এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • উইন্ডোজ বনাম

    Arijit
    অন্যান্য | ২৪ জুন ২০১০ | ২৮১৩৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bitoshok | 76.113.141.132 | ২৯ জুন ২০১০ ১১:১২455294
  • আকা, ভিসিওর সিমিলার জিনিসপত্র ওপেনসোর্স আছে। আর এই ধারণা টা ভুল, যে ডিস্ট্রো বদলানোর সাথে সাথে সাঙ্ঘাতিক কিছু বদল হয়। আমি নিজে ৫-৬ রকম লিনাক্স ডিস্ট্রো ইউজ করেছি। কখনো ডিস্ট্রো চেন্‌জ করে মনে হয় নি নতুন কিছু দেখছি।

  • nyara | 203.110.238.16 | ২৯ জুন ২০১০ ১১:১৩455295
  • বললাম আগেই, এই আমজনতার-টুলগুলো যদি কারুর লাগে তাহলে উইন্ডোজ (বা ওয়াইন) ছাড়া গতি নেই।

    ১। মাইক্রোসফট প্রজেক্ট (ওপেন প্রজেক্টে আমার ভলই কাজ চলে, তবে কতটা ফইচার কম্প্যাটিবিলিটি আছে জানিনা)

    ২। ভিজিও (ওপেন সোর্স গুলো - ডায়া-ফায়া, তুলনামূলকভাবে খেলনা)

    ৩। ট্যাক্স সফটওয়্যার।

    এর বাইরের যেগুলো, ইনক্লুডিং ঐ ওয়ার্ড/এক্সেল - আমার ধরণা নব্বই শতাংশ লোকের কাজ ওপেনাফিস ইত্যাদিতে হয়ে যাবে।
  • de | 59.163.30.2 | ২৯ জুন ২০১০ ১১:২৮455296
  • ওয়ার্ডে লেখা ডকুমেন্ট আর লাটেকের(কাইল বা ইত্যাদী ইউজ করে, লিনাক্সে) ডিভিআইয়ের লুকের কোনো তুলনাই হয় না! বিশেষত: যদি ম্যাথামেটিক্যাল ইকোয়েশান বেশী থাকে! লিনাক্স ইউজ না করতে চাইলে -- উইন্ডোজে WinEdit/Miktex টাও লাটেকের খুব ইউজার-ফ্রেন্ডলি প্যাকেজ। পেপার লেখার জন্য খুব এফেক্টিভ। ওয়ার্ডের ফিগার ইনসার্টিং বা টেবল লেখার মেথডগুলো খুব প্রিমিটিভ! সায়েন্টিফিক ডকুমেন্ট লেখার জন্য লিনাক্সে কাইল আর উইন্ডোজে Miktex ইজ দ্য বেস্ট! যদি নিতান্তই লাটেকে লেখার ইচ্ছা না থাকে তবে -- উইন্ডোজে Scientific word টা মন্দের ভাল! অটোমেটিক্যালি লাটেক আউট্‌পুট জেনারেট করে।
  • lcm | 69.236.176.77 | ২৯ জুন ২০১০ ১১:৩৫455297
  • প্রফেশনাল ফিল্ডে... যেমন, ধরো, ভিডিও এডিটিং, অ্যানিমেশন, ফটো এডিটিং, মিডিয়া পাবলিশিং, হাই এন্ড গেমিং, ফ্লাইট ন্যাভিগেশন, অডিও মিক্সিং/এডিটিং, ইন্টেরিয়র ডিসাইন, ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসাইন ....

    অ্যাডোবি (প্রিমিয়ার, ইনডিসাইন...), অটোডেস্ক (অটোক্যাড, মায়া...) -- এদের মতন প্রফেশনাল লেভেলের সফটওয়্যার ওপেনসোর্স কমুনিটি-তে পাওয়া মুশকিল। এমনকি, মাইক্রোসফট-এর অফিস, মুভি মেকার, অ্যাপেল-এর গ্যারাজ ব্যান্ড, আই-মুভি র লেভেলের প্রোডাক্ট-ও ফ্রি-তে পাওয়া টাফ। ফ্রি প্রোডাক্ট হয়ত পাবে, কিন্তু ....
  • Ishan | 125.18.17.16 | ২৯ জুন ২০১০ ১১:৫০455298
  • ভিডিও এডিটিং, অ্যানিমেশন ফিল্ডে একচেটিয়া ম্যাক। যারা ম্যাক পায়না, সেই অভাগারা অন্য কিছু ব্যবহার করে। বন্ধুদের কাছ থেকে শোনা অবশ্য। নিজের কোনো অভিজ্ঞতা নাই।
  • Abhyu | 80.221.18.28 | ২৯ জুন ২০১০ ১২:০২455300
  • অডিও এডিটিং-ও :)
    আমার এক বান্ধবী বিয়ে করতে যাবার আগে এয়ার কিনল :)
    জর্জিয়া টেকে মাল্টিমিডিয়া ল্যাবে একটা মেশিন বাদে সবকটা ম্যাক। অন্য জায়গা নিয়ে হাতে গরম তথ্য নেই।
  • Somnath | 85.154.255.42 | ২৯ জুন ২০১০ ১৩:০২455301
  • ইউজার ফ্রেন্ডলি। মাইক্রোসফট এর প্রোডাক্টগুলোর সবচেয়ে বড় বিশেষণ। একদম লে ম্যান ও খুব চট করে ব্যবহার করতে পারে। সেই কম্পু শিখতে যাওয়ার দিনগুলো থেকে শুনে আসছি। লেটেক, ইউনিক্স লিনাক্স ইত্যাদি দেখার পর এখন বিশ্বাস করি।
  • kelo | 117.254.74.206 | ২৯ জুন ২০১০ ১৩:০৪455302
  • বোকাদা... ঐ ওল্ড ইজ গোল্ড টা নিতান্তই আপনাকে খ্যাপানোর জন্য বলা। কম্পুটারে সত্যি ওল্ড ইজ গোল্ড ব্যপারটা অচল। তা হলেও আমি আসলে বায়োলজির লোক তো .. এনভায়রনমেন্ট নিয়ে বহুদিনকার ঘাঁটাঘাঁটি। সাস্টেনেবলিটি আমাকে চিরকালই নাড়া দেয়। শুধু এনভায়রনমেন্ট না.. যে কোন সিস্টেমের সাস্টেনেবিলিটি। আমার কাছে সাস্টেনেবল সিস্টেম মানে .. যে সিস্টেমটা প্রায় কোন পরিবর্তন ছাড়াই প্রায় অনন্তকাল সমানভাবে আউটপুট দিয়ে যাবে। যতটুকু আউটপুট পাবার জন্য অ্যাটলীস্ট শুরুতে সিস্টেমটা ডিজাইন করা হয়েছিল ততটাই আউটপুট সে শেষ অব্দি দিয়ে যাবে। কোন পরিবর্তন যদি করা হয়ও তবু সেটা হবে পুরো সিস্টেমটাকে বাতিল করে নয়.. যতটা সম্ভব সামান্য বাড়িয়ে বা কমিয়ে বা পাল্টিয়ে। আমার ঐ পি থ্রী ডেস্কটপটার কথাই ধরুন....আমি তো কি কি ব্যবহার করি তার বিশাল লিস্ট দিয়েছি .. এ ছাড়া দিইনি অথচ করি, এমন জিনিসের তালিকাও বিরাট। আমি ওর কাছ থেকে যতটা আশা করি তার থেকে বেশীই ওটা আমাকে দিচ্ছে.. তার অনেকটাই লিনাক্সের কল্যানে। কাজেই ঐ ওল্ড টা গোল্ড নয় কেন ? এটা অবশ্য আপনাকে যে কনটেক্সটে OldisGold বলেছি সে কনটেক্সটে নয়... তা হলেও আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয় আর সরকারগুলোর উদাহরন দিয়েছেন তার ক্ষেত্রে খাটে। সারা ভারত জুড়ে বহু বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষনাগার, সরকারী দপ্তর ঘুরেছি তো...দেখেছি করিডর জুড়ে তথাকথিত বাতিল জিনিসপত্রের ডাঁই। ওগুলো সব অকেজো ??? ওগুলো আর কোন কাজেই আসে না ???? আমাকে বিশ্বাস করতে বলেন ? আমাদের দেশে শুধু করিডরে যে পরিমান মালপত্র পড়ে আছে … কোন গরীব অথচ উদ্ভাবনীশক্তিসম্পন্ন দেশ তা পেলে বর্তে যাবে।
    আপনারা হয়ত বলবেন যে কেলো শালা কন্‌জুস.. মক্ষিচুষ … ১০ বছরের পুরোন একটা ফালতু মাল ঘরে সাজিয়ে রেখেছে … আবার নির্লজ্জের মত তার হয়ে ওকালতিও করছে। গল্প বলি শুনুন... মাইক্রোস্কোপ তো স্কুলজীবন থেকে দেখেছেন সবাই.. মানে ঐ নলের মত জিনিসটা … যার দুদিকে দুটো ফুটো করে লেন্স লাগানো থাকে .. একদিকে উঁকি মারলে অন্যদিকের জিনিসকে বড় করে দেখা যায়। মাইক্রোস্কোপোরও তো রকমফের হয়.. কিন্তু বেশীভাগই সেই ছোটবেলার স্কুলেই মাইক্রোস্কোপটারই উনিশ – বিশ। আমাকে একসময় ঐ স্কুলে দেখা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে হাজার হাজার জু-প্ল্যাঙ্কটন গুনতে হত। একটা সেজউইক রাফটার স্লাইডের ওপর মালগুলোকে ফেলে মাইক্রোস্কোপে চোখ ফেলে … শুধু গুনে যাও .. কোন জাতির কটা আছে.. আর বাঁ হাতে ---- না তাকিয়ে ট্যালি মার্ক। কাজটা যেমন বোরিং.... তেমন কঠিন... গোটা পঞ্চাশ গোনার পর থেকেই চোখ দিয়ে জল পড়তে থাকত যতটা না রাগে দু:খে ততটাই শারীরিক কারনে। ঢোকা থেকেই দেখতাম ... হরকান্ত্রার ঘরে একটা অদ্ভুতদর্শন মাইক্রোস্কোপ পড়ে আছে। মালটার আইপিস বলে কিছু নেই তার জায়গায় জাহাজের রেডারের স্ক্রীনের মত গোল ঘোর কালো একটা স্ক্রীন। কেউ ওটা কোনদিন ব্যবহার করে নি। ১৯৬৪ সাল থেকে ওটা ওখানে আছে .. যাঁরা ওটাকে চালু অবস্থায় শেষ দেখেছেন তাঁরা হয়ত আর কেউ বেঁচে নেই। আমার গুরু ড. পারুলেকর প্রথম আন্টার্কটিক এক্সপিডিশনে ছিলেন .. এবং গবেষনাগারের জন্মলগ্ন থেকে রয়েছেন .. তিনি জানবেন না তা হয়? তাই আমি তাঁর শরনাপন্ন হলাম। উনি প্রথমে তো বুঝতেই পারেন না যে কোন যন্তোরটার কথা আমি বলছি। শেষে বুঝে .. হাসিতে ফেটে পড়লেন... বললেন …..আরে কেলো....That'saprojectionmicroscope.It'sasimplemicroscopebutworkslikeaprojector.Youwillgettheprojectionimageofyourobjectontheblackroundscreen. আমি লাফিয়ে উঠলাম... আরে আমার তো ঠিক এই জিনিসটাই দরকার .. এক চোখ গুঁজে বসে থাকতে হবে না .. দিব্যি চোখের সামনে সিনেমার মত পরপর লাইন দিয়ে জু-প্ল্যাঙ্কটনগুলো সরে সরে যাবে আর আমি দু চোখ ভরে দেখব আর কাগজে মার্ক করব। স্যার তো আমার প্ল্যান শুনে হেসেই গড়াগড়ি... বললেন .. গত তিরিশ বছরে ওটাতে কেউ হাত দেয় নি কেলো। তুমি যদি ব্যবহার করতে পারো তো এই গবেষনাগারে একটা অতুল কীর্তি থাকবে তোমার .. কেলোর কীত্তি। এগূ তুমি, আমি হরকান্ত্রা কে বলে দেব। একটা মস্ত গুন ছিল আমার গুরু ভদ্রলোকের … নিজেও পাগলাটে আর পাঁচটা পাগলের পাগলামির ইনি ছিলেন একমাত্র পৃষ্ঠপোষক। আমিও লেগে পড়লাম..कीर्तियस्यसःजीवति। ড. হরকান্ত্রা তো প্রস্তাব শুনে মুচ্ছা যাবার জোগাড়, অনেক্ষন বোঝার চেষ্টা করলেন যে আমি ঠাট্টা করছি কিনা। শেষে রাজী হলেন। আমিও খুদে স্ক্রু ড্রাইভার, লেন্স পেপার যোগাড় করে মালটা দাঁড় করিয়ে ফেললাম দু দিনের চেষ্টায়। আমার সব এক্সপেক্টেশন ছাপিয়ে গেল মশাই … বললে বিশ্বাস করবেন না। ঐ কাজের জন্য ওর থেকে ভাল জিনিস আর হয় না। তবে কম প্যাঁক দেয় নি লোকজন.. গবেষকমহলে তো ছড়িয়ে পড়ল কীর্তিটা, ইটালিয়ান লুচ্চিয়া পর্যন্ত এসে বলে গেল ..Youmaygetanewspeciesofwhaleunderthat 'Hubblemicroscope' ofDr.Harkantra. বোঝো অবস্থা।
    তবে যা বলছিলাম.. ঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে যে কোন জিনিসই gold.

    পুরোন জিনিস আঁকড়ে পড়ে থাকব তো বলি নি .. পরিবত্তোনের জন্য তিনোমুলকে ভোটটা দিলাম তো। তবে তিনোমুল হচ্ছে Oldwineinanewbottle. যদ্দিন কাজ হচ্ছে পুরোনটা দিয়ে চলুক না। Blindly পুরোন জিনিস আঁকড়ে থাকতে তো বলছি না।

    আর 3G র গল্প যদি বলেন …. আমার বাড়ির ADSLConnection টার স্পীড কত জানেন?? টাটা ইন্ডিকমের কানেক্সন, পাঁচ বছর আগে নেওয়া মাসে 425 টাকা ভাড়া, আনলিমিটেড, একটা ফিক্সড আইপি ফ্রী। কিন্তু স্পীড??? মাত্র ৬৪ কেবিপিএস। এই MBPSspeed আর 3Gর বাজারে। আমার কাজ হয় কিনা?? হয় বলেই তো রেখেছি। কি কি হয়?? ব্রাউজ করা যায় টেক্সট পেজ, এমনকি একটু heavypage ও। মেল বা টেক্সট চ্যাটে কোন সমস্যা নেই। ভয়েস চ্যাটও পরিস্কার .. কারন লাইনটা আফটারাল ADSL সেটা ভুললে চলবে না। বেশীভাগ Web2application ই সুন্দর চলে।
    যা করা যায় না তা হল.. স্ট্রীমিং ভিডিও দেখা বা স্ট্রীমিং রেডিওর কোন বেশী ব্যান্ডউইডথ এর চ্যানেল। বড়মাপের ডাউনলোড অল্প সময়ে করা যায় না। আপনার কি মত ?? এটা ছেড়ে 3G তে যাওয়া উচিত?

    DRMcontent আর নতুন ডিভাইস বা গেমস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। জিনিসগুলো তো আলাদা .. তাও আমি তো জোরগলায় বলেছি আমি পেটেন্ট বিরোধী..ব্রহ্মচারী-জগদীশ পন্থী। DRM কে সমর্থন করি না। এর বিরোধীতার একমাত্র উপায় হল .. আরও ভাল কন্টেন্ট পাব্লিক ডোমেনে DRMFree ভাবে কϾট্রবিউট করা। আমার যথাসাধ্য তার জন্য আমি কিন্তু করে যাচ্ছি .. ফাঁকা বুলি নয় .. সত্যি। কিন্তু সেটা সত্যি যত্‌সামান্য। আরো বেশী ছড়ানো দরকার ভাবনাটা। আমার পরিচিত এক ফিল্ম ডিরেক্টর আছেন .. তাঁকেও হয়ত একদিন পারব অনুপ্রানিত করতে।
    নতুন ডিভাইস বা গেমস ? এখন বহু জিনিস কিনে বাক্সের গায়ে পেঙ্গুইন এঁকে Linuxcompatible লেখা পাই। ক বছর আগেও ভাবতে পারতাম না। আমার মনে হয় আমাদের দরকার আরও দৃঢ়তার সঙ্গে লিনাক্স ব্যবহার করা.. দরকার হলে প্রিন্টটাও বন্ধুর বাড়ি গিয়ে নিয়ে আসতে বলছি না .. কিন্তু বলছি শুধু সেই জিনিসই কিনব যেটা লিনাক্সেও চলে। বাজারের নাম বাবাজী …. শালারা বাধ্য হবে আপনার পছন্দের ডিভাইস বা গেম আপনার পছন্দের প্ল্যাটফর্মে দিতে। গুরুচন্ডালী কি শালারা ফলো করে না বলতে চান ???
  • Abhyu | 80.221.18.28 | ২৯ জুন ২০১০ ১৩:১৯455304
  • কেলোদা হ্যাটস অফ। প্রজেকশন মাইক্রোস্কোপের গল্পটা অসাধারণ ইন্সপায়ারিং।
  • Ishan | 125.18.17.16 | ২৯ জুন ২০১০ ১৩:৩০455305
  • জানালা যে মোটেও ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়, সেটা একদম অনকোরা লোককে দেখলেই বোঝা যায়। কম্পিউটার জিনিসটাই ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। ট্রেনিং লাগেই। লোককে জানালা শেখালে জানালা শিখবে, লিনাক্ষ শেখালে লিনাক্ষ, ম্যাক শেখালে ম্যাক। শেখার পর কমপ্যারিজন আসতে পারে। কিন্তু ইনিশিয়ালি ধল্লাম আর মাল্লাম এই জাতীয় ইউজার ফ্রেন্ডলি কেউই নয়।

    ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস এর আদর্শ উদাহরণ হল মোবাইল ফোন। লোকে কোনো ট্রেনিং ছাড়াই দিব্বি ব্যবহার করছে। আমার মনে হয় লিনাক্ষের এই লাইনে ভাবা উচিত। উইন্ডোজের পিছনে দৌড়নো নয়।

    এইখানেই লিনাক্ষপ্রেমীরা হাঁ হাঁ করে উঠবেন, যে, কই জানলার পিছনে দৌড়ছি। সত্যিই সকলে দৌড়চ্ছেন না। কিন্তু একটা বড়ো অংশ দৌড়চ্ছেন, তাও ঠিক। একটা উদাহরণ দিই। উবুন্টুর বাগলিস্টে নম্বার ওয়ান বাগ কি? না মাইক্রুসফটের এখনও সারা পৃথিবীতে লার্জেস্ট মার্কেট শেয়ার। এই বগটিকে রিজলভ করতে হবে। তো, মাইন্ডসেট যদি এটা হয়, তাহলে জানালার পিছনে দৌড়নোই হবে। তাতে ঐ জানালর ফিচার এক বছর পরে লিনাক্সে আসবে। এইসব হবে।

    মর্কেটে সত্যিই চরে খেতে হলে এরকম হলে হবেনা। অ্যাপল ভাবেনি। আইফোন সেজন্য বিগ হিট। মাইক্রোসফট কোত্থাও সিনেই নেই। ইন ফ্যাক্ট ওপেন সোর্সেই এই ধরণের জিনিস আছে। ফায়ার ফক্সই একটা বড়ো উদাহরণ। ফাফ একটা করে ফিচার বানায় আর আইই তার পিছনে দৌড়য়। দু:খজনক ভাবে লিনাক্সে এই ব্যাপারটা দেখতে পাইনা। সন্দেহ হয়, লিনাক্ষ এখন জানালাকে ম্যাচ করতে চায়। দুনিয়া জয় করতে নয়।
  • Ishan | 125.18.17.16 | ২৯ জুন ২০১০ ১৪:০৯455306
  • কেলোর গপ্পোটা দুরন্ত। কেলো, আপনাকে গুরুচন্ডালির জন্য কালটিভেট কত্তে চাই।:) ইয়ার্কি না, সিরিয়াস।

    যদি রাজি থাকেন তো কিভাবে যোগাযোগ করা যাবে?
  • d | 115.117.219.64 | ২৯ জুন ২০১০ ১৫:০০455307
  • ২ থেকে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা, যে কোন ভাষাভাষী, যে কোন আর্থসামাজিক পরিস্থিতির বাচ্চারা কোনওরকম ট্রেনিং ছাড়াই নিজে নিজে কম্পিউটার শিখে ফেলতে পারে। ড: সুগত মিত্র এইটে হাতেনাতে পরীক্ষা করে দেখেছেন। এই মডেলটা এখন ভারতসহ তৃতীয় বিশ্বের কিছু দেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু আছে। Hole in the Wall দিয়ে গুগলালেই বিস্তারিত পাওয়া যাবে।

    কেলো, আপনি তো মহা-প্রতিভাধর বিজ্ঞানী মশাই। ব্যপক!
  • Ishan | 125.18.17.16 | ২৯ জুন ২০১০ ১৫:১৫455308
  • বাচ্চাদের অ্যাডাপ্টেবিলিটি অনেক বেশি থাকে। ল্যাঙ্গুয়েজের মতই, কম্পুতেও। তবুও এইটা আমার ঠিক বিশ্বাস হয়না। অভিজ্ঞতার কারণেই। আমার ছেলেকে তো ছোটো থেকেই কম্পু দিয়েছি। টাইপ ফাইপ করা নিজেই শিখেছে। গেম টেম খেলাও। কিন্তু ওয়েবসাইট কাকে বলে, ফাইল সিস্টেম কি, এক্ষেল কিকরে ব্যবহার করতে হয়, ইত্যাদি ইত্যাদি নানা জিনিস বাইরে থেকে ইনপুট না দিলে শেখার কোনো উপায় নেই।

    তবে তার পরেও অল্প ট্রেনিং দিলেই বাচ্চারা পারে। কিন্তু বড়ো রা না। তাদের গোড়া থেকে ধরে বেঁধে শেখাতে হয়।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২৯ জুন ২০১০ ১৬:৫৩455309
  • সুগত মিত্রের এক্সপেরিমেণ্টটা তো গ্রুপের জন্য, একজন বাচ্চার জন্য নয় ।
    মোবাইল ফোন ট্রেনিং ছাড়া ব্যবহার করা যায় নাকি? আমি তো sms করতে একই বোতাম একবার টিপলে a, দুবারে b, তিনবারে c- এসব কারো থেকে শিখেছিলাম । সময়টা কী করে সারাক্ষণ ডিসপ্লে করতে হয়, সেটাও । ভয়ে স্মার্ট ফোন ছুঁই না । জানলা তো ঢের সোজা মশাই ।
  • de | 59.163.30.4 | ২৯ জুন ২০১০ ১৭:০০455310
  • সত্যি, প্রোজেক্‌শন মাইক্রোস্কোপের গপ্পোটা টুপি খোলালো!
  • aka | 168.26.215.13 | ২৯ জুন ২০১০ ১৮:২০455311
  • বীতাশোক, আপনি প্রফেসনাল কারণে কোনদিন যদি লিনাক্ষ সাপোর্ট কেনেন তাহলে দেখবেন ডিস্ট্রো স্পেসিফিক সাপোর্ট। যেমন ধরুন রেড হ্যাটের সাপোর্ট কিনলে উবুন্তু সাপোর্ট পাওয়া যাবে না। এটা কেন?

    আমি আদৌ লিনাক্ষর বিরুদ্ধে নই। লিনাক্ষ ওপেন সোর্স হয়েও মাইক্রসফটের মতন ক্যাশ রিচ কোম্পানির সাথে পাল্লা দিচ্ছে। সেটা কম কথা নয়। অনেকেই মনে করে সফট ড্রিংক্সে যেমন কোক আর পেপসি, অপারেটিং সিস্টেমেও তেমনি মাইক্রসফট আর লিনাক্ষ রাজ চলবে। ইউজার হিসেবেও মনোপলি আমি পছন্দ করি না। আমি চাই অপারেটিং সিস্টেমে মাইক্রসফট, সার্চ ইঞ্জিনে গুগুলের মনোপলি যাক। কিন্তু এটা আমার উইশ লিস্ট, লজিকালি অ্যানালাইজ করতে গেলে দেখেছি প্যারাডাইম শিফটিং কোন অপারেটিং সিস্টেম বা সার্চ টেকনলজি না হলে এদের মনোপলি সরানো সম্ভব নয়। খানিকটা থাবা বসানো সম্ভব, যা লিনাক্ষ ব ওদিকে বিং টিং করছে।

    এরপরেও একটা কথা থাকে। তাহল, মাইক্রসফটের ভিশনের "পোসংসা করতেই হয়'। এই যে এফর্ডবেল কস্টে দুনিয়ার কোটি কোটি লোক কম্পিউটার ব্যবহার করছে তা বিলুদার জন্য। আমি প্রথম কম্পিউটার ধরি এমস্ট্যাট পড়তে গিয়ে। আমার ভাইঝি ধরে দুই বছর বয়সে, ছেলে ধরে প্রথম কোনকিছু ধরতে শিখেই। দুনিয়ার এই যে বিরাট জানালা বিলুদার 'জানলা' খুলে দিয়েছে, লোককে এমপাওয়ার করেছে তার জন্য অবশ্যই প্রশংসা প্রাপ্য। হ্যাঁ প্রফিট মেকিংই উদ্দেশ্য, তাতে অসুবিধা কি? এফর্ডবল হলেই হল। অনেকের কাছেই নয়, সেদিক দিয়ে দেখলে বিদ্যুতও ভারতের অনেকের কাছে এফর্ডবল নয়। এই এমপাওয়ারমেন্টের জন্যই আমি বিলুদাকে পছন্দ করি, গুগুল সার্চ পছন্দ করি। মাইক্রসফট বা গুগুলের সমস্ত বিজনেস স্ট্র্যাটেজী পছন্দ করি না। সেইজন্যই চাই এদের মনোপলি যাক। উল্টোদিকে মাইক্রসফট ব্যাশিং সহ্য করতে পারি না।

    লিনাক্ষ আর উইণ্ডোজের ক্ষেত্রে আমার মনে হয়, লিনাক্ষ এখনও উইণ্ডোজের সাবস্টিটিউট নয়। লিনাক্ষ হল পুওর ম্যান'স উইণ্ডোজ। কেন মনে হয় এই থ্রেডে বহুবার বলেছি। তবে এহল পার্সোনাল ব্যবহারের জন্য। সার্ভারের/প্লাটফর্মের ক্ষেত্রে কখন কোনটা ব্যবহার ডিপেন্ড করবে স্পেসিফিক রিকোয়ারমেন্টের ওপর। সেখানে বায়াসের কোন জায়গা নেই।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৯ জুন ২০১০ ১৯:০১455312
  • তো, কারা মাইক্রসফটকে এত অপছন্দ করে?

    ১। ওপেন সোর্স আইডিয়োলজি যাঁরা পছন্দ করেন - যেমন রিচার্ড স্টলম্যান, আমাদের অজ্জিত, বীতাশোক, ন্যাড়াদা ইত্যাদিরা। এনারা মনে করেন সফটওয়ার হল আসলে নলেজ, আর সোশাল ওয়েলফেয়ারের জন্য নলেজ শুড বি ফ্রি। এদের এই আইডিওলজির খুব অ্যাপিল আছে, অনেকটা মার্ক্সবাদের মতন কিন্তু লজিকালি দেখলে কিছু কিছু গলতা চোখে পড়ে।

    যেমন ঈশান বলল, অপারেটিং সিস্টেম সেল ফোনের মতন ইন্টিউটিভ হওয়া উচিত। ওপেন সোর্স প্রোজেক্টের পক্ষে কি এই জাতীয় কিছু ইনোভেশন আনা সম্ভব। টেকনিকালি বলছি না, ওপেন সোর্সে কাজ যাঁরা করেন তাঁরা অনেকেই টেকনিকালি, ইনোভেটিভ আইডিয়াতে ঘ্যামচ্যাক লোক। কিন্তু নতুন আইডিয়া কর্পোরেট সব সময়ে ঝেড়ে দেবে। এর বিরুদ্ধে লড়াই করার কথা ভাবতে পারেন কিন্তু সম্ভব নয় বোধহয়। তাই এই পুরো আইডিওলজির মধ্যেই একটা ইনহেরেন্ট লিমিটেশন রয়েছে - ওপেন সোর্স সবসময়েই কর্পোরেটকে ফলো করবে।

    ২। কিছু লোক মাইক্রসফটকে গালি দিয়ে আনন্দ পায় - বাজারে বেশ কিছু মাইক্রসফট হেটারস আছে। তার কিছুটা মাইক্রসফটের এই বছরে বছরে আলতু ফালতু রিলিজ বাজারে ছেড়ে লোককে জোর করে আপগ্রেড করানোর বাজে বিজনেস স্ট্র্যাটেজীর জন্য। অনেকটাই একটা পরিকল্পিত ক্যাম্পেন মূলত আইবিএম, গুগুল জাতীয় বিগ কর্পোরেশন ফান্ডেড। আইবিএম লিনাক্ষকে প্রচূর সাপোর্ট করে ওপেন সোর্স আইডিওলজির জন্য নয় বরং বাজারে মাইক্রসফটের ডমিন্যান্স কমানোর জন্য।

    মাইক্রসফটের এই আলবাল অপারেটিং সিস্টেম আপগ্রেড আমিও পছন্দ করি না কিন্তু কর্পোরেট হাউস হিসেবে মাইক্রসফটের প্রতি একটু সফট কর্ণার রয়েছে কেন? তা আগের পোস্টে বলেছি।

    ৩। যেকোন কর্পোরেট খারাপ, তাই মাইক্রসফটও খারাপ - এটা সম্পূর্ণ বামপন্থী আইডিওলজি অনেকটা ১ এর মতন। এই নিয়ে আলোচনা শুরু হলে আর একটা বামপন্থী/বাজার পন্থী টই শুরু হবে। খুব সংক্ষেপে আমি ফাণ্ডামেন্টালি এটা মনে করি না।

    লিনাক্ষর প্রশংসায় কোন আপত্তি নেই, এমনকি ১ নং বাক্সে ঢুকে করলেও আপত্তি নেই। কিন্তু ২ বা ৩ নং বাক্সে ঢুকে আজকের কম্পিউটার আন্দোলনে মাইক্রসফটের ভূমিকা অস্বীকার করলে আপত্তি। ব্যাস।

    এবারে শেষ প্রশ্ন কমরেড অজ্জিতকে, অজ্জিত ১ নং বাক্সে ঢুকেও কিকরে ম্যাক পছন্দ করে। ম্যাক তো পয়সা চোষা ভ্যাম্পায়ার। ;)
  • nyara | 122.172.204.148 | ২৯ জুন ২০১০ ২০:২৭455313
  • প্রথমত: ওপেন সোর্সে আমার কোন ইডিওলজিকাল ইনক্লিনেশন নেই। যেটা আছে সেটা হল টেকনিকাল আর বিজনেস রিজনের জন্যে। আমি বহুদিন উইন্ডোজে কাজ করেছি। ডেভলপার হিসেবে উইন্ডোজে কাজ করা পেহাড়, বিশেষত: সার্ভারে। ভেতরে কী হচ্ছে কিচ্ছু বোঝা যায় না। নামকোবাস্তে একটু ইভেন্ট লগ আছে। ডিএলহেল মিসম্যাচ। সোর্স নেই, কাজেই কিছু টুইক করা যায় না। কিছু কসমেটিক ব্যাপার ছাড়া কনফিগারেবল নয়। অ্যাপ্লিকেশন আসে সব বাইনারিতে। ভেতরে কী হচ্ছে জানার উপায় নেই। ইত্যাদি, ইত্যাদি। তবে এসব আর্য্য তোমাদের বলে লাভ নেই, শেষ অব্দি ঘুরেফিরে ওয়ার্ড আর ইউজার-ফ্রেন্ডলিতে এসে ঠেকবে। আমার কাছে ইউজার-ফ্রেন্ডলির ডেফিনিশন অন্য। ওয়ান-সাইজ-ফিটস-অল মানে ইউজার আনফ্রেন্ডলি।

    দ্বিতীয়ত: ইনোভেশন নিয়ে বাজার গরম করছে - আমাকে পাঁচটা মাইক্রোসফটের অরিজিনাল ইনোভেশনের নাম বল। আমি পাঁচটা ওপেন সোর্স ইনোভেশন বলছি -

    ১। ওএস: ইউনিক্স, লিনাক্স
    ২। টুল: ইম্যাক্স, গ্রেপ, অ্যান্ট, ম্যাভেন, হাডুপ, টার, gzip...
    ৩। সার্ভার: অ্যাপাচে, টমক্যাট, JBoss, BerkeleyDB ...
    ৪। ল্যাঙ্গুয়েজ: পার্ল, পাইথন, রুবি, পিএইচপি ...
    ৫। স্ট্যান্ডার্ড: Ogg, ODF ...

    আমি জানিনা তুমি এগুলো জেনে ইনোভেশনের ধ্বজা ওড়াচ্ছ কিনা।
  • sinfaut | 203.91.193.50 | ২৯ জুন ২০১০ ২১:১৮455315
  • অপারেটিং সিস্টেম সেল ফোনের মতন ইন্টুইটিভ ! সেলফোনে যখন থেকে নতুন নতুন অ্যাপ্লি ঢুকতে শুরু করেছে, সেটাও বেশ জটিল হয়ে উঠেছে, আর যখন ইন্টুইটিভ ছিল, তখন শুধু ফোন আর মেসেজ করা যেত। তার সাথে অপারেটিং সিস্টেমের কী বেসিস এ তুলনা হয়? আর একই কথা বারবার বলা হচ্ছে, একজন সম্পূর্ণ নতুন কম্পু অর্বাচীন লোককে উইন্ডোজ আর উবুন্টুর সামনে বসিয়ে দিলে, কোনটা কিভাবে বেশি বোধগম্য/সহজগম্য হবে?
  • Ishan | 122.173.178.98 | ২৯ জুন ২০১০ ২১:৫২455316
  • উনিশ-বিশ হবে।
  • Ishan | 122.173.178.98 | ২৯ জুন ২০১০ ২১:৫৭455317
  • সেলফোন নিয়ে আমি হাতে গরম এক্ষপিরিয়েন্স বলতে পারি। একদম পারিবারিক। আমার মা কেতের সেল ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু কম্পু অনেক শেখানোর পরেও পারেনা।

    এবার ওএসকে কিকরে এরকম করা যায় তার আমি কি জানি। সেটাই তো ইনোভেশন। কলম্বাস আসার আগে থোড়ি জানতাম ডিম কিকরে টেবিলের উপর সোজা করে দাঁড় করানো যায়। এম এস আপিস চোখে দেখার আগে থোড়াই জানতাম কম্পুতে এত কিছু করা যায়। জিমেল আসার থোড়ি জানতাম মেল এরকম হতে পারে। ওর্কুট আসার আগে থোড়ি জানতাম ...................

  • aka | 168.26.215.13 | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:১৮455318
  • ন্যাড়া-দা, এগুলো ইনোভেশন অবশ্যই কিন্তু ব্যাভার চেঞ্জিং ইনোভেশন নয়। গুগুল সার্চ, ফোনে ইন্টারনেট এই ধরণের ইনোভেশন নয়, আপগ্রেড বলা ভালো। মাইক্রসফট ভালো ইনভেনটর না গুগুল না আইবিএম না অ্যাপেল প্রশ্নটা সেটা নয়, প্রশ্নটা হল ওপেন সোর্স মডেলে ব্যাভার চেঞ্জিং, পাথ ব্রেকিং ইনোভেশন সম্ভব কিনা? আমার মনে হয় সম্ভব নয়, কারণ কর্পোরেট সেটা অঙ্কুরেই ঝেড়ে দিয়ে অনেক আগে বাজারে বের করে দেবে।

    সিংফোট, সেল ফোনটা একটা উদা: মাত্র, ধরা যাক এমন কিছু হল যে অপারেটিং সিস্টেমের সাথে আমি বাংলায় কথোপকথন চালাতে পারি। কিরকম হলে খুব ইনটিউটিভ হবে যে নব্বই বছরের বৃদ্ধ থেকে দুই বছরের শিশু সবাই সমান স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করবে সে যদি জানতাম, তাহলে তো ... হায়।
  • dukhe | 117.194.232.254 | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:২২455319
  • ওপেন সোর্স তাদের জন্য অবশ্যই সুবিধের যারা সোর্স খুলে পালটে/টুইক করে ব্যবহার করবে । এবং এমনভাবে পাল্টাবে যাতে আপগ্রেড করতে আসুবিধে না হয় । যারা বাইনারিতেই খুশি খামোখা ওপেনসোর্স নিয়ে তাদের কী উবগার হবে ?
  • nyara | 122.172.204.148 | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৩৮455320
  • তোমার পছন্দের পাঁচটা ইনোভেশনের নাম আগে কর, তারপরে অলোচনা করা যাবে।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৫০455321
  • পার্সোনাল কম্পিউটার, গুগুল সার্চ, টাচ স্ক্রীন, মোবাইল ব্রডব্যান্ড, চোখ রাখা উচিত ব্রেন রিডিং টেকনলজির ওপর।

    কোনরকম অর্ডারিং নেই, আর এগুলো রিসেন্ট কম্পিউটার পেরিফেরাল জায়গায়।
  • nyara | 122.172.204.148 | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৫৭455322
  • বুঝলাম। তোমার কাছে ইনোভেশন মানে যা লোকের ব্যবহার, অভ্যেস বদলে দেয়। সেগুলো নতুন না হলেও চলবে। নাহলে, লিস্টের বাকিগুলো বুঝলাম, কিন্তু গুগুল সার্চ আর মোবাইল ব্রডব্যান্ড কেন? টাচ স্ক্রীনও বহুদিন আগের জিনিস। তখন এত হইচই হয়নি। এখন মোবাইল ডিভাইসে এসে নাম কিনছে।

    কিন্তু সফটওয়্যারের ইনোভেশনগুলো?
  • kelo | 117.254.253.126 | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৫৮455323
  • সত্যি তো .. আমারও একটু খটকা লাগছিল .. যে ফ্রী ওপেন ওয়ার্লডের কϾট্রবিউশন বলতে কি কিছুই নেই .. সে শুধু উইন্ডোজ বা ম্যাক কে ফলো করে ?? ইউনিক্সকে লিনাক্স ফলো করে বললে তবু বা মানতে পারতাম।

    আপনাদের তর্ক বড় রসকষহীন। এই ধরনের তর্ক অ্যারিস্টটল প্লেটো প্লিনির যুগে চলত। বর্তমান যুগে বিশেষ করে বর্তমান কালের পশ্চিমবঙ্গে এই ধরনের তর্ক সম্পূর্ন অচল। এখন তর্ক করতে গেলে কেবল তত্ব আর তথ্য আওড়ালেই চলছে না .. তাতে মা মাটি মানুষের গন্ধ থাকা চাই। আপনাদের তর্কে বিলকুল মামাটিমানুষের সম্পর্ক নেই।
    উদাহরন দিই দেখুন … আপনারা ইউজার ফ্রেন্ডলিনেস নিয়ে এত কথা বলছেন … আমার এক্সপিরিয়েন্স কি বলে শুনুন.....প্রথমে বুম্পুর 'মা' কে দিয়ে শুরু করি .. শেষ করব কাকদ্বীপের কিছু 'মানুষকে' দিয়ে। (মাটি টা শুধু বাদ যাবে)

    ২০০৪ বা ২০০৫ এ আমাদের বুম্পু সান-ফ্রান্সিসকো গেল। মানে কোম্পানী পাঠাল। তখন ও প্রাইসওয়াটার না আইবিএম কিসে যেন কাজ করে। যাবার আগে আমাকে ডেকে পই পই করে বলে গেল.. কেলোদা .. আমার মা বাবা রইল। ওখান থেকে কাজের মাঝে ফোনপত্তর কতদূর কি করতে পারব জানি না তো.. তা তুমি এদিকে রইলে আমার বাবা মা কে একটু শিখিয়ে পড়িয়ে দিয়ো তো .. যাতে ই-মেলটা চেক করতে টরতে পারে। আমি সময়ের অভাবে ওদের শিখিয়ে যেতে পারলাম না। সময় পেলে যেন শিখিয়ে উল্টে দিত.. বাবাকে একেবারে ডেনিস রিচি বানিয়ে দিত। আমি পড়লাম ফাঁপরে .. কি করব .. এতদিন ওদের নুন খেয়েছি ..মানে শিকদারবাগানের মোড়ের মালঞ্চর কবিরাজী আর নিতান্ত না পাওয়া গেলে কাকিমার হাতের লুচি আলুর দম সাঁটিয়েছি .. তাঁদের জন্যে এই সামান্য আত্মত্যাগ করতে পারব না? রাজী হয়ে গেলাম গাঁই গুঁই করে।
    বুম্পুর তখন সদ্যকেনা P-IVwithHTtechnology, গুচ্ছের RAM. উইন্ডোজ xp লোড করা। নেট বলতে একটা সিরিয়াল পোর্ট ডিলিঙ্ক মোডেম দিয়ে ডায়ালআপ কানেক্সন। বাবা মার ব্যাকগ্রাউন্ড হল.. বাবা হাইকোর্টের উকিল আর মা হরিনঘাটায় কি একটা চাকরী করেন। আমার আশা ছিল বাবা নিশ্চয় কী বোর্ডটা অন্তত চিনবেন.. জিনিসটা তো টাইপরাইটারের মত। CPU এ তো বোঝার কিছু নেই শুধু চালানোর বোতামটা ছাড়া, বাকি রইল মনিটর আর হাতে রইল মাউস। আমি যেদিন শেখাতে গেলাম তখন বুম্পু অলরেডি সানফ্রান্সিসকোতে। যেতেই গরম গরম লুচি আলুরদম চলে এলো। ওরা উত্‌সাহভরে শিখতে বসলেন.. কিন্তু আমি ছড়ালাম। যারা আমার আগের পোস্ট পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন যে আমি ২০০১ এ পুরোপুরি লিনাক্সে চলে যাই – ফলে উইন্ডোজ xp আমার সম্পূর্ন অচেনা। মানছি xp প্রায় 98 এরই মত। কিন্তু তাও ঘাঁতঘোত জানা না থাকায় আমি কিছুতেই সহজে মেশিন চালিয়ে নেট এ লাগিয়ে ব্রাউজার খুলে ওয়েবমেল খুলে তাতে নাম পাসওয়ার্ড দিয়ে পোজটা খুললে তাতে মেল লিখে সেন্ড করা ঠিক গেল কিনা বোঝা ইনবক্স টা দেখা তারপর মেশিনের প্রপার শাটডাউন করা শেখাতে পারলাম না। ফিসারী টিসারী পড়িয়েছি ভারতের নানা কলেজে নানা ইউনিভার্সিটিতে.. আমার দৌড় ঐ পর্যন্তই ..এ শেখানো কি আমার কাজ? ল্যাজে গোবরে হয়ে গেলাম। লুচিগুলো গলার কাছে উঠে এলো। সেদিনের মত মাপ চেয়ে নিয়ে কেটে পড়লাম পরে যথাশীঘ্র এসে বুঝিয়ে যাব সেই প্রতিশ্রুতি দিয়ে।
    এতে যে মাইক্রোসফট বা উইন্ডোজের কোন দোষ ছিল তা মোটেই নয় সম্পূর্ন দোষ আমার নিজের। যাই হোক পরেরদিন গিয়ে টুক করে ফিডোরা কোর (তখন সবে বেরিয়েছে) ইন্সটল করে দিলাম। যাস্ট মিনিট কুড়ির কাজ। লুচিগুলো খেতে খেতেই কাজ শেষ। এবার তো মাল আমার দখলে... মোডেম টোডেম কনফিগার করে সামান্য কটা জিনিস দেখিয়ে দিলাম। ১) মেশিন কিভাবে চালাবেন ২) মেশিন কিভাবে বন্ধ করবেন। ৩) চালানোর পর ইভোলিউশন মেল ক্লায়েন্টটা কিকরে খুলবেন। মেল ক্লায়েন্টটা যেহেতু লোকাল প্রোগ্রাম.. সুতরাং ওদের পক্ষে সুবিধা হল ব্রাউজার চালিয়ে ওয়েবমেল দেখার চেয়েও, কারন ওটার রেসপন্স টাইমটা ফিক্সড। ব্রাউজারে পেজটা আসার মত অনন্তকাল বসে থাকতে হয় না। আর মেলটা অফলাইন লেখা বা পড়া যায় বলে নেটে কানেক্ট করেও বসে থাকতে হয় না। শুধু ইভোলিউশন খোলার পর শুরুতে একবার আর শেষে একবার নেট লাগিয়ে সেন্ড রিসিভ বোতামটা টিপলেই হয়। ফলে ফোন বিলও কম আসবে। আবার বলছি-- এর মধ্যে এমন কিছু নেই যেটা উইন্ডোতো হয় না। বরং হয়ত আরো ভালই হয়। আমি এ গল্পের অবতারনা করেছি লিনাক্সকে মহান প্রতিপন্ন করতে নয়.. এটা প্রমান করতে .. যে একেবারে নভিস ইউজারের কাছে সব সমান.. ইউজার ইন্টারফেস কোন সমস্যা নয় বা ইউজার ফ্রেন্ডলীনেস কারো কম নয়। গল্প এখানে শেষ নয় বরং শুরু, আমার আবাক হবার পালা তখনো বাকি ছিল। অনেক কষ্টে কাঁতিয়ে কুঁতিয়ে এটুকু করাতে পেরে আমি হাঁফ ছেড়ে ওনাদের একটু কেরামতি দেখাতে গেলাম। তখন ফিডোরায় সবে বাংলা সাপোর্ট ভাল করে এসেছে এবং সেটাতেই সম্ভবত: লোহিত বাংলা ফন্ট আত্মপ্রকাশ করেছে। ওনাদেরকে দেখাতে গেলাম যে চাইলে ই-মেলটা বাংলাতেও লেখা যায়। এবার অবাক হবার পালা আমার... বুম্পুর মা লাফিয়ে উঠে বললেন কই দেখি দেখি … কোথায় বাংলা, আমি তো বাংলায় টাইপ করতে পারি। কাকিমা ….বাংলায় টাইপ করতে পারেন ??? মানে?? কাকিমা বললেন আরে আমি হরিনঘাটার চাকরীটা তো বাংলা টাইপিস্ট হিসেবেই পেয়েছিলাম .. তুমি তাও জানো না কেলো? আমার লজ্জায় মাথা কাটা গেল.. কাকিমা যে লুচি আলুরদম ছাড়া আর কিছু পারতে পারেন সেটা আমি ধর্তব্যের মধ্যেই আনি নি তো কোনদিন।
    গল্পের শেষটা প্রত্যাশামতই .. কাকিমা বুম্পুকে কারো সাহায্য ছাড়াই রোজ বাংলায় মেল করতে লাগলেন .. আর বুম্পু সেগুলোর বেখাপ্পা রোমান-বাংলায় উত্তর দিতে লাগল। শুয়োরটা বংশের কুলাঙ্গার এক লাইন বাংলা লিখতে পারে না। কাকিমার মেল যদি দেখতেন আপনাদের চোখে জল এসে যেত .. মা মাটির গন্ধ মাখা সে সব মেল.. বুম্পুর শরীরের খবর নেওয়া, সঙ্গে পাঠানো আচারের খবর নেওয়া। বুম্পু তার কয়েকটা আমাকে ফরোয়ার্ড করেছিল তো।
    এখানেই কিন্তু শেষ নয়, এই গল্পের আবার একটা উপসংহারও আছে। তখনকার দিনে ৪ টে Cdর ডিস্ট্রো ডায়ালআপ লাইনে ডাউনলোড করা অসম্ভব ছিল, তাই একে তাকে ধরে নতুন ভার্সান জোগাড় করে নিতে হত। আমাকে ঐ ফিডোরার কপি টা দিয়েছিলেন ওয়েবেল এর তমালদা। মানে শ্রী তমাল সেন। যাঁরা আই টি র লোক তাঁরা হয়তো অনেকেই তমালদাকে চেনেন। ওনার দেওয়া ডিস্ট্রোর কি গতি হয়েছে সেটা দেখাবার জন্য আমি বুম্পুর ফরোয়ার্ড করা মেল আবার ওনাকে ফরওয়ার্ড করলাম.. সঙ্গে একটা ছোট নোট লিখে.. যে একজন প্রায় ৬০ বছরের ছা পোষা মধ্যবিত্ত বাঙ্গালী মহিলা ফিডোরায় .. বাংলা ভাষায় সম্পূর্ন একা একা সানফ্রানসিস্কোতে তার ছেলেকে মেল করছেন, তার সঙ্গে পাঠানো আচারের খবর জানতে চেয়ে। তমালদা আমার ফরোয়ার্ড করা মেলটা আবার ফরোয়ার্ড করে দিয়েছিলেন রুনা বলে একটি মেয়েকে-- যে কিনা ঐ লোহিত বাংলা প্রজেক্টের একজন ডেভেলাপার। সে তার প্রজেক্টের ফলাফল হাতে নাতে দেখে তমালদাকে যে আবেগতাড়িত জবাবটা দিয়েছিল সেটা তমালদা আবার আমায় ফরোয়ার্ড করে দেন..কোন কমেন্ট না করেই। সে একেবারে ফাটাফাটি আবেগ.. একমাত্র তুলনা চৈতন্যদেবের নবদ্বীপ। দু:খের বিষয় তখনো জিমেল খোলে নি.. অত জায়গা থাকত না পুরোন মেল স্টোর করার। নেট থেকে নাবিয়ে স্টোর করতে হত। আমার করাও আছে কোন পুরোনো ব্যাকআপ সিডিতে। কিন্তু এখুনি সেটা বার করে এখানে দিয়ে দিতে পারলাম না .. পারলে খুশী হতাম.. আপনারাও আঁচ পেতেন কিছুটা সেই আবেগের .. সেই আনন্দের।
    এই গল্পের মোদ্দা কথা এটাই .. লিনাক্স বা উইন্ডোজ কেউ বেশী ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়.. ইউজারের যদি দায় থাকে তো তার কাছে সব সমান।

    দাঁড়ান আমার voip এ উপসালা থেকে জয়ের ফোন এলো .. কথা বলে নিয়ে পরের ক্ষেপে কাকদ্বীপের মানুষের গপ্পটা ছাড়ব .. পাব্লিকের যদি ইন্টারেস্ট থাকে।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ জুন ২০১০ ০০:২৬455324
  • ন্যাড়াদা এইটা পড়ে দেখতে পারো। জামা থেকে হেলথ ডেটা ওভার ওয়ারলেস প্রোটোকল ডেটাবেসে চলে যাবে।

    http://en.wikipedia.org/wiki/Smart_shirt

    আমার মতে দুরন্ত ইনোভেশন, জর্জোয়া টেকের এক ভারতীয় প্রফেসরের আবিষ্কার, নাম হল সুন্দরসন জয়রামন। কিন্তু বাজারে এলো না। এণ্ড ইউজার হিসেবে আমি চাই এন্ড প্রোডাক্ট যা আমি ইউজ করব। যতক্ষণ না ইউজেবল ফর্মে, এফরডবল কস্টে বাজারে না আসছে ততক্ষন কাজে লাগে না। যদি কোনদিন মার্কেটে আসে তাহলে এটাকেও গুড ইনোভেশন বলব।

    গুগুল সার্চ নিয়ে এরকম লেখা বের হচ্ছে। ব্যাভার চেঞ্জিং নয়? :)

    http://www.theatlantic.com/magazine/archive/2008/07/is-google-making-us-stupid/6868/
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ জুন ২০১০ ০০:২৭455326
  • কেলো গপ্পগুলো হেবি হচ্ছে, চলুক চলুক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন