এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • তৃ:প:বু:ভু:-৮

    Manish
    নাটক | ০৭ এপ্রিল ২০১০ | ৩২৭৬১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 203.110.246.230 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ০৮:২৭441461
  • আলোচনার বিষয়বস্তু যাই হোক না কেন, ঘুরে ফিরে সেই প্যাথোলজিকাল সিপিএম বিরোধীতা -- এমনকি সিপিএমএর প্রদর্শিত কংগ্রেসের সাথে গাঁটছড়া বাঁধার লাইন ""কাম্য"" হওয়া সত্বেও!!
  • SB | 115.117.247.187 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ১০:৫৪441462
  • কল্লোলদা, রঞ্জনদা, প্রশ্নটা আরেকবার করলাম।

    (সিপিএমের কথা বাদ দিন, ১৯৬৭ সাল থেকেই তারা running dogs of imperialism, এখন ঔদ্ধত্যপূর্ণ) আপনারা সিপিএমকে বাদ দিয়ে, তিণোমূলকে বাদ দিয়ে কংগ্রেসকে নিয়ে যে জোটের কথা বলছেন, সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন, কংগ্রেস কি উদ্ধত নয়?

    কল্লোলদাকে, আরেকবার অনুরোধ, মার্ক্সএর নিজের লেখা থেকে এমন কিছু লিংক আছে, যেখানে উনি বহুদলীয় সমাজের বিরোধিতা করেছিল?
  • kallol | 115.242.160.179 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ১৩:৪০441463
  • ওমা। কংগ্রেস আবার উদ্ধত হলো কবে? উদ্ধত হলে কি সিপিএম তাদের সমর্থন করতো?
    আর যাদের স্মৃতি খুব কম বা বাছাই করা, তাদের জন্য। কংগ্রেসের সাথে মাখোমাখো লাইনটা সিপিএম-এর নয়। সৈফুদ্দিন ঐ লাইন দিতেই পেছনে হুড়ো দিয়ে তাকে বাধ্য করা হলো পার্টি ছাড়তে। আজ কিন্তু প্রায় ""সফি"" লাইনেই সিপিএম গাড়ি চলছে। কোন ভুল স্বীকার করা ছড়াই। আর এখন তো ওটা সিপিএমএর লাইন বলে দাবী করছেন লোকজন। ক্যাবাৎ।
  • bitoshok | 69.180.128.132 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ১৩:৫৯441464
  • পি সি যোশী?
  • PT | 203.110.246.230 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০০441465
  • কারো কারো স্মৃতি আমার থেকেও selective কেননা উদ্দেশ্য হচ্ছে যে কোন কারণে সিপিএমকে গাল দেওয়া বা সিপিএম বিরোধীদের সমর্থন করা। সফির biological জন্মের বা রাজনৈতিক জন্মের আরও আগে থেকে কংগ্রেসের হাত ধরা-না-ধরা নিয়ে কম্যুনিষ্টরা দোলাচলে ছিল। ""দিল্লী থেকে আসছে গাই/সঙ্গে বাছুর সিপিআই"" ভুলে গেলে চলবে? কিন্তু অস্বীকার করে লাভ যে কৌশলের ক্ষেত্রে কংগ্রেসের সঙ্গে গিয়েও সিপিএম এখনও টিকে আছে আর সিপিআই এবং সফির দল দুটিই প্রায় সাফ হয়ে যেতে বসেছে।

    SB-কংগ্রেস উদ্ধত কিনা সেসব প্রশ্ন করলে সার্কাস্টিক উত্তর পাবেন কেননা প্রায় সকল প্রাক্তন নকশাল, প্রাক্তন পুলিশ ও প্রাক্তন আমলারা কংগ্রেস বা বিজেপির কোলে আশ্রয় নেয়। কানু সান্যাল হওয়ার ক্ষমতা আর কজনের থাকে?
  • PT | 203.110.246.230 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০১441466
  • *লাভ নেই যে
  • SB | 115.117.210.138 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১৮441467
  • কল্লোলদা রেগে গেলেন কেন বুঝলাম না। আপনি কংগ্রেসের সাথে সিপিএম ছাড়া বাকি বাকি বামেদের জোট হওয়াকে সমর্থন করেন, সিপিএম বাইরে কারণ সিপিএম উদ্ধত, ফাইন। কিন্তু কংগ্রেস দল কে কি আপনার উদ্ধত মনে হয় না?

    পিসি জোশি, সৈফুদ্দিন, সুরজিৎ, কারাত কাটান, আমি একান্তই আপনার মতামত চাইছি। রঞ্জনদার ও। কারণ কংগ্রেসের সাথে জোটটা আপনারাই পছন্দ ও সমর্থন করছেন।

    আরেকটা প্রশ্নও আছিল, মার্ক্স নিয়ে, সে না হয় পরে হবে।
  • Du | 173.57.17.22 | ১৭ এপ্রিল ২০১০ ২০:৫৮441468
  • রঞ্জনদা, আমি লালগড় প্রসঙ্গে দিই নি লিংকটা। পিনাকীর সঙ্গে গ্রীন হান্ট(কার্যকারণ ) নিয়ে কথায় ও আমাকে কিছু জিজ্ঞেস করেছিল সেই প্রসঙ্গে।
    কিন্তু তাও বললেন যখন- লালগড়ে - কাকতালীয়ভাবে - কালকেরই আবাপ অনুযায়ী -কিষেনজীর মতেও - অবস্থা একটু হলেও বোধ হয় ভালোই :)।
  • kallol | 115.242.230.180 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ০২:০২441469
  • এসবি - রাগ করিনি। তবে একটা জিনিস অবাক লাগছে। সিপিএম যদি কেন্দ্রে কংগ্রেসের সাথে যায় তাতে দোষ নাই। পশ্চিম বঙ্গে সিপিএম বাদে অন্যরা কংগ্রেসের সাথে গেলে এতো কথা কেন? তবে কি প:ব: কগ্রেস আর কেন্দ্র কংগ্রেস আলাদা?
    যদি তাও হয় তবে সেই অর্থে আজকের প:ব: কংগ্রেসের তো উদ্ধত হবার জায়গাই নেই।একদিকে সিপিএম অন্য দিকে মমতা। বেশ চিঁড়ে চ্যাপ্টা অবস্থা।
  • kallol | 115.184.41.244 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ০৮:২১441471
  • জীবনে পাকাপাকি শত্রু/মিত্র বলে কিছু হয় না। আজ যে শত্রু কাল সে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মিত্র হয়ে যায় এবং উল্টোটাও সত্যি। তাই ইন্দিরার স্বৈরতন্ত্রের বিরোধীতায় একসময়ে চূড়ান্ত সাম্প্রদায়িক আরএসএসও বামেদের মিত্র ছিলো। আবার সাম্প্রদায়িক বিজেপির বিরোধীতায় স্বৈরতান্ত্রিক কংগ্রেসকেও মিত্র বলে কবুল করতে হয়েছে বামদের। কেরালায় সাম্প্রদায়িক মুসলিম লীগের সাথেও তো হাত মিলিয়েছে বামেরা।
    সেদিনও তসলিমার ব্যাপারে কংগ্রেস, সিপিএম ও সিদিকুল্লা একই স্বরে-সুরে গান গেয়েছেন।
    বছর দুয়েক আগে উদ্ধত সিপিএম এর বিরোধীতায় খামখেয়ালী মমতা এবং স্বৈরতান্ত্রিক কংগ্রেস মিত্র ছিলেন। আজ, কেন্দ্রে ক্ষমতার অংশীদার হয়ে মমতা ও তার দলবল প:ব:তে সিপিএমএর মতই উদ্ধত হয়ে উঠছেন। সেক্ষেত্রে প:ব:তে চাপে থাকা কংগ্রেস ও চাপে থাকা অন্য বাম দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা হতেই পারে।
    আবার আগামীকাল স্বৈরতান্ত্রিক কংগ্রেস, উদ্ধত তৃণমূলের বিরোধীতায়, উদ্ধত সিপিএম মিত্র হতেই পারে।

  • PT | 203.110.247.221 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ০৯:৫৯441472
  • প: বঙ্গে কার অবস্থা সত্যি সত্যি ""চিড়েচ্যাপ্টা"" সেটা তর্ক-সাপেক্ষ। তৃণমূলের হাজার লাফা-লাফি সত্বেও প্রকৃত চিত্র অন্যরকম। কংগ্রেসের প্রায় ১৫% ভোট তৃণমূলের দিকে না গেলে তৃণমূলের একক শক্তিতে ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। এটা কংগ্রেসের নেতারা সাম্প্রতিক কালে খুব জোরের সঙ্গে প্রকাশ্য সমাবেশে বলতে শুরু করেছেন। কংগ্রেস অনেক রাজ্যেই ক্ষমতায় নেই -- কাজেই প: বঙ্গে না থাকলেও কিছু আসে যায় না, কিন্তু দিদি তাড়াতাড়ি ক্ষমতায় না এলে, বা দাপট দেখিয়ে/ঝগড়া করে রেলমন্ত্রক ছেড়ে দিলে, দলে লোভী মানুষদের ধরে রাখা কঠিন হবে। কংগ্রেস নেতারা প্রায়শ:ই বলছেন যে মা-মাটি-মানুষের স্লোগান ভোট আনে না, আনে পাটিগণিত। কাজেই আপাতত: প: বঙ্গে বীরত্ব দেখিয়ে, দিল্লীতে সোনিয়ার পদলেহন করা ছাড়া দিদির বিশেষ কোন রাস্তা নেই।

    বাঁকুড়া জেলার এক মাঝারি মাপের কংগ্রেস নেতার কথা অনুযায়ী দিল্লীর দাদা-দিদিদের আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে ভাবেই হোক মমতাকে মুখ্যমন্ত্রী বানানো। সেই মোতাবেক নির্দেশও নাকি তাঁদেরকে দেওয়া হয়েছে। কেননা তাঁরাও আশা রাখেন যে মমতা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তার ১০ শতাংশও করে দেখাতে পারবেন না। তাতে আখেরে প:বঙ্গ কগ্রেসেরই উপকার হবে -- কেননা তাঁরা আশা করেন যে ক্ষমতায় কিছুদিন থাকলে মমতা একজন সাধারণ নেতায় পরিণত হবেন আর মমতার অনেক সমর্থকই মোহভঙ্গের ফলে কংগ্রেসে প্রত্যাবর্তন করবে। তৃণমূল-আশ্রিত/-প্রেমী প্রাক্তন নকশাল নেতারা কি করবেন সেটা অবশ্য কারোরই জানা নেই!!
  • ranjan roy | 122.168.248.221 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ২২:৫১441473
  • SB,
    এক, দূর! আমি কোন নির্দিষ্ট জোটেরই সমর্থক নই। আমার অবস্থান অনেকটা LCM এর মত। সবকটাই প্রায় এক, তফাৎ উনিশ-বিশ। তেরঙা-লাল-সবুজ-গেরুয়া। যখন ক্ষমতায় থাকে তখন একরকম আর যখন ক্ষমতায় থাকে না তখন একরকম।
    কাজেই এই হতচ্ছাড়া ব্যবস্থায় আমার স্ট্যান্ড হল যে ক্ষমতায় আছে তার বিপক্ষকে---। গরম তাওয়ায় রুটি পাল্টে দাও। তাহলে সবাই একটু সতর্ক থাকবে। জনগণের ওপর অত্যাচার কিছু কমবে, সাময়িক ভাবে।
    মানবমূল্যে অমর্ত্য-জাঁ দ্রেজের মাপকাঠিতে সবচেয়ে অগ্রসর রাজ্য কেরালার জনগণ যা করছেন আর কি!
    দুই, দেখুন না, এমার্জেন্সী অব্দি কংগ্রেসের বডি-ল্যাংগোয়েজ কী অহংকারী ছিল! তারপর বারবার গদি থেকে নামায় কোন রাজ্যে বা কেন্দ্রে কি সেই ঔদ্ধত্য দেখাতে পেরেছে? আর সিপিএম এর ঔদ্ধত্যের কারণ ৩২ বছরের মৌরসীপাট্টা।
    power corrupts, total power totally corrupts. এটা কংগ্রেস, বিজেপি, মাকু-নকু-ম্যাও-মামাটি সবার জন্যে সত্যি।
    যদি১১তে দিদি আসে, আসবে কি না একটু সন্দেহ আছে, তখন ওদের নর্তন-কোঁদন দেখে সঙ্গে সঙ্গে চেঁচাব---পাল্টাও, পাল্টাও। তা সে কংগ্রেস-সিপি এম জোটই আসুক, কোঈ এলার্জি নেহী।
  • Du | 71.252.222.115 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ২৩:০৫441474
  • রঞ্জনদা, এই যুক্তিতে পাঁচ বছর পর বাংলাদেশের আবার বিএনপিকে বসানো উচিত আর এই পাঁচ বছরের সব কিছুই রোলব্যাক করা উচিত।
    এই প্রিন্সিপলে এক রুটি ছাড়া আর কিছুই বানানোর কথা ভাবা যায় কি?
  • ranjan roy | 122.168.248.221 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ২৩:০৭441475
  • কমরেডরা জানেন কি যে খোদ কেরালাতে সেই ১৯৫৭ থেকে ল্যান্ড রিফর্মের জন্যে এত এত বাম আন্দোলন হল তবু কেরালায় ভূ-মালিকানার কেন্দ্রিকতা সর্বভারতীয় গড়পড়তার মতই রয়ে গেছে। ওখানকার মুখ্যমন্ত্রী নিজেই কয়েকমাস আগে জানিয়েছেন যে ১৫লাখ একর প্রাইম এগ্রিকালচারাল ল্যান্ড ভূ-মাফিয়ারা দখল করে আছে। সবচেয়ে বেশি করেছে টাটা আর গোয়েন্‌কা, যথাক্রমে ১,২৭,০০০ ও ৭৬,০০০ একর। করতে গিয়ে ওরা রাজ্যের প্রশাসনিক,বিধানসভা ও বিচারব্যবস্থা--সবারই সাহায্য নিয়েছে। ক্ষমতায় থাকলে সিপিএম একটু টাটা ও গোয়েন্‌কাপ্রেমী হয়ে যায়। শুধু কোলকাতায় নয়, কেরালাতেও। সম্প্রতি মুন্নারে টাটাদের বে-আইনী জমিদখল নিয়ে হাইকোর্টে একটি পি আই এল কেস রাজ্যে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। আর সেখানে ক্ষমতায় থাকা সিপিএম মুন্নারে টাটাদের পক্ষে, অবশ্যি কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকলেও একই স্ট্যান্ড নিত। কারণ তথাকথিত উন্নয়নের ব্যাপারে উহাদের মূল চিন্তা একই খাতে প্রবাহিত।
    এই টই যখন পলিসি নিয়ে আলোড়িত, তখন কেবল কোলকাতা কেন্দ্রিক দাদা-দিদি ক্যাওড়া কচকচিতে আটকে না থেকে একটু সর্বভারতীয় স্তরে আসুন না কমরেডরা, তবে না পলিসি-বিতর্ক।
    আমার খবর ভুল হলে শুধরে দিন।
  • ranjan roy | 122.168.248.221 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ২৩:২০441476
  • SB,
    আমার মনে হয় প্রশ্নটা মার্কস্‌ কোথায় একদলীয় ব্যবস্থার কথা বলেছেন না হয়ে হওয়া উচিৎ যে উনি পুঁজিবাদ ও সাম্যবাদ ( যেখানে রাষ্ট্র-পুঁজিপতি-সর্বহারা এরা বিলুপ্ত হবে) এই দুই বিপরীত মেরুর ( বর্তমান ও কাম্য)মাঝখানে উত্তরণকালীন স্তর নিয়ে যে কটি সামান্য কথা বলেছেন তার থেকে উনি একদলীয় শাসনব্যবস্থার পক্ষে,--- এমন সিদ্ধান্ত টানা অনিবার্য কি না?
    আমার মনে হয়--হ্যাঁ।
    কারণ সর্বহারাবর্গের স্বার্থ monolithic। ফলে একটি পার্টিই এই শ্রেণীর প্রতিনিধিত্ব করবে। আবার পুঁজিপতির বিকাশের অনিবার্য শর্ত হল গলাকাটা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে accumulation & concentration of capital. অতএব ওই শ্রেণীর একাধিক পার্টি থাকতে পারে। ফলে সর্বাহারা শ্রেণীর একনায়কত্বে যখন ওদের দমন করে রাখা হবে থাকবে শুধু শ্রমিক শ্রেণীর পার্টি, একটি পার্টি।
    আমরা দুই কমরেড ঝগড়া করছিলাম-- মার্ক্স ভূতে বিশ্বাস করতে বলেছেন কি না।
    আমি--- মার্ক্স কোথাও বলে যান নি ভূত আছে, অতএব ভূত নেই।
    অন্য কমরেড-- উনি কোথাও বলেন নি ভূত নেই, অতএব, ভূত আছে।
    শেষে আমরা প্ল্যানচেট করে মার্ক্সকে আনলাম। উনি এসে জানালেন--- ভূত নেই।
    আমরা কমরেডরা মেনে নিলাম--- ভূত নেই।
    নববর্ষে সবাই ভাল থাকুন।
  • kc | 89.203.49.18 | ১৮ এপ্রিল ২০১০ ২৩:৩৩441477
  • কার কী অবস্থান আর কেনই বা এইরকম অবস্থান তাঁরা নিচ্ছেন এই ব্যাপারে বছর দুএক আগে এক বাঙালি পণ্ডিত মানুষ একটি ছোট্ট কথা বলেছিলেন, কোট করবার লোভ সামলাতে পারছিনা,

    '' অবস্থান জানতে হলে অবস্থিত জাড্যের নির্বিকল্প প্রপঞ্চময় যে পরিস্থিতি আছে, তার হ্লাদিনীশক্তির নিম্নবর্গীয় অবভাসকে ছুঁতে হবে। সেটা করা আপাতত: খুব কঠিন। বরং এইফাঁকে পড়ে ফেলুন 'দ্য রেজিষ্টেব্‌ল রাইজ অফ আর্তুরো উই' - কনটেম্পোরারি বঙ্গীয় রাজনীতি ফর ডামিজ।''

    কথাটা আজও খুব প্রাসঙ্গিক।
  • Sibu | 173.129.214.85 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ০৬:২৯441478
  • প্রোলেটারিয়েট মনোলিথিক!! একথাটা মার্কসের লেখায় দেখেছি কি? একদম মনে পড়ছে না।

    আর মার্ক্স ডিক্টেটরশিপ অফ প্রোলেটারিয়েটের উদাহরণ দিয়েছেন প্যারী কমিউন। সেটা বুশ ভি গোরের চেয়ে বেশী ডেমোক্র্যাটিক বলেই তো ধারনা ছিল।
  • aka | 24.42.203.194 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ০৭:১৯441479
  • Karl Kautsky

    The term, “dictatorship of the proletariat”, hence, not the dictatorship of a single individual, but of a class, ipso facto precludes the possibility that Marx, in this connection, had in mind a dictatorship in the literal sense of the
    term. — Dictatorship of the Proletariat


    Rosa Luxemburg

    This dictatorship consists in the manner of applying democracy, not in its elimination, but in energetic, resolute attacks upon the well-entrenched rights and economic relationships of bourgeois society, without which a socialist transformation cannot be accomplished. This dictatorship must be the work of the class, and not of a little leading minority in the name of the class — that is, it must proceed step by step out of the active participation of the masses; it must be under their direct influence, subjected to the control of complete public activity; it must arise out of the growing political training of the mass of the people. — The Russian Revolution


    টুকে দিলাম। তবে টুকে আর কি হবে? কি লিখেছিলেন তাই নিয়ে অত মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই। পৃথিবীর ইতিহাসে কি হয়েছে তার দিকে তাকানোই ভালো।
  • SB | 114.31.249.105 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১০:২৫441480
  • রঞ্জনদা, কল্লোলদা,

    এটা অবশ্যই একটা পথ, পাওয়ার করাপ্টস, তাই মাঝেমাঝেই পাল্টে দাও, তাতে ক্ষমতার দম্ভটাকে একটু হলেও চাপে রাখা যায়। সেই শঙ্খ ঘোষের একটা কবিতা আছে না, 'চাপ সৃষ্টি করুন,' সেরকম আর কি। মনে হয় এই মতবাদ যতটা না যুক্তিবাদী তার থেকেও বেশী করে আবেগের বশে।

    তবে বোধয় আরেক ভাবেও দেখা যায় কেসটা কে, মানে তথাকথিত মার্ক্সীয় দৃষ্টিভঙ্গীতে, শ্রেণী দৃষ্টিভঙ্গীতে। কার পলিসি কোন শ্রেণীর পক্ষে তাই দিয়ে বিচার করেও কাউকে সমর্থন করা, আবার অন্য কারোর বিপক্ষে যাওয়া যায়।

    যেমন ধরুন মমতাই বলুন বা কংগ্রেস, তাদের ঔদ্ধত্য ছাড়াও তাদের সরকারের পলিসিগুলো দেখেও বোঝা যায় সেই দল কোন শ্রেণীর পক্ষে।

    এই দিক দিয়ে বিচার করলে অবশ্যই যে কোন দিন (any day) কোন একটা কমিউনিস্ট পার্টি, বা নিদেন পক্ষে একটা বাম দল কেই সমর্থন করা উচিত, কংগ্রেস বা তৃণমূলের বদলে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে কোন দলের এই শ্রেণীদৃষ্টিভঙ্গী দেখেই কার সাথে থাকবো তা ঠিক করতে চাইবো, অন্য কেউ যদি আবেগকে বেশী গুরুঙ্কÄ দেন, তার মতামত কে যথেষ্ট সম্মান দিয়েই।

    এখন প্রশ্ন হোল সিপিএমের শ্রেণি দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে, অবশ্যই সব ঠিক নয়। তাই দলকে অন্ধ সাপোর্টের বদলে কিছু কাজকর্মের বিপক্ষেও বলি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলের থেকেও বড় যেটা মনে হয়, তা হোল শ্রেণীদৃষ্টিভঙ্গী, আর বোধয় এটাই মার্ক্সের সবথেকে বড় অবদান, যদিও খুব কম পড়াশোনা, যেটুকু পড়েছি, তাতে এটাই উপলব্ধি।

    আরেকটা বড় ইস্যু আছে, তা হোল ভারতের oppressed classএর homogeneity নিয়ে। অর্গানাজ্‌ড লেবার আর আনর্গানাইজ্‌ড লেবারের মধ্যে বিস্তর ফারাক। দেশের ৩০ - ৪০% মানুষের এখনো খাওয়া পড়া জোটে না। আবার আরো ৩০-৪০% মানুষের সেসব কোনমতে জুটে গেলেও অনেক বেসিক ব্যপার ইনক্লুডিং শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের অসুবিধা রয়েছে।

    যে অংশটা ওই ৩০-৪০% যাদের দিনে কুড়িটাকার বেশী খরচ করার মত অবস্থা নেই, তাদের একটা ক্ষুদ্র অংশ কে নিয়ে মাওবাদীদের কাজকর্ম। পুরোটা নয়। অবশ্যই ক্ল্যাসিকালি মাও কে অক্ষরে অক্ষরে ফলো করলে মাওবাদীদের রাস্তাটা ঠিকই আছে। কিন্তু ওদের লড়াইটা পিপল্‌স ওয়ারের বদলে এখনো গেরিলা ওয়ারফেয়ার রয়ে গেছে এই জন্যেই যে বাকি একটা বড় অংশই এদের ইন্‌ফুয়েন্সের বাইরে। কিন্তু আমূল পরিবর্তনের জন্যে দুটোর একটা সমন্ময় ছাড়া সম্ভব নয়। সিপিএম বা বাকি দলগুলো আবার ওই একটু অ্যাফ্লুয়েন্ট ৩০-৪০% মানুষের একটা অংশের মধ্যে তাদের সংগঠন বানিয়েছে।

    দুটো পক্ষের সাথেই আপনার আমার মত কিছু মধ্যবিঙ্কÄ আছেন, তবে সেটা গৌণ ব্যপার।

    আমার মনে হয় এই দুটো অংশের সমন্ময় করাটা একটা কাজ, দুটো অংশ একসাথে রেসোনেট না করলে ওই রাজা যাবে রাজা আসবে, দিন পাল্টাবে না। বৃহত্তর বাম ঐক্যর কথা ভাবা এইকারণেই।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১০:৩১441482
  • কবে যেন একটা কাগজে দেখলুম - গত শুক্রবার কি শনিবার - যে ভারতে স্বাভাবিক টয়লেটওয়ালা পরিবারের চেয়ে মোবাইলের সংখ্যা বেশি - মোবাইল কানে লাগিয়ে লোকে মাঠে যায় (WHO না কার একটা রিপোর্ট)।

    তো সেই গ্যাটের সময়ের পোস্টারটা মনে পড়ে গেল - ঝুপড়ি ঘরে ভাঙা খাটে ছেঁড়া পোশাক পরা লোক, ভাঙা টেবিলে একখান টিভি।
  • SB | 114.31.249.105 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১০:৩৬441483
  • আকাবাবু যেটা নিয়ে উস্কে দিলেন, সেটা বেশ ভাবগম্ভীর ব্যপার।

    একটা বহুদলীয় আপাত গণতন্ত্রের মধ্যে একটা দল ক্ষমতায় থাকলে একনায়কতন্ত্রের অবকাশ আসেনা, বা আসলেও তার বিরুদ্ধে লড়াই করার একটা গণতান্ত্রিক উপায় থাকে।

    কিন্তু এই একদলীয় ব্যবস্থাতে যেটা হয়েছে, ডিক্টেটরশিপটা শ্রেণীর বদলে পার্টির হয়ে উঠেছে, তারপর পার্টির থেকে ক্ষমতার কেন্দ্রটা পার্টি লিডারশিপের হাতে চলে গেছে। এটা হয়েছে সে দেশের কমিউনিস্ট পার্টির আভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র না থাকাতে। কমিউনিস্ট পার্টিগুলো এই প্রবলেমটা এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তাই নতুন করে অন্য কোন দেশে বিপ্লব হলে আবারও এক পরিস্থিতি হবার সম্ভাবনা।

    অবশ্যই তা বলে যে কোন দিনই একটা কমিউনিস্ট পার্টির আভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র একটা কংগ্রেস বা একটা তৃণমূলের থেকে ঢেড় বেশী।
  • PT | 203.110.246.230 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১০:৪১441485
  • ১৯৭৭ থেকে আজ পর্যন্ত দিল্লীর তাওয়ায় রুটি তো অনেকবারই এপিঠ ওপিঠ করে সেঁকা হল। তাতে বিলিওনিয়ারের সংখ্যা অনেক বাড়ল ভারতে-- আম জনতার জীবন যাপনের মান খুব একটা উন্নত হল কি?
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১০:৪৭441486
  • শ্‌শ্‌শ্‌শ্‌শ্‌শ

    ঔদ্ধ...
  • SB | 114.31.249.105 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১৩:৫২441487
  • মাওবাদী মুখপত্র আজাদের ইন্টারভ্যু: http://beta.thehindu.com/multimedia/archive/00103/Edited_text_of_12_2_103996a.pdf

    শেষের দিক থেকে একটু কোট করছি, পেজ #২২ : The CPI (M) is not even a thoroughgoing democratic force, let
    alone being Communist. However, we are prepared to join forces with even these revisionists if they come forth into non-parliamentary struggles on the basic issues
    of the people, and to the extent they uphold democratic values.
    It is wrong to say we are assassinating the cadres of the CPI (M). We are
    confronting the armed onslaught by the storm-troopers like the Harmad Bahini
    and other armed [men] maintained by their party leaders by putting up courageous
    resistance. The struggle against the CPI (M) is part of the class struggle of the
    people against exploitation and oppression. We challenge them to an open debate
    on any issue. Despite their diplomatic and opportunistic stand that their fight with
    the Maoists is mainly political, they are in the forefront in the war waged by the
    Indian ruling classes against the Maoists. Unable to confront us ideologically and
    politically, their leaders and spokespersons have unleashed a vicious campaign of
    outright lies and slander against the Maoists.
    We call upon the cadres of the CPI (M) and other so-called left parties to come
    forward to unite with other forces to fight against the disastrous policies of the
    central and State governments, to unite with others to oppose the brutal war
    waged by the reactionary rulers guided by the US imperialists against the Maoist
    movement and all forms of democratic dissent.

  • SB | 114.31.249.105 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ১৪:১১441488
  • দুটো উল্লেখযোগ্য পয়েন্ট:

    ১। মমতা আর আজাদের বক্তব্য এক, লালগড়ে সিপিএম ওরফে হার্মাদ বাহিনী অত্যাচার চালাচ্ছে, এখন তার সাথে যোগ দিয়েছে প্যারামিলিটারি। তাই এই যৌথবাহিনীর অপারেশন বন্ধ হোক। মিথ্যাচারকে এইভাবে আর্টের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া বেশ তারিফযোগ্য।

    ২। এদের ক্লাস লাইন, ক্লাস অ্যাঙ্গেলটা ঘেঁটে ঘ হয়ে গেছে, শত্রু মিত্র চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে, তাই এমনকি নিরস্ত্র ক্ষেতমজুরের খুনকেও The struggle against the CPI (M) is part of the class struggle of the
    people against exploitation and oppression
    বলে চালাতে চাইছে এরা। শ্রেণীদৃষ্টিভঙ্গীর ভুল শুধু নয়, অস্ত্র থাকলেই তার সাথে বন্ধুত্ব করতে হবে, সে আলফা থেকে শুরু করে এনএসসিএন, পিএলএ, জেকেএলএফ সব্বাই কাছের বন্ধু বলে দাবী করছে এরা। অথচ শ্রেণী দৃষ্টিভঙ্গী থেকে দেখতে গেলে এই বন্ধুত্বর কোন কারণ নেই, আজাদবাবুও কিছু বলতে পারেননি।
  • lcm | 128.48.7.179 | ১৯ এপ্রিল ২০১০ ২৩:০৩441489
  • SB,
    দেখো, এই মুহুর্তে সরকার-এর বেসিক পলিসি নিয়ে কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে সেরকম ডিপ কনফ্লিক্ট নেই।
    ৯০ দশকে বিশ্বের বাজারে ভারতীয় অর্থনীতি উন্মুক্তকরণ-এর পর থেকেই, লেফ্‌ট/রাইট/মাঝারি সব সলই এখন মোটামুটি এক পলিসি নিয়েছে। মাঝে মধ্যে দু একটা ব্যাপারে (নিউক্লিয়ার ডিল ...) নিয়ে মতানৈক্য থাকলেও, প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট - দেশী বা বিদেশী, টাটা বা আইবিএম, আমেরিকা তথা পশ্চিমের লগ্নী চাই - মনমোহন/মোদী/বুদ্ধ/নাইডু... সবাই কিন্ত এক লাইনেই চলছে।
    এতো হল অর্থনৈতিক পলিসি। এই মুহুর্তে ভারতের সবথেকে বড় ডোমেস্টিক সমস্যা হল মাওবাদী মুভমেন্ট। এই মুহুর্তে যেভাবে এই সমস্যার অ্যাডমিনিসট্রেটিভ মোকাবিলা করা হচ্ছে - সেনা/পুলিশ নামিয়ে... - তা নিয়েও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে বিশেষ মতপার্থক্য নেই।

    তাহলে কথা হল, সরকার পরিচালনা বা গর্ভনেন্স পলিসি - তাতে যখন বেসিক ডিফারেন্স সেরকম জোড়ালো কিছু নয়, তখন কেন এত তক্কাতক্কি/খেয়োখেয়ি/মারপিট। তার কারণ, স্রেফ বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা, এবং, শুধুই সমর্থনের জন্য সমর্থন। এই থ্রেড যার জন্য কিছুটা ইউস্‌লেস্‌ মনে হয়, জাস্ট টাইম পাস।
  • dukhe | 202.54.73.130 | ২০ এপ্রিল ২০১০ ১০:৩৬441490
  • আহা - ইউজলেস হবে কেন ? মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলের বেসিক ডিফারেন্স কী ? ঘটি-বাঙ্গাল তো কবে চুলোয় গেছে । এখন ব্যারেটো বনাম এডমিলসন । তা বলে কি যুদ্ধ বন্ধ থাকবে ? যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ...
  • PT | 203.110.246.230 | ২০ এপ্রিল ২০১০ ১২:১৪441491
  • তাহলে আর পরিবর্তন, পরিবর্তন করে লাফালাফি করার দরকার কি? কোন ফারাক যদি নাই থাকে তাহলে কি আইপিএল থেকে লুটে-পুটে কোটি টাকা খাওয়া রাজনৈতিক দল আর দোতলা বাড়িওয়ালা অনুজ পান্ডের রাজনৈতিক দলের মধ্যে কারা কম খায় সেই হিসেবে রাজনৈতিক দল বেছে নিতে হবে?
  • SB | 114.31.249.105 | ২০ এপ্রিল ২০১০ ১৩:৫৬441493
  • LCM, কথায় বলে perception is reality, তাই আপনার যদি এরকম পারসেপশন থাকে যে সবার পলিসি এক তাহলে সেটাই আপনার কাছে রিয়েলিটি। আমার কাছে নয়, আমার পারসেপশন অন্য।

    প্রায় প্রতিটা অর্থনৈতিক ব্যপারেই বামপন্থীরা সরকারকে বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছে, গত বারেরে ইউপিএ সরকারের সাথে থাকার সময়। এবারের ইউপিএ সরকারের প্রায় প্রতিটা পলিসির ক্ষেত্রে প্রশ্ন তুলেছে বামপন্থীরা, তাদের প্রতিবাদ লিপিবদ্ধ করেছে।

    আপনি উৎসাহি হলে খুঁজে দেখুন, না পেলে বলবেন লিং দিয়ে দেব।

    বিটিডাব্লিউ, রাজ্য সরকারের পলিসি কেন্দ্রের পলিসির ওপোর ডিপেন্ডেন্ট, ১৯৯১এর পরে আরো বেশী করে। যে কোন বেসিক পলিসি তৈরী হয় কেন্দ্রেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন