এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • কাগুজেগুরু ২

    Rajdeep
    বইপত্তর | ০৯ জানুয়ারি ২০১০ | ৪০১৮৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 168.26.215.13 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:২০437739
  • নাতো আর আমি লিখব না। আগে বল নি কেন? যা লেখার আমি এখন ভাটে লিখব।
  • . | 115.117.206.68 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:৫৩437740
  • থাক না বাপু।

    তুমহারি হ্যায় তুম হি সামহালো ইয়ে দুনিয়াঁ
    ইয়ে দুনিয়াঁ আগর মিল ভি যায়ে তো কেয়া হ্যায়.... :-)
  • dipu | 59.164.190.214 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:০০437741
  • না না, লিখে ফ্যালো। খুব মন দিয়ে পড়ছি। সক্কলের লেখা।
  • dd | 122.167.23.1 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:০৬437742
  • আমাদের ঈশেন আর র বাবুর মধ্যে তক্কো হলে আমার খুব মুশকিল হয়। দু জনেই অ্যাতো গুছিয়ে সান সান ধারালো যুক্তি দিয়ে ল্যাখে।

    এই র বাবু লিখলো, পড়েটরে আমি ভাবলাম দিলো ঈশেনের মুখানিরে দিস কাইন্ড অফ স্মল করে,ব্যাটা অ্যাখন দাড়ি সামলে কোথায় লুকাবে?

    অবার ঈশেন উতোর দিলো তো ভাবলাম এইবার র বাবু কুপোকাৎ। বোঝো।

    তাপ্পরে ফের র বাবু চাপান দ্যালেন .... তো আমার উদগ্রীব অপিচ হতভম্ব অবস্থা। কোন জন যে বেমালুম ঠিক সেটা ঠাহরই কত্তে পারি না। খুব অসুবিধে হয়।

    তাও ভাল, মিত্তিরদাও এসে একটি চিরস্থায়ী ত্রিভুজের বন্দোবস্ত করেন্নি।
  • rimi | 168.26.215.135 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৩০437743
  • ওহোহোহোহোহো!!!!!
    ডিডিদার কথা শুনলে রামগড়ুরের ছানাও হাসতে হাসতে হার্টফেল করবে, আমি তো কোন ছার!!!!
  • aranya | 144.160.226.53 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৩৫437744
  • মিত্তির-দা এই বিষয়ে আরও লিখলে আমি খুব-ই খুশী হব। এই-সব বিতর্ক থেকেই হয়ত কিছু একটা বেরোবে, যা আগামী দিনে গুরুর গতি-প্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করবে। বা হয়ত কিছুই বেরোবে না, কিন্তু এদের লেখাগুলো তো থাকবে - র, ঈশেন, বোধি - এরা সকলেই এত ট্যালেন্টেড লেখক, যে কোন ফোরামে বা বিষয়ে এদের লেখা পড়তে পাওয়া বেশ ভাল একটা ব্যাপার - সেটা বিতর্ক হলেও।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৪:৪৩437745
  • হ্যাঁ, কি নিয়ে যেন কথা হচ্ছিল? বুনুয়েলের সিনেমা। বুনুয়েল প্রচুর লেবার দিয়েছেন, ভীষণ ট্যালেন্টেড ছিলেন, যা এন্ড প্রোডাক্ট বানিয়েছেন তার বেশিরভাগটাই ভালো। এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কেউ বুনিয়েলের মতো একাকী সাধক হতে চাইলেও কোনো অশ্রদ্ধা নেই।

    সমস্যাটা অন্য জায়গায়। এই যে বুনুয়েলকে আমি "ভালো' বললাম, এটা কিন্তু আমি বুনুয়েল দেখার পরে বলছিনা। প্রথম বুনুয়েল দেখি কলেজে পড়তে, ম্যাক্সমুলার ভবনে, সে দেখার অনেক আগে থেকেই জানতাম, বুনুয়েল একজন মারকাটারি ফিল্মমেকার। একটা চাপ ছিল, যাকে ইদানিং পিয়ার প্রেসার (তখন শব্দটা জানতাম না) বলে, যে, বুনুয়েল ভালো লাগাতেই হবে, নইলে বুদ্ধিজীবি সমাজে আমি ব্রাত্য হয়ে যাব।

    আসলে "ভালো' বা "খারাপ' কখনই কনটেন্ট দিয়ে বিবেচিত হয়না। নিউ ইয়র্কে জানিনা, অন্তত কলকাতায় হয়না। ভালো-খারাপ তো পরের কথা, কোনো জিনিস তবেই আলোচনায় আসে, যখন, সেটি গায়ে কিছু চিহ্ন লাগিয়ে আসে। হয় বিদেশি, নয় বোহেমিয়ান ও ট্যালেন্টেড (বিশেষ করে কবিতা), বা পন্ডিতি(প্রবন্ধ), ইত্যাদি প্রভৃতি।

    এই চিহ্নগুলো আমাদের মমনে গেঁথে গেছে। ভিতরে মাল কিসু থাকুক না থাকুক, এগুলো দেখে আগেই চমকাই। না ভালো লাগলে ভাবি, নির্ঘাত ভিতরে কিছু আছে, এ আমারই অপোগন্ডোপনা, যে, আমি বুঝতে পারছিনা। শেষমেশ চেষ্টা চরিত্র করে ভালো লাগানোর ফিকিরও খুঁজে নিই কখনও সখনও। এবং এই চিহ্নগুলিকে সম্মান করি। করতে শিখি।

    এটা আমাদের তৃতীয় বিশ্বের একটা সর্বত্রবিরাজমান ফেনোমেনন। ধরেন, সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম বিতর্কে আলোচনার স্পেসে আমরা গুরুত্ব দিই অমর্ত্য সেন, অমিত ভাদুড়িদের। সেখানে সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামের লোকেরা ব্রাত্য। অমিত ভাদুড়ি কি অমর্ত্য সেন পন্ডিত লোক, সে নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই, কিন্তু এই যে মিডিয়া এবং পাবলিক স্পেস ফেনোমেনন, সেখানে এঁরাই মুখ্য, বেচা মান্নারা গৌণ, এটা হল গিয়ে একটা চিহ্‌ণপুজো।

    লক্ষ্য করে দেখবেন, একই চিহ্নপুজো আছে সর্বত্রও। এখানেও। ধরুন, এই কদিন আগেই, অক্ষদাই বোধহয়, আমাদের বইমেলা ফিচারটা নিয়ে লিখল, পাঁচ লাইনের বেশি পড়তে পাড়েনি, কারণ ঐ তো একই মাল। (ভাবিবেন না পড়তে বলছি জোর করে, বা জোর করে ভালো লাগাতে বলছি, এটা জাস্ট উদাহরণ) প্রশ্নটা হল, না পড়েই বোঝা গেল কিকরে, যে, ওটা ভুষিমাল। লেখাটা ভালো নাই হতে পারে, কিন্তু এটা যদি একটা হোঁত্‌কা প্রবন্ধ হত, তাহলে লোকে বড়জোর "বাপরে কি কঠিন' বলত, কিন্তু তিন লাইন পড়েই ভুষিমাল বুঝে গেছি বলতনা। এটাও, খেয়াল করে দেখবেন, একই মাইন্ডসেট। চিহ্নপুজো।

    তা, এই পোশাক সর্বস্বতার বিরুদ্ধে একটা পটকা ফাটানোর দরকার আছে মনে হয়। ফুক্কুড়ি সেই পটকা। ওটা কোনোমতেই অজ্জিনাল নয়। ঐ ভাষায় কেউ কথা বলেনা। কিন্তু অজ্জিনালিটির অভাবকে নিয়ে খিল্লি করার জন্য ওটা তৈরি। ওটা একটা মিন্স। কোনো এন্ড না। চিহ্নপুজো থেকে লোককে বিরত করার জন্য ওটার সৃষ্টি। মেসেজ একটাই, যে, মাছিমারা কেরানির মতো লিখবেন না। অজ্জিনাল লিখুন। জমবেনা তো জমবেনা। কিন্তু ট্রাই তো করুন। সে গম্ভীর লিখুন, কি অন্যরকম, কি ট্র্যাডিশনাল, কিন্তু গাম্ভীর্যের চিহ্ন দিয়ে পাতা ভরাবেন না।

    এবার, অক্ষদার যেটা কনসার্ন, যে, এটা নিজেই একটা চিহ্নসর্বস্বতায় পরিণত হয়ে যাচ্ছে না কি? এর উত্তরে দুটো কথা বলা যায়। এক, সমস্ত রকম লেখাই ভালো বা খারাপ হয়। ফুক্কুড়িও তার ব্যতিক্রম নয়। চিহ্ন দেখে ভালো মন্দ বিচার করবেন না। ফুক্কুড়ি মাত্রেই ভালো না, আবার ফুক্কুড়ি মানেই দুচ্ছাই ও না।
    দুই, যেকোনো সাকসেসফুল ফর্মই প্রতিষ্ঠানের অঙ্গ হয়ে যায়। এটাও একদিন হয়ে যেতেই পারে। তখন চিমটি কাটার অন্যরকম কায়দা বার করেতে হবে।

    এবং সবশেষে। ঐ সৈকত যা লিখেছে। তপোধীর ভট্টাচার্যের মতো লিখবেন না। তারপরে যা পরাণে চায় লিখুন। নিজের ভিতরে নিজের কন্ঠস্বরকে চিনে নিন। তারপরে ফুক্কুড়ি করতে হলে করুন, ইন্দোর মতো বিষণ্ন লিখতে হলে লিখুন, কিন্তু জোর করে কিছু না।

    আপাতত এই। কিছু বাদ গেলে পরে আবার।
  • h | 121.242.55.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৮:০৬437746
  • আমার স্বর কী হবে সেটা ঠিক করে দেওয়ার দায় তো আমি কাউকে দি-ই নি। আমি একটা খেটে খুটে পোবোন্দো নামালুম, আর ইশান বল্লো, ও তোমার নিজের স্বর নয়, ও দিয়ে আমি চিকাগোর সায়েব তাঙ্কিÄক দের দেখতে পাচ্ছি, বলে নিজে একটা প্রবন্ধ লিখলো, যেটাতে চিকাগোর বাঙালী তাঙ্কিÄক দের বিভিন্ন ধারণা গুলো একটু এলিট কলেজের ফারস্ট ইয়ারের বোঝার জন্য লেখা হয়েছে, উইথ দ্য রিকুইজিট চেস্ট পাম্পিং, বিকজ উই অল নো ইট ইজ এসেনশিয়ালি অল আবাউট দ্য হর্মোন ইন কলেজ। ইন চিকাগো অ্যান্ড ইন কোলকাতা। এবং দাবী করলো এটা শুধু ইশানের নিজের স্বর না, একেবারে অধিকাংশ মানুষের স্বর, যারা একাধারে লিটল ম্যাগে আর সুনীল গ্যাঙে ক্লান্ত। তারা মেহের আলির মত করে কেসি পাল কে খুঁজে বেড়াচ্ছে।

    এটা ভালো। অনন্যতার দাবী ভালো, তবে সেই অনন্যতা কখন কখন কাকে ধার দিয়ে উদ্ধার করবো, সেটা ঠিক করে দেবে আমার মেগালোম্যানিয়া, এটা জেনেরালি খারাপ নয়। সব ম্যাগ ই এই ভাবেই চলে। এতে লজ্জা পাওয়ার কিসু নাই।

    আমি মধ্যে খান থেকে সলিড মুর্গী, আকাদেমিয়া, কম্যুনিস্ট পার্টি এবং কর্পোরেট ইত্যাদি-তে সাফল্যের সঙ্গে বৃহৎ (বাধ্যতাঅমূলক ভাবে খানিকটা;-) ) মুর্গী হওয়ার পরে, অকারণে ভাবতে শুরু করেছিলাম, এই তো এই দেখো বন্ধু তার নিজের পত্রিকায় আমারে কত বিশ্বাস করছে, কাজ করতে দিচ্ছে, এমনকি মাঝে মাঝে পোতিভাবান ও বলছে :-)

    বৈজয়ন্ত তুমি যে কেন এর মধ্যে এলে বাপ, এমনিতেই তো তুমি সেন্সর্ড হয়েছো, লেখা ছাপা হয় নি অথবা বোঝা যায় নি, ওটা তোমার স্বর কিনা, তার উপরে আবার ইয়ার্কি মারছো। এখানে সিরিয়াস ফুক্কুড়ি হচ্ছে, বাংলা সাহিত্য আস্তে আস্তে বেঁচে উঠছে, ইয়ার্কি মেরো না, কাটাও।

    আমি আর ইশান অনেক দিনের টম অ্যান্ড জেরি, তুমি অকারণে ভৌ ভৌ হোয়ো না।
  • h | 121.242.55.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৮:৫৮437747
  • এতদসঙ্কেÄও আমার এই পত্রিকার প্রতি সিম্প্যাথি আছে। সেটা অবান্তর হলেও আছে।

    একটা নতুন পত্রিকা, সবে কটা সংখ্যা বেরিয়েছে, তখন একটা সংখ্যার জন্য হলেও আমার দায়িঙ্কÄ নেওয়া উচিত হয় নি, বা পরে আমার জন্য যে রোল ঠিক করা হল, কনটেন্ট সাপ্লায়ার এর রোল তাতে হাসিমুখে রাজি হওয়া উচিত ছিল। আমার-ই দোষ। ওভার ওনারশিপের প্রবলেম। বড় করে ভেবে ফেলেছিলাম, আমার ভূমিকাকে ইনট্রুসন হিসেবে দেখা হবে ভাবি নি।

    কী মতপার্থক্য ছিল সেটা আগে বলেছি। মতপার্থক্যটা তখনি সমালোচনা-অসহিষ্ণুতা হতে পারে, যখন কাজটা আমি করবো, করেই যাবো, সমালোচনা সঙ্কেÄও। এবং ঢিল এলে ডা করবো বা পাটকেল ছুঁড়বো। এই কেসে তার অবকাশ ছিল না। আমি যেদিন বুঝেছি, আমার জাজমেন্টে সৈকত ভরসা পাচ্ছেনা, মনে করছে এতে গুরুর ক্ষতি হবে, সেদিন ই কন্টেন্ট সব হাতে তুলে দিয়ে বেরিয়ে এসেছি। এবং তার পরে কিছু কনটেন্ট এলে পোস্ট বক্সের ন্যায় ফরোয়ার্ড করেছি। তাই এই ইন্টারপ্রিটেশন্টা একটু অদভুত।

    আরেকটাও দোষ হয়েছে। লিখিত ক¾ট্রাকট না করে কাজ করা। তাহলে অন্তত আত্মপক্ষ সমর্থনের একটা ডকুমেন্টেড ভিত্তি পাওয়া যেত। যেমন ধরুন, ডিসেম্বর ২০ তারিখ, সব লেখা হ্যান্ড ওভার করে দেওয়ার 'নির্দেশের' পরেও কেন এখন দাবী করা হচ্ছে, যে ৭ জানু অব্দি বোঝা যায় নি, বোধি কাজ করবে না, এটা কেন করা হচ্ছে আমি জানি না, মানে আমার দায়িঙ্কÄজ্ঞানহীনতার যে ন্যারেটিভ খাড়া করা হয়েছে, বেশ কয়েকদিনের প্রচেষ্টায়, এটি ই তার মূল ভিত্তি।
    বাংলা সাহিত্যের শহীদ হয়ে, দায়িঙ্কÄজ্ঞানহীন বা পরমত অসহিষ্ণু হিসেবে নাম কামাতে আমার আপত্তি নেই। যদি তাই দিয়ে পরের বার থেকে ন্যুনতম ভুলভ্রান্তি সহ বইটা বেরোয় এবং বেরোতেই থাকে।

    বৈজয়ন্ত, প্লিজ এই বিষয়ে আমার অনুরোধ তুমি আর একটাও কথা বোলো না।
  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৯:১৫437749
  • কোন ক্ষমতা, কোন এজেন্সি কে কখন কেন লেজিটিমেসি দেবে, সেটা র বড় তাঙ্কিÄক এবং বাস্তব রাজনৈতিক বিতর্কটা একেবারে দু চারটে 'কি দিল কি দিল' টাইপের পোস্টে সমাধান হয়ে যাবে, লোকে একেবারে জীবনের মানে খুঁজে পাবে, সেটা আশা করছেন ডিডি দা, স্নেহবশে। করুন :-)
  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৯:৩৫437750
  • লিখিত ক¾ট্রাকট ইত্যাদি রেটোরিকের চিহ্নসর্বস্বতা মাত্র, আর্যোর তিতি বিরক্ত এবং বয়স্ক বন্ধুদের লম্ফন দেখে হতচকিত পোস্টের কথাটা যে গুরুঙ্কÄ দিয়ে ভেবেছি, সেটা র একটা পোমান রাখলাম। রেডকার্ড খেয়ে বেরোনোর সময়ের হ্যান্ডশেকের মত :-)
  • a x | 75.53.204.181 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৯:৫৩437751
  • ১) নাহ্‌ কোল্কাতা থাকতে আমি বুনুয়েল দেখি নাই, এমনকি নামও আবছ আবছ শুনেছিলাম। সিনেমা জগতে আমি একেবারেই বনেদী বাসিন্দা নই, পাড়ার উঠতি বড়লোক টাইপ। আমার পিয়ার যারা ছিল তারা মৃণাল সেন দেখছি শুনলে আমাকে আঁতেল বলে গালি দিত, কাজেই পিয়ার প্রেশারের দায় আমার পড়ে নি, তখনও না, এখনও না। এখনও ব্রেসন আমার ভালো লাগেনা, ভালো লাগা নাকি খুব উচিৎ জেনেও। গ্রীনাওয়ে কে আমি নিজেই আবিষ্কার করেছিলাম একদিন ইউনির ভিডিও লাইব্রেরী ঘেঁটে। দেখে ছিটকে গেছিলাম, পরে সার্চ করে জেনেছি গ্রীনাওয়ে নাম করা ডিরেক্টর। কাজেই হ্যাঁ, ভালো লাগা বা খারাপ লাগা, আমার তো দিব্যি কন্টেন্ট দিয়েই হয়েছে, অসুবিধে হয়নি তো।

    ২) এই জন্যই মতামত দিইনা, এইবার হয়ত দীপু বুঝবে - যেখানে পাঠিকা এবং লেখিকার মুখোমুখির অবকাশ নেই, সেখানে মতামত দেওয়া অনেক সোজা। যাইহোক, আমি কিন্তু একবারও বলিনি ভেতরে ভুষিমাল আছে। আমি বলেছি দীপুর প্রশ্নের উত্তরে এবং পরে এখানে যে কিছু লাইন পরে আমার একঘেয়ে লেগেছে, কেন একঘেয়ে লেগেছে সেটাও বলেছি, এবং তার সাথে এটা বলেছি যে স্টাইলের এই পৌন:পুনিক পেশী আস্ফালনে স্টাইল পেরিয়ে কন্টেন্ট অবধি পৌঁছতে পারিনি। এবার লেখক একই স্টাইল বারবার ব্যবহার করলে পাঠকের তাতে একঘেয়ে লাগলে, আমাকে শুরুতেই টানতে না পারলে সেটা কেন হঠাৎ চিহ্নপুজো বুঝলাম না।
    চন্দ্রিলের লেখা আমার একঘেয়ে লাগে, নবারুণ লাগেনা - এর কোনটে চিহ্নপুজো এবং কোনটে নয়?

    ৩) কোনোমতেই যা "অজ্জিনাল না" তাকে দিয়ে যা অজ্জিনাল না তাকে কি করে খিল্লি করা হয় একদম বুঝলাম না। আর গাম্ভীর্য হলেই চিহ্ন, ফুক্কুড়ি হলে চিহ্ন নয় কেন? এমনকি সেই ফুক্কুড়ি অরিজিনাল না হলেও?

    ৪) এবার এই ফুক্কুড়ি ট্র্যাডিশনে পরিণত হচ্ছে কিনা - আমার নিজের ব্যক্তিগত রিডিংএ আমি কারো কারো লেখা পড়েছি এখানে যেখানে মনে হয়েছে তোমার (ঈশানের) এই ফুক্কুড়ি স্টাইল অ্যাডাপ্ট করার একটা কন্‌শাস কিম্বা আনকন্‌শাস চেষ্টা আছে - এবং তাতে জিনিসটা খুবই কৃত্রিম ও রিজিড হয়ে গেছে - যে লিখছে সে সাধারণত এই ভাবে লেখেনা, এবং পড়তে গিয়ে মনে হচ্ছে এটা আরোপিত। এবং এটা আদপেই তার নিজের কন্ঠস্বর বলে বোধ হচ্ছেনা।

  • a x | 75.53.204.181 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৯:৫৭437752
  • এবং পরে এখানে - যে কিছু লাইন পড়ে*
  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১০:০১437753
  • ভাবটি শহীদের হলেও ব্যক্তি আক্রমনের লক্ষ-উপলক্ষগুলি একটু আধটু বুঝতে পারছি। কিন্তু কি এক্সপেক্ট করা হচ্ছে? বিলো দা বেল্ট হিট করলে আমিও উল্টে ব্যক্তি আক্রমনে নামব?

    না: কমরেড, আপনার প্রায় প্রতিটি কথা অসঙ্গতিপূর্ণ, এদের প্রতিটার জবাবও আমার কাছে আছে। কিন্তু ভিতরের হাঁড়ি আর বাইরে ভাঙতে চাইছিনা, তাছাড়া ব্যক্তি আক্রমনের সময় এবং ইচ্ছে কোনোটাই নেই। তাই সেগুলো এখানে দেবনা। আমাকে মহ্‌ৎ বলে ব্যঙ্গ করতে পারেন, ক্ষতি নেই। :)
  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১০:৩৪437754
  • অক্ষকে:

    ১। সিনেমার একটা স্কুলিং না থাকলে বুনুয়েল দেখবে কেন লোকে? কোনো একজন ব্যক্তি আচম্বিতে দেখে ফেলতেই পারেন, কিন্তু আমি অ্যাভারেজ পপুলেশনের কথাই কইছিলাম।

    ২। একঘেয়ে লাগাটা আমি এক্কেবারেই ব্যক্তিগতভাবে নিইনি। মাক্কালী। স্বচ্ছন্দে যা খুশি লিখতে পারো। :) তার পরেও যেটা বলার, সেটা হল, কোনো বিশেষ লেখা বা বিশেষ লেখকের লেখা স্টাইলের আস্ফালন পেরিয়ে কনটেন্ট অবধি পোঁছতে নাই পারে। সেটা একঘেয়েও লাগতেই পারে। সেটা কবিতা হলেও হতে পারে, ফিল্মেও হতে পারে। যেকোনো ফর্মেই/স্টাইলেই হতে পারে। আমার আপত্তি শুধু জেনারালাইজেশনে, যেখানে "এই স্টাইল বড়ো একঘেয়ে হয়ে গেছে' বলা হয়, অ্যাজ ইফ বাকিগুলো হয়না। তোমার এরকম একটা টোন পেয়েছিলাম মনে হয়। না পেলে কোনো দ্বিমত নেই।

    ৩। ফুক্কুড়ি অরিজিনাল নয়, লিখেছিলাম, ওটা একটা কথ্য ভাষা নয় এর প্রসঙ্গে। একটা রিটন ফর্ম হিসেবে ওটা তো দিব্বি অরিজিনাল লাগে। কোনো কোনো লেখা পড়লেই, জিনিস দেখলেই মনে হয়, একে চাঁটি মেরে লাভ নেই, খোরাক করা দরকার। সেগুলো একদম অরিজিনাল অনুভূতি।

    ৪। এটা তো স্পেসিফিক রিডিং। তোমার যেটা মনে হয়েছে, সেটা আমার মনে নাও হতে পারে। তবে থিয়োরিটিকালি, এরকম হতেই পারে।
  • a | 115.117.145.247 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১০:৪৩437755
  • মামু, দু:খিত কিন্তু এটা বলতেই হচ্ছে যে ব্যাক্তি আক্রমন তুমি ই শুরু করেছিলে, নিচের পোস্টে

    IP Address : 12.163.39.254 Date:05 Feb 2010 -- 09:59 PM


    তার আগে এটা মোটামুটি সিচুয়েশন ভিত্তিক তাত্বিক আলোচনা ছিল

  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১১:১১437756
  • গুলির আগেই শহীদ? :)
  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১১:৫৬437757
  • এবার তাহলে রঙ্গনের পোস্টের উত্তর দেওয়া যাক। :) নীচে রঙ্গনের অজ্জিনাল পোস্ট এবং ফাঁকে ফাঁকে ড্যাশ দিয়ে আমার কমেন্ট।

    ---------------------------

    ঈশান যদি শুধু বলত- আমরা এমন একটি পত্রিকা প্রকাশ করতে চাই যেখানে উঁচু মানের অরিজিনাল লেখা থাকবে এবং আমরা চাই অনেক লোকে যেন সেই লেখা পড়েন- তাহলে খুব একটা সমস্যা ছিল না।
    -- যথেষ্ট সমস্যা ছিল। "উঁচু" মান টা কি, মিনিস্টার ফাটাকেষ্ট, না মেঘে ঢাকা তারা (এটা উদা মাত্র, কেউ আবার আক্ষরিক অর্থে ধরবেন না), কোনটা উঁচু, সেই নিয়ে মাথা ফাটাফাটি হবার আশঙ্কা ছিল।

    এটা হল "সম্মিলিতভাবে পজিটিভ কিছু একটা করা"। যাঁরাই পত্রপত্রিকা চালান, তাঁদের সবাই এই ন্যূনতম শর্ত মেনে নিয়েই চালান। বাস্তবের সাথে আদর্শের কতটা ফারাক হয় সেটা আলাদা প্রশ্ন। সবাই বিকল্প হতে চায়, কেউ বিকল্প হয়, কেউ হয় না। :-)
    -- না:। সবাই মোটেও বিকল্প হতে চায়না। অনেকে ধুস এসব করে কি হবে, মতাদর্শে বিশ্বাসী। অনেকে পত্রিকা করে বড়ো স্থানে পৌঁছনোর সিঁড়ি হিসেবে। অনেকে করে স্রেফ ব্যবসা করার জন্য। ইত্যাদি।

    কিন্তু এটুকু বললে তো "ওরিজিনাল" হওয়া হল না। সবাই যা বলে, সেটুকু বললে আর "আলাদা" হওয়া কিসের? অতএব "ল্যালা", "আড়ালহীন কমিউনিটি", "নিয়ন্ত্রিত অ্যানার্কি", "ম্যানিফেস্টো" ইত্যাদি ইত্যাদি।
    -- কাগুজে গুরু, বা নেটের গুরু পত্রিকা, বা বুলবুলভাজা, কখনই আড়ালহীন কমিউনিটি নয়। ওটা শুধু ভাট টইয়ের জন্য। বাকিটা দস্তুরমতো সম্পাদিত। আর ম্যানিফেস্টো আমার একটি লেখার নাম। গুরুতে যারাই লিখছেন, তাদের এতে বিশ্বাস করতে হবে তার কোনো মানে নেই। তবে সম্পাদকীয় পছন্দ অপছন্দের ব্যাপার অবশ্যই আছে। এটা সব পত্রিকাতেই থাকে। গুরু তার ব্যতিক্রম না। এখানে "আলাদা" হবার কোনো ইচ্ছাই নেই।

    অথচ আমি তো "ল্যালা" নই। "ল্যালা" বা "ট্যালা" কোনোরকম তকমাই আমি চাই না। কিন্তু ঈশান যেহেতু একটি ম্যানিফেস্টো লিখেছে এবং ঈশান যেহেতু গুরুচন্ডালী প্রকাশ করে, অতএব গুরুচন্ডালীতে প্রকাশিত লেখা মানেই "ল্যালা লেখা"- এইজাতীয় একটা সমীকরণ খাড়া হল।
    -- এমত কোনো সমীকরণ খাড়া করা হয়নি। করলে, কে করল জানতে চাই।

    ঈশানের ম্যানিফেস্টোর স্বর, যা একটি বিশেষ স্বর এবং যা একটি ক্ষমতার স্বর, এখানে লেখকের লেখার ক্যাটিগরিকে নিয়ন্ত্রণ করছে। অতএব অ্যানার্কি কম হইল, নিয়ন্ত্রণ থোড়া জেয়াদা। অথবা অন্য আর একটি উদাহরণ। ছত্তিশগড় ও লালগড় নিয়ে একটি বিশেষ রাজনৈতিক ধাঁচের লেখা প্রায় প্রতিটি সংখ্যায় ছাপা হয়। লেখাগুলির মধ্যে ঈশানবর্ণিত "ওরিজিনালিটি" খুব বেশি আছে সেটা লেখকরাও দাবী করবেন না।
    -- মান নিয়ে বক্তব্য থাকতে পারে, কিন্তু চত্তিশগড় এবং উত্তরবঙ্গ নিয়ে যে দুটি লেখা ছাপা হয়েছে কা-গু ৪ এ, সেগুলি নিজের মুখের ঝাল বলেই, ওরা অরিজিনাল।

    লেখাগুলি আলাদা কিছুও না, কারণ সংহতি, একক মাত্রা, মন্থন সাময়িকী, অনীক- ইত্যাদি অজস্র ব্লগ ও পত্রিকা রয়েছে যেখানে এইরকম লেখা ছাপা হয়। অজস্র লোকের কাছে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যটাও এইক্ষেত্রে খুব একটা পরিষ্কার নয়। কারণ সেই দায়িত্ব অপেক্ষাকৃত পুরোনো, নামচেনা এই পত্রিকাগুলি আরও ভালোভাবে পালন করতে পারে।
    --এরা অনেকেই বেশ ভালো কিছু লেখা ছাপে। অনেকে আমাদের চেয়ে ভালো লেখাও ছাপে। কিন্তু এরা বহু লোকের কাছে পৌঁছয়না। পৌঁছলেও, তার সঙ্গে আমাদের পত্রিকার কোনো বিরোধ থাকার কথা নয়।

    আমার মনে হয় না ঈশান প্রগতি, বা নন্দন, বা জাগো বাংলার এমন কোনো লেখা রিপ্রিন্ট করবে যা এই মতের বিরুদ্ধে যায়। অর্থাত, "ল্যালামি" ছাড়াও ঈশানের একটি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক মতের প্রতি সমর্থন রয়েছে এবং সেই সমর্থন ঈশানের সম্পাদকীয় পছন্দ অপছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করে।
    -- রিপ্রিন্ট অ্যাজ সাচ বেশি না করাই ভালো। কিন্তু করলে এসব জায়গা থেকে না করার কি আছে, যদি লেখা ভালো হয়? আগেও বলেছি, আবারও বলি, লেখা ভালো হলে সমস্ত রাজনৈতিক মতের লেখা না ছাপার কোনো কারণ নেই। এর সঙ্গে ব্যক্তি আমার রাজনৈতিক মতামতের কোনো সম্পর্ক নেই।

    তো নিজের পছন্দ অনুযায়ী লেখা ছাপার মধ্যে অন্যায় কিছুই নেই। কিন্তু সেটা যেমন অন্যায়ও নয় তেমন "ওরিজিনাল"ও কিছু নয়। নিজস্ব নিয়ন্ত্রণকে "আড়ালহীন কমিউনিটি" নামক একটি অলীক ধারণার আবডালে লুকিয়ে রাখার কোনো দরকার নেই।
    -- কোনো পত্রিকাই আড়ালহীন কমিউনিটি নয়। সেরকম দাবী কখনও করা হয়নি। অবশ্যই সম্পাদকের পছন্দ অনুযায়ী লেখা ছাপা হয়, তাতে যেমন কোনো অরিজিনালিটির দাবী নেই, তেমনই কোনো অলীক ধারণার আড়ালে সেসব লুকিয়েও রাখা হয়নি।

    এইবার প্রশ্ন হল- আমার বা বোধির এইসব উল্টোমতের লেখাও তো লোকে পড়ছে। তাহলে বহুস্বরের খামতি কোথায়? এটাই হল কো-অপশনের মজা। সেন্সরশিপের বদলে কো-অপশন কিভাবে এই সময়ে আরও ভালো কাজ করে- সেটা নিয়ে ঈশান নিজেই বহুবার বহু জায়গায় লিখেছে। অশোক মিত্র বা অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়ের তুখোড় বামপন্থী লেখাও আনন্দবাজার বা টেলিগ্রাফ ছাপায়। কো-অপশনের মর্ম তাঁরাও বোঝেন। এতে এদিকও থাকে এবং ওদিকও থাকে। কিন্তু পত্রিকার মৌলিক ধাঁচা কিরকম হবে সেটা ঠিক করেন অভীক সরকার, বা ঈশান বন্দ্যোপাধ্যায়। সেটা একটা গন্ডী, যার বাইরে কেউ যেতে পারবেন না। বোধিও পারে নি। গন্ডী থাকাটা কোনো সমস্যা নয়। ঈশান এত বছরের পরিশ্রমে গুরুচন্ডালীকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে। অতএব ঈশানের সম্পূর্ণ হক আছে এই গন্ডী ঠিক করে দেবার। কিন্তু গন্ডীর অস্তিত্ব অস্বীকার করলে সেটা সমস্যা।
    --এর উত্তর আগে দিয়েছি। তার সঙ্গে আরেকটু যোগ করি। ছাপা কাগজ করা মানে শুধু চারটি লেখার সমষ্টি নয়। এতে একটা সাজানোর ব্যাপার থাকে। এছাড়া থাকে বাজেট, প্রেস, পেজমেকিং, ফর্ম্যাটিং, ডিসট্রিবিউশন, কাদের কাছে পত্রিকা পৌঁছচ্ছে, ইত্যাদি ইত্যাদি। সমস্ত জিনিসটা কো-অর্ডিনেট করে তবেই একটা পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা তৈরি করা যায়। এটাকে শুধু পক্ষে-বিপক্ষের ছকে বন্দী করে ফেলার চেষ্টাটা, নেহাৎই একটা উপর উপর দেখার ভঙ্গী।

    ওরিজিনালিটি-পপুলারিটি-ফক্কুড়িচর্চা পরের পর্বে। :-)
    -- পরের পর্ব এলে আবার উত্তর দেব। :)

  • Ishan | 173.26.17.106 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১২:০৪437758
  • বাকি রইল রাজদীপ। :)

    ১) কাগু কি হতে চাইছে ? একেবারে অন্যরকম গণমাধ্যম , কিন্তু কিভাবে মানে সহিত্য-বই সমলোচনা ইত্যদি বিষয়ক না রাজনীতিবিষয়ক না প্রবন্ধ-নিবন্ধ-খবর ভিত্তিক না এর সবকটাই ? যদি সবকটাই হয় তাহলে গত ৫টি সংখ্যা দেখে মনে হল মোটামুটি চলেবেল। যদিও আমার খিচুড়ি খেতে ভালই লাগে , কিন্তু কাগু উপরিউক্ত কোন একটি বিষয়ে বেশি জোর দিক অর্থাত কিছুটা ফোকাসড হলে ভাল হয়, এই আর কি

    -- আপাতত খিচুড়ি। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা। :)

    ২) তিব্বতি গুম্ফার উদাহনটা একটু এলিটিষ্ট হয়ে গেল না তো ;-) গুম্ফার ভেতরে না বসে ওটা যদি দার্জিলিং ম্যালে বসে পড়া হয় কি অসুবিধে ?

    -- এইটা কাটান দাও বস। পরে হবে।

    ৩) ছবি ব গ্রাফিটির সংখ্যা আরেকটু বাড়ানো হোক , পায়ের তলায় সর্ষেতে বেশ কিছু ভাল ট্‌র্‌যাভেলগ আছে - প্রকাশ করার জন্য ভেবে দেখুন

    -- ওক্কে।

    ৪) নিয়মিত লেখকের বাইরেও বিষয়ভিত্তিক অতিথি লেখক বা সাংবাদিকদের লেখা ছাপা যায় কিনা সম্পাদকমন্ডলী বিবেচনা করুক

    -- অসুবিধে নেই তো।

    ------------

    ব্যস আজকের কোটা কমপ্লিট। :)

  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৩:১৮437760
  • কোন হাঁড়ি তে আপত্তি নেই, ভিতরের বা বাহিরের, ভাঙা বা জোড়া :-)

    রিকন্সাইল করা যায় না এরকম মতপার্থক্য থেকে আমি একটা পত্রিকার একটা সংখ্যার দায়িঙ্কÄ ছেড়ে দিলাম সেটাকে মাঝ পথের দায়িঙ্কÄজ্ঞানহীনতা বলা হচ্ছে। যে কোন শর্তে মানুষ কাজ করতে রাজি না হতে পারে সেটা না বুঝলে আমার দায়িঙ্কÄ কোথায়।

    জেনেরালি, আপিস কাছারি তে এরকম মতবিরোধ হলেও লোকে কাজ করে, বস কে মেনে নেয়। এখানে তার অবকাশ কোথায়। রেভিনিউ তো এখানকার আইডিওলোজি হওয়ার কথা না।
  • h | 121.242.55.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:১১437761
  • রাজদীপের পয়েন্ট টা - এই পরিচিত লেখকদের আবর্তের বাইরে বেরোনোর চেষ্টা আমি আমার মত করে করতে চেয়েছিলাম। ভেবেছিলাম কিসু নতুন লোক, যাঁরা আগে গুরুতে লেখেন নি, তাঁরা লিখলে গুরুতে একটা ভ্যারিয়েশন আসবে। এক্ষেত্রে বই রিভিউ হল সেফ বেট। একটা বই তার সম্পর্কে একটা মতামত। গালাগাল দেবার জন্য বাকি ১১ টা সংখ্যা পড়ে রইলো।

    এবং ওভার-অল আমি ভেবেছিলাম, প্রাবন্ধিক হিসেবে যা দেখতে পাচ্ছি, আমরা নিজেরা একটা সিলিং এ ঠেকছি, সেক্ষেত্রে অন্যান্য প্রাবন্ধিক রা কি করছেন দেখা যেতে পারে। ইত্যাদি। আর সঙ্গে তিনটে রিভিউ আর্টিকল একটা বৈজয়ন্ত, একটা ইন্দোর আর একটা সৈকতের তো থাকছেই। অতএব, একেবারে, গুরু র বিশিষ্টতা হারিয়ে যাচ্ছে তা না।

    এছাড়া আরেকটা ভাবনা ছিল, আমাদের মধ্যে যে, যে বিষয়ের ট্রেনিং পেয়েছে, সে সেই বিষয়ে লিখলে ভালো। ইন্দো কে মেডিকাল হিস্টরি করার পরাস্মর্শ আমি ই দিয়েছিলাম, বৌ- ঊর্বী কে বলেছিলাম, গবেষণার বিষয় নিয়ে লিখতে, আর্যো কে বলেছিলাম মার্কেট ইকোনোমিক্স নিয়ে লিখতে, শৌভ কে বলেছিলাম ওয়ার্ল্ড সিস্টেম, ওয়ালারস্টাইন বা আন্দ্রে গুন্ডার ফ্রাংক নিয়ে লিখতে, বোধি সেনগুপ্ত-অর্পন-শৌভ-মিঠুন কে বলেছিলাম, বাংলা কবিতা নিয়ে একটা কনভারসেশন নামাতে, জয়িতা কে বলেছিলাম আকিমুন রহমান কে নিয়ে লিখতে, অমিতাভ কে বলেছিলাম, গিশার (কাইজার?) কামাল কে নিয়ে লিখতে, দমু কে বলেছিলাম ইশমাইল কাদারে কে নিয়ে লিখতে, মধুজা কে বলেছিলাম ফিল্ম থিয়োরী নিয়ে লিখতে, বাবা- মৃনাল দাশগুপ্ত কে বলেছিলাম ইকোলোজি র পলিটিক্স নিয়ে লিখতে , চেয়েছিলাম কল্লোলদা কে বিষয় কিসু বলে দেবো না, বেঁধে দিলে এই সব লোকের চাপ হয়, সৈকত কে বলেছিলাম, ফ্রাংকফুর্ট স্কুল কে নিয়ে লিখতে, আসাদ কে বলেছিলা জুরিস্প্রুডেন্স নিয়ে লিখতে, দেবরাজ কে বলেছিলাম অমর্ত্য সেন কে নিয়ে লিখতে, ফারহা কে বলেছিলাম পাকিস্তানি লেখকদের নিয়ে লিখতে, রঞ্জনদাকে বলেছিলাম বাংল ছাড়া ভারতীয় ভাষা র কোন লেখক কে নিয়ে, প্রেফারেবলি মান্তো-আগা হাসার-বারি সাহেব দের অমৃতসর গ্রুপ নিয়ে লিখত, আত্রেয়ী কে বলেছিলাম আর্বান অ্যা®¾থ্রাপোলোজি নিয়ে লিখতে, ডিডি দার মিলিটারি হিস্টরি তে রাজি হই (এবং বল্লে কেউ বিশ্বাস কেউ বিশ্বাস করবে না, এক ভদ্রলোক , যিনি মিলিটারি হিস্টরির পন্ডিত, তাঁকে আরেকটু হলে ধরেও ফেলেছিলাম, ডিডিদার লেখার পিয়ার রিভিউ রিভিউ করার জন্য কারণ আমি মিলিটারি হিস্টরি বাল বুঝি )স্টিফেন বালোঘ কে খবর দিয়েছিলাম হোয়াইট ফ্ল্যাগ প্রিন্সিপল, হাউ টু লুজ আ ওয়ার নামক আনার্কিস্ট ক্লাসিক টি নিয়ে লিখতে। stoic কে বলেছিলাম ফরাসী প্রবন্ধ সাহিত্য নিয়ে যদি কিসু পাওয়া যায়, নিলন্‌জন কে বলেছিলাম পের্সিঅন মনুসরিপ্ত কিছু নিয়ে লিখতে বা ফিলোসোফ্য।

    ব্ল্যাংকি কে বলেছিলাম মুদ্রন সংস্কৃতি নিয়ে লিখতে, অনির্বন দা আর সার্থক ভেবেছিলেন মার্ক্স নিয়ে লিখবেন, সোমনাথ কে বলেছিলাম দেবর্ষি সরোগি নিয়ে লিখতে, অরিজিত কে টেক বা স্পোর্‌ট্‌স হিস্টরি নিয়ে লিখতে বলেছিলাম।

    আর একটা কথা ভেবেছিলাম, নিজে লিখবো না, ফিলার টেক্সট ছাড়া, সেটাও নাম না দিএ। অন্যদের লেখার জাজমেন্ট করার জায়্‌গায় শখের কারণে নিজেকে বসাচ্ছি, লেখাটা এবার থাক, যোগ্যতা তো বিশেষ নেই।

    ইত্যাদি। তো এর মধ্যে একটা ভাবনা ছিল,

    কিছু পাওয়া গেছে, কিছু যায় নি, কিছু না চেয়েও অসামান্য জিনিস পেয়েছি (যেমন মিঠুন বা কল্লোলদার লেখা বা ব্লাংকিএর লেখা), কিছু পেয়ে পসন্দ হয় নি, কিছু ভালো লেগেছে। বাছাবাছির অধিকার সকলের আছে, জানানোর ভদ্রতাটা থাকা উচিত।

    তো কন্টেন্ট নিয়ে এই ওভার-ওনার্শিপ দুষ্ট ভাবনা চিন্তার পুরস্কার হল, পন্ডিতদের কাছে নতজানু হওয়ার অভিযোগ, গুরু র কন্টিনিউইটি নশ্‌ট করে দেওয়ার অভিযোগ, আর দায়িঙ্কÄজ্ঞানহীনতার অভিযোগ। আর হাটে হাঁড়ি ভাঙার থ্রেট।

    এছাড়া বিভিন্ন বিরক্ত হওয়া কϾট্রবিউটর রা প্রশন করছেন, অ্যামেচার বা ইন্টারেস্টিংঅলি দায়িঙ্কÄজ্ঞানহীন বলে কথা শোনাচ্ছেন, একেক জন একেকটা কারণে। সেটা কি গুলি হিসেবে কোয়ালিফাই করবে?

    লাভেল্লি। অপেক্ষায় রইলাম। হাঁড়ির।
  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:১৬437762
  • ব্ল্যাংই কাগু -৫ ক পিস ছাপা হয়েছে? আমি সব পাব্লিশিং কস্ট দিয়ে দেবার চেষ্টা করবো। আমাকে একটু জানাস তো। অন্তত ক্ষতির আর্থিক দিকটা পূরণ করি।
  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:২৬437763
  • সঙ্গতিপূর্ণ কনসিস্টেন্সি যা দেখছি, তাতে চিন্তার বিশেষ কারণ নেই।
  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:৪৭437764
  • এত গালাগাল খাচ্ছি, চারদিকে, মনে ছিল না, বলতে, কৌশিক বন্দ্যো তোমাকে অনুবাদের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে অরিজিত, আর পাই/ইশান তোমাদের ভবিষ্যতের জোগাজোগের জন্য কয়েকজনের ইমেল অ্যাড্রেস পাথিয়েছি। প্লাস, যে কুরিয়ার গুলো করেছিলাম, তাতে একটা ছাড়া সকলের কনফার্মেশন পাওয়া গেছে।

    এখন বাকি রইলো শুধু গোপন কিছু হাঁড়ি। গোটা বা ভাঙা। তাইলে বাংলা সাহিত্যের এই রিয়েলিটি শো জাতীয় টইটা থেকে বিদেয় নিতে পারবো, এটা প্রায় 'বোধি কী স্বয়ম্বর' হয়ে উঠছে, যেখানে চঞ্চলা বাংলা সাহিত্যলক্ষী আমারে প্যাটিস দিছে, এখন আমার চোখের জলের শ্যুটিং চলছে, প্রাইম টাইমে না, এগুলো ব্যাক স্টেজ ভার্সনে দেখানো হবে, বয়স্ক যেঠিমা কাকিমা দের জন্য, যাঁরা একটু কাঁদবেন দুপুরে, কারণ এটাই ঐতিহ্য বা কন্টিনিউইটি:-)

  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:৫৮437765
  • বাট ডোন্ট লুক ফর দ্য ক্লিভেজ অর মিডরিব। বিট হেয়ারি অ্যাকচুয়ালি:-)

    ( দ্য লাস্ট লাইন ইস মেন্ট ফর স্টৈক/ভিকি/আর্জো/র, ফিউ ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস আই নো ;-) )
  • h | 121.242.108.34 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:৩২437766
  • আরেকটা কথাও ভাবছিলাম। বইমেলা ২৬/২৭ জানুয়ারী তারিখ শুরু হয়েছে। আমি ২০/২১ ডিসেম্বর নাগাদ জানিয়েছি আমি আর কাজ করব না। এটা তো মাইরি আমার কদিন আগের চাগরি গুলোর নোটিস পিরিয়ডের থেকেও বেশি। কতটা আগে জানালে তবে রেসপন্সিবল হওয়া যায়, ইন গেনেরাল, ইস দেয়ার এনি লিটল ম্যাগ কনভেনশন? আই অ্যাম সিরিয়াস। লোকে বুঝলো দেরিতে, সেও প্রায় মেলার বিশ দিন আগে, ৭ জানুয়ারি। তাও এত গাল?
  • a | 115.117.133.133 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:১১437767
  • এই টইটা ডুবে গেল কেন?
  • I | 59.93.200.135 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:২১437768
  • বেরসিক লোকেদের জন্য , দাদা। তারা ঝগড়াঝাঁটি একদম পছন্দ করেনা কিনা ! যাগ্গে, আপনি হাল ছাড়বেন না, নারদমন্ত্র জপ করতেই থাকুন।
  • k | 131.95.30.233 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:৪৭437769
  • এভাবে ঝগড়াঝাঁটি যদি ক্রমাগত ডুবে যেতে থাকে বেচারা ব্যাসের কী হবে? সে মহাভারতের মেটেরিয়াল কোথায় পাবে?

  • a x | 75.53.204.181 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:২৫437771
  • জনহিতার্থে জানানো প্রয়োজন মনে করলাম - ঐ আর্বান অ্যা¾থ্রপলজি - আত্রেয়ী, আমি নই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন