এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১৫৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২০ জুলাই ২০২৪ | ৯২ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    মজিদ আর বাবলু কাশী বোস লেনের মুখে দাঁড়িয়ে ছিল বিকেল পাঁচটা নাগাদ। মনোরঞ্জন মজুমদারের এখান দিয়েই যাবার কথা বৃন্দাবন বোস লেনের দিকে স্বরূপ খাঁড়ার বাড়ির দিকে। বাড়ির নীচতলায় খাঁড়াবাবুর অফিস। মনোরঞ্জনকে সকাল বিকেল দুবেলাই হাজরে দিতে হয় সেখানে। নানা চিন্তা রাতদিন সাঁতার কাটে মনোরঞ্জনবাবুর মাথায়। খাঁড়ার খপ্পরে তিনি এমনভাবে পড়েছেন যে ইচ্ছে না থাকলেও তার মোসাহেবী করতে হচ্ছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলেও আসতে পারছেন না। স্বরূপ খাঁড়াকে তিনি ভালমতো চেনেন। তাকে ছেড়ে দিলে তিনি মনোরঞ্জনকে ছাড়বেন না। স্বরূপ খাঁড়ার অনেক তথ্য মনোরঞ্জনের কাছে আছে। এ অবস্থায় খাঁড়াকে ছেড়ে চলে গেলে সে মনোরঞ্জনকে সরিয়ে দিতে পারে দুনিয়া থেকে। ওটা তার কাছে জলভাত। কিন্তু স্বরূপ খাঁড়া ফিলহাল যে রাস্তায় চলেছে সেটা মনোরঞ্জন একদম মেনে নিতে পারছে না। একটা মর্মান্তিক দোটানার মধ্যে পড়ে সে রাত্রি রায়কে হ্যারাস করার জন্য ছেলে দুটোকে যে পাঠিয়েছিল তার উদ্দেশ্য ছিল সম্পূর্ণ আলাদা। সে চেয়েছিল ঘটনাটা সাগর মন্ডল জানুক এবং সবদিক দিয়ে সতর্ক এবং তৈরি হয়ে যাক। প্রত্যক্ষভাবে সম্ভব না হলেও পরোক্ষভাবে সাগরের মাধ্যমে একটা প্রতিরোধ খাড়া করার উদ্দেশ্য ছিল তার অবচেতনে। সেটা কতটা সফল হল সেটা জানতে পারেনি এখনও মনোরঞ্জন। খাঁড়ার বর্তমানের কাজকর্মই যে তার বিবেককে পীড়া দিচ্ছে তা না, তার দুর্ব্যবহারও ইদানীং মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। যখন তখন অপমান করে তাকে। মনোরঞ্জন মজুমদার অন্তত দেড়যুগ ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আছেন কিন্তু এরকম বিবমিষা তার কখনও আসেনি। তিনি যে একেবারে গঙ্গাজলে ধোয়া তুলসীপাতা তা নয়, কিন্তু একটা ন্যূনতম মূল্যবোধ তার ছিল। কিন্তু স্বরূপবাবু সেই পলেস্তারাটা একদম খসিয়ে দিতে চাইছেন। ভীষণ দোটানার মধ্যে পড়েছেন মনোরঞ্জন মজুমদার। এর থেকে বেরোবার একটা রাস্তা খুঁজছেন তিনি, কিন্তু কিছুতেই পাচ্ছেন না। সামনের দিকে তাকিয়ে নানা চিন্তায় পাক খেতে খেতে মনোরঞ্জন হেঁটে যাচ্ছিলেন স্বরূপ খাঁড়ার বাড়ির দিকে, তার 'ডিউটি'- র হাজিরা দিতে ... প্রায় সাত বছর ধরে যেটা তার নিত্যকর্ম।

    মনোরঞ্জন বাঁ পাশ থেকে হঠাৎ শুনলেন ...
    ' মোনা দা ... '
    মনোরঞ্জন ঝট করে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলেন বাঁ দিকের গলিতে দুটো চেনা ছেলে দাঁড়িয়ে আছে। খুবই চেনা ছেলে। দুদিন আগেও খাঁড়ার হয়ে কাজ করত। রাত্রি রায়ের সঙ্গে তো এরাই... সে যাকগে ...। কানাঘুষোয় শুনেছেন মনোরঞ্জন, ওই মজিদ আর বাবলু নাকি সাগরের সঙ্গে ভিড়েছে।

    মনোরঞ্জন দাঁড়িয়ে গেলেন। ভাবলেশহীন মুখে একদৃষ্টে চুপচাপ তাকিয়ে রইলেন একটু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা একদা তারই 'কালেক্ট' করা দুই উঠতি হাতিয়ারের দিকে। তার মনের ভিতর থেকে যেন একটা চারাগাছ অঙ্কুরিত হয়ে উঠার জন্য ঠেলা মারল সহসা।
    বাবলু আর মজিদ পায়ে পায়ে তার দিকে এগিয়ে আসছে।

    মনোরঞ্জন এদিক ওদিক তাকিয়ে নিল সাবধানী চোখে। মজিদরা কিছু বলবার আগেই নীচু গলায় বলল, ' তোদের সাহস তো কম না ... বেইমানি করে আবার এলাকায় এন্ট্রি নিয়েছিস ! '
    ওরা কেউই ঘাবড়াল না। মজিদ বলল, ' হ্যাঁ মোনাদা, ঠিকই বলেছ ... এখন সাগর মন্ডলের সঙ্গে ভিড়েছি তো ... সাহসটা একটু বেড়ে গেছে ...'
    মনোরঞ্জন কথাটার কোন উত্তর দিল না। মজিদের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল পাথুরে দৃষ্টিতে।
    একটু পরে বলল, ' এত বাতেলা দিচ্ছিস ... সাগরের ডানহাত টসকে গেছে জানিস তো ... '
    ----- ' সব জানি ... তবে আরও জানব বলে তোমাকে খুঁজছিলাম ... '
    মনোরঞ্জন যেন ভিতর থেকে ইলেকট্রিকের কারেন্ট খেল।
    ----- ' তার মানে ? '
    মজিদ বেশ তৈরি ছেলে মনে হচ্ছে। সে সরাসরি টিপ করল তার লক্ষ্যে। মজিদ আর বাবলু দুজনেই মনোরঞ্জনবাবুর দুর্বলতা জানে। তারা জানে মোনা মজুমদারের আপাতত কোন শেল্টার নেই বলে সে বাধ্য হয়ে খাঁড়ার সঙ্গে আছে। ভিতরে ভিতরে অন্য জায়গা খুঁজছে পা রাখার জন্য।
    এবার বাবলু বলল ' প্ল্যানটা জানতে চাইছি না, কেন মারলে তাও জানতে চাইছি না ... শুধু কে মারল নামটা বলে দাও, তা'লেই হবে ... খাঁড়াবাবু কিচ্ছু জানবে না ... অথচ আমাদের কাজটা হয়ে যাবে ... '
    মোনাবাবু কোন কথা না বলে তীব্র বিস্ময় এবং সন্দেহভরা ধারাল দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন বাবলুর চোখে চোখ ফেলে।
    বাবলু হেসে বলল, ' কি হল মোনাদা, কি দেখছ ?'
    ----- ' বাড়াবাড়ির কিন্তু একটা সীমা আছে। তোরা লিমিট ক্রস করে যাচ্ছিস ... তোদের মরণ পাখনা উঠেছে বুঝতে পারছি ... এলাকায় দাঁড়িয়ে এসব কি বলছিস ...স্বরূপ খাঁড়াকে কি চিনিস না নাকি ? '
    বাবলু কথাটায় তেমন আমল দিল না। নির্বিকারভাবে বলল, ' তুমি যদি খাঁড়াকে ছাড়তে চাও বল ... আমরা এখনই কথা বলিয়ে দিচ্ছি সন্তোষদার সঙ্গে। ও সাগরদার কাছে নিয়ে
    যাবে ...'
    মনোরঞ্জনবাবু নির্বাক বিস্মিত দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন বাবলুর মুখের দিকে। আবার একবার এদিক ওদিক তাকিয়ে নিলেন।
    চাপা গলায় হিসহিস করে বললেন, ' তোদের কি প্রাণের মায়া নেই ? '
    মজিদ ছোট্ট উত্তর দিল, ' আছে '
    ----- ' তবে ? '
    ---- ' সেই জন্যই তো সাগর মন্ডলের পোটেকসানে গেছি। মনে রেখ কাজ ফুরোলে স্বরূপ হারামির খাঁড়া কিন্তু তোমার ওপরও নেমে আসবে ... এটা মাথায় রেখ... '
    মোনা মজুমদার দূরের একটা বাড়ির চারতলার ছাতের দিকে তাকিয়ে একমনে কি ভাবতে লাগল। দেখে অবশ্য বোঝার উপায় নেই তার মাথায় একটা জ্বলন্ত চরকি পাক খাচ্ছে বনবন করে।
    বাবলু আর মজিদ ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে লাগল।
    চরকি একসময়ে থেমে গেল। মনোরঞ্জন মজুমদার ওই চারতলা বাড়ি থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে নিয়ে এসে বাবলু আর মজিদের ওপর ফেলল।
    অশ্রুতপ্রায় শব্দে বলল, ' এখানে কথা বলা যাবে না ... '
    ----- ' তা'লে কোথায় বল ? '
    ----- ' ডাফ স্ট্রিটে একটা ঘর আছে আমার ... একচল্লিশের বি ... '
    ----- ' ঠিক আছে ... দেখা হবে ... '
    ----- ' রাত নটার পরে আসিস ওখানে। এখন খাঁড়ার অফিসে যেতে হবে। তোরা ওদিক দিয়ে ভেগে যা। আমার সঙ্গে আসিস না .... '
    বলে মোনাবাবু আবার একবার অতি সন্তর্পণে এদিক ওদিক চোখ বুলিয়ে নিলেন। তার কেমন গা সিরসির করতে লাগল।

    শোনা যাচ্ছে এবার বঙ্গ সংস্কৃতি সম্মেলন হবে শ্যামবাজারের শ্যামপার্কে। বিভূতিবাবুর শ্বশুরবাড়ির পাড়া বলা যায়। আগের বার পর্যন্ত মার্কাস স্কোয়্যারে হয়েছে। তিন সপ্তাহ ধরে কত রকমারি বাঙালি শিল্প ও বিনোদনের ডালি মেলে ধরা হবে। কলকাতার বাঙালিদের সব বয়সের মানুষের বড় আনন্দে কাটে ক'টা দিন। প্রায় দুর্গাপুজোর মতো আনন্দ। বিভূতিবাবু একদিন গিয়ে ম্যারাপ বাঁধার কাজ দেখে এলেন শ্যাম পার্কে গিয়ে। একটা স্নিগ্ধ আনন্দে তার মন ভরে যেতে লাগল। তিনি এবারেও একখানা সিজন টিকিট জোগাড় করবেন সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন