এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৩

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২২ আগস্ট ২০২৩ | ৩৬৩ বার পঠিত
  • নিবারণ সাহা আগের রবিবার কি একটা ঝঞ্ঝাটে পড়ে কথা রাখতে পারেনি। এ রবিবারে কিন্তু তার কথার নড়চড় হল না। সকাল সাড়ে নটার মধ্যে সে নিতাইবাবুর বাড়ি এসে হাজির হল।
    ----- ' হ্যাঁ ... চলেন নিতাইবাবু ... আজ আর এদিক ওদিক করব না একদম ইয়ে ছিলাম। সিঁথির দিকে দুটো জমি দেখাব ... '
    ----- ' ঠিক আছে একটু বসুন ... এক কাপ চা খান আমি চান করে আসছি ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে। বেশি দেরি করবেন না কিন্তু। জমির মালিককে বলা আছে। সে আবার এসে দাঁড়িয়ে থাকবে ... '
    ---- ' না না, আমি যাব আর আসব ... '
    নিতাইবাবু চান করতে গেলেন। অঞ্জলি চা বিস্কুট নিয়ে এল।
    সে বলল, ' জমি টমি দেখছেন বটে ... কিন্তু ছেলেমেয়েরা তো এ পাড়া ছেড়ে যাবার কথা চিন্তাই করতে পারছে না .... এমন জায়গা ছেড়ে ওইসব পাড়াগেঁয়ে জায়গায় গিয়ে থাকতে হবে চিন্তা করলে আমারই মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে, ওদের আর দোষ কি ? '
    ----- ' মন খারাপ দুদিন পরে আর থাকবে না ... দুদিন পরে ওখানেই মন বসে যাবে ... ওসব নিয়ে চিন্তা করবেন না বৌদি ... আমরাও ওপার থেকে
    এসে প্রথম প্রথম খুব মনমরা হয়ে থাকতাম। তারপর আস্তে আস্তে সব সয়ে গেল .... এখন তো মোটামুটি ভালই আছি .... সবই সয়ে যায় বৌদি ... সবই সয়ে যায় .... মানুষ সবই পারে ... বুঝলেন কিনা .... '
    নিবারণের কথাগুলো যেন একটু আবেগের শিশিরে ভেজা। সেটা অবশ্য মুহুর্তেই শুকিয়ে ফেলল সে।
    বলল, ' আর তাছাড়া এসব জায়গা কয়েক বছর পরে গেলে কেউ চিনতে পারবে না এই আমি বলে রাখলাম। ওইসব মাঠ, জলা, জঙ্গল কিছুই থাকবে না। তখন ওখানে জমির দাম সাধারণ লোকের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে দেখবেন ...'

    বি টি রোডে বাস থেকে নেমে নিতাইবাবুকে নিয়ে রাস্তার পুবদিকের দিশা ধরল নিবারণ। একটু এগোতেই রীতিমতো গ্রাম্য পরিবেশ ও মেঠো রাস্তা দেখা যেতে লাগল। মাঝে মাঝে পুকুর, সেখানে হাঁস চরছে। পুকুরের ধারে হেলে দাঁড়িয়ে আছে নারকেল গাছ।
    কাঁচা রাস্তার এপাশে ওপাশে প্লাস্টারহীন টালি বা অ্যাসবেস্টসের ছাউনির ইঁটের ঘর দেখা যাচ্ছে।
    এমনকি দু একটা কুঁড়ে ঘরও দেখতে পেলেন নিতাইবাবু। ছোট ছোট টাকপড়া ঘেসো মাঠ আর এখানে ওখানে বট অশ্বথের মাথা চাড়া দিয়ে বেপরোয়া দাঁড়িয়ে থাকা যে কোন লোকের চোখে পড়বে। খালি গায়ে গামছা পরে দুটো লোক বটগাছের তলায় বসে আছে। মনে হয় পাশের পুকুরটায় নাইতে যাবে একটু পরে।
    জমিটার কাছে পৌঁছতে বাসরাস্তা থেকে প্রায় বারো মিনিট ভেতরে ঢুকতে হল।
    শশীভূষণবাবু একটা ছাতা হাতে নিয়ে আগে থেকেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। একগাল হেসে অভ্যর্থনা করলেন নিতাইবাবুকে।
    ----- ' আসুন আসুন .... জমিটা দেখে নিন .... এখানে ছ কাঠা তিন ছটাক আছে। আপনি যতটা নেবেন ... নেবেন। দামের জন্য ভাববেন না। আপনার পছন্দটাই বড় কথা। এদিকে কিন্তু একসময়ে প্রচুর উন্নতি হবে। বি টি রোডের এত নিকটে ... ওদিকে একটু গেলে রেলস্টেশন ... পাঁচ সাত বছর পরে .... '
    নিবারণও শশীভূষণকে সমর্থন জানাল ---- ' আমি তো দাদাকে সেই কথাই বলছিলাম ... উনি পোড় খাওয়া মানুষ ... অত বলতে হবে না ... '
    শশীভূষণ আবার বললেন, ' হেদুয়ার মতো জায়গা তো আর পাবেন না .... ওসব ভুলে যান ... '
    নিতাইবাবু জমি, বাড়ি এসব ঘোর বৈষয়িক ব্যাপারে একেবারেই নড়বড়ে। তার মনে হল অঞ্জলি সঙ্গে থাকলে ভাল হত। কি বলবেন, না বলবেন তিনি ঠিক করতে পারছিলেন না। জমির দামই বা কত তিনি বুঝতে পারছিলেন না।
    শশীভূষণ চক্রবর্তী বোধহয় নিতাইবাবুর মনের দোনামোনা পড়তে পারলেন।
    বললেন, ' মোটামুটি হাজার টাকা কাঠা চলছে এখানে। ওটা কোন সমস্যার ব্যাপার হবে না। আপনি জমি পছন্দ করুন আগে। এক্ষুণি কিছু বলতে হবে না। বাড়ি গিয়ে পরামর্শ করুন ... তারপর সিদ্ধান্ত নেবেন। ঘরের ব্যাপারে ঘরণিরাই তো শেষ কথা বলে। কথা বলুন ... কথা বলুন। তাড়াহুড়োর কিছু নেই ... '
    নিবারণবাবু অনিচ্ছাসত্ত্বেও বললেন, ' একদম একদম ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে .... আমি তা'লে তাই করি ... বাড়িতে কথা বলে দেখি ... '
    শশীভূষণ বললেন, ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... কোন অসুবিধে নেই ... আমার বাড়ি কাছেই ... ওই বাস রাস্তার ওপারে ... যদি একটু জল টল খান ... '
    নিতাইবাবু হাতজোড় করে বললেন, ' আজ থাক চক্রবর্তীবাবু .... অন্য আর একদিন হবে ... পরিচয় যখন হয়েই গেল, এখন তো আর বাধা রইল না ... আবার আসবেন কিন্তু ... চলুন এগোই .... '

    শশীভূষণ চোখের আড়াল হতেই নিবারণ বলল, ' দামটা শেষ পর্যন্ত পাঁচশোয় নামবে। ওটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। আরও প্লট আছে এদিকে। এখন দেখবেন নাকি ? এ সাইডের গুলো দেখা হয়ে গেলে, অন্য সাইডে যাব ... ঠিক আছে।
    জায়গাগুলো ডেভালপড হয়ে গেলে তখন আর জমি পাবেন না এদিকে .... শ্যামবাজার থেকে এত কাছে ... '
    নিতাইবাবু বললেন, ' নাঃ ... আজ আর দরকার নেই। অন্য আর একদিন প্রোগ্রাম করা যাবে ... '
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... রবিবার দেখে প্রোগ্রাম ঠিক করা যাবে'খন ... আসুন বাস আসছে ... '

    অনিমেষ, উৎপল আর সমীরণ লাইটহাউস থেকে বেরোল দা ব্রীজ অন দা রিভার কোয়াই দেখে। গা ছমছমে লাইটহাউসে ঢোকার দরজায় দাঁড়ানো সেই বহুশ্রুত সাড়ে ছ ফুট লম্বা অ্যাংলো ইন্ডিয়ান টিকিট চেকারকে হাঁ করে দেখল। ওরা তিনজন আগে কখনো ইংরীজি ছবি দেখেনি। বিদেশী ছবির কথাবার্তা আরও অনেকের মতো ওরাও একবর্ণও বুঝতে পারে না তাতে কোন সন্দেহ নেই। সেটা অবশ্য তাদের সিনেমা উপভোগে কোন বাধা হল না।
    সমীরণ একটা উল্লেখযোগ্য অভিমত দিল, ' কেমন অন্যরকম ... যেন সত্যি মনে হয়। বাংলা হিন্দী ছবির মতো হিরো হিরোয়িন, নাচ গান নেই ...'
    অনিমেষও খুব সরল ও সংক্ষিপ্ত এক লাইনের একটা অকাট্য রিভিউ দিল ---- ' ওদের পার্ট দেখলে মনে হয় না পার্ট করছে ... যেন সত্যি সত্যি সব হচ্ছে ... '
    ------ ' কেমনভাবে সব দেখায় দৃশ্যগুলো ... কত টাকা খরচ হয় বল তো ... '
    ----- ' সত্যি দারুণ ... দারুণ ... ' অনিমেষ একমত হয়।
    উৎপল আবার বলল, ' মাঝে মাঝে এরকম আসতে হবে ... ফাইন লাগে ...এটা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গল্প... বুঝলি তো ... এই যে পাশের হলটা দেখছিস... এটার নাম নিউ এম্পায়ার। এখানে ... জানিস তো ... প্রত্যেক বছর শীতকালে পি সি সরকারের ম্যাজিক হয়। দেখতে হবে একবার। কোনদিন দেখিনি .... '
    ----- ' কিন্তু টিকিটের দাম তো অনেক শুনেছি ... ' সমীরণ বলল।
    ----- ' সে তো হবেই ... ওরকম জিনিস কি আর কম পয়সায় দেখা যায় ... এখন থেকে পয়সা জমা ... '
    অনিমেষ বলল, ' যাই বল... আমার কিন্তু হেব্বি খিদে পাচ্ছে ... আলুকাবলি খেলে হয় না ... '
    ----- ' তা খেলে হয় ... ' সমীরণ উৎসাহ প্রকাশ করে
    ----- ' ওই যে ... চল ওই সাইডে চল ... '
    ওরা রাস্তা পার হয়ে ওদিকে যাচ্ছিল। এমন সময়ে সমীরণ বলল, ' আরে ... ওই দেখ কে যাচ্ছে ... '
    লাইটহাউস থেকে বেরিয়ে হেলেদুলে চৌরঙ্গী রোডের দিকে যাচ্ছেন অনিমেষদের বাড়িওয়ালা বিভূতিবাবু।
    অনিমেষ বলল, ' জেঠুর খুব সিনেমা দেখার শখ .... বাংলা আর ইংলিশ সিনেমা যখন যেখানে লাগে জেঠু ঠিক দেখে নেয় ... '
    উৎপলের মাথার পোকা হঠাৎ নড়ে ওঠে। সে বলল, ' চল ... জেঠুকে গিয়ে ধরি অনাদির দোকানে মোগলাই পরটা খাওয়াবার জন্য ... '
    ----- ' পাগল নাকি ! আমি ওসব বলতে পারব না। কেন, উনি আমাদের খাওয়াতে যাবে কেন ? ' অনিমেষ আপত্তি করে।
    বিভূতিবাবু আপনমনেই যাচ্ছিলেন। তার সঙ্গে হঠাৎ একটা গাঁট্টাগোট্টা লোকের সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত একটা ধাক্কা লাগল। লোকটা উল্টোদিক থেকে আসছিল একটা কাগজে আত্মমগ্ন হয়ে কিছু একটা দেখতে দেখতে। নজর কাগজের দিকে থাকায় সে সোজা বিভূতিবাবুর গায়ে এসে পড়ল। দোষটা সম্পূর্ণ তারই। অথচ সে ক্ষিপ্ত হয়ে ' আর বে শা..ল্লা ... হারামখোর '
    বলে প্রৌঢ় বিভূতিবাবুকে সজোরে একটা ধাক্কা মারল। বিভূতিবাবু রাস্তায় ছিটকে পড়ে গেলেন। ঘটনাটা ঘটল অনিমেষদের থেকে প্রায় কুড়িফুট দূরে। বিভূতিবাবুর চশমাটা ছিটকে পড়ল। অনিমেষ লক্ষ করল বিভূতি জেঠুর চোখ দুটো কেমন অসহায় এবং করুণ হয়ে গেছে। অনিমেষের সেই ছোটবেলায় দেখা কেষ্টবাবু স্যারের করুণ চোখদুটো মনে পড়ে গেল। তখন সে বড্ড ছোট ছিল। কিন্তু এখন সে আর ছোট নেই। তার দৈহিক শক্তি সমবয়সী যে কোন ছেলের দ্বিগুণ।
    তার মাথায় চার হাজার ভোল্টের বিস্ফোরণ ঘটে গেল। সে একটা ভয়ঙ্কর ক্ষ্যাপা ষাঁড়ের মতো ছুটে গিয়ে চোখের নিমেষে লোকটাকে জাপটে মাটিতে ফেলে দিয়ে তার বুকের ওপর বসে গলা চেপে ধরল।
    সমীরণ আর উৎপল বিভূতিবাবুকে তুলে দাঁড় করাচ্ছে। রাস্তায় বেশ কিছু লোক দাঁড়িয়ে গেছে। রাস্তার ধারের দুজন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী দোকানদার মনে মনে অনিমেষকে তারিফ জানাতে লাগল।

    ওদিকে হেদুয়ার ধারের ল্যাম্পপোস্টে রাস্তার সান্ধ্য বাতিগুলো জ্বলে উঠেছে। নিমাইবাবু অঞ্জলির সঙ্গে কোন সাংসারিক আলোচনায় বসেছেন রামদুলাল সরকার স্ট্রিটে।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন