এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়া ধারে - ১৪৭

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ জুন ২০২৪ | ৬৪ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১
    সোনা আর নন্দ বেলেঘাটা লেকে গিয়ে পৌঁছল আলাদা আলাদাভাবে। নন্দই বলেছিল, ' তুই যা ... আমি একটা কাজ সেরে যাচ্ছি। ঠিক সময়ে পৌঁছে যাব ... তুই এগো ... '।
    তা, নন্দ ঠিক সময়েই ঠিক জায়গায় পৌঁছে গেল।

    জনমানবশূন্য নীরব হাওয়ামাখা এক খন্ড কলকাতা। মনে হয় যেন সুদূর কোন দ্বীপে এসে পড়েছি। ছলছল মায়াবী দীঘি। পাখ পাখালির পাঁচমিশেলি অশ্রুতপ্রায় কূজন যেন জায়গাটা ভরিয়ে রেখেছে। একটা ডাহুক নাগাড়ে ডেকে চলেছে। ওই ডাকটা বিষণ্ণ স্বরতরঙ্গের মতো এখানে নিস্তব্ধতা আরও গাঢ় করছে। এ যেন শহর থেকে বিচ্ছিন্ন রহস্যময় নিরালা কোন দ্বীপ। গাছপালার জঙ্গল দীঘি ঘিরে শান্ত মৃদুল হাওয়া বইছে বড় মনোরম।
    সোনা বলল, ' চল ওখানকার বসি। ওই বটগাছটার শিকড়ের ওপর। জলের ধার পাওয়া যাবে। '
    নন্দ বলল, ' তোর বঁড়শি টঁড়শি সব কোথায় ? মাছ ধরবি, চার কই ? '
    ----' আরে, আছে আছে ... ওদিকে '
    নন্দ সোনার থেকে চোখ না সরিয়ে বলল, ' ওদিকে কোথায় ? '
    এইসময়ে বটের ডাল থেকে পিড়িক করে এক ছিটে পক্ষীবিষ্ঠা পড়ল সোনা মারিকের সবুজ জামার কাঁধের কাছে।
    ---- ' এঃহে ... দূর শালা ... ' বলে সোনা ওপর দিকে তাকাল। নানা রঙের পালকে ঢাকা ছোট্ট পাখিটা ওখান থেকে উড়ে চলে গেল। নন্দ একটা বটপাতা কুড়িয়ে নিয়ে সোনার দিকে বলল, ' মুছে নে ... পরে ধুয়ে নিবি। '
    সোনা পাতাটা নিয়ে জামার কাঁধের কাছটা মুছতে লাগল। মোছা হয়ে গেলে পাতাটা ফেলে দিল।
    বলল, ' পরে ধুয়ে নেব ... কিন্তু এসব দাগ হেবি কড়া, ধুলেও উঠতে চায় না ... '
    ---- ' হুমম্ ... চিন্তা করিস না, উঠবে উঠবে ... তুই এবার তোর মালপত্তর নিয়ে আয়। একটু পরেই তো আলো কমে আসবে ... '
    সোনার মধ্যে কোন উদ্যোগের লক্ষণ দেখা গেল না।
    সে বলল, ' মালপত্তর আর কি ... ছিপ, বঁড়শি আর চার ... ও তো আমার কাছেই আছে ... সন্ধের মুখে বার করব ... আলো কমে গেলেই তো সুবিধে হবে ... তাই না ? '
    ---- ' পকেটেই আছে, না ? ' নন্দ মুচকি হাসে।
    ---- ' আরে, ইয়ার ... তুই তো সবই জানিস ... কাশ্মীর কি কলি -তে শর্মিলা ঠাকুরকে কেমন দেখলি ... গরম খেয়েছিলি নাকি ? তুই কিন্তু হেবি জ্বালাচ্ছিস মাইরি ... কারবার লাটে তুলবি দেখছি... '
    ---- ' ও বাবা ... পাল্টি খাচ্ছিস যে রে ... এই যে কথা হল ষোল তারিখে নাকি তুই আমার সঙ্গে আছিস মেয়েগুলোকে বাঁচানোর জন্য ... '
    ---- ' তুই একটা আস্ত পাঁঠা ... কিছুই বুঝিস না। এ কারবারে কত হিস্যা জানিস ? ' সোনা জলের দিকে তাকিয়ে থাকে।
    নন্দ একদৃষ্টে সোনার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে।
    নীচু কিন্তু কঠিন গলায় বলল, ' সব জানি। ডাস্টবিনে জন্ম, আর ডাস্টবিনের হিস্যা বুঝব না? তোর ওপরে কে আছে বলবার হিম্মত আছে নাকি ? '
    ---- ' সব জেনে যাবি ... জানাবার জন্যই তো এখানে এলাম। তুই একটা চুনোপুঁটি। ইজিলি চার খেয়ে গেলি। জায়গাটা বিলকুল সুনসান... না ? '
    ---- ' হ্যাঁ,বিলকুল বিলকুল। আমি চুনোপুঁটি কি রাঘববোয়াল তা জানিনা, তবে চার খেতে এখানে আসিনি। তোকেই বঁড়শিতে গাঁথতে এখানে টেনে এনেছি ... সন্ধে হয়ে আসছে। আর দেরি করা ঠিক না ... এই বড়সড় বটগাছটার তলায় ... জায়গাটা খারাপ হবে না তোর জন্যে ... ' নন্দ স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সোনার চোখে চোখ রেখে। ঠিক চোখে চোখ রেখে নয়, সানগ্লাসে চোখ রেখে।
    ---- ' হাঃ হাঃ হাঃ ... অ্যায়সা বাত ? নে তালে ... বেকার আর দেরি করে লাভ নেই ... বহত টেম হো গ্যয়া... '
    সোনা মারিক ঝটপট প্যান্টের পকেটে হাত ঢোকাল।
    নন্দলাল তৈরিই ছিল। এসব ব্যাপারে সে অসম্ভব ক্ষিপ্র।
    প্যান্টের ডান পকেট থেকে দিশি পিস্তলটা বার করতে দু সেকেন্ডের বেশি নিল না সে। দুজনের মধ্যে তফাত বড়জোর তিনহাতের।
    দুবার ট্রিগার টানল প্রতিপক্ষের বুক আর পেটের মাঝ বরাবর। সোনা মারিক এখনও পকেট থেকে মেশিনটাই বার করতে পারেনি। সে নালিঘাসে ঢাকা বটতলার নীচে পড়ে গেল। তার সবুজ জামার সামনের দিকটা গাঢ় লাল রঙে ভিজে উঠছে। বিকেলের মরা আলোয় বটগাছের ডালপালায় হাজারো পাখির কলকাকলির ঝুমঝুমি বাজছে।
    নন্দলাল দেশি পিস্তলের ধোঁয়া ওঠা নলে দুটো ফুঁ দিল।
    একটা টিনের দেয়ালের আড়াল থেকে বেরিয়ে এসে সাগর বলল, ' নে চল ... ভাল খেলেছিস। নিখিল স্যারের কাছে পুরষ্কার পাবি ... '
    ---- ' হ্যাঃ হ্যাঃ ... কি যে বলেন ... চলুন চলুন ... এখানে আর থাকা ঠিক না ... যাক কাজটা তো হল ... '
    ---- ' হুঁ ... আমাকে হাত লাগাতে হল না ... কি বল ...',সাগর বলল।
    ---- ' যা বলেন... চলুন চলুন ... এদিকে না ... ওদিকটা দিয়ে ... ' নন্দই পাকা ক্যাপ্টেনের মতো এখান থেকে বেরোবার রাস্তা দেখাল।

    পরের দিন খবরের কাগজে বেরোল -----
    "বেলেঘাটা সরোবরের ধারে এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃতদেহ পাওয়া গেছে। খুব সম্ভবত তাকে কেউ আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি করে হত্যা করেছে। তার দেহে গুলির চিহ্ন স্পষ্ট। কাল ভোরে স্থানীয় মানুষ মৃতদেহটি দেখতে পেয়ে স্থানীয় থানায় জানায়। পুলিশ মৃতদেহ পোস্ট মর্টেমের জন্য সরকারি মর্গে পাঠিয়ে এ ব্যাপারে অনুসন্ধান শুরু করেছে। "

    সুরেশ্বর মল্লিক সকালে চা খেতে খেতে খবরের কাগজের ছোট্ট খবরটায় চোখ রেখে আপনমনে বললেন, ' যাক ... টার্গেটটা লেগেছে ঠিকঠাক। সাগর মন্ডল যুগ যুগ জিও। আর ... নন্দলাল ! সে নিখিল ব্যানার্জীর কোর কমিটিতে ঢুকল বলে। '

    সুরেশ্বর চায়ে আর একটা চুমুক দিলেন। তারপর মুচকি হেসে ভাবলেন, ' পুলিশের অনুসন্ধান ! হাঃ হাঃ হাঃ ... দেখা যাক দৌড় কদ্দুর ... দুর্গাচরণ মিত্র স্ট্রিট থেকে বেলেঘাটা সরোবর অনেকটা রাস্তা। সোনার সঙ্গে নন্দকে বাসে উঠতে কেউ দেখেনি ... কেউ দেখেনি ... '

    নিখিল ব্যানার্জী ভাবলেন, ' শুরুটা মন্দ হল না। আগাছা সাফ করতে হয়। বাগান পরিষ্কার করতে গেলে এ ছাড়া আর কোন উপায় নেই... যে যাই বলুক ... '

    অমল অনেক দিন পর গীটার নিয়ে বসেছে দোতলার জানলার ধারে। রাত এগারোটা বেজে গেছে। রাস্তাঘাট এতক্ষণে কোলাহলহীন। রাস্তা ঘুমে ঢুলছে।
    অমল বাজাচ্ছে ---- ' এ পথে আমি যে গেছি বারবার .... ভুলিনি তো একদিনও.... আজ কি ঘুচিল চিহ্ন তাহার ... উঠিল বনের তৃণ ... '
    সুরের মীড় সঞ্চারিত হয়ে যেতে লাগল জানলার বাইরের বাতাসে। প্রেরিত হচ্ছে কার উদ্দেশ্যে ... রাত্রি কি ? বড় গোলমেলে ব্যাপার।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন