এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৬ আগস্ট ২০২৩ | ৫২৮ বার পঠিত | রেটিং ৪ (২ জন)
  • বীরেনবাবু নিতাইবাবুর অফিসের সহকর্মী।  নিতাইবাবুর বাসায় প্রায়ই আসেন। নিতাইবাবুর ছেলে মেয়ে তখন ছোট ছিল। বীরেনবাবু বাসায় এলেই তাদের মন আনন্দে নেচে ওঠে। তাদের  সন্ধেবেলার লেখাপড়া মুলতুবী হয়ে যায়। বাবা মা কিছু বলে না। না না, বীরেন সান্যাল কোন খাবার দাবার আনেন না। কিন্তু অনেক গল্প নিয়ে আসেন। নানা রোমহর্ষক অ্যাডভেঞ্চারের গল্প।
    বেশির ভাগই সমুদ্রের তলায় জলজন্তুদের মোকাবিলা করা ডুবুরিদের গল্প। দুই ভাই বোন হাঁ করে গেলে বীরেনবাবুর অননুকরণীয় বর্ণনা, যার বেশির  ভাগই তাৎক্ষণিক দক্ষতায় বানিয়ে বলা। 
    বীরেনবাবু এলে নিতাইবাবু রসগোল্লা নিয়ে আসতেন। অঞ্জলি ডিমের 'মামলেট' ভাজতেন। বীরেনবাবু বাসায় এলেই এই রসগোল্লা আর মামলেট বাঁধা। বীরেন কাকু চামচ দিয়ে কেটে কেটে  রসগোল্লা খেয়ে নেন আগে, তারপর মামলেট খান। কেটে কেটে মুখে পোরেন আর গল্প বলেন। দুটি বালক বালিকা এক অনুপম কল্পনার স্রোতে ভাসতে থাকে। কি সরল ভাবনার জগৎ ছিল সে সব। গল্পের উষ্ণ আরামের আলোয়ানে জড়িয়ে যেত দুই ভাইবোন।
    বীরেনবাবু একদিন বললেন, ‘বুঝলে নিতাই আমি একটা মারফি রেডিও কিনেছি। বেশ ভাল লাগে .... ’। নিতাইবাবু বললেন, ‘আমারও অনেক দিনের ইচ্ছা একটা রেডিও কেনার। কিন্তু খরচায় কিছুতেই কুলোতে পারছি না। দেখি সামনের মাসে যদি .... ’

    তারপর হঠাৎ এক সময়ে বীরেন কাকু আসা বন্ধ করে দিলেন। নিতাইবাবু বললেন, ‘বীরেনের বড় অসুখ করেছে। ও এখন বাড়ি থেকে বেরোতে পারে না। অফিসেও ছুটির দরখাস্ত করেছে।’
    তারপর মাস ছয়েক বাদে একদিন নিতাইবাবু বিষণ্ণ মুখে বাড়ি ফিরে বললেন, ‘বীরেন কাল রাত্রে মারা গেছে। লিভারে ক্যান্সার হয়েছিল ... ’
    অঞ্জলি অকৃত্রিম বেদনা মাখা স্বরে বলে উঠল, ‘ওমা ... সে কিগো ! ভগবানের কি বিচার ... অত ভাল মানুষটা ... ’
    শ্রীলেখা আর বাবুর কাঁচা মনে একটা গভীর দাগ পড়ল হৃদয়ের মাঝ বরাবর। তাদের বুঝতে অসুবিধে হল না যে, বীরেনকাকু আর কোনদিন তাদের বাড়িতে এসে গল্প শোনাবে না রসগোল্লা আর মামলেট খেতে খেতে।
    দিন তো আর থেমে থাকে না। দিন মাস বছর গড়িয়ে যায়। শ্রীলেখা আর বাবু বড় হতে থাকে। বীরেনকাকুর স্মৃতিতে পলি পড়তে থাকে। শুধু আবছা একটা কাতরতা মনের নীচে শিশুর মতো  ঘুমিয়ে থাকে। 

    পরেশনাথের মিছিল বার হবে আজকে। পাড়ার লোক, ছেলে বুড়ো সবাই মিলে হাতিবাগানের  ওখানটায় রাস্তার ধারে গিয়ে জড়ো হয়েছে ভর দুপুরে। রঙ বেরঙের পোশাক,  সাজানো গোজানো চমকদার ঘোড়ার গাড়ি, আরও কত কি ... লোকজন খুব মজা পায় দেখে। মিছিল শ্যামবাজার মোড় থেকে ডানদিকে ঘুরে বেলগাছিয়ার দিকে যেতে লাগল। রঙীন ছবির মতো সার বেঁধে চলে যাচ্ছে সব। গাড়িতে বাঁধা মাইকে গান বাজছে। গরমে ভাজা ভাজা হতে হতে কত লোক দুধারে দাঁড়িয়ে আছে।

    শ্রীলেখা করবীকে বলল, ‘চল একদিন বেলগাছিয়ায় পরেশনাথের মন্দির দেখে আসি ... ’
    করবী বলল, ‘হ্যাঁ চল না ... ওখানে গেলে জলের মধ্যে লাল নীল মাছ দেখা যায় ... ’

    বেলগাছিয়ায় আর জি কর হাসপাতাল পেরিয়ে ডানদিকে এক এঁদো গলির মধ্যে পিসীমার বাড়ি। বাবু আর শ্রীলেখা পিসীমার বাড়ি যেতে খুব ভালবাসে। পিসীমার আট ছেলে, ছয় মেয়ে। নিতাইবাবু বলেন, ‘দিদির ছেলেগুলো সব এক একটা রত্ন। ওই এক বাড়িতে ঠাসাঠাসি করে থেকেও কেমন সব রেজাল্ট করে .... আর তোরা ? ’
    পিসীমা পুজোর সময় শ্যামবাজার বাজারের উল্টোদিকের একটা দোকান থেকে বাবুর জন্য মাখন জিনের প্যান্ট আর শ্রীলেখার জন্য তলায় লেস লাগানো ফ্রক কিনে দিয়েছিল সঙ্গে করে দোকানে নিয়ে গিয়ে। ওদের মা ওগুলো নেড়ে চেড়ে দেখে বলল, ‘বাঃ ... দিদির কিন্তু নজর উঁচু ... ’
    শ্যামবাজারে অমিয়বাবুর বাজারের ওপরের মেসে বিভূতিবাবু প্রায়ই যান আড্ডা মারতে, তাস খেলতে। ওখানে গগনবাবুর সঙ্গে তার খুব বন্ধুত্ব। সেই কবে সাইকেলের দোকান থেকে সাইকেল ভাড়া করে সাইকেল শিখতে গিয়ে চেনাশোনা হয়েছিল। গগনবাবু হাইকোর্টের মুহুরী।
    বিভূতিবাবু তার ভাড়াটের, মানে অনিল ঘোষের  কথাটা পাড়লেন। সব শুনে টুনে গগনবাবু বললেন, ‘উকিলের চিঠি দাও না ... বুঝবে কত  ধানে কত চাল .... তোমার তো আর কোন রোজগার নেই , অনায়াসে মামলা জিতবে ... ’
    গগনবাবুর পরামর্শ শুনে বিভূতিবাবু মনে একটুও ভরসা পান না। এসব মামলা মোকদ্দমা, কোর্ট কাছারি করার ধক তার নেই। তিনি মৃদুস্বরে বলেন, ‘দেখি ... দেখি .... এতদিনের পুরণো ভাড়াটে ... ’
    ওদিকের তক্তপোশ থেকে একজন বললেন, ‘কাল মোহনবাগান আর ইস্টার্ন রেলের খেলা দেখে এলাম। মোহনবাগানে চুনী গোস্বামী বলে একটা প্লেয়ার উঠেছে। কাল দেখলাম। দারুন পায়ের কাজ। বুধবার মোহনবাগান উয়াড়ির খেলা আছে। দেখে আসতে পারেন।’
    গগনবাবু একটা পান মুখে পুরে বললেন, ‘দেখি ... ইচ্ছে তো আছে ... ’
    বিভূতিবাবুর ওসব চুনী টুনি নিয়ে আদৌ কোন উৎসাহ নেই। উত্তমকুমার নামের এক ছোকরা ইদানীং বাংলা সিনেমায় বেশ নাম করেছে, তাকে নিয়েই বেশি উৎসাহী।

    সেদিন পড়ন্ত বিকেলে  নিতাইবাবুর ছেলে অনিমেষ মানে বাবু গা মাথা অদ্ভুতভাবে ঝাড়া দিতে দিতে ‘বাবু .... সমঝো ইশারে ... ’ গাইতে গাইতে বাড়িতে ঢুকল। ঢুকেই অনিল ঘোষের  সামনে পড়ল।
    ----- ‘ও কিরে ... ওরকম করছিস কেন ? ’
    ----- ‘ওই মানে ... চলতি কা নাম গাড়ি ... দর্পণায় ... ’
    বলে সুট করে ঘরে ঢুকে গেল।
    সন্ধে ঘনিয়ে এসেছে। মিউনিসিপ্যালিটির  বাতিদার এসে ল্যাম্পপোস্টগুলোয় বাতি জ্বালিয়ে দিয়ে যাচ্ছে পাড়ায় পাড়ায়।
    হেদুয়ার গেটের পাশে একটা ঝালমুড়িওয়ালা এসে ডালা পাতল। 

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ০৯:৩৪522135
  • পরেশনাথের মিছিল নিয়েও বিস্তর ভুল। বেলগাছিয়ার মন্দিরে লোকে যেতই না বলতে গেলে। ও মন্দিরে মাছও নেই। মাছ দেখতে লোকে যেত বদ্রীদাস টেম্পল স্ট্রীটের পরেশনাথের মন্দিরে। বিডন স্ট্রীট থেকে হাঁটা পথ মিনিট কুড়ির রাস্তা। ঐ মন্দিরের মিছিলটাই বড়ো। সেটা হাতিবাগান নয়, বিবেকানন্দ রোড হয়ে সারকুলার রোডে পড়ত। ট্রামের তার খুলে ফেলা হত মিছিলের জন্য।
  • যোষিতা | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ০৯:৩৫522136
  • আরো অনেক ভুল আছে। অঞ্জনবাবু আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট সেটা টের পাচ্ছি।
  • যোষিতা | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ০৯:৩৭522137
  • আরেকটা মারাত্মক মিসটেক। ঘটিরা কখনো "বাসা" বলে না। বাড়ি। ভাড়া হলেও বাড়ি। বাসা শব্দটা বাঙালদের।
  • যোষিতা | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ০৯:৪৮522138
  • মহাবীর জয়ন্তীতে গরমে ভাজা ভাজা হবার মত আবহাওয়া ছিল না সেকালে। মাইকে গান বাজানো হতো না পরেশনাথের মিছিলে। ইশ্ এত ভুল কেন?
    মিছিল বিকেলে বের হতো, দুপুরে নয়। সাতদিন পরে উল্টোপরেশনাথ বের হতো সকালে। তখনও ট্রামের তার খুলে ফেলা হতো, মস্ত বড়ো ঝাণ্ডার জন্য।
  • জয় | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ১১:৫৫522148
  • চমৎকার লাগল। পরের কিস্তির জন্য আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। 
  • Anjan Banerjee | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ১২:০৭522150
  • ম্যাডাম যোষিতা, 
    বদ্রীদাস টেম্পল রোডের মন্দিরে আমি কখনো যাইনি। কিন্তু বেলগাছিয়ারটায় ছোটবেলায় অনেকবার গেছি। বিকেলের দিকে প্রচুর লোক বেড়াতে যেত এবং রঙীন মাছ ওখানে অবশ্যই দেখেছি। স্পষ্ট মনে আছে। আমি তো শ্যামবাজার মোড়ের কাছে দাঁড়িয়ে মিছিল দেখেছি, কর্ণওয়ালিস স্ট্রিট ধরে বিবেকানন্দ রোডের দিকে যাচ্ছে। মিছিলের সাজানো ঘোড়ার গাড়িতে ওদের ধর্মীয় সঙ্গীত শোনা যেত। আর হ্যাঁ, সেটা অবশ্যই দুপুরবেলায়। গরমের ব্যাপারটা সে বছরের আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করত। তবে ওই সময়ে তেমন মনোরম আবহাওয়া পেয়েছি বলে মনে পড়ে না। তবে ট্রামের তার খোলার ব্যাপারটা ঠিক।  
    ঘটিরা বাসা বলে না ঠিকই, তবে আপনি হয়ত ভুলে গেছেন তখন ভাড়া বাড়িকে বাসা বলার চল ছিল ঘটি বাঙাল নির্বিশেষে। এটা ষাটের দশকের প্রথম দিকেও ছিল। 
    আর বয়স? আপনি কি আমাকে কমবয়স্ক ভাবছেন?
    না দিদিভাই। আমাকে এখন বৃদ্ধ বলা যায়। 
    আর একটা কথা।  এই সব তথ্য পরিবেশনের উদ্দেশ্য নিয়ে এ লেখাটার কথা ভাবিনি। উদ্দেশ্য ছিল সে যুগের জীবনধারার হারিয়ে যাওয়া গন্ধ খুঁজে বেড়ানো। অনেক শুভকামনা রইল। 
  • Anjan Banerjee | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ১২:০৯522151
  • জয়,  
    অনেক অনেক ধন্যবাদ। সঙ্গে থাকলে ভাল লাগবে।
  • যোষিতা | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ১২:২৪522152
  • বদ্রিদাস টেম্পল স্ট্রীট ছিল তখন। রোড হয় নি। রোড হয়েছে ইদানীং। কোলকাতা চার। হেদো কোলকাতা ছয়।
  • যোষিতা | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ১২:২৫522154
  • ম্যাডাম নই। ম্যাডাম শব্দটা ভাল না।
  • Anjan Banerjee | ০৬ আগস্ট ২০২৩ ১২:৩৮522157
  • ও আচ্ছা 
  • Amit Sengupta | 49.207.52.60 | ০৯ আগস্ট ২০২৩ ২১:০৫522315
  • আমি প্রতিবছর হেদুয়ার উল্টোদিকে বিডন স্ট্রিটের বাড়ির বারান্দায় দাঁড়িয়ে পরেশনাথের মিছিল দেখতাম। 
  • Ranjan Roy | ১১ আগস্ট ২০২৩ ২২:২৫522344
  • মামলেট,  ট্রাম, ইস্টার্ন  রেল ---- পঞ্চাশের দশকের গন্ধ টের পাচ্ছিলাম। 
  • Mousumi Banerjee | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ২২:৫৮523184
  • বেশ লাগছে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন