এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১২২

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৩ বার পঠিত
  • কালীবাবু হিসেব করে একটু দেরি করেই গেলেন নিখিল ব্যানার্জীর বাড়ি যাতে তার কোচিং ক্লাস শেষ হবার সময় হয়ে যায়। সেটাই হল। কালীবাবু ওখানে পৌঁছন মাত্র ক্লাস শেষ হয়ে গেল। একতলার ঘর থেকে এই ব্যাচের জনা পনের ছাত্রী বেরিয়ে এল। তার মধ্যে সুমনা আর কাবেরীও ছিল। কালীবাবু অবশ্য তাদের কাউকেই চেনেন না।
    সুমনা স্যারের কাছে সেদিনের রঙমহলের সামনের ঘটনার কথাটা তুলেছিল। ঘটনাক্রমে সাগর মন্ডলের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গটাও বলল সুমনা।
    শুনে নিখিল স্যারের চোখেমুখে একটা আলোর ঝিলিক দেখা দিল।
    তিনি বললেন, ' লক্ষ্যে পৌঁছতে গেলে ফিজিক্যাল রেজিসট্যান্স তো এসেনশিয়াল। তবে সেটা আনরেসট্রেন্ড না হয়, একটা চেক অ্যান্ড ব্যালান্স দরকার। তবে সাগর ইস দা পারফেক্ট এমবডিমেন্ট অফ ব্যালান্স অ্যান্ড স্পিরিট। হি ইজ দা পারফেক্টলি ভায়াবল মেটিরিরিয়াল সট আফটার ফর দা পারপাজ ... দেয়ার ইজ নো ডাউট অ্যাবাউট দ্যাট ... হমম্ ... হি শুড বি দা ফ্ল্যাগ বিয়ারার লিডিং দা ওয়ে ... হিস প্রোয়েস মাস্ট বি অ্যাপ্টলি হারনেসড... '
    কথাগুলো খানিকটা স্বগতোক্তির মতো শোনাল। সুমনা এবং কাবেরী কিছুটা শুনতে পেল, কিছুটা পেল না। কিন্তু দেখল যে স্যারের মুখে কোন আকাশ থেকে যেন একটা আলোর রশ্মি এসে পড়েছে। তিনি আপনমনে কি চিন্তা করে চলেছেন। অন্য সকলে চলে গেছে। শুধু সুমনা আর কাবেরী দাঁড়িয়ে আছে।
    কাবেরী বলল, ' স্যার ... আমরা তা'লে আসছি ... '
    নিখিলবাবুর যেন হঠাৎ ধ্যানভঙ্গ হল। তিনি লজ্জিত স্বরে বললেন, ' ওঃহো ... সরি সরি ... ঠিক আছে এস তোমরা ... পরে কথা হবে ... '
    সুমনা আর কাবেরী দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাবার পরই কালীবাবু সেখানে ঢুকলেন। নিখিলবাবু তখনও সেখানে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি হঠাৎ কালীকিঙ্করের দর্শন পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে উঠলেন। তিনি বলে উঠলেন, ' আরে ... কালীদা যে ... কি সৌভাগ্য ... আসুন আসুন ... '
    কালীবাবু একগাল হেসে বললেন, ' কি যে বলেন স্যার ... লোকে পুলিশের লোকের থেকে শতহস্ত দূরে পালাতে চায়। পুলিশে ছুঁলে কত ঘা যেন বলে ... আর আপনি কিনা ... হাঃ হাঃ হাঃ ... '
    ----- ' আরে ... কালীদা ... সে হল সাধারণ পুলিশ ... তারা কেউ কালীকিঙ্কর ভটচাজ নয় ... আর কালী ভটচাজ পুলিশ তবু পুলিশ নয় ... '
    ----- ' এই রে ... আপনে বুড়াবয়সে আমার চাকরি খাইবেন দেখত্যাসি ... কি যে সব বলেন ... যাক আপনার লগে কিসু কথা সিল ... যদি দশ মিনিট সময় হয় ... '
    নিখিলবাবু বললেন, ' আরে ... এসব কি বলছেন কালীদা ... আমি কি এতই গুরুত্বপূর্ণ লোক নাকি ... '
    তারপর কালীবাবুর দেশজ ভাষার মতো করে নিখিলবাবু বললেন, ' চলেন চলেন ... ঘরের ভিতরে গিয়া বসি ... '
    কালীবাবু বললেন, ' হ্যাঁ সলেন ... '

    সুমনা বলল, ' অনেকদিন সিনেমা দেখা হয়নি। আমি তো এখন অনেক রিল্যাক্সড। মানে, আগের মতো গার্ড দেবার কেউ তো নেই। বড়দির বিয়ে হয়ে গেছে। আর মেজদির তো কলেজের পাট চুকতে চলেছে। পরীক্ষার পড়া ছাড়া আর কোন কিছু নিয়ে সে মাথাই ঘামাচ্ছে না। সুতরাং গোল্ডেন অপরচুনিটি এখন ... '
    প্রতিবিম্ব বলল, ' তা ঠিক। কিন্তু জীবন্ত সিনেমা তো সেদিন রঙমহলের সামনে হয়ে গেল। আমরা দুজন কিন্তু শুধু সাইড রোলে ছিলাম। আসল হিরো হল সাগর মন্ডল ... '
    ----- ' হ্যাঁ, সে তো অবশ্যই। এরকম ক্যারেক্টার যদি আরও থাকত ... আর একটা ক্যারেক্টার হলেন নিখিল ব্যানার্জী স্যার ... কত নতুন নতুন কথা বলেন জান তো ...। কত ভাবনা চিন্তা করেন উনি। এসব কথা কারো মুখে শুনিইনি। কি অদ্ভুত একটা জগতে নিয়ে যান স্যার। আমরা নতুন কোন কিছু ভাবতেও পারিনা আর জীবনকে, সমাজকে ঠিকমতো দেখার চোখই তৈরি হয়নি আমাদের ... '
    ----- ' একদম ঠিক। দেখার চোখই তৈরি হয়নি আমাদের ... শুধু পরীক্ষার পড়া আর জোড়া গন্ধরাজের উদ্ভট ন্যাকামি ছাড়া আমাদের জীবনে আর কিছু নেই ... '
    সুমনা সমর্থন করল প্রতিবিম্বকে, ' ঠিক কথা। একদম বাজে ব্যাপার সব। ফালতু ন্যাকামো। তুমি একদম ওইসব ভাঁড়ামো করবে না। তাতে যা হয় হবে। আমি বাপির সঙ্গে কথা বলব ... '
    ----- ' উঃ ... বাঁচালে... '
    ----- ' নিখিল স্যারের সঙ্গে দেখা করতে খুব ইচ্ছে হচ্ছে। খুব ইন্ট্রেস্টিং পার্সোনালিটি ... সিটি কলেজে প্রথম দিন দেখেই মনে হয়েছিল ... '
    ----- ' ঠিক আছে চল না একদিন ... স্যারকে বলে রাখব আগে থেকে ... কাবেরীও থাকবে। স্যারের কথা শুনে সেদিন মনে হল যে, যে সংগঠন তৈরি করার কথা বলছেন সে ব্যাপারে তিনি সাগরবাবুর ওপর অনেকটাই ডিপেনডেন্ট ... '
    প্রতিবিম্ব বলল, ' এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এমন একটা মেটিরিয়াল পাওয়া তো সহজ ব্যাপার নয় ... দারুণ একটা ক্যারেক্টার... এরকম সুপার্ব পাওয়ারহাউস অফ সাবলাইম এনার্জি আমাদের জানার মধ্যে নেই ... তাই ... '
    ----- ' সে না হয় হল ... স্যারের সঙ্গে কথা বলে না হয় মিটিংয়ের একটা ডেট ঠিক করা যাবে, কিন্তু আমি যেটা বললাম সেটার কি হবে ? ' সুমনা বলল।
    ----- ' মানে, ওই সিনেমা দেখার ব্যাপারটা ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... তাছাড়া আর কি ? '
    ----- ' কাল ম্যাটিনিতে চল মুঘল ই আজম দেখে আসি ... ' প্রতিবিম্ব প্রস্তাব দেয়।
    ------ ' তাই চল ... সময় লাগবে কিন্তু ... বড় ছবি ...'
    ----- ' হ্যাঁ তা জানি ... দেখ কিভাবে ম্যানেজ করবে ....'
    ----- ' কাবেরীকে বলব নাকি ? ' সুমনা বলে।
    ---- ' তা বলতে পার। দল একটু ভারি থাকাই ভাল ... তবে আমি একটা কথা চিন্তা করছি ... '
    ------ ' কি ? '
    ----- ' একটু রিস্ক আছে কিন্তু কিছুদিন ... ওরা ওই অপমান হজম করে নেবে না কিন্তু। সাগর স্যার তো আর সবসময়ে আমাদের গার্ড দিয়ে বেড়াবে না ... ম্যাডামও বললেন কিছুদিন সাবধানে চলাফেরা করতে ... তাই ভাবছি ... '
    আচমকা কথাগুলো শুনে সুমনার মুখ ভয়ে শুকিয়ে গেল। রঙমহলের সামনে সেদিনের ঘটনাটা মনে পড়ে গেল। সাগর মন্ডল না থাকলে কি হত সেদিন। রাস্তার একটা লোকও তো এগিয়ে আসেনি। সিনেমা হলেও যদি এরকম বিশ্রী কিছু ঘটে ... '
    সুমনা একটু চিন্তা করে বলল, ' আচ্ছা থাক তালে ... এখন একটু সাবধানে থাকাই মনে হয় ভাল হবে ... কিছু বলা তো যায় না ... '
    ----- ' ঠিক আছে ... নিখিল স্যারের কাছে তা'লে কবে যাব ? '
    ----- ' কাল ক্লাস আছে। স্যারকে জিজ্ঞেস করব ...'
    সুমনা বলে।

    জন্মেজয়বাবুর আজ খুব আনন্দ। তার ছেলে অখিল একটা সেগুন কাঠের খাট তৈরি করিয়েছে।
    আজ দুপুরে খাটটা খাটিয়ে দিয়ে গেছে মিস্ত্রিরা। তিনজন শুতে পারে তাতে।
    তিনি বিভূতিবাবুকে খবরটা দিলেন বিকেলের দিকে গঙ্গার দোকানের সামনে।
    শুনে বিভূতিবাবু বললেন, ' যাক ... ভালই হল। ঠান্ডার সময়ে শোয়ার সুবিধে হবে ... অখিল সোনার চাঁদ ছেলে আপনার ... খুব ভাল ... '
    বৃদ্ধ জন্মেজয়বাবু খুশিমাখা গলায় বললেন, ' তা বটে ... বাবা মায়ের খুব খেয়াল রাখে। আমার জন্য দুইখান ধুতি কিন্যা আনসে। অর মায়েরেও দুটা শাড়ি দিসে। আমার তো এখন কোন রোজগার নাই। সব তো ওই পারে ফেইল্যা আইসি বুঝলেন কিনা ... '
    বিভূতিবাবু বললেন, ' ওসব নিয়ে দুঃখ করবেন না দাদা। আমরা আর কদিনই বা আছি ... জীবন তো কাটিয়েই দিয়েছি প্রায়। বাকিটা যদি এভাবেই কেটে যায় তা হলেই যথেষ্ট ... '
    ------ ' হ, তা ঠিকই কইসেন দত্তবাবু। চইল্যা যাবার পর তো আর কিছু নাই। কেউ কারো নয়। কোথাও কিসু নাই। তবু আমরা হাঁকপাঁক করি যদি কোনমতে আর একটু সুখ পাওয়া যায় ... আকিঙ্খেটা সাড়তে পারি না আমরা ... হ্যাঃ হ্যাঃ ... '
    বিভূতিবাবু বিমর্ষ মুখে বললেন, ' হুঁ, খাঁটি কথা বলেছেন। সব জেনে বুঝেও বেঁচে থাকতে থাকতে আকাঙ্খাগুলো ছাড়তে পারি না আমরা। আঁকড়ে ধরে থাকতে চাই ... খালি মনে হয় মরার আগে যদি আর একটু কিছু পাওয়া যায় ... কি বিপদ ... '
    দুই প্রবীণ এ জীবনের সারাৎসার নিয়ে গভীর কিছু উপলব্ধি প্রকাশের পর কিছুক্ষণ স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে বোধহয় পরের বাক্যসূত্র খুঁজছিলেন। তাতে নিশ্চিতভাবে কোন বিপ্লব বা প্রতিবাদী অভ্যুত্থানের কথা নেই। আছে শুধু এ অনন্ত জীবনপ্রবাহের এক বহুচর্চিত উপলব্ধি।

    ওদিক থেকে গঙ্গার গলা শোনা গেল, ' মেশোমশাই ... দত্তদা ... আসুন আসুন ... একটু চা খেয়ে যান ... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 174.251.161.7 | ২১ এপ্রিল ২০২৪ ০৩:২৬530841
  • হঠাৎ মনে পড়লো ঘড়ি ভূতটির কী হলো? 
  • Anjan Banerjee | ২১ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:১৩530851
  • খবর নিতে হচ্ছে 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন