মাধবের ফাটা জিন্স আর কালো টি-শার্টটা মা কেচে দিয়েছে। তাই নিয়ে কি ঝামেলা!! মায়ের বক্তব্য অন্য কিছু পড়ে যা, কিন্তু মাধব ওরফে ম্যাডির ওই জিম মরিসনের ছবিওয়ালা কালো টি-শার্ট টাই চাই। ওটা না পড়লে নাকি সোলো লিডটা বাজাতে গিয়ে তাল ঠিক থাকে না।
প্রায় অনুদ্যাপিত ভাবে গতকাল দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী চলে গেল। বাংলা তথা ভারতের রাজনীতিতে এক প্রকৃত ধূমকেতু ছিলেন চিত্তরঞ্জন, যিনি নিজের স্বল্পায়ু রাজনৈতিক জীবনে দেশের ইতিহাসের গতিধারা পাল্টাতে পেরেছিলেন। গত বইমেলায় আকস্মিকভাবে দেশবন্ধুর রচনাসমগ্র খুঁজে পাই অরুণা প্রকাশনীর স্টলে। এর আগে তাঁর লেখাপত্র পড়িই নি। চিত্তরঞ্জনের চিন্তাভাবনায় কিছু নতুন বিষয় ছিল, যা আজও সমান প্রাসঙ্গিক। ... ...
সতর্ক থাকা ছাড়া জোটভোটের রাজনীতিতে সিপিএমের আর কিই বা করার আছে।
।। স্বৈরাচারী।। প্রেসিডেন্টের চীৎকার আমি জিতেছি, কলম্বাস আমাদেরই। গনতন্ত্রী রা ঘাড় নেড়ে বলল ঠিক্ ঠিক্ ঠিক্; আমরাই জিতব, শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে গুনে যাব ভোট; কে জিতল আর হারল তাতে কি আসে যায়। স্বৈরাচার জিতছে, মনুষ্যত্ব হারছে সারা পৃথিবীতে, ভগবান মানুষ বানাতে বানাতে ক্লান্ত, তাই হা'ক্লান্ত ভগবানের স্টুডিওতে এখন শুধুই অসুর তৈরি হয় মানুষের আদলে;যে অসুরগুলো সমস্ত ভগবানের বানানো অসমাপ্ত মানুষগুলোর টুঁটি চেপে ধরবে আর উচ্চকিত গলায় চেঁচিয়ে বলবে, তফাত যাও তফাত যাও - এটা আমাদের পৃথিবী; এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করে যাব আমরা হিংসার, অসূয়ার আর স্বার্থপরতার।। এক লোলচর্ম পক্ককেশ বৃদ্ধা গনতন্ত্রী দাদিমা রূপকথার গল্প শোনাবে ঐ শিশুপালদের; এই তেপান্তরের মাঠেও চাঁদের হাসির বাঁধ ভাঙ্গা ... ...
অর্ণব গোঁসাইকে গ্রেফতার (ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস যদিও আটক / detain লিখছে) করা হয়েছে। রিপাবলিক টিভিকে কার্টুন চ্যানেল ও অর্ণবকে রোগ - (বাংলা ও ইংরেজিতে) মনে করি। কিন্তু ২০১৮ সালে যে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগের মামলায় অর্ণবকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তা আদালতে ক্লোজড হয়ে গিয়েছিল। জানা যাচ্ছে, সেই মামলা নতুন করে শুরু করে অর্ণবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ২০১৮ সালে মহারাষ্ট্রের সরকার অর্ণবের পক্ষের ছিল বা ভাইস ভার্সা। ২০১৯ সালে সরকার বদলায়। অর্ণবকে মুক্ত রাখা পূর্বতন সরকারের পক্ষে জরুরি ছিল এবং এই সরকারের সঙ্গে অর্ণবের মনোমালিন্য বেশ কিছুদিন ধরেই স্পষ্ট। স্পষ্ট যে সরকারের অঙ্গুলিহেলন দুবারই বিচারব্যবস্থাকে প্রভাবিত করেছে। পুলিশের উপর সরকারের প্রভাব সুবিদিত। কিন্তু বিচারব্যবস্থার উপর ... ...
যাপন_৫আজকাল সপ্তাহান্তে সৌর প্রায়ই আসে অরিজিতের বাড়ী। ছবিতোলার পাশাপাশি শনিবার বিকেলগুলোর কয়েকঘন্টা ওদের দাম্পত্য যাপন। সারা সপ্তাহ প্রতীক্ষা করে অরিজিত ও। এ এক অলিখিত সংসার।এমনিতেই একা থাকা অরিজিত সারাসপ্তাহে অফিস থাকে বলে সাপ্তাহিকান্তিক ছুটির দিনটা বাজার দোকান রান্নাবান্না করে রাখে। রান্না করতে সবথকে বেশি ভালোবাসে ও।তার চেয়েও বেশি ভালোবাসে যে কোনও কাউকে রান্না করে খাওয়াতে। কিন্তু আজকাল নিজের মত করে নিজের সংসারে রান্নাবান্না করতে আরও বেশি ভাললাগে ওর। কেননা সৌর এসেই তো রান্নাঘরে ঢোকে আর ঢাকা খুলে খুলে গন্ধ শোঁকা শুরু করে। আর তারপরই একচামচ আধচামচ মুখে দেয়। কোনওটা বেশি ভাল লাগলে আরও একটু বাটি করে চায়। এই সময় সৌরর ... ...
হ্যাঁ মানে যে প্রেম এ আপনার নিজের চিরাচরিত আচরণের এর বাইরে আপনি নিজেকে পাল্টে ফেলেছেন।কিন্তু কোনো চাহিদা ছাড়াই!কিন্তু অদ্ভূত ব্যাপার হলো এখানে আপনি কাউকে প্রেম নিবেদন করতে পারবেন না, না দেখতে পাবেন তাকে না বলতে পারবেন আপনার মনের কথা।না তাকে স্পর্শ করতে পারবেন।শুধু মাত্র আপনার অতীত এর স্মৃতি আপনার জমাপুঁজি,পুরোনো কিছু গোচ্ছিত ছবি একমাত্র সম্বল আপনার। আপনি সেই স্মৃতির ওপর ভরসা করে নিজের হৃদয়ে আগুন জেলে রেখেছেন।অতৃপ্ত আশায়।আজ গল্প বলছি এই রকমই এক ব্যার্থ কিন্তু দামাল প্রেম এর। যেখানে প্রেম থেকে শুরু হয়ে পরিণত হয়েছে ব্যার্থ এক তরোফা ভালোবাসায়।গল্পটা বলতে গেলে যেতে হবে বেশ কয়েক বছর পিছনে। সুমের আর মিয়া ... ...