংএই শিখে নেবে । যত সব ইনসেন্সেটিভ ,নির্লজ্জ নিপাট ভদ্রলোক ।

    Delhi-North Bengal trafficking racket: From tea gardens to an ugly world http://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata/Delhi-North-Bengal-trafficking-racket-From-tea-gardens-to-an-ugly-
  • Arpan | 116.216.130.73 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:২১704807
  • দে-র প্রশ্নের উত্তরে লিখলাম।

    আর যে দুর্দিন আসছে তাতে মধ্যবিত্ত মানুষজনকেও কাজ হারিয়ে নতুন স্কিলে আপগ্রেড করতে হবে। পিএফ বা রিটায়ারমেন্ট বেনিফিট দিয়ে এখনাকার বাজারে সামান্য জল গরমও হয় না। হ্যাঁ, তবু দিনের শেষে তাদের লড়াইটা গাড়ি কারখানা বা চা বাগানের শ্রমিকদের মত হয়ত অতটা কঠিন না।
  • dc | 132.164.52.11 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:২২704808
  • আর হ্যাঁ সরকারের উচিত লেবার মবিলিটি বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া, সেই কাজে বেসরকারি সংস্থা যাতে এগিয়ে আসতে পারে সেরকম অ্যাওয়ারনেস তৈরি করা, এসবও কোথায় যেন লিখেছিলাম, হয় এই টইতে নাতো হিন্দমোটরেরটায়। মুশকিল হচ্ছে পবতে একাধিক বড়ো ইন্ডাস্ট্রি গড়েই উঠতে পারেনি, তাদের অনুসারীও কিছু হতে পারেনি, ভালো ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব নেই, ফলে লেবার মবিলিটি অত্যন্ত কম।
  • de | 69.185.236.51 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:২৬704809
  • পিয়েম, ১৪০ জন লাগবে বেশ বড়ো হাউসিং এস্টেটগুলোতে - তাও কিন্তু তারা মোট কাজ হারানোর ১০ % ও হবেন না। তারপরেও কাজ হারানো শ্রমিকেরাই ওখানে চাকরী পাবেন তার নিশ্চয়তা থাকবে না। কন্ট্রাকটররা নিজেদের লোক নিয়ে আসে। তবে চেষ্টা তো করতেই হয় নতুন কাজে শিফট করার আর তা তাঁরা করেনও - তবে গোটা ব্যাপারটা সহজ নয়, এটাই শুধু বলা।

    ডিসি, হিন্দমোটর নিয়ে স্পেসিফিক্যালি কিছু কম্পেয়ার করিনি, সেই হিসেবে প্রোটেকশনিস্ট মেজারগুলো ঠিক ছিলোনা, এটা আমিও মনে করি। ক্যাপিটাল সরে আসা সম্বন্ধেও যা লিখলেন, তা ঠিক। কিন্তু তারপরেও রিয়াল এস্টেট কারখানার বিকল্প হতে পারে না, এটাই শুধু বলার।

    গত দশ-পনেরো বছর ধরে মুম্বইতে একের পর এক কাপড়ের মিল বা কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে দেখেছি। আর রিয়েল এস্টেট সেই জায়গা নিয়েছে। তারফলে মুম্বইতে নিম্নবিত্ত বস্তিবাসীর অধিকাংশই কন্স্ট্রাকশন লেবার। তাঁদের কোন থাকার স্থায়ী জায়গা নেই, যখন যেখানে বাড়ি ওঠে সেখানে অস্থায়ী আবাসন বানিয়ে থাকেন। মহিলাদের অবস্থা কহতব্য নয়। বাচ্চারা স্কুলে যায় না, অনেক ছোট বয়েস থেকেই নানা রকম নেশা করে। একটা স্থায়ী কারখানার পারমানেন্ট লোক, মজুরের কাজ করলেও, এতো খারাপ কোয়ালিটি অব লাইফ হয় না!

    একটা দিন তো আসবে যখন রিয়েল এস্টেটও স্যাচুরেট করে যাবে। তখন এদের কি অবস্থা হবে, ভেবে দেখেছেন?
  • dc | 132.164.52.11 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৫:৪০704810
  • কারখানার বিকল্প সাধারনত রিয়েল এস্টেট হতে পারেনা, এটা তো ঠিকই। কিন্তু পবতে তো কিছুই হয়না, তাই রিয়েল এস্টেটই যদি হয় তো মন্দের ভালো। এটাও লিখেছিলাম।
  • PM | 233.223.159.19 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৬:০৬704811
  • অর্পন বাবু একমত। রি স্কিল্লিঙ্গ করা দরকার। সরকারী সাহায্য দরকার।

    কিন্তু তার সাথে প্রচুর নতুন কর্মসংস্থান দরকার, নতুন যুগোপোযোগী শিল্প দরকার। তারজন্যে যেটা প্রথম দরকার সেটা হলো ইন্ভেস্টমেন্টের উপোযোগী পরিবেশ আর ব্যাগরাশীল্পের অবসান। মৃতপ্রায় শিল্পকে খরকুটোর মতো ধরে জব সিকুরিটি খোজার চেষ্টা নয়-- কাল যাতে ৪ টে বিকল্প কাজ পাওয়া যায় সেটার চেস্টা করা।

    গত দুদিন আমি কোলাপুরে ছিলাম, ওখাকার একটা টার্কিশ প্ল্যান্টে। পুনে থেকে ২৫০ KM গাড়ীর দুরত্ব। কি মারামারি সেখানে শ্রমীকএর জন্য। অজস্র নতুন কারখানা। তারা নিজেদের মধ্যে লোকের জন্য কামড়াকামড়ি করছে----- ওদিকে সুগারমিলের্র জন্য-ও লোকের মারমারি। আখ চাষেও বেজায় লাভ। শুনলাম ঐ প্রত্যন্ত জায়গায় মাথাপিছু আয় ভারতের মধ্যে অন্যতম সেরা। এদিকে জলের জন্য হাহাকার। অনেক কারখানা জলের অভাবে ২-৩ মাস বন্ধ রাখার কথা ভাবছে। অথচ আমাদের এখানে জলের অভাব নেই, বিদ্যুতের অভাব নেই, কাজ করতে চাওয়া উপযুক্ত লোকের অভাব নেই--- অভাবটা ঠিক কোথায় , একবার ভাববো না ? আমাদের ডুবে মরা উচিত। দু মাস চা বাগানের দুখী মানুষগুলোকে খিচুরি খাওয়াবার বাইরে কিছু করার কথা ভেবে উঠতে পারলাম না।

    ( প্লাম্বিং স্কিলকে অশ্রদ্ধা করছেন ? গত দুবার-ই ৩০-৪০ মিনিটের কাজের জন্য ১৫০০+ বিল হয়েছে ঃ( কলকাতার বুকে )
  • Arpan | 116.216.130.73 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৬:২৬704812
  • একমত।

    লাস্ট প্যারাটা নিশ্চয় আমার জন্য নয়? ঃ)
  • PM | 233.223.159.19 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৬:৩৬704813
  • দে , পঃ বঃ এর রিয়েল এস্টেট ব্যাবসা অলরেডি গোত্তা খেয়েছে.... নতুন প্রিমিয়াম অপার্টমেন্ট তৈরি প্রায় হচ্ছেই না--- যেগুলো হয়েছে বিক্রি হচ্ছে না। নতুন যা তৈরী হচ্ছে মুলত লো কস্ট আবাসন।

    বাকি ইকোনমী না থাকলে রিয়েল এস্টেট বাঁচাবে এরকম দুরাশা না করাই ভালো। কিনবে কে? সিন্ডিকেট ব্যাবসার রমরমাও চিরকালের নয়।
  • PM | 233.223.159.19 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৬:৪২704814
  • না না , লাস্ট প্যারা আপনার জন্যে নয় ঃ) ।
  • Arpan | 116.216.130.73 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৭:০০704816
  • পুরো ইন্ডিয়াতেই রিয়েল এস্টেটের বাবল বার্স্ট করা সময়ের অপেক্ষা। তবে আর্বানাইজেশন হবেই নেক্সট কুড়ি ত্রিশ বছর অন্তত। টিয়ার ২ আর ৩ শহর প্রচুর তৈরী হবে।
  • PT | 213.110.242.4 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৭:০১704817
  • "' চল মিনি আসাম যাবি ? দেশে বড় দুখ রে, আসাম গেলে পয়সা পাবি '"
    কত বাঙালী প্রবাসী হয়েছে ৬০-এর দশক থেকে? পুণাতে ৯০-এর দশকে গোটা পাঁচেক দুগ্গোপূজো হত এখন নাকি তার সংখ্যা গোটা পঁচিশেক।
    এরা সব কি রবিবাবুর গানের প্রচারের জন্য পব ছেড়েছে?
  • de | 24.139.119.171 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৭:১৪704818
  • বার্স্ট করে আর না - ইদিকে ৫/৬ কোটির নীচে ৩ BHK ভালো লোক্যালিটিতে পাওয়া যায় না বম্বেতে! ক্ষী অযৌক্তিক অসম্ভব দাম!
  • !! | 193.82.199.156 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৮:৪৬704819
  • দে কি হীরানন্দানিতে বাড়ি নিচ্ছেন নাকি? ওখানেই তো অত দাম।
  • Robu | 11.39.38.1 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ১৯:১৯704820
  • চল মিনি আসাম যাব দেশে বড় দুখ রে, আসাম দ্যাশে রে মিনি চা বাগান ভরিয়া। আসাম দ্যাশে রে মিনি চা বাগান ভরিয়া...
    কুড়ল মারা যেমন তেমন, বাকা তলা টান গো- কুড়ল মারা যেমন তেমন বাকা তলা টান গো, হায় যদুরাম- ফাঁকি দিয়্যা চলি আইলি আসাম!
    হায় যদুরাম- ফাঁকি দিয়্যা চলি আইলি আসাম। চল মিনি আসাম যাব
    দেশে বড় দুখ রে-
    চল মিনি আসাম যাব দেশে বড় দুখ রে, আসাম দ্যাশে রে মিনি চা বাগান ভরিয়া।
    এক পয়সার পোটি মাছ গায়াগুনার ত্যাল গো এক পয়সার পোটি মাছ গায়াগুনার ত্যাল গো, মিনির বাপে মাঙে যদি আরৈ দিব ঝোল গো!
    মিনির বাপে মাঙে যদি আরৈ দিব ঝোল গো৷ চল মিনি আসাম যাব দেশে বড় দুখ রে-
    চল মিনি আসাম যাব দেশে বড় দুখ রে, আসাম দ্যাশে রে মিনি চা বাগান ভরিয়া।
    সরদার বুলে কাম কাম, বাবু বুলে ধরি আন- সরদার বুলে কাম কাম, বাবু বুলে ধরি আন সাহিব বুলে লিব পিঠের চাম!
    রে যদুরাম; ফাঁকি দিয়া চলি আইলি আসাম। চল মিনি আসাম যাব দেশে বড় দুখ রে- চল মিনি আসাম যাব দেশে বড় দুখ রে, আসাম দ্যাশে রে মিনি চা বাগান ভরিয়া.
  • S | 108.127.180.11 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ২১:০৪704821
  • পাওয়াইয়ের হীরানন্দানি কিন্তু সবথেকে দামী টাউনশিপ নয়। ওয়েস্ট আন্ধেরি, লোখানওয়ালা তেও খুব দাম। আর বান্দ্রা ওয়েস্টেও ঐরকম বা বেশি দাম হবে। আরো দক্ষিনে গেলে দাম আরো বাড়তে থাকে। সাউথ মুম্বাইতে 3bhk কিনতে গেলে অন্তত একটা সফল হিন্দি সিনেমার প্রযোজক হতে হবে।
  • pi | 24.139.209.3 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ২১:১৭704822
  • 'শুধু জীবনটা আমার নয় আর হার্ডশিপটাও আমায় করতে হচ্ছে না - তাই মন্তব্য করে ফেলাই যায়!'

    একেবারেই।

    অমর মিত্রের নিরুদ্দিষ্টের উপাখ্যান পড়ছিলাম। সব চরিত্র কাল্পনিক বলে লাভ নেই। কানোরিয়া, ভিখারি পাসওয়ানকে খুঁজলেই পাওয়া যাবে। জানিনা, এটা পড়লে এরকম মন্তব্য আর কেউ করতে পারবেন কিনা।
  • aranya | 154.160.226.91 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ২১:৩৪704823
  • কেউ না খেয়ে থাকলে তাকে খিচুড়ি (বা অন্য খাবার) খাওয়ানো খুবই দরকার। লং টার্ম সলিউশন-ও দরকার। দুটোর মধ্যে কোন বিরোধ নেই।

    চা বাগানের জমি-তে ফ্ল্যাট বানাতে গেলে, প্রশাসনের সক্রিয় সহযোগিতা দরকার, যেটা সৌমিত্র লিখেছেন 'বাগানের জমিতে শহর করতে হবে বলে রাতারাতি টাউন ও কান্ট্রিজ প্ল্যানিং য়্যাক্ট বদলানো হয়'। সৌমিত্র, যা বুঝলাম, কোন খবরের কাগজ পড়ে বাইট দেওয়া বিপ্লবী নন, ছ বছর ঐ বাগানের শ্রমিকদের জন্য আন্দোলন করেছেন।

    দে-র পোস্ট গুলো ভাল লাগল
  • S | 108.127.180.11 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ২১:৪০704824
  • রিয়েল এস্টেটের প্রাইস হয়তো আরো কয়েকদিন বাড়তে থাকবে (অন্তত পড়বে না)। নতুন সরকার ইনফ্রাস্ট্রাকচারে বরাদ্দ বাড়াচ্ছে, ধরে নিচ্ছি বড় শহরেও সেটার প্রভাব পড়বে (সেরকমই হয়ে থাকে)। যেমন কোলকাতার রাস্তাঘাটের উন্নতি হয়েছে বিগত কয়েক বছরে, ফলে দাম পড়ছে না। ডিমান্ড হয়তো কমে এসেছে, লোকের ইকনমিক মোবিলিটি কমেছে। সাপ্লাইও কমানো হচ্ছে। আর রিয়েল এস্টেট সবরকম তোলাবাজির খুব ভালো জায়্গা - ফলে সেখানে অনেকেরই স্বার্থ জড়িয়ে আছে। সে যাই হোক, রিয়েল এস্টেট সমাধান সুত্র নয়। লোকে অন্য ইন্ডাস্ট্রিতে পয়সা করলে তবেই বাড়ি ঘর কিনবে। একা রিয়েল এস্টেট দিয়ে তো আর মানি রোলিঙ্গ হয়্না। এই মুহুর্তে ইন্ডিয়ার ইকনমি অনেকটাই সরকারের সাপোর্টে চলছে। প্রাইভেট সেক্টরের গ্রোথ রেট নিয়ে সন্দেহ আছে।

    আর এখানে অনেকে ব্যালেন্স শীট নিয়ে কথা বার্তা বলছিলেন। উনারা বোধয় পি এন্ড এল বোঝাচ্ছিলেন। যাইহোক। একটা কথা আপনাদের জানা উচিত। ছোটো মাঝারি কোম্পানির অনেকেই (পবে বেশি, মহারাষ্ট্র গুজরাতে কম) বুক কুক করে মানে লাভ আসলের অনেক অনেক কম দেখায়। ফলে কোনো কোম্পানি আপাত দৃষ্টিতে লস করছে মানেই সেটাকে ফেস ভ্যালুতে নেওয়ার কোনো কারণ নেই।

    আর মুম্বাইতে যারা কন্সট্রাকশানে দিন মজুরের কাজ করে তাদের জীবনের হাল নিয়ে মন্তব্য করার অপরাধটাও করবো না।
  • aranya | 154.160.226.91 | ২৩ মার্চ ২০১৬ ২১:৪১704825
  • বাম দলগুলোর কাছে খুব বেশি কিছু প্রত্যাশা নেই, কংগ্রেস/তিনো/বিজেপি ইঃ-র থেকে আদর্শবান মানুষ একটু বেশি থাকবেন, এইটুকুই।
    নাহলে বাম, ডান পার্টি যে পার্টিই করুক, মানুষ তো মানুষ-ই, ঘুষ খাওয়ার উপায় থাকলে কজন-ই বা তা প্রত্যাখান করবে
  • কল্লোল | ২৩ মার্চ ২০১৬ ২১:৪৩704827
  • রোবু। এট্টুস ইয়ে মনে -
    #কোড় মারা যেমন তেমন, পাতা তুলা কাম গো
    কোড় =চাবুক, পাতা তুলা=চায়ের পাতা তোলা
    #ফাঁকি দিয়্যা চলাইলি আসাম
    #এক পয়সার পোটি মাছ কেয়াগোলার ত্যাল গো
    কেয়া গোলা হলো হিন্দিভাষী ব্যবসায়ীদের গোলা। সেই গোলার তেল। ওদের কথায় কেয়া কথাটি ব্যবহার বেশী - কেয়া ভাও, কেয়া হুয়া, কেয়া চাহিয়ে ইঃ ইঃ তাই এদের সাধারন অসমিয়ার ঐ নাম দিয়েছে। গুয়াহাটি, ডিব্রুগড় নানান শহরে কেয়াপট্টি আছে।
    কালী দাশগুপ্তের থেকে গানটি শিখতে গিয়ে জানা। তবে এই গানের আরও অনেক পাঠান্তর আছে।
    গান শোন -
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন