এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৮০ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১১ জানুয়ারি ২০২৪ | ২৪৩ বার পঠিত
  • বাড়ির সবাইয়ের ঘুম ভাঙল নটা নাগাদ। নরেন পালের অবশ্য অত বেলা পর্যন্ত বিছানায় পড়ে থাকা কোনভাবে অভ্যাস নেই, তা সে যত রাতেই শুতে যান না কেন।
    সকাল সাড়ে সাতটা থেকে তিনি উঠে বসে আছেন চায়ের জন্য। চা ছাড়া তার প্রাতকৃত্য সারা হয় না। এক মহিলা এসে তাকে এক কাপ চা আর দুটো বিস্কুট দিয়ে গেল। দৈনিক বসুমতি পত্রিকাটাও রেখে গেল ছোট টেবিলটার ওপর। নরেনবাবু কাগজটা তুলে নিয়ে হেডলাইনগুলোয় চোখ বোলাতে লাগলেন। চায়ের কাপে একটা চুমুক দিলেন। দারুণ ব্র্যান্ডের সুস্বাদু দার্জিলিং চা। ভুরভুরে গন্ধে শরীর মনে যেন চনমনে ফূর্তি এসে গেল। মাণিকবাবুর রুচি আছে বলতে হবে। চা টা শেষ করে তিনি প্রাকৃতিক কর্মের জন্য যাবেন। এ বাড়ির আনাচ কানাচ তার চেনা সেই বড় কর্তার আমল থেকে। কারও সাহায্যের দরকার নেই। তিনি ধীরে সুস্থে চা খেতে লাগলেন। হঠাৎ চোখে পড়ল একটা টিকটিকি একপাশ থেকে দেয়ালে সাঁতার কেটে সড়াৎ করে গ্র্যান্ডফাদার ক্লকের পিছনে অদৃশ্য হয়ে গেল। ঘড়ি যথারীতি নিষ্পন্দ। নরেনবাবু ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে রইলেন। তার বাড়িতে তো এতদিন ছিল, কোনরকম অস্বাভাবিক কিছুই তো ঘটেনি, অথচ এরা বলছে ...
    যাই হোক, মাণিকবাবুরা এখনও বিছানা ছেড়ে ওঠেননি। নরেনবাবু কলঘরে গেলেন।
    সেখান থেকে বেরিয়ে তৈরি হয়ে বসে খবরের কাগজ পড়তে লাগলেন। মাণিকবাবুরা ঘুম থেকে উঠলে তিনি বেরিয়ে পড়বেন। এমন সময়ে স্পষ্ট শুনলেন, টং করে একটা ভরাট আওয়াজ হল। অ্যাংলোসুইসের এ শব্দ তার চেনা। নরেন পাল দেয়াল ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে দেখলেন সাড়ে সাতটা বাজে। নিজের হাতঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলেন সেটাও একই সময় জানাচ্ছে। নরেনবাবু চমকে গেলেন। তিনি ঠিক মনে করতে পারলেন না ঘড়ির বড় কাঁটা দুটো শেষ কোন অবস্থায় ছিল। নরেন ঘড়িটার দিকে অপলকে তাকিয়ে রইলেন। সেকেন্ডের কাঁটাটা চিকচিক চিকচিক করে চলছে।
    নরেন পাল হতভম্ব হয়ে গেলেন। ভাবলেন, ঘড়িটা কি তাহলে ঠিক হয়ে গেল আপনা আপনি ! সেটা অবশ্য হতেই পারে। এরকম প্রায়ই হয় এসব ঘড়ির ক্ষেত্রে। কিছুদিন পরে অবশ্য আবার এ ঘড়ি আবার বিগড়োবে। সে তখন দেখা যাবে ...। কিন্তু ঘড়ির সময়টা শেষ কোন অবস্থায় ছিল সেটা নিয়ে তিনি ধন্দে পড়ে গেলেন। তিনি ভাবলেন, যাক ঘড়িটা যদি নিজে থেকেই ঠিক হয়ে যায় তাহলে তো ভালই। মাণিকবাবুরা আসুন, দেখে খুশি হবেন। নরেনবাবু অপেক্ষা করতে লাগলেন।
    ঠিক করলেন, ওরা এলে ওদের সামনে ঘড়িটায় এক রাউন্ড দম লাগিয়ে দিয়ে যাবেন।

    সাড়ে আটটা নাগাদ সৌদামিনীদেবী এবং তার মিনিট দুই পরে মাণিকলাল এ ঘরে এসে ঢুকলেন।নরেনবাবু প্রথমে সৌদামিনীকে, তারপর মাণিকবাবুকে বললেন, ' ওই দেখুন ... আপনাদের ঘড়ি আপনা আপনি ঠিক হয়ে গেছে ... আমি তা'লে একবার চাবি লাগাই ? '
    ----- ' হ্যাঁ, তা তো লাগাবেন, কিন্তু টাইমটা মেলালো কে, আপনি ? '
    ------ ' না না ... ওটা মনে হয় ওখানেই ছিল .... আমার ঠিক মনে পড়ছে না ... '
    ------ ' আমার মনে আছে। বন্ধ হওয়ার সময় টাইমটা ছিল একটা দশ।
    ----- ' তাই নাকি ? তা'লে তো চিন্তার ব্যাপার ... আচ্ছা ঠিক আছে দেখা যাক না ঘড়ি কেমন চলে ... '
    ----- ' বেশ, তাই দেখা যাক .... ' সৌদামিনী বললেন।
    মাণিকবাবু বারান্দার ধারে গিয়ে নীচের দিকে তাকিয়ে ডাকতে লাগলেন, ' কাঞ্চন... এই কাঞ্চন .... একবার আয় তো ... '

    সাগর পটলের দোকানে বসে ছিল দুপুর দেড়টার সময়। এক ভদ্রলোক এলেন সাইকেল নিয়ে। ধুতি পাঞ্জাবী পরা নীরিহদর্শন ভদ্রলোক। সাইকেলের স্পোক ভেঙে গেছে। চেনও ঝুলে পড়ছে।
    তিনি বললেন, ' এটা একটু দেখ তো ভাই ... '
    পটল সাইকেলটা দেখে টেকে বলল, ' রেখে যান ... দুদিন টাইম লাগবে ... বারো টাকা পড়বে ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... কি আর করা যাবে ...সাইকেলটা ভাল ছিল ... ভেঙে দিল। মুশ্কিল হয়ে গেল ... একটু কম করা যায় না ? '
    ----- ' ঠিক আছে ... দশ টাকা দেবেন ... ' পটল বলল।
    ------ ' আচ্ছা ঠিক আছে ... বুধবার আসব তা'লে ... ' বলে ভদ্রলোক চলে যাচ্ছিলেন।
    সাগর বলল, ' দাদা ... কে ভাঙল ? '
    ----- ' কি ? '
    ----- ' ওই যে বললেন সাইকেলটা ভেঙে দিয়েছে ... '
    ----- ' ও ... ওই পাশের বাড়ির ওরা ... '
    ----- ' ওরা কারা ... শত্রুতা আছে ? '
    ----- ' আমার জ্ঞাতি ভাইয়েরা ... আমি কোন ক্ষতি করিনি ... ওরা আমার পিছনে লেগে আছে অনেকদিন ধরে ... এই বাড়িটার দখল নেবার জন্য... আমার স্ত্রী মারা গেছে দুবছর আগে। একটা মেয়ে আছে আমার। ইউনিভার্সিটিতে পড়ে ... তার পেছনেও ক'টা বদমাশ ছেলেকে লাগিয়ে রেখেছে। রাস্তাঘাটে উত্যক্ত করে। আমি ছাপোষা লোক। সাহস করে কিছু বলতেও পারিনা। কলজেতে দম নেই ... কি আর বলব ... সব সময়ে দুশ্চিন্তায় থাকি ... কি যে করি ... অফিসে গিয়েও শান্তি পাই না ' ভদ্রলোক অকপটে তার ব্যক্তিগত সমস্যার কথা বলতে লাগলেন।
    সাগর বলল, ' কোথায় থাকেন আপনি ? '
    ----- ' গোয়াবাগানে ... ওই পার্কটার পাশে ... রাজা রাজকৃষ্ণ স্ট্রিট ... '
    ----- ' এখন কি বাড়ি যাচ্ছেন ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... '
    ----- ' চলুন আপনার বাড়িটা দেখে আসি ... '
    ----- ' আপনি ... মানে ... '
    ----- ' ওই ... আপনার জ্ঞাতিভাইদের সঙ্গে একটু আলাপ করতাম ... আর কিছু না ... '
    ----- ' কিন্তু আপনি ওদের সঙ্গে আলাপ করবেন কিভাবে ... আমি তো আলাপ করিয়ে দিতে পারব না। তাছাড়া ওদের সঙ্গে আলাপ করে লাভই বা কি ? '
    ----- ' না না ... আপনাকে আলাপ করিয়ে দিতে হবে না। আপনি শুধু বাড়িটা দেখিয়ে দেবেন, আর বাড়ির কর্তার নামটা আমাকে বলবেন। আর হ্যাঁ দাদা ... আপনার নামটা জানা হয়নি ... '
    ----- ' আমার নাম শিবপ্রসাদ রায়। '
    ---- ' আচ্ছা আচ্ছা ... আর ও বাড়ির কর্তা ? '
    ----- ' ওটা মানে ... কি দরকার ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... আপনার যদি অসুবিধে থাকে দরকার নেই ... চলুন ... একটু দেখে আসি ... এখন হাতে একটু সময় আছে ... '
    সাগরের কথায় এমন একটা ভদ্রতামিশ্রিত নির্দেশের ভঙ্গী ছিল যে শিবপ্রসাদবাবু অনিচ্ছাসত্বেও বললেন, ' আচ্ছা ... চলুন ... '
    শিবপ্রসাদবাবু ঠিক বুঝতে পারছেন না এ লোকটা কে এবং ঠিক কি ধরণের। তাছাড়া তার ঘরে তার মেয়ে পূর্বা রয়েছে। আজ কি একটা কারণে ইউনিভার্সিটি যায়নি। একে নিশ্চয়ই বাড়িতে বসতে বলতে হবে। জানা নেই শোনা নেই এরকম একটা উটকো লোককে বাড়িতে ঢোকানো ... এ তো দেখা যাচ্ছে উল্টো বিপত্তি হল ... এরকম নানা দ্বন্দ্ব তৈরি হল তার মনে।
    সাগর বোধহয় শিবপ্রসাদের মনের কথা পড়তে পারল। সে বলল, ' আচ্ছা দাদা ... ঠিক আছে এখন থাক। আপনি এক কাজ করতে পারেন, যদি আবার কোন ঝামেলায় পড়েন ... এই দোকানে একটা খবর দেবেন। আমি খবর পেয়ে যাব ... '
    শিবপ্রসাদবাবু বললেন, ' যদি কিছু মনে না করেন ... আপনি কি পুলিশ লাইনে আছেন ? '
    সাগর হেসে বলল, ' না না ... সে সৌভাগ্য আর হল কই ? আমি ছোটখাট মানুষ ... তবে পুলিশ লাইনের অনেকে আমাকে ভালবাসেন এই আর কি ? '
    এই কথাটা শুনে শিবপ্রসাদবাবু বেশ আগ্রহী এবং কৌতূহলী হয়ে উঠলেন। কিন্তু ব্যাপারটা তার কাছে মোটেই পরিষ্কার হল না।
    বললেন, ' ও ... তা ভাল ... পুলিশের সঙ্গে চেনাশোনা থাকা ভাল ... যাক একটা বল ভরসা পাওয়া গেল ... হ্যাঁ, খবর দেব ... খবর দেব নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই... বড় অশান্তির মধ্যে আছি।
    শিবপ্রসাদ বারংবার উৎসাহ প্রকাশ করতে লাগলেন। এখন তা'লে আসি ... হ্যাঁ ... আপনার নামটা ... '
    সাগর বলল, ' আমার নাম নয় পরে জানবেন। এর নাম হল পটল ... যদি অন্য কেউও আসে ... যেন বলে গোয়াবাগানের শিবপ্রসাদবাবু পাঠিয়েছে ... তা'লেই হবে। আর আপনি এলে তো কথাই নেই।
    ----- ' বুঝেছি বুঝেছি ... '

    পরের দিনই মোটামুটি এই সময়ে, একজন তেইশ বছরের উজ্জ্বল শ্যামবর্ণা বাদামী রঙের সরু ফ্রেমের চশমা পরা ব্রন ফুটে থাকা পরিশীলিত চোখমুখের মেয়ে উদভ্রান্ত ভঙ্গীতে ছুটতে ছুটতে এসে বিডন স্ট্রিটের মোড়ে সাইকেল মেরামতের দোকানের সামনে এসে বলল, ' এটা কি পটলবাবুর দোকান ?'
    ঘটনাক্রমে সাগর আজকেও এই সময়ে দোকানে বসে আছে। সে এই শ্যামলা মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন