এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চিয়ারলিডার বা সুড়সুড়ি বা খেলা বা রাজনীতি

    Ishan
    অন্যান্য | ২৯ এপ্রিল ২০০৮ | ১৯৬২৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • a x | 192.35.79.70 | ০১ মে ২০০৮ ২০:০৮396271
  • একদম ছোটবেলা থেকে সেই জেমিনি সার্কাসের সোনালী দিন গুলো দাও ফিরিয়ে। শুধু কি সার্কাস? গ্লেডিয়েটর শো'ও দেখতে চাই তো!
  • r | 198.96.180.245 | ০১ মে ২০০৮ ২১:২০396272
  • স্যানের দুই নম্বর পয়েন্ট ব্রিলিয়ান্ট (সত্তা বানাম ছাড়া)। মূলত: পশ্চিমী ফেমিনিস্ট আন্দোলন থেকে নারীসত্তার ইউনিভার্সাইলাইজেশন হয়েছিল। যেটাকে পরবর্তীকালের ফেমিনিস্টরা নাকচ করেন। ঈশেন বলবে যে ওর কথামত নারীসত্তার ইউনিভার্সাইলাইজেশন হচ্ছে না, বরং ও নারীসত্তার বহুত্বের পক্ষে ওকালতি করছে। তার পালটা হল নেগেটিভ এক্সটার্নালিটি- একসময় মাতৃসত্তা যেমন নারীর অন্য সব পরিচয়কে ঢেকে দিয়েছিল, আপাতত: তার দায়িত্ব পড়েছে "মোহময়ী" সত্তার উপর।

    রিমি, এই ইভোলিউশনের তর্ক কিন্তু শুধু থিয়োলজি আর বায়োলজির তর্ক নয়- তার থেকেও বড় মাপের তর্ক রয়েছে বায়োলজিস্ট ও সোশাল সায়েন্টিস্টদের ভিতর। জেনেটিক পার্থক্য থেকে সামাজিক আচরণের প্রত্যাশায় পৌঁছাবার যে পথ- তার কতটা সত্যি এবং কতটা ঢপ।
  • r | 198.96.180.245 | ০১ মে ২০০৮ ২১:২২396273
  • (স্যান যখনতখন ঠোঁট না ফুলিয়ে আর একটু সিরিয়াস তর্ক করলেই তো পারে।)
  • san | 220.226.51.237 | ০১ মে ২০০৮ ২১:৪৪396274
  • ও: আমি বানান ভুলের জন্য প্রচন্ড লজ্জিত। ঈশান সত্বা সত্বা লিখলো আর আমিও কিনা .... ছ্যা ছ্যা ....
  • san | 220.226.51.237 | ০১ মে ২০০৮ ২২:০১396275
  • সঙ্কÄ¡ সঙ্কÄ¡ সঙ্কÄ¡ সঙ্কÄ¡ সঙ্কÄ¡ সঙ্কÄ¡

  • r | 198.96.180.245 | ০১ মে ২০০৮ ২২:২৩396276
  • এই তর্কে বায়োলজিকে তার প্রাপ্যের বেশি গুরুত্ব দেওয়াটাও ঠিক নয়। কারণ আমাদের শরীর আমাদের ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ ঠিক করে দেয়, তাও আংশিকভাবে। এখানে তর্কটা সমাজ ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবহার নিয়ে। আমাদের ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ, অর্থাৎ প্রেফারেন্স, থেকে ব্যক্তিগত নির্বাচনে, অর্থাৎ চয়েসে, পৌঁছানো এই সমীকরণের প্রথম ধাপ। এই দুইয়ের মধ্যে কোনো ওয়ান-টু-ওয়ান ম্যাপিং নাই থাকতে পারে। ধরা যাক, আমার পছন্দ যদি দোকানে কোনো জিনিষের জন্য আমাকে টাকা না দিতে হয়। কিন্তু তা সঙ্কেÄও আমি দোকানে গিয়ে টাকা দিই কারণ আমার নির্বাচনের পিছনে শুধু আমার পছন্দ কাজ করে না, বিনিময় নামক একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান কাজ করে যা আমাদের বলে দেয় যে কিছু নিতে গেলে কিছু দিতে হয়। দ্বিতীয় ধাপ হল ব্যক্তিগত নির্বাচন থেকে সামাজিক নির্বাচনে পৌঁছানো। একজন দুজন জিনিষ কিনে হয়তো টাকা দেয় না, কিন্তু সমাজের বেশির ভাগ লোক জিনিষ কিনে টাকা দেয়। এও যদি ধরে নেওয়া যায় যে বেশির ভাগ লোক টাকা দিতে পছন্দ করে না, তাও দেবে, কারণ সামাজিক আচরণের কিছু নিয়ম রয়েছে। অতএব ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ থেকে সামাজিক নির্বাচনে পৌঁছাবার পথ সরলরৈখিক নয়। আমি ফর্স মেয়ে পছন্দ করি কি না করি সেটা এখানে ইস্যু নয়, ইস্যু হল আমার এই ব্যক্তিগত পছন্দ একটা সামাজিক ইনস্টিটিউশন হয়ে প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে কালো মেয়েদের ডিসক্রিমিনেট করছে কি করছে না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। আমি টাকা রোজগার পছন্দ করতে চাই কি না চাই সেটা বড় কথা নয়। সমস্যা হয় তখনই যখন সামাজিকভাবে প্রত্যেক পুরুষের ভালোমন্দ সাফল্য অসাফল্য মাপা হয় তার টাকা রোজগার করার ক্ষমতা দিয়ে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০১ মে ২০০৮ ২২:৩৪396277
  • টাকা দিতে পছন্দ করা বা না-করার সঙ্গে বায়োলজির কোন সম্পর্ক নেই। বেসিক যে প্রেমিস এখানে, টাকা বা রোজগার, সেটাই একটা সমাজিক নির্মাণ (সোশাল কনস্ট্রাক্ট-এর কষ্টকল্পিত বাংলা। অন্যকিছু থাকলে জানান।)।

    কিন্তু ফর্সা মেয়ে পছন্দ ইনস্টিংকটিভ হতে পারে। হতে পারে বলছি কেননা আমি জানিনা এটা পরীক্ষিত সত্যি কিনা।
  • arjo | 168.26.215.54 | ০১ মে ২০০৮ ২২:৩৮396278
  • কিন্তু ইতিহাস। নারীর অবস্থান তো চিরকাল এইরকম ছিল না। কোনো একসময় মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ছিল, কনেপণ ছিল। আস্তে আস্তে নারীদের অবস্থানের বদল হতে থাকে। সেই বিবর্তন ও ইম্পর্ট্যান্ট।

    সোশ্যাল কনস্ট্রাক্ট তো অনেক রকম হয় যেমন ছেলে হলে ভালো চাকরি করতে হবে, মেধা থাকতে হবে। গু চ তে লিখতে হলে বানাম ঠিক করতে হবে। বেঁচে থাকতে হলে পয়সা রোজগার করতে হয়। তার সাথে নারীর মোহময়ী হয়ে ওঠার ডিফারেন্স কোথায়?

    আর দেখতে ভালো লাগার ব্যাপার তো মনে হয় অনেকটাই বায়োলজিকাল।
  • r | 198.96.180.245 | ০১ মে ২০০৮ ২২:৪০396279
  • টাকা নয়, বিনিময় প্রথা ধরে নিন। অথবা ভাবুন, (এটা অমর্ত্য সেনের উদাহরণ), পার্টিতে একটা কেকের তিন টুকরো রাখা আছে, আপনি কোনটা নেবেন? ফার্স্ট বেস্ট হল সবথেকে বড়টা নেওয়া, কিন্তু সাধারণত: সামাজিক রীতি অনুযায়ী আপনি মাঝারিটা নেবেন। অথবা, একদম নুঙ্গা উদাহরণ নিন। বহু মহিলাকে হয়তো দেখেন যাদের দেখে মনে হয় এর সাথে যদি শারীরিক সম্পর্ক হত! কিন্তু.....
  • rimi | 168.26.191.117 | ০১ মে ২০০৮ ২২:৪০395862
  • র, সেই তর্কের কিছুটা জানি। তবে এখনকার বায়োলজিস্টরা মনে করেন না যে একমাত্র জিনই সব রকম trait কে determine করে। পরিবেশের ভূমিকা কতোটা সেইটাতেই মতবিরোধ (আমি যতোটুকু জানি)। কিন্তু যেকোনো trait এর root গিয়ে বোধ হয় সেই ইভলিউশনারি ব্যাখ্যাতেই দাঁড়ায়। যাই হোক, এগুলো এই তর্ক থেকে একেবারেই আলাদা।

    তুমি কিছু reference দাও না, যাতে এই নিয়ে আরো কিছু জানতে পারি।

    আর এরকম খুচরো খুচরো না লিখে একটা পরিপূর্ণ লেখা নামাও না কেন? এটা স্যানকেও বলছি।

  • r | 198.96.180.245 | ০১ মে ২০০৮ ২২:৪৪395863
  • আর্যকে-

    ইতিহাসের বিবর্তন আর জেনেটিক বিবর্তন এক নয়। পুরুষ বা নারীর আদৌ এইরকম রিপ্রোডাকটিভ ইমপাল্‌স হয় কিনা তা নিয়েই গভীর সন্দেহ আছে।

    অবশ্যই একরকম, এবং এই মুড়িমুড়কি এক করে দেওয়া স্ট্যান্ডার্ডাইজেশনের বিরুদ্ধেই বক্তব্য।

    ব্যক্তিগত দেখতে ভালো লাগা না লাগা কোনো ইস্যু নয়। আগের পোস্ট পড়ে নে।
  • rimi | 168.26.191.117 | ০১ মে ২০০৮ ২২:৪৫395864
  • এই রে কথাবার্তা অনেক এগিয়ে গেছে। যাই হোক, আমি কিন্তু বলতে চাই নি যে কোনো একটা trait evolutionary মানেই সেটা খুব justified বা বদলানো উচিত নয়।

    আর ফর্সা রং নয়, ব্রণহীন চকচকে চামড়া। সেটা কালোদেরও থাকতে পারে।

    একেবারে discrimination বিহীন সমাজ কি সম্ভব?
  • a x | 192.35.79.70 | ০১ মে ২০০৮ ২৩:০২395865
  • মোহময়ী হবার বায়োলজিকাল/ইভোলিউশনারি জাস্টিফিকেশন? ইয়ে তাইলে তো প্রাণীর বিবর্তনে স্পিসিসের পুরুষটি'ই বেশি জমকালো, সাজাগোজা করা হয় - সিংহ, ময়ূর ইত্যাদি।
    নারীর চেহারা ইত্যাদির বায়োলজিকাল কারণ - তাইলে তো হাই ওয়েস্ট টু হিপ রেশিও - যেখানে সন্তান ধারনের জন্য পেলভিক গার্ডল চওড়া সেটাই বেশি কাম্য হবার কথা।
    আর সমকামী নারী/পুরুষ? জেনেটিক ফ্রিক?
  • a x | 192.35.79.70 | ০১ মে ২০০৮ ২৩:০৬395866
  • ডিস্ক্রিমিনেশন বিহীন সমাজ হয়না, কিন্তু যে ডিস্ক্রিমিনেশনের জন্য ভারতে ৩৭ মিলিয়ান, সারা বিশ্ব জুড়ে ১০০ মিলিয়ানের বেশি অস্তিত্ব হারিয়ে যায়, সেটাকে পাশ কাটিয়েও চলে যাওয়া যায়না।
  • rimi | 168.26.191.117 | ০১ মে ২০০৮ ২৩:৪৭395867
  • জাস্টিফিকেশন দিই নি। এটা একটা থিওরি। পুরুষের কেন স্বাস্থ্যবতী নারী ভালো লাগে তার থিওরি। এই থিওরি ঠিক না ভুল জানি না। র বলেছে এই নিয়ে বিতর্ক আছে। তাই র-এর কাছে আরো তথ্য বা তথ্যসূত্র চাই।

    ওয়েস্ট টু হিপ রেশিও বেশি হওয়াই কাম্য (পুরুষের কাছে) এরকমটা পড়েছিলাম রঁদ্যার নারীদের চওড়া কোমরের ব্যাখ্যা হিসাবে, দুর্ভাগ্যবশত সেই ইভলিউশনারি ব্যাখ্যা সহযোগেই। কার লেখা একদম মনে পড়ছে না।

    সেই discrimination বা তাকে পাশ কাটানো নিয়ে কিছুই বলি নি। discriminiationএর প্রশ্নটা general, মাথায় এসেছিল চাকরি পেতেই হবে, বানান ঠিক করতেই হবে এইসব প্রসঙ্গে।
  • ranjan roy | 122.168.68.167 | ০২ মে ২০০৮ ০০:০৭395868
  • আহা, রাঙ্গা এϾট্র নিল যেন নাট্যপরিচালকের আঙ্গুলের ইশারায় ,সেকেন্ড মেপে, ঠিক সময়ে।
    ব্যক্তিগত ভাবে আমার স্যানের তিন নম্বরটাও সমান ব্রিলিয়ান্ট মনে হয়েছে।
    আর মামু যেন আরেকখানা "গ্রুন্ডিশে' লিখছে।
    সামাজিক কন্ডিশনিং ছোটবেলা থেকে এমন্‌ঘাপটি মেরে থাকে যে তাকে মোটেই পাশ কাটানো যায়না।
    যেকোন কালোমেয়ের সঙ্গে কথা বলে দেখুন, মনে মনে হীনমন্যতায় ভোগে কি না? অপবাদ হয়তো আছে, আমি দেখা পাইনি।

    খালি জারমেন গ্রীয়ারকেই কেন? সীমন বোভোয়ারের আদ্দেক বয়েস পেরিয়ে আমেরিকাবাসী ইহুদি ছেলেটিকে লেখা প্রেমপত্রগুলো মনে করুন--একেবারে আমি তোমার প্রেমে হব সবার কলঙ্কভাগী গোছের।
    উল্টোদিকে ষাটের দশকের শেষে আমেরিকার "ব্ল্যাক পাওয়ার'আন্দোলনের গুরু ম্যালকম এক্স এর এক চ্যালা পরে ব্ল্যাক প্যান্থার নামক আন্দোলনের পুরোধা(নামটি মনে পড়ছে না)আত্মজীবনীতে লিখেছিলেন-- যতই কালো মেয়েদের শ্রেষ্ঠ বলে গলা ফাটাতেন, কিন্তু মনে মনে চাইতেন ফর্সা ফর্সা মেয়েদের ধর্ষণ করতে।
    আমার মনে হয় এইখানে গায়ের সাদারং
    এমপাওয়ারমেন্টের কাজ করছে।
    কিন্তু পিনাকীর তোলা প্রশ্নগুলোর কি হলো? আমি উত্তর জানতে আগ্রহী রয়েছি।
  • ranjan roy | 122.168.68.167 | ০২ মে ২০০৮ ০০:০৮395869
  • ধ্যাৎ, ছড়িয়েছি।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০২ মে ২০০৮ ০০:২৮395870
  • এই আপিসে এলাম আজ। লিখছি একটু বাদে। :)
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০২ মে ২০০৮ ০০:৪৯395871
  • র বলেছেন যে আমাদের ইচ্ছে না হলেও আমরা টাকা দিয়ে জিনিষ কিনি কারণ সমাজ ঠিক করে দিয়েছে। এ ব্যাপারে আমার দ্বিমত আছে। কতগুলো জিনিষ ইনট্রিনসিকালি ঠিক। এগুলোর কালেকশনকে মরালিটি বলা যেতে পারে। কি রকম? আমার মধ্যে একটা মরাল কোড তৈরী হয়েছে সমাজের বিধান ছাড়াই যে আমার দাম দিয়ে জিনিষ কিনতে হবে কারন আমি না কিনলে আমি যে জিনিষ বিক্রি করি সেটাও অন্যে টাকা দিয়ে কিনবে না। কাজেই ফোকটে পেতে আমার যতই ভালো লাগুক, নিজের স্বার্থরক্ষার জন্য আমি টাকা দিয়ে কিনব। রাসেল বলেছিলেন যে চোরও চায়না তার জিনিষ কেউ চুরি করুক। অর্থাৎ সে চুরি করলেও জানে যে কাজটা খারাপ।

    রিমির বায়োলজিকাল ইভোলিউশনের কথা আমিও শুনেছি। ক্ষীণ কটি, গুরু নিতম্ব কন্যা পুরুষের পছন্দ কারণ তাদের পেলভিক বোনের সাইজ বড় বলে স্বাভাবিক সন্তান জন্ম দেওয়া সহজ। মনে রাখবেন তখনকার দিনে সিজারিয়ান ছিলনা। ব্রীচ বেবি হলে মা সন্তান দুজনেই মারা যেত। সন্তান সৃষ্টি মানুষ তথা অন্য প্রাণীর একটি প্রধান কাজ। তিনি আমাদের জিনে ব্যাপারটা একেবারে ঢুকিয়ে দিয়েছেন।
    তবে এও পড়েছি যে মেয়েরা জেনেটিকালি নার্চার করতে ভালোবাসে কারণ সন্তান পালনের ভারটা তাদেরই বেশী। ছেলেরা জেনেটিকালি ফিল্যান্ডারার, প্রমিসকুয়াস কারণ তাতে সন্তান সংখ্যা বাড়বে।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০২ মে ২০০৮ ০০:৫৪395873
  • কারুর কি পরশুরামের সেই গল্পটা মনে আছে যেখানে তিনি মেয়েদের সিঁদুর, বালা, হার, নুপুর পরার একটা মজাদার ইভোলিউশনারী ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন।
  • ip | 128.231.88.7 | ০২ মে ২০০৮ ০২:১৭395874
  • একটা কথা ঠিকঠাক জানার ছিলো,
    ঈশানবাবু বলেছেন, চেহারা আকর্ষণীয় হলে empowerment এর বোধ, feel good ব্যাপার আসছে নারীর মধ্যে ,কিন্তু তার মানে তো এটা নয় যে , চর্চিত চটকদার চেহারা, কি 'কণ্ডিশন্ড'মোহময়ী সত্তা না থাকলে empowerment বা তার বোধ আসতে পারে না। যদি, দ্বিতীয়টি বলে থাকেন , তাহলে ঘোরতর আপত্তি আছে।
    কিন্তু সেটা না হলে, প্রথমটি তো খুব ভুল না। এটা empowerment এর একটা রাস্তা হতেই পারে। সেটা এভাবে যে মেয়েটি ভাবছে, তার কাছে।

    কিন্তু প্রশ্নটা, এই কন্ডিশনিং টা ই universal কি ? চরাচরব্যাপী নারীসত্তার এটা একটা পুঙ্গ নির্ধরিত ডেফিনিশান , এইটি ক্যানো ভাবা হচ্ছে ?
    এরকম বহু সত্তা ই তো সমাজে exist করছে, conditioned হয়েই , ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্য ই , এটা তাতে একটি addition এভাবে দেখলে হয় না ?

    পিনাকীবাবুর ঐ মা সত্তা কে glorify করানো, সেটাও তো কন্ডিশনিং। কিংবা টাকা কামাতে হবে, প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, কোনো কিছু achieve করতে হবে, সেটাও তো কন্ডিশনিং। ছেলে -মেয়ে নির্বিশেষে।

    আর, এই বিভিন্ন কন্ডিশনিং এর মধ্যে better-worse, কি ঐ 'সত্তা র উচ্চ-নীচ' এমনি বিচার করা চলে কি ?

    চেহারা খারাপ কি কালো মেয়ের কাছে যদি তন্বী কি তপ্তকান্‌চনবর্ণা কে glorify করার কন্ডিশনিং চাপের হয়, তো মেধাবী(নী) নয় কি পড়াশুনা ভালো লাগেনা , তার কাছে মেডেল পাওয়া ভালো ছেলে ( মেয়ে) হয়ে দেশের দশের মুখোঙ্কÄল করা কে glorify করানোর কন্ডিশনিং ও চাপের। যে মেয়ের মধ্যে প্রথাগত সাংসারিক knack নেই, তার কাছে মাতৃত্ব সত্তা কে 'উচ্চ' বলার কন্ডিশনিং ও বিস্তর চাপের।ইত্যাদি ইত্যাদি।

    যেকোনো কন্ডিশনিং ই কোনো না কোনো set এর কাছে negative externality তৈরি করবে।
    একটা খারাপ হলে সব কটাই খারাপ।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০২ মে ২০০৮ ০২:৫৪395875
  • প্রথমে খুচরো জিনিসগুলোর উত্তর দিয়ে নিই।

    এক। অক্ষ। if you are born a woman and not good looking, you are not worth anything। জারমেন গ্রিয়ার বলেছিলেন। ইকুয়ালিস্ট ফেমিনিস্টদের ক্রিটিসিজমে পরে আসব। আপাতত: এইটুকুই, যে, এটা পুরাতন জমানার ক্ষেত্রে সত্য। যখন "লুক' বলতে মুখের গঠন বোঝাতো। যেটা বদলানো অসম্ভব।

    এটা ক্ষমতার কাছেও একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। সবাইকে "গুড লুকিং' হয়ে ওঠো এই স্লোগানটা দেওয়া অসম্ভব ছিল তখন, কারণ তাহলে সব্বার প্লাস্টিক সার্জারি করতে হয়। অতএব, ক্ষমতা "লুক' এর সংজ্ঞা বদলায়। মুখ থেকে ওটা শরীরে চলে আসে। যা পুরোটা জন্মগত নয়। যাকে গড়েপিটে নেওয়া যায়। সিনে আসেন নাওমি ক্যাম্পবেল জাতীয় মহিলারা। আজকে মুখের যে চেহারা নিয়ে তাঁরা "সুপারমডেল', সেটা পঞ্চাশ বছর আগে অসম্ভব ছিল।

    "লুক' এর এই নতুন সংজ্ঞাটি ফেমিনিস্টদের ঐ বহুচর্চিত আপ্তবাক্যটিকে চ্যালেঞ্জ করে। জন্মানোর সঙ্গে এখন লুক এর তেমন সম্পর্ক নেই। তুমি ওটা বদলাতে পারো। শরীরকে সুগঠিত করতে পারো। ইত্যাদি ইত্যাদি।

    ফলে if you are born a woman and not good looking, you are not worth anything -- এটা আজ আর অক্ষরে অক্ষরে মেলেনা। একটুও না। নারীকে আপন ভাগ্য নিজের হাতে গড়িবার দাও অধিকার -- এখন ক্ষমতার আপ্তবাক্য এটাই। অন্তত: এই ক্ষেত্রে।

    দুই। রিমি। জিমে যাবার কারণ হিসাবে আপনি যা বলেছেন সেটা একশবার সত্যি। বস্তুত:, আমি আগেই লিখেছি, যে শরীরকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করার প্রোজেক্টে ক্ষমতার তিনটি হাতিয়ার। এক। খেলা বা সিনেমা দিয়ে হিরো উৎপাদন। দুই। যৌন আকর্ষণ। তিন। চিকিৎসা বিজ্ঞান।

    আমরা এখানে যৌনতার উপরে বেশি গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করছি। কিন্তু বাকিগুলো ও আছে। আপনার স্পেসিফিক ক্ষেত্রে চিকিৎসাবিজ্ঞান আপনাকে ডিসিপ্লিন করার মহৎ কাজে হাত লাগিয়েছে।

    পিনাকি, স্যান এর কথার উত্তর দিতে টাইম লাগবে। মিটিং করতে করতে লিখে ফেলা যাবেনা। পরে লিখছি।

    ইন ফ্যাক্ট আমার বক্তব্যের "র‌্যাডিকাল' অংশটাই এখনও বাকি। :)
  • rimi | 168.26.191.117 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:০০395876
  • এই প্রসঙ্গে একটা মজার গপ্পো লেখার লোভ সামলানো গেল না।

    আমার বান্ধবী, ধরা যাক নাম রেনু, যখন কলেজে পড়ত তখন একটি ছেলের সঙ্গে তার প্রেম হয়। প্রেম যখন বেশ একটা গভীর পর্যায়ে চলে গেছে, প্রেমিক সততার সঙ্গে confess করে যে ছোটোবেলায়, মানে ক্লাস এইটে পড়ার সময়ে সে আরেকটি মেয়ের প্রেমে পড়েছিল, যদিও কখনো তাকে কিছু বলা হয় নি। রেনু খুব কৌতূহলী হল মেয়েটিকে দেখার জন্যে। দেখে টেখে রেনু হতাশ - এই মেয়েকে কি করে পছন্দ হল? ক্লাস নাইন ফেল করা, প্রচুর মেকাপ করা সস্তা চটকদার চেহারার এই মেয়েকে কি করে পছন্দ হল? প্রেমিক সততার সঙ্গে স্বীকার করল:"কি জানো রেনু? ওর বড় বড় বুকদুটো দেখেই.." ব্যস! ওরা ক্যান্টিনে বসে চা খাচ্ছিলো। রেনু চায়ের কাপ ছুঁড়ে মাটিতে ফেলে গটগটিয়ে বেরিয়ে গেল। চায়ের কাপ চুরমার।

    রেনুর এদিকে, ফিগার মেমেদের মতন মড়াখেকো টাইপ। পরশুরামের ভাষায় "কোথাও কোনো উচুনিচু টক্কর নেই"। অতএব প্রেমিকটি প্রচন্ড অনুতপ্ত। রেনু সামনাসামনি দেখা করতে নারাজ বলে প্রেমিক চিঠি লিখতে লাগল "তুমি আমার জীবনের ধ্রুবতারা। তোমার মতন ব্রিলিয়ান্ট মেয়ে আমি কাউকে দেখি নি" ইত্যাদি। সাতদিন পর রেনুর রাগ কমল। আবার তারা ক্যান্টিনে চা খেতে গেল। এবার প্রেমিকটি রেনুকে তেল দিতে দিতে বলে ফেলল "রেনু তোকে ঐশ্বর্য্য রাইএর থেকেও ভালো দেখতে।" ব্যস! এবার রেনু চা ছুঁড়ে মারল প্রেমিকের শার্টে। আবারো গটগটিয়ে বেরিয়ে গেল। সেই যে রেনু রেগে বেরিয়ে গেল, তিন বছর এর পর কথা বন্ধ ছিল।

    রেনু পরে সেই ছেলেকেই বিয়ে করে। তিন বছর পর চাকরি করতে করতে জি আর ই দেবার রেনু এই ছেলের থেকে নি:স্বার্থ সাহায্য পায় ও তার হৃদয়ের সারল্যে নতুন করে মুগ্‌ধ হয়। ছেলেটি বহুদিন পর্যন্ত বুঝতেই পারে নি যে ঐশ্বর্য্যের থেকে সুন্দরী বলাতে রেনু অতো রেগে গেছিল কেন। :-))
  • r | 198.96.180.245 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:০২395877
  • রিমির গল্প

    :-))))

    ঈশেনের নতুন বক্তব্য

    :-D
  • san | 220.226.53.69 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:২৪395878
  • আগে গুড লুকিং হওয়াটা জন্মগত ব্যাপার ছিলো। এখন নেই। বোঝা গেল। কিন্তু তাতে করে লুক আর ওয়ার্থ এর কোরিলেশন টা কমছে কিকরে? ইন ফ্যাক্ট এই আপন ভাগ্য বানানো টা ঈশান যেরকম নিজেকে ঘষেমেজে আকর্ষণীয়া করার সঙ্গে ইকুয়েট করে দিচ্ছে - তাতে করে তো আরোই প্রমাণ হচ্ছে আকর্ষণীয়া না হলে তোমার ওয়ার্থ নাই। এবারে তুমি জন্মগত ভাবে পেলে কি নিজের চেষ্টায় নিজে বুঝে নাও - কিন্তু পাওয়াটা খুব জরুরি।

    র, প্লিজ এইবারে বোলোনা লোকে মিটিঙে বসে লিখছে বলে ডিসকাউন্ট পাওয়া উচিত ছিলো। :-))))))
  • r | 198.96.180.245 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:২৬395879
  • ঈশেন যত র‌্যাডিকাল হচ্ছে তত ডিসকাউন্ট ফ্যাক্টর বাড়ছে। :-)))))))
  • a x | 24.165.170.54 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:৪৫395880
  • এই পুরো থ্রেডটাতে রিমির গল্পটাই মনে থাকবে।
  • a x | 24.165.170.54 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:৫০395881
  • ঈশান। তুমি জারমেন গ্রীয়ারের পুরো বাক্যটাতে খালি লুক নিয়েই পড়লে বাকি সব কাটিয়ে এবার লুক বলতে কি বোঝায় কিভাবে তার বিবর্তন, তার অভিযোজন ইত্যাদি। কিন্তু পুরো বাক্যটার যা মানে অর্থাৎ মেয়ে হয়ে জন্মালে দেখাটাই সব এবং সর্বস্ব বাকি সব কিছুকে কাটিয়ে (যেমন অ্যানা কোর্নিকোভা কেমন খেলে সেটা এখন অবান্তর হয়ে গেছে) সেটাকে আদৌ অ্যাড্রেস করলেনা, বরং উল্টে কিভাবে এই এক্সপেকটেশন বা ভালো "লুক" বানানোর supposed সুবিধা মেয়েদের হাতে তাই বললে। অর্থাৎ আরে ভালো দেখতে হতে হবে বলছি আমরা (পুরুষ সমাজ), হয়ে যাও, ক্ষতি কোথায়?
  • nyara | 64.105.168.210 | ০২ মে ২০০৮ ০৩:৫৩395882
  • রিমির গল্পের মরাল হচ্ছে, অভিজ্ঞতা থেকে শিখুন। রাগ হলেও।

    প্রথমবার মাটিতে ছুঁড়ে কাপ ভেঙেছিলেন। দ্বিতীয়বার রাগ হলে কাপ ছুঁড়ুন, একশবার ছুঁড়ুন। কিন্তু নরম সারফেসে - যেমন প্রেমিকের শার্টে। প্রেমও মরল, কাপও ভাঙল না।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০২ মে ২০০৮ ০৪:৩১395884
  • শর্টে লিখলে জনতা বুঝবেনা এটা ভাবি নাই। পরিষ্কার করেই লিখি।

    "সুন্দর মুখের জয় সর্বত্র' ইত্যাদি প্রবাদ প্রাচীন কালের। বা "পোশাক দিয়ে মানুষ চেনা'। অর্থাৎ লুক বনাম আসল মানুষ ইত্যাদি। এসব বীরবলের গপ্পেও আছে। এবং এর সঙ্গে যৌন চিহ্নের বিশেষ সম্পর্ক নাই। ভালো জামা পরলে লিঙ্গনির্বিশেষে সক্কলকে ভালো লাগে, মাসল বানালে পুরুষ "ম্যানলি' হয়, এসবও নতুন কিছু না। লিঙ্গনির্বিশেষে।

    তফাত একটাই ছিল। সেটা হল, নারীর ক্ষেত্রে সৌন্দর্য, কমনীয়তা, ইত্যাদি গুলো ছিলো "স্বাভাবিক' বা "জন্মগত'। আর পুরুষ মাসল বানাতো।"তৈরি করত'। পুরুষের রূপ জন্মগত নয়, কর্মে। ইত্যাদি।

    আমার পয়েন্ট হল, সৌন্দর্যের এই "স্বাভাবিক' বা "জন্মগত' দাবীগুলোকে আজকের ক্ষমতা ক্রমশ: ছেঁটে ফেলছে। এখন পেশীবহুল হবার মতো, "সুন্দরী' টাও একটা "হয়ে ওঠা'। জন্মগত না।

    হ্যাঁ, এর পরেও স্যান রঙ্গন ও অক্ষকে যা বলার, তা হল,

    এক। আকর্ষণীয়/আ না হলে তোমার ওয়ার্থ নাই, কথাটা এর পরেও সত্য। বোল্ড এবং আন্ডারলাইনে, নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই সত্য। বীরবলের আমল থেকে, বা তার আগে থেকেই সত্য। এটাকে নেগেট করতে হলে, মোস্ট প্রব্যাবলি বনে গিয়ে থাকতে হবে, কারণ আজ পর্যন্ত কোনো "সভ্য সমাজ' সৌন্দর্যকে অস্বীকার করেনি। তা, যদি কারো বনে থাকতে ইচ্ছে হয় তিনি থাকতেই পারেন। :)

    দুই। ভালো দেখতে হতে হবে, এটা, আরেকবার, বোল্ডে, ইউনিসেক্স দাবী। পুরুষরা, হায়, মাসল বানাতে-বানাতে কমপ্লেন করেনা, নারীরা তাদের বাধ্য করছে মাসল বানিয়ে "সুন্দর' হতে। সিমিলারলি, নারীরা যখন "সুন্দর হয়ে উঠছে' তার জন্য পুরুষ সমাজ তাকে "সুন্দর' হয়ে উঠতে বাধ্য করছে, দাবীটা অর্থহীন। হয় উভয়েই বাধ্য হচ্ছে, কিংবা কেউই হচ্ছে না।

    তিন। রঙ্গন এবার আশা করি কিছুটা বুঝেছে। এবং গম্ভীর হয়ে কিছু ফুট কাটবে। :)

    বাকি কথা পরে। বাড়ি কাটলাম।

    পুরুষ যেমন দাবী করেনা, যে, নারী তাকে বাধ্য করছে মাসল বানাতে, নারীও একই কারণে দাবী করতে পারেনা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন